Tag Archives: Sports

Weightlifter: অভাবকে সঙ্গে নিয়েই স্বপ্ন বুনছেন যুবক

পশ্চিম মেদিনীপুর: অভাব কোনওদিন বন্ধ করতে পারেনি স্বপ্ন দেখাকে। যে পরিমাণ ওজন তিনি দু’হাতে তুলতে পারেন তার থেকেও বেশি তিনি স্বপ্ন বুনতে পারেন। সংসারে অভাব। স্ত্রী, বাচ্চা, সংসার নিয়ে সারাদিন বেশ কষ্টই কাটে তাঁর। কাঠ দিয়ে যেমন মনের মত সুন্দর সুন্দর ফার্নিচার গড়ে তুলতে পারেন তেমনই স্বপ্নকেও তিনি এক একটি দিন গড়ে তুলছেন নিজের মত করে।

পেশাগতভাবে তিনি কাঠের কাজ করে সংসার চালান। কিন্তু তাঁর স্বপ্ন বড় ওয়েট লিফটার বা ভারোত্তোলক হওয়া। ওয়েট লিফটিং করে দেশকে পৌঁছে দেওয়া দশের কাছে। কিন্তু বাধা সামর্থ্য। তবে অদম্য তাঁর মনের জোর। সমাজই তাঁর অনুপ্রেরণা। মানুষের ভালোবাসা এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে তাকে।

আর‌ও পড়ুন: হজে যাওয়ার আগে বাধ্যতামূলকভাবে মানতে হবে এই নিয়ম

পশ্চিম মেদিনীপুরের এমনই এক কৃতি সন্তান কার্তিক ভূঁইয়া। তিনি খেলেছেন জেলা এবং রাজ্যের একাধিক টুর্নামেন্ট। ঝুলিতে রয়েছে পুরস্কারও। কিন্তু সেই পুরস্কার-সম্মান তো আর সংসার চালাবে না! সংসার চালাতে কাঠের কাজের দিন মজুরি করেন। ছোট থেকেই তাঁর নেশা ওয়েট লিফটিং করা। স্কুল জীবন থেকেই তিনি ধরেছেন সংসারের হাল। ২০০০ সাল থেকে নিজেকে সুস্থ রাখার তাগিদেই শুরু ওয়েট লিফটিং।সেই মতনিজেকে এক এক করে তুলে ধরেছেন। সকাল থেকে রাত এক করে স্বপ্ন দেখে যাচ্ছেন তিনি।

রঞ্জন চন্দ

Football Trial: জেলার হাত ধরে ময়দানে সুদিন ফিরবে? আশা দেখাচ্ছে এই মফস্বল

পূর্ব মেদিনীপুর: কলকাতার ময়দানে নিজেদের প্রতিভা মেলে ধরবে জেলার ছেলেরা। জেলার ফুটবল প্রতিভারা এবার নিজেদের প্রতিভার ছাপ রাখবে কলকাতার বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে। এই স্বপ্ন পূরণ করতে জেলার উঠতি ফুটবলারদের পাশে দাঁড়াল পাঁশকুড়ার একটি ক্লাব। ফুটবলারদের কলকাতার মাঠে সুযোগ করে দিতে তাদেরই সহযোগিতায় আয়োজিত হল ট্রায়াল। যেখানে কলকাতার নামিদামি ক্লাবের ফুটবল প্রশিক্ষকেরা উপস্থিত ছিলেন। আর সেই কোচদের সামনেই নিজেদের প্রতিভা মেরে ধরলেন জেলার একঝাঁক শিক্ষানবিশ ফুটবলার।

আর‌ও পড়ুন: এই ঘাস গরুর খিদে মুহূর্তে মিটিয়ে দেয়, দুধ হয় প্রচুর

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া শহরের এই ক্লাব সারা বছর ধরেই এলাকার বিভিন্ন বয়সী ছেলেদের ফুটবলের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। এর পাশাপাশি ওইসব প্রশিক্ষণরত উঠতি ফুটবলারদের কলকাতা মাঠে খেলার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। তাদেরই উদ্যোগে প্রথমবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়াতে হল ফুটবল ট্রায়াল। পাঁশকুড়ার পিডব্লিউ মাঠে এই ফুটবল ট্রায়াল আয়োজিত হয়। এই ট্রায়ালের হাত ধরে জেলার ৩১ জন খুদে ফুটবলার সুযোগ পেল কলকাতার বিভিন্ন ক্লাবের হয়ে খেলার।

এ বিষয়ে ওই ক্লাবের সভাপতি সন্দীপ ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে একটি ফুটবল ট্রায়াল আয়োজন করা হয়। জেলা থেকে ফুটবল প্রতিভা তুলে আনতে এই ট্রায়াল আয়োজন করা হয়েছিল। দেড়শোরও বেশি ফুটবলার অংশগ্রহণ করেছিল। কলকাতার পাঁচটি ক্লাবের কোচেরা উপস্থিত ছিলেন। দেড়শোজন উঠতি ফুটবলের মধ্যে থেকে ৩১ জনকে তাঁরা বেছে নিয়েছেন। আগামী দিনে ওইসব ফুটবলারেরা কলকাতার মাঠে বড় ক্লাবের হয়ে প্রশিক্ষণের পাশাপাশি খেলার সুযোগ পাবে।

সৈকত শী

History in Football: একই টুর্নামেন্টে মাঠে নামল মা ও ছেলে! পায়ের জাদুতে মাত সবাই

উত্তর ২৪ পরগনা: মা ও ছেলের একই ফুটবল টুর্নামেন্টে খেললেন। আর তা চাক্ষুষ করল সুন্দরবনবাসী। এমনই চমকপ্রদক ঘটনায় সকলেই যেমন উল্লসিত তেমনই প্রবীণরা কিছুটা হলেও বিস্মিত হয়ে গিয়েছেন।

নদী বেষ্টিত এলাকা সুন্দরবন। এই এলাকা ঘিরে কতই না গল্প লুকিয়ে আছে। প্রত্যন্ত এলাকার জনজীবনে উঁকি মারলে জীবন সংগ্রামের লড়াইয়ের পাশাপাশি দেখা মিলবে বিনোদনের মাধ্যমগুলির অভিনব গল্প। এই প্রত্যন্ত এলাকার মানুষের কাছে আজও বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম ফুটবল খেলা। আর তাতেই একত্রে অংশগ্রহণ করল মা ও ছেলে।

আর‌ও পড়ুন: এই প্রকল্প দিনের আলো দেখলে পাল্টে যেত বাঁকুড়া

উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার সুন্দরবন এলাকার বিশপুরে আয়োজিত ফুটবল টুর্নামেন্টে অংশগ্রহণ করলেন মা ও ছেলে। সন্দেশখালির কালিনগরের বাসিন্দা মৌমিতা সরদার ও ছেলে সৌম্যদীপ সরদার একই সঙ্গে ফুটবল প্র্যাকটিস করেন। আবার কখনও কখনওটুর্নামেন্ট এলে একই টুর্নামেন্টে খেলার ডাকও পান। সুন্দরবন এলাকায় হিঙ্গলগঞ্জের বিশপুরে আদিবাসী সমাজকল্যাণ সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত মহিলা ফুটবল টুর্নামেন্টে মা ও ছেলের পায়ের জাদু দেখল এলাকার মানুষ।

যেখানে প্রত্যন্ত এলাকায় একাধিক সামাজিক বেড়াজলের প্রতিবন্ধকতার মাঝে বারে বার পিছুপা হতে হয়, সেখানে মা ও ছেলের একসঙ্গে ফুটবল খেলা চাক্ষুষ করল এলাকার মানুষ। মা ও ছেলের খেলার জুটি দেখতে পেয়ে খুশি অত্যন্ত এলাকার ফুটবল প্রেমীরা।

জুলফিকার মোল্যা

Local Cricket: তীব্র গরমের মধ্যেই মাঠ কাঁপাল ‘ওঁরা’, পুরোটা জানলে….

নদিয়া: তীব্র দাবদাহকে পেছনে ফেলে ভর দুপুরে ক্রিকেটে মাঠ কাঁপাল অনূর্ধ্ব ১৬ মহিলা ও পুরুষ ক্রিকেটারা। অনূর্ধ্ব ১৬ মহিলা ক্রিকেট ও অনূর্ধ্ব ১৬ পুরুষ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট পরিচালনায় ফুলিয়া আলো স্পোর্টস অ্যাকাডেমি। মহিলাদের বিভাগে চ্যাম্পিয়ন হল হুগলি জিরাট ক্রিকেট অ্যাকাডেমি ও রানার্স বাদকুল্লা সুরবিস্থান যুবক সংঘ। পুরুষ বিভাগে চ্যাম্পিয়ন রানাঘাট ফ্রেন্ডস ক্লাব। রানার হয়েছে শান্তিপুর ডি রয় কোচিং ক্যাম্প।

আর‌ও পড়ুন: বিশ্ব ধরিত্রী দিবসে ভূগর্ভস্থ জল নিয়ে সঙ্কটবার্তা

এই টুর্নামেন্টে রাজ্যস্তরের মহিলা ক্রিকেটাররা অংশগ্রহণ করেছিল। বাংলার অধিনায়ক মিতা পালের সঙ্গে ঝুমিয়া খাতুন, বর্ণালী তামেলি, রূপা মণ্ডল সহ আরও একঝাঁক মহিলা ক্রিকেটাররা খেলেন। দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যেই দাপিয়ে মাঠ জুড়ে খেলল পুরুষ ও মহিলা ক্রিকেট দল।

দুপুরে এতটাই গরম পড়ছে যে মানুষ বাইরে বের হতে ভয় পাচ্ছে। কিন্তু এই ক্রিকেটাররা নিজেদের এমন ভাবেইগড়ে তুলেছে যে তাপপ্রবাহের মধ্যেও তাঁরা নিজেদের স্বাভাবিক খেলাটাই তুলে ধরেন সকলের সামনে। ক্রিকেটারদের দক্ষতায় মুগ্ধ হন উপস্থিত দর্শকরা।

মৈনাক দেবনাথ

Rail Sports Association: খেলোয়াড় গড়তে পরিকাঠামো উন্নয়নে জোর রেলের, ক্রীড়া অনুষ্ঠানগুলির প্রচারে উৎসাহ

কলকাতা: উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে (এনএফআর) আন্তর্জাতিক মানের উৎকৃষ্ট ক্রীড়াবিদ তৈরি করতে ক্রীড়া অনুষ্ঠানগুলির প্রচার ও উৎসাহিত করার জন্য এক অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির ক্ষেত্রে ক্রমাগতভাবে সমৃদ্ধশালী হয়ে উঠছে। এনএফআর-এর অধীনে নর্থইস্ট ফ্রন্টিয়ার রেলওয়ে স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশন (এনএফআরএসএ) পরিচালনা করা হয়, যা এনএফআর-এ ক্রীড়ার জন্য জোনাল লেবেলের একটি সংগঠন।

এনএফআরএসএ-এর প্রধান উদ্দেশ্য হল আমাদের খেলোয়াড়দের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় পদক জয়ের ক্ষেত্রে তাঁদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে রেলওয়ের দ্বারা প্রদান করা বিশ্বমানের ক্রীড়া পরিকাঠামো ও সুবিধাগুলি ব্যবহার করে তাঁদের সম্ভাবনাকে সর্বাধিক বিকশিত করে তোলা। বর্তমানে এনএফআর-এ বিভিন্ন ক্রীড়া অনুষ্ঠানে অলিম্পিক, বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ, কমনওয়েল্থ গেমস, এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ, এশিয়া কাপ ইত্যাদিতে দেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করা আন্তর্জাতিক ও জাতীয়স্তরের একগুচ্ছ খেলোয়াড় রয়েছে।

২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে সাঁতার, হেপ্টাথ্লন, সাইক্লিং, ওয়েটলিফ্টিং ও অ্যাথলেটিক্সের মতো বিভিন্ন ক্রীড়া অনুষ্ঠানগুলিতে এই জোনের জন্য খেলোড়াররা উল্লেখযোগ্য প্রদর্শন ও কৃতিত্ব অর্জন করেছেন। ২০২৩ সালে মিস স্বপ্না বর্মনের মতো অভিজাত খেলোয়াড় ব্যাংককে আয়োজিত এশিয়ান অ্যাথলেটিক্স চ্যাম্পিয়নশিপে হেপ্টাথ্লনে সিলভার মেডেল অর্জন করেছেন, মালয়েশিয়ায় আয়োজিত এশিয়ান ট্র্যাক সাইক্লিং চ্যাম্পিয়নশিপে সাইক্লিঙে সিলভার মেডেল অর্জন করেছেন শ্রী এল. রোনাল্ডো সিং, থাইল্যান্ডে আয়োজিত এশিয়া কাপে ট্র্যাক টিম সাইক্লিঙে সিলভার মেডেল অর্জন করেছেন শ্রী মনোজিৎ কুমার, চিনে আয়োজিত ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি গেমসে ২০০ মিটার রেসে শ্রী অম্লান বরগোঁহাই ব্রোঞ্জ মেডেল অর্জন করেছেন এবং মিস বিন্দিয়ারাণী দেবী অরুণাচল প্রদেশে আয়োজিত আইডব্লিউএলএফ সিনিয়র উইমেন ন্যাশনাল ওয়েটলিফ্টিং চ্যাম্পিয়নশিপে ৫৫ কেজি ক্যাটাগরিতে গোল্ড মেডেল অর্জনের পাশাপাশি কোরিয়ায় আয়োজিত এশিয়ান ওয়েটলিফ্টিং চ্যাম্পিয়নশিপে সিলভার মেডেল অর্জন করেন। সম্প্রতি থাইল্যান্ডের ফুকেটে ২৮ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল, ২০২৪ পর্যন্ত আয়োজিত আইডব্লিউএফ ওয়ার্ল্ড কাপে ৫৫ কেজি ক্যাটাগরিতে তিনি ব্রোঞ্জ মেডেল লাভ করেন।

আরও পড়ুন: শুরুতেই শেষ! পথদুর্ঘটনায় চলে গেলেন তরুণ নায়ক, জনপ্রিয় অভিনেতার আকস্মিক মৃত্যুতে কাঁদছে ইন্ডাস্ট্রি

আন্তর্জাতিক মানের আরও ক্রীড়াবিদ তৈরি করার লক্ষ্যে ক্রীড়া অনুষ্ঠানগুলির প্রচারের জন্য এনএফআরএসএ-এর অধীনে ১২টি স্পোর্টস অ্যাকাডেমি রয়েছে। অ্যাথলেটিক্স, আর্চারি, অ্যাকুয়াটিক্স, ব্যাডমিন্টন, বাস্কেটবল, বক্সিং, ক্রিকেট, ফুটবল, লন টেনিস, আত্মরক্ষার জন্য মার্শাল আর্টস, উষু ও কুংফু, টেবিল টেনিস ও ভলিবলের মতো ক্রীড়া ইভেন্টগুলির ৪৭ জন কোচের নির্দেশনার অধীনে প্রচার ও সুবিধা প্রদান করা হয়, যেখানে প্রায় ২০০০ জন সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ অ্যাথলেটিক্সের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।ক্রিকেট স্টেডিয়ামের পরিকাঠামো পুনর্বিকশিত করা হচ্ছে এবং খুব শীঘ্রই পাঁচটি নতুন সেন্টার উইকেট স্থাপন করা হবে এবং উপযুক্ত ফ্লাডলাইডের ব্যবস্থাও করা হবে।

এছাড়াও, উপযুক্ত আলোর ব্যবস্থার সঙ্গে ০২ অ্যাস্ট্রো টার্ফ উইকেট-সহ একটি ক্রিকেট ইন্ডোর হল নির্মাণের কাজ অগ্রগতির পর্যায়ে রয়েছে। ০২টি বাস্কেটবল কোর্ট, ১৮০০ আসন ব্যবস্থা-সহ মাল্টিপার্পোজ এসি ইন্ডোর হল, ০৪টি কোর্ট-সহ ব্যাডমিন্টন হল, ০৬টি বোর্ড-সহ টেবিল টেনিস হল, ড্রেসিং রুম-সহ ফুটবল স্টেডিয়াম, আন্তর্জাতিক সুবিধা-সহ বক্সিং রিং, সুইমিং পুল, ওয়েটলিফ্টিং ও পাওয়ার লিফ্টিং রুম, আর্চারি এরিনা, ০২টি ভলিবল কোর্ট, জিমনাসিয়াম হল, আমিনগাঁওয়ে ৯টি হোল-সহ গল্ফ কোর্স, ০৩টি সিনথেটিক কোর্ট ও ০১টি ইন্ডোর কোর্ট এবং স্পোর্টস হোস্টেল ও ফিজিওথেরাপি রুমের মতো সুবিধা আপগ্রেড করা হয়েছে। ক্রীড়া প্রশিক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষও এই সুবিধাগুলির সুযোগ গ্রহণ করতে পারবেন।

Bodybuilder: বডি বিল্ডিংয়ে বাকি ভারতকে মাত মালদহের! বিরাট সাফল্য বাংলার জেলার

মালদহ: ওভার অল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে নজির গড়লে মালদহের রানা হোসেন। বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতায় এর আগেও একাধিক সাফল্য পেয়েছেন এই যুবক। এবার ঝাড়খণ্ডে আয়োজিত জাতীয় স্তরের প্রতিযোগিতায় ৭০ কেজি বিভাগে রুপো জিতেছেন তিনি। পাশাপাশি ফিজিক্স বিভাগে ওভার অল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে রানা হোসেন।

বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে যারা সোনা জিতে থাকে তাদের নিয়ে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এবার সেই প্রতিযোগিতায় দেশের সব বডি বিল্ডারদের পিছনে ফেলে চ্যাম্পিয়ন হলেন মালদহের রানা। ওভার অল প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুবাদে আন্তর্জাতিক স্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে তিনি। এই সাফল্য প্রসঙ্গে রানা হোসেন বলেন, আড়াইশো জন এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে সোনা জয়ীদের নিয়ে অল ওভার চ্যাম্পিয়নশিপ হয়। সেখানে সফল হওয়াতেই এসেছে সোনার মেডেল। তবে আর্থিক সমস্যায় কীভাবে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে যাবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে গিয়েছেন রানা।

আর‌ও পড়ুন: রামনবমীর আগে ব্যাপক কেনাকাটা, শিলিগুড়িতে গেরুয়া পণ্যের চাহিদা তুঙ্গে

জেলার ছেলের এমন সাফল্যে খুশি মালদহবাসী শহরের কোঠাবাড়ি এলাকার বাসিন্দা রানা হোসেন। বাবা পেশায় সবজি বিক্রেতা। নিজে মোবাইল রিপেয়ারিংয়ের কাজ করেন। ছোটবেলা থেকেই বডি বিল্ডিং শেখার ইচ্ছে। প্রথমে ক্যারাটে তারপর বডি বিল্ডিং শুরু করেন। গত চার বছরে ব্যাপক সাফল্য পেয়েছেন বডি বিল্ডিংয়ে। সকলেই চাইছেন সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এগিয়ে এসে রানাকে সহযোগিতা করুক। তাহলে বিশ্বের দরবারেও জেলার মুখ উজ্জ্বল করতে পারবেন তিনি।

হরষিত সিংহ

Sports News: তুঙ্গে IPL-এর উত্তেজনা, তার মধ্যে মৃত্যু তারকা ক্রিকেটারের! বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৩ বছর

কলকাতা: IPL-এর মাঝেই ক্রিকেট দুনিয়ার জন্য দুঃসংবাদ। বিশেষ করে পাপুয়া নিউ গিনির মহিলা ক্রিকেট দল ও বিশ্ব ক্রিকেটের জন্য দুঃসংবাদ। মৃত্যু হল পিএনজি মহিলা ক্রিকেট দলের প্রাক্তন ক্য়াপ্টেন কাইয়া আরুয়ার। মৃত্যুকালে কাইয়া আরুয়ার বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৩ বছর। অলরাউন্ডার কাইয়া আরুয়ার মৃত্যুর খবরে পূর্ব-এশিয়া প্যাসিফিক ক্রিকেট সম্প্রদায় শোকাহত।

আইপিএল পয়েন্ট টেবিল ২০২৪ | IPL 2024 Points Table

২০১০ সালে, তিনি ইস্ট এশিয়া প্যাসিফিক ট্রফিতে প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের হয়ে খেলেন। এরপর কেয়া পিএনজি-র হয়ে ইস্ট-এশিয়া প্যাসিফিক পাথওয়ে ইভেন্ট এবং প্যাসিফিক গেমস ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল একটি ছবি পোস্ট করে এই খবরটি প্রকাশ করেছে। সঙ্গে ক্যাপশনে লিখেছে, উনি একজন অসাধারণ অধিনায়ক ছিলেন। ৩৯টি আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচে তিনি পিএনজি দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

আইপিএল ২০২৪ পার্পল ক্যাপ | IPL 2024 Purple Cap

আইপিএল ২০২৪ অরেঞ্জ ক্যাপ | IPL 2024 Orange Cap

আইপিএল ২০২৪ ফলাফল | IPL 2024 Live Results

আরও পড়ুন: তাইওয়ান-চিনের পর এবার ভারত, হিমাচল-কাশ্মীরে বড় ভূমিকম্প! আরও বড় বিপর্যয় আসছে?

কাইয়া আরুয়াকে ২০১৭ সালে মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের জন্য PNG স্কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। ২০১৮ সালের ICC মহিলা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ম্যাচে তাঁকে PNG-এর অধিনায়কত্ব করতে দেখা গিয়েছিল। কাইয়া আরুয়ার কাঁধে দলের নেতৃত্বের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়েছিল। একই বছর, কাইয়াকে ওমেনস গ্লোবাল ডেভেলপমেন্ট স্কোয়াডেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।

২০১৯ ইস্ট এশিয়া প্যাসিফিক টি-২০ বিশ্বকাপের কোয়ালিফায়ার রাউন্ডে তাঁর নেতৃত্বে পিএনজি চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। তাঁর নেতৃত্বেই ২০১৯ সালে টি-২০ মহিলা বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ার এবং ২০২১ মহিলা ক্রিকেট বিশ্বকাপের কোয়ালিফায়ারেও জায়গা তৈরি করেছিল। তিনি একজন লেফট আর্ম রিস্ট স্পিনার এবং বিধ্বংসী ব্যাটার ছিলেন। তিনি পিএনজি’কে ৩৯ টি-২০ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। এরমধ্যে ২৯ ম্যাচে জয়লাভ করেছিলেন।

Local Sports: জিমনাস্টিকে পরপর দুই বছর দেশের মধ্যে দ্বিতীয় নদিয়ার মেয়ে

নদিয়া: জিমন্যাস্টিকে তাক লাগানো সাফল্য এই বাংলার মেয়ের। পরপর দু’বছর দেশের মধ্যে দ্বিতীয় হলেন নদিয়ার দিয়া। অনূর্ধ্ব-১২ জাতীয় জিমন্যাস্টিক প্রতিযোগিতায় এই চমকে দেওয়া সাফল্য অর্জন করেছে বাংলার মেয়ে। উত্তরপ্রদেশের এলাহাবাদের খিলগাঁও-এ জাতীয় সাব-জুনিয়র ২০২৪ আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক চ্যাম্পিয়নশিপে এবারেও দ্বিতীয় হয়েছে নদিয়ার দিয়া হালদার।

নদিয়ার শিমুরালি সংস্কৃতি সংঘে জিমন্যাস্টিক্স প্র্যাকটিস করে দিয়া হালদার। তার এই সাফল্য বাংলার মানুষের কাছে গর্বের। এবারের জাতীয় প্রতিযোগিতায় অলরাউন্ড বিভাগে দিয়ার সংগ্রহীত পয়েন্ট ছিল ৪৬.৫০। প্রথম স্থানাধিকারীর থেকে মাত্র ০.৩৫ পয়েন্ট কম। এছাড়াও সে ব্যক্তিগত ইভেন্টে আন-ইভেন বারে তৃতীয় হয়েছে, ব্যালান্সিং বিমে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে। এদিকে এই প্রতিযোগিতায় টিম ইভেন্টে প্রথম হয়েছে বাংলা। ফলে একটি স্বর্ণপদকও পেয়েছে দিয়া।

আর‌ও পড়ুন: হলুদ চাষ করে নিজের পায়ে দাঁড়ান

এবারের জাতীয় প্রতিযোগিতায় নদিয়ার এই কৃতি কিশোরী একটি সোনা, দুটি রুপো একটি ব্রোঞ্জ জিতেছে। মোট চারটি পদক পেয়েছে সে। এই সাফল্যের মধ্যেই আছে ক্ষোভের সুর। রাজ্য জিমনাস্টিকস প্রতিযোগিতায় অনেকেই দিয়াকে যোগ্য প্লেয়ারের সম্মান দেয়নি বলে ক্ষোভ তার কোচ ও পরিবারের।

মৈনাক দেবনাথ

বর্তমানে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে রোলার স্কেটিং! কত টাকা দাম এই স্কেটিংয়ের জানেন?

উত্তর দিনাজপুর: বর্তমানে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে স্কেটিং। ইউটিউবে দেখে দিনে দিনে বহু ছেলে মেয়েরাই স্কেটিং-এর প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে। জুতোর নিচে চাকা জড়ানো এই স্কেটে চড়েই আনন্দ বাড়ছে বর্তমান প্রজন্মের।

এই রোলার স্কেটিং শিখতে কতদিন সময় লাগে? কত দাম এই স্কেটিং-এর? কতটা উপকারিতা রয়েছে এই স্কেটিং এর জানেন কী? ওজন কমাতে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক ব্যায়ামের পরামর্শ দেন ডাক্তাররা।

রোলার স্কেটিং এর মাধ্যমে প্রচুর শারীরিক ব্যায়াম হয়ে থাকে যাদের শরীরে ওজন বেড়ে গিয়েছে তারা রোলার স্কেটিং করেই তাদের ওজন কমাতে পারেন। এই রোলার স্কেটিং কত দিনের কোর্স ?

আরও পড়ুন- আইপিএল থেকে ছিটকে যাবে ‘এই’ দল! প্লে-অফের আগে বিদায়! বিরাট সম্ভাবনা

রোলার স্কেটিং এর প্রশিক্ষণদাতা হৃদয় রায় জানান, এই রোলের স্কেটিং শেখাটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে স্কেটারের উপর। কারো এক মাস কারো আবার দু-তিন মাস সময় লাগে স্কেটিং শিখতে। যদিও এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করে স্কেটারের আগ্রহের উপর।

এই রোলার স্কেটিং বর্তমানে অনেকে ইউটিউব দেখে শিখে থাকেন। তবে বিশিষ্ট কোন প্রতিষ্ঠান থেকে এটি শিখতে খরচ হয় ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা । এই রোলারস্কেটিং শিখতে আপনার প্রয়োজন রোলার স্কেটিং সু, মোজা, সেফটি গার্ড, ও একটি হেলমেট।

এই রোলার স্কেটিং-এ এক দিকে যেমন শিশুদের মেধার বিকাশ ঘটে, অপরদিকে শরীরের ওজন কমাতেও এটি সাহায্য করে। এই রোলার স্কেটিং এর সু বা জুতোর দাম কত, এই ব্যাপারে হৃদয় রায় জানান, এই সু কোয়ালিটির উপর নির্ভর করে। একটি ভাল সু কিনতে দশ হাজার টাকার মতো দাম হয়।

আরও পড়ুন- শাহরুখের পাশে বসা সুন্দরী কে? কেকেআর ম্যাচে ‘রহস্য’! কিং খানের কাছের মানুষ

অনলাইনে যে কোনও জায়গায় এটা কিনতে পাওয়া যায়।পাঁচ বছরের পর থেকে যে কোনও শিশু এই রোলার স্কেটিং শিখতে পারেন। তবে রাস্তায় নয়, প্রশিক্ষণরত অবস্থায় বাড়ির আশেপাশে মাঠে এই রোলার স্কেটিং চালাবেন। কারণ স্কেটিং শিখতে গিয়ে পাকা রাস্তায় পড়ে অনেক সময় হাত-পা ভেঙ্গে যাওয়ার সম্ভাবনাও থাকে।

তাই অবশ্যই রোলার স্কেটিং শিখতে হলে আপনাকে বেছে নিতে হবে বাড়ির উঠোন কিংবা খোলা মাঠ। তাই রোলার স্কেটিং শিখতে আপনি যদি আগ্রহী হন তবে আজকের প্রতিবেদন আপনার জন্যই।

পিয়া গুপ্তা

IPL News: ৫ রানে ৫ উইকেট! IPL-এ মাত্র একজনেরই আছে এই রেকর্ড! বলুন তো, কে সেই ভারতীয় প্লেয়ার?

আইপিএল (IPL) মানেই রেকর্ডের ছড়াছড়ি। গত ১৫ বছরের ইতিহাসে অনেক রেকর্ডের সাক্ষী থেকেছে ভারতের এই কোটিপতি লিগ। টি-২০ ক্রিকেটে ব্যাটারদের রেকর্ডের পাশাপাশি বোলারদেরও একাধিক রেকর্ড রয়েছে।
আইপিএল (IPL) মানেই রেকর্ডের ছড়াছড়ি। গত ১৫ বছরের ইতিহাসে অনেক রেকর্ডের সাক্ষী থেকেছে ভারতের এই কোটিপতি লিগ। টি-২০ ক্রিকেটে ব্যাটারদের রেকর্ডের পাশাপাশি বোলারদেরও একাধিক রেকর্ড রয়েছে।
কখনও চার-ছয়ের বন্যা, কখনও আবার কম বলে হাফসেঞ্চুরি থেকে সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়ে চলেছেন ব্যাটাররা। বোলাররাও পিছিয়ে নেই কখনও হ্যাটট্রিক তো কখনও আবার চার উইকেট কিংবা ফাইফার নিচ্ছেন তাঁরা। এভাবেই আইপিএলের রেকর্ডঝাঁপি ভর্তি হচ্ছে।
কখনও চার-ছয়ের বন্যা, কখনও আবার কম বলে হাফসেঞ্চুরি থেকে সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়ে চলেছেন ব্যাটাররা। বোলাররাও পিছিয়ে নেই কখনও হ্যাটট্রিক তো কখনও আবার চার উইকেট কিংবা ফাইফার নিচ্ছেন তাঁরা। এভাবেই আইপিএলের রেকর্ডঝাঁপি ভর্তি হচ্ছে।
আইপিএলের ইতিহাসে ৫ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড খুব কমই রয়েছে। ভারতের কিংবদন্তি তারকা ক্রিকেটার অনিল কুম্বলে অতীতে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে ৫ রানের বিনিময়ে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন। তাঁর পারফরম্যান্সে ভর করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর সেই ম্যাচে জিতেছিল।

আইপিএলের ইতিহাসে ৫ রান দিয়ে ৫ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড খুব কমই রয়েছে। ভারতের কিংবদন্তি তারকা ক্রিকেটার অনিল কুম্বলে অতীতে রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে ৫ রানের বিনিময়ে ৫ উইকেট নিয়েছিলেন। তাঁর পারফরম্যান্সে ভর করে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর সেই ম্যাচে জিতেছিল।
রোহিত শর্মার এই বিশেষ রেকর্ডটি সম্পর্কে মনে আছে? ব্যাটার হলেও আইপিএলের ইতিহাসে হ্যাটট্রিকের তালিকায় নাম রয়েছে রোহিত শর্মার। ২০০৯ সালে ডেকান চার্জার্সে খেলার সময় রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতিতে এসে তিনি এই রেকর্ড গড়েছিলেন।
রোহিত শর্মার এই বিশেষ রেকর্ডটি সম্পর্কে মনে আছে? ব্যাটার হলেও আইপিএলের ইতিহাসে হ্যাটট্রিকের তালিকায় নাম রয়েছে রোহিত শর্মার। ২০০৯ সালে ডেকান চার্জার্সে খেলার সময় রুদ্ধশ্বাস পরিস্থিতিতে এসে তিনি এই রেকর্ড গড়েছিলেন।
মুম্বইয়ের সেই সময় ৩০ বলে ৪৫ রানের প্রয়োজন ছিল। রোহিতকে বল করতে পাঠিয়েছিলেন ওই সময় ডেকান চার্জার্সের অধিনায়ক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। রোহিতের হ্যাটট্রিকের তালিকায় ছিল অভিষেক নায়ার, হরভজন সিং ও জেপি ডুমিনির উইকেট।

মুম্বইয়ের সেই সময় ৩০ বলে ৪৫ রানের প্রয়োজন ছিল। রোহিতকে বল করতে পাঠিয়েছিলেন ওই সময় ডেকান চার্জার্সের অধিনায়ক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট। রোহিতের হ্যাটট্রিকের তালিকায় ছিল অভিষেক নায়ার, হরভজন সিং ও জেপি ডুমিনির উইকেট।
যদিও আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি হ্যাটট্রিক রয়েছে অমিত মিশ্রের ঝুলিতে। তিনি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে মোট ৩ বার হ্যাটট্রিক করেছেন।
যদিও আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি হ্যাটট্রিক রয়েছে অমিত মিশ্রের ঝুলিতে। তিনি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে মোট ৩ বার হ্যাটট্রিক করেছেন।