নকল সূর্য!

Sun: এই ছবিটি কীসের বলুন তো? ‘সূর্যের’! বিশ্বাস হচ্ছে না? আসল ঘটনা জানলে চোখ কপালে উঠে যাবে

বেজিং: সূর্য, পৃথিবী থেকে কতদূরে তার অবস্থান! অথচ সূর্য ছাড়া পৃথিবীর টিকে থাকা অসম্ভব। কিন্তু জানেন কি, পৃথিবীতেই তৈরি হয়েছে একটি ‘নকল সূর্য’!
বেজিং: সূর্য, পৃথিবী থেকে কতদূরে তার অবস্থান! অথচ সূর্য ছাড়া পৃথিবীর টিকে থাকা অসম্ভব। কিন্তু জানেন কি, পৃথিবীতেই তৈরি হয়েছে একটি ‘নকল সূর্য’!
বিষয়টি সবার কাছে বেশ অবাক লাগলেও সত্য যে, চিন একটি ‘নকল সূর্য’ তৈরি করেছে। যেটি কিনা আসল সূর্যের চাইতে বেশি উত্তপ্ত, বেশি তার তেজ। শুধু তাই নয়, নকল সূর্য নাকি রয়েছে এই পৃথিবীতেই।
বিষয়টি সবার কাছে বেশ অবাক লাগলেও সত্য যে, চিন একটি ‘নকল সূর্য’ তৈরি করেছে। যেটি কিনা আসল সূর্যের চাইতে বেশি উত্তপ্ত, বেশি তার তেজ। শুধু তাই নয়, নকল সূর্য নাকি রয়েছে এই পৃথিবীতেই।
এর আগে নানা সময়ে শোনা গিয়েছিল, চিন নাকি আকাশে নকল চাঁদ স্থাপন করবে। সেই নকল চাঁদ নাকি চিরচেনা চাঁদের থেকেও বেশি উজ্জ্বল আলো দেবে। কিন্তু সবাইকে চমকে দিয়ে চিন একটি ‘নকল সূর্য’ও বানিয়ে ফেলেছে। বিষয়টি নিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোড়নও পড়ে গিয়েছে।
এর আগে নানা সময়ে শোনা গিয়েছিল, চিন নাকি আকাশে নকল চাঁদ স্থাপন করবে। সেই নকল চাঁদ নাকি চিরচেনা চাঁদের থেকেও বেশি উজ্জ্বল আলো দেবে। কিন্তু সবাইকে চমকে দিয়ে চিন একটি ‘নকল সূর্য’ও বানিয়ে ফেলেছে। বিষয়টি নিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোড়নও পড়ে গিয়েছে।
ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, চিনের বিজ্ঞানীরা সূর্যটি তৈরি করেছে ভবিষ্যতে শক্তির উৎস হিসেবে। যেখানে সূর্যের কেন্দ্রের তাপমাত্রা দেড় কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানে এই বস্তুটির তাপমাত্রা ১০ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, চিনের বিজ্ঞানীরা সূর্যটি তৈরি করেছে ভবিষ্যতে শক্তির উৎস হিসেবে। যেখানে সূর্যের কেন্দ্রের তাপমাত্রা দেড় কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানে এই বস্তুটির তাপমাত্রা ১০ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস।
‘ইনস্টিটিউট অফ প্লাজমা ফিজিক্স’-এ নির্মিত এই নকল সূর্যের মধ্যে অবিকল আসল সূর্যের মধ্যে যে ভাবে শক্তি উৎপন্ন হয়, সেই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে।
‘ইনস্টিটিউট অফ প্লাজমা ফিজিক্স’-এ নির্মিত এই নকল সূর্যের মধ্যে অবিকল আসল সূর্যের মধ্যে যে ভাবে শক্তি উৎপন্ন হয়, সেই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে।
স্বাভাবিকভাবেই বলা যায়, এই যন্ত্রটি তৈরি করতে ও প্রতিদিন তাকে চালাতে বিপুল খরচ হয়েছে। এই প্রোজেক্টে নিউক্লিয়ার সংযোজন পদ্ধতিতে এই তাপ নির্মিত হয়েছে।
স্বাভাবিকভাবেই বলা যায়, এই যন্ত্রটি তৈরি করতে ও প্রতিদিন তাকে চালাতে বিপুল খরচ হয়েছে। এই প্রোজেক্টে নিউক্লিয়ার সংযোজন পদ্ধতিতে এই তাপ নির্মিত হয়েছে।
জানা যায়, যন্ত্রটি তৈরির পর এর পিছনে দৈনন্দিন খরচ ১৫ হাজার ডলার। তবে এতো খরচের পরও চিনের নতুন উদ্ভাবনকে ঘিরে উচ্ছ্বসিত গোটা বিজ্ঞানী মহল। তারা মনে করছেন, নতুন এই আবিষ্কার পৃথিবীর ভবিষ্যতে দারুণ প্রয়োজনীয় হয়ে উঠতে পারে।
জানা যায়, যন্ত্রটি তৈরির পর এর পিছনে দৈনন্দিন খরচ ১৫ হাজার ডলার। তবে এতো খরচের পরও চিনের নতুন উদ্ভাবনকে ঘিরে উচ্ছ্বসিত গোটা বিজ্ঞানী মহল। তারা মনে করছেন, নতুন এই আবিষ্কার পৃথিবীর ভবিষ্যতে দারুণ প্রয়োজনীয় হয়ে উঠতে পারে।