Sleep Age Chart, Sleep, ঘুম, কোন বয়সে কতটা ঘুম দরকার, বয়স অনুযায়ী কত ঘণ্টা ঘুমানো উচিত, আদর্শ ঘুম, ঘুমের আদর্শ সময় , বয়স অনুযায়ী ঘুমোনোর সময়, স্বাস্থ্য, হেলথ টিপস, স্বাস্থ্যের উপকারিতা ঘুমে, ফিটনেস, স্থূলতা, ডিপ্রেশন, মানসিক রোগ, sleep habit, sleep, Ideal sleep time, health tips how much sleep is perfect

Sleep Age Chart: প্রতিদিন ‘কত’ ঘণ্টা ঘুম পারফেক্ট…? ‘বয়স’ অনুযায়ী দিনে কতটা ঘুমানো উচিত? দেখে নিন চার্ট

বর্তমান ব্যস্ত জীবন মানুষের শান্তি কেড়ে নিয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পরিশ্রম করার পরও মানুষ মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কাটিয়ে উঠতে পারেন না। আর এই মানসিক চাপ প্রতিটি মানুষের রাতের ঘুমের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।
বর্তমান ব্যস্ত জীবন মানুষের শান্তি কেড়ে নিয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পরিশ্রম করার পরও মানুষ মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কাটিয়ে উঠতে পারেন না। আর এই মানসিক চাপ প্রতিটি মানুষের রাতের ঘুমের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।
মানসিক চাপ দূরে রাখতে অনেকেই সারা রাত টিভি বা মোবাইলে সিনেমা বা সিরিজ দেখেন বা পার্থিব দুশ্চিন্তায় ঘুম হারিয়ে বসেন। যার সরাসরি প্রভাব পড়ে তাদের স্বাস্থ্যের ওপর। ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের মতে, আপনি যদি সুস্থ জীবনযাপন করতে চান তাহলে রাতে অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুম খুবই জরুরি।
মানসিক চাপ দূরে রাখতে অনেকেই সারা রাত টিভি বা মোবাইলে সিনেমা বা সিরিজ দেখেন বা পার্থিব দুশ্চিন্তায় ঘুম হারিয়ে বসেন। যার সরাসরি প্রভাব পড়ে তাদের স্বাস্থ্যের ওপর। ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের মতে, আপনি যদি সুস্থ জীবনযাপন করতে চান তাহলে রাতে অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুম খুবই জরুরি।
শুধু তাই নয়, জানিয়ে রাখা ভাল যে উন্নত স্বাস্থ্য এবং শারীরিক বিকাশ ও সুস্থতার জন্য প্রতিটি বয়সের মানুষের ঘুমের প্রয়োজনীয়তাও পরিবর্তিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে চলুন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী কোন বয়সে কতটা ঘুম দরকার জেনে নেওয়া যাক।
শুধু তাই নয়, জানিয়ে রাখা ভাল যে উন্নত স্বাস্থ্য এবং শারীরিক বিকাশ ও সুস্থতার জন্য প্রতিটি বয়সের মানুষের ঘুমের প্রয়োজনীয়তাও পরিবর্তিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে চলুন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী কোন বয়সে কতটা ঘুম দরকার জেনে নেওয়া যাক।
কোন বয়সে কত ঘুম প্রয়োজন?স্লিপ ফাউন্ডেশনের মতে , একটি ৪ থেকে ১২ মাস বয়সি শিশুর কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। যেখানে ১ থেকে ২ বছরের শিশুর জন্য ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।
কোন বয়সে কত ঘুম প্রয়োজন?
স্লিপ ফাউন্ডেশনের মতে , একটি ৪ থেকে ১২ মাস বয়সি শিশুর কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। যেখানে ১ থেকে ২ বছরের শিশুর জন্য ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।
আবার যখন শিশু প্রি-নার্সারিতে যেতে শুরু করে অর্থাৎ ৩ থেকে ৫ বছর বয়সে তার জন্য ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। যেখানে ৬ থেকে ১২ বছরের একটি শিশুর প্রয়োজন ৯ থেকে ১২ ঘণ্টার ঘুম।
আবার যখন শিশু প্রি-নার্সারিতে যেতে শুরু করে অর্থাৎ ৩ থেকে ৫ বছর বয়সে তার জন্য ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। যেখানে ৬ থেকে ১২ বছরের একটি শিশুর প্রয়োজন ৯ থেকে ১২ ঘণ্টার ঘুম।
শিশুরা যখন কিশোর বয়সে পৌঁছয়, তাদের ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
শিশুরা যখন কিশোর বয়সে পৌঁছয়, তাদের ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
আবার প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে গেলেও শরীরের ঘুমের চাহিদার তারতম্য হয়। এক্ষেত্রে দেখা যায় ১৮ বছর বয়সের পরে কোনও মহিলা বা পুরুষের কমপক্ষে ৭ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
আবার প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে গেলেও শরীরের ঘুমের চাহিদার তারতম্য হয়। এক্ষেত্রে দেখা যায় ১৮ বছর বয়সের পরে কোনও মহিলা বা পুরুষের কমপক্ষে ৭ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
আবার বয়স হয়ে গেলে ঘুম কমে আসে। কিন্তু সেক্ষেত্রেও ঘুম পর্যাপ্ত হওয়া কাম্য। বলা হয় ৬০ বছরের বেশি বয়সিদেরও ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
আবার বয়স হয়ে গেলে ঘুম কমে আসে। কিন্তু সেক্ষেত্রেও ঘুম পর্যাপ্ত হওয়া কাম্য। বলা হয় ৬০ বছরের বেশি বয়সিদেরও ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
পর্যাপ্ত ঘুমের উপকারিতা কী কী:- কম ঘুমের ফলে স্থূলতার সমস্যা অর্থাৎ ওজন বৃদ্ধি হতে পারে। -যখন আপনি পর্যাপ্ত ঘুম ঘুমাতে পারেন, আপনার স্মৃতিশক্তি শক্তিশালী থাকে এবং আপনি ভুলে যান না।
পর্যাপ্ত ঘুমের উপকারিতা কী কী:
– কম ঘুমের ফলে স্থূলতার সমস্যা অর্থাৎ ওজন বৃদ্ধি হতে পারে।
-যখন আপনি পর্যাপ্ত ঘুম ঘুমাতে পারেন, আপনার স্মৃতিশক্তি শক্তিশালী থাকে এবং আপনি ভুলে যান না।
-পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমালে শরীরের ফিটনেস ভাল হয়। অ্যাথলেটিক এবং শারীরিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।-রাতে অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুমালে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
-পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমালে শরীরের ফিটনেস ভাল হয়। অ্যাথলেটিক এবং শারীরিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
-রাতে অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুমালে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
-পর্যাপ্ত ঘুম না হলে টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হতে পারে।- ঘুম না হলে বিষণ্নতা এবং উদ্বেগের মতো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।
-পর্যাপ্ত ঘুম না হলে টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হতে পারে।
– ঘুম না হলে বিষণ্নতা এবং উদ্বেগের মতো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।