এবার পুলিশ কী করল?

Police: আরজি কর কাণ্ডের মধ্যেই এক পুলিশ কনস্টেবল এ কী করে ফেলল! ‘সঙ্গী’ সেই এক সিভিক ভলান্টিয়ার, এবার হাওড়া

হাওড়া: ফের কাঠগড়ায় পুলিশ। হল গ্রেফতারও। তবে, আরজি কর কাণ্ডে নয়, এই ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ায়। জানা গিয়েছে, মদ্যপ অবস্থায় বারে ঢুকে হামলা, ভাঙচুরের চেষ্টা চালানোর অভিযোগে এবার গ্রেফতার এক পুলিশ কনস্টেবল সহ তিনজন।
হাওড়া: ফের কাঠগড়ায় পুলিশ। হল গ্রেফতারও। তবে, আরজি কর কাণ্ডে নয়, এই ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ায়। জানা গিয়েছে, মদ্যপ অবস্থায় বারে ঢুকে হামলা, ভাঙচুরের চেষ্টা চালানোর অভিযোগে এবার গ্রেফতার এক পুলিশ কনস্টেবল সহ তিনজন।
জানা গিয়েছে, ডোমজুড় থানার এক কনস্টবল, একজন সিভিক পুলিশ ও এক ট্রাফিক হোম গার্ডকে এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের গ্রেফতার করেছে সাঁকরাইল থানার পুলিশ। অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীদের তোলা হল হাওড়া আদালতে।
জানা গিয়েছে, ডোমজুড় থানার এক কনস্টবল, একজন সিভিক পুলিশ ও এক ট্রাফিক হোম গার্ডকে এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের গ্রেফতার করেছে সাঁকরাইল থানার পুলিশ। অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীদের তোলা হল হাওড়া আদালতে।
এদিকে, আরজি করে তরুণী চিকিত্‍সককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় আদালতের নির্দেশে ইতিমধ‍্যেই সিবিআইয়ের হেফাজতে টালা থানার ওসি অভিজিত্‍ মণ্ডল। ওসির বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ আনল সিবিআই? কেন সিবিআই দাবি করছে ওসি টালা বৃহত্তর ষড়যন্ত্রে শামিল?
এদিকে, আরজি করে তরুণী চিকিত্‍সককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় আদালতের নির্দেশে ইতিমধ‍্যেই সিবিআইয়ের হেফাজতে টালা থানার ওসি অভিজিত্‍ মণ্ডল। ওসির বিরুদ্ধে কী কী অভিযোগ আনল সিবিআই? কেন সিবিআই দাবি করছে ওসি টালা বৃহত্তর ষড়যন্ত্রে শামিল?
ওসির বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি ঘটনাস্থলে সময়মতো পৌঁছননি। টালা থানার ওসি খবর পেয়েছিলেন সকাল ১০:৩০ নাগাদ। ঘটনাস্থলে তিনি পৌঁছেছিলেন ১১ টা নাগাদ। মারাত্মক ঘটনার খবর পেয়েও দেরি করেছিলেন। ৫৭ মিনিট পর ঘটনাস্থলে পৌঁছোন, যেখানে টালা থানা থেকে হাসপাতালের দূরত্ব ১ কিলোমিটার।
ওসির বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি ঘটনাস্থলে সময়মতো পৌঁছননি। টালা থানার ওসি খবর পেয়েছিলেন সকাল ১০:৩০ নাগাদ। ঘটনাস্থলে তিনি পৌঁছেছিলেন ১১ টা নাগাদ। মারাত্মক ঘটনার খবর পেয়েও দেরি করেছিলেন। ৫৭ মিনিট পর ঘটনাস্থলে পৌঁছোন, যেখানে টালা থানা থেকে হাসপাতালের দূরত্ব ১ কিলোমিটার।
৫৪২ নম্বর জিডিই এন্ট্রিতে মৃতদেহ নিয়ে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়েছে। জিডিইতে বলা হয়েছিল, অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কিন্তু একজন চিকিৎসক ততক্ষণে পরীক্ষা করে বলেছিলেন মৃত অবস্থায় রয়েছে। এই ষড়যন্ত্রে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও অন্যান্য কিছু ব্যক্তির সঙ্গে ওসি টালাও ছিলেন। তথ্য পরিবর্তন করা হয়েছে ইচ্ছাকৃত ভাবে। অভিযোগ, ‘কগনিজেবল অফেন্স’ বা অপরাধ হওয়া সত্ত্বেও সঠিক আইন মেনে এফআইআর করা হয়নি।
৫৪২ নম্বর জিডিই এন্ট্রিতে মৃতদেহ নিয়ে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়েছে। জিডিইতে বলা হয়েছিল, অচৈতন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছে। কিন্তু একজন চিকিৎসক ততক্ষণে পরীক্ষা করে বলেছিলেন মৃত অবস্থায় রয়েছে। এই ষড়যন্ত্রে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও অন্যান্য কিছু ব্যক্তির সঙ্গে ওসি টালাও ছিলেন। তথ্য পরিবর্তন করা হয়েছে ইচ্ছাকৃত ভাবে। অভিযোগ, ‘কগনিজেবল অফেন্স’ বা অপরাধ হওয়া সত্ত্বেও সঠিক আইন মেনে এফআইআর করা হয়নি।