বেস্ট পর্যটন কেন্দ্র

Weekend Trip: ডু‌য়ার্সের এই সৌন্দর্য দেখেননি নিশ্চিত! পুজোয় গন্তব্য হোক এই গ্রাম! সারাজীবন মনে থেকে যাবে

*মেঘের হাতছানিতে সাড়া দিয়ে কোলাহলপূর্ণ জীবন থেকে খানিক হাফ ছেড়ে বাঁচতে চলে যান এই জায়গায়। পাহাড় থেকে নেমে আসা জলের কলরব আর ঘরের সামনে দিয়ে ভেসে চলা মেঘের হাতছানি।
*মেঘের হাতছানিতে সাড়া দিয়ে কোলাহলপূর্ণ জীবন থেকে খানিক হাফ ছেড়ে বাঁচতে চলে যান এই জায়গায়। পাহাড় থেকে নেমে আসা জলের কলরব আর ঘরের সামনে দিয়ে ভেসে চলা মেঘের হাতছানি।
*সামনেই পুজোর ছুটি। কম বাজেটে মন মাতানো অফবিট ডেস্টিনেশন হতে পারে রঙ্গো। চারপাশে পাহাড় বেষ্টিত সবুজ গাছগাছালি, ফুরফুরে হাওয়া, হোমস্টের জানালা দিয়ে মেঘের স্পর্শ। প্রিয়জনের সঙ্গে নিদারুণ সময় কাটানোর সেরা গন্তব্য।
*সামনেই পুজোর ছুটি। কম বাজেটে মন মাতানো অফবিট ডেস্টিনেশন হতে পারে রঙ্গো। চারপাশে পাহাড় বেষ্টিত সবুজ গাছগাছালি, ফুরফুরে হাওয়া, হোমস্টের জানালা দিয়ে মেঘের স্পর্শ। প্রিয়জনের সঙ্গে নিদারুণ সময় কাটানোর সেরা গন্তব্য।
*তবে শুধুই রঙ্গো নয়, আশে পাশেই রয়েছে নকশাল খোলা, দলগাঁও ভিউ পয়েন্ট, ঝালং, বিন্দু, গৈরিবাস ভিউ পয়েন্ট। প্রতিটি জায়গার সৌন্দর্যই উপভোগ্য।
*তবে শুধুই রঙ্গো নয়, আশে পাশেই রয়েছে নকশাল খোলা, দলগাঁও ভিউ পয়েন্ট, ঝালং, বিন্দু, গৈরিবাস ভিউ পয়েন্ট। প্রতিটি জায়গার সৌন্দর্যই উপভোগ্য।
*পাহাড়ি এই সব ভিউ পয়েন্টের বেশিরভাগ জায়গায় রয়েছে বিশাল বড়ো সিঙ্কোনা প্ল্যানটেশন। অসংখ্য সিঙ্কোনা নার্সারিও আছে। পায়ে হেঁটে গ্রাম ঘুরতে দারুণ লাগবে। পাহাড়ি সংস্কৃতি থেকে শুরু করে সেখানকার বাসিন্দাদের সংগ্রাম করে বেঁচে থাকার মূলমন্ত্র, অর্গানিক ফার্মিং, খাওয়া দাওয়া সব কিছু কাছ থেকে দেখে জীবনের পথে এগিয়ে চলার মন্ত্রে উজ্জীবিত হবেন।
*পাহাড়ি এই সব ভিউ পয়েন্টের বেশিরভাগ জায়গায় রয়েছে বিশাল বড়ো সিঙ্কোনা প্ল্যানটেশন। অসংখ্য সিঙ্কোনা নার্সারিও আছে। পায়ে হেঁটে গ্রাম ঘুরতে দারুণ লাগবে। পাহাড়ি সংস্কৃতি থেকে শুরু করে সেখানকার বাসিন্দাদের সংগ্রাম করে বেঁচে থাকার মূলমন্ত্র, অর্গানিক ফার্মিং, খাওয়া দাওয়া সব কিছু কাছ থেকে দেখে জীবনের পথে এগিয়ে চলার মন্ত্রে উজ্জীবিত হবেন।
*এখানে এলে অজানাকে জানার, চেনার এক মোক্ষম সুযোগ পাবেন তা নিশ্চিত। অজানা পাখির ডাক, সন্ধ্যে নামলেই বন ফায়ারে কাবাব থেকে শুরু করে পাহাড়ি মোমোর স্বাদ মিলবে। পাহাড়ের কোলে বসে হিমেল বাতাসের ছোঁয়ায় সময় কাটবে, মনমুগ্ধ হবেনই।
*এখানে এলে অজানাকে জানার, চেনার এক মোক্ষম সুযোগ পাবেন তা নিশ্চিত। অজানা পাখির ডাক, সন্ধ্যে নামলেই বন ফায়ারে কাবাব থেকে শুরু করে পাহাড়ি মোমোর স্বাদ মিলবে। পাহাড়ের কোলে বসে হিমেল বাতাসের ছোঁয়ায় সময় কাটবে, মনমুগ্ধ হবেনই।
*কীভাবে যাবেন ভাবছেন? নিউ মাল জংশন থেকে মাত্র ৪০ কিমি দূরে এই ভিউ পয়েন্ট। আর নিউ জলপাইগুড়ি দিয়ে এলে কালিম্পং এর গাড়ি ভাড়া করে সরাসরি চলে আসা যাবে এই গন্তব্যে। অন্যভাবে, মালবাজার থেকে শেয়ারে চালসা ভাড়া ২০ টাকা। অথবা রিজার্ভ করে গেলে ছোটো গাড়ি ভাড়া মোটামুটি ২০০০-২৫০০ টাকা। পাহাড়, জঙ্গল, নদী আর মেঘ-বৃষ্টি নিয়ে দারুণ একটা জায়গা।
*কীভাবে যাবেন ভাবছেন? নিউ মাল জংশন থেকে মাত্র ৪০ কিমি দূরে এই ভিউ পয়েন্ট। আর নিউ জলপাইগুড়ি দিয়ে এলে কালিম্পং এর গাড়ি ভাড়া করে সরাসরি চলে আসা যাবে এই গন্তব্যে। অন্যভাবে, মালবাজার থেকে শেয়ারে চালসা ভাড়া ২০ টাকা। অথবা রিজার্ভ করে গেলে ছোটো গাড়ি ভাড়া মোটামুটি ২০০০-২৫০০ টাকা। পাহাড়, জঙ্গল, নদী আর মেঘ-বৃষ্টি নিয়ে দারুণ একটা জায়গা।
*একটি কথা মাথায় রাখা জরুরি, গন্তব্যে ঘুরতে যাওয়ার আগে পছন্দসই হোমস্টে বুক করে রাখতে হবে অবশ্যই। কারণ, অফবিট জায়গা বলে খুব একটা হোমস্টে এখনও নেই। চারটি হোমস্টে রয়েছে। প্রতিটি হোমস্টেই নদীর পাড়ে, দারুন ভিউ। বলা ভাল সারাদিন বারান্দায় বসে সময় কেটে যাবে। প্রতিদিন একজনের খরচ ১৪০০টাকা মতো।
*একটি কথা মাথায় রাখা জরুরি, গন্তব্যে ঘুরতে যাওয়ার আগে পছন্দসই হোমস্টে বুক করে রাখতে হবে অবশ্যই। কারণ, অফবিট জায়গা বলে খুব একটা হোমস্টে এখনও নেই। চারটি হোমস্টে রয়েছে। প্রতিটি হোমস্টেই নদীর পাড়ে, দারুন ভিউ। বলা ভাল সারাদিন বারান্দায় বসে সময় কেটে যাবে। প্রতিদিন একজনের খরচ ১৪০০টাকা মতো।