Tag Archives: blodd sugar control tips

Diabetes Control Tips: বদলে ফেলুন এই ৫ অভ‍্যাস! নাহলে তড়তড়িয়ে বাড়বে সুগার! ওজনও বাড়বে হুড়মুড়িয়ে

বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। আগেকার দিনে মানুষ ৪০ বছর বয়সের পেরলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। কিন্তু আজকাল এটি তরুণদেরও প্রভাবিত করছে। এই রোগের সবচেয়ে বড় কারণ অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং খারাপ খাদ্যাভ্যাস। এর মধ্যে শূন্য শারীরিক কার্যকলাপও অন্তর্ভুক্ত।
বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। আগেকার দিনে মানুষ ৪০ বছর বয়সের পেরলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। কিন্তু আজকাল এটি তরুণদেরও প্রভাবিত করছে। এই রোগের সবচেয়ে বড় কারণ অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং খারাপ খাদ্যাভ্যাস। এর মধ্যে শূন্য শারীরিক কার্যকলাপও অন্তর্ভুক্ত।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বিভিন্ন খারাপ অভ্যাসের কারণে দায়ী করেন। এমন পরিস্থিতিতে আপনার খাদ্যাভ্যাস ও খাদ্যাভ্যাসের উন্নতি ঘটালে আপনার সুগার লেভেল দ্রুত নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। আসুন জেনে নিই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কোন অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করা উচিত?
বিশেষজ্ঞদের মতে, বিভিন্ন খারাপ অভ্যাসের কারণে দায়ী করেন। এমন পরিস্থিতিতে আপনার খাদ্যাভ্যাস ও খাদ্যাভ্যাসের উন্নতি ঘটালে আপনার সুগার লেভেল দ্রুত নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। আসুন জেনে নিই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কোন অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করা উচিত?
এই ৫টি খারাপ অভ্যাস দ্রুত চিনির মাত্রা বাড়ায়খাওয়ার পরপরই ঘুমানো: মেডিক‍্যাল নিউজ টুডে-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্বাস্থ্যকর খাবার এবং আপনার ভাল অভ্যাস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এমন অবস্থায় খাবার খাওয়ার পরপরই ঘুমিয়ে পড়লে তা একটি খারাপ অভ্যাসগুলোর মধ‍্যে একটি। অতএব, খাবার খাওয়ার প্রায় ২ থেকে ৩ ঘন্টা পরেই ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
এই ৫টি খারাপ অভ্যাস দ্রুত চিনির মাত্রা বাড়ায়
খাওয়ার পরপরই ঘুমানো: মেডিক‍্যাল নিউজ টুডে-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্বাস্থ্যকর খাবার এবং আপনার ভাল অভ্যাস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এমন অবস্থায় খাবার খাওয়ার পরপরই ঘুমিয়ে পড়লে তা একটি খারাপ অভ্যাসগুলোর মধ‍্যে একটি। অতএব, খাবার খাওয়ার প্রায় ২ থেকে ৩ ঘন্টা পরেই ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
রাতে দেরি করে খাওয়ার অভ্যাস: আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাদের রাতে দেরি করে খাওয়ার অভ্যাস আছে। আপনিও যদি এমন হয়ে থাকেন তাহলে এই অভ্যাস ত্যাগ করুন। আসলে, আপনি যখন রাতে দেরি করে খান, তখন আমাদের পেট তা সঠিকভাবে হজম করতে পারে না। এতে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে। আপনার এই অভ্যাস হার্ট অ্যাটাক, ডায়াবেটিস ইত্যাদির ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই সন্ধ্যা ৭টার আগে খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
রাতে দেরি করে খাওয়ার অভ্যাস: আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাদের রাতে দেরি করে খাওয়ার অভ্যাস আছে। আপনিও যদি এমন হয়ে থাকেন তাহলে এই অভ্যাস ত্যাগ করুন। আসলে, আপনি যখন রাতে দেরি করে খান, তখন আমাদের পেট তা সঠিকভাবে হজম করতে পারে না। এতে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে। আপনার এই অভ্যাস হার্ট অ্যাটাক, ডায়াবেটিস ইত্যাদির ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই সন্ধ্যা ৭টার আগে খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
চিনি ও ময়দা পরিহার: ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের চিনি, ময়দা, গ্লুটেন যুক্ত আইটেম, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকতে হবে। এই জিনিসগুলো ডায়েটে যোগ করলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আসলে, এই সমস্ত জিনিসগুলিতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট এবং ক্যালোরি রয়েছে, যা চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে।
চিনি ও ময়দা পরিহার: ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের চিনি, ময়দা, গ্লুটেন যুক্ত আইটেম, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকতে হবে। এই জিনিসগুলো ডায়েটে যোগ করলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আসলে, এই সমস্ত জিনিসগুলিতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট এবং ক্যালোরি রয়েছে, যা চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে।
দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা: আপনি যদি ডায়াবেটিসের বিপদ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে চান বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে আজ থেকেই বসে থাকা জীবনযাপন ত্যাগ করুন। আসলে আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক জায়গায় বসে কাজ করেন। এমতাবস্থায় সুগার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। আপনি যদি আপনার সুগার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাহলে অন্তত ৪০ মিনিট ব্যায়াম করুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা: আপনি যদি ডায়াবেটিসের বিপদ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে চান বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে আজ থেকেই বসে থাকা জীবনযাপন ত্যাগ করুন। আসলে আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক জায়গায় বসে কাজ করেন। এমতাবস্থায় সুগার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। আপনি যদি আপনার সুগার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাহলে অন্তত ৪০ মিনিট ব্যায়াম করুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Blood Sugar Control Tips : সকাল বিকেল চায়ের জলে ১ চামচ ‘এই’ গুড়ো! ব্লাড সুগার কমাতে অব্যর্থ! বশে থাকবেই ডায়াবেটিস

বাড়িতে পাকা আম আসার সময় হয়ে গিয়েছে৷ পাকা আম খেয়ে সাধারণত আঁটি এবং খোসা ফেলে দিই৷ এখানেই মহা ভুল করি৷ কারণ পাকা আমের খোসায় প্রচুর উপকারিতা আছে৷
বাড়িতে পাকা আম আসার সময় হয়ে গিয়েছে৷ পাকা আম খেয়ে সাধারণত আঁটি এবং খোসা ফেলে দিই৷ এখানেই মহা ভুল করি৷ কারণ পাকা আমের খোসায় প্রচুর উপকারিতা আছে৷

 

আমের খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল, ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে৷ এই উপাদান শরীর থেকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন কমায়৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷
আমের খোসায় আছে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল, ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস আছে৷ এই উপাদান শরীর থেকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন কমায়৷ বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা৷

 

আমের খোসায় আছে ম্যাঙ্গিফেরিন যৌগ৷ এর প্রভাবে ইনসুলিন ম্যানেজমেন্ট ভাল হয় শরীরে৷ ফাইবার বেশি থাকায় রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয়৷
আমের খোসায় আছে ম্যাঙ্গিফেরিন যৌগ৷ এর প্রভাবে ইনসুলিন ম্যানেজমেন্ট ভাল হয় শরীরে৷ ফাইবার বেশি থাকায় রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত হয়৷

 

পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ভিটামিন সি -র মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস থাকায় আমের খোসা অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও হাইপোগ্লাইসেমিক৷ অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে সুগার নিয়ন্ত্রণ করে আমের খোসা৷
পলিফেনল, ফ্ল্যাভোনয়েডস, ভিটামিন সি -র মতো অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস থাকায় আমের খোসা অ্যান্টি ইনফ্লেম্যাটরি ও হাইপোগ্লাইসেমিক৷ অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে সুগার নিয়ন্ত্রণ করে আমের খোসা৷

 

আমের খোসা চায়ে দিলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকে৷ ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়িয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে৷
আমের খোসা চায়ে দিলে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম৷ খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকে৷ ইনসুলিন সেন্সিটিভিটি বাড়িয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে৷

 

আমের খোসা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন৷ এয়ারটাইট কৌটোয় সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করুন ওই গুঁড়ো৷ অনেক দিন চায়ের জলে ব্যবহার করতে পারবেন৷ নতুন নির্যাসের এই চা স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর৷
আমের খোসা শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন৷ এয়ারটাইট কৌটোয় সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করুন ওই গুঁড়ো৷ অনেক দিন চায়ের জলে ব্যবহার করতে পারবেন৷ নতুন নির্যাসের এই চা স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর৷

 

আমের খোসা দিয়ে তৈরি চা পান করলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় পেটের সমস্যা-সহ নানা শারীরিক বিপত্তি দেখা দিতে পারে৷ তাই ডায়েটে যোগ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷
আমের খোসা দিয়ে তৈরি চা পান করলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় পেটের সমস্যা-সহ নানা শারীরিক বিপত্তি দেখা দিতে পারে৷ তাই ডায়েটে যোগ করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন৷