Tag Archives: Bharat Ratna

Rahul Dravid: রাহুল দ্রাবিড়ের জন্য অপেক্ষা করছে আরও বড় কিছু! প্রাক্তন ভারত অধিনায়কের মন্তব্য উস্কে দিল জল্পনা

২০০৭ সালে অধিনায়ক হিসেবে বিশ্বকাপ খেলতে ক্যারিবিয়ানভূমে গিয়েছিলেন রাহুল দ্রাবিড়। কিন্তু গ্রুপ লিগ থেকেই ছিটকে গিয়ে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল। সেই ওয়েস্ট ইন্ডিজই ১৭ বছর পর দ্রাবিড়কে এনে দিয়েছে শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা।
২০০৭ সালে অধিনায়ক হিসেবে বিশ্বকাপ খেলতে ক্যারিবিয়ানভূমে গিয়েছিলেন রাহুল দ্রাবিড়। কিন্তু গ্রুপ লিগ থেকেই ছিটকে গিয়ে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল। সেই ওয়েস্ট ইন্ডিজই ১৭ বছর পর দ্রাবিড়কে এনে দিয়েছে শ্রেষ্ঠত্বের শিরোপা।
কোচ হিসেবে দেশকে বিশ্বকাপ এনে দেওয়ার পর রাহুল দ্রাবিড়ের প্রতিক্রিয়া ছিল দেখার মত। বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে নিয়ে রাহুল যেভাবে সেলিব্রেশন করেছিলেন তা যেন অমরত্ব পাওয়ার সমান।
কোচ হিসেবে দেশকে বিশ্বকাপ এনে দেওয়ার পর রাহুল দ্রাবিড়ের প্রতিক্রিয়া ছিল দেখার মত। বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে নিয়ে রাহুল যেভাবে সেলিব্রেশন করেছিলেন তা যেন অমরত্ব পাওয়ার সমান।
তবে ক্রিকেটার রাহুল দ্রাবিড় হোক অথবা কোচ রাহুল দ্রাবিড় বরাবরই প্রচারের অন্তরালে থেকেছেন তিনি। যোগ্যতা অনুযায়ী সম্মানও রাহুল দ্রাবিড় কোনও রাহল দ্রাবিড় পাননি, বারবার উঠেছে এমন অভিযোগও।
তবে ক্রিকেটার রাহুল দ্রাবিড় হোক অথবা কোচ রাহুল দ্রাবিড় বরাবরই প্রচারের অন্তরালে থেকেছেন তিনি। যোগ্যতা অনুযায়ী সম্মানও রাহুল দ্রাবিড় কোনও রাহল দ্রাবিড় পাননি, বারবার উঠেছে এমন অভিযোগও।
টি-২০ বিশ্বকাপ জয়ের পরই ভারতীয় দলের কোচের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন রাহুল দ্রাবিড়। এবার দ্রাবিড়ের হয়ে ব্যাট ধরলেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক তথা কিংবদন্তী ব্যাটার সুনীল গাভাসকর। দ্রাবিড়ের জন্য বড় কিছু দাবি করলেন গাভাসকর।
টি-২০ বিশ্বকাপ জয়ের পরই ভারতীয় দলের কোচের পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন রাহুল দ্রাবিড়। এবার দ্রাবিড়ের হয়ে ব্যাট ধরলেন প্রাক্তন ভারত অধিনায়ক তথা কিংবদন্তী ব্যাটার সুনীল গাভাসকর। দ্রাবিড়ের জন্য বড় কিছু দাবি করলেন গাভাসকর।
এক সাক্ষাৎকারে সুনীল গাভাসকর বলেছেন,"ভারত সরকারের উচিত দ্রাবিড়কে ভারত রত্ন সম্মান দেওয়া। দ্রাবিড়ের সাফল্য গোটা দেশকে আনন্দ দিয়েছে। ধর্ম, জাত নির্বিশেষে আনন্দে মেতে উঠেছিল দেশ। সকলে আমার সঙ্গে গলা মেলান। সরকারের চেনা উচিত দেশের অন্যতম সেরা সন্তানকে।"
এক সাক্ষাৎকারে সুনীল গাভাসকর বলেছেন,”ভারত সরকারের উচিত দ্রাবিড়কে ভারত রত্ন সম্মান দেওয়া। দ্রাবিড়ের সাফল্য গোটা দেশকে আনন্দ দিয়েছে। ধর্ম, জাত নির্বিশেষে আনন্দে মেতে উঠেছিল দেশ। সকলে আমার সঙ্গে গলা মেলান। সরকারের চেনা উচিত দেশের অন্যতম সেরা সন্তানকে।”
প্রসঙ্গত, এর আগে ভারতরত্ন সম্মন ক্রীড়া ক্ষেত্রে দেওয়া হত না। তবে সচিন তেন্ডুলকর সেই ধারা ভেঙেছে। গাভাসকর মনে করেন শুধু কোচ, ক্রিকেটার হিসেবেও রাহুল দ্রাবিড়ের যা প্রাপ্তি তাতে ভরতরত্নের যোগ্য দাবিদার রাহুল।
প্রসঙ্গত, এর আগে ভারতরত্ন সম্মন ক্রীড়া ক্ষেত্রে দেওয়া হত না। তবে সচিন তেন্ডুলকর সেই ধারা ভেঙেছে। গাভাসকর মনে করেন শুধু কোচ, ক্রিকেটার হিসেবেও রাহুল দ্রাবিড়ের যা প্রাপ্তি তাতে ভরতরত্নের যোগ্য দাবিদার রাহুল।

Milkha Singh: ‘এবার অন্তত মিলখাকে ভারতরত্ন দেওয়া হোক’, গণদাবির উত্তর দিল ক্রীড়ামন্ত্রক

#নয়াদিল্লি: কেউ বলছেন, মিলখা সিংয়ের পরিবারের ট্র্যাক রেকর্ড একবার দেখে নিন। খেলাধূলা তাঁদের রক্তে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মঞ্চে মিলখা সি মোট আটটি সোনার পদক জিতেছেন। তাও মিলখার শৈশব ছিল দুঃখ-কষ্টে জর্জরিত। তাঁকে ভারতরত্ন না দেওয়া হলে আর কাকে দেওয়া হবে! ধ্যানচাঁদের সঙ্গে তাঁকে যেন ভারতরত্ন দেওয়া হয়। কেউ আবার লিখলেন, আমাদের দেশে মানুষ প্রয়াত হলেই তাঁকে সম্মানজ্ঞাপনের কথা ভাবা হয়। বেঁচে থাকতে কিংবদন্তিদের কদর হয় না। মিলখা সিং ভারতরত্নের যোগ্য দাবিদার। এই নিয়ে কোনও প্রশ্ন থাকতেই পারে না। সরকার সেটা থেকে তাঁকে বঞ্চিত করলে প্রতিবাদ জানানো উচিত ক্রীড়াপ্রেমীদের। আমরা পথে নামতেও রাজি। কারও আবার দাবি, ভারতীয় ক্রীড়াক্ষেত্রে তাঁর অবদানের জন্য ভারতরত্ন খুব নগন্য একটা পুরস্কার। তবে এর থেকে বেশি তাঁকে আর কিছু দেওয়ার নেই। বেঁচে থাকতে তো আমরা তাঁকে এই সম্মানে ভৃষিত করতে পারলাম না। এবার অন্তত মিলখাকে সেই সম্মান দেওয়া হোক।

স্ত্রীর মৃত্যুর পাঁচদিনের মাথায় গোটা দেশকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন মিলখা সিং। করোনা আরও এক কিংবদন্তিকে কেড়ে নিল। প্রায় দেড়শো কোটির দেশে দ্বিতীয় মিলখা সিং জন্মাবে না। এমন কথা এখন সবাই বলছে। তবুও কেন মিলখার মতো একজন কিংবদন্তিকে ভারতরত্নের জন্য ভাবল না সরকার! এই প্রশ্নের জবাব কারও কাছে নেই। মিলখা সিং প্রয়াত হওয়ার পরই এই প্রশ্ন আরও জোরালো হয়ে উঠল। ধ্যানচাঁদকে ভারতরত্ন দেওয়ার দাবিতে অনেকদিন ধরেই ক্রীড়াপ্রেমীরা সরব। এবার মিলখার জন্যও আওয়াজ উঠল। যদিও মিলখা সিংয়ের পরিবারের তরফে এই ব্য়াপারে এখনও কোনও দাবি তোলা হয়নি। তবে মিলখার ভক্তরা তাঁর জন্য সওয়াল করলেন। এমন একজন ক্রীড়াবিদ হয়তো শতাব্দীতে একবারই জন্মান। খিদে, দারিদ্র, দেশভাগের যন্ত্রণা বুকে নিয়েও রেকর্ডের পর রেকর্ড গড়েছিলেন মিলখা।

ক্রীড়াপ্রেমীদের গণদাবি চাপ সৃষ্টি করল ক্রীড়ামন্ত্রকের উপর। আসলে হক ছিনিয়ে নিতে হলে আওয়াজ তো তুলতেই হয়। মিলখার ভক্তরা সেই আওয়াজ তুললেন। ক্রীড়ামন্ত্রী সোশ্য়াল মিডিয়ায় লিখলেন, আমি এখন মিলখার শেষযাত্রায় অংশ নিতে চণ্ডিগড় যাচ্ছি। তাঁর পরিবারে প্রতি সমবেদনা রয়েছে। মিলখা সিং ভারতের গর্ব। তিনি কিংবদন্তি। একটা প্রজন্মের কাছে তিনি অনুপ্রেরণা। সারাজীবনে তিনি যে সাহজ ও উদ্যম দেখিয়েছেন তা বহু মানুষকে উদ্বুদ্ধ করবে। তিনি আসলে সবরকম পুরস্কারের অনেক উপরে। পুরস্কার দিয়ে তাঁকে বিচার করা যাবে না। তাঁর মতো কিংবদন্তির যোগ্য কোনও পুরস্কারও হয়তো নেই।