ফুটেজে কাদের দেখা মিলল?

Sandip Ghosh-RG Kar Case: ‘সন্দেহজনকদের গতিবিধি দেখা গিয়েছে!’ আরজি কর কাণ্ডে বড় দাবি সিবিআইয়ের! কারা তারা? চমকে ওঠা তথ্য প্রকাশ্যে

কলকাতা: ফের সিবিআই হেফাজতে সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। ওই দুজনকে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। অপরদিকে, আরজি কর ধর্ষণ ও খুন কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইকে আরও ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
কলকাতা: ফের সিবিআই হেফাজতে সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল। ওই দুজনকে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। অপরদিকে, আরজি কর ধর্ষণ ও খুন কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রাইকে আরও ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
কিন্তু কেন ফের সন্দীপ ও অভিজিৎকে হেফাজতে চাইল সিবিআই? এক্ষেত্রে আদালতে চাঞ্চল্যকর দাবি করেছে সিবিআই। সিবিআইয়ের দাবি, অভিযুক্তদের (সন্দীপ + অভিজিৎ) মোবাইলের কল রেকর্ড বের করা হয়েছে এবং সেগুলোর ভিত্তিতে জেরার প্রক্রিয়া যাচাইয়ের প্রক্রিয়া চলছে।
কিন্তু কেন ফের সন্দীপ ও অভিজিৎকে হেফাজতে চাইল সিবিআই? এক্ষেত্রে আদালতে চাঞ্চল্যকর দাবি করেছে সিবিআই। সিবিআইয়ের দাবি, অভিযুক্তদের (সন্দীপ + অভিজিৎ) মোবাইলের কল রেকর্ড বের করা হয়েছে এবং সেগুলোর ভিত্তিতে জেরার প্রক্রিয়া যাচাইয়ের প্রক্রিয়া চলছে।
টালা থানার সিসিটিভি ফুটেজ সম্বলিত হার্ডডিস্ক এবং ডিভিআর থেকে ফুটেজ পুনরুদ্ধারের কাজ চালাচ্ছে কলকাতার সেন্ট্রাল ফরেনসিক সাইন্স ল্যাবরেটরি এবং তাদের রিপোর্ট আর দু-একদিনের মধ্যে পাওয়া যাবে।
টালা থানার সিসিটিভি ফুটেজ সম্বলিত হার্ডডিস্ক এবং ডিভিআর থেকে ফুটেজ পুনরুদ্ধারের কাজ চালাচ্ছে কলকাতার সেন্ট্রাল ফরেনসিক সাইন্স ল্যাবরেটরি এবং তাদের রিপোর্ট আর দু-একদিনের মধ্যে পাওয়া যাবে। টালা থানার ওসি-কে দেওয়া চিঠি, ই টেন্ডার ডকুমেন্টস।
সিবিআই আরও জানিয়েছে, আরজি করের যে সিসিটিভি ফুটেজ পাওয়া গিয়েছে এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা হচ্ছে। তা থেকে পাওয়া তথ্য ধরে ঘটনা ঘটার পরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়কালে ঘটনাস্থলে বিভিন্ন লোকেদের যাতায়াত সম্পর্কিত যেসব ফুটেজ পাওয়া গিয়েছে সেগুলো সম্পর্কে অভিযুক্তদের জেরা করার কাজ চলছে।
সিবিআই আরও জানিয়েছে, আরজি করের যে সিসিটিভি ফুটেজ পাওয়া গিয়েছে এবং সেগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা হচ্ছে। তা থেকে পাওয়া তথ্য ধরে ঘটনা ঘটার পরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়কালে ঘটনাস্থলে বিভিন্ন লোকেদের যাতায়াত সম্পর্কিত যেসব ফুটেজ পাওয়া গিয়েছে সেগুলো সম্পর্কে অভিযুক্তদের জেরা করার কাজ চলছে।
দুই অভিযুক্তের কল রেকর্ড থেকে পাওয়া প্রত্যেকটি ফোন নম্বর ধরে ধরে ধৃতদের জেরা করে তথ্য যাচাই করার প্রয়োজনীয়তা আছে এবং বিভিন্ন সাক্ষীদের বয়ানের সঙ্গে মিলিয়ে দেখার কাজ চলছে। এখান থেকেই অভিযুক্তরা কোনও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিল কিনা, সেই বিষয়টা নির্দিষ্টভাবে জানা যাবে।
দুই অভিযুক্তের কল রেকর্ড থেকে পাওয়া প্রত্যেকটি ফোন নম্বর ধরে ধরে ধৃতদের জেরা করে তথ্য যাচাই করার প্রয়োজনীয়তা আছে এবং বিভিন্ন সাক্ষীদের বয়ানের সঙ্গে মিলিয়ে দেখার কাজ চলছে। এখান থেকেই অভিযুক্তরা কোনও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিল কিনা, সেই বিষয়টা নির্দিষ্টভাবে জানা যাবে।
সিবিআই জানিয়েছে, জেরার দুজনের থেকে সন্দেহজনক বেশ কিছু মোবাইল নম্বর মিলেছে। যা কিনা সিডিআর বা কল লিস্টে রয়েছে। যার ভিত্তিতে দুজনকে জেরার প্রয়োজন মুখোমুখি রয়েছে।
সিবিআই জানিয়েছে, জেরার দুজনের থেকে সন্দেহজনক বেশ কিছু মোবাইল নম্বর মিলেছে। যা কিনা সিডিআর বা কল লিস্টে রয়েছে। যার ভিত্তিতে দুজনকে জেরার প্রয়োজন মুখোমুখি রয়েছে।
আরজি করের বাকি সিসিটিভি সংগ্রহ করা হয়েছে। সেগুলো পরীক্ষা জন্য সেন্ট্রাল ফরেন্সিক ল্যাবে পাঠানোও হয়েছে। সিসিটিভি-তে কিছু সন্দেহজনকদের গতিবিধি লক্ষ করা গিয়েছে। সে কারণে মুখোমুখি জেরা দরকার।
আরজি করের বাকি সিসিটিভি সংগ্রহ করা হয়েছে। সেগুলো পরীক্ষা জন্য সেন্ট্রাল ফরেন্সিক ল্যাবে পাঠানোও হয়েছে। সিসিটিভি-তে কিছু সন্দেহজনকদের গতিবিধি লক্ষ করা গিয়েছে। সে কারণে মুখোমুখি জেরা দরকার।
সন্দীপ ও অভিজিতের প্রতিটা ফোন কল এক্সচেঞ্জ হয়েছে অন্যদের সঙ্গে। এরা কোনও ভাবে ষড়যন্ত্রতে যুক্ত কিনা, সেটা দেখছে সিবিআই। যে কারণে মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় বা সহকারী অভিযুক্তদের সুবিধা পাইয়ে দিয়েছিল।
সন্দীপ ও অভিজিতের প্রতিটা ফোন কল এক্সচেঞ্জ হয়েছে অন্যদের সঙ্গে। এরা কোনও ভাবে ষড়যন্ত্রতে যুক্ত কিনা, সেটা দেখছে সিবিআই। যে কারণে মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় বা সহকারী অভিযুক্তদের সুবিধা পাইয়ে দিয়েছিল।
ফের জেরার প্রয়োজন, কারণ টালা থানার সিসিটিভি ও মোবাইল নম্বরের ডাটা পরীক্ষা ও দুই অভিযুক্তের (oc টালা) ফোন কল ক্রস ভেরিফিকেশন করা হচ্ছে, অন্যান্য সাক্ষীদের বয়ান অনুসারে। ঘটনাকে ডাউনপ্লে করা দেখানো হয়েছে। দুই অভিযুক্তও অসহযোগিতা করেছেন সিবিআই জেরায়।
ফের জেরার প্রয়োজন, কারণ টালা থানার সিসিটিভি ও মোবাইল নম্বরের ডাটা পরীক্ষা ও দুই অভিযুক্তের (oc টালা) ফোন কল ক্রস ভেরিফিকেশন করা হচ্ছে, অন্যান্য সাক্ষীদের বয়ান অনুসারে। ঘটনাকে ডাউনপ্লে করা দেখানো হয়েছে। দুই অভিযুক্তও অসহযোগিতা করেছেন সিবিআই জেরায়।