Tag Archives: Tourist Spot

Birbhum News: বোলপুর গিয়ে আপনি যদি এই জায়গা না যাচ্ছেন তাহলে আপনার বোলপুর যাওয়াই বৃথা

বীরভূম: কলকাতার বাসিন্দাদের পাশাপাশি বিদেশের বাসিন্দাদের বোলপুর খুব কাছের একটি প্রিয় স্থান। বোলপুর শান্তিনিকেতন যায়নি এমন বাঙালি খুব কমই আছেন। সাধারণ পর্যটক বোলপুর যাই বারেবারে, কারণে অকারণে। গ্রীষ্মে কৃষ্ণচূড়া দেখতে, বর্ষায় সবুজ রঙে রাঙায়িত হতে, শরতে যাই কাশফুল ছুঁতে, হেমন্তে যাই ঝরা পাতার শব্ধ শুনতে, শীতে যাই শীতলতার স্পর্শ পেতে, বসন্তে যাই পলাশ, শিমুল আর অশোকের রূপে প্রমত্ত হতে। বোলপুরের মধ্যে অবস্থিত সোনাঝুরির হাট এক অন্যতম দেখার জায়গা।

আরও পড়ুনঃ টিকিট কেনার টাকাও ছিল না! শাহরুখ, সলমন, আমিরকেও পেছনে ফেলেছেন বলিউডের এই খান..এক ছবির আয় হাজার কোটি ছাপিয়ে

তবে বোলপুর শান্তিনিকেতন তো অনেকবার গেছেন কোনদিন ঘুরে দেখেছেন ‘ঘণ্টাতলা’। এই ঘন্টাতলা বোলপুর শান্তিনিকেতনের ঐতিহ্যবাহী জায়গা গুলির মধ্যে অন্যতম একটি। বিশ্বভারতীর ঘণ্টাতলা ছাত্রছাত্রী মহলে খুবই জনপ্রিয়।বিশেষত পাঠভবনের পড়ুয়াদের কাছে। রবীন্দ্রনাথের বৌদ্ধ ধর্ম প্রীতির নিদর্শন হিসাবে পাঠভবনের কাছেই সারনাথের বৌদ্ধ স্থাপত্যের অনুকরণে ঐতিহ্যশালী ঘণ্টাতলা তৈরি হয়। স্থাপত্যটি তৈরির পরিকল্পনায় ছিলেন শিল্পী সুরেন কর। ১৯১৯সালে প্রীতিদেবীর (যিনি পরে লেডি রানু মুখোপাধ্যায় হিসেবে পরিচিত ছিলেন) ছাত্রীবৃত্তির ৩০টাকা এই স্থাপত্য তৈরির কাজে ব্যবহৃত হয়েছিল বলে জগদানন্দ রায় সম্পাদিত শান্তিনিকেতন পত্রিকার প্রথম বর্ষের প্রথম সংখ্যা থেকে জানা যায়।

সম্প্রতি, ইউনেস্কো বিশ্বভারতীকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইটে তালিকাভুক্ত করেছে। এই তালিকাভুক্ত হওয়ার পরেই নতুন রূপে সাজিয়ে তোলা হয়েছে ঘণ্টাতলা। প্রসঙ্গত ২০২০ সালের অগাস্টে এক ভূকম্পে ঐতিহ্যবাহী ঘণ্টাতলার উপর একটি শতাব্দী প্রাচীন বটগাছ উপড়ে পড়ে। ফলে, স্থাপত্যটি গুড়িয়ে যায়। এরপর বিশ্বভারতীর ক্যাম্পাসের চারদিকে সীমানা পাঁচিল, ফটক তৈরি হলেও ভেঙে পড়া স্থাপত্যটি সংস্কার বা পুনর্নির্মাণে কর্তৃপক্ষ কোনও আগ্রহ দেখায়নি বলে অভিযোগ।

এইজন্য প্রবল সমালোচনার মুখেও পড়তে হয় রবি ঠাকুরের প্রতিষ্ঠিত বিশ্বভারতীকে।অবশেষে প্রায় চোদ্দমাস পর ভারতীয় পুরাতত্ত্ব বিভাগের সহায়তায় পুরানো স্থাপত্যের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ঘণ্টাতলা পুনর্নির্মাণ করা হয়। শালবীথির মাঝামাঝি স্থানে গৌরপ্রাঙ্গণে বটগাছের নীচে ‘ঘন্টাতলা’।প্রাচীন বৌদ্ধস্তুপের বা সাঁচিস্তুপের আদলে এটি তৈরি। এই ঘন্টাধ্বনি অনুসারে ক্লাস হয়।তাই বোলপুর গেলে অবশ্যই ঘুরে আসুন এই জায়গা থেকে।

সৌভিক রায়

Birbhum News: বাচ্চাদের নিয়ে বোলপুর ঘুরতে গেছেন! এই পার্কে না গেলেই ভুল করবেন

বীরভূম: বীরভূমের আশেপাশে বসবাস করছেন! দুর্গাপুজোর লম্বা ছুটি রয়েছে, ঘুরতে মনে হচ্ছে বীরভূমের এমন কোনও জায়গা যে জায়গায় আপনি কোনওদিন হয়ত আসেননি। তাহলে পুজোর লম্বা ছুটি অথবা সপ্তাহের এক দিনের ছুটিতে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন সোজা বীরভূমের বোলপুর শান্তিনিকেতন। এই শান্তিনিকেতন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লাল মাটির শহর এবং প্রাণের শহর।

এবার ভাববেন বোলপুর শান্তিনিকেতন তো অনেকবার এসেছি, কবিগুরু বিভিন্ন জায়গা দেখেছি তার পাশাপাশি ঘুরে দেখেছেন সোনাঝুরির হাট। তাহলে আর বাকি কী রইল, তবে এইসবের মাঝেও আপনি বোলপুর শান্তিনিকেতন এসে মিস করছেন একটা বড় জিনিস। সেটি হল ডিয়ার পার্ক। বিশ্বভারতী এলে দেখতে পাবেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, বল্লভপুর বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ এবং ডিয়ার পার্ক, এবং সৃজনী শিল্পগ্রাম,এছাড়াও অনেক কিছু।চলুন দেরি না করে অনেক কিছু দেখতে বেরিয়ে পড়া যাক কলকাতা থেকে বোলপুরের উদ্দেশ্যে।যা মোটামুটি বর্ধমান হয়ে গেলে ১৬০ কিলোমিটার রাস্তা।

আরও পড়ুনঃ মুঠো মুঠো ড্রাই ফ্রুটস রোজ সকালে খালি পেটে খাচ্ছেন? জানুন এর ফলে আপনার শরীরে কী হচ্ছে!

এই বোলপুর শান্তিনিকেতন এসে আপনি যেকোনওটোটো অথবা গাড়ি করে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন এই পার্কে। আপনি যদি নিজের জীবন সঙ্গীকে নিয়ে যান তাহলে বোলপুরে গিয়ে যে কারোর কাছে খোঁজ নিন পার্সোনাল গাড়ি কার কাছে ভাড়া পাওয়া যায়?বোলপুরের মধ্যে এমন একটি জায়গা রয়েছে সেই জায়গায় শুধুমাত্র আপনি পেয়ে যাবেন পার্সোনাল গাড়ি ভাড়া।সেখানে বাইক অথবা স্কুটি ভাড়া নিয়ে আপনি ঘুরে বেড়াতে পারেন গোটা বোলপুর।তার পাশাপাশি টুক করেই পৌঁছে যেতে পারেন এই পার্কে।

এ পার্কে প্রবেশ করতে গেলে আপনাকে খরচ করতে হবে মাত্র ১০০ টাকা।প্রবেশের সময় থেকে শুরু করে পুরো এক ঘন্টা পেয়ে যাবেন আপনি এ পার্কে ঘুরে দেখার জন্য। চারিধারে প্রাকৃতিক গাছগাছালা পাখিদের কোলাহল এবং হরিণের শব্দ শুনতে শুনতে আপনি ঘুরে দেখতে পারবেন এই পার্ক।

সৌভিক রায়

Travel Destination: এবার পুজোয় ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান আছে? বাজেট ফ্রেন্ডলি যে জায়গাগুলি ঘুরে আসতে পারেন…

চক্রতা, উত্তরাখণ্ড: উত্তরাখণ্ডের এই জায়গাটি দিল্লি থেকে প্রায় ২৯৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পাহাড় এবং সবুজ গাছপালায় মোড়া জায়গাটি এক কথায় অপূর্ব৷ কোলাহল নেই, শান্ত পরিবেশ৷ পাহাড়ে ঘেরা জায়গাটিতে হাইকিংও করতে পারেন আপনি৷ এখানকার টাইগার জলপ্রপাতের দিকে তাকিয়ে কাটিয়ে দিতে পারেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা৷ এখান থেকে হিমালয়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন৷
চক্রতা, উত্তরাখণ্ড: উত্তরাখণ্ডের এই জায়গাটি দিল্লি থেকে প্রায় ২৯৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। পাহাড় এবং সবুজ গাছপালায় মোড়া জায়গাটি এক কথায় অপূর্ব৷ কোলাহল নেই, শান্ত পরিবেশ৷ পাহাড়ে ঘেরা জায়গাটিতে হাইকিংও করতে পারেন আপনি৷ এখানকার টাইগার জলপ্রপাতের দিকে তাকিয়ে কাটিয়ে দিতে পারেন ঘণ্টার পর ঘণ্টা৷ এখান থেকে হিমালয়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন৷
চোপ্তা, উত্তরাখণ্ড: উত্তরাখণ্ডের আরেকটি অজানা জায়গা হল চোপ্তা। এটি দিল্লি থেকে প্রায় ৪১৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এর প্রাকৃতিক দৃশ্য দারুন। স্থানটিকে ভারতের মিনি সুইজারল্যান্ড বলা হয়। ট্রেকিং যাঁরা করতে ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য চোপ্তা দারুণ জায়গা৷ এখানে রয়েছে বিখ্যাত তুংনাথ মন্দির৷ ট্রেক করে উঠতে হয় এই শিব মন্দিরে৷
চোপ্তা, উত্তরাখণ্ড: উত্তরাখণ্ডের আরেকটি অজানা জায়গা হল চোপ্তা। এটি দিল্লি থেকে প্রায় ৪১৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এর প্রাকৃতিক দৃশ্য দারুন। স্থানটিকে ভারতের মিনি সুইজারল্যান্ড বলা হয়। ট্রেকিং যাঁরা করতে ভালোবাসেন, তাঁদের জন্য চোপ্তা দারুণ জায়গা৷ এখানে রয়েছে বিখ্যাত তুংনাথ মন্দির৷ ট্রেক করে উঠতে হয় এই শিব মন্দিরে৷
ধর্মকোট, হিমাচল প্রদেশ: দিল্লি থেকে ৪৭৬ কিমি দূরে অবস্থিত ধর্মকোট একটি অত্যাশ্চর্য হিল স্টেশন যা দারুণ সৌন্দর্য এবং প্রশান্তি প্রকাশ করে। এই লুকানো স্বর্গ, ম্যাকলিওডগঞ্জ থেকে পাথর ছোড়া দূরত্বে অবস্থিত৷ যারা কয়েকদিন সম্পূর্ণ শান্তিতে থাকতে চান, তাঁদের জন্য এটা আদর্শ জায়গা হতে পারে৷
ধর্মকোট, হিমাচল প্রদেশ: দিল্লি থেকে ৪৭৬ কিমি দূরে অবস্থিত ধর্মকোট একটি অত্যাশ্চর্য হিল স্টেশন যা দারুণ সৌন্দর্য এবং প্রশান্তি প্রকাশ করে। এই লুকানো স্বর্গ, ম্যাকলিওডগঞ্জ থেকে পাথর ছোড়া দূরত্বে অবস্থিত৷ যারা কয়েকদিন সম্পূর্ণ শান্তিতে থাকতে চান, তাঁদের জন্য এটা আদর্শ জায়গা হতে পারে৷
জিরো ভ্যালি, অরুণাচল প্রদেশ: আপনি যদি উত্তর-পূর্ব অঞ্চলটিতে ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করছেন, তাহলে জিরো ভ্যালি অবশ্যই যাবেন। যারা পাহাড়ে নির্জনতা খুঁজছেন তাদের জন্য এটি উপযুক্ত গন্তব্য। স্পন্দনশীল সবুজ এবং পরিষ্কার আকাশ আপনার প্রাণ জুড়িয়ে দেবে৷ অক্টোবর হল এই জায়গায় যাওয়ার আদর্শ সময়। অরুণাচল প্রদেশে অবস্থিত, উপত্যকাটি রাজ্যের রাজধানী ইটানগর থেকে প্রায় ১১৫ কিলোমিটার দূরে। পাহাড়ের কোলে থাকা জায়গাটি পাইন গাছ এবং ধানের খামারে আচ্ছাদিত।
জিরো ভ্যালি, অরুণাচল প্রদেশ: আপনি যদি উত্তর-পূর্ব অঞ্চলটিতে ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করছেন, তাহলে জিরো ভ্যালি অবশ্যই যাবেন। যারা পাহাড়ে নির্জনতা খুঁজছেন তাদের জন্য এটি উপযুক্ত গন্তব্য। স্পন্দনশীল সবুজ এবং পরিষ্কার আকাশ আপনার প্রাণ জুড়িয়ে দেবে৷ অক্টোবর হল এই জায়গায় যাওয়ার আদর্শ সময়। অরুণাচল প্রদেশে অবস্থিত, উপত্যকাটি রাজ্যের রাজধানী ইটানগর থেকে প্রায় ১১৫ কিলোমিটার দূরে। পাহাড়ের কোলে থাকা জায়গাটি পাইন গাছ এবং ধানের খামারে আচ্ছাদিত।
খাজ্জিয়ার, হিমাচল প্রদেশ: দিল্লি থেকে ৫৮৭ কিলোমিটার দূরে চাম্বা জেলায় অবস্থিত এই হিল স্টেশনটি এক কথায় অপূর্ব৷ ডালহৌসি থেকে মাত্র ২১ কিমি দূরে, খাজ্জিয়ায় শ্রদ্ধেয় খাজ্জি নাগ মন্দির, ভগবান শিব এবং দেবী হিডিম্বাকে উত্সর্গীকৃত একটি অত্যাশ্চর্য মন্দির রয়েছে৷ এটি বহু প্রাচীন। এই মনোরম শহরের একটি হ্রদ আছে যার নাম মুকুট রত্ন৷ সুন্দরভাবে ঘন সবুজ দিয়ে ঘেরা জায়গাটি অসাধারণ৷ শান্তি পেতে এখানে যেতেই পারেন৷
খাজ্জিয়ার, হিমাচল প্রদেশ: দিল্লি থেকে ৫৮৭ কিলোমিটার দূরে চাম্বা জেলায় অবস্থিত এই হিল স্টেশনটি এক কথায় অপূর্ব৷ ডালহৌসি থেকে মাত্র ২১ কিমি দূরে, খাজ্জিয়ায় শ্রদ্ধেয় খাজ্জি নাগ মন্দির, ভগবান শিব এবং দেবী হিডিম্বাকে উত্সর্গীকৃত একটি অত্যাশ্চর্য মন্দির রয়েছে৷ এটি বহু প্রাচীন। এই মনোরম শহরের একটি হ্রদ আছে যার নাম মুকুট রত্ন৷ সুন্দরভাবে ঘন সবুজ দিয়ে ঘেরা জায়গাটি অসাধারণ৷ শান্তি পেতে এখানে যেতেই পারেন৷

Tourist Spot: মাছেদের খাওয়াতে পাহাড়ের বুকে এই ঝিলে ছুটে আসে পর্যটকেরা! কোথায় জানেন

দার্জিলিং: উত্তরবঙ্গ মানেই পাহাড় জঙ্গল আর চা বাগানের অপরূপ মেলবন্ধন। সামনেই দুর্গাপুজো সেই অর্থেই পূজোর ছুটিতে প্রচুর পর্যটকদের ভিড় জমে উত্তরবঙ্গের সবুজের ঘেরা এই পাহাড়ে।

আরও পড়ুনঃ  ভোল পাল্টে ত্বক হবে উজ্জ্বল…! হারানো জেল্লা ফিরে পেতে লাগবে না ১টাকাও! ঘরোয়া ‘জিনিস’ করবে কামাল

পাহাড় মানে এই পর্যটকদের কাছে একটা আবেগের জায়গা। সেই অর্থেই হাতে একটু সময় পেলেই দূর-দূরান্ত থেকে পাহাড়ের শান্ত শীতল আবহাওয়ায় কিছুটা সময় কাটাতে ছুটে আসে পর্যটকেরা। উত্তরবঙ্গের চা বাগানে ঘেরা পাহাড়ের কোলে দূর-দূরান্ত থেকে মাছ দেখতে এবং মাছকে খাওয়াতে ছুটে আসে পর্যটকেরা।

জানলে অবাক হবেন পর্যটকদের খেতে দেওয়া পাউরুটি এবং মুড়ি খেতে চোখের নিমিষে জলের উপর ভেসে ওঠে হাজার হাজার মাছ। বহু বছর ধরে দার্জিলিং এর মিরিক পাহাড়ের ঝিলে রয়েছে লক্ষ লক্ষ রঙ বেরঙের মাছ। বর্তমানে পর্যটকদের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু হয়ে দাঁড়িয়েছে এই জায়গা। ছোট থেকে বড় সকলেই মাছকে পাউরুটি এবং মুড়ে দিতে ব্যস্ত, অনেকে আবার এই দৃশ্যকে ক্যামেরাবন্দিও করছে, চোখে নিমিষে হাজার হাজার মাছ সেই খাবার খেয়ে ফেলছে তা দেখে আনন্দে আত্মহারা পর্যটকরা।

আরও  পড়ুনঃ হয়ে যাবে ‘ব্র্যান্ড নিউ’…! ৫ মিনিটের ‘সিম্পল’ কাজেই উঠবে প্লাস্টিকের টিফিন বক্সের আঠালো হলুদ দাগ!

এ প্রসঙ্গে সেখানকার এক স্থানীয় বাসিন্দা বলে এই মাছ দেখতে প্রতিনিয়ত দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছে পর্যটকেরা, এবং এই মাছের খাবার বিক্রি করে স্বাবলম্বী হচ্ছে এই এলাকার স্থানীয় মহিলারা। পর্যটকরা এসে যখন খাবার কিনে মাছকে খাওয়ায় তখন খুব ভাললাগে,আয়ও ভালহয়।

সুজয় ঘোষ

West Bardhaman News: বাড়ির ছোট সদস্যের মন খারাপ? একবেলায় টুক করে ঘুরে আসুন এই জায়গা থেকে

বাড়ির ছোট সদস্যের মন খারাপ থাকলে, চলে আসুন এখানে। আশপাশে চিড়িয়াখানা না থাকলেও, এই জায়গায় এলে দুধের স্বাদ কিছুটা ঘোলে মিটবে।
বাড়ির ছোট সদস্যের মন খারাপ থাকলে, চলে আসুন এখানে। আশপাশে চিড়িয়াখানা না থাকলেও, এই জায়গায় এলে দুধের স্বাদ কিছুটা ঘোলে মিটবে।
একদিন বিকেলের অবসরে চলে আসুন দুর্গাপুরের বসুন্ধরা পার্কে। দুর্গাপুরের ইসকন মন্দির যাওয়ার আগে দেখতে পাবেন বসুন্ধরা পার্কের গেট। যেখানে প্রবেশপথে দুটি ডাইনোসর আপনাকে স্বাগত জানাবে।
একদিন বিকেলের অবসরে চলে আসুন দুর্গাপুরের বসুন্ধরা পার্কে। দুর্গাপুরের ইসকন মন্দির যাওয়ার আগে দেখতে পাবেন বসুন্ধরা পার্কের গেট। যেখানে প্রবেশপথে দুটি ডাইনোসর আপনাকে স্বাগত জানাবে।
বসুন্ধরা পার্কের ভেতরে রয়েছে স্কাল্পচার পার্ক। যা ছোট সদস্যদের জন্য বিনোদনের এক নতুন ঠিকানা হয়ে উঠবে। কারণ এখানে গেলে আপনি দেখা পাবেন রয়েল বেঙ্গল টাইগার, নীলতিমি থেকে শুরু করে জিরাফ সহ বিভিন্ন জীবজন্তুর।
বসুন্ধরা পার্কের ভেতরে রয়েছে স্কাল্পচার পার্ক। যা ছোট সদস্যদের জন্য বিনোদনের এক নতুন ঠিকানা হয়ে উঠবে। কারণ এখানে গেলে আপনি দেখা পাবেন রয়‍‍্যাল বেঙ্গল টাইগার, নীল তিমি থেকে শুরু করে জিরাফ -সহ বিভিন্ন জীবজন্তুর।
সম্প্রতি, বসুন্ধরা পার্কের এই স্কাল্পচার পার্ক নতুন করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। যে সমস্ত জীবজন্তুর স্ট্যাচুগুলি রয়েছে, সেগুলিকে আবার নতুনভাবে রংয়ের প্রলেপ দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
সম্প্রতি, বসুন্ধরা পার্কের এই স্কাল্পচার পার্ক নতুন করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে। যে সমস্ত জীবজন্তুর স্ট্যাচুগুলি রয়েছে, সেগুলিকে আবার নতুনভাবে রংয়ের প্রলেপ দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয়েছে।
একটা দিন এখানে ঘুরতে গেলে মন্দ লাগবে না। যদিও বিশাল এলাকা জুড়ে তৈরি এই বসুন্ধরা পার্ক আরও সাজিয়ে তোলার অবকাশ রয়েছে। স্থানীয়রা চাইছেন, পুরো পার্কটি নতুনভাবে সাজিয়ে তোলা হোক। তাহলে এটি শহরের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠবে।
একটা দিন এখানে ঘুরতে গেলে মন্দ লাগবে না। যদিও বিশাল এলাকা জুড়ে তৈরি এই বসুন্ধরা পার্ক আরও সাজিয়ে তোলার অবকাশ রয়েছে। স্থানীয়রা চাইছেন, পুরো পার্কটি নতুনভাবে সাজিয়ে তোলা হোক। তাহলে এটি শহরের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠবে।

Tourist Spot: চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে রঙিন মাছ, মাঝে বসে জমিয়ে পেটপুজো! বিনোদনের নয়া ঠিকানা কোথায়? জানুন

উত্তর ২৪ পরগণা: জলের মধ্যে রঙিন মাছ আর তার পাশেই বসে রঙিন খাওয়াদাওয়া কার না ভাল লাগে! এবার রঙিন মাছ ও খাবারের সহবস্থানে বিনোদনের নতুন ঠিকানা বসিরহাটের বাদুড়িয়া। দুর্গাপূজো কিংবা গরমে হাঁসফাঁস জীবন, আবার শীতের স্নিগ্ধ সময়ে মনোরম শান্ত নিরিবিলি পরিবেশ কে না চায়! শহরে মানুষের পছন্দের তালিকায় থাকে ইঁট-পাথরের ব্যস্ত কোলাহল ছেড়ে গ্রামের দিকের একটু নিরিবিলি পরিবেশ।

আরও পড়ুনঃ বর্ধমানের এই গ্রামের ব্যক্তি পেলেন রাষ্ট্রপতির হাতে ‘বিজ্ঞান শ্রী’ পুরস্কার 

যদি কম বাজেটের মধ্যেই কোলকাতা থেকে খুব কাছে কোথাও ঘুরতে যেতে মন চায়, তবে অবশ্যই আপনার গন্তব্যের তালিকায় থাকা উচিত বসিরহাটের বাদুড়িয়ার বিনোদনের নতুন এই গন্তব্য। সেইজন্য আজ আমরা আপনাকে মহানগর কলকাতার খুব কাছে রঙিন মাছ ও খাবারের সমারোহে নিরিবিলি পরিবেশের সন্ধান দেব।

বসিরহাটের বাদুড়িয়ার রুদ্রপুর স্কুলের সামনে দেখা মিলবে এই রেস্টুরেন্টের, যার একদিকে বিভিন্ন ধরনের রঙিন মাছের পাশাপাশি রঙিন আলো সাজানো পরিবেশে একের পর এক লোভনীয় খাবারের পশরায় সেজে উঠবে। একাধিক রংবেরঙের আলোর ঝংকারে ভরিয়ে তুলবে আপনার মনকে। মনোরঞ্জনের জন্য পার্কটিতে বসানো হয়েছে বিভিন্ন খেলনা, উপকরণ। সন্ধ্যার মিউজিক্যাল ফাউন্টেন জলের ঝিকিমিকি, সুসজ্জিত আলোর ফলকে ঝলমলে পরিবেশের দেখাও মিলবে। বছরের যেকোন সময় পরিবার-সহ সবান্ধবে এখানে বিনোদনের জন্য সময় কাটাতে পারেন।

জুলফিকার মোল্যা

Tourist Spot: এই দিন লক্ষাধিক ভক্তের ভিড় হয় এই জায়গায়, কারণ জানলে চমকে যাবেন ! 

পূর্ব বর্ধমান: বর্ধমান শহরেই রয়েছেন বাবা বর্ধমানেশ্বর। শুধু আমাদের রাজ্যের না দেশের অন্যতম বড় শিবলিঙ্গ। আর প্রতিবছর শ্রাবণ মাসের ২৪ তারিখ বর্ধমানের প্রায় মানুষজন হাজির হন কাটোয়া শহরে ২৫ তারিখ বর্ধমানেশ্বরের মাথায় জল ঢালার উদ্দেশ‍্যে।

বর্ধমান থেকে প্রায় সকল শিব ভক্ত প্রতিবছর শ্রাবণ মাসের ২৪ তারিখ কাটোয়া শহরে আসেন নদীর জল নিতে। ভক্তরা জল নিয়ে পায়ে হেঁটে কাটোয়া থেকে বর্ধমানের উদ্দেশ্যে রওনা দেন, ২৫ শ্রাবণ বর্ধমানেশ্বরের মাথায় জল ঢালার উদ্দেশ্যে।

আরও পড়ুনঃ সোনাঝুড়ি হাট নিয়ে বিরাট সিদ্ধান্ত! চালু নতুন নিয়ম, এবার সপ্তাহে কদিন খোলা থাকবে হাট?

তবে ২৫ শ্রাবণ কেন? নেপথ্যে আছে এক বড় ইতিহাস। সাধারণত শ্রাবণ মাসের সোমবার গুলিতে বেশি ভিড় হয় ভক্তদের। কিন্তু বর্ধমান থেকে কয়েক হাজার ভক্ত কাটোয়া থেকে জল নিয়ে গিয়ে ২৫ তারিখ জল ঢালেন। জানা যায়, ১৯৭২ সালে আবির্ভূত হন বর্ধমানেশ্বর বা মোটাবাবা। সেই উপলক্ষেই প্রতি বছর ২৫ শ্রাবণ বাবার আবির্ভাব দিবস পালন করা হয়। এই আবির্ভাব দিবসে প্রতিবছর কয়েক হাজার ভক্ত সমাগম হয়। এক ভক্ত জানান, “বর্ধমানেশ্বরের অবির্ভাব দিবস উপলক্ষে প্রতিবছর ২৪ তারিখ এসে জল নিয়ে গিয়ে ২৫ তারিখ জল ঢালি। বছর বছর ধরে এই নিয়মই চলে আসছে। ২৪ তারিখ সারারাত আমরা হাঁটবো এবং ভোরবেলায় বর্ধমানে গিয়ে জল ঢালব।”

বর্ধমান থেকে কাটোয়ায় জল নিতে আসা এই ভক্তদের জন্য কাটোয়া পৌরসভার তরফে নেওয়া হয়েছে বিশেষ উদ্যোগ। ভক্তদের জন্য ঘাটের কাছেই স্বাস্থ্য শিবিরের ব্যবস্থা করেছে কাটোয়া পৌরসভা। বিভিন্ন স্বাস্থ্য কর্মী এবং আশা কর্মীদের এই কাজের দায়িত্ব দিয়েছে কাটোয়া পৌরসভা। প্রত্যেক বছরই এই ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। এক স্বাস্থ্যকর্মী জানান, “কাটোয়া পৌরসভার উদ্যোগে এই শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে। প্রতিবছর ভক্তদের কথা মাথায় রেখে কাটোয়া পৌরসভার তরফে এবং বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় এর অনুপ্রেরণায় এই স্বাস্থ্য শিবিরের আয়োজন করা হয়।”

এদিন শুক্রবার সন্ধ্যাবেলায় কাটোয়া শহরে ভক্তদের ব্যাপক ভিড় লক্ষ করা যায়। সারারাত ধরে কাটোয়া বর্ধমান রোডেও ভক্তদের উপস্থিতি লক্ষ করা যাবে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Travel: নির্জন চরে পাতা সবুজ ঘাসের গালিচা! কলকাতার একেবারে কাছেই এই ঘোরার ঠিকানার খোঁজ জানেন কি?

ভ্রমণ পিপাসুদের দারুন আকর্ষণে বেনাপোল চর! একদিন ও একবেলার ঘোড়ার আদর্শ হাওড়ার বেনাপুর।
ভ্রমণ পিপাসুদের জন‍্য আকর্ষণের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে বেনাপুর চর। কলকাতার খুব কাছেই হাওড়ার এই নির্জন নদীর চরে বেড়াতে আসছেন প্রচুর মানুষ।
ব্যস্ত জীবনে কয়েকঘন্টার অবসরে ঘুরতে যেতে সবার আগে খুব কাছের একটা স্থানের খোঁজ করেন। সেই দিক থেকে হাওড়া শহর ও কলকাতার মানুষের খুব প্রিয় এই চর। সেরকমই এক ডেস্টিনেশন হাওড়া জেলার বাগনানের বেনাপুর চর।
ব্যস্ত জীবনে কয়েকঘণ্টার অবসরে ঘুরতে যেতে গেলে সবাই বাড়ির কাছেই কোনও ঘোরার জায়গার খোঁজ করেন। সেই দিক থেকে হাওড়া শহর ও কলকাতার মানুষের খুব প্রিয় এই বাগনানের বেনাপুর চর।
রূপনারায়ণের তীরে অবস্থিত বেনাপুরের সবুজ ঘাসের সুবিস্তীর্ণ চর যে-কারর মনকে জয় করবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
রূপনারায়ণের তীরে অবস্থিত বেনাপুরের সবুজ ঘাসের সুবিস্তীর্ণ চর যে-কারও মনকে জয় করবে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
কার্পেটের মত সবুজ ঘাসে ঢাকা ভূমি। তার মাঝে মাঝে সারমেলে দাঁড়িয়ে রয়েছে ঝিরঝিরে পাতার বাবলা গাছ। প্রকৃতির অমলিন সৌন্দর্য মিলবে এখানে।
কার্পেটের মত সবুজ ঘাসে ঢাকা ভূমি। তার মাঝে মাঝে সার দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে ঝিরঝিরে পাতার বাবলা গাছ। প্রকৃতির অমলিন সৌন্দর্য মিলবে এখানে।
রোদ ঝলমল আকাশ চিকচিক করছে রূপনারায়ণ নদীর জল। তার কোলে এই সবুজে ঢাকা চরে মন খুলে শ্বাস নেবার স্থান।
রোদ ঝলমল আকাশ চিকচিক করছে রূপনারায়ণ নদীর জল। তার কোলে এই সবুজে ঢাকা চরে মন খুলে শ্বাস নেবার স্থান।
রূপনারায়ণের পূর্ব তীরে হাওড়ার বাগনান ব্লকের বেনাপুর গ্রাম। নদীর তীরে জেগে ওঠা ভূমি এখন পর্যটকদের ভীষণ পছন্দের।
রূপনারায়ণের পূর্ব তীরে হাওড়ার বাগনান ব্লকের বেনাপুর গ্রাম। নদীর তীরে জেগে ওঠা ভূমি এখন পর্যটকদের ভীষণ পছন্দের।

River Erosion: ছবির মত সুন্দর পাহাড়ি গ্রামটা হারিয়ে যাবে!

আলিপুরদুয়ার: ছবির মত সুন্দর গ্রাম ধীরে ধীরে নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। পাহাড়ি গ্রাম আপার খোকলাবস্তির এমন পরিণতিতে আতঙ্কিত সেখানকার বাসিন্দারা। ভুটান পাহাড়ের কোলে অবস্থিত এই আপার খোকলাবস্তি এক অনন্য সুন্দর পাহাড়ি গ্রাম। হয়ত আর কিছুদিন পর এই গ্রামের অস্তিত্বই থাকবে না!

এই গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গিয়েছে গোবরজ্যোতি নদী। কিন্তু আজও এই নদীতে বাঁধ তৈরি করা হয়নি। ফলে বর্ষাকাল এলেই ভাঙন সমস্যা ব্যাপক আকার ধারণ করে। বাঁধের বাধা না থাকায় ধীরে ধীরে গ্রামের দিকে এগোচ্ছে নদী। আতঙ্কে রাতের ঘুম উড়েছে আলিপুরদুয়ার জেলার ভুটান সীমান্তের জয়গাঁর আপার খোকলাবস্তির বাসিন্দাদের।

আরও পড়ুন: বাড়ি ফেরার সময় রাতের অন্ধকারে যুবকের মাথায় রড দিয়ে আঘাত! ভয়ঙ্কর ঘটনা ব্যারাকপুরে

ছবির মত সুন্দর এই গ্রামটি একটি পর্যটন কেন্দ্র। শীতে পিকনিক করতে এখানে বহু মানুষ আসেন। স্থানীয়দের অভিযোগ, ৭ বছর আগে ভেঙেছিল এখানকার নদী বাঁধ। এরপর কেটে গিয়েছে এত বছর, তবে এখনও প্রশাসনের তরফে সেই বাঁধ তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। বাসিন্দাদের দাবি, ইতিমধ্যেই গ্রামের প্রায় ২০ বেশি বাসিন্দার জমি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গিয়েছে। পাশাপাশি, যাতায়াতের একমাত্র রাস্তার অধিকাংশই বর্তমানে চলে গিয়েছে নদী গর্ভে।

এই পরিস্থিতিতে প্রশাসন দ্রুত কোনও ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে হয়ত গোটা গ্রামটাই এক সময় নদীগর্ভে চলে যাবে বলে এখানকার বাসিন্দারা আশঙ্কা প্রকাশ করছেন। এই বিষয়ে জয়গাঁ উন্নয়ন পর্ষদের চেয়ারম্যান গঙ্গাপ্রসাদ শর্মা বলেন, বাঁধ নির্মাণের প্রস্তাব ইতিমধ্যেই সেচ দফতরে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া নদীর জল বাড়লে জেসিবি দিয়ে জরুরী ভিত্তিতে তার মুখ পরিবর্তন করারও কাজ করা হচ্ছে।

অনন্যা দে

Bengal Tourism: বর্ষায় সৌন্দর্য্য বাড়ে দ্বিগুণ, পুরনো ইতিহাসের ছোঁয়া, দু’দিনে ঘুরে আসুন প্রকৃতির কাছে, টাকা উসুল হবে

বর্ষার প্রকৃতি নিজেকে সাজিয়ে তোলে ইচ্ছা মত। গভীর জঙ্গল সেজে ওঠে ঘন সবুজে। বৃষ্টির জল অবিরাম শব্দ করে ঝরে পড়ে। প্রকৃতির এই সৌন্দর্য্য উপভাগ করার সুযোগ রয়েছে হাতের কাছে।
বর্ষার প্রকৃতি নিজেকে সাজিয়ে তোলে ইচ্ছা মত। গভীর জঙ্গল সেজে ওঠে ঘন সবুজে। বৃষ্টির জল অবিরাম শব্দ করে ঝরে পড়ে। প্রকৃতির এই সৌন্দর্য্য উপভাগ করার সুযোগ রয়েছে হাতের কাছে।
অপরূপ এই প্রকৃতিকে একবার কাছে থেকে দেখতে হলে চলে আসুন কাঁকসার গভীর জঙ্গলে। এখানে জঙ্গলের মাঝে রয়েছে দেউল পার্ক। যেখানে গেলে একটা দিন কিভাবে কেটে যাবে বুঝতে পারবেন না।
অপরূপ এই প্রকৃতিকে একবার কাছে থেকে দেখতে হলে চলে আসুন কাঁকসার গভীর জঙ্গলে। এখানে জঙ্গলের মাঝে রয়েছে দেউল পার্ক। যেখানে গেলে একটা দিন কিভাবে কেটে যাবে বুঝতে পারবেন না।
সবুজ প্রকৃতির মাঝে সাজানো দেউল পার্ক। এখানে রয়েছে রাত্রিবাস করার ব্যবস্থা। সুসজ্জিত পার্ক বেশ মনমুগ্ধকর। সঙ্গে রয়েছে ইতিহাস চাক্ষুষ করার সুযোগ।
সবুজ প্রকৃতির মাঝে সাজানো দেউল পার্ক। এখানে রয়েছে রাত্রিবাস করার ব্যবস্থা। সুসজ্জিত পার্ক বেশ মনমুগ্ধকর। সঙ্গে রয়েছে ইতিহাস চাক্ষুষ করার সুযোগ।
রাঢ়বঙ্গের রাজা ইচ্ছাই ঘোষের দেউল কেন্দ্র করে এই পার্ক গড়ে উঠেছে। এখানে শিশুদের মজা করার জন্য রয়েছে একাধিক ব্যবস্থা। ভাগ্য ভাল থাকলে ময়ূরের দেখা পাবেন। রয়েছে হরিণ সংরক্ষণ কেন্দ্রও।
রাঢ়বঙ্গের রাজা ইচ্ছাই ঘোষের দেউল কেন্দ্র করে এই পার্ক গড়ে উঠেছে। এখানে শিশুদের মজা করার জন্য রয়েছে একাধিক ব্যবস্থা। ভাগ্য ভাল থাকলে ময়ূরের দেখা পাবেন। রয়েছে হরিণ সংরক্ষণ কেন্দ্রও।
দুর্গাপুর স্টেশন থেকে খুব সহজেই এখানে পৌঁছনো যায়। দুর্গাপুর স্টেশন থেকে আপনাকে বাসে মলানদিঘি পৌঁছতে হবে। তারপর সেখান থেকে গাড়ি অথবা টোটো ভাড়া করে যেতে হবে দেউল পার্ক। রাত্রিবাস করতে চাইলে আগে থেকে বুকিং করে রাখতে হবে। বুকিং নম্বর - 98315 55594
দুর্গাপুর স্টেশন থেকে খুব সহজেই এখানে পৌঁছনো যায়। দুর্গাপুর স্টেশন থেকে আপনাকে বাসে মলানদিঘি পৌঁছতে হবে। তারপর সেখান থেকে গাড়ি অথবা টোটো ভাড়া করে যেতে হবে দেউল পার্ক। রাত্রিবাস করতে চাইলে আগে থেকে বুকিং করে রাখতে হবে।
বুকিং নম্বর – 98315 55594