Tag Archives: Sun

Aditya L1: এ যাবৎ সূর্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরঝড়! ধরা পড়ল ভারতের আদিত্যর ক্যামেরায়! পৃথিবীর কত বড় বিপদ?

গত ১০ মে ঘটেছিল সেই ঘটনা। শক্তিশালী সৌরঝড় আঘাত হানে পৃথিবীর বুকে। তার কয়েক দিন পর ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরো জানাল মহাকাশযান আদিত্য এল১ মহাজাগতিক কিছু দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করেছে। ভূচৌম্বকীয় সৌর ঝড় ধরা পড়ে আদিত্য এল১ এর শক্তিশালী ক্যামেরায়।
গত ১০ মে ঘটেছিল সেই ঘটনা। শক্তিশালী সৌরঝড় আঘাত হানে পৃথিবীর বুকে। তার কয়েক দিন পর ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরো জানাল মহাকাশযান আদিত্য এল১ মহাজাগতিক কিছু দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি করেছে। ভূচৌম্বকীয় সৌর ঝড় ধরা পড়ে আদিত্য এল১ এর শক্তিশালী ক্যামেরায়।
গত কয়েক দশকের মধ্যে এটাই সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরঝড়। ভূচৌম্বকীয় ক্ষেত্র অনুযায়ী এটি জি৫ স্তরের সৌরঝড়। গত কয়েক দিন ধরে নানান মহলে আলোচনা হচ্ছে এই সৌরঝড়ের প্রভাবে বিশ্বের কোথায় কতটা ক্ষয়ক্ষতি হল। তবে মঙ্গলবার ইসরোর বিজ্ঞানীরা আশ্বস্ত করেছেন যে ভারতের ল্যাটিচিউড বা অক্ষাংশ কম থাকার কারণে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, আমেরিকার তুলনায় কম প্রভাব পড়েছে।
গত কয়েক দশকের মধ্যে এটাই সবচেয়ে শক্তিশালী সৌরঝড়। ভূচৌম্বকীয় ক্ষেত্র অনুযায়ী এটি জি৫ স্তরের সৌরঝড়। গত কয়েক দিন ধরে নানান মহলে আলোচনা হচ্ছে এই সৌরঝড়ের প্রভাবে বিশ্বের কোথায় কতটা ক্ষয়ক্ষতি হল। তবে মঙ্গলবার ইসরোর বিজ্ঞানীরা আশ্বস্ত করেছেন যে ভারতের ল্যাটিচিউড বা অক্ষাংশ কম থাকার কারণে প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, আমেরিকার তুলনায় কম প্রভাব পড়েছে।
১১ মে ভোরে সৌরঝড়টি মূল আঘাত হানে। তবে সে সময় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, আমেরিকার ওপর আয়নোস্ফিয়ার খুব অশান্ত ছিল। সূর্য থেকে আলফা পার্টিকেল আর প্রোটোন কণার উদগিরন ধরা পড়েছে আদিত্যর ক্যামেরায়।
১১ মে ভোরে সৌরঝড়টি মূল আঘাত হানে। তবে সে সময় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল, আমেরিকার ওপর আয়নোস্ফিয়ার খুব অশান্ত ছিল। সূর্য থেকে আলফা পার্টিকেল আর প্রোটোন কণার উদগিরন ধরা পড়েছে আদিত্যর ক্যামেরায়।
গত ২ সেপ্টেম্বর সফল ভাবে মহাকাশে পাড়ি দেয় ভারতের প্রথম মহাকাশাভিযান আদিত্য এল১। আদিত্য এল১ এর এক্স রে পেলোডে ধরা পড়েছে একাধিক সৌরঝড়। এছাড়াও ইনসিটু ম্যাগনেটোমিটারের পেলোডেও ধরা পড়েছে মহাজাগতিক ঘটনা। আদিত্যর পাশাপাশি চন্দ্রযান-২ যা চাঁদের কক্ষপথে ঘুরপাক খাচ্ছে তার অরবিটারেও ধরা পড়েছে মহাজাগতিক ঘটনা সৌরঝড়ের একাধিক দৃশ্য।
গত ২ সেপ্টেম্বর সফল ভাবে মহাকাশে পাড়ি দেয় ভারতের প্রথম মহাকাশাভিযান আদিত্য এল১। আদিত্য এল১ এর এক্স রে পেলোডে ধরা পড়েছে একাধিক সৌরঝড়। এছাড়াও ইনসিটু ম্যাগনেটোমিটারের পেলোডেও ধরা পড়েছে মহাজাগতিক ঘটনা। আদিত্যর পাশাপাশি চন্দ্রযান-২ যা চাঁদের কক্ষপথে ঘুরপাক খাচ্ছে তার অরবিটারেও ধরা পড়েছে মহাজাগতিক ঘটনা সৌরঝড়ের একাধিক দৃশ্য।
২০০৩-এর অক্টোবরে 'হ্যালোউইন স্টর্মস' তৈরি হওয়ার পর এই প্রথম সৌরঝড়ের তীব্রতা এত বেশি ছিল যে ভূচুম্বকীয় ঝড় তৈরি হল। যার ফলে দেখা গেল মেরুজ্যোতি। ' সূর্যের যে বায়ুমণ্ডল তাকে বলে 'করোনা' ।
২০০৩-এর অক্টোবরে ‘হ্যালোউইন স্টর্মস’ তৈরি হওয়ার পর এই প্রথম সৌরঝড়ের তীব্রতা এত বেশি ছিল যে ভূচুম্বকীয় ঝড় তৈরি হল। যার ফলে দেখা গেল মেরুজ্যোতি। ‘ সূর্যের যে বায়ুমণ্ডল তাকে বলে ‘করোনা’ ।
এই 'করোনা' থেকে কখনও কখনও বিপুল পরিমাণে প্লাজমা এবং চুম্বকীয় ক্ষেত্র নিক্ষিপ্ত হয়। একে বলে 'করোনাল মাস ইজেকশনস্‌'। আর এই সিএমই থেকেই তৈরি হয় সৌরঝড়।
এই ‘করোনা’ থেকে কখনও কখনও বিপুল পরিমাণে প্লাজমা এবং চুম্বকীয় ক্ষেত্র নিক্ষিপ্ত হয়। একে বলে ‘করোনাল মাস ইজেকশনস্‌’। আর এই সিএমই থেকেই তৈরি হয় সৌরঝড়।
অরোরা তথা মেরুজ্যোতি হল আকাশে সৃষ্ট উজ্জ্বল আলোর অসংখ্য ফিতে। সৌরঝড়ে যে শক্তিযুক্ত কণা এবং চুম্বকীয় ক্ষেত্র থাকে তা পৃথিবীর চুম্বকীয় ক্ষেত্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। সৌরঝড় যত বেশি তীব্র হয়, মেরুজ্যোতির তীব্রতা তত বেশি হয়।
অরোরা তথা মেরুজ্যোতি হল আকাশে সৃষ্ট উজ্জ্বল আলোর অসংখ্য ফিতে। সৌরঝড়ে যে শক্তিযুক্ত কণা এবং চুম্বকীয় ক্ষেত্র থাকে তা পৃথিবীর চুম্বকীয় ক্ষেত্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। সৌরঝড় যত বেশি তীব্র হয়, মেরুজ্যোতির তীব্রতা তত বেশি হয়।
এই সৌরঝড় পৃথিবীতে পৌঁছোতে কয়েক ঘণ্টা লাগতে পারে আবার দু'-একটা দিনও লাগতে পারে। ১০ ও ১১ মে এ ধরনের অন্তত চারটি সৌরঝড় পৃথিবীতে পৌঁছোয়। আর সেই সৌরঝড় থেকেই সৃষ্টি হয় অভাবনীয় মেরুজ্যোতি, যা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে দৃশ্যমান হয়েছিল।
এই সৌরঝড় পৃথিবীতে পৌঁছোতে কয়েক ঘণ্টা লাগতে পারে আবার দু’-একটা দিনও লাগতে পারে। ১০ ও ১১ মে এ ধরনের অন্তত চারটি সৌরঝড় পৃথিবীতে পৌঁছোয়। আর সেই সৌরঝড় থেকেই সৃষ্টি হয় অভাবনীয় মেরুজ্যোতি, যা বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে দৃশ্যমান হয়েছিল।

Sun: এই ছবিটি কীসের বলুন তো? ‘সূর্যের’! বিশ্বাস হচ্ছে না? আসল ঘটনা জানলে চোখ কপালে উঠে যাবে

বেজিং: সূর্য, পৃথিবী থেকে কতদূরে তার অবস্থান! অথচ সূর্য ছাড়া পৃথিবীর টিকে থাকা অসম্ভব। কিন্তু জানেন কি, পৃথিবীতেই তৈরি হয়েছে একটি ‘নকল সূর্য’!
বেজিং: সূর্য, পৃথিবী থেকে কতদূরে তার অবস্থান! অথচ সূর্য ছাড়া পৃথিবীর টিকে থাকা অসম্ভব। কিন্তু জানেন কি, পৃথিবীতেই তৈরি হয়েছে একটি ‘নকল সূর্য’!
বিষয়টি সবার কাছে বেশ অবাক লাগলেও সত্য যে, চিন একটি ‘নকল সূর্য’ তৈরি করেছে। যেটি কিনা আসল সূর্যের চাইতে বেশি উত্তপ্ত, বেশি তার তেজ। শুধু তাই নয়, নকল সূর্য নাকি রয়েছে এই পৃথিবীতেই।
বিষয়টি সবার কাছে বেশ অবাক লাগলেও সত্য যে, চিন একটি ‘নকল সূর্য’ তৈরি করেছে। যেটি কিনা আসল সূর্যের চাইতে বেশি উত্তপ্ত, বেশি তার তেজ। শুধু তাই নয়, নকল সূর্য নাকি রয়েছে এই পৃথিবীতেই।
এর আগে নানা সময়ে শোনা গিয়েছিল, চিন নাকি আকাশে নকল চাঁদ স্থাপন করবে। সেই নকল চাঁদ নাকি চিরচেনা চাঁদের থেকেও বেশি উজ্জ্বল আলো দেবে। কিন্তু সবাইকে চমকে দিয়ে চিন একটি ‘নকল সূর্য’ও বানিয়ে ফেলেছে। বিষয়টি নিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোড়নও পড়ে গিয়েছে।
এর আগে নানা সময়ে শোনা গিয়েছিল, চিন নাকি আকাশে নকল চাঁদ স্থাপন করবে। সেই নকল চাঁদ নাকি চিরচেনা চাঁদের থেকেও বেশি উজ্জ্বল আলো দেবে। কিন্তু সবাইকে চমকে দিয়ে চিন একটি ‘নকল সূর্য’ও বানিয়ে ফেলেছে। বিষয়টি নিয়ে বিশ্বজুড়ে আলোড়নও পড়ে গিয়েছে।
ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, চিনের বিজ্ঞানীরা সূর্যটি তৈরি করেছে ভবিষ্যতে শক্তির উৎস হিসেবে। যেখানে সূর্যের কেন্দ্রের তাপমাত্রা দেড় কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানে এই বস্তুটির তাপমাত্রা ১০ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, চিনের বিজ্ঞানীরা সূর্যটি তৈরি করেছে ভবিষ্যতে শক্তির উৎস হিসেবে। যেখানে সূর্যের কেন্দ্রের তাপমাত্রা দেড় কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানে এই বস্তুটির তাপমাত্রা ১০ কোটি ডিগ্রি সেলসিয়াস।
‘ইনস্টিটিউট অফ প্লাজমা ফিজিক্স’-এ নির্মিত এই নকল সূর্যের মধ্যে অবিকল আসল সূর্যের মধ্যে যে ভাবে শক্তি উৎপন্ন হয়, সেই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে।
‘ইনস্টিটিউট অফ প্লাজমা ফিজিক্স’-এ নির্মিত এই নকল সূর্যের মধ্যে অবিকল আসল সূর্যের মধ্যে যে ভাবে শক্তি উৎপন্ন হয়, সেই পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে।
স্বাভাবিকভাবেই বলা যায়, এই যন্ত্রটি তৈরি করতে ও প্রতিদিন তাকে চালাতে বিপুল খরচ হয়েছে। এই প্রোজেক্টে নিউক্লিয়ার সংযোজন পদ্ধতিতে এই তাপ নির্মিত হয়েছে।
স্বাভাবিকভাবেই বলা যায়, এই যন্ত্রটি তৈরি করতে ও প্রতিদিন তাকে চালাতে বিপুল খরচ হয়েছে। এই প্রোজেক্টে নিউক্লিয়ার সংযোজন পদ্ধতিতে এই তাপ নির্মিত হয়েছে।
জানা যায়, যন্ত্রটি তৈরির পর এর পিছনে দৈনন্দিন খরচ ১৫ হাজার ডলার। তবে এতো খরচের পরও চিনের নতুন উদ্ভাবনকে ঘিরে উচ্ছ্বসিত গোটা বিজ্ঞানী মহল। তারা মনে করছেন, নতুন এই আবিষ্কার পৃথিবীর ভবিষ্যতে দারুণ প্রয়োজনীয় হয়ে উঠতে পারে।
জানা যায়, যন্ত্রটি তৈরির পর এর পিছনে দৈনন্দিন খরচ ১৫ হাজার ডলার। তবে এতো খরচের পরও চিনের নতুন উদ্ভাবনকে ঘিরে উচ্ছ্বসিত গোটা বিজ্ঞানী মহল। তারা মনে করছেন, নতুন এই আবিষ্কার পৃথিবীর ভবিষ্যতে দারুণ প্রয়োজনীয় হয়ে উঠতে পারে।

Sun: সূর্যে পরপর বিস্ফোরণ! ২০২৪-এ পৃথিবীর বড় ক্ষতি! ধেয়ে আসছে ভয়ানক বিপদ

সূর্যপৃষ্ঠের চারটি ভিন্ন স্থানে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে। এই পরপর বিস্ফোরণের কারণে চারটি সৌর শিখা নির্গত হয়েছে। ২৩ এপ্রিল সকালে ঘটে যাওয়া এই ঘটনা সারা বিশ্বের জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের নজর কেড়েছে। নাসার সোলার ডায়নামিক্স অবজারভেটরি বিস্ফোরণের ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে।
সূর্যপৃষ্ঠের চারটি ভিন্ন স্থানে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটেছে। এই পরপর বিস্ফোরণের কারণে চারটি সৌর শিখা নির্গত হয়েছে। ২৩ এপ্রিল সকালে ঘটে যাওয়া এই ঘটনা সারা বিশ্বের জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের নজর কেড়েছে। নাসার সোলার ডায়নামিক্স অবজারভেটরি বিস্ফোরণের ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করেছে।
আশঙ্কা করা হচ্ছে, এই বড় বিস্ফোরণের জেরে সৌরঝড়ের উদ্ভব হতে পারে, যা আগামী দিনে পৃথিবীতে ভয়ঙ্কর প্রভাব ফেলতে পারে। এই ধরনের পরপর বিস্ফোরণকে সহানুভূতিশীল সৌর শিখা বলা হয়। সৌর শিখা সূর্যের পৃষ্ঠে বিকিরণের শক্তিশালী বিস্ফোরণ।
আশঙ্কা করা হচ্ছে, এই বড় বিস্ফোরণের জেরে সৌরঝড়ের উদ্ভব হতে পারে, যা আগামী দিনে পৃথিবীতে ভয়ঙ্কর প্রভাব ফেলতে পারে। এই ধরনের পরপর বিস্ফোরণকে সহানুভূতিশীল সৌর শিখা বলা হয়। সৌর শিখা সূর্যের পৃষ্ঠে বিকিরণের শক্তিশালী বিস্ফোরণ।
সৌর বায়ুমণ্ডলে হঠাৎ চৌম্বকীয় শক্তি নির্গত হলে সৌর শিখা বিস্ফোরিত হয়। এই আগুনের সঙ্গে সঙ্গে সানস্পটও উঠে আসে। সানস্পটগুলি সূর্যের পৃষ্ঠের অন্ধকার দাগ যা, চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের সঙ্গে আগুনের সংঘর্ষে শীতল অঞ্চলগুলিতে দেখা যায়।
সৌর বায়ুমণ্ডলে হঠাৎ চৌম্বকীয় শক্তি নির্গত হলে সৌর শিখা বিস্ফোরিত হয়। এই আগুনের সঙ্গে সঙ্গে সানস্পটও উঠে আসে। সানস্পটগুলি সূর্যের পৃষ্ঠের অন্ধকার দাগ যা, চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের সঙ্গে আগুনের সংঘর্ষে শীতল অঞ্চলগুলিতে দেখা যায়।
খবরে বলা হয়েছে, বিস্ফোরণস্থলগুলো একে অপরের থেকে কয়েক হাজার কিলোমিটার দূরে ছিল। সাধারণত, সহানুভূতিশীল শিখার ঘটনাগুলিতে, দুটি শিখা একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। কিন্তু এবার চারটি সোলার ফ্লেয়ারে অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে, যাকে 'সুপার সহানুভূতিশীল' বলে বর্ণনা করা হচ্ছে।
খবরে বলা হয়েছে, বিস্ফোরণস্থলগুলো একে অপরের থেকে কয়েক হাজার কিলোমিটার দূরে ছিল। সাধারণত, সহানুভূতিশীল শিখার ঘটনাগুলিতে, দুটি শিখা একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে। কিন্তু এবার চারটি সোলার ফ্লেয়ারে অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে, যাকে ‘সুপার সহানুভূতিশীল’ বলে বর্ণনা করা হচ্ছে।
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিস্ফোরণের ধ্বংসাবশেষ! বিস্ফোরণের মোট শক্তি কত ছিল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে সানস্পট। Spaceweather.com লিখেছে, এমন একটি সম্ভাবনা রয়েছে যে "কমপক্ষে কিছু ধ্বংসাবশেষ পৃথিবীর দিকে আসতে পারে", যা আসলে করোনাল মাস ইজেকশন (সিএমই) নামে পরিচিত।
পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে বিস্ফোরণের ধ্বংসাবশেষ! বিস্ফোরণের মোট শক্তি কত ছিল, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে সানস্পট। Spaceweather.com লিখেছে, এমন একটি সম্ভাবনা রয়েছে যে “কমপক্ষে কিছু ধ্বংসাবশেষ পৃথিবীর দিকে আসতে পারে”, যা আসলে করোনাল মাস ইজেকশন (সিএমই) নামে পরিচিত।
এর ফলে প্লাজমা এবং বিকিরণের একটি দৈত্য মেঘ হতে পারে। এটি ২০২৪ সালে আসা তৃতীয় সহানুভূতিশীল ফ্লেয়ার। এর আগে জানুয়ারি ও মার্চ মাসে সৌর শিখা ছড়িয়ে পড়েছিল।
এর ফলে প্লাজমা এবং বিকিরণের একটি দৈত্য মেঘ হতে পারে। এটি ২০২৪ সালে আসা তৃতীয় সহানুভূতিশীল ফ্লেয়ার। এর আগে জানুয়ারি ও মার্চ মাসে সৌর শিখা ছড়িয়ে পড়েছিল।
পৃথিবীতে কী প্রভাব পড়তে পারে? বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, এই সৌর অগ্নিশিখার কোনও একটি পৃথিবীতে সৌরঝড় সৃষ্টি করতে পারে। সৌরঝড় বা সিএমই যখন পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রে আঘাত হানে তখন এর ব্যাপক প্রভাব দেখা যায়। সৌরঝড়ের কারণে পৃথিবীর পাওয়ার গ্রিড থেকে শুরু করে স্যাটেলাইট যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বিঘ্নিত হতে পারে।
পৃথিবীতে কী প্রভাব পড়তে পারে? বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, এই সৌর অগ্নিশিখার কোনও একটি পৃথিবীতে সৌরঝড় সৃষ্টি করতে পারে। সৌরঝড় বা সিএমই যখন পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রে আঘাত হানে তখন এর ব্যাপক প্রভাব দেখা যায়। সৌরঝড়ের কারণে পৃথিবীর পাওয়ার গ্রিড থেকে শুরু করে স্যাটেলাইট যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বিঘ্নিত হতে পারে।
নভোচারী ও বিমানযাত্রীদের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তেজস্ক্রিয়তার সম্মুখীন হতে হতে পারে। সৌর ঝড়ের কারণে পৃথিবীর চৌম্বক মেরুর কাছেও সুন্দর প্রাকৃতিক আলো দেখা যায়, যাকে অরোরা বলা হয়।
নভোচারী ও বিমানযাত্রীদের স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি তেজস্ক্রিয়তার সম্মুখীন হতে হতে পারে। সৌর ঝড়ের কারণে পৃথিবীর চৌম্বক মেরুর কাছেও সুন্দর প্রাকৃতিক আলো দেখা যায়, যাকে অরোরা বলা হয়।

Sunlight: মিশে আছে সাত রং, তাও সূর্যের আলো সাদা বা হলুদ দেখায় কেন? জানলে চমকে যাবেন

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের সময় সূর্যের রং লাল হলেও আমরা সূর্যের আলোকে সবসময় সাদা হিসেবেই দেখি। কেন? হয়তো কোনও না কোনও সময়ে, এই প্রশ্নটি অনেকেরই মনে এসেছে। সূর্যের আলোতে অনেক রং মিশে থাকে, তাই মাঝে মাঝে আমরা আকাশে রামধনুর রং দেখতে পাই, কিন্তু সূর্যের আলোর রং সাধারণত সবসময় একই থাকে। এর মূল কারণ কী, সেটাই এবার জেনে নেওয়া যাক।

প্রকৃতপক্ষে, শুধুমাত্র দুই ধরনের প্রাথমিক রং আছে। এগুলি হল উজ্জ্বল রং, যেমন লাল-সবুজ এবং নীল। দ্বিতীয়ত, যেগুলি পিগমেন্ট অর্থাৎ পদার্থের রং। এগুলিকে আমরা পেইন্টিং ইত্যাদিতে ব্যবহার করি যেমন, লাল, নীল, হলুদ। এই পিগমেন্ট রঙের ওপরে যখন আলো পড়ে, তখন এগুলি সমস্ত রং শোষণ করে এবং শুধুমাত্র সেই রঙের প্রতিফলন করে যা পদার্থটির নিজের রং।

আরও পড়ুন-        সাগরে ফুঁসছে ঘূর্ণাবর্ত, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার দাপটে শিলাবৃষ্টি ও তুষারপাতের সম্ভাবনা, আবহাওয়ার বিরাট বদল বাংলায়

আরও পড়ুন-        বিয়ের পরই চোখে জল ‘নববধূ’ সন্দীপ্তার! কারণটা কী? শুনলে আঁতকে উঠবেন

উদাহরণস্বরূপ, যখন আকাশে আলো পড়ে, তখন এটি সমস্ত রং শোষণ করে এবং শুধুমাত্র নীল রঙকে প্রতিফলিত করে। যে কারণে এটি নীল দেখায়। এর স্পষ্ট অর্থ হল এটি নীল রঙের মধ্যে অন্যান্য রঙকে লুকিয়ে রেখেছে।

এখন আলোর রঙ সম্পর্কে কথা বলা যাক। এটি যেমন আছে ঠিক তেমনই দেখা যায়। আলো যদি লাল রঙের হয় তবে তা লাল দেখাবে এবং যদি এটি সবুজ রঙের হয় তবে এটি কেবল সবুজ রঙ দেখাবে। কিন্তু যে কোনও দুটি রঙ একত্র হলেই মিশে গিয়ে নতুন রঙ তৈরি হয়। উদাহরণস্বরূপ, যদি লাল এবং সবুজ মেশানো হয় তবে এটি হলুদ দেখাবে। অর্থাৎ রঙের মিশ্রিত হওয়ার বৈশিষ্ট্য আছে। সূর্যালোক আমাদের কাছে সাদা দেখায় কারণ এটি সমস্ত প্রাথমিক রঙের মিশ্রণ। মানে সব প্রাথমিক রং এতে দ্রবীভূত হয়। ব্যাপারটিকে এই ভাবে বোঝা যেতে পারে, যদি পিগমেন্ট অর্থাৎ পদার্থের রং মিশিয়ে সাদা করতে চাই, তাহলে তা সম্ভব নয়। কারণ এদের সেই গুণটি নেই। ফলে এটি কোনও বিশিষ্ট রং দেখায় না, তাই সূর্যালোক আমাদের কাছে সাদা দেখায়।

Offbeat News: এই গ্রামে এলে মনে হবে স্বয়ং পৃথিবীতেই নেমে এসেছে সূর্য, জানুন সেই আশ্চর্য কাহিনি!

কলকাতাঃ পৃথিবীতে বসবাসকারী প্রতিটি প্রাণীর জন্যই সূর্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সূর্যের রশ্মিই আমাদের পৃথিবীতে জীবনকে চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মানুষের জন্যও সূর্যালোক সমান গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু পৃথিবীতে এমন একটি গ্রাম আছে, যেখানে সূর্য উঠত, কিন্তু সূর্যের আলো পৌঁছত না। এই গ্রামের অন্যতম একটি বড় সমস্যা ছিল সূর্যালোক। গ্রামবাসীরা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে একটি আশ্চর্যজনক সমাধান আবিষ্কার করেছেন। তাঁরা সূর্যকেই পৃথিবীতে অবতরণ করিয়েছেন!

আরও পড়ুনঃ জমজমাট সন্ধে, রঙিন সন্ধে! গানের বিটে বিটে কোমর দুলিয়ে কাঁপালেন সোশ্যাল মিডিয়া, ভিডিও দুর্বার গতিতে ভাইরাল

না না, আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই, পৃথিবীতে সূর্যকে নামানো মানে তাঁরা নিজেদের জন্য সূর্যালোকের এমন ব্যবস্থা করেছেন, যা দেখে মনে হবে তাঁরা সূর্যকেই পৃথিবীতে নামিয়েছেন। গ্রামবাসীদের এই উপায় জানলে অবাক হবেন যে কেউ। ভিগানেলা সুইজারল্যান্ড এবং ইতালির মধ্যবর্তী একটি গ্রাম। নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারির মধ্যে সূর্যের আলো কমে গেলে বা সরাসরি আলো না পড়লে এই গ্রাম আলো থেকে বঞ্চিত হয়।

আসলে, এই গ্রামটি পাহাড়ের মাঝে অবস্থিত, যার কারণে গ্রামে আলো পৌঁছায় না। ১১ নভেম্বর এখানে সূর্য অদৃশ্য হয়ে যায় এবং ২ ফেব্রুয়ারি আবার বেরিয়ে আসে। স্থানীয় মানুষেরা বলেন যে এটি অনেকটা সাইবেরিয়ার মতো। কিছু রিপোর্ট অনুযায়ী, এখানে প্রায় ২০০ লোক বসবাস করেন। গ্রামবাসীরা এখানে শত শত বছর ধরে এভাবেই বেঁচে ছিলেন। কিন্তু ২০০৫ সালে তাঁদের ভাগ্য বদলে যায়। ভিগানেলার মেয়র পিয়েরফ্রাঙ্কো মিদালির সহায়তায় ১ লক্ষ ইউরো সংগ্রহ করা হয় এবং পাহাড়ে বিশাল আয়না বসানোর কাজ শুরু হয়।

২০০৬ সালে নভেম্বর মাসে, পাহাড়ে একটি ৪০ বর্গ মিটার আয়না বসানো হয় যার ওজন ছিল ১.১ টন। এটি ১১০০ মিটার উচ্চতায় বসানো হয়েছিল। সূর্যের আলো আয়নায় পড়ে গ্রামের দিকে প্রতিফলিত হয়। আয়নাটি পুরো গ্রামকে আলোকিত করার জন্য যথেষ্ট বড় ছিল না, তাই আয়নার কোণ এমন ভাবে বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে এটি গ্রামের চার্চের সামনের স্থানটিকে আলোকিত করবে। এই আয়নাটি একটি কম্পিউটার দ্বারা পরিচালিত হয়, যা সারাদিন সূর্যের গতিবিধি অনুসরণ করে এবং আয়নাটি সেইভাবেই ঘোরে। এই ভাবে এই আয়না গ্রামের একটি অংশকে ৬ ঘন্টা আলোকিত রাখে। আয়না বসানোর পর মানুষের মেজাজ ও প্রকৃতিতেও বড় ধরনের পরিবর্তন দেখা দিয়েছে আলোর আগমনে।