Tag Archives: aswagandha

Ayurvedic: ঝুঁকি কমাবে ক্যান্সারের, ৬ খাবারে চনমনে থাকবে শরীরও! কোন কোন খাবার বলুন তো…

ভেষজ এবং আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বিভিন্ন ফল এবং উদ্ভিদের কথা উল্লেখ করা রয়েছে। যা রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম। তেমনই বহু ফল এবং উদ্ভিদ ক্যান্সার জাতীয় দুরারোগ্য রোগও প্রতিরোধ করতে সক্ষম। এই বিষয়ে ডাক্তার মনিকা সুদ বেশ অনেক গুলি খাবারের তালিকা দিয়েছেন যা ক্যান্সারের প্রবণতা কমাতে পারে।
ভেষজ এবং আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে বিভিন্ন ফল এবং উদ্ভিদের কথা উল্লেখ করা রয়েছে। যা রোগ প্রতিরোধ করতে সক্ষম। তেমনই বহু ফল এবং উদ্ভিদ ক্যান্সার জাতীয় দুরারোগ্য রোগও প্রতিরোধ করতে সক্ষম। এই বিষয়ে ডাক্তার মনিকা সুদ বেশ অনেক গুলি খাবারের তালিকা দিয়েছেন যা ক্যান্সারের প্রবণতা কমাতে পারে।
অশ্বগন্ধা- অশ্বগন্ধার অভাবনীয় শক্তির জন্য একে আয়ুর্বেদে সবসময়েই প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে। অ্যান্টি-ক্যান্সার প্রপার্টি এবং ক্যান্সার সেলকে বাড়তে না দেওয়ার ক্ষেত্রে এই খাবারের জুড়ি মেলা ভার। এছাড়াও অশ্বগন্ধা স্ট্রেস কমাতেও সাহায্য করে।
অশ্বগন্ধা- অশ্বগন্ধার অভাবনীয় শক্তির জন্য একে আয়ুর্বেদে সবসময়েই প্রাধান্য দেওয়া হয়ে থাকে। অ্যান্টি-ক্যান্সার প্রপার্টি এবং ক্যান্সার সেলকে বাড়তে না দেওয়ার ক্ষেত্রে এই খাবারের জুড়ি মেলা ভার। এছাড়াও অশ্বগন্ধা স্ট্রেস কমাতেও সাহায্য করে।
 গুলঞ্চ- আয়ুর্বেদে একে অমৃত বলা হয়ে থাকে। গুলঞ্চ দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট প্রপার্টিও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
গুলঞ্চ- আয়ুর্বেদে একে অমৃত বলা হয়ে থাকে। গুলঞ্চ দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এছাড়াও এর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট প্রপার্টিও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।
কালমেঘ- এই উদ্ভিদকে ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসাবে ধরা হয়। এছাড়াও কালমেঘ লিভার ডিটক্সিফাই করতে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
কালমেঘ- এই উদ্ভিদকে ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসাবে ধরা হয়। এছাড়াও কালমেঘ লিভার ডিটক্সিফাই করতে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
লেবু- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই খাবারে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ক্যান্সার প্রপার্টি। রোজ লেবু খাওয়া তাই দেহ রাখে সতেজ এবং ক্যান্সারকে রাখে দূরে।
লেবু- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই খাবারে থাকে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি ক্যান্সার প্রপার্টি। রোজ লেবু খাওয়া তাই দেহ রাখে সতেজ এবং ক্যান্সারকে রাখে দূরে।
আমলাও ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। আমলার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্যান্সারও প্রতিরোধেও সক্ষম।
আমলাও ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ। আমলার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্যান্সারও প্রতিরোধেও সক্ষম।

Diabetes Removal Tips: দুরারোগ্য ব্যাধি দূর, উষ্ণ দুধের সঙ্গে খেলে ডবল গুণ! ডায়াবেটিস নিমূল হবে, পালাবে অনিদ্রা

হাজার হাজার বছর ধরে ভারতে আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যবহৃত একটি ভেষজ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও এটি অনেক রোগ নিরাময় করতে পারে। আমরা আজ অশ্বগন্ধার কথা বলছি, যা এশিয়া ও আফ্রিকায় পাওয়া বিরল ভেষজগুলির মধ্যে একটি। এটি সেবনের মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি, অনিদ্রা, মানসিক চাপ এবং অন্যান্য রোগ নিরাময় করা যায়।
হাজার হাজার বছর ধরে ভারতে আয়ুর্বেদিক ওষুধে ব্যবহৃত একটি ভেষজ শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। এছাড়াও এটি অনেক রোগ নিরাময় করতে পারে। আমরা আজ অশ্বগন্ধার কথা বলছি, যা এশিয়া ও আফ্রিকায় পাওয়া বিরল ভেষজগুলির মধ্যে একটি। এটি সেবনের মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধি, অনিদ্রা, মানসিক চাপ এবং অন্যান্য রোগ নিরাময় করা যায়।
পালামুর আয়ুষ মেডিক্যাল অফিসার ডা. রাম নারায়ণ করক জানিয়েছেন যে, অশ্বগন্ধা খুবই উপকারী একটি ওষুধ। এটি বয়স্কদের জন্য একটি সেরা ওষুধ। আয়ুর্বেদেও এটি ব্যবহার করা হয়। লোকেরা এটি বিভিন্ন উপায়ে এবং প্রতিদিনের ভিত্তিতে খেতে পারে। কেউ যদি প্রতিদিন ১২০ মিলিগ্রামের গুঁড়ো দুধের সঙ্গে এটি খান, তবে এটি খুবই কার্যকর ও উপকারী প্রমাণিত হয়। তিনি জানিয়েছেন যে, খাবার খাওয়ার পর এটি খেলে ওজন শরীরের বাড়তে পারে।
পালামুর আয়ুষ মেডিক্যাল অফিসার ডা. রাম নারায়ণ করক জানিয়েছেন যে, অশ্বগন্ধা খুবই উপকারী একটি ওষুধ। এটি বয়স্কদের জন্য একটি সেরা ওষুধ। আয়ুর্বেদেও এটি ব্যবহার করা হয়। লোকেরা এটি বিভিন্ন উপায়ে এবং প্রতিদিনের ভিত্তিতে খেতে পারে। কেউ যদি প্রতিদিন ১২০ মিলিগ্রামের গুঁড়ো দুধের সঙ্গে এটি খান, তবে এটি খুবই কার্যকর ও উপকারী প্রমাণিত হয়। তিনি জানিয়েছেন যে, খাবার খাওয়ার পর এটি খেলে ওজন শরীরের বাড়তে পারে।
প্রতিদিন সেবনের অনেক উপকারিতা রয়েছে -ডা. নারায়ণ আরও জানিয়েছেন যে, বাজারে অশ্বগন্ধা ঔষধির আকারেও পাওয়া যায়। এর সিরাপ, ক্যাপসুল এবং ট্যাবলেটও পাওয়া যায়। সবচেয়ে ভাল হবে কেউ যদি বাজার থেকে এর শিকড় নিয়ে বাড়িতে পাউডার তৈরি করতে পারে। এটি প্রতিদিন দুধ, জল এবং মধুর সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। মনে রাখতে হবে ডায়াবেটিস রোগীরা এটি দুধের সঙ্গে খেতে পারে। এটি মস্তিষ্কের স্নায়ু এবং চোখকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে। প্রতিদিন এটি খেলে শরীরের সমস্ত অঙ্গ মজবুত হয়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
প্রতিদিন সেবনের অনেক উপকারিতা রয়েছে -ডা. নারায়ণ আরও জানিয়েছেন যে, বাজারে অশ্বগন্ধা ঔষধির আকারেও পাওয়া যায়। এর সিরাপ, ক্যাপসুল এবং ট্যাবলেটও পাওয়া যায়। সবচেয়ে ভাল হবে কেউ যদি বাজার থেকে এর শিকড় নিয়ে বাড়িতে পাউডার তৈরি করতে পারে। এটি প্রতিদিন দুধ, জল এবং মধুর সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে। মনে রাখতে হবে ডায়াবেটিস রোগীরা এটি দুধের সঙ্গে খেতে পারে। এটি মস্তিষ্কের স্নায়ু এবং চোখকে ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারে। প্রতিদিন এটি খেলে শরীরের সমস্ত অঙ্গ মজবুত হয়। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কার্যকর -ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন, এটি খেলে মানসিক চাপ দূর হয়। এর প্রভাব এক সপ্তাহের মধ্যে দৃশ্যমান হয়। কেউ যদি এই ওষুধটি এক চামচ দুধের সঙ্গে এক সপ্তাহ ধরে নিয়মিত সেবন করে, তাহলে ক্লান্তি এবং উদ্বেগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে, যা মনোযোগী হতে সাহায্য করে। অশ্বগন্ধা ক্যানসারের মতো দুরারোগ্য রোগের সঙ্গে লড়াই করতেও সাহায্য করে। এটি আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। এর পাশাপাশি এটি আর্থ্রাইটিস, জয়েন্টের ব্যথা, অস্থিরতা এবং অনিদ্রা নিরাময় করে।
ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কার্যকর -ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন, এটি খেলে মানসিক চাপ দূর হয়। এর প্রভাব এক সপ্তাহের মধ্যে দৃশ্যমান হয়। কেউ যদি এই ওষুধটি এক চামচ দুধের সঙ্গে এক সপ্তাহ ধরে নিয়মিত সেবন করে, তাহলে ক্লান্তি এবং উদ্বেগ থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে, যা মনোযোগী হতে সাহায্য করে। অশ্বগন্ধা ক্যানসারের মতো দুরারোগ্য রোগের সঙ্গে লড়াই করতেও সাহায্য করে। এটি আমাদের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে। এর পাশাপাশি এটি আর্থ্রাইটিস, জয়েন্টের ব্যথা, অস্থিরতা এবং অনিদ্রা নিরাময় করে।
ওজন বৃদ্ধিতে উপকারী -ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন যে, অশ্বগন্ধা তরুণদের জন্যও উপকারী। এটি ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এতে এমন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরকে শক্তিশালী করে এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এটি সেবন করলে বয়স স্থিতিশীল থাকে। এটি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
ওজন বৃদ্ধিতে উপকারী -ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন যে, অশ্বগন্ধা তরুণদের জন্যও উপকারী। এটি ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এতে এমন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরকে শক্তিশালী করে এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এটি সেবন করলে বয়স স্থিতিশীল থাকে। এটি খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়।
এই লোকেদের খাওয়া উচিত নয় -ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন যে, ৫০ বছর বয়স থেকে সব বয়সের নারী-পুরুষের এটি সেবন করতে পারে। কিন্তু, যাঁরা অন্তঃসন্ত্বা বা সন্তান পরিকল্পনা করছেন এবং যাঁদের লিভারে সমস্যা আছে, তাঁদের অশ্বগন্ধা খাওয়া উচিত নয়।
এই লোকেদের খাওয়া উচিত নয় -ডা. নারায়ণ জানিয়েছেন যে, ৫০ বছর বয়স থেকে সব বয়সের নারী-পুরুষের এটি সেবন করতে পারে। কিন্তু, যাঁরা অন্তঃসন্ত্বা বা সন্তান পরিকল্পনা করছেন এবং যাঁদের লিভারে সমস্যা আছে, তাঁদের অশ্বগন্ধা খাওয়া উচিত নয়।