Tag Archives: Sleep habit

Healthy Lifestyle: অকালেই বুড়িয়ে যাবেন…! উপুড় হয়ে না কি ডান কিংবা বাঁ কাতে! কীভাবে ঘুমোন? ভুল হচ্ছে না তো? কোনটা সঠিক ভঙ্গি জানেন

ঘুম কেবল শরীরকে বিশ্রামই দেয় না, সেই সঙ্গে তা আমাদের স্বাস্থ্যের উপরেও গভীর প্রভাব ফেলে। তবে ঘুম ভাল না হলে কিন্তু বেজায় মুশকিল। নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে থাকে।
ঘুম কেবল শরীরকে বিশ্রামই দেয় না, সেই সঙ্গে তা আমাদের স্বাস্থ্যের উপরেও গভীর প্রভাব ফেলে। তবে ঘুম ভাল না হলে কিন্তু বেজায় মুশকিল। নানা ধরনের শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে থাকে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ভুল ভঙ্গিতে ঘুমোলে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন - পিঠে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট এবং হজমের সমস্যা ইত্যাদি। তাই, উপুড় হয়ে কিংবা ডান অথবা বাম দিকে কাত হয়ে ঘুমানোর সুবিধা-অসুবিধা কী কী, সেগুলিই জেনে নেওয়া যাক।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ভুল ভঙ্গিতে ঘুমোলে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন – পিঠে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট এবং হজমের সমস্যা ইত্যাদি। তাই, উপুড় হয়ে কিংবা ডান অথবা বাম দিকে কাত হয়ে ঘুমানোর সুবিধা-অসুবিধা কী কী, সেগুলিই জেনে নেওয়া যাক।
অনেকেই পেটে ভর দিয়ে বা উপুড় হয়ে ঘুমোতে ভালবাসেন। তবে বিশেষজ্ঞরা এই অভ্যাসকে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে মনে করেন। এই ভঙ্গিতে ঘুমোলে মেরুদণ্ডে অতিরিক্ত চাপ পড়ে। যা পিঠ ও ঘাড়ের ব্যথার কারণ হতে পারে।
অনেকেই পেটে ভর দিয়ে বা উপুড় হয়ে ঘুমোতে ভালবাসেন। তবে বিশেষজ্ঞরা এই অভ্যাসকে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে মনে করেন। এই ভঙ্গিতে ঘুমোলে মেরুদণ্ডে অতিরিক্ত চাপ পড়ে। যা পিঠ ও ঘাড়ের ব্যথার কারণ হতে পারে।
 দীর্ঘক্ষণ এই ভঙ্গিতে ঘুমোলে মেরুদণ্ডের অ্যালাইমেন্ট নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এছাড়া পেটে চাপ দিয়ে ঘুমোলে পেটের উপর চাপ পড়ে। যার কারণে ফুসফুস সঠিক ভাবে প্রসারিত হতে পারে না এবং শ্বাসপ্রশ্বাসেও সমস্যা হতে পারে।
দীর্ঘক্ষণ এই ভঙ্গিতে ঘুমোলে মেরুদণ্ডের অ্যালাইমেন্ট নষ্ট হয়ে যেতে পারে। এছাড়া পেটে চাপ দিয়ে ঘুমোলে পেটের উপর চাপ পড়ে। যার কারণে ফুসফুস সঠিক ভাবে প্রসারিত হতে পারে না এবং শ্বাসপ্রশ্বাসেও সমস্যা হতে পারে।
পেটের উপর ভর দিয়ে ঘুমোলে পরিপাকতন্ত্রের উপরেও ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। কারণ এই অবস্থায় অন্ত্রের উপর চাপ বেড়ে যায়। যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য দায়ী হতে পারে।
পেটের উপর ভর দিয়ে ঘুমোলে পরিপাকতন্ত্রের উপরেও ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। কারণ এই অবস্থায় অন্ত্রের উপর চাপ বেড়ে যায়। যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য দায়ী হতে পারে।
ডান দিকে কাত হয়ে ঘুমোনোর কিছু সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। এই ভঙ্গিতে ঘুমালে পাকস্থলীর অ্যাসিড উপরের দিকে উঠতে পারে। অ্যাসিড রিফ্লাক্স এবং বুকজ্বালা হতে পারে। এই অবস্থানটি হৃৎপিণ্ড এবং রক্ত ​​​​প্রবাহকেও প্রভাবিত করতে পারে, কারণ দীর্ঘ সময় ধরে একই অবস্থানে ঘুমোলে রক্ত ​​​​প্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হতে পারে।
ডান দিকে কাত হয়ে ঘুমোনোর কিছু সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। এই ভঙ্গিতে ঘুমালে পাকস্থলীর অ্যাসিড উপরের দিকে উঠতে পারে। অ্যাসিড রিফ্লাক্স এবং বুকজ্বালা হতে পারে। এই অবস্থানটি হৃৎপিণ্ড এবং রক্ত ​​​​প্রবাহকেও প্রভাবিত করতে পারে, কারণ দীর্ঘ সময় ধরে একই অবস্থানে ঘুমোলে রক্ত ​​​​প্রবাহ বাধাপ্রাপ্ত হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে, বাঁ দিকে ফিরে ঘুমোনো সবচেয়ে নিরাপদ। আর এটাই সবচেয়ে উপকারী ভঙ্গি। এর সাহায্যে হজম প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হয় এবং খাবার ভাল ভাবে হজম হয়। বাঁ দিকে কাত হয়ে ঘুমোলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে, রক্ত ​​চলাচলের উন্নতি ঘটে এবং হার্টের উওপর চাপও হ্রাস পায়।
বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে, বাঁ দিকে ফিরে ঘুমোনো সবচেয়ে নিরাপদ। আর এটাই সবচেয়ে উপকারী ভঙ্গি। এর সাহায্যে হজম প্রক্রিয়া সঠিক ভাবে হয় এবং খাবার ভাল ভাবে হজম হয়। বাঁ দিকে কাত হয়ে ঘুমোলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা কমে, রক্ত ​​চলাচলের উন্নতি ঘটে এবং হার্টের উওপর চাপও হ্রাস পায়।
এই ভঙ্গিটি গর্ভবতী মহিলাদের জন্য বিশেষ ভাবে উপকারী বলে মনে করা হয়। এছাড়া বাঁ দিকে ফিরে ঘুমোলে অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সম্ভাবনা কমে যায়। কারণ পেটের অ্যাসিড নীচের দিকেই থেকে যায়।
এই ভঙ্গিটি গর্ভবতী মহিলাদের জন্য বিশেষ ভাবে উপকারী বলে মনে করা হয়। এছাড়া বাঁ দিকে ফিরে ঘুমোলে অ্যাসিড রিফ্লাক্সের সম্ভাবনা কমে যায়। কারণ পেটের অ্যাসিড নীচের দিকেই থেকে যায়।
বিখ্যাত পুষ্টিবিদ ডা. স্বাতী চৌহান লোকাল ১৮-এর সঙ্গে আলাপচারিতার কালে বলেন যে, সুস্থ থাকতে চাইলে বাম দিকে কাত হয়েঘুমানোর অভ্যাস করা উচিত। এটি হজম ক্রিয়া, কার্ডিওভাসকুলার এবং শ্বাসযন্ত্রের সিস্টেমের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ ভঙ্গি। পেটের উপর ভর দিয়ে ঘুমোনো থেকে বিরত থাকা উচিত। কারণ এটি শরীরের গঠনের উপরেও খারাপ প্রভাব ফেলে।
বিখ্যাত পুষ্টিবিদ ডা. স্বাতী চৌহান লোকাল ১৮-এর সঙ্গে আলাপচারিতার কালে বলেন যে, সুস্থ থাকতে চাইলে বাম দিকে কাত হয়েঘুমানোর অভ্যাস করা উচিত। এটি হজম ক্রিয়া, কার্ডিওভাসকুলার এবং শ্বাসযন্ত্রের সিস্টেমের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ ভঙ্গি। পেটের উপর ভর দিয়ে ঘুমোনো থেকে বিরত থাকা উচিত। কারণ এটি শরীরের গঠনের উপরেও খারাপ প্রভাব ফেলে।

Sleep Habit: রাতে চিন্তায় ঘুম হয় না? সারাদিন মন কুডাকে? কয়েকটি ঘরোয়া টোটকায় বাজিমাত, সারাদিন চাঙ্গা ও চনমনে

রাতে চিন্তায় ঘুম হয় না? সারাদিন মন কুডাকে? কয়েকটি ঘরোয়া টোটকায় বাজিমাত, সারাদিন চাঙ্গা ও চনমনে রাতের ঘুম অত্যন্ত জরুরি, কিন্তু, রাতে ঘুমনোর সময় ঘুমের সমস্যায় পড়েন অনেকেই। অনেকেরই ঘুম আসতে চায় না। রাতে যখন আপনি ঘুমোতে যান তখন নানান চিন্তা আপনাকে নানা চিন্তা গ্রাস করে, ফলে ঘুম আসতে চায় না। কিন্তু, কিছু উপায় থাকে যার ফলে আপনার রাতের ঘুম নিশ্ছিদ্র হতে পারে। ফলে আপনি নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারবেন।
রাতে চিন্তায় ঘুম হয় না? সারাদিন মন কুডাকে? কয়েকটি ঘরোয়া টোটকায় বাজিমাত, সারাদিন চাঙ্গা ও চনমনে
রাতের ঘুম অত্যন্ত জরুরি, কিন্তু, রাতে ঘুমনোর সময় ঘুমের সমস্যায় পড়েন অনেকেই। অনেকেরই ঘুম আসতে চায় না। রাতে যখন আপনি ঘুমোতে যান তখন নানান চিন্তা আপনাকে নানা চিন্তা গ্রাস করে, ফলে ঘুম আসতে চায় না। কিন্তু, কিছু উপায় থাকে যার ফলে আপনার রাতের ঘুম নিশ্ছিদ্র হতে পারে। ফলে আপনি নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারবেন। দেখে নেওয়া যাক তেমনই কিছু উপায় যার ফলে আপনার রাতের ঘুম নিশ্চিন্ত হতে পারে-
গভীর শ্বাস নেওয়া- ঘুমনোর আগে গভীর শ্বাস নিলে তা মস্তিষ্কে অক্সিজেন পৌঁছাতে সাহায্য করে। গভীর শ্বাস নিলে তা শরীরে প্যারাসিনথেটিক নার্ভ সিস্টেম সক্রিয় করে তোলে যা ঘুম আনতে সাহায্য করে।
গভীর শ্বাস নেওয়া- ঘুমনোর আগে গভীর শ্বাস নিলে তা মস্তিষ্কে অক্সিজেন পৌঁছাতে সাহায্য করে। গভীর শ্বাস নিলে তা শরীরে প্যারাসিনথেটিক নার্ভ সিস্টেম সক্রিয় করে তোলে যা ঘুম আনতে সাহায্য করে।
বই পড়া- ঘুমনোর আগে মোবাইল না দেখে বই পড়ার উপযোগিতা সর্বজনবিদিত। কিন্তু, মোবাইল না দেখে ঘুমোতে যান না এমন লোক খুবই কমই পাওয়া যায়। কিন্তু, এই অভ্যাসই ঘুম আনার পরিপন্থী। কখনই ঘুমনোর আগে মোবাইল ব্যবহার করতে নেই।
বই পড়া- ঘুমনোর আগে মোবাইল না দেখে বই পড়ার উপযোগিতা সর্বজনবিদিত। কিন্তু, মোবাইল না দেখে ঘুমোতে যান না এমন লোক খুবই কমই পাওয়া যায়। কিন্তু, এই অভ্যাসই ঘুম আনার পরিপন্থী। কখনই ঘুমনোর আগে মোবাইল ব্যবহার করতে নেই।
স্ক্রিন টাইম কম করা- রাতে যদি আপনার স্ক্রিন টাইম অর্থাৎ ফোন বা ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ছাড়া সময় না কাটে তাহলে সতর্ক হয়ে যান। কারণ এই অভ্যাস আপনার ঘুমে ব্যাঘাত ঘটাবে। যতবেশি আপনি স্ক্রিনটাইম বজায় রাখবেন ততবেশি আপনার ঘুমোতে সমস্যা হবে।
স্ক্রিন টাইম কম করা- রাতে যদি আপনার স্ক্রিন টাইম অর্থাৎ ফোন বা ল্যাপটপ বা কম্পিউটার ছাড়া সময় না কাটে তাহলে সতর্ক হয়ে যান। কারণ এই অভ্যাস আপনার ঘুমে ব্যাঘাত ঘটাবে। যতবেশি আপনি স্ক্রিনটাইম বজায় রাখবেন ততবেশি আপনার ঘুমোতে সমস্যা হবে।
শোয়ার আগে যোগা করা- রাতে শোয়ার আগে বিছানায় কিছুক্ষণ যোগা করলে বা ধ্যান করলে তা মাথা ঠাণ্ডা করে ফলে তা স্ট্রেস কমায়। এরফলে সহজেই চোখে ঘুম নেমে আসে।
শোয়ার আগে যোগা করা- রাতে শোয়ার আগে বিছানায় কিছুক্ষণ যোগা করলে বা ধ্যান করলে তা মাথা ঠাণ্ডা করে ফলে তা স্ট্রেস কমায়। এরফলে সহজেই চোখে ঘুম নেমে আসে।
বন্ধুদের সঙ্গে ডিনার করা- যদি আপনি চান আপনার মস্তিষ্ক ঠিক থাকে তবে কোনও কোনও সময় বন্ধুদের সঙ্গে রাতের খাওয়ার খেতে পারেন। ফলে খেতে খেতে আড্ডাও হবে আবার খাওয়ার পরে আপনার ঘুমও হবে নিশ্চিন্তের।
বন্ধুদের সঙ্গে ডিনার করা- যদি আপনি চান আপনার মস্তিষ্ক ঠিক থাকে তবে কোনও কোনও সময় বন্ধুদের সঙ্গে রাতের খাওয়ার খেতে পারেন। ফলে খেতে খেতে আড্ডাও হবে আবার খাওয়ার পরে আপনার ঘুমও হবে নিশ্চিন্তের।

Sleep Age Chart: দিন-রাত ঘুমোচ্ছেন! জানেন কি, বয়স অনুযায়ী রোজ ঠিক কত ঘণ্টা ঘুমানো উচিত? ৯৯% মানুষেরই উত্তরটা অজানা, রইল বিশেষজ্ঞের পারফেক্ট চার্ট

সুস্থ থাকার জন্য যেমন খাবার ও জল প্রয়োজন, ঠিক তেমনি পর্যাপ্ত ঘুমও প্রয়োজন। কিন্তু, আজকের কোলাহল মানুষের শান্তি কেড়ে নিয়েছে। সারাদিনের কাজের চাপ তাদের রাতের ঘুমকে সরাসরি প্রভাবিত করছে। ঘুমের রুটিনে ব্যাঘাত ঘটলে মানুষের অনেক ধরনের সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
সুস্থ থাকার জন্য যেমন খাবার ও জল প্রয়োজন, ঠিক তেমনি পর্যাপ্ত ঘুমও প্রয়োজন। কিন্তু, আজকের কোলাহল মানুষের শান্তি কেড়ে নিয়েছে। সারাদিনের কাজের চাপ তাদের রাতের ঘুমকে সরাসরি প্রভাবিত করছে। ঘুমের রুটিনে ব্যাঘাত ঘটলে মানুষের অনেক ধরনের সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
এর জন্য চিকিৎসকরা পর্যাপ্ত ঘুমের পরামর্শ দেন। এটি করলে শুধু শারীরিক সুবিধাই পাওয়া যাবে না, মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হবে। তবে একজন মানুষের রোজ কতটা ঘুম দরকার তা নির্ভর করে ব্যক্তির বয়সের ওপর।এখন প্রশ্ন হল বয়স অনুযায়ী একজন মানুষের কতটা ঘুমানো উচিত? তা জানাচ্ছেন চিকিৎসক৷
এর জন্য চিকিৎসকরা পর্যাপ্ত ঘুমের পরামর্শ দেন। এটি করলে শুধু শারীরিক সুবিধাই পাওয়া যাবে না, মানসিক স্বাস্থ্যেরও উন্নতি হবে। তবে একজন মানুষের রোজ কতটা ঘুম দরকার তা নির্ভর করে ব্যক্তির বয়সের ওপর।এখন প্রশ্ন হল বয়স অনুযায়ী একজন মানুষের কতটা ঘুমানো উচিত? তা জানাচ্ছেন চিকিৎসক৷
মানসিক চাপ দূরে রাখতে অনেকেই সারারাত টিভি বা মোবাইলে সিনেমা দেখেন বা পার্থিব দুশ্চিন্তায় ঘুম হারিয়ে ফেলেন অনেকে। যার সরাসরি প্রভাব পড়ছে তাদের স্বাস্থ্যের ওপর।
মানসিক চাপ দূরে রাখতে অনেকেই সারারাত টিভি বা মোবাইলে সিনেমা দেখেন বা পার্থিব দুশ্চিন্তায় ঘুম হারিয়ে ফেলেন অনেকে। যার সরাসরি প্রভাব পড়ছে তাদের স্বাস্থ্যের ওপর।
ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুস্থ থাকতে রাতে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন।  উন্নত স্বাস্থ্য এবং বৃদ্ধির জন্য, সব বয়সের মানুষের ঘুমের সময় পরিবর্তিত হয়।
ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুস্থ থাকতে রাতে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। উন্নত স্বাস্থ্য এবং বৃদ্ধির জন্য, সব বয়সের মানুষের ঘুমের সময় পরিবর্তিত হয়।
বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. সঞ্জীব সাক্সেনা জানিয়েছেন,প্রতিটি বয়সের মানুষের ঘুমের আলাদা মাপকাঠি রয়েছে। এর জন্য, আপনি আপনার ঘুমের সময়কালকে দুটি ধাপে ভাগ করতে পারেন অর্থাৎ দিন এবং রাতের ভিত্তিতে। জেনে নিন কোন বয়সে কত ঘুম প্রয়োজন৷
বিশিষ্ট চিকিৎসক ডা. সঞ্জীব সাক্সেনা জানিয়েছেন,প্রতিটি বয়সের মানুষের ঘুমের আলাদা মাপকাঠি রয়েছে। এর জন্য, আপনি আপনার ঘুমের সময়কালকে দুটি ধাপে ভাগ করতে পারেন অর্থাৎ দিন এবং রাতের ভিত্তিতে। জেনে নিন কোন বয়সে কত ঘুম প্রয়োজন৷
৪-১২ মাসের শিশুর ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা৷ ১-২ বছরের শিশুর ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা৷ ৩-৫ বছর বয়সী শিশুর ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা৷ ৬-১২ বছর বয়সী শিশুর ৯ থেকে ১২ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন৷
৪-১২ মাসের শিশুর ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা৷ ১-২ বছরের শিশুর ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা৷ ৩-৫ বছর বয়সী শিশুর ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা৷ ৬-১২ বছর বয়সী শিশুর ৯ থেকে ১২ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন৷
বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ১৩-১৮ বয়সীদের কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা৷ ১৮ বছর হয়ে গেলে কমপক্ষে ৭-৮ঘণ্টা৷ এবং ৬০ বছর পর - ঘুম ৮ ঘণ্টার বেশিও বাড়তে পারে আবার কমও হতে পারে।
বিশেষজ্ঞ আরও বলেন, ১৩-১৮ বয়সীদের কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা৷ ১৮ বছর হয়ে গেলে কমপক্ষে ৭-৮ঘণ্টা৷ এবং ৬০ বছর পর – ঘুম ৮ ঘণ্টার বেশিও বাড়তে পারে আবার কমও হতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ কাজের মতো, পর্যাপ্ত ঘুমানোও ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। এটা না করলে অনেক রোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। চিকিৎসকদের মতে, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে নারীদের ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ও স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
গুরুত্বপূর্ণ কাজের মতো, পর্যাপ্ত ঘুমানোও ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। এটা না করলে অনেক রোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে। চিকিৎসকদের মতে, পর্যাপ্ত ঘুম না হলে নারীদের ডায়াবেটিস, হৃদরোগ ও স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
এছাড়া কম ঘুম শরীরের কোষকেও প্রভাবিত করে। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হলে শরীরে খনিজগুলির ভারসাম্য বিঘ্নিত হতে পারে, যার কারণে হাড়ও দুর্বল হয়ে যেতে পারে। তাই সারাদিনে কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম হওয়া প্রত্যেকেরই দরকার৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এছাড়া কম ঘুম শরীরের কোষকেও প্রভাবিত করে। পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হলে শরীরে খনিজগুলির ভারসাম্য বিঘ্নিত হতে পারে, যার কারণে হাড়ও দুর্বল হয়ে যেতে পারে। তাই সারাদিনে কমপক্ষে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম হওয়া প্রত্যেকেরই দরকার৷ (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

কোন বয়সে কত ঘণ্টা রাতের ঘুম প্রয়োজন? কম হলেই শরীরের ক্ষতি, সাবধান!

শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঠিকঠাক রাখতে পর্যাপ্ত ঘুমের কোনA বিকল্প নেই। ঘুম শরীরকে চাঙ্গা রাখে। একইসঙ্গে মানসিক চাপ কমায়। কিন্তু কম ঘুমের মতোই বেশি ঘুমানোটাও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঠিকঠাক রাখতে পর্যাপ্ত ঘুমের কোনA বিকল্প নেই। ঘুম শরীরকে চাঙ্গা রাখে। একইসঙ্গে মানসিক চাপ কমায়। কিন্তু কম ঘুমের মতোই বেশি ঘুমানোটাও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের রোজ কত ঘণ্টা ঘুম দরকার তা নিয়ে নানা মত রয়েছে। শৈশবে, কৈশোরে, তারুণ্যে, যৌবনে ও বার্ধক্যে ঘুমের চাহিদাও আলাদা।
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের রোজ কত ঘণ্টা ঘুম দরকার তা নিয়ে নানা মত রয়েছে। শৈশবে, কৈশোরে, তারুণ্যে, যৌবনে ও বার্ধক্যে ঘুমের চাহিদাও আলাদা।
শিশুদের তুলনামূলক বেশি ঘুমোতে হয়। প্রবীণ ও প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বাচ্চারা ঘুমোয় বেশি। বয়স অনুযায়ী প্রতিদিন কোনও মানুষের কতক্ষণ ঘুম জরুরি, সেই বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন।
শিশুদের তুলনামূলক বেশি ঘুমোতে হয়। প্রবীণ ও প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বাচ্চারা ঘুমোয় বেশি। বয়স অনুযায়ী প্রতিদিন কোনও মানুষের কতক্ষণ ঘুম জরুরি, সেই বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশন।
শূন্য থেকে ৩ মাস বয়সী শিশুদের দিনে ১৪ থেকে ১৭ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। ৪ মাস থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের জন্য ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা ঘুম দরকার হয়। ১ থেকে ২ বছর বয়সী শিশুদের দরকার হয় ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টার ঘুম।
শূন্য থেকে ৩ মাস বয়সী শিশুদের দিনে ১৪ থেকে ১৭ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। ৪ মাস থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুদের জন্য ১২ থেকে ১৫ ঘণ্টা ঘুম দরকার হয়। ১ থেকে ২ বছর বয়সী শিশুদের দরকার হয় ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টার ঘুম।
৩ থেকে ৫ বছর বয়সীদের জন্য ১০ থেকে ১৩ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। ৬ থেকে ১৩ বছর বয়সী শিশুদের রাতে অন্তত ৯-১১ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। তবে নিয়মিত ৭-৮ ঘণ্টা ঠিকঠাক ঘুমাতে পারলেও চলে। ৮-১০ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন ১৪ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের। ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সী মানুষের রাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
৩ থেকে ৫ বছর বয়সীদের জন্য ১০ থেকে ১৩ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। ৬ থেকে ১৩ বছর বয়সী শিশুদের রাতে অন্তত ৯-১১ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। তবে নিয়মিত ৭-৮ ঘণ্টা ঠিকঠাক ঘুমাতে পারলেও চলে। ৮-১০ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন ১৪ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের। ১৮ থেকে ২৫ বছর বয়সী মানুষের রাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
২৬ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মানুষের রোজ রাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য রোজ ঘুমের প্রয়োজন ৭-৮ ঘণ্টা।
২৬ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মানুষের রোজ রাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য রোজ ঘুমের প্রয়োজন ৭-৮ ঘণ্টা।
বিজ্ঞান বলছে, অনশনে মানুষ ১৪ দিন বাঁচতে পারে। না ঘুমিয়ে ১০ দিনের বেশি বাঁচা যায় না। তাই শরীর সুস্থ রাখতে, কাজ ভালো করতে ও মগজকে রিচার্জ করতে ঘুম অত্যন্ত জরুরি।
বিজ্ঞান বলছে, অনশনে মানুষ ১৪ দিন বাঁচতে পারে। না ঘুমিয়ে ১০ দিনের বেশি বাঁচা যায় না। তাই শরীর সুস্থ রাখতে, কাজ ভালো করতে ও মগজকে রিচার্জ করতে ঘুম অত্যন্ত জরুরি।

Best Sleeping Time at Night: রাতে ঘুমানোর ‘পারফেক্ট’ সময় কোনটা? ৯০% শতাংশ মানুষই এই ভুলটাই করে…! সুস্থ থাকার সঠিক ‘ফর্মূলা’ জানলেই শরীর-যৌবন এক নিমেষে চাঙ্গা, বাড়বে আয়ু!

সুস্থ থাকার জন্য ঘুম অতি গুরুত্বপূর্ণ৷ প্রতিটি মানুষের রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো এবং সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা উচিত। প্রাচীনকালে, বেশিরভাগ লোকেরা এই রুটিনটি অনুসরণ করতেন, যার কারণে তারা দীর্ঘ জীবন ধরে সুস্থ থাকতেন।
সুস্থ থাকার জন্য ঘুম অতি গুরুত্বপূর্ণ৷ প্রতিটি মানুষের রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো এবং সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা উচিত। প্রাচীনকালে, বেশিরভাগ লোকেরা এই রুটিনটি অনুসরণ করতেন, যার কারণে তারা দীর্ঘ জীবন ধরে সুস্থ থাকতেন।
বর্তমান সময়ে মানুষের জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। এখন মানুষ গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকে। বিপুল সংখ্যক মানুষ এই ধরনের অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস অনুসরণ করছে। এ কারণে মানুষ পর্যাপ্ত ঘুমাতে পারছে না এবং তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে। রাতে কোন সময়ে ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী, তা জেনে নিলেই শরীরও থাকবে ফিট, বাড়বে আয়ু।
বর্তমান সময়ে মানুষের জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন এসেছে। এখন মানুষ গভীর রাত পর্যন্ত জেগে থাকে। বিপুল সংখ্যক মানুষ এই ধরনের অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস অনুসরণ করছে। এ কারণে মানুষ পর্যাপ্ত ঘুমাতে পারছে না এবং তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে। রাতে কোন সময়ে ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী, তা জেনে নিলেই শরীরও থাকবে ফিট, বাড়বে আয়ু।
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের রিপোর্ট অনুসারে , ২০২১ সালে এই সংক্রান্ত একটি গবেষণা প্রকাশিত হয়েছিল, যেখানে বলা হয়েছিল যে সমস্ত প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি রাতে ১০ টার মধ্যে ঘুমানো উচিত। এই গবেষণাটি করা হয়েছিল যুক্তরাজ্যে। গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন যে রাত ১০টা পর্যন্ত ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য উপযুক্ত সময় বলে বিবেচিত হতে পারে।
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের রিপোর্ট অনুসারে , ২০২১ সালে এই সংক্রান্ত একটি গবেষণা প্রকাশিত হয়েছিল, যেখানে বলা হয়েছিল যে সমস্ত প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি রাতে ১০ টার মধ্যে ঘুমানো উচিত। এই গবেষণাটি করা হয়েছিল যুক্তরাজ্যে। গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন যে রাত ১০টা পর্যন্ত ঘুমানো স্বাস্থ্যের জন্য উপযুক্ত সময় বলে বিবেচিত হতে পারে।
অনেক বিশেষজ্ঞরা মানুষকে রাত ১০-১১ টার মধ্যে ঘুমানোর পরামর্শ দেন। যাই হোক, এটি একটি জাদু সংখ্যা হিসাবে বিবেচনা করা যাবে না৷ বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে মানুষের গভীর রাতে জেগে থাকা উচিত নয় এবং প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানোর চেষ্টা করা উচিত।
অনেক বিশেষজ্ঞরা মানুষকে রাত ১০-১১ টার মধ্যে ঘুমানোর পরামর্শ দেন। যাই হোক, এটি একটি জাদু সংখ্যা হিসাবে বিবেচনা করা যাবে না৷ বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে মানুষের গভীর রাতে জেগে থাকা উচিত নয় এবং প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানোর চেষ্টা করা উচিত।
ইউএস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুস্থ থাকতে হলে প্রত্যেকেরই প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ভালো ঘুম নেওয়া উচিত। সঠিক সময়ে ঘুম না হলে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য খারাপ হয়।
ইউএস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সুস্থ থাকতে হলে প্রত্যেকেরই প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ভালো ঘুম নেওয়া উচিত। সঠিক সময়ে ঘুম না হলে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য খারাপ হয়।
খাওয়া-দাওয়া ও ঘুমের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখলে শরীরের কার্যকারিতা উন্নত হবে এবং অনেক মারাত্মক রোগের ঝুঁকি কমে যাবে। এছাড়াও, আপনার জীবনযাত্রার মানও উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হতে পারে। পর্যাপ্ত ঘুম স্ট্রেস লেভেল কমায় এবং স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ রাখে।
খাওয়া-দাওয়া ও ঘুমের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখলে শরীরের কার্যকারিতা উন্নত হবে এবং অনেক মারাত্মক রোগের ঝুঁকি কমে যাবে। এছাড়াও, আপনার জীবনযাত্রার মানও উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হতে পারে। পর্যাপ্ত ঘুম স্ট্রেস লেভেল কমায় এবং স্মৃতিশক্তি তীক্ষ্ণ রাখে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আমাদের শরীরের একটি অভ্যন্তরীণ ঘড়ি রয়েছে, যাকে সার্কাডিয়ান রিদম বলে। এই ঘড়িটি আমাদের শরীরের ঘুম থেকে জেগে ওঠা থেকে খাওয়া-দাওয়া পর্যন্ত সঠিক সময় নির্দেশ করে। সার্কাডিয়ান রিদমও আপনার ঘুম নিয়ন্ত্রণ করে। সূর্য ডোবার পরে অন্ধকার হয়ে যায় এবং এই সময়ে সার্কাডিয়ান রিদম আপনার মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায় যে এটি ঘুমানোর সময়।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আমাদের শরীরের একটি অভ্যন্তরীণ ঘড়ি রয়েছে, যাকে সার্কাডিয়ান রিদম বলে। এই ঘড়িটি আমাদের শরীরের ঘুম থেকে জেগে ওঠা থেকে খাওয়া-দাওয়া পর্যন্ত সঠিক সময় নির্দেশ করে। সার্কাডিয়ান রিদমও আপনার ঘুম নিয়ন্ত্রণ করে। সূর্য ডোবার পরে অন্ধকার হয়ে যায় এবং এই সময়ে সার্কাডিয়ান রিদম আপনার মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায় যে এটি ঘুমানোর সময়।
যদি লোকেরা গভীর রাতে জেগে থাকে তবে সার্কাডিয়ান ছন্দ ব্যাহত হয়। এটি সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে। সার্কাডিয়ান রিদম শুধু ঘুমই নয়, হরমোন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং হজমশক্তিও নিয়ন্ত্রণ করে।
যদি লোকেরা গভীর রাতে জেগে থাকে তবে সার্কাডিয়ান ছন্দ ব্যাহত হয়। এটি সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে। সার্কাডিয়ান রিদম শুধু ঘুমই নয়, হরমোন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং হজমশক্তিও নিয়ন্ত্রণ করে।

Sleep Habit: ঘুম আসবে দু’ মিনিটে…! জাদুর মতো কাজ করবে ‘এই’ পাঁচ খাবার… খেলেই ফল পাবেন হাতেনাতে

রাতে ঘুম আসার সমস্যা আমাদের চিরকালীন। মাঝেমাঝেই সারারত দু চোখের পাতা এক করতে কালঘাম ছুটে যায়।
রাতে ঘুম আসার সমস্যা আমাদের চিরকালীন। মাঝেমাঝেই সারারত দু চোখের পাতা এক করতে কালঘাম ছুটে যায়।
রাতে ঘুমোতে চাইলে আমন্ড খেতে পারেন। আমন্ড হল ম্যাগনেশিয়াম এবং ক্যালশিয়ামের ভান্ডার।
রাতে ঘুমোতে চাইলে আমন্ড খেতে পারেন। আমন্ড হল ম্যাগনেশিয়াম এবং ক্যালশিয়ামের ভান্ডার।
রাতের বেলায় মাছ খেতে পারেন। পরিচিত সব মাছেই রয়েছে ভিটামিন ডি এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। দুই উপাদানই ঘুম আনতে বাধ্য করে।
রাতের বেলায় মাছ খেতে পারেন। পরিচিত সব মাছেই রয়েছে ভিটামিন ডি এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। দুই উপাদানই ঘুম আনতে বাধ্য করে।
দুধে রয়েছে ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি এবং মেলাটোনিন। তাই দুধ চোখে ঘুম আনতে পারে। তাই রাতে এক গ্লাস করে দুধ খেতে পারেন।
দুধে রয়েছে ক্যালশিয়াম, ভিটামিন ডি এবং মেলাটোনিন। তাই দুধ চোখে ঘুম আনতে পারে। তাই রাতে এক গ্লাস করে দুধ খেতে পারেন।
চালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, পুষ্টি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। ভাতে কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকায় ঘুমের জন্য উপযুক্ত খাবার।
চালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, পুষ্টি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। ভাতে কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকায় ঘুমের জন্য উপযুক্ত খাবার।
কিউইতে ক্যালোরির মাত্রা অত্যন্ত কম। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট. যা ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করে। এই ফল খেলে রাতে ঘুম ভাল আসে।
কিউইতে ক্যালোরির মাত্রা অত্যন্ত কম। এতে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট. যা ঘুমের মান উন্নত করতে সাহায্য করে। এই ফল খেলে রাতে ঘুম ভাল আসে।

Sleep Age Chart: প্রতিদিন ‘কত’ ঘণ্টা ঘুম পারফেক্ট…? ‘বয়স’ অনুযায়ী দিনে কতটা ঘুমানো উচিত? দেখে নিন চার্ট

বর্তমান ব্যস্ত জীবন মানুষের শান্তি কেড়ে নিয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পরিশ্রম করার পরও মানুষ মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কাটিয়ে উঠতে পারেন না। আর এই মানসিক চাপ প্রতিটি মানুষের রাতের ঘুমের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।
বর্তমান ব্যস্ত জীবন মানুষের শান্তি কেড়ে নিয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা পরিশ্রম করার পরও মানুষ মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কাটিয়ে উঠতে পারেন না। আর এই মানসিক চাপ প্রতিটি মানুষের রাতের ঘুমের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।
মানসিক চাপ দূরে রাখতে অনেকেই সারা রাত টিভি বা মোবাইলে সিনেমা বা সিরিজ দেখেন বা পার্থিব দুশ্চিন্তায় ঘুম হারিয়ে বসেন। যার সরাসরি প্রভাব পড়ে তাদের স্বাস্থ্যের ওপর। ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের মতে, আপনি যদি সুস্থ জীবনযাপন করতে চান তাহলে রাতে অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুম খুবই জরুরি।
মানসিক চাপ দূরে রাখতে অনেকেই সারা রাত টিভি বা মোবাইলে সিনেমা বা সিরিজ দেখেন বা পার্থিব দুশ্চিন্তায় ঘুম হারিয়ে বসেন। যার সরাসরি প্রভাব পড়ে তাদের স্বাস্থ্যের ওপর। ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের মতে, আপনি যদি সুস্থ জীবনযাপন করতে চান তাহলে রাতে অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুম খুবই জরুরি।
শুধু তাই নয়, জানিয়ে রাখা ভাল যে উন্নত স্বাস্থ্য এবং শারীরিক বিকাশ ও সুস্থতার জন্য প্রতিটি বয়সের মানুষের ঘুমের প্রয়োজনীয়তাও পরিবর্তিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে চলুন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী কোন বয়সে কতটা ঘুম দরকার জেনে নেওয়া যাক।
শুধু তাই নয়, জানিয়ে রাখা ভাল যে উন্নত স্বাস্থ্য এবং শারীরিক বিকাশ ও সুস্থতার জন্য প্রতিটি বয়সের মানুষের ঘুমের প্রয়োজনীয়তাও পরিবর্তিত হয়। এমন পরিস্থিতিতে চলুন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী কোন বয়সে কতটা ঘুম দরকার জেনে নেওয়া যাক।
কোন বয়সে কত ঘুম প্রয়োজন?স্লিপ ফাউন্ডেশনের মতে , একটি ৪ থেকে ১২ মাস বয়সি শিশুর কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। যেখানে ১ থেকে ২ বছরের শিশুর জন্য ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।
কোন বয়সে কত ঘুম প্রয়োজন?
স্লিপ ফাউন্ডেশনের মতে , একটি ৪ থেকে ১২ মাস বয়সি শিশুর কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। যেখানে ১ থেকে ২ বছরের শিশুর জন্য ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।
আবার যখন শিশু প্রি-নার্সারিতে যেতে শুরু করে অর্থাৎ ৩ থেকে ৫ বছর বয়সে তার জন্য ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। যেখানে ৬ থেকে ১২ বছরের একটি শিশুর প্রয়োজন ৯ থেকে ১২ ঘণ্টার ঘুম।
আবার যখন শিশু প্রি-নার্সারিতে যেতে শুরু করে অর্থাৎ ৩ থেকে ৫ বছর বয়সে তার জন্য ১১ থেকে ১৪ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। যেখানে ৬ থেকে ১২ বছরের একটি শিশুর প্রয়োজন ৯ থেকে ১২ ঘণ্টার ঘুম।
শিশুরা যখন কিশোর বয়সে পৌঁছয়, তাদের ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
শিশুরা যখন কিশোর বয়সে পৌঁছয়, তাদের ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত।
আবার প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে গেলেও শরীরের ঘুমের চাহিদার তারতম্য হয়। এক্ষেত্রে দেখা যায় ১৮ বছর বয়সের পরে কোনও মহিলা বা পুরুষের কমপক্ষে ৭ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
আবার প্রাপ্তবয়স্ক হয়ে গেলেও শরীরের ঘুমের চাহিদার তারতম্য হয়। এক্ষেত্রে দেখা যায় ১৮ বছর বয়সের পরে কোনও মহিলা বা পুরুষের কমপক্ষে ৭ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
আবার বয়স হয়ে গেলে ঘুম কমে আসে। কিন্তু সেক্ষেত্রেও ঘুম পর্যাপ্ত হওয়া কাম্য। বলা হয় ৬০ বছরের বেশি বয়সিদেরও ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
আবার বয়স হয়ে গেলে ঘুম কমে আসে। কিন্তু সেক্ষেত্রেও ঘুম পর্যাপ্ত হওয়া কাম্য। বলা হয় ৬০ বছরের বেশি বয়সিদেরও ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন।
পর্যাপ্ত ঘুমের উপকারিতা কী কী:- কম ঘুমের ফলে স্থূলতার সমস্যা অর্থাৎ ওজন বৃদ্ধি হতে পারে। -যখন আপনি পর্যাপ্ত ঘুম ঘুমাতে পারেন, আপনার স্মৃতিশক্তি শক্তিশালী থাকে এবং আপনি ভুলে যান না।
পর্যাপ্ত ঘুমের উপকারিতা কী কী:
– কম ঘুমের ফলে স্থূলতার সমস্যা অর্থাৎ ওজন বৃদ্ধি হতে পারে।
-যখন আপনি পর্যাপ্ত ঘুম ঘুমাতে পারেন, আপনার স্মৃতিশক্তি শক্তিশালী থাকে এবং আপনি ভুলে যান না।
-পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমালে শরীরের ফিটনেস ভাল হয়। অ্যাথলেটিক এবং শারীরিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।-রাতে অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুমালে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
-পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমালে শরীরের ফিটনেস ভাল হয়। অ্যাথলেটিক এবং শারীরিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
-রাতে অন্তত ৭ ঘণ্টা ঘুমালে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।
-পর্যাপ্ত ঘুম না হলে টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হতে পারে।- ঘুম না হলে বিষণ্নতা এবং উদ্বেগের মতো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।
-পর্যাপ্ত ঘুম না হলে টাইপ 2 ডায়াবেটিসের ঝুঁকি হতে পারে।
– ঘুম না হলে বিষণ্নতা এবং উদ্বেগের মতো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।

Effects of Afternoon Nap: রোজ দুপুরে ভাতঘুম? আদৌ উপকারী নাকি ক্ষতিকর! ঠিক কতক্ষণ ঘুম আপনার জন্য ‘পারফেক্ট’? জানুন চিকিৎসকের মতামত

রাতে আরামদায়ক এবং পর্যাপ্ত ঘুম হয় না অনেকেই। সেক্ষেত্রে দুপুরে ঘণ্টাখানেকের ঘুম সেই ক্ষতিপূরণ করে দিতে পারে। রাতে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে দিবানিদ্রায় অনেকে আরাম পান। কিন্তু দিনের বেলা ঘুম কি আদৌ উপকারী?
রাতে আরামদায়ক এবং পর্যাপ্ত ঘুম হয় না অনেকেই। সেক্ষেত্রে দুপুরে ঘণ্টাখানেকের ঘুম সেই ক্ষতিপূরণ করে দিতে পারে। রাতে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে দিবানিদ্রায় অনেকে আরাম পান। কিন্তু দিনের বেলা ঘুম কি আদৌ উপকারী?
বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন? আমেরিকান জেরিয়াট্রিক্স সোসাইটির জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, ৩০-৯০ মিনিটের ঘুম প্রাপ্তবয়স্কদের মস্তিষ্কের জন্য উপকারী। তবে এক ঘণ্টার বেশি হলেই সমস্যা হতে পারে।
বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন? আমেরিকান জেরিয়াট্রিক্স সোসাইটির জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণায় উল্লেখ করা হয়েছে, ৩০-৯০ মিনিটের ঘুম প্রাপ্তবয়স্কদের মস্তিষ্কের জন্য উপকারী। তবে এক ঘণ্টার বেশি হলেই সমস্যা হতে পারে।
গুরুগ্রামের আর্টেমিস হাসপাতালের স্ট্রোক ইউনিটের কো-চিফ, এবং নিউরোইন্টারভেনশনাল সার্জারির চিফ ড. বিপুল গুপ্তা বলেছেন, ‘‘কিছু লোকের জন্য দুপুরে ঘুমনোটা রিসেট বোতামের মতো কাজ করে। ঘুম থেকে উঠে খুবই সতেজ বোধ করেন কেউ কেউ।’’
গুরুগ্রামের আর্টেমিস হাসপাতালের স্ট্রোক ইউনিটের কো-চিফ, এবং নিউরোইন্টারভেনশনাল সার্জারির চিফ ড. বিপুল গুপ্তা বলেছেন, ‘‘কিছু লোকের জন্য দুপুরে ঘুমনোটা রিসেট বোতামের মতো কাজ করে। ঘুম থেকে উঠে খুবই সতেজ বোধ করেন কেউ কেউ।’’
‘‘ফ্রেশ হয়ে দিন সম্পূর্ণ করতে পারেন তাঁরা। যদিও হালকা ঘুম অনেক সময় গভীর ভাবে ঘুমিয়ে পড়ার অভ্যাসকে নষ্ট করে দেয়, তবু তন্দ্রার ফলে অনেকেরই ক্লান্তি, ঘুমের জড়তা কেটে যায়।’’
‘‘ফ্রেশ হয়ে দিন সম্পূর্ণ করতে পারেন তাঁরা। যদিও হালকা ঘুম অনেক সময় গভীর ভাবে ঘুমিয়ে পড়ার অভ্যাসকে নষ্ট করে দেয়, তবু তন্দ্রার ফলে অনেকেরই ক্লান্তি, ঘুমের জড়তা কেটে যায়।’’
মেডিবাডির মেডিক্যাল অপারেশনের প্রধান ড. গৌরি কুলকার্নির মতে, তন্দ্রা ব্যক্তিকে বিভিন্ন উপায়ে উপকার করতে পারে। দুপুরে স্বল্প ঘুম শিথিলতা, ক্লান্তি হ্রাস করে। মস্তিষ্ককে সতর্ক রাখে, মেজাজ ভাল রাখে, স্মৃতিশক্তি জোরালো হয়।
মেডিবাডির মেডিক্যাল অপারেশনের প্রধান ড. গৌরি কুলকার্নির মতে, তন্দ্রা ব্যক্তিকে বিভিন্ন উপায়ে উপকার করতে পারে। দুপুরে স্বল্প ঘুম শিথিলতা, ক্লান্তি হ্রাস করে। মস্তিষ্ককে সতর্ক রাখে, মেজাজ ভাল রাখে, স্মৃতিশক্তি জোরালো হয়।
একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, যাঁরা শিফটে কাজ করেন, এবং যখন-তখন কাজে বসতে হয়, ঘুম হয় না ভাল মতো, তাঁদের জন্য এই স্বল্প নিদ্রা বা ন্যাপ বিশেষভাবে উপকারী। কর্মক্ষমতা বাড়তে পারে এর ফলে।
একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, যাঁরা শিফটে কাজ করেন, এবং যখন-তখন কাজে বসতে হয়, ঘুম হয় না ভাল মতো, তাঁদের জন্য এই স্বল্প নিদ্রা বা ন্যাপ বিশেষভাবে উপকারী। কর্মক্ষমতা বাড়তে পারে এর ফলে।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, দুপুরে বেশি ঘুমিয়ে নিলে রাতের ঘুমে সমস্যা হতে পারে। ড. কুলকার্নি জানান, ন্যাপ যদি ১৫-২০ মিনিটের হয়, তাহলে সবথেকে ভাল। দুপুরের প্রথমার্ধে ঘুমনো উচিত। কারণ সন্ধ্যা হয়ে গেলেই তা ঘুমের চক্রকে প্রভাবিত করতে পারে।
তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, দুপুরে বেশি ঘুমিয়ে নিলে রাতের ঘুমে সমস্যা হতে পারে। ড. কুলকার্নি জানান, ন্যাপ যদি ১৫-২০ মিনিটের হয়, তাহলে সবথেকে ভাল। দুপুরের প্রথমার্ধে ঘুমনো উচিত। কারণ সন্ধ্যা হয়ে গেলেই তা ঘুমের চক্রকে প্রভাবিত করতে পারে।
ডক্টর গুপ্তার মতে, ন্যাপ হওয়া উচিত ২০-৩০ মিনিটের। তবে তিনি জানান, এক একজনের ক্ষেত্রে এক একরকম হওয়া উচিত এই সময়সীমা। তবে ছোট ঘুমই বাঞ্ছনীয়। দুপুর ৩টে বেজে যাওয়ার না ঘুমনোই ভাল বলে জানালেন চিকিৎসক।
ডক্টর গুপ্তার মতে, ন্যাপ হওয়া উচিত ২০-৩০ মিনিটের। তবে তিনি জানান, এক একজনের ক্ষেত্রে এক একরকম হওয়া উচিত এই সময়সীমা। তবে ছোট ঘুমই বাঞ্ছনীয়। দুপুর ৩টে বেজে যাওয়ার না ঘুমনোই ভাল বলে জানালেন চিকিৎসক।
তিনি জানালেন, দুপুরে বেশি ঘুমলে আপনার ঘুমের চক্র ব্যাহত হতে পারে এবং অনিদ্রায় ভুগতে পারেন। অনেক গবেষণায় টাইপ ২ ডায়াবেটিসের সঙ্গে দিনের বেলা বেশি (এক ঘণ্টার বেশি) ঘুমের সম্পর্ক পাওয়া গিয়েছে। এছাড়াও কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ, হজম সমস্যাও হতে পারে।
তিনি জানালেন, দুপুরে বেশি ঘুমলে আপনার ঘুমের চক্র ব্যাহত হতে পারে এবং অনিদ্রায় ভুগতে পারেন। অনেক গবেষণায় টাইপ ২ ডায়াবেটিসের সঙ্গে দিনের বেলা বেশি (এক ঘণ্টার বেশি) ঘুমের সম্পর্ক পাওয়া গিয়েছে। এছাড়াও কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ, হজম সমস্যাও হতে পারে।
দুপুরে ঘুমনোর ক্ষেত্রে সময়সীমাই আসল। অ্যালার্ম সেট করুন। সেই মতো ঘুম থেকে উঠে পড়বেন। দুপুর ৩টের মধ্যে উঠে পড়বেন।
দুপুরে ঘুমনোর ক্ষেত্রে সময়সীমাই আসল। অ্যালার্ম সেট করুন। সেই মতো ঘুম থেকে উঠে পড়বেন। দুপুর ৩টের মধ্যে উঠে পড়বেন।
ঘুমনোর সময় আপনার সমস্ত উদ্বেগ দূরে রাখুন কারণ এর মূল উদ্দেশ্য হল আপনার শরীর এবং মনকে চাঙ্গা করা।
ঘুমনোর সময় আপনার সমস্ত উদ্বেগ দূরে রাখুন কারণ এর মূল উদ্দেশ্য হল আপনার শরীর এবং মনকে চাঙ্গা করা।
অ্যালকোহল সেবন এড়িয়ে চলুন এবং দুপুর ৩টের পর ক্যাফিন থেকে দূরে থাকুন। এতে রাতের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটবে।
অ্যালকোহল সেবন এড়িয়ে চলুন এবং দুপুর ৩টের পর ক্যাফিন থেকে দূরে থাকুন। এতে রাতের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটবে।