Tag Archives: Aparajita flower

Benefits of Aparajita Flower:ফল নয় ফুলেই ক্লিনবোল্ড! মাইগ্রেন থেকে কোষ্ঠকাঠিন্য, নীলফুলেই খেলা শেষ ডজন ডজন রোগের

 

শনিদেবের পুজোয় অপরাজিতা ফুল নিবেদন করা হয়। শিব পুজোতেও লাগে। নীল রঙের এই ফুল দেখতে অতি চমৎকার। তেমনই এর গাছ ঔষধিগুণেও ভরপুর।
শনিদেবের পুজোয় অপরাজিতা ফুল নিবেদন করা হয়। শিব পুজোতেও লাগে। নীল রঙের এই ফুল দেখতে অতি চমৎকার। তেমনই এর গাছ ঔষধিগুণেও ভরপুর।
আয়ুর্বেদে অপরাজিতাকে গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
আয়ুর্বেদে অপরাজিতাকে গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।
আয়ুর্বেদাচার্জ ডাঃ সুশান্ত লোকাল18-কে বলেন, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে অপরাজিতা গাছের অনেক ঔষধি গুণের বর্ণনা রয়েছে। এর বীজ, পাতা এবং শিকড়কে দেওয়া হয়েছে বিশেষ মর্যাদা।
আয়ুর্বেদাচার্জ ডাঃ সুশান্ত লোকাল18-কে বলেন, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে অপরাজিতা গাছের অনেক ঔষধি গুণের বর্ণনা রয়েছে। এর বীজ, পাতা এবং শিকড়কে দেওয়া হয়েছে বিশেষ মর্যাদা।
কী কী রোগে অপরাজিতা গাছ ব্যবহার করা হয়?মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে মুক্তি: আয়ুর্বেদাচার্জ সুশান্ত বলেন, অপরাজিতা গাছের শিকড় পিষে রস বের করে নাকে লাগালে মাইগ্রেনের সমস্যা কমে যায়। শুধু ৫ থেকে ৬ ফোঁটা দিলেই হবে। এটা ব্যবহার করাও সহজ।
কী কী রোগে অপরাজিতা গাছ ব্যবহার করা হয়? মাইগ্রেনের সমস্যা থেকে মুক্তি: আয়ুর্বেদাচার্জ সুশান্ত বলেন, অপরাজিতা গাছের শিকড় পিষে রস বের করে নাকে লাগালে মাইগ্রেনের সমস্যা কমে যায়। শুধু ৫ থেকে ৬ ফোঁটা দিলেই হবে। এটা ব্যবহার করাও সহজ।
শিকড়, পাতা এবং বীজের ঔষধি গুণ: শিকড়ের পাশাপাশি এর পাতাও খুব উপকারী। প্রাচীন কাল থেকে মাম্পসের সমস্যায় অপরাজিতার পাতা ব্যবহার করা হয়।
শিকড়, পাতা এবং বীজের ঔষধি গুণ: শিকড়ের পাশাপাশি এর পাতাও খুব উপকারী। প্রাচীন কাল থেকে মাম্পসের সমস্যায় অপরাজিতার পাতা ব্যবহার করা হয়।
সুশান্ত বলেন, শিলা লবণ ও সরষের তেলের সঙ্গে অপরাজিতা পাতা বেটে পেস্টের আকারে লাগালে আরাম মেলে। ফোলা ধীরে ধীরে কমে যায়।
সুশান্ত বলেন, শিলা লবণ ও সরষের তেলের সঙ্গে অপরাজিতা পাতা বেটে পেস্টের আকারে লাগালে আরাম মেলে। ফোলা ধীরে ধীরে কমে যায়।
যাঁরা অতিরিক্ত ঘামেন, বিশেষ করে হাত এবং পায়ের তালু ঘামে ভিজে যায়, তাঁদের ২ চা চামচ অপরাজিতার পাতার রসের সঙ্গে ৬ থেকে ৭ ফোঁটা আদার রস মিশিয়ে পান করা উচিত।
যাঁরা অতিরিক্ত ঘামেন, বিশেষ করে হাত এবং পায়ের তালু ঘামে ভিজে যায়, তাঁদের ২ চা চামচ অপরাজিতার পাতার রসের সঙ্গে ৬ থেকে ৭ ফোঁটা আদার রস মিশিয়ে পান করা উচিত।
তাহলে এই সমস্যা ধীরে ধীরে কমে যাবে।অপরাজিতার বীজও ঔষুধিগুণে ভরপুর। পেটের যে কোনও সমস্যায় কার্যকরী ভূমিকা নেয়। এ ক্ষেত্রে ২ গ্রাম অপরাজিতা বীজের গুঁড়ো, ২ চিমটি শিলা লবণ এবং ২ চিমটি শুকনো আদা ঈষদুষ্ণ গরম জলে মিশিয়ে রাতে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।
তাহলে এই সমস্যা ধীরে ধীরে কমে যাবে। অপরাজিতার বীজও ঔষুধিগুণে ভরপুর। পেটের যে কোনও সমস্যায় কার্যকরী ভূমিকা নেয়। এ ক্ষেত্রে ২ গ্রাম অপরাজিতা বীজের গুঁড়ো, ২ চিমটি শিলা লবণ এবং ২ চিমটি শুকনো আদা ঈষদুষ্ণ গরম জলে মিশিয়ে রাতে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এতে পেট পরিস্কার হবে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে।প্রচণ্ড জ্বরে অপরাজিতা ফুলের চা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা শরীরের তাপমাত্রা কমাতে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে। প্রচণ্ড জ্বরে অপরাজিতা ফুলের চা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা শরীরের তাপমাত্রা কমাতে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে।প্রচণ্ড জ্বরে অপরাজিতা ফুলের চা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা শরীরের তাপমাত্রা কমাতে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। বাত ও পিত্তের ভারসাম্য বজায় রাখতেও এর জুড়ি নেই।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকেও মুক্তি মিলবে। প্রচণ্ড জ্বরে অপরাজিতা ফুলের চা খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটা শরীরের তাপমাত্রা কমাতে এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে। বাত ও পিত্তের ভারসাম্য বজায় রাখতেও এর জুড়ি নেই।
পাশাপাশি এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
পাশাপাশি এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।

Gardening Tips for Aparajita Flower: আসছে নীলষষ্ঠী! জানুন নীলকণ্ঠ ফুল ফোটানোর গুপ্তমন্ত্র! ম্যাজিক স্প্রে দিলেই অপরাজিতা লতা ছেয়ে যাবে ফুলে

সামনের সপ্তাহেই নীলষষ্ঠী। সন্তানের মঙ্গলকামনায় এই শুভ তিথিতে পুজো করা হয় দেবাদিদেব মহাদেবের। প্রজ্বলন করা হয় নীলবাতি। এই তিথিতে মহাদেবকে নিবেদন করা হয় নীল অপরাজিতা বা নীলকণ্ঠ ফুল। মহাদেবেরও আর এক নাম নীলকণ্ঠ।
সামনের সপ্তাহেই নীলষষ্ঠী। সন্তানের মঙ্গলকামনায় এই শুভ তিথিতে পুজো করা হয় দেবাদিদেব মহাদেবের। প্রজ্বলন করা হয় নীলবাতি। এই তিথিতে মহাদেবকে নিবেদন করা হয় নীল অপরাজিতা বা নীলকণ্ঠ ফুল। মহাদেবেরও আর এক নাম নীলকণ্ঠ।

 

জানুন কীভাবে যত্ন করলে অপরাজিতা গাছে প্রচুর ফুল ফুটবে। ছাদবাগান, ব্যালকনি বা জমি-সব জায়গাতেই পরিচর্যা করলে বেড়ে উঠবে অপরাজিতা লতা। অনেকেই বলেন, এই গাছে ফুল আসছে না। জেনে নিন তার জন্য দরকারি টিপস।
জানুন কীভাবে যত্ন করলে অপরাজিতা গাছে প্রচুর ফুল ফুটবে। ছাদবাগান, ব্যালকনি বা জমি-সব জায়গাতেই পরিচর্যা করলে বেড়ে উঠবে অপরাজিতা লতা। অনেকেই বলেন, এই গাছে ফুল আসছে না। জেনে নিন তার জন্য দরকারি টিপস।

 

অপরাজিতা ফুলের মাটি অবশ্যই আম্লিক হতে হবে। ক্ষারীয় ভাব বেশি হলে ফুলের ফলন কমে যাবে। মাটিতে মিশিয়ে নিন এমন উপাদান যাতে অম্লের পরিমাণ বাড়ে।
অপরাজিতা ফুলের মাটি অবশ্যই আম্লিক হতে হবে। ক্ষারীয় ভাব বেশি হলে ফুলের ফলন কমে যাবে। মাটিতে মিশিয়ে নিন এমন উপাদান যাতে অম্লের পরিমাণ বাড়ে।

 

সবথেকে ভাল হয় বৃষ্টির জল পেলে। না হলে এমনি ট্যাপ ওয়াটার নিন। ৬-৭ ইঞ্চির টবের জন্য এক গ্লাস জলে মেশান ১-২ চামচ কফি পাউডার। তাতে দিন হাফ চামচ লাল পটাশ। টব বড় হলে বাড়বে খাবারের পরিমাণ। এই মিশ্রণ গাছের মাটিতে মেশান ৫-১০ দিন অন্তর।
সবথেকে ভাল হয় বৃষ্টির জল পেলে। না হলে এমনি ট্যাপ ওয়াটার নিন। ৬-৭ ইঞ্চির টবের জন্য এক গ্লাস জলে মেশান ১-২ চামচ কফি পাউডার। তাতে দিন হাফ চামচ লাল পটাশ। টব বড় হলে বাড়বে খাবারের পরিমাণ। এই মিশ্রণ গাছের মাটিতে মেশান ৫-১০ দিন অন্তর।

 

বেশি রোদে গাছের ক্ষতি হয়। নরম এই গাছে সারাদিন রোদে রাখলে ক্ষতি হবে। বিকেলের দিকে ৩-৪ ঘণ্টা রোদ পেলেই হবে। বাড়িতে এমন জায়গায় রাখুন অপরাজিতা গাছ।
বেশি রোদে গাছের ক্ষতি হয়। নরম এই গাছে সারাদিন রোদে রাখলে ক্ষতি হবে। বিকেলের দিকে ৩-৪ ঘণ্টা রোদ পেলেই হবে। বাড়িতে এমন জায়গায় রাখুন অপরাজিতা গাছ।

 

এই গাছের গোড়া সব সময় আর্দ্র রাখতে হবে। নিয়মিত গাছে জল দিন। না হলে কিন্তু এই গাছ ঝিমিয়ে পড়বে। সতেজ থাকবে না।
এই গাছের গোড়া সব সময় আর্দ্র রাখতে হবে। নিয়মিত গাছে জল দিন। না হলে কিন্তু এই গাছ ঝিমিয়ে পড়বে। সতেজ থাকবে না।

 

৪০ শতাংশ মাটির সঙ্গে জৈব সার ও কোকোপিট মিটিয়ে মাটি তৈরি করুন। তাতে জল দাঁড়াবে না। গাছের গোড়া আর্দ্র থাকবে। কিন্তু জল যেন মাটির মধ্যে দিয়ে দ্রুত প্রবাহিত হয়ে যায়।
৪০ শতাংশ মাটির সঙ্গে জৈব সার ও কোকোপিট মিটিয়ে মাটি তৈরি করুন। তাতে জল দাঁড়াবে না। গাছের গোড়া আর্দ্র থাকবে। কিন্তু জল যেন মাটির মধ্যে দিয়ে দ্রুত প্রবাহিত হয়ে যায়।

 

অপরাজিতা গাছে এক বার ফুল ধরে শুকিয়ে গেলে আবার ফুল আসতে দেরি হয়। তাই ধৈর্য হারাবেন না। পরিচর্যা বজায় রাখুন। গাছ সুস্থ থাকলে অবশ্যই ফুল ধরবে।
অপরাজিতা গাছে এক বার ফুল ধরে শুকিয়ে গেলে আবার ফুল আসতে দেরি হয়। তাই ধৈর্য হারাবেন না। পরিচর্যা বজায় রাখুন। গাছ সুস্থ থাকলে অবশ্যই ফুল ধরবে।

 

ভার্মি কম্পোস্ট, হাড়গুঁড়ো, শিংকুচি, কিচেনওয়েস্ট কমপোস্ট মিশিয়ে সার তৈরি করুন। কুঁড়ি আসতে শুরু করলে কলার খোসা ভেজানো জল গাছে দিন। প্রচুর কুঁড়ি আসবে ও ফুল ফুটবে। তবে টব ও গাছের পরিমাপ বুঝে তবেই সার প্রয়োগ করবেন।
ভার্মি কম্পোস্ট, হাড়গুঁড়ো, শিংকুচি, কিচেনওয়েস্ট কমপোস্ট মিশিয়ে সার তৈরি করুন। কুঁড়ি আসতে শুরু করলে কলার খোসা ভেজানো জল গাছে দিন। প্রচুর কুঁড়ি আসবে ও ফুল ফুটবে। তবে টব ও গাছের পরিমাপ বুঝে তবেই সার প্রয়োগ করবেন।

 

গাছে জৈব সার দিন। যে কোন ফুল বা ফলের খোসা জলে মজিয়ে তৈরি করুন বায়ো এনজাইম। বোতলে করে সেটা স্প্রে করুন গাছে। তরতাজা থাকবে অপরাজিতা গাছ। বৃষ্টির জল ধরে রেখেও স্প্রে করতে পারেন।
গাছে জৈব সার দিন। যে কোন ফুল বা ফলের খোসা জলে মজিয়ে তৈরি করুন বায়ো এনজাইম। বোতলে করে সেটা স্প্রে করুন গাছে। তরতাজা থাকবে অপরাজিতা গাছ। বৃষ্টির জল ধরে রেখেও স্প্রে করতে পারেন।