Tag Archives: weight gain

Vitamin Deficiency in Weight Loss: কোন ভিটামিনের অভাবে চড়চড়িয়ে বাড়ে ওজন? শরীরে জমে মেদের স্তর? চমকে যাবেন জানলে! কোথায় পাবেন এই ভিটামিন? জানুন

ওজন বেড়ে যাওয়া নিয়ে আমাদের চিন্তার অন্ত থাকে না। বাড়তি ওজন কমানোর জন্য আমরা মরিয়া হয়ে উঠি।
ওজন বেড়ে যাওয়া নিয়ে আমাদের চিন্তার অন্ত থাকে না। বাড়তি ওজন কমানোর জন্য আমরা মরিয়া হয়ে উঠি।

 

ওজন বেড়ে যাওয়া নিয়ে আমাদের চিন্তার অন্ত থাকে না। বাড়তি ওজন কমানোর জন্য আমরা মরিয়া হয়ে উঠি।
ওজন বেড়ে যাওয়া নিয়ে আমাদের চিন্তার অন্ত থাকে না। বাড়তি ওজন কমানোর জন্য আমরা মরিয়া হয়ে উঠি।

 

ডায়েটের উপর আমাদের ওজন বেড়ে যাওয়া বা কমা নির্ভর করে অনেকটাই। জানেন কি ডায়েটে নির্দিষ্ট ভিটামিনের ঘাটতি হলে বাড়তে পারে ওজন। জমতে পারে মেদ। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
ডায়েটের উপর আমাদের ওজন বেড়ে যাওয়া বা কমা নির্ভর করে অনেকটাই। জানেন কি ডায়েটে নির্দিষ্ট ভিটামিনের ঘাটতি হলে বাড়তে পারে ওজন। জমতে পারে মেদ। বলছেন পুষ্টিবিদ লভনীত বাত্রা।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ডায়েটে থাকতে হবে ভিটামিন ডি। আরও একাধিক উপকারিতার সঙ্গে এই ভিটামিন মেটাবলিজমের হার বেশি রাখে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ডায়েটে থাকতে হবে ভিটামিন ডি। আরও একাধিক উপকারিতার সঙ্গে এই ভিটামিন মেটাবলিজমের হার বেশি রাখে।

 

শরীরে ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত পরিমাণে না গেলে মেটাবলিজম হার কমে যায়। ফলে শরীরে অবাঞ্ছিত মেদ ও ওজন বেশি হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়।
শরীরে ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত পরিমাণে না গেলে মেটাবলিজম হার কমে যায়। ফলে শরীরে অবাঞ্ছিত মেদ ও ওজন বেশি হওয়ার প্রবণতা দেখা দেয়।

 

সামুদ্রিক মাছ, রেড মিট, মেটে, ডিমের কুসুমের মতো খাবারে প্রচুর ভিটামিন ডি আছে। পাশাপাশি যথেষ্ট পরিমাণ সূর্যালোকও দরকার।
সামুদ্রিক মাছ, রেড মিট, মেটে, ডিমের কুসুমের মতো খাবারে প্রচুর ভিটামিন ডি আছে। পাশাপাশি যথেষ্ট পরিমাণ সূর্যালোকও দরকার।

Weight Gain Tips: ভয়ানক হাড়গিলে চেহারা…! হুড়মুড়িয়ে রোগা হয়ে যাচ্ছেন? মাত্র ৭ দিনেই বাড়বে ওজন, ডায়েটিশিয়ানের এই টোটকাতেই মুশকিল আসান!

ওজন কমানো নিয়ে প্রত্যেকেই মরিয়া৷ কী খেলে ওজন কমবে তা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করেই থাকেন অনেকে৷ তবে ওজন কমাতেই নয় বরং ওজন বাড়ানো নিয়েও অনেকে চিন্তায় পড়ে যান৷
ওজন কমানো নিয়ে প্রত্যেকেই মরিয়া৷ কী খেলে ওজন কমবে তা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করেই থাকেন অনেকে৷ তবে ওজন কমাতেই নয় বরং ওজন বাড়ানো নিয়েও অনেকে চিন্তায় পড়ে যান৷
বর্তমানে স্থূলতা ছাড়াও কম ওজন নিয়ে অনেকেই সমস্যায় ভুগছেন। এমন অনেকেই আছেন যারা ওজন বাড়াতে অক্ষম হন। আসলে, ওজন বাড়ানোর জন্য আপনার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওজন বাড়ানোর সময় ধৈর্য ধরা এবং সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমানে স্থূলতা ছাড়াও কম ওজন নিয়ে অনেকেই সমস্যায় ভুগছেন। এমন অনেকেই আছেন যারা ওজন বাড়াতে অক্ষম হন। আসলে, ওজন বাড়ানোর জন্য আপনার জন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারা গ্রহণ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওজন বাড়ানোর সময় ধৈর্য ধরা এবং সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
ডায়েটিশিয়ান ডা. সারিকা শ্রীবাস্তব বলেন, ওজন কমানো যেমন কঠিন, তেমনি ওজন বাড়ানোও একটু কঠিন। কিন্তু আপনি যদি আপনার লাইফস্টাইল পরিবর্তন করেন এবং ভাল খাবার খান তাহলে আপনি সহজেই ওজন বাড়াতে পারেন।
ডায়েটিশিয়ান ডা. সারিকা শ্রীবাস্তব বলেন, ওজন কমানো যেমন কঠিন, তেমনি ওজন বাড়ানোও একটু কঠিন। কিন্তু আপনি যদি আপনার লাইফস্টাইল পরিবর্তন করেন এবং ভাল খাবার খান তাহলে আপনি সহজেই ওজন বাড়াতে পারেন।
আপনি যদি আপনার প্রতিদিনের রুটিনের চেয়ে ৫০০ গ্রাম অতিরিক্ত ক্যালরি আপনার প্রতিদিনের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করেন তবে আপনি এক সপ্তাহে আপনার ওজন এক কেজি বাড়াতে পারবেন।
আপনি যদি আপনার প্রতিদিনের রুটিনের চেয়ে ৫০০ গ্রাম অতিরিক্ত ক্যালরি আপনার প্রতিদিনের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করেন তবে আপনি এক সপ্তাহে আপনার ওজন এক কেজি বাড়াতে পারবেন।
ওজন বাড়ানোর জন্য খাদ্যতালিকায় ভারসাম্য থাকা উচিত যাতে শর্করা, চর্বি, প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ থাকা খুবই জরুরি। আপনার যদি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কোনও সমস্যা না থাকে তাহলে ওজন বাড়াতে সাতোয়ারি ও অশ্বগন্ধার গুঁড়ো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
ওজন বাড়ানোর জন্য খাদ্যতালিকায় ভারসাম্য থাকা উচিত যাতে শর্করা, চর্বি, প্রোটিন, ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ থাকা খুবই জরুরি। আপনার যদি স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কোনও সমস্যা না থাকে তাহলে ওজন বাড়াতে সাতোয়ারি ও অশ্বগন্ধার গুঁড়ো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
ওজন বাড়ানোর সময় শুকনো ফল যেমন- কাজুবাদাম, বাদাম, কিশমিশ খান। ভেজানো শুকনো ফল খাওয়া ওজন বাড়াতে অনেক সাহায্য করে। দুধে কলা ও ঘি মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে করলে সহজেই ওজন বাড়তে পারে।
ওজন বাড়ানোর সময় শুকনো ফল যেমন- কাজুবাদাম, বাদাম, কিশমিশ খান। ভেজানো শুকনো ফল খাওয়া ওজন বাড়াতে অনেক সাহায্য করে। দুধে কলা ও ঘি মিশিয়ে প্রতিদিন খেলে করলে সহজেই ওজন বাড়তে পারে।
ওজন বাড়াতে খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়াতে হবে। প্রোটিনের জন্য আপনি দুধ, দই, দুগ্ধজাত দ্রব্য গ্রহণ করতে পারেন। থাইরয়েড না থাকলে সয়াবিন খাওয়া যেতে পারে। সয়াবিনকে প্রোটিনের ভাল উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আমিষভোজীরা তাদের খাদ্য তালিকায় ডিম, মুরগি এবং মাছ রাখুন।
ওজন বাড়াতে খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ বাড়াতে হবে। প্রোটিনের জন্য আপনি দুধ, দই, দুগ্ধজাত দ্রব্য গ্রহণ করতে পারেন। থাইরয়েড না থাকলে সয়াবিন খাওয়া যেতে পারে। সয়াবিনকে প্রোটিনের ভাল উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আমিষভোজীরা তাদের খাদ্য তালিকায় ডিম, মুরগি এবং মাছ রাখুন।
এছাড়া শুকনো ফল, পিনাট বাটার, পনির খেতে পারেন। রুটিনের তিনটি খাবার যেমন সকালের খাবার, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার কখনওই বাদ দেওয়া উচিত নয়। এছাড়াও, সন্ধ্যার জলখাবারওবাদ দেওয়া উচিত নয়।
এছাড়া শুকনো ফল, পিনাট বাটার, পনির খেতে পারেন। রুটিনের তিনটি খাবার যেমন সকালের খাবার, দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবার কখনওই বাদ দেওয়া উচিত নয়। এছাড়াও, সন্ধ্যার জলখাবারওবাদ দেওয়া উচিত নয়।
 ওজন বাড়ানোর জন্য চিনাবাদাম খান। এর পাশাপাশি পর্যাপ্ত জল পান করতে হবে, অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে চলতে হবে, ফাস্টফুড ও জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করে সহজেই ওজন বাড়ানো যায়।
ওজন বাড়ানোর জন্য চিনাবাদাম খান। এর পাশাপাশি পর্যাপ্ত জল পান করতে হবে, অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে চলতে হবে, ফাস্টফুড ও জাঙ্ক ফুড এড়িয়ে চলতে হবে এবং স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করে সহজেই ওজন বাড়ানো যায়।

Health Tips: সঠিক ডায়েট-ব্যায়ামের পরেও হঠাৎ বাড়তে পারে ওজন! কেন এরকম হয়, জানুন আসল কারণ

কুস্তি চ্যাম্পিয়ন বিনেশ ফোগটের অলিম্পিক থেকে বাদ পড়া নিয়ে দেশজুড়ে উত্তপ্ত আলোচনা চলছে। সর্বত্র একটিই আলোচনা যে তিনি অলিম্পিক থেকে অযোগ্য হয়েছেন মাত্র ১০০ গ্রাম অতিরিক্ত ওজনের কারণে। তার ওজন ছিল ৫০ কেজির চেয়ে ১০০ গ্রাম বেশি। কিন্তু অনেকেই জেনে অবাক হবেন যে, ভাল খাবার এবং ওয়ার্কআউট সত্ত্বেও ওজন হঠাৎ করেই বেড়ে যায়।
কুস্তি চ্যাম্পিয়ন বিনেশ ফোগটের অলিম্পিক থেকে বাদ পড়া নিয়ে দেশজুড়ে উত্তপ্ত আলোচনা চলছে। সর্বত্র একটিই আলোচনা যে তিনি অলিম্পিক থেকে অযোগ্য হয়েছেন মাত্র ১০০ গ্রাম অতিরিক্ত ওজনের কারণে। তার ওজন ছিল ৫০ কেজির চেয়ে ১০০ গ্রাম বেশি। কিন্তু অনেকেই জেনে অবাক হবেন যে, ভাল খাবার এবং ওয়ার্কআউট সত্ত্বেও ওজন হঠাৎ করেই বেড়ে যায়। কোচ জবর সিং সোমের কথায়, ভিনেশকে ১৩ কেজি ওজন কমাতে হয়েছিল। কারণ ৫০ কেজির ক্যাটাগরিতে প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন ভিনেশ। এই পরিস্থিতিতে যেসব খেলোয়াড়রা ওজন কমান, তাঁরা যদি রাতে কিছু খান, তাহলে তাঁদের ওজন বেড়ে যায়।
ডা. প্রভাস কুমার, ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির একজন সুপরিচিত ডায়েটিশিয়ান, লোকাল 18-কে বলেছেন যে কখনও কখনও এমন হয় যে, নিয়মিত ওয়ার্কআউট করার পরেও কোনও বিশেষ কারণে কোথাও যেতে হলে পরের দিন হঠাৎ ওজন বেড়ে যায় এবং কেন এমন হয় তা অনেকেই জানেন না।
ডা. প্রভাস কুমার, ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচির একজন সুপরিচিত ডায়েটিশিয়ান, লোকাল 18-কে বলেছেন যে কখনও কখনও এমন হয় যে, নিয়মিত ওয়ার্কআউট করার পরেও কোনও বিশেষ কারণে কোথাও যেতে হলে পরের দিন হঠাৎ ওজন বেড়ে যায় এবং কেন এমন হয় তা অনেকেই জানেন না।
ডা. প্রভাস ব্যাখ্যা করেছেন যে, আমাদের শরীরে এমন কিছু হরমোন রয়েছে যা শুধুমাত্র আমাদের শরীরের ওজনের ভারসাম্য বজায় রাখে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ দিনের আগের দিন মানুষ হঠাৎ অনেক চাপ নিয়ে নেন। অনেক সময় মানুষ মানসিক ভাবে খুব চিন্তিত থাকেন। এতেও ওজন না কমে বরং বেড়ে যায়।
ডা. প্রভাস ব্যাখ্যা করেছেন যে, আমাদের শরীরে এমন কিছু হরমোন রয়েছে যা শুধুমাত্র আমাদের শরীরের ওজনের ভারসাম্য বজায় রাখে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ দিনের আগের দিন মানুষ হঠাৎ অনেক চাপ নিয়ে নেন। অনেক সময় মানুষ মানসিক ভাবে খুব চিন্তিত থাকেন। এতেও ওজন না কমে বরং বেড়ে যায়।
তিনি আরও বলেন যে, মানসিক চাপের সংস্পর্শই ওজন বৃদ্ধির প্রধান কারণ। এটি শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে এবং ওজন বৃদ্ধির কারণ হয়। আরেকটি কারণ হল শরীরে জল ধারণ করা। অত্যধিক নুনযুক্ত খাবার খেলে শরীর জল ধারণ করে অর্থাৎ শরীরে জল ঠিকমতো ডিটক্সিফাই হয় না এবং হঠাৎ করে ওজন বেড়ে যায়।
তিনি আরও বলেন যে, মানসিক চাপের সংস্পর্শই ওজন বৃদ্ধির প্রধান কারণ। এটি শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে এবং ওজন বৃদ্ধির কারণ হয়। আরেকটি কারণ হল শরীরে জল ধারণ করা। অত্যধিক নুনযুক্ত খাবার খেলে শরীর জল ধারণ করে অর্থাৎ শরীরে জল ঠিকমতো ডিটক্সিফাই হয় না এবং হঠাৎ করে ওজন বেড়ে যায়।
চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখাডা. প্রভাস জানান যে, আমরা যতই ডায়েটিং করি না কেন, যদি আমরা অতিরিক্ত স্ট্রেস নিই তাহলে ওজন কমানো খুব কঠিন হবে। সেই জন্য প্রথমে যোগব্যায়াম বা মেডিটেশনের মাধ্যমে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হব। এর পরে, আমাদের খাবারের দিকে মনোযোগ দিতে হবে এবং অতিরিক্ত নুনযুক্ত কিছু খাবার না খাওয়া অভ্যাস করতে হবে। এতে হঠাৎই শরীরে জল বেড়ে গিয়ে ওজন বেড়ে যেতে পারে। এই নিয়মগুলি মাথায় রাখলে হঠাৎ ওজন বেড়ে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
চাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা ডা. প্রভাস জানান যে, আমরা যতই ডায়েটিং করি না কেন, যদি আমরা অতিরিক্ত স্ট্রেস নিই তাহলে ওজন কমানো খুব কঠিন হবে। সেই জন্য প্রথমে যোগব্যায়াম বা মেডিটেশনের মাধ্যমে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে হব। এর পরে, আমাদের খাবারের দিকে মনোযোগ দিতে হবে এবং অতিরিক্ত নুনযুক্ত কিছু খাবার না খাওয়া অভ্যাস করতে হবে। এতে হঠাৎই শরীরে জল বেড়ে গিয়ে ওজন বেড়ে যেতে পারে। এই নিয়মগুলি মাথায় রাখলে হঠাৎ ওজন বেড়ে যাওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।

Why women get fat after marriage: ‘বিয়ের জল’ গায়ে পড়লেই কেন ওজন বাড়ে মেয়েদের? আসল কারণ জানুন

ভালবাসার মানুষ কাছে থাকলে মন খুশি থাকে। তাতে আগের চেয়ে স্বাস্থ্যবান হয়ে পড়েন অনেক যুগল। তবে কথায় বলে, বিয়ের পর নাকি বাঙালি মেয়েরা মোটা হয়ে যান, এর পেছনে রয়েছে কি কোনও গভীর কারণ?
ভালবাসার মানুষ কাছে থাকলে মন খুশি থাকে। তাতে আগের চেয়ে স্বাস্থ্যবান হয়ে পড়েন অনেক যুগল। তবে কথায় বলে, বিয়ের পর নাকি বাঙালি মেয়েরা মোটা হয়ে যান, এর পেছনে রয়েছে কি কোনও গভীর কারণ?
বিয়ের পর নারী-পুরুষ উভয়েরই ওজন বাড়তে দেখা যায়। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মহিলাদের ওজন বাড়ে বেশি। সমীক্ষা বলছে, পুরুষদের থেকে প্রায় আড়াই গুণ বেশি বাড়ে! একেই বলে বিয়ের জল গায়ে লাগা, বা ইংরেজিতে 'লাভ ওয়েট'।
বিয়ের পর নারী-পুরুষ উভয়েরই ওজন বাড়তে দেখা যায়। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে মহিলাদের ওজন বাড়ে বেশি। সমীক্ষা বলছে, পুরুষদের থেকে প্রায় আড়াই গুণ বেশি বাড়ে! একেই বলে বিয়ের জল গায়ে লাগা, বা ইংরেজিতে ‘লাভ ওয়েট’।
অনেকের ধারণা, বিয়ের পর নিয়মিত শারীরিক মিলনই এই ওজন বৃদ্ধির কারণ। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। চিকিৎসক শ্যাম মিথিয়া জানান, বিয়ের পর হ্যাপি হরমোন বা সেরোটোনিন বেশি নিঃসৃত হয়। এই হরমোনের ক্ষরণে জেল্লা আসতে পারে। তবে ওজন বাড়ার জন্য অন্য কিছু দায়ী।
অনেকের ধারণা, বিয়ের পর নিয়মিত শারীরিক মিলনই এই ওজন বৃদ্ধির কারণ। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। চিকিৎসক শ্যাম মিথিয়া জানান, বিয়ের পর হ্যাপি হরমোন বা সেরোটোনিন বেশি নিঃসৃত হয়। এই হরমোনের ক্ষরণে জেল্লা আসতে পারে। তবে ওজন বাড়ার জন্য অন্য কিছু দায়ী।
মানুষ ভালবাসা পেলে নিরাপদ বোধ করে। সুখী হয়। তখন তার খাবারের প্রতিও আকর্ষণ বাড়ে। বিশেষ করে মিষ্টি ও ভাজাভুজি এবং জাঙ্কফুড বেশি খাওয়া হয়। সিঙ্গল থাকার সময় মেয়েরা যতটা সতর্ক থাকেন, বিয়ের পর আর থাকেন না, তাই এমন হয় বলে জানান চিকিৎসক।
মানুষ ভালবাসা পেলে নিরাপদ বোধ করে। সুখী হয়। তখন তার খাবারের প্রতিও আকর্ষণ বাড়ে। বিশেষ করে মিষ্টি ও ভাজাভুজি এবং জাঙ্কফুড বেশি খাওয়া হয়। সিঙ্গল থাকার সময় মেয়েরা যতটা সতর্ক থাকেন, বিয়ের পর আর থাকেন না, তাই এমন হয় বলে জানান চিকিৎসক।
স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে বেশি রেস্তোরাঁয় যান বিয়ের পর, তাতেও নিয়মিত বাইরের খাবার খেয়ে ওজন বাড়ে। বিয়ের পর ঘন ঘন পার্টি হলে বাড়িতেও কোল্ড ড্রিঙ্কস, মদ, মিষ্টি এবং স্ন্যাকস খাওয়ার পরিমাণ বাড়ে।
স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে বেশি রেস্তোরাঁয় যান বিয়ের পর, তাতেও নিয়মিত বাইরের খাবার খেয়ে ওজন বাড়ে। বিয়ের পর ঘন ঘন পার্টি হলে বাড়িতেও কোল্ড ড্রিঙ্কস, মদ, মিষ্টি এবং স্ন্যাকস খাওয়ার পরিমাণ বাড়ে।
বিয়ের পর সংসারের দায়িত্ব বাড়লে কিছু ক্ষেত্রে মানসিক চাপ বাড়ে এবং ঘুম কমে। অভ্যাস বদলে সামগ্রিক ভাবে ওজন বাড়ে। বাকিটা পারিবারিক ধাত। মায়ের ওজন বিয়ের পর বেড়ে থাকলে মেয়েরও বাড়ে এমনটাই দেখা গিয়েছে।
বিয়ের পর সংসারের দায়িত্ব বাড়লে কিছু ক্ষেত্রে মানসিক চাপ বাড়ে এবং ঘুম কমে। অভ্যাস বদলে সামগ্রিক ভাবে ওজন বাড়ে। বাকিটা পারিবারিক ধাত। মায়ের ওজন বিয়ের পর বেড়ে থাকলে মেয়েরও বাড়ে এমনটাই দেখা গিয়েছে।

Health Tips: নিশ্চিন্তে খান পাকা আম, বশে থাকবে ওজন-ডায়াবেটিস! শুধু মানতে হবে এই ‘নিয়ম’, রোজ ক’টা করে কীভাবে খাবেন? জানলেই কেল্লাফতে

Diabetes-Mango: ওজন-ডায়াবেটিস হুড়মুড়িয়ে বাড়ছে! গপগপ করে পাকা আম খাচ্ছেন? রোজ ক'টা করে খাবেন? সঠিক 'নিয়ম'-মানলেই বশে থাকবে সুগার
Diabetes-Mango: ওজন-ডায়াবেটিস হুড়মুড়িয়ে বাড়ছে! গপগপ করে পাকা আম খাচ্ছেন? রোজ ক’টা করে খাবেন? সঠিক ‘নিয়ম’-মানলেই বশে থাকবে সুগার
আম খেতে ভালবাসলেও অনেকেরই ধারণা রোজ আম খেলেই ওজন বাড়ে৷  আবার যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারাও আম খেতে ভালবাসলেও সুগার বাড়ার ভয়ে অনেকেই খান না৷ কেউ কেউ আবার শরীরের তোয়াক্কা না করেই রোজ আম খান৷
আম খেতে ভালবাসলেও অনেকেরই ধারণা রোজ আম খেলেই ওজন বাড়ে৷ আবার যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তারাও আম খেতে ভালবাসলেও সুগার বাড়ার ভয়ে অনেকেই খান না৷ কেউ কেউ আবার শরীরের তোয়াক্কা না করেই রোজ আম খান৷
 আম খেলেই কি সুগার ও ওজন বাড়ে? এই নিয়ে নানা মতও রয়েছে৷ বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডায়াবেটিসে সবসময় কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যুক্ত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়৷  ফাইবারের পরিমাণ বেশি খাবার খাওয়াই সুগারের রোগীদের জন্য ভাল৷
আম খেলেই কি সুগার ও ওজন বাড়ে? এই নিয়ে নানা মতও রয়েছে৷ বিশেষজ্ঞরা বলেন, ডায়াবেটিসে সবসময় কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যুক্ত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়৷ ফাইবারের পরিমাণ বেশি খাবার খাওয়াই সুগারের রোগীদের জন্য ভাল৷
হেলথলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকা আমের মধ্যে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজের মতো শর্করা রয়েছে। পাকা আম অতিরিক্ত খেলে সুগার লেভেল আচমকা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে অল্প পরিমাণে খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কোনও ভয় নেই।
হেলথলাইনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকা আমের মধ্যে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজের মতো শর্করা রয়েছে। পাকা আম অতিরিক্ত খেলে সুগার লেভেল আচমকা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে অল্প পরিমাণে খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কোনও ভয় নেই।
একটি মাঝারি সাইজের পাকা আমের মধ্যে প্রায় ১৫০ ক্যালরি থাকে৷ তাই অতিরিক্ত আম খেলে সুগার বাড়ার পাশাপাশি ওজন বাড়ারও ভয় থাকে৷
একটি মাঝারি সাইজের পাকা আমের মধ্যে প্রায় ১৫০ ক্যালরি থাকে৷ তাই অতিরিক্ত আম খেলে সুগার বাড়ার পাশাপাশি ওজন বাড়ারও ভয় থাকে৷
সুগারের রোগীদের লো-ক্যালরি খাবার খাওয়া উচিত৷ তাই পাকা আম খাওয়ার আগে একটু সাবধানতা বজায় রাখতেই হবে অন্যথায় ওজন ও ডায়াবেটিস দুটোই বাড়তে পারে৷
সুগারের রোগীদের লো-ক্যালরি খাবার খাওয়া উচিত৷ তাই পাকা আম খাওয়ার আগে একটু সাবধানতা বজায় রাখতেই হবে অন্যথায় ওজন ও ডায়াবেটিস দুটোই বাড়তে পারে৷
আম খাওয়াও শরীরের জন্য বিরাট উপকারী৷ এই কারণেই আমকে সুপারফুড বলা হয়৷  আমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, সি এবং ই এবং হাজারো গুণ৷
আম খাওয়াও শরীরের জন্য বিরাট উপকারী৷ এই কারণেই আমকে সুপারফুড বলা হয়৷ আমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, সি এবং ই এবং হাজারো গুণ৷
আমের মধ্যে থাকা এসব উপাদান ক্যালসিয়াম মেটাবলিজমে সাহায্য করে৷  হাড়ের ক্ষয়ের সম্ভাবনা কমায়। এছাড়াও কোলাজেন গঠনে, ইউভি রশ্মি হাত থেকে ক্ষয় প্রতিরোধে এবং ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্য গঠনে সাহায্য করে পাকা আম। পাকা আম খেলে এসব উপকারিতাও পাবেন। তবে সবটাই পরিমাণ মতো খেতে হবে৷
আমের মধ্যে থাকা এসব উপাদান ক্যালসিয়াম মেটাবলিজমে সাহায্য করে৷ হাড়ের ক্ষয়ের সম্ভাবনা কমায়। এছাড়াও কোলাজেন গঠনে, ইউভি রশ্মি হাত থেকে ক্ষয় প্রতিরোধে এবং ত্বক ও চোখের স্বাস্থ্য গঠনে সাহায্য করে পাকা আম। পাকা আম খেলে এসব উপকারিতাও পাবেন। তবে সবটাই পরিমাণ মতো খেতে হবে৷
এবার জানতে হবে সুগারের রোগীরা রোজ ক'টা করে আম খেতে পারেন? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সুগারের রোগীরা ছোট সাইজের পাকা আম সকাল বেলার দিকে খাওয়ার চেষ্টা করুন৷ তাহলে হজমের কোনও সমস্যা হবে না৷
এবার জানতে হবে সুগারের রোগীরা রোজ ক’টা করে আম খেতে পারেন? বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, সুগারের রোগীরা ছোট সাইজের পাকা আম সকাল বেলার দিকে খাওয়ার চেষ্টা করুন৷ তাহলে হজমের কোনও সমস্যা হবে না৷
আমের মধ্যে যেহেতু  ক্যালরি ও শর্করা বেশি রয়েছে ,তাই যেদিন পাকা আম খাবেন সেদিন অন্য কোনও মিষ্টি না খাওয়ার চেষ্টা করুন৷ এই নিয়ম মানলেই বশে থাকবে ডায়াবেটিস ও ওজন৷
আমের মধ্যে যেহেতু ক্যালরি ও শর্করা বেশি রয়েছে ,তাই যেদিন পাকা আম খাবেন সেদিন অন্য কোনও মিষ্টি না খাওয়ার চেষ্টা করুন৷ এই নিয়ম মানলেই বশে থাকবে ডায়াবেটিস ও ওজন৷

Beer: ঠান্ডা বিয়ার খেলেই কি তলপেটের মেদ হু হু করে বাড়ে? চুমুক দেওয়ার আগে সাবধান…! জানুন কী বলছেন বিশেষজ্ঞ?

প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল অবস্থা ছোট থেকে বড় সকলের৷ গরম পড়তে না পড়তেই অনেকেই মদ খাওয়া অনেকটাই কমিয়ে দেন বরং তার বদলে ঠান্ডা বিয়ার খেতেই পছন্দ করেন। অনেকেই মনে করেন যে এই গ্রীষ্মে ঠান্ডা বিয়ার খেলে শরীর ঠান্ডা হয়৷
প্রচণ্ড গরমে নাজেহাল অবস্থা ছোট থেকে বড় সকলের৷ গরম পড়তে না পড়তেই অনেকেই মদ খাওয়া অনেকটাই কমিয়ে দেন বরং তার বদলে ঠান্ডা বিয়ার খেতেই পছন্দ করেন। অনেকেই মনে করেন যে এই গ্রীষ্মে ঠান্ডা বিয়ার খেলে শরীর ঠান্ডা হয়৷
তবে অনেকে আবার বলেন, গরমে অতিরিক্ত বিয়ার খেলে শরীর ঠান্ডা হলেও তলপেটে খুব তাড়াতাড়ি চর্বি জমতে শুরু করে৷ এটা কি আদৌ ঠিক ৷ বিয়ার খেলে কি পেটে চর্বি জমে? আসল সত্যিটা জেনে নিন বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে৷
তবে অনেকে আবার বলেন, গরমে অতিরিক্ত বিয়ার খেলে শরীর ঠান্ডা হলেও তলপেটে খুব তাড়াতাড়ি চর্বি জমতে শুরু করে৷ এটা কি আদৌ ঠিক ৷ বিয়ার খেলে কি পেটে চর্বি জমে? আসল সত্যিটা জেনে নিন বিশেষজ্ঞের কাছ থেকে৷
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের চিকিৎসক ড. ড্যানিয়েল অ্যালেন বলেন, পেটের কাছে জমে থাকা চর্বি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই বিপজ্জনক।বিয়ার খেলে পেটের চর্বি  বাড়ে, এমনটা এখন পর্যন্ত কোনও গবেষণা নেই যা প্রমাণ করেছে৷ তবে সীমিত পরিমাণে বিয়ার খেলে শুধু পাকস্থলীর চর্বি বাড়ে, এবং ওজন বৃদ্ধির জন্য বিয়ার এবং অ্যালকোহলও দায়ী হতে পারে এমন জোরালো প্রমাণ রয়েছে।
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের চিকিৎসক ড. ড্যানিয়েল অ্যালেন বলেন, পেটের কাছে জমে থাকা চর্বি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই বিপজ্জনক।বিয়ার খেলে পেটের চর্বি বাড়ে, এমনটা এখন পর্যন্ত কোনও গবেষণা নেই যা প্রমাণ করেছে৷ তবে সীমিত পরিমাণে বিয়ার খেলে শুধু পাকস্থলীর চর্বি বাড়ে, এবং ওজন বৃদ্ধির জন্য বিয়ার এবং অ্যালকোহলও দায়ী হতে পারে এমন জোরালো প্রমাণ রয়েছে।
 বিয়ার খেলে যেমন শরীরকে ঠান্ডা হয়। তেমনই এক ক্যান বিয়ার ১৫০ ক্যালরি পর্যন্ত সরবরাহ করতে পারে। একই সময়ে, আপনি যখন অ্যালকোহল পান করেন, তখন এটি খিদেও বাড়িয়ে দেয়। এই কারণেই অ্যালকোহল বা বিয়ার খাওয়ার পরে খাবার খাওয়ার ইচ্ছা বেশি হয়।
বিয়ার খেলে যেমন শরীরকে ঠান্ডা হয়। তেমনই এক ক্যান বিয়ার ১৫০ ক্যালরি পর্যন্ত সরবরাহ করতে পারে। একই সময়ে, আপনি যখন অ্যালকোহল পান করেন, তখন এটি খিদেও বাড়িয়ে দেয়। এই কারণেই অ্যালকোহল বা বিয়ার খাওয়ার পরে খাবার খাওয়ার ইচ্ছা বেশি হয়।
সবচেয়ে বড় কথা হল আপনি যখন অ্যালকোহল খান, তখন এটি শরীরের চর্বি পোড়ানোর ক্ষমতাকে বাধা দেয়।  লিভার প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং চর্বি বিপাক করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, কিন্তু যখন এটিকে অ্যালকোহল এবং এই জিনিসগুলিকে বিপাক করার বিকল্প দেওয়া হয়, তখন লিভার চর্বি বিপাক করতে আগ্রহ দেখায় না বরং অ্যালকোহল বিপাক করা শুরু করে। তাই পেটের কাছে চর্বি জমতে শুরু করে। সুতরাং উভয় পরিস্থিতিতেই অতিরিক্ত বিয়ার বা অ্যালকোহল খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।
সবচেয়ে বড় কথা হল আপনি যখন অ্যালকোহল খান, তখন এটি শরীরের চর্বি পোড়ানোর ক্ষমতাকে বাধা দেয়। লিভার প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং চর্বি বিপাক করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, কিন্তু যখন এটিকে অ্যালকোহল এবং এই জিনিসগুলিকে বিপাক করার বিকল্প দেওয়া হয়, তখন লিভার চর্বি বিপাক করতে আগ্রহ দেখায় না বরং অ্যালকোহল বিপাক করা শুরু করে। তাই পেটের কাছে চর্বি জমতে শুরু করে। সুতরাং উভয় পরিস্থিতিতেই অতিরিক্ত বিয়ার বা অ্যালকোহল খাওয়া শরীরের জন্য ক্ষতিকারক।
এই ক্যালোরি যে কোনও আকারে আসতে পারে। অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করে যেমন শরীরে ক্যালরি জমতে পারে তেমনি মিষ্টি জিনিস, অতিরিক্ত খাওয়া, ভাজা খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরির জন্য দায়ী।
এই ক্যালোরি যে কোনও আকারে আসতে পারে। অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করে যেমন শরীরে ক্যালরি জমতে পারে তেমনি মিষ্টি জিনিস, অতিরিক্ত খাওয়া, ভাজা খাবার, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি শরীরে অতিরিক্ত ক্যালরির জন্য দায়ী।
চিকিৎসক আরও জানিয়েছেন, আপনি যদি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ক্যালরি গ্রহণ করেন এবং এই ক্যালোরিগুলি ব্যয় করার জন্য কঠোর পরিশ্রম না করেন তবে তা ফ্যাটে রূপান্তরিত হবে। এবং এটি পেটের চর্বির জন্য দায়ী ফ্যাক্টর।
চিকিৎসক আরও জানিয়েছেন, আপনি যদি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ক্যালরি গ্রহণ করেন এবং এই ক্যালোরিগুলি ব্যয় করার জন্য কঠোর পরিশ্রম না করেন তবে তা ফ্যাটে রূপান্তরিত হবে। এবং এটি পেটের চর্বির জন্য দায়ী ফ্যাক্টর।
পেটে জমে থাকা চর্বি কমাতে সবার আগে উচ্চ ক্যালরিযুক্ত জিনিস নিয়ন্ত্রণ করুন। ক্যালরি বার্ন করতে, কঠোর পরিশ্রম করুন, আর নিয়মিত ব্যায়াম করুন। বেশি করে সবুজ শাক-সবজি এবং তাজা ফলমূল খান। আপনি যদি ওয়াইন বা বিয়ার পান করেন তবে তা পরিমাণে খুব কম খাওয়াই শরীরের জন্য ভাল।
পেটে জমে থাকা চর্বি কমাতে সবার আগে উচ্চ ক্যালরিযুক্ত জিনিস নিয়ন্ত্রণ করুন। ক্যালরি বার্ন করতে, কঠোর পরিশ্রম করুন, আর নিয়মিত ব্যায়াম করুন। বেশি করে সবুজ শাক-সবজি এবং তাজা ফলমূল খান। আপনি যদি ওয়াইন বা বিয়ার পান করেন তবে তা পরিমাণে খুব কম খাওয়াই শরীরের জন্য ভাল।

Diabetes Control Tips: বদলে ফেলুন এই ৫ অভ‍্যাস! নাহলে তড়তড়িয়ে বাড়বে সুগার! ওজনও বাড়বে হুড়মুড়িয়ে

বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। আগেকার দিনে মানুষ ৪০ বছর বয়সের পেরলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। কিন্তু আজকাল এটি তরুণদেরও প্রভাবিত করছে। এই রোগের সবচেয়ে বড় কারণ অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং খারাপ খাদ্যাভ্যাস। এর মধ্যে শূন্য শারীরিক কার্যকলাপও অন্তর্ভুক্ত।
বর্তমানে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। আগেকার দিনে মানুষ ৪০ বছর বয়সের পেরলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। কিন্তু আজকাল এটি তরুণদেরও প্রভাবিত করছে। এই রোগের সবচেয়ে বড় কারণ অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং খারাপ খাদ্যাভ্যাস। এর মধ্যে শূন্য শারীরিক কার্যকলাপও অন্তর্ভুক্ত।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বিভিন্ন খারাপ অভ্যাসের কারণে দায়ী করেন। এমন পরিস্থিতিতে আপনার খাদ্যাভ্যাস ও খাদ্যাভ্যাসের উন্নতি ঘটালে আপনার সুগার লেভেল দ্রুত নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। আসুন জেনে নিই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কোন অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করা উচিত?
বিশেষজ্ঞদের মতে, বিভিন্ন খারাপ অভ্যাসের কারণে দায়ী করেন। এমন পরিস্থিতিতে আপনার খাদ্যাভ্যাস ও খাদ্যাভ্যাসের উন্নতি ঘটালে আপনার সুগার লেভেল দ্রুত নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। আসুন জেনে নিই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কোন অভ্যাস অবিলম্বে ত্যাগ করা উচিত?
এই ৫টি খারাপ অভ্যাস দ্রুত চিনির মাত্রা বাড়ায়খাওয়ার পরপরই ঘুমানো: মেডিক‍্যাল নিউজ টুডে-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্বাস্থ্যকর খাবার এবং আপনার ভাল অভ্যাস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এমন অবস্থায় খাবার খাওয়ার পরপরই ঘুমিয়ে পড়লে তা একটি খারাপ অভ্যাসগুলোর মধ‍্যে একটি। অতএব, খাবার খাওয়ার প্রায় ২ থেকে ৩ ঘন্টা পরেই ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
এই ৫টি খারাপ অভ্যাস দ্রুত চিনির মাত্রা বাড়ায়
খাওয়ার পরপরই ঘুমানো: মেডিক‍্যাল নিউজ টুডে-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্বাস্থ্যকর খাবার এবং আপনার ভাল অভ্যাস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এমন অবস্থায় খাবার খাওয়ার পরপরই ঘুমিয়ে পড়লে তা একটি খারাপ অভ্যাসগুলোর মধ‍্যে একটি। অতএব, খাবার খাওয়ার প্রায় ২ থেকে ৩ ঘন্টা পরেই ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করুন।
রাতে দেরি করে খাওয়ার অভ্যাস: আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাদের রাতে দেরি করে খাওয়ার অভ্যাস আছে। আপনিও যদি এমন হয়ে থাকেন তাহলে এই অভ্যাস ত্যাগ করুন। আসলে, আপনি যখন রাতে দেরি করে খান, তখন আমাদের পেট তা সঠিকভাবে হজম করতে পারে না। এতে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে। আপনার এই অভ্যাস হার্ট অ্যাটাক, ডায়াবেটিস ইত্যাদির ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই সন্ধ্যা ৭টার আগে খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
রাতে দেরি করে খাওয়ার অভ্যাস: আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাদের রাতে দেরি করে খাওয়ার অভ্যাস আছে। আপনিও যদি এমন হয়ে থাকেন তাহলে এই অভ্যাস ত্যাগ করুন। আসলে, আপনি যখন রাতে দেরি করে খান, তখন আমাদের পেট তা সঠিকভাবে হজম করতে পারে না। এতে অনেক ধরনের সমস্যা হতে পারে। আপনার এই অভ্যাস হার্ট অ্যাটাক, ডায়াবেটিস ইত্যাদির ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই সন্ধ্যা ৭টার আগে খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
চিনি ও ময়দা পরিহার: ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের চিনি, ময়দা, গ্লুটেন যুক্ত আইটেম, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকতে হবে। এই জিনিসগুলো ডায়েটে যোগ করলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আসলে, এই সমস্ত জিনিসগুলিতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট এবং ক্যালোরি রয়েছে, যা চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে।
চিনি ও ময়দা পরিহার: ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের চিনি, ময়দা, গ্লুটেন যুক্ত আইটেম, প্রক্রিয়াজাত খাবার ইত্যাদি থেকে দূরে থাকতে হবে। এই জিনিসগুলো ডায়েটে যোগ করলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আসলে, এই সমস্ত জিনিসগুলিতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট এবং ক্যালোরি রয়েছে, যা চিনির মাত্রা বাড়াতে পারে।
দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা: আপনি যদি ডায়াবেটিসের বিপদ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে চান বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে আজ থেকেই বসে থাকা জীবনযাপন ত্যাগ করুন। আসলে আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক জায়গায় বসে কাজ করেন। এমতাবস্থায় সুগার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। আপনি যদি আপনার সুগার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাহলে অন্তত ৪০ মিনিট ব্যায়াম করুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
দীর্ঘক্ষণ বসে থাকা: আপনি যদি ডায়াবেটিসের বিপদ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে চান বা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে চান, তাহলে আজ থেকেই বসে থাকা জীবনযাপন ত্যাগ করুন। আসলে আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা একটানা ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক জায়গায় বসে কাজ করেন। এমতাবস্থায় সুগার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। আপনি যদি আপনার সুগার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাহলে অন্তত ৪০ মিনিট ব্যায়াম করুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Weight Gain Tips: ভয়ানক বিকট চেহারা…! হাড় বেরিয়ে আসছে? কীভাবে বাড়াবেন ওজন? ১০-২০টা করে রোজ খান ‘এই’ জিনিস, ৩০ দিনেই ভোলবদল

বিশ্বের এক বিশাল জনগোষ্ঠী যখন স্থূলতার সঙ্গে লড়াই করছে, তখন  কিছু মানুষ ওজন কমার সমস্যায় জর্জরিত হচ্ছে৷  শুধু তাই নয়, জামাকাপড় সঠিকভাবে ফিট না করার কারণেও রাস্তায় বেরতে অস্বস্তিতে পড়তে হচ্ছে।
বিশ্বের এক বিশাল জনগোষ্ঠী যখন স্থূলতার সঙ্গে লড়াই করছে, তখন কিছু মানুষ ওজন কমার সমস্যায় জর্জরিত হচ্ছে৷ শুধু তাই নয়, জামাকাপড় সঠিকভাবে ফিট না করার কারণেও রাস্তায় বেরতে অস্বস্তিতে পড়তে হচ্ছে।
রোগা হওয়ার জন্য অনেকেই অনেক কিছু করে থাকেন৷ কিন্তু অনেকেই আবার কোনও কারণ ছাড়াই আচমকা রোগা হতে শুরু করেন৷ এতটাই ওজন কমতে থাকে যে শরীরের হাড়ও পর্যন্ত দেখা দিতে শুরু করে৷ যা রীতিমতো উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়৷ এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন জেনে নিন চিকিৎসকের কাছ থেকে৷
রোগা হওয়ার জন্য অনেকেই অনেক কিছু করে থাকেন৷ কিন্তু অনেকেই আবার কোনও কারণ ছাড়াই আচমকা রোগা হতে শুরু করেন৷ এতটাই ওজন কমতে থাকে যে শরীরের হাড়ও পর্যন্ত দেখা দিতে শুরু করে৷ যা রীতিমতো উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়৷ এমন পরিস্থিতিতে কী করবেন জেনে নিন চিকিৎসকের কাছ থেকে৷
ওজন বাড়া নিয়ে যেমন চিন্তা হয় তেমনই আচমকা ওজন কমতে শুরু করলেও তা ভীষণই চিন্তার বিষয়৷ লখনউয়ের সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডা. সর্বেশ কুমার ওজন বাড়ানোর মোক্ষম দাওয়াই দিয়েছেন৷
ওজন বাড়া নিয়ে যেমন চিন্তা হয় তেমনই আচমকা ওজন কমতে শুরু করলেও তা ভীষণই চিন্তার বিষয়৷ লখনউয়ের সরকারি আয়ুর্বেদ কলেজ ও হাসপাতালের ডা. সর্বেশ কুমার ওজন বাড়ানোর মোক্ষম দাওয়াই দিয়েছেন৷
ডা. সর্বেশ কুমার জানান, আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান, তাহলে  অবশ্যই কিশমিশ খাওয়া উচিত। ওজন বাড়াতে চাইলে নিয়মিত ডায়েটে কিছু কিশমিশ রাখুন। এতে শুধু শরীরের ওজনই বাড়বে না, আরও অনেক রোগ প্রতিরোধ হবে।
ডা. সর্বেশ কুমার জানান, আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান, তাহলে অবশ্যই কিশমিশ খাওয়া উচিত। ওজন বাড়াতে চাইলে নিয়মিত ডায়েটে কিছু কিশমিশ রাখুন। এতে শুধু শরীরের ওজনই বাড়বে না, আরও অনেক রোগ প্রতিরোধ হবে।
জার্নাল ফর ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন রিসার্চের মতে, ক্যালরি সমৃদ্ধ কিশমিশ শরীরের ওজন বাড়াতে বেশি উপকারী। ১০০ গ্রাম কিশমিশে প্রায় ২৯৯ ক্যালরি রয়েছে। ১০০ গ্রাম কিশমিশে উপস্থিত ২৯৯ ক্যালরি আপনার দৈনিক ক্যালোরি গ্রহণের প্রায় ১৫%। কিশমিশ খেলে ওজন বৃদ্ধি এবং পুষ্টি গ্রহণেরও সম্পর্ক রয়েছে। তাই ওজন বাড়াতে চাইলে কিশমিশ খেতে পারেন।
জার্নাল ফর ফুড অ্যান্ড নিউট্রিশন রিসার্চের মতে, ক্যালরি সমৃদ্ধ কিশমিশ শরীরের ওজন বাড়াতে বেশি উপকারী। ১০০ গ্রাম কিশমিশে প্রায় ২৯৯ ক্যালরি রয়েছে। ১০০ গ্রাম কিশমিশে উপস্থিত ২৯৯ ক্যালরি আপনার দৈনিক ক্যালোরি গ্রহণের প্রায় ১৫%। কিশমিশ খেলে ওজন বৃদ্ধি এবং পুষ্টি গ্রহণেরও সম্পর্ক রয়েছে। তাই ওজন বাড়াতে চাইলে কিশমিশ খেতে পারেন।
ওজন বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন ১০ থেকে ২০টা করে কিশমিশ খেতে পারেন। এতে রয়েছে অনেক ধরনের পুষ্টি, যা স্বাস্থ্যের জন্য আরও অনেক উপকার করে। ক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, অনেক ধরনের ভিটামিন, কপার, প্রোটিন, পটাশিয়াম ইত্যাদি রয়েছে। এটি প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যকর একটি খাবার৷
ওজন বাড়াতে চাইলে প্রতিদিন ১০ থেকে ২০টা করে কিশমিশ খেতে পারেন। এতে রয়েছে অনেক ধরনের পুষ্টি, যা স্বাস্থ্যের জন্য আরও অনেক উপকার করে। ক্যালরি, কার্বোহাইড্রেট, আয়রন, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, অনেক ধরনের ভিটামিন, কপার, প্রোটিন, পটাশিয়াম ইত্যাদি রয়েছে। এটি প্রাপ্তবয়স্কদের পাশাপাশি শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যকর একটি খাবার৷
কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। আসলে, আপনি যখন বেশি ক্যালরি সমৃদ্ধ জিনিস খান, তখন তা দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। তবে কিশমিশ ছাড়াও অন্যান্য ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবারও অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি থাকে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি এবং কার্বোহাইড্রেট, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। আসলে, আপনি যখন বেশি ক্যালরি সমৃদ্ধ জিনিস খান, তখন তা দ্রুত ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। তবে কিশমিশ ছাড়াও অন্যান্য ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবারও অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
বিশেষজ্ঞের মতে, আপনি যদি দ্রুত ওজন বাড়াতে চান, তাহলে ১০-২০টি কিশমিশ এবং 1 গ্লাস দুধ খান। একই সময়ে, আপনি যদি কিশমিশের সমস্ত পুষ্টির সুবিধা নিতে চান, তবে এক কাপ ফুল ফ্যাট দুধে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন কিশমিশ এবং পরের দিন এটি খান। এছাড়া সারারাত জলে ভিজিয়ে পরদিন সকালেও কিশমিশ খেতে পারেন৷ চাইলে বিভিন্ন খাবারের মধ্যে দিয়েও খেতে পারেন৷
বিশেষজ্ঞের মতে, আপনি যদি দ্রুত ওজন বাড়াতে চান, তাহলে ১০-২০টি কিশমিশ এবং 1 গ্লাস দুধ খান। একই সময়ে, আপনি যদি কিশমিশের সমস্ত পুষ্টির সুবিধা নিতে চান, তবে এক কাপ ফুল ফ্যাট দুধে সারারাত ভিজিয়ে রাখুন কিশমিশ এবং পরের দিন এটি খান। এছাড়া সারারাত জলে ভিজিয়ে পরদিন সকালেও কিশমিশ খেতে পারেন৷ চাইলে বিভিন্ন খাবারের মধ্যে দিয়েও খেতে পারেন৷