Tag Archives: Plane

Knowledge Story: আচ্ছা বলুন তো, একটি প্লেন কত উঁচুতে উড়তে পারে? ৯৯% মানুষই পারেননি সঠিক উত্তর দিতে, আপনি কি জানেন?

একটা সময় ছিল যখন প্লেনে ভ্রমণ করাকে বিলাসিতা বলে মনে করা হত এবং সেটা সবার নাগালের মধ্যে ছিল না। যাইহোক সময় এখন পরিবর্তিত হয়েছে এবং মানুষের উপার্জন ক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে তাদের ব্যয়ের ধরণও পরিবর্তিত হয়েছে। মানুষ ট্রেনের পাশাপাশি প্লেনেওও যাতায়াত শুরু করেছে।
একটা সময় ছিল যখন প্লেনে ভ্রমণ করাকে বিলাসিতা বলে মনে করা হত এবং সেটা সবার নাগালের মধ্যে ছিল না। যাইহোক সময় এখন পরিবর্তিত হয়েছে এবং মানুষের উপার্জন ক্ষমতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে তাদের ব্যয়ের ধরণও পরিবর্তিত হয়েছে। মানুষ ট্রেনের পাশাপাশি প্লেনেওও যাতায়াত শুরু করেছে।
আজকাল বেশিরভাগ মানুষের হাতেই সময় কম, তাই সময় বাঁচাতে অনেকেই ট্রেনের চেয়ে প্লেনে ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন। আপনি যখন প্লেনে বসে মেঘের ওপর দিয়ে উড়ছেন, তখন নিশ্চয়ই কোনও এক সময়ে ভেবেছেন এই প্লেনটা ঠিক কতটা উঁচুতে উড়তে পারে? এই উত্তরটি কিন্তুঅনেকেই জানেন না। আপনার জানা না থাকলে আপনিও জেনে নিন এই প্রতিবেদনে৷
আজকাল বেশিরভাগ মানুষের হাতেই সময় কম, তাই সময় বাঁচাতে অনেকেই ট্রেনের চেয়ে প্লেনে ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন। আপনি যখন প্লেনে বসে মেঘের ওপর দিয়ে উড়ছেন, তখন নিশ্চয়ই কোনও এক সময়ে ভেবেছেন এই প্লেনটা ঠিক কতটা উঁচুতে উড়তে পারে? এই উত্তরটি কিন্তুঅনেকেই জানেন না। আপনার জানা না থাকলে আপনিও জেনে নিন এই প্রতিবেদনে৷
একটি যাত্রীবাহী বিমান সাধারণত ৩০-৩৫ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়ে, ১০-২০ হাজার ফুট নয়। aviex.goflexair.com এর মতে, বোয়িং থেকে এয়ারবাস পর্যন্ত বিভিন্ন মডেলের সার্ভিস সিলিং ৪১,০০০ থেকে ৪৩,০০০ফুট হয়, কিন্তু তারা বাতাসে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে পারে।
একটি যাত্রীবাহী বিমান সাধারণত ৩০-৩৫ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়ে, ১০-২০ হাজার ফুট নয়। aviex.goflexair.com এর মতে, বোয়িং থেকে এয়ারবাস পর্যন্ত বিভিন্ন মডেলের সার্ভিস সিলিং ৪১,০০০ থেকে ৪৩,০০০ফুট হয়, কিন্তু তারা বাতাসে ৩০ থেকে ৩৫ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়তে পারে।
প্রাইভেট জেটের কথা বললে, বেশিরভাগ বিমানের সার্ভিস সিলিং ৫১ হাজার ফুট পর্যন্ত থাকে এবং তারা ৪৫ হাজার ফুট পর্যন্ত উচ্চতায় উড়ে যায়।
প্রাইভেট জেটের কথা বললে, বেশিরভাগ বিমানের সার্ভিস সিলিং ৫১ হাজার ফুট পর্যন্ত থাকে এবং তারা ৪৫ হাজার ফুট পর্যন্ত উচ্চতায় উড়ে যায়।
একটি বিমান কতদূর উড়তে পারে তা কিসের উপর নির্ভর করে? স্বল্প দূরত্বের ফ্লাইটগুলি ২৫-৩৫ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়ে যায় এবং দীর্ঘ দূরত্বের ফ্লাইটগুলি ৩৫-৪০ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়ে যায়। এর কারণ হল যে প্লেন যত উপরে উড়বে, বাতাস তত পাতলা এবং হালকা হবে, বিমানটি তত কম জ্বালানী ব্যবহার করবে।
একটি বিমান কতদূর উড়তে পারে তা কিসের উপর নির্ভর করে? স্বল্প দূরত্বের ফ্লাইটগুলি ২৫-৩৫ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়ে যায় এবং দীর্ঘ দূরত্বের ফ্লাইটগুলি ৩৫-৪০ হাজার ফুট উচ্চতায় উড়ে যায়। এর কারণ হল যে প্লেন যত উপরে উড়বে, বাতাস তত পাতলা এবং হালকা হবে, বিমানটি তত কম জ্বালানী ব্যবহার করবে।
 এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ একটি নির্দিষ্ট উচ্চতা পরিসরের জন্য প্রতিটি বিমানকে সার্টিফিকেট দেয়। সামরিক বিমানের কথা বলতে গেলে, তারা তাদের মিশনের উপর নির্ভর করে ৫০ থেকে ৭০ হাজার  ফুটের বেশি উড়তে পারে । (Disclaimer: এই তথ্যটি ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের থেকে জেনে নিন)
এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ একটি নির্দিষ্ট উচ্চতা পরিসরের জন্য প্রতিটি বিমানকে সার্টিফিকেট দেয়। সামরিক বিমানের কথা বলতে গেলে, তারা তাদের মিশনের উপর নির্ভর করে ৫০ থেকে ৭০ হাজার ফুটের বেশি উড়তে পারে । (Disclaimer: এই তথ্যটি ইন্টারনেটের বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের থেকে জেনে নিন)

Plane Missing: যাচ্ছিলেন শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে যোগ দিতে, সকাল ৯টার পর প্লেনে ওঠেন এই দেশের ভাইস প্রেসিডেন্ট, তারপর থেকেই খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না প্লেনের

নয়াদিল্লি: মাঝ আকাশে নিখোঁজ মালাউইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্টের বিমান। তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে সেনাবাহিনী। মালাউইয়ের রাষ্ট্রপতি জানিয়েছেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট সাওলোস চিলিমার নিখোঁজ বিমানের হদিশ পেতে চেষ্টার ক্সুর করবে না সেনা। রাষ্ট্রপতি লাজারাস চাকভেরার কথায়, “হৃদয়বিদারক পরিস্থিতি। তবে দেশবাসীকে আশ্বস্ত করতে চাই, নিখোঁজ বিমানের হদিশ পেতে সবরকম চেষ্টা করছে সরকার। জীবিতদের খুঁজে বের করবই৷’’

জানা গিয়েছে, মন্ত্রিপরিষদের প্রাক্তন সদস্যের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সকাল ৯টা নাগাদ ৫১ বছর বয়সী ভাইস প্রেসিডেন্ট সাওলোস চিলিমা এবং আরও ৯ জন যাত্রীকে নিয়ে রাজধানী লিলিংওয়ে থেকে যাত্রা করে একটি সামরিক বিমান। গন্তব্য ৩৭০ কিমি দূরের মজুজু শহর। বিমানে মালাউইয়ের প্রাক্তন ফার্স্ট লেডি শানিলে জিমবিরিও রয়েছেন।

আরও পড়ুন – Chickpea Health Tips: আপনি কি পুষ্টিগুণ মেপে খাবার খান নাকি, তাহলে জেনে নিন কোন ছোলা বেশি দমদার

রাষ্ট্রপতি লাজারাস চাকভেরা বলেন, “খারাপ আবহাওয়ার কারণে মজুজুতে অবতরণ করা সম্ভব হয়নি। বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বিমানটিকে লিলিংওয়ে ফিরে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। এর কিছুক্ষণ পরই ভাইস প্রেসিডেন্টের বিমানের সঙ্গে সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়”।

রাতে অন্ধকারের কারণে অনুসন্ধান বন্ধ ছিল বলে দাবি করেছে মালাউইয়ের একাধিক সংবাদমাধ্যম। তবে রাষ্ট্রপতি সেই দাবি উড়িয়ে দিয়ে জানিয়েছেন, সেনাবাহিনী এখনও অনুসন্ধান চালাচ্ছে। তিনি বলেন, “বিমানের হদিশ না পাওয়া পর্যন্ত অনুসন্ধান চালিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বাহিনীকে”। পাশাপাশি অনুসন্ধান কাজ নিয়ে সামরিক বাহিনী দেশবাসীকে নিয়মিত আপডেট দেবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। ঘটনার পরই বাহামা সফর বাতিল করেছেন রাষ্ট্রপতি লাজারাস চাকভেরা।

ইতিমধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, নরওয়ে, ইজরায়েল-সহ একাধিক দেশ সাহায্যের প্রস্তাব দিয়েছে মালাউই সরকারকে। জানা গিয়েছে, রিয়াপ্লির ১০ কিমির মধ্যে বিমানটিকে শেষবার দেখা গিয়েছে। সেনাবাহিনী টর্চ হাতে পায়ে হেঁটে নিখোঁজ বিমানের সন্ধান করছে বলে জানিয়েছে সে দেশের সংবাদমাধ্যম।

২০১৪ সালে প্রথমবার উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন সাওলোস চিলিমা। মালাউইতে তিনি ক্যারিশ্মাটিক নেতা হিসেবেই পরিচিত। বিশেষ করে তরুণদের মধ্যে তাঁর জনপ্রিয়তা ব্যাপক। ২০২২ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে ব্রিটিশ-মালাউই ব্যবসায়ীর থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়। কেড়ে নেওয়া হয় যাবতীয় ক্ষমতা। তবে গত মাসেই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ খারিজ করে দেয় আদালত।

Vistara Summer Sale: ১,৯৯৯ টাকা থেকে শুরু ভাড়া ! ৭ জুন পর্যন্ত ‘সামার সেল’ দিচ্ছে ভিস্তারা

কলকাতা: এবারের গ্রীষ্মে ‘সামার সেল’ নিয়ে হাজির হল ভিস্তারা। ইকোনমি, প্রিমিয়াম ইকোনমি এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়ায় আকর্ষণীয় ছাড় পাচ্ছেন যাত্রীরা। ক্লাব ভিস্তারার সদস্যরা পাবেন অতিরিক্ত ছাড়। হাতে সময় আর মাত্র ২ দিন।

৪ জুন থেকে শুরু হয়েছে ‘সামার সেল’। চলবে মাত্র ৯৬ ঘণ্টা। ৭ জুন অফার শেষ হবে। ভারতে করা টিকিট বুকিংয়েই সেলের সুবিধা পাবেন যাত্রীরা। সামার সেলে ১ জুলাই থেকে ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ভ্রমণের জন্য টিকিট বুক করা যাবে (ব্ল্যাকআউট তারিখ প্রযোজ্য)।

সস্তায় ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক যাত্রা: ভিস্তারার সামার সেলে একপিঠের ইকোনমি ক্লাসের ভাড়া শুরু হচ্ছে ১,৯৯৯ টাকা থেকে। প্রিমিয়াম ইকোনমির ভাড়া ২,৯৯৯ টাকা এবং বিজনেস ক্লাসের টিকিট কাটা যাবে ৯,৯৯৯ টাকায়।

আরও পড়ুন– আচমকাই উড়ো ই-মেলে বোমাতঙ্ক; চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ল এয়ার কানাডা দিল্লি-টরোন্টো উড়ানের যাত্রীদের মধ্যে

আন্তর্জাতিক উড়ানেও মিলছে আকর্ষণীয় ছাড়। ইকোনমি ক্লাসের ভাড়া ১১,৯৯৯ টাকা, প্রিমিয়াম ইকোনমি ক্লাসে ১৪,৯৯৯ টাকা এবং বিজনেস ক্লাসের ভাড়া শুরু হচ্ছে ৪৩,৯৯৯ টাকা থেকে (ট্যক্স সহ সমস্ত ভাড়া)। বলে রাখা ভাল, এই ভাড়া নির্বাচিত রুট এবং ফ্লাইটের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

ক্লাব ভিস্তারার সদস্যদের জন্য রয়েছে বিশেষ ছাড়: ক্লাব ভিস্তারার সদস্য হলে বিশেষ কিছু সুবিধা মিলবে। সামার সেলে ফ্লাইট বুকিং করা ক্লাব ভিস্তারার সদস্যরা বিজনেস ক্লাস বুকিংয়ে অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ, প্রিমিয়াম ইকোনমি এবং ইকোনমি ক্লাসের টিকিট বুকিংয়ে অতিরিক্ত ২০ শতাংশ ছাড় পাবেন। অর্থাৎ পরের যাত্রার জন্য আরও বেশি সঞ্চয়।

আরও পড়ুন– ৪৮ ডিগ্রি গরমেও এসি চলে না! ফ্যান-কুলারেই কাজ চালান এই কলোনির আইএএস, আইপিএসরা

সামার সেলে ভিস্তারার টিকিট বুকিং: যাত্রীরা সরাসরি ভিস্তারার ওয়েবসাইট, আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল অ্যাপ, ভিস্তারার এয়ারপোর্ট টিকিট অফিস, কল সেন্টার, অনুমোদিত অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি এবং ট্রাভেল এজেন্টদের মাধ্যমে ভিস্তারার সামার সেলে টিকিট বুক করতে পারবেন। তবে মনে রাখতে হবে, এই অফারে সরাসরি চ্যানেল ডিসকাউন্ট, কর্পোরেট ডিসকাউন্ট এবং ভাউচার ব্যবহার করা যাবে না।

সিট সংখ্যা সীমিত। তাই যাত্রীদের দ্রুত টিকিট বুকিংয়ের পরামর্শ দিয়েছে ভিস্তারা। জানানো হয়েছে, সামার সেলে ‘আগে এলে আগে পাবে’ ভিত্তিতে টিকিট দেওয়া হবে।

Video: ঝড়ের ধাক্কায় নড়ে গেল আস্ত একটি বিমান ! আমেরিকার বিমানবন্দরে অবাক করার মতো দৃশ্য

ডালাস: আস্ত একটি বিমান নড়ে গেল ঝড়ের ধাক্কায় ! হ্যাঁ এমন অবাক করার মতো ঘটনাই সম্প্রতি ঘটেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস ফোর্ট ওয়ার্থ বিমানবন্দরে (Dallas Fort Worth Airport) ৷ ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিও ফুটেজে দেখা যায় বিমানবন্দরের পার্কিং বে-তে দাঁড়িয়ে থাকা একটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ বিমান ঝড়ের ধাক্কায় ক্রমশ এরোব্রিজ থেকে সরে যেতে থাকে ৷ ভাগ্যক্রমে কোনও বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটেনি ৷ কারণ সেসময় বিমানের পাশে একটি বিমানবন্দরের মালবহনকারী গাড়িও দাঁড়িয়ে ছিল ৷ বিমানটি সেটির সঙ্গে ধাক্কা খেলে আরও বড়সড় ক্ষতি হতে পারত ৷

আরও পড়ুন– ইতিহাসে প্রথমবার ! মুখ বন্ধ রাখার জন্য ঘুষ দেওয়ার মামলায় দোষী সাব্যস্ত ট্রাম্প; এবার কী হবে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টের?

ভিডিওটি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতে খুব বেশি সময় লাগেনি ৷ প্রচণ্ড ঝড়ের কারণে প্রায় ৭০০-র কাছাকাছি বিমান ওঠানামায় সেদিন সমস্যা হয় ৷ বিমানগুলি ‘গ্রাউন্ডেড’-ই ছিল ৷ কিন্তু সেসময়েই এই অবাক করার মতো দৃশ্য ৷ ঝড়ের ধাক্কায় নড়ে যায় আমেরিকান এয়ারলাইন্সের ওই বিশাল বিমানটি ৷ হঠাৎ করে দেখে মনে হবে বিমানটি যেন বিনা পাইলটে নিজে নিজেই চলতে শুরু করে দিয়েছে ৷ স্থানীয় আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ঝড়ের গতিবেগ ওই দিন ছিল ৮০ মাইল প্রতি ঘণ্টা ৷ বিমানটির কোনও ক্ষতি হয়েছে কী না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে ৷

Seat Belt On Plane: কেন বিমানে সবসময় সিট বেল্ট পরা উচিত? এমনকী ‘সাইন অফ’ সঙ্কেত দিলেও, জানুন আসল কারণ

সম্প্রতি সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ভয়ঙ্কর টার্বুলেন্সের ঘটনায় ১ জন যাত্রীর মৃত্যু এবং বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে ৷ লন্ডন থেকে সিঙ্গাপুর যাচ্ছিল সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট SQ321। বিমানে ছিলেন ২১১ জন যাত্রী, ১৮ জন ক্রু সদস্য। বিমানটি নিরাপদেই টেক অফ করে। কিন্তু মাঝ আকাশে হঠাৎই এয়ার টার্বুলেন্স। ত্রাহি ত্রাহি রব ওঠে বিমানের ভিতর। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। ব্যাপক দুলুনি আর ঝাঁকুনির চোটে প্রাণ হারান ৭৩ বছর বয়সী এক ব্রিটিশ নাগরিক। গুরুতর জখম হন ৪০ জন।
সম্প্রতি সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ভয়ঙ্কর টার্বুলেন্সের ঘটনায় ১ জন যাত্রীর মৃত্যু এবং বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার ঘটনা ঘটে ৷ লন্ডন থেকে সিঙ্গাপুর যাচ্ছিল সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট SQ321। বিমানে ছিলেন ২১১ জন যাত্রী, ১৮ জন ক্রু সদস্য। বিমানটি নিরাপদেই টেক অফ করে। কিন্তু মাঝ আকাশে হঠাৎই এয়ার টার্বুলেন্স। ত্রাহি ত্রাহি রব ওঠে বিমানের ভিতর। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন যাত্রীরা। ব্যাপক দুলুনি আর ঝাঁকুনির চোটে প্রাণ হারান ৭৩ বছর বয়সী এক ব্রিটিশ নাগরিক। গুরুতর জখম হন ৪০ জন।
ল্যান্ডিংয়ের পর বিমানের যাত্রীরা জানান, সিট বেল্ট খোলার সঙ্কেত পাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সকালের ব্রেকফাস্ট দেওয়া হচ্ছিল। ঠিক সেই সময়ই এয়ার টার্বুলেন্সের কবলে পড়ে বিমানটি। যাঁরা সিট বেল্ট খুলে ফেলেছিলেন, তাঁরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন। ঝাঁকুনির চোটে আসন থেকে ছিটকে পড়ে যান অনেকে। শূন্যে তুলে আছড়ে ফেলছিল একেকজনকে। Photo: X
ল্যান্ডিংয়ের পর বিমানের যাত্রীরা জানান, সিট বেল্ট খোলার সঙ্কেত পাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই সকালের ব্রেকফাস্ট দেওয়া হচ্ছিল। ঠিক সেই সময়ই এয়ার টার্বুলেন্সের কবলে পড়ে বিমানটি। যাঁরা সিট বেল্ট খুলে ফেলেছিলেন, তাঁরাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন। ঝাঁকুনির চোটে আসন থেকে ছিটকে পড়ে যান অনেকে। শূন্যে তুলে আছড়ে ফেলছিল একেকজনকে। Photo: X
বিশেষজ্ঞরা তাই বলেন, গাড়ি হোক বা বিমান, সিট বেল্টই জীবন বাঁচায়। গাড়িতে সিটবেল্ট পরা বাধ্যতামূলক। ভ্রমণের পুরোটা সময় সিট বেল্ট পরতে হয়। বিমানেও সিটবেল্ট পরা বাধ্যতামূলক ৷ কিন্তু তা সবসময়ের জন্য নয় ৷ যাত্রীদের উপর সমীক্ষা চালিয়েই বেশ কয়েক বছর আগে দেখা যায়, ‘সাইন অফ’ সঙ্কেত মিললে অধিকাংশ যাত্রীই সিট বেল্ট খুলে ফেলেন। সমীক্ষার পর বহু বছর কেটে গিয়েছে। কিন্তু যাত্রীদের মানসিকতার খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। Representative Image
বিশেষজ্ঞরা তাই বলেন, গাড়ি হোক বা বিমান, সিট বেল্টই জীবন বাঁচায়। গাড়িতে সিটবেল্ট পরা বাধ্যতামূলক। ভ্রমণের পুরোটা সময় সিট বেল্ট পরতে হয়। বিমানেও সিটবেল্ট পরা বাধ্যতামূলক ৷ কিন্তু তা সবসময়ের জন্য নয় ৷ যাত্রীদের উপর সমীক্ষা চালিয়েই বেশ কয়েক বছর আগে দেখা যায়, ‘সাইন অফ’ সঙ্কেত মিললে অধিকাংশ যাত্রীই সিট বেল্ট খুলে ফেলেন। সমীক্ষার পর বহু বছর কেটে গিয়েছে। কিন্তু যাত্রীদের মানসিকতার খুব একটা পরিবর্তন হয়নি। Representative Image
মিথ: বিমানে সিট বেল্ট খুলে ফেলার প্রধান কারণ হল, এটা অস্বস্তিকর। তাছাড়া দুর্ঘটনার হাত থেকে সিট বেল্ট বাঁচাতে পারে বলেও মনে করেন না অধিকাংশ যাত্রী। তবে একটা বড় মিথ হল, দুর্ঘটনার পর যাতে আসনের নম্বর দেখে মৃতদেহ সনাক্ত করা যায়, সে জন্য সিট বেল্ট ব্যবহার করা হয়। যাতে যাত্রীকে আসনের সঙ্গে আটকে রাখা যায়। বিতর্কিত মিথ সন্দেহ নেই। আবার অনেকে দুর্ঘটনার সময় যাতে দ্রুত আসন ছেড়ে পালানো যায়, তার জন্য সিট বেল্ট পরতে চান না। Representative Image
মিথ: বিমানে সিট বেল্ট খুলে ফেলার প্রধান কারণ হল, এটা অস্বস্তিকর। তাছাড়া দুর্ঘটনার হাত থেকে সিট বেল্ট বাঁচাতে পারে বলেও মনে করেন না অধিকাংশ যাত্রী। তবে একটা বড় মিথ হল, দুর্ঘটনার পর যাতে আসনের নম্বর দেখে মৃতদেহ সনাক্ত করা যায়, সে জন্য সিট বেল্ট ব্যবহার করা হয়। যাতে যাত্রীকে আসনের সঙ্গে আটকে রাখা যায়। বিতর্কিত মিথ সন্দেহ নেই। আবার অনেকে দুর্ঘটনার সময় যাতে দ্রুত আসন ছেড়ে পালানো যায়, তার জন্য সিট বেল্ট পরতে চান না। Representative Image
কেবিনে আগুন লাগলে মানুষ দ্রুত সেখান থেকে পালাতে চাইবে। এটাও সেই ভাবনা থেকেই এসেছে। এসবই অবাস্তব ধারণা। টার্বুলেন্সে পড়লে প্লেন হঠাৎ কিছুটা নেমে যায়। ফলে যাত্রীরা সিট থেকে লাফিয়ে ওঠেন। এই সময় সিট বেল্ট পরা না থাকলে বিপদ। প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিচ্ছে, এমন পরিস্থিতিতে যাত্রীকে ছিটকে ফেলে দিতে পারে। আঘাত তো লাগেই, হাড়গোড় গুঁড়িয়ে যাওয়াও অস্বাভাবিক কিছু নেই। কিন্তু সিট বেল্ট পরা থাকলে পুরোটাই নিরাপদ। তাই বিমানযাত্রার পুরোটা সময় সিট বেল্ট পরে থাকা উচিত যাত্রীদের। Representative Image
কেবিনে আগুন লাগলে মানুষ দ্রুত সেখান থেকে পালাতে চাইবে। এটাও সেই ভাবনা থেকেই এসেছে। এসবই অবাস্তব ধারণা। টার্বুলেন্সে পড়লে প্লেন হঠাৎ কিছুটা নেমে যায়। ফলে যাত্রীরা সিট থেকে লাফিয়ে ওঠেন। এই সময় সিট বেল্ট পরা না থাকলে বিপদ। প্রচণ্ড ঝাঁকুনি দিচ্ছে, এমন পরিস্থিতিতে যাত্রীকে ছিটকে ফেলে দিতে পারে। আঘাত তো লাগেই, হাড়গোড় গুঁড়িয়ে যাওয়াও অস্বাভাবিক কিছু নেই। কিন্তু সিট বেল্ট পরা থাকলে পুরোটাই নিরাপদ। তাই বিমানযাত্রার পুরোটা সময় সিট বেল্ট পরে থাকা উচিত যাত্রীদের। Representative Image

উড়ন্ত বিমানের সঙ্গে সেলফি তুলতে চান? ঘুরে আসুন ফুকেটের ‘Mai Khao Beach’, প্লেন স্পটিংয়ের সেরা জায়গা

সামনে সমুদ্র। পায়ের নীচে ভেজা বালি। আর মাথার কাছ দিয়ে গর্জন করতে করতে উড়ে যাচ্ছে বিশালাকার প্লেন। এতটাই কাছ দিয়ে যে প্লেনের সঙ্গে সেলফি তোলা যায়। ফুকেটের ‘মাই খাও’ (Mai Khao Beach) সমুদ্র সৈকতের প্রধান আকর্ষণ এটাই।
সামনে সমুদ্র। পায়ের নীচে ভেজা বালি। আর মাথার কাছ দিয়ে গর্জন করতে করতে উড়ে যাচ্ছে বিশালাকার প্লেন। এতটাই কাছ দিয়ে যে প্লেনের সঙ্গে সেলফি তোলা যায়। ফুকেটের ‘মাই খাও’ (Mai Khao Beach) সমুদ্র সৈকতের প্রধান আকর্ষণ এটাই।
সি বিচ কেমন হয়? কেউ সমুদ্রে স্নান করছে। কেউ শুয়ে শুয়ে সান বাথ নিচ্ছে। কেউ কেউ আবার একসঙ্গে দল বেঁধে আড্ডায় মশগুল। মাই খাও বিচের ছবিটা একদম আলাদা। এখানে সবাই আকাশের দিকে তাকিয়ে। মাথার উপর দিয়ে ব্যাপক শব্দ করে বেরিয়ে যাচ্ছে জেট ইঞ্জিন। আর বিপুল উল্লাসে ফেটে পড়ছেন পর্যটকরা।
সি বিচ কেমন হয়? কেউ সমুদ্রে স্নান করছে। কেউ শুয়ে শুয়ে সান বাথ নিচ্ছে। কেউ কেউ আবার একসঙ্গে দল বেঁধে আড্ডায় মশগুল। মাই খাও বিচের ছবিটা একদম আলাদা। এখানে সবাই আকাশের দিকে তাকিয়ে। মাথার উপর দিয়ে ব্যাপক শব্দ করে বেরিয়ে যাচ্ছে জেট ইঞ্জিন। আর বিপুল উল্লাসে ফেটে পড়ছেন পর্যটকরা।
মাই খাও বিচে প্রত্যেক পর্যটকের হাতেই ক্যামেরা। নিদেনপক্ষে মোবাইল। সবাই আকাশের দিকে তাক করে আছেন। প্লেনের সঙ্গে সেলফি, ভিডিও, ছবি। আসলে বিচের পাশেই ফুকেট ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। আক্ষরিক অর্থেই তাই পর্যটকদের মাথা ঘেঁষে প্লেন নামে। ‘প্লেন স্পটিং’-এর জন্যই মাই খাও বিচের এমন জনপ্রিয়তা।
মাই খাও বিচে প্রত্যেক পর্যটকের হাতেই ক্যামেরা। নিদেনপক্ষে মোবাইল। সবাই আকাশের দিকে তাক করে আছেন। প্লেনের সঙ্গে সেলফি, ভিডিও, ছবি। আসলে বিচের পাশেই ফুকেট ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। আক্ষরিক অর্থেই তাই পর্যটকদের মাথা ঘেঁষে প্লেন নামে। ‘প্লেন স্পটিং’-এর জন্যই মাই খাও বিচের এমন জনপ্রিয়তা।
এয়ারপোর্টস্পটিং ডট কমের প্রতিষ্ঠাতা এবং ওয়ার্ল্ড এয়ারপোর্টস স্পটিং গাইডের লেখক ম্যাট ফ্যালকাস বলছেন, মাই খাও বিচ ছাড়া আর কোথাও উড়ন্ত বিমানের এত কাছাকাছি আসা যায় না। যে কোনও মানুষের কাছেই এটাই রোমাঞ্চকর। তবে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন। মাই খাও বিচে ঘোরার জন্য ডিসেম্বর মাস আদর্শ। প্রতি ১০ থেকে ১৫ মিনিট অন্তর একটা করে প্লেন মাথার উপর দিয়ে উড়ে যায় এখানে।
এয়ারপোর্টস্পটিং ডট কমের প্রতিষ্ঠাতা এবং ওয়ার্ল্ড এয়ারপোর্টস স্পটিং গাইডের লেখক ম্যাট ফ্যালকাস বলছেন, মাই খাও বিচ ছাড়া আর কোথাও উড়ন্ত বিমানের এত কাছাকাছি আসা যায় না। যে কোনও মানুষের কাছেই এটাই রোমাঞ্চকর। তবে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিয়ে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ উদ্বিগ্ন। মাই খাও বিচে ঘোরার জন্য ডিসেম্বর মাস আদর্শ। প্রতি ১০ থেকে ১৫ মিনিট অন্তর একটা করে প্লেন মাথার উপর দিয়ে উড়ে যায় এখানে।
থাইল্যান্ডের বিমানবন্দরগুলির ফ্লাইট ডেটা অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক এবং ঘরোয়া বিমান মিলিয়ে ফুকেট বিমানবন্দর থেকে প্রতি বছর প্রায় ২ লক্ষ বিমান ওঠানামা করে। তাই এশিয়ার সেরা প্লেন স্পটিং জায়গাগুলোর মধ্যে সবার আগে আসবে মাই খাও-এর নাম। ফুকেটের দীর্ঘতম এই সি বিচে প্লেন দেখার জন্যই একটা ছোট অংশ রয়েছে। Photo: X
থাইল্যান্ডের বিমানবন্দরগুলির ফ্লাইট ডেটা অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক এবং ঘরোয়া বিমান মিলিয়ে ফুকেট বিমানবন্দর থেকে প্রতি বছর প্রায় ২ লক্ষ বিমান ওঠানামা করে। তাই এশিয়ার সেরা প্লেন স্পটিং জায়গাগুলোর মধ্যে সবার আগে আসবে মাই খাও-এর নাম। ফুকেটের দীর্ঘতম এই সি বিচে প্লেন দেখার জন্যই একটা ছোট অংশ রয়েছে। Photo: X
সি বিচের সঙ্গেই লাগোয়া সিরিনাট জাতীয় উদ্যান। প্লেন স্পটিংয়ের জায়গা জাতীয় উদ্যানের সম্পত্তি। Photo: X
সি বিচের সঙ্গেই লাগোয়া সিরিনাট জাতীয় উদ্যান। প্লেন স্পটিংয়ের জায়গা জাতীয় উদ্যানের সম্পত্তি। Photo: X

Plane: বলুন তো, বিমানের ইঞ্জিনে কেন মুরগি ছুড়ে মারা হয়! শুনলে আকাশ থেকে যেন পড়বেন

সাধারণত মুরগির নাম শুনলে আমাদের মনে কোনও না কোনও খাবারের কথা মনে আসে। কিন্তু এবার আপনাদের মুরগি খাওয়ার কথা বলা হচ্ছে না। বরং এখানে ‘চিকেন গান’ অর্থাৎ মুরগির বন্দুকের সম্পর্কে বলা হয়েছে।

সাধারণত মুরগির নাম শুনলে আমাদের মনে কোনও না কোনও খাবারের কথা মনে আসে। কিন্তু এবার আপনাদের মুরগি খাওয়ার কথা বলা হচ্ছে না। বরং এখানে ‘চিকেন গান’ অর্থাৎ মুরগির বন্দুকের সম্পর্কে বলা হয়েছে।
যদিও খুব কম মানুষই এই ‘চিকেন গান’ সম্পর্কে জেনে থাকবেন। তবে পুলিশ বা গুন্ডা এই ধরনের বন্দুক ব্যবহার করে না। তাহলে এখন প্রশ্ন হল মুরগির বন্দুক কী এবং কেন এই বন্দুক ব্যবহার করা হয়?

যদিও খুব কম মানুষই এই ‘চিকেন গান’ সম্পর্কে জেনে থাকবেন। তবে পুলিশ বা গুন্ডা এই ধরনের বন্দুক ব্যবহার করে না। তাহলে এখন প্রশ্ন হল মুরগির বন্দুক কী এবং কেন এই বন্দুক ব্যবহার করা হয়?
আসলে চিকেন গান বা মুরগির বন্দুক বিমানের ইঞ্জিন পরীক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়। যে কোনও বিমানের ক্ষেত্রে ইঞ্জিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি বিমানে একাধিক ইঞ্জিন থাকে।
আসলে চিকেন গান বা মুরগির বন্দুক বিমানের ইঞ্জিন পরীক্ষার জন্য ব্যবহার করা হয়। যে কোনও বিমানের ক্ষেত্রে ইঞ্জিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি বিমানে একাধিক ইঞ্জিন থাকে।
যাতে মাঝ আকাশে কোন ইঞ্জিন যদি কাজ করা বন্ধ করে দেয়, তাহলে অন্যান্য ইঞ্জিন গুলো চালু হয়ে যাবে এবং দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে। বিমানের ইঞ্জিন ঠিক কাজ করছে কিনা সেটা পরীক্ষা করা যায় চিকেন গান দিয়ে।
যাতে মাঝ আকাশে কোন ইঞ্জিন যদি কাজ করা বন্ধ করে দেয়, তাহলে অন্যান্য ইঞ্জিন গুলো চালু হয়ে যাবে এবং দুর্ঘটনা এড়ানো যাবে। বিমানের ইঞ্জিন ঠিক কাজ করছে কিনা সেটা পরীক্ষা করা যায় চিকেন গান দিয়ে।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হল বিমানটি যখন টেক অফ করে বা আকাশে উড়ে যাওয়ার সময় উভয় ক্ষেত্রেই কিছু পাখি বিমানের ইঞ্জিনের দিকে আকৃষ্ট হয় এবং সরাসরি ইঞ্জিনের ফ্যানের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
সবচেয়ে বড় সমস্যা হল বিমানটি যখন টেক অফ করে বা আকাশে উড়ে যাওয়ার সময় উভয় ক্ষেত্রেই কিছু পাখি বিমানের ইঞ্জিনের দিকে আকৃষ্ট হয় এবং সরাসরি ইঞ্জিনের ফ্যানের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
আসলে এটি করার জন্য তাদের একটি জীবন্ত পাখিকে ইঞ্জিনের দিকে ছুড়ে দিতে হত, ফলে পাখিটি মারা যেত। আর এই ধরনের পরীক্ষা সারা বিশ্বের পাখিপ্রেমীদের দ্বারা অনুমোদিত নয় বা আইনও নয়। তাই এই সমস্যা সমাধানের জন্য ‘চিকেন গান’ উদ্ভাবন করা হয়।
আসলে এটি করার জন্য তাদের একটি জীবন্ত পাখিকে ইঞ্জিনের দিকে ছুড়ে দিতে হত, ফলে পাখিটি মারা যেত। আর এই ধরনের পরীক্ষা সারা বিশ্বের পাখিপ্রেমীদের দ্বারা অনুমোদিত নয় বা আইনও নয়। তাই এই সমস্যা সমাধানের জন্য ‘চিকেন গান’ উদ্ভাবন করা হয়।
১৯৫০ সালে প্রথমবার ‘চিকেন গান’ আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটি একটি ছোট কামানের মত। আসলে এই বন্দুকের মধ্যে গুলির পরিবর্তে মৃত মুরগি রেখে গুলি করা হত।
১৯৫০ সালে প্রথমবার ‘চিকেন গান’ আবিষ্কৃত হয়েছিল। এটি একটি ছোট কামানের মত। আসলে এই বন্দুকের মধ্যে গুলির পরিবর্তে মৃত মুরগি রেখে গুলি করা হত।
গুলি চালানোর সঙ্গেসঙ্গেই মৃত মুরগিটি জীবন্ত পাখির মতো বিমানের ইঞ্জিনে আঘাত করে। এভাবে ইঞ্জিন পরীক্ষা করা হয় যে কোনও পাখি আঘাত করলে সেই ইঞ্জিনটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে কিনা। এই পরীক্ষা করার পরই বিমানে ইঞ্জিন বসানো হয়।
গুলি চালানোর সঙ্গেসঙ্গেই মৃত মুরগিটি জীবন্ত পাখির মতো বিমানের ইঞ্জিনে আঘাত করে। এভাবে ইঞ্জিন পরীক্ষা করা হয় যে কোনও পাখি আঘাত করলে সেই ইঞ্জিনটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে কিনা। এই পরীক্ষা করার পরই বিমানে ইঞ্জিন বসানো হয়।

Alcohol in Flight: ‘পি-গেট’ কেলেঙ্কারির পর কড়াকড়ি! মাঝ আকাশে যাত্রীকে কতটা মদ পরিবেশন করা হয়, জানেন?

নয়াদিল্লি: ২০২২ সালের ঘটনা। নভেম্বর-ডিসেম্বর মাস। মদ্যপ অবস্থায় সহযাত্রীর গায়ে প্রস্রাব করে দেন এক ব্যক্তি। ইইচই পড়ে যায়। এরকম ঘটনা কিন্তু যে কোনও মানুষের সঙ্গেই হতে পারে। দুর্ভাগ্যবশত এসব আটকাতে এয়ারলাইন্স নিয়ন্ত্রক সংস্থার কোনও সাধারণ নিয়ম নেই। সবটাই নির্ভর করে যাত্রী যে এয়ারলাইন্স সংস্থায় টিকিট বুক করেছেন তার উপর।

ওই ঘটনার পর মদ্যপ যাত্রীদের নিয়ন্ত্রণ করতে এসওপি প্রণয়নের দাবি উঠেছিল। সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন দাখিল করেছিলেন ৭২ বছর বয়সী বৃদ্ধা। তার জবাবে দেশের শীর্ষ আদালতে এ কথা জানিয়েছিল ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশন। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ডিজিসিএ জানিয়েছে “অবাধ্য যাত্রীদের নিয়ন্ত্রণে” সিএআর রয়েছে।

আরও পড়ুন: এয়ারপোর্টের কাছে ঘোরাঘুরি করছিলেন এক ব্যক্তি, গোপনে খবর গেল পুলিশে! যা মিলল, আঁতকে উঠল সবাই

প্রশ্ন হল, বিমানে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় পরিবেশনের কোনও সীমা আছে কী? ডিজিসিএ বলছে, এটা নির্ভর করে বিমান সংস্থার বিচক্ষণতার উপর। সিএআর-এর ক্লজ ৪.৩ অনুযায়ী, মদ্যপ যাত্রী যেন বাড়াবাড়ি না করেন, সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইটের ভুক্তভোগী তাঁর পিটিশনে সর্বোচ্চ আদালতের আছে অনুরোধ করেছিলেন, বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে জিরো টলারেন্স এসওপি এবং নিয়মাবলী তৈরি করার নির্দেশ দিতে হবে যাতে বিমানে কোনও যাত্রীর মাত্রাছাড়া আচরণ কড়া হাতে মোকাবিল করা যায়। এবং সমস্ত এয়ারলাইন্স সংস্থা যেন সেই নীতি অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলে।

বৃদ্ধার অভিযোগ, এয়ার ইন্ডিয়ার সদস্যরা সংবেদনশীল ইস্যুটিকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে ব্যর্থ হন। যার ফলে তাঁর মর্যাদাহানি হয়েছে। টাইমস অফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বৃদ্ধা জানিয়েছেন, এয়ার ইন্ডিয়ার ক্রুরা অভিযুক্ত সহযাত্রীকে মাত্রাতিরক্ত হার্ড ড্রিঙ্কস পরিবেশন করেছিলেন। সঙ্গে তিনি আশা করেন, ডিজিসিএ যেন ‘মাতাল’ যাত্রীদের ‘অবাধ্য’ হিসেবে বিবেচনা করে।

এয়ার ইন্ডিয়ার ড্রিঙ্কিং নীতি: যাত্রীরা সিটে বসার পর অ্যালকোহল পরিবেশন করা হয়। যাত্রীরা সঙ্গে অ্যালকোহল আনলে তা পান করা থেকে বিরত রাখতে হবে।

একটা পানীয় বলতে ১২ আউন্স বিয়ার, এক গ্লাস ভর্তি ওয়াইন বা শ্যাম্পেন এবং মিনিয়েচার বোতল ধরা হয়।

১৮ বছরের কম বয়সীদের কোনও অ্যালকোহল পরিবেশন করা উচিত নয়।

চার ঘণ্টার কম সময়ের ফ্লাইটে, যাত্রীকে দুটির বেশি পানীয় পরিবেশন করা হয় না।

Kolkata Airport: কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান নামতেই মারাত্মক কাণ্ড ঘটালেন যাত্রী, তুলে দেওয়া হল পুলিশের হাতে!

কলকাতা: বিমানের ওভারউইং এক্সিট স্টার বোর্ড সাইড ফ্লাপ খোলার চেষ্টা এক যাত্রীর বিরুদ্ধে। হায়দরাবাদ থেকে কলকাতাগামী ইন্ডিগো ৬E৬৪৯৪ বিমানটি কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণের পরে, বিমানের ১৮ এফ সিটে বসা যাত্রী আবুজার মণ্ডল কেবিন ক্রুদের নির্দেশ না মেনে বিমানের ডানার ওপরে থাকা ওভার উইং এক্সিট স্টার বোর্ড সাইড ফ্ল্যাপ খোলার চেষ্টা করছিল।

বিমানে থাকা ক্রু মেম্বাররা বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলেও তিনি শুনছিলেন না। এর পরেই সংশ্লিষ্ট বিমান কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্সের আধিকারিকদের খবর দেয়। ওই যাত্রীকে বিমান থেকে নীচে নামিয়ে নিয়ে আসা হয় ওই যাত্রীকে আনরুলি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

আরও পড়ুন: আকাশ থেকে পড়েছিল একের পর এক মানুষের মৃতদেহ! ‘লকারবি’ ষড়যন্ত্রে মৃত্যু ২৭০ জনের

পরবর্তী সময় ওই যাত্রীকে আটক করে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বিমানবন্দর আন্তর্জাতিক থানার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বলে বিমানবন্দর সূত্র মারফত খবর।

West Medinipur News: ব্যস্ত জাতীয় সড়কের উপর একাধিকবার চক্কর কাটল যুদ্ধবিমান, আচমকা কী ঘটল মেদিনীপুরে?

পশ্চিম মেদিনীপুর: দু’দিকে বন্ধ ব্যস্ত জাতীয় সড়ক। জাতীয় সড়কের সামান্য উপর দিয়ে বেশ কয়েকবার চক্কর কাটল যুদ্ধবিমান। তা দেখার জন্য উৎসুক জনতা ভিড় জমিয়েছিল জাতীয় সড়কের উপর। যদিও সফলভাবে জাতীয় সড়কের আপদকালীন রানওয়েতে বিমান ল্যান্ডিং করা সম্ভব হয়নি। সামান্য কিছুটা উপর দিয়েই চক্কর কেটে মহড়া শেষ করল যুদ্ধবিমান। তবে আপদকালীন ক্ষেত্রে যে কোনও সময়ে জাতীয় সড়কে উঠানামা করতে পারে যুদ্ধবিমান। একবার নয় এ নিয়ে দু’বার মহড়া করল ভারতীয় বায়ু সেনা।

খড়গপুর-বালেশ্বর ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কে পোক্তাপুল থেকে শ্যামপুরা পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার জাতীয় সড়কের পথকে আপৎকালীন যুদ্ধবিমান ওঠানামার জন্য রানওয়ে তৈরি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে সেই রানওয়ে প্রস্তুত। প্রয়োজন হলে যেকোনও সময়ে ওঠানামা করতে পারে বিমান। তবে রবিবার দুপুরে জাতীয় সড়ক থেকে সামান্য উচ্চতায় দুটি জেট প্লেন সহ মোট তিনটি বিমান চক্কর কাটে। সবকিছু ব্যবস্থা ঠিক থাকলেও বেশ কিছু কারণে রানওয়েতে ল্যান্ডিং করানো সম্ভব হয়নি।

আরও পড়ুন-   শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

এদিন দুপুর থেকেই ভারতীয় বায়ু সেনা জওয়ানেরা জাতীয় সড়কের উপর জাতীয় পতাকা হাতে মার্চ শুরু করে। কিছুটা সময় পর জাতীয় সড়ক বরাবর দীর্ঘ প্রায় পাঁচ কিলোমিটার পথ ঘিরে ফেলে তারা। এরপর সমস্ত প্রস্তুতি নেয় ভারতীয় বায়ু সেনার আধিকারিকেরা। সূর্য সামান্য কিছুটা পশ্চিমে যেতেই আকাশের দক্ষিণ প্রান্ত থেকে জাতীয় সড়ক বরাবর সামান্য উচ্চতায় চক্কর কাটে দুটি জেট ফাইটার প্লেন সহ মোট তিনটি যুদ্ধবিমান। প্রসঙ্গত দীর্ঘ এই পাঁচ কিলোমিটার জাতীয় সড়ক পথকে আপৎকালীনভাবে যুদ্ধবিমান ওঠানামা জন্য রানওয়ে তৈরি করেছে কেন্দ্র সরকার। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাত ধরে উদ্বোধন হয়েছে। তবে জানা গিয়েছিল, রবিবার এই জাতীয় সড়কের রানওয়েতে ল্যান্ডিং করেনি যুদ্ধবিমানগুলি। সকাল থেকেই সমস্ত ব্যবস্থাপনা নিয়েছিল ভারতীয় বায়ুসেনা। তবে সবকিছু ব্যবস্থা ঠিক থাকলেও কোনও কারণে ল্যান্ডিং করানো সম্ভব হয়নি।

এদিন জাতীয় সড়কে, ভারতীয় বায়ুসেনা বিমানের ল্যান্ডিং দেখার জন্য ভিড় জমিয়েছিলেন উৎসুক জনতা। তাদের বক্তব্য আগামীতে যেকোনও আপৎকালীন পরিস্থিতিতে যুদ্ধকালীন ক্ষেত্রে বিমান ওঠানামা করবে রানওয়েতে। স্বাভাবিকভাবে সামরিক শক্তিতে জোর কেন্দ্রের। আগামীতে যে কোনও পরিস্থিতি সামাল দেবে এই রানওয়ে।

রঞ্জন চন্দ