Smart Phone Charger: স্মার্টফোনের চার্জার আসল না কি নকল? ভুল চার্জারে ফোন চার্জ করছেন না তো? এক নিমেষে চেনার উপায় জেনে নিন

ডিজিটাল যুগ। ঘর ভর্তি ইলেকট্রনিক গ্যাজেট। ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এখন নিত্য ব্যবহারের জিনিস। কিন্তু শুধু ব্যবহার করলেই তো হবে না, চার্জও দিতে হবে। এর জন্য দরকার চার্জার। এখন টাকা বাঁচাতে গিয়ে যদি কেউ নকল চার্জার কেনেন তাহলে মুশকিল। নানা সমস্যা দেখা দেবে।
ডিজিটাল যুগ। ঘর ভর্তি ইলেকট্রনিক গ্যাজেট। ল্যাপটপ, স্মার্টফোন এখন নিত্য ব্যবহারের জিনিস। কিন্তু শুধু ব্যবহার করলেই তো হবে না, চার্জও দিতে হবে। এর জন্য দরকার চার্জার। এখন টাকা বাঁচাতে গিয়ে যদি কেউ নকল চার্জার কেনেন তাহলে মুশকিল। নানা সমস্যা দেখা দেবে।
ল্যাপটপ এবং স্মার্টফোনের মতো দামি ডিভাইসের ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট হয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হল নকল চার্জার। ফোনের ব্যাটারি অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়ারও এটাই কারণ।
ল্যাপটপ এবং স্মার্টফোনের মতো দামি ডিভাইসের ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট হয়ে যাওয়ার প্রধান কারণ হল নকল চার্জার। ফোনের ব্যাটারি অতিরিক্ত গরম হয়ে যাওয়ারও এটাই কারণ।
শুধু তাই নয়, নকল চার্জার ব্যবহার করলে ফোনের ব্যাটারি ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। এখন প্রশ্ন হল, চার্জার আসল না কি নকল, সেটা বোঝা যাবে কী করে?
শুধু তাই নয়, নকল চার্জার ব্যবহার করলে ফোনের ব্যাটারি ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। এখন প্রশ্ন হল, চার্জার আসল না কি নকল, সেটা বোঝা যাবে কী করে?
চার্জার আসল কি না বোঝার জন্য ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডের অফিসিয়াল অ্যাপ রয়েছে। এর নাম BIS CARE। গুগল প্লে স্টোরেই রয়েছে এই অ্যাপ। প্রথমে এটা ফোনে ইনস্টল করতে হবে। এবার দেখে নেওয়া যাক BIS CARE অ্যাপ ব্যবহারের পদ্ধতি।
চার্জার আসল কি না বোঝার জন্য ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ডের অফিসিয়াল অ্যাপ রয়েছে। এর নাম BIS CARE। গুগল প্লে স্টোরেই রয়েছে এই অ্যাপ। প্রথমে এটা ফোনে ইনস্টল করতে হবে। এবার দেখে নেওয়া যাক BIS CARE অ্যাপ ব্যবহারের পদ্ধতি।

 

ইনস্টল করার পর ফোনে BIS CARE অ্যাপ খুলতে হবে।এবার ক্লিক করতে হবে Verify R no. Under CRS অপশনে।

ইউজারের সামনে দুটি ফাঁকা বক্স খুলে যাবে।

প্রথম বক্সে প্রোডাক্ট রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে।

দ্বিতীয় বক্সে কিউআর কোড স্ক্যান করতে হবে।
ইনস্টল করার পর ফোনে BIS CARE অ্যাপ খুলতে হবে।
এবার ক্লিক করতে হবে Verify R no. Under CRS অপশনে।
ইউজারের সামনে দুটি ফাঁকা বক্স খুলে যাবে।
প্রথম বক্সে প্রোডাক্ট রেজিস্ট্রেশন নম্বর লিখতে হবে।
দ্বিতীয় বক্সে কিউআর কোড স্ক্যান করতে হবে।
কোথা থেকে পাওয়া যাবে প্রোডাক্ট রেজিস্ট্রেশন নম্বর: চার্জারেই R-XXXXXXXXX ফরম্যাটে প্রোডাক্ট রেজিস্ট্রেশন নম্বর রয়েছে। ইউজার যদি এই নম্বর খুঁজে না পান তাহলে কিউআর কোড স্ক্যান করতে পারেন।

কোথা থেকে পাওয়া যাবে প্রোডাক্ট রেজিস্ট্রেশন নম্বর: চার্জারেই R-XXXXXXXXX ফরম্যাটে প্রোডাক্ট রেজিস্ট্রেশন নম্বর রয়েছে। ইউজার যদি এই নম্বর খুঁজে না পান তাহলে কিউআর কোড স্ক্যান করতে পারেন।
যাবতীয় তথ্য দিলেই ফোনের স্ক্রিনে চার্জার সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য ফুটে উঠবে। এর মধ্যে প্রোডাক্ট নির্মাতার নাম, দেশ, প্রোডাক্ট ক্যাটাগরি, ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড নম্বর, মডেল ইত্যাদি সব বিবরণ থাকবে। এখান থেকেই ইউজার বুঝে যাবেন তাঁর চার্জার আসল না কি নকল।
যাবতীয় তথ্য দিলেই ফোনের স্ক্রিনে চার্জার সম্পর্কিত সমস্ত তথ্য ফুটে উঠবে। এর মধ্যে প্রোডাক্ট নির্মাতার নাম, দেশ, প্রোডাক্ট ক্যাটাগরি, ইন্ডিয়ান স্ট্যান্ডার্ড নম্বর, মডেল ইত্যাদি সব বিবরণ থাকবে। এখান থেকেই ইউজার বুঝে যাবেন তাঁর চার্জার আসল না কি নকল। 
শুধু চার্জার নয়, যে কোনও প্রোডাক্ট যাচাই করা যায় এই অ্যাপের মাধ্যমে। এমনকী সোনার গয়নাও। একটি ট্যুইটে এমনটাই জানিয়েছে BIS CARE। এর জন্য ‘ভেরিফাই HUID’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই জানা যাবে সোনার গয়নার বিশুদ্ধতা।
শুধু চার্জার নয়, যে কোনও প্রোডাক্ট যাচাই করা যায় এই অ্যাপের মাধ্যমে। এমনকী সোনার গয়নাও। একটি ট্যুইটে এমনটাই জানিয়েছে BIS CARE। এর জন্য ‘ভেরিফাই HUID’ অপশনে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই জানা যাবে সোনার গয়নার বিশুদ্ধতা।