How To Earn More Money: বিশেষ এই পদ্ধতিতে আয় হবে মোটা টাকা !

সাধারণত বেগুন চাষ করা হয়ে থাকে শীতকালীন সময়ে। তবে এবার কোচবিহারের এক কৃষক বর্ষার মরশুমে বেগুন চাষ করে সকলকে অবাক করে দিয়েছেন। সাধারণ পদ্ধতিতে তিনি এই বেগুন চাষ করেননি। আধুনিক কৃষি পদ্ধতি মালচিংয়ের মাধ্যমে তিনিই বেগুন চাষ করেছেন।
সাধারণত বেগুন চাষ করা হয়ে থাকে শীতকালীন সময়ে। তবে এবার কোচবিহারের এক কৃষক বর্ষার মরশুমে বেগুন চাষ করে সকলকে অবাক করে দিয়েছেন। সাধারণ পদ্ধতিতে তিনি এই বেগুন চাষ করেননি। আধুনিক কৃষি পদ্ধতি মালচিংয়ের মাধ্যমে তিনিই বেগুন চাষ করেছেন।
এই পদ্ধতিতে বেগুন চাষ করলে খুব একটা বেশি কীটনাশক কিংবা সার প্রয়োগ করার প্রয়োজন পড়ে না। চাষের ক্ষেত্রে খরচ হয় অনেকটা কম। তবে লাভের পরিমাণ থাকে অনেকটাই বেশি। তাই কৃষকদের বর্ষায় বেগুন চাষের ক্ষেত্রে মালচিং পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত।
এই পদ্ধতিতে বেগুন চাষ করলে খুব একটা বেশি কীটনাশক কিংবা সার প্রয়োগ করার প্রয়োজন পড়ে না। চাষের ক্ষেত্রে খরচ হয় অনেকটা কম। তবে লাভের পরিমাণ থাকে অনেকটাই বেশি। তাই কৃষকদের বর্ষায় বেগুন চাষের ক্ষেত্রে মালচিং পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত।
কৃষক মুসা শেখ জানান, "প্রতিবছর তিনি বেগুন চাষ করে থাকেন। তবে বর্ষায় তিনি কোনোদিন বেগুন চাষ করেনি। বরাবর শীতকালীন সময়েই তিনি এই বেগুন চাষ করেছেন। তবে এই প্রথম মালচিং পদ্ধতির মাধ্যমে তিনি বর্ষায় বেগুন চাষ করেছেন। এই পদ্ধতিতে বেগুন চাষ করলে যেকোনও কৃষক অধিক লাভ পেতে পারবেন। প্রথমে চাষের জমিতে কেল কেটে সার ও পর্যাপ্ত কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়। তারপর সেই কেলের ওপর দিয়ে মালচিং এর প্লাস্টিকের আস্তরণ বিছিয়ে দিতে হয়। একটি চারা থেকে অন্যটির নির্দিষ্ট পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে ফুটো করে চারা গাছ রোপন করতে হয়। এভাবেই খুব সহজে এই পদ্ধতির মাধ্যমে চাষাবাদ করা যায়।"
কৃষক মুসা শেখ জানান, “প্রতিবছর তিনি বেগুন চাষ করে থাকেন। তবে বর্ষায় তিনি কোনোদিন বেগুন চাষ করেনি। বরাবর শীতকালীন সময়েই তিনি এই বেগুন চাষ করেছেন। তবে এই প্রথম মালচিং পদ্ধতির মাধ্যমে তিনি বর্ষায় বেগুন চাষ করেছেন। এই পদ্ধতিতে বেগুন চাষ করলে যেকোনও কৃষক অধিক লাভ পেতে পারবেন। প্রথমে চাষের জমিতে কেল কেটে সার ও পর্যাপ্ত কীটনাশক প্রয়োগ করতে হয়। তারপর সেই কেলের ওপর দিয়ে মালচিং এর প্লাস্টিকের আস্তরণ বিছিয়ে দিতে হয়। একটি চারা থেকে অন্যটির নির্দিষ্ট পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে ফুটো করে চারা গাছ রোপন করতে হয়। এভাবেই খুব সহজে এই পদ্ধতির মাধ্যমে চাষাবাদ করা যায়।”
তিনি আরও জানান, "বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ কৃষকদের উচিত মালচিং পদ্ধতির মাধ্যমে চাষাবাদ করা। এভাবে চাষাবাদ করলে কৃষকেরা অনেকটাই বেশি সুবিধা পাবেন। তবে জেলার বহু কৃষক এখনো পর্যন্ত এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেনি। তাঁদের উচিত কৃষি দফতরের সঙ্গে কথা বলে এই পদ্ধতির সম্পর্কে বিস্তারিত জানা। তাহলেই ভবিষ্যৎ দিনের কৃষি ক্ষেত্রে আরও অনেকটাই বেশি সুবিধা পাবেন কৃষকেরা। একটি মালচিংয়ের প্লাস্টিক অন্ততপক্ষে দু'বার ব্যবহার করা সম্ভব।"
তিনি আরও জানান, “বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ কৃষকদের উচিত মালচিং পদ্ধতির মাধ্যমে চাষাবাদ করা। এভাবে চাষাবাদ করলে কৃষকেরা অনেকটাই বেশি সুবিধা পাবেন। তবে জেলার বহু কৃষক এখনো পর্যন্ত এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেনি। তাঁদের উচিত কৃষি দফতরের সঙ্গে কথা বলে এই পদ্ধতির সম্পর্কে বিস্তারিত জানা। তাহলেই ভবিষ্যৎ দিনের কৃষি ক্ষেত্রে আরও অনেকটাই বেশি সুবিধা পাবেন কৃষকেরা। একটি মালচিংয়ের প্লাস্টিক অন্ততপক্ষে দু’বার ব্যবহার করা সম্ভব।”
কৃষি অভিজ্ঞ ব্যক্তি অমল রায় জানান, "বর্তমান সময়ে জেলার বহু কৃষক এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে শুরু করেছেন। ভবিষ্যত দিনে সেই সংখ্যা আরও বাড়বে।"
কৃষি অভিজ্ঞ ব্যক্তি অমল রায় জানান, “বর্তমান সময়ে জেলার বহু কৃষক এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে শুরু করেছেন। ভবিষ্যত দিনে সেই সংখ্যা আরও বাড়বে।”
মালচিং পদ্ধতি যেকোনও চাষাবাদের ক্ষেত্রে অনেকটাই বেশি সুবিধা প্রদান করতে পারে। ফলে চাষ করা ফসল যেমনি ভালো হয়। চাষের খরচও হয় অনেকটা কম।
মালচিং পদ্ধতি যেকোনও চাষাবাদের ক্ষেত্রে অনেকটাই বেশি সুবিধা প্রদান করতে পারে। ফলে চাষ করা ফসল যেমনি ভালো হয়। চাষের খরচও হয় অনেকটা কম।