Tag Archives: birth anniversary

Guess the Celebrity: অসহ্য নরকযন্ত্রণা…! অকালেই জীবন শেষ ধনী নায়িকার! বিবাহিত পুরুষকে বিয়ে, ৩ বার গর্ভপাত, মা হতে পারেননি কোনওদিন, চিনতে পারলেন অভাগা অভিনেত্রীকে?

১৯৫০-৬০-এর দশকে বলিউডে একাধিক তারকার হাড্ডাহাড্ডি টক্কর৷ সমস্ত তারকার সঙ্গে ক্যাটফাইটে সকলের চেয়ে নজর কেড়েছিলেন মীনা কুমারী৷ আজ ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারীর জন্মবার্ষিকী।
১৯৫০-৬০-এর দশকে বলিউডে একাধিক তারকার হাড্ডাহাড্ডি টক্কর৷ সমস্ত তারকার সঙ্গে ক্যাটফাইটে সকলের চেয়ে নজর কেড়েছিলেন মীনা কুমারী৷ আজ ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারীর জন্মবার্ষিকী।
অভিনেত্রী আজ আর আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু তিনি আজও তার ভক্তদের হৃদয়ে রয়ে গিয়েছেন। তবে জানলে অবাক হবেন রূপোলি পর্দার হাসিখুশি অভিনেত্রীর বাস্তব জীবনটা অনেক কঠিন ছিল৷ প্রতি পদে পদে তাকে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়েছিল।
অভিনেত্রী আজ আর আমাদের মধ্যে নেই, কিন্তু তিনি আজও তার ভক্তদের হৃদয়ে রয়ে গিয়েছেন। তবে জানলে অবাক হবেন রূপোলি পর্দার হাসিখুশি অভিনেত্রীর বাস্তব জীবনটা অনেক কঠিন ছিল৷ প্রতি পদে পদে তাকে অগ্নিপরীক্ষা দিতে হয়েছিল।
বলিউডের ট্র্যাজেডি কুইন মীনা কুমারী যতদিন বেঁচে ছিলেন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর অভিনয় এবং তার প্রতিটি চরিত্র তাকে অমর করে রেখেছে।
বলিউডের ট্র্যাজেডি কুইন মীনা কুমারী যতদিন বেঁচে ছিলেন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করেছিলেন। তাঁর অভিনয় এবং তার প্রতিটি চরিত্র তাকে অমর করে রেখেছে।
খুব অল্প বয়স থেকেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন তিনি৷ যে কোনও আবেগঘন দৃশ্য করার সময় তিনি তাতে প্রাণ ঢেলে দিতেন। 'বৈজু বাওরা', 'পাকিজাহ', 'পরিণীতা', 'কাজল' এবং 'সাহেব বিবি অর গুলাম'-এর মতো ছবিগুলি তার প্রমাণ। পর্দায় কান্নাকাটির দৃশ্যে ঝড় তুললেও বাস্তব জীবনে চোখের জল ছিল নায়িকার নিত্যসঙ্গী৷
খুব অল্প বয়স থেকেই চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন তিনি৷ যে কোনও আবেগঘন দৃশ্য করার সময় তিনি তাতে প্রাণ ঢেলে দিতেন। ‘বৈজু বাওরা’, ‘পাকিজাহ’, ‘পরিণীতা’, ‘কাজল’ এবং ‘সাহেব বিবি অর গুলাম’-এর মতো ছবিগুলি তার প্রমাণ। পর্দায় কান্নাকাটির দৃশ্যে ঝড় তুললেও বাস্তব জীবনে চোখের জল ছিল নায়িকার নিত্যসঙ্গী৷
ষাটের দশকে বলিউডের সবচেয়ে সফল ও ধনী নায়িকা ছিলেন মীনা কুমারী৷ কিন্তু ছোটবেলা থেকেই সুখ ছিল না তাঁর কপালে৷ সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে, মীনা কুমারী যখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তার বাবা খুশি ছিলেন না কারণ তিনি একটি ছেলে চেয়েছিলেন। তারপর তাকে অনাথ আশ্রমে দিয়ে আসেন৷ তবে পরবর্তীতে বাড়িতে নিয়ে এলেও বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ভাল ছিল না নায়িকার৷
ষাটের দশকে বলিউডের সবচেয়ে সফল ও ধনী নায়িকা ছিলেন মীনা কুমারী৷ কিন্তু ছোটবেলা থেকেই সুখ ছিল না তাঁর কপালে৷ সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট অনুসারে, মীনা কুমারী যখন জন্মগ্রহণ করেছিলেন, তখন তার বাবা খুশি ছিলেন না কারণ তিনি একটি ছেলে চেয়েছিলেন। তারপর তাকে অনাথ আশ্রমে দিয়ে আসেন৷ তবে পরবর্তীতে বাড়িতে নিয়ে এলেও বাবার সঙ্গে সম্পর্ক ভাল ছিল না নায়িকার৷
সিনেমার সূত্র ধরেই  চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক কামাল আমরোহির সঙ্গে আলাপ হয় মীনার৷ ইতিমধ্যেই ২ বার বিবাহিত ও ৩ সন্তানের বাবা ছিলেন তিনি৷ তারপর সেই কামালের প্রেমেই পড়েন বলি সুন্দরী৷
সিনেমার সূত্র ধরেই চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক কামাল আমরোহির সঙ্গে আলাপ হয় মীনার৷ ইতিমধ্যেই ২ বার বিবাহিত ও ৩ সন্তানের বাবা ছিলেন তিনি৷ তারপর সেই কামালের প্রেমেই পড়েন বলি সুন্দরী৷
জানা যায়, মীনা কুমারীর বাবা চাননি মীনা এমন একজনকে বিয়ে করুক যিনি ইতিমধ্যে বিবাহিত এবং৩ সন্তানের বাবা। তিনি প্রথমে তার মেয়েকে বোঝানোর অনেক চেষ্টা করেন, কিন্তু মীনা রাজি না হলে শেষে তাকে বাড়ি থেকে বের পর্যন্ত করে দেন।
জানা যায়, মীনা কুমারীর বাবা চাননি মীনা এমন একজনকে বিয়ে করুক যিনি ইতিমধ্যে বিবাহিত এবং৩ সন্তানের বাবা। তিনি প্রথমে তার মেয়েকে বোঝানোর অনেক চেষ্টা করেন, কিন্তু মীনা রাজি না হলে শেষে তাকে বাড়ি থেকে বের পর্যন্ত করে দেন।
আরও জানা যায় , মীনা কুমারীকে বিয়ে করতে অভিনেত্রীর সামনে অনেক শর্ত রেখেছিলেন কামাল। প্রেমে পাগল, মীনা খুশি মনে তার সব শর্ত মেনে নিয়েছিল। কামাল বলেছিলেন যে অন্য পরিচালকের সঙ্গে ছবিতে সই না করা, খোলামেলা পোশাক না পরা, সন্ধ্যা ৬টার আগে বাড়িতে পৌঁছানো এবং মেক-আপ রুমে কোনও পুরুষকে অনুমতি না দেওয়া এই শর্তগুলি ছিল, যা মীনা কুমারী আনন্দের সঙ্গে মেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু, নায়িকা হয়েও তিনি জানতেন না কীভাবে তিনি এই কাজটি করতে পারবেন।
আরও জানা যায় , মীনা কুমারীকে বিয়ে করতে অভিনেত্রীর সামনে অনেক শর্ত রেখেছিলেন কামাল। প্রেমে পাগল, মীনা খুশি মনে তার সব শর্ত মেনে নিয়েছিল। কামাল বলেছিলেন যে অন্য পরিচালকের সঙ্গে ছবিতে সই না করা, খোলামেলা পোশাক না পরা, সন্ধ্যা ৬টার আগে বাড়িতে পৌঁছানো এবং মেক-আপ রুমে কোনও পুরুষকে অনুমতি না দেওয়া এই শর্তগুলি ছিল, যা মীনা কুমারী আনন্দের সঙ্গে মেনে নিয়েছিলেন। কিন্তু, নায়িকা হয়েও তিনি জানতেন না কীভাবে তিনি এই কাজটি করতে পারবেন।
বিয়ের পর মীনা কুমারীর জীবন সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। তবে কামালের সব শর্ত মেনে নিলেও তাকে দিনের পর দিন অকথ্য অত্যাচার করেছেন কামাল৷ সে কাঁদতেও পারত না, হাসতেও পারত না। কামালের কারণে তাঁর মা হওয়ার স্বপ্ন একবার নয়, তিনবার ভেঙ্গে যায়। এই কারণেই তিনি কখনও মা হতেও পারেননি। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁদের ডিভোর্স হয়ে যায়৷
বিয়ের পর মীনা কুমারীর জীবন সম্পূর্ণ পাল্টে যায়। তবে কামালের সব শর্ত মেনে নিলেও তাকে দিনের পর দিন অকথ্য অত্যাচার করেছেন কামাল৷ সে কাঁদতেও পারত না, হাসতেও পারত না। কামালের কারণে তাঁর মা হওয়ার স্বপ্ন একবার নয়, তিনবার ভেঙ্গে যায়। এই কারণেই তিনি কখনও মা হতেও পারেননি। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁদের ডিভোর্স হয়ে যায়৷
একটা সময় মদের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েন  ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারী৷ ১৯৭১ সালে তাঁর লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। প্রচণ্ড শরীর খারাপের মধ্যেও জীবনের সবথেকে বড় ছবি 'পাকিজা' শ্যুট করেছিলেন নায়িকা।
একটা সময় মদের নেশায় আসক্ত হয়ে পড়েন ট্র্যাজিক ক্যুইন মীনা কুমারী৷ ১৯৭১ সালে তাঁর লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। প্রচণ্ড শরীর খারাপের মধ্যেও জীবনের সবথেকে বড় ছবি ‘পাকিজা’ শ্যুট করেছিলেন নায়িকা।
  ১৯৭২ সালে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মীনা কুমারী। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় সবচেয়ে ধনী নায়িকার।
১৯৭২ সালে ছবিটি মুক্তি পাওয়ার কয়েক সপ্তাহ পরই গুরুতর অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মীনা কুমারী। মাত্র ৩৮ বছর বয়সে মৃত্যু হয় সবচেয়ে ধনী নায়িকার।

Suchitra Sen: উত্তমের পর সুচিত্রা সেন! জন্মদিনে শহরে ফিরছেন ‘মহানায়িকা’, কীভাবে? জানলে চমকে যাবেন

কলকাতা: জন্মদিনে শহরে ফিরছেন সুচিত্রা সেন ,খুশি মুনমুন সেন। তিনি মহানায়িকা। তাঁর জীবন তিনি নিজের মতো করে সাজিয়েছিলেন। পর্দা এবং তার বাইরের জগৎ তিনি দক্ষতার সাথে সামলে ছিলেন। ছবির চিত্রনাট্য নিয়ে খুবই খুঁতখুঁতে ছিলেন। বিপরীতে উত্তম কুমারই হোন বা সঞ্জীব কুমার, অশোক কুমার হোন বা দেব আনন্দ বা দিলীপ কুমার, তিনি নিপুণ দক্ষতায় তাঁর চরিত্র গুলোকে আরও বেশি করে গ্রহণযোগ্য করে তুলেছিলেন।

অসামান্য ব্যক্তিত্ব, ফিরিয়েছিলেন সত্যজিৎ রায়ের দেবী চৌধুরানী এর অফার। নিজের নীতিতে কোনও আপস না করে কাজ করে গেছেন, নিজের ইচ্ছাতেই আড়ালে চলে যান। আমৃত্যু বাইরের আর কারোর সামনে আসেননি এহেন কিংবদন্তি অভিনেত্রী সুচিত্রা সেন। ৬ এপ্রিল তাঁর জন্মদিন। সেই উপলক্ষে শহর কলকাতার আই.সি.সি.আর এর অবনীন্দ্রনাথ গ্যালারিতে হতে চলেছে এক বিশেষ প্রদর্শনী ( ৬ এপ্রিল থেকে ১২ এপ্রিল, ২০২৪ )। “সুচিত্রা”।

আরও পড়ুন- শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

এক ঘর ভরা সুচিত্রা সেনের অভিনীত ছবির অরিজিনাল পোস্টার, আয়োজক কলকাতার পোস্টার বয় হিসেবে পরিচিত বিশিষ্ট ভিনটেজ ফিল্ম পোস্টার ও ফিল্ম পাবলিসিটি মেটেরিয়াল কালেক্টর সুদীপ্ত চন্দ। উদ্বোধন করবেন শিল্পী কন্যা তথা বিশিষ্ট অভিনেত্রী মুনমুন সেন । উপস্থিত থাকবেন আরও বিশিষ্ট জনেরা। শুধুই কি পোস্টার? না, তার পাশাপাশি থাকছে ছবির বুকলেট, গানের বই, জীবনে একবারই গান রেকর্ড করেছিলেন থাকবে সেই রেকর্ডটি, এছাড়াও বিজ্ঞাপন, ম্যাগাজিন কভার, ফিল্ম স্টিলস্। সব মিলিয়ে একঘর ভরা শুধুই সুচিত্রার স্মৃতি।

প্রদর্শনীর জন্য বিশেষ পোস্টার ডিজাইন করেছেন দিল্লি নিবাসী বিশিষ্ট ইলাস্ট্রেটর সিদ ঘোষ। সুদীপ্ত চন্দ দীর্ঘ দিন ধরে ছবির পোস্টার সংগ্রহ করে চলেছেন। তিনি বলেন, ” আমি তখন ভবানীপুরের মিত্র ইনস্টিটিউশনে পড়ি। তখন পূর্ণ সিনেমায় অমিতাভের দ্যা গ্রেট গ্যাম্বলার ছবির পোস্টার দেখে আকৃষ্ট হই। সেটাই ছিল আমার প্রথম সংগ্রহ। সেই থেকেই পুরনো দিনের হাতে আঁকা ডিজাইনের পোস্টার সংগ্রহ শুরু। এগুলোর যথাযত সংরক্ষণ হওয়া প্রয়োজন। সুচিত্রা সেনকে নিয়ে এমন কাজ আশা করি সবার ভাল লাগবে।” সুরজিৎ কালার উদ্যোগে প্রকাশ পাবে সুচিত্রা সেন অভিনীত ছবির পোস্টার সম্বলিত বাংলা নববর্ষের ক্যালেন্ডার। সুদীপ্ত চন্দের সংগ্রহ থেকে।