Summer Holiday Travel Destination: পাহাড়-নদীর অনবদ্য সংযোগ, উত্তরের একেবারে ভার্জিন ডেস্টিনেশন, গরমের ছুটিতে যোগীঘাট যাওয়ার রুটম্যাপ রইল

পাহাড়ের কোলে প্রিয়জনের সঙ্গে একান্তে সময় কাটানোর অন্যতম জায়গা হতে পারে যোগীঘাট। দেরী না করে এ বারের গরমের ছুটিতে ঘুরে আসুন।পাখির কলতান,নদীর জলের স্রোতের শব্দ, চোখ জুড়ানো সবুজে মন ভরে যায় এই জায়গায়। (অনির্বাণ রায়)
পাহাড়ের কোলে প্রিয়জনের সঙ্গে একান্তে সময় কাটানোর অন্যতম জায়গা হতে পারে যোগীঘাট। দেরী না করে এ বারের গরমের ছুটিতে ঘুরে আসুন।পাখির কলতান,নদীর জলের স্রোতের শব্দ, চোখ জুড়ানো সবুজে মন ভরে যায় এই জায়গায়। (অনির্বাণ রায়)
ঝাড়ু ও শরবনের আড়ালে সূর্য অস্ত যায় এখানে। রিয়াং নদীর পাশের এই যোগীঘাটের নাম এখনও সেভাবে কেউ জানে না । এখানে এসে নিজের চোখে রিয়াংয়ের ব্যতিক্রমী চলন ও দু’পারের মন ভাল করা প্রকৃতি দেখে প্রেমে পড়ে যাবেন সকলে।
ঝাড়ু ও শরবনের আড়ালে সূর্য অস্ত যায় এখানে। রিয়াং নদীর পাশের এই যোগীঘাটের নাম এখনও সেভাবে কেউ জানে না । এখানে এসে নিজের চোখে রিয়াংয়ের ব্যতিক্রমী চলন ও দু’পারের মন ভাল করা প্রকৃতি দেখে প্রেমে পড়ে যাবেন সকলে।
ধাপে ধাপে রিয়াংয়ের বেডে নেমে যাওয়া নদীর জলকেলির শব্দ মন জুড়িয়ে দেয়। এই সময় নতুন সবুজ পাতার রং জায়গাটিকে আরও সুন্দর করে তোলে। সকাল থেকে বিকেল সেই রঙের অদলবদল যোগীঘাটের প্রকৃতিকে আরও বৈচিত্রময় ও উপভোগ্য বিষয়।
ধাপে ধাপে রিয়াংয়ের বেডে নেমে যাওয়া নদীর জলকেলির শব্দ মন জুড়িয়ে দেয়। এই সময় নতুন সবুজ পাতার রং জায়গাটিকে আরও সুন্দর করে তোলে। সকাল থেকে বিকেল সেই রঙের অদলবদল যোগীঘাটের প্রকৃতিকে আরও বৈচিত্রময় ও উপভোগ্য বিষয়।
বছরের যে কোনও সময়ে ছোট ছুটি সম্বল করে রিয়াং নদীর গান শোনার জন্য যাওয়া যেতে পারে যোগীঘাট। উচ্চতা সাড়ে তিন হাজার ফুটের কাছাকাছি হওয়ায় শীত-গ্রীষ্ম, কোনওটারই তীব্রতা সেরকম পীড়াদায়ক নয়। সেরা মানের কমলালেবুর জন্য বিখ্যাত সিটংয়ের নিম্নবর্তী অংশে সব দিক থেকে (সিটং-২ খাসমহল) ব্যতিক্রমী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার যোগীঘাট।
বছরের যে কোনও সময়ে ছোট ছুটি সম্বল করে রিয়াং নদীর গান শোনার জন্য যাওয়া যেতে পারে যোগীঘাট। উচ্চতা সাড়ে তিন হাজার ফুটের কাছাকাছি হওয়ায় শীত-গ্রীষ্ম, কোনওটারই তীব্রতা সেরকম পীড়াদায়ক নয়। সেরা মানের কমলালেবুর জন্য বিখ্যাত সিটংয়ের নিম্নবর্তী অংশে সব দিক থেকে (সিটং-২ খাসমহল) ব্যতিক্রমী প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের আধার যোগীঘাট।
কী ভাবে যাবেন: নিউ জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়ি থেকে গাড়ি ভাড়া করে দু’টি রাস্তায় যোগীঘাট যাওয়া যায়। ১) রোহিনী রোড, কার্শিয়াং, দিলারাম হয়ে। ২) সেবক রোড, রম্ভি, মংপু, লাবদা হয়ে। দুই রাস্তাতেই দূরত্ব শিলিগুড়ি থেকে ৭০-৭৫ কিমি। কার্শিয়াং থেকে ৩০-৩২ কিমি।কোথায় থাকবেন: রিয়াং নদীর সেতুতে ওঠার মুখেই মুখিয়া হোম স্টে যোগীঘাটে থাকার একমাত্র জায়গা। জনপ্রতি দিনপ্রতি থাকা ও খাওয়ার খরচ ১২০০-১৫০০ টাকা। কিংবা নিজের টেন্ট লাগিয়ে নদীর পাশে থাকাতেই পারেন।
কী ভাবে যাবেন: নিউ জলপাইগুড়ি ও শিলিগুড়ি থেকে গাড়ি ভাড়া করে দু’টি রাস্তায় যোগীঘাট যাওয়া যায়। ১) রোহিনী রোড, কার্শিয়াং, দিলারাম হয়ে। ২) সেবক রোড, রম্ভি, মংপু, লাবদা হয়ে। দুই রাস্তাতেই দূরত্ব শিলিগুড়ি থেকে ৭০-৭৫ কিমি। কার্শিয়াং থেকে ৩০-৩২ কিমি।
কোথায় থাকবেন: রিয়াং নদীর সেতুতে ওঠার মুখেই মুখিয়া হোম স্টে যোগীঘাটে থাকার একমাত্র জায়গা। জনপ্রতি দিনপ্রতি থাকা ও খাওয়ার খরচ ১২০০-১৫০০ টাকা। কিংবা নিজের টেন্ট লাগিয়ে নদীর পাশে থাকাতেই পারেন।
আশে পাশের ঘোরার জায়গা: স্যালামান্ডারের বাসভূমি নামথিং পোখরি এখান থেকে বেশি দূরে নয়। বস্তুত, কমলার দেশ সিটং ও সিঙ্কোনার দেশ লাটপাঞ্চারের সব দর্শনীয় স্থান একই দিনে গাড়িতে ঘোরা সম্ভব যোগীঘাটকে কেন্দ্র করে। বাগোড়া, চিমনি হয়ে ওল্ড মিলিটারি রোডের অনবদ্য বন্য সৌন্দর্যের ভেতর দিয়ে কার্শিয়ং ঘুরে আসতে পারবেন কয়েক ঘণ্টায়। অন্য দিকে, মংপুতে রবীন্দ্রতীর্থ যাওয়া বা আসার পথে ঘোরা হয়ে যাবে।
আশে পাশের ঘোরার জায়গা: স্যালামান্ডারের বাসভূমি নামথিং পোখরি এখান থেকে বেশি দূরে নয়। বস্তুত, কমলার দেশ সিটং ও সিঙ্কোনার দেশ লাটপাঞ্চারের সব দর্শনীয় স্থান একই দিনে গাড়িতে ঘোরা সম্ভব যোগীঘাটকে কেন্দ্র করে। বাগোড়া, চিমনি হয়ে ওল্ড মিলিটারি রোডের অনবদ্য বন্য সৌন্দর্যের ভেতর দিয়ে কার্শিয়ং ঘুরে আসতে পারবেন কয়েক ঘণ্টায়। অন্য দিকে, মংপুতে রবীন্দ্রতীর্থ যাওয়া বা আসার পথে ঘোরা হয়ে যাবে।