Woman Profitable Business Idea: বাড়ছে চাহিদা! মিষ্টি তুলসী চাষে ব্যাপক লাভ, কীভাবে হবেন কোটিপতি, জানুন উপায়

বর্তমান সময়ে মধুমেয় বা ডায়বেটিস প্রতি পাঁচ জনের একজনের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। আর ডায়াবিটিস রোগীদের মিষ্টি খেতে না পারার আক্ষেপ থাকে সবসময়। ফলে হাতের নাগালে স্বল্প মূল্যে সুগার ফ্রি উপাদান পেলে একপ্রকার ভালই হয়। এই স্টিভিয়া বা মিষ্টি তুলসী পাতা দিয়ে এই অভাব পূরণ করা সম্ভব। (Sarthak Pandit)
বর্তমান সময়ে মধুমেয় বা ডায়বেটিস প্রতি পাঁচ জনের একজনের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। আর ডায়াবিটিস রোগীদের মিষ্টি খেতে না পারার আক্ষেপ থাকে সবসময়। ফলে হাতের নাগালে স্বল্প মূল্যে সুগার ফ্রি উপাদান পেলে একপ্রকার ভালই হয়। এই স্টিভিয়া বা মিষ্টি তুলসী পাতা দিয়ে এই অভাব পূরণ করা সম্ভব। (Sarthak Pandit)
‘ভেষজ সুরক্ষা’ প্রকল্পে উৎসাহিত হয়ে কোচবিহারের তুফানগঞ্জ ১ নং ব্লকের নাটাবাড়ি ২নং গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বেশ কিছু মহিলারা মিষ্টি তুলসী চাষ শুরু করেছেন। উত্তরবঙ্গের অন্য কোথাও এখনও এই চাষ শুরু হয়নি সেরকম ভাবে।
‘ভেষজ সুরক্ষা’ প্রকল্পে উৎসাহিত হয়ে কোচবিহারের তুফানগঞ্জ ১ নং ব্লকের নাটাবাড়ি ২নং গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বেশ কিছু মহিলারা মিষ্টি তুলসী চাষ শুরু করেছেন। উত্তরবঙ্গের অন্য কোথাও এখনও এই চাষ শুরু হয়নি সেরকম ভাবে।
মিষ্টি তুলসীর এখন আকাশছোঁয়া চাহিদা রয়েছে বাজারে। তাই গোটা উত্তরবঙ্গ ও নিম্ন অসমজুড়ে এই তুলসীর চারা ও শুঁকনো পাতা বিক্রি করে এই মহিলারা লাভের মুখ দেখছেন।
মিষ্টি তুলসীর এখন আকাশছোঁয়া চাহিদা রয়েছে বাজারে। তাই গোটা উত্তরবঙ্গ ও নিম্ন অসমজুড়ে এই তুলসীর চারা ও শুঁকনো পাতা বিক্রি করে এই মহিলারা লাভের মুখ দেখছেন।
দুই স্টিভিয়া বা মিষ্টি তুলসী চাষি মহিলা মলিনা সরকার এবং শান্তি দাস জানান, "খুব সহজেই মিষ্টি তুলসী চাষ করা সম্ভব। এতে জৈব সার ছাড়া আর কিছুই প্রয়োজন হয় না। একবার চাষ করে দু’বছর পর্যন্ত এর থেকে শুঁকনোপাতা বিক্রি করা সম্ভব। প্রায় তিন হাজার টাকা কেজি দরে এই গাছের শুঁকনোপাতা বিক্রি হয়। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, অসমের পর্যন্ত যাচ্ছে এই তুলসীর শুকনো পাতা ও চারা। এছাড়া বিভিন্ন আয়ুর্বেদ ওষুধ দোকানেও বিক্রি হচ্ছে এটি।"
দুই স্টিভিয়া বা মিষ্টি তুলসী চাষি মহিলা মলিনা সরকার এবং শান্তি দাস জানান, “খুব সহজেই মিষ্টি তুলসী চাষ করা সম্ভব। এতে জৈব সার ছাড়া আর কিছুই প্রয়োজন হয় না। একবার চাষ করে দু’বছর পর্যন্ত এর থেকে শুঁকনোপাতা বিক্রি করা সম্ভব। প্রায় তিন হাজার টাকা কেজি দরে এই গাছের শুঁকনোপাতা বিক্রি হয়। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, অসমের পর্যন্ত যাচ্ছে এই তুলসীর শুকনো পাতা ও চারা। এছাড়া বিভিন্ন আয়ুর্বেদ ওষুধ দোকানেও বিক্রি হচ্ছে এটি।”
দুই স্টিভিয়া বা মিষ্টি তুলসী চাষি মহিলা মলিনা সরকার এবং শান্তি দাস জানান, "খুব সহজেই মিষ্টি তুলসী চাষ করা সম্ভব। এতে জৈব সার ছাড়া আর কিছুই প্রয়োজন হয় না। একবার চাষ করে দু’বছর পর্যন্ত এর থেকে শুঁকনোপাতা বিক্রি করা সম্ভব। প্রায় তিন হাজার টাকা কেজি দরে এই গাছের শুঁকনোপাতা বিক্রি হয়। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, অসমের পর্যন্ত যাচ্ছে এই তুলসীর শুকনো পাতা ও চারা। এছাড়া বিভিন্ন আয়ুর্বেদ ওষুধ দোকানেও বিক্রি হচ্ছে এটি।"
এই গাছ মূলত দুই থেকে তিন ফুট পর্যন্ত লম্বা হয়। পাতার উভয়দিক খসখসে, ফুলগুলি সাদা ও ছোট হয়ে থাকে। বাংলায় স্টিভিয়াকে মধু তুলসী বা মিষ্টি তুলসী নামেই চেনে বেশি মানুষ।