Aloo Benefit: শরীরে টিউমারের বংশ উপড়ে ফেলবে, এই বিশেষ উপায় আলু খান, মোটা হবেন না, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

 হালকা পাতলা মাছের ঝোল হোক অথবা কষা মাংস থেকে পাতলা মাংস এর ঝলে রান্নায় আলু না থাকলে মন যেন ভরতে চায় না।ডায়াবিটিস, উচ্চরক্তচাপের সমস্যা নিয়ে যাঁরা ভুগছেন, তাঁরা আবার আলু পাতে নেন না। আলু খাওয়া শরীরের পক্ষে ভাল না খারাপ তা নিয়ে একটা দ্বন্দ্ব রয়েছে।
হালকা পাতলা মাছের ঝোল হোক অথবা কষা মাংস থেকে পাতলা মাংস এর ঝলে রান্নায় আলু না থাকলে মন যেন ভরতে চায় না।ডায়াবিটিস, উচ্চরক্তচাপের সমস্যা নিয়ে যাঁরা ভুগছেন, তাঁরা আবার আলু পাতে নেন না। আলু খাওয়া শরীরের পক্ষে ভাল না খারাপ তা নিয়ে একটা দ্বন্দ্ব রয়েছে।(সৌভিক রায়)
তবে পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন,আলু মানেই শরীরের পক্ষে খারাপ, এই ধারণা একেবারে ভুল।সব কিছুর মতো আলুরও কিছু ভাল এবং খারাপ গুণ রয়েছে।
তবে পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন,আলু মানেই শরীরের পক্ষে খারাপ, এই ধারণা একেবারে ভুল।সব কিছুর মতো আলুরও কিছু ভাল এবং খারাপ গুণ রয়েছে।
আলু খেলে ডায়াবিটিসের মাত্রা বাড়া, ওজন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় এমন কিছু ধারণা প্রচলিত রয়েছে।তবে এগুলি ছাড়াও আলুর কিছু স্বাস্থ্যকর দিকও রয়েছে।শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়াতেও আলু দারুণ উপকারী।
আলু খেলে ডায়াবিটিসের মাত্রা বাড়া, ওজন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় এমন কিছু ধারণা প্রচলিত রয়েছে।তবে এগুলি ছাড়াও আলুর কিছু স্বাস্থ্যকর দিকও রয়েছে।শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়াতেও আলু দারুণ উপকারী।
এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশিষ্ট ডক্টর আশীষ কুমার রায়৷ তিনি জানাচ্ছেন রান্নায় আলু না খেয়ে বরং কাঁচা আলুর রস খেতে পারেন। অনেক বেশি উপকার পাবেন।
এই বিষয়ে আমাদের পরামর্শ দিচ্ছেন বিশিষ্ট ডক্টর আশীষ কুমার রায়৷ তিনি জানাচ্ছেন রান্নায় আলু না খেয়ে বরং কাঁচা আলুর রস খেতে পারেন। অনেক বেশি উপকার পাবেন।
আলুতে রয়েছে ভিটামিন বি, পটাসিয়াম ভিটামিন সি, আয়রন এবং কপার জাতীয় উপাদান।রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণ ক্যালশিয়ামও।এতে উপস্থিত ভিটামিন সি সর্দি-কাশির সমস্যা কমায়।যে কোনও রকমের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।রোজ খালি পেটে এই রস খেলেই হল।
আলুতে রয়েছে ভিটামিন বি, পটাসিয়াম ভিটামিন সি, আয়রন এবং কপার জাতীয় উপাদান।রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণ ক্যালশিয়ামও।এতে উপস্থিত ভিটামিন সি সর্দি-কাশির সমস্যা কমায়।যে কোনও রকমের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।রোজ খালি পেটে এই রস খেলেই হল।
ক্যানসারের মতভয়াবহ রোগের আশঙ্কাও কমাতে পারে আলুর রস। এতে ‘গ্লাইকোক্যালয়েড’ নামে একটি উপাদান আছে। তাতে টিউমার নিয়ন্ত্রণ করার গুণ রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন আলু আর সুগারের মধ্যে গভীর মিত্রতা রয়েছে। তাই আলু খেলে সুগার দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পায়। আসলে আলুতে রয়েছে স্টার্চ। এই স্টার্চ কিন্তু দেহের অন্দরে পৌঁছে দ্রুত গতিতে সুগারে রূপান্তরিত হয়ে যায়। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পেতে সময় লাগে না। তাই সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে আলু খাওয়ার ইচ্ছাকে দমন করতে হবে।
ক্যানসারের মতভয়াবহ রোগের আশঙ্কাও কমাতে পারে আলুর রস। এতে ‘গ্লাইকোক্যালয়েড’ নামে একটি উপাদান আছে। তাতে টিউমার নিয়ন্ত্রণ করার গুণ রয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন আলু আর সুগারের মধ্যে গভীর মিত্রতা রয়েছে। তাই আলু খেলে সুগার দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পায়। আসলে আলুতে রয়েছে স্টার্চ। এই স্টার্চ কিন্তু দেহের অন্দরে পৌঁছে দ্রুত গতিতে সুগারে রূপান্তরিত হয়ে যায়। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পেতে সময় লাগে না। তাই সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে আলু খাওয়ার ইচ্ছাকে দমন করতে হবে।
আলুতে মজুত থাকা সিম্পল কার্ব অত্যন্ত দ্রুত গতিতে সুগারে রূপান্তরিত হয়। আর এই কারণেই আলু খাওয়ার পর রক্তে সুগার স্পাইক দেখা দেয়। ফলত, অত্যধিক পরিমাণে আলু খেলে শরীরকে গ্রাস করে ক্লান্তি। এমনকী ঘুম ঘুম ভাবও থাকতে পারে। ফলে কাজে মন দেওয়া সম্ভব হয় না এবং কাজে অহেতুক ভুল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
আলুতে মজুত থাকা সিম্পল কার্ব অত্যন্ত দ্রুত গতিতে সুগারে রূপান্তরিত হয়। আর এই কারণেই আলু খাওয়ার পর রক্তে সুগার স্পাইক দেখা দেয়। ফলত, অত্যধিক পরিমাণে আলু খেলে শরীরকে গ্রাস করে ক্লান্তি। এমনকী ঘুম ঘুম ভাবও থাকতে পারে। ফলে কাজে মন দেওয়া সম্ভব হয় না এবং কাজে অহেতুক ভুল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।