Tag Archives: Bollywood

বিনোদন

Gossip: এত ঝামেলার পর সেই বরের সঙ্গেই সংসার? আসছে সন্তান? প্রেগন্যান্ট নাকি সুশান্তের প্রাক্তন প্রেমিকা অঙ্কিতা লোখন্ডে

May 14, 2024 Bangla Digital Desk

অঙ্কিতা লোখান্ডে, বিগ বস ১৭-র প্রতিযোগী৷ অভিনেত্রী হিসেবে তিনি বেশ জনপ্রিয়৷ তবে তিনি সিরিয়াল স্টার৷ এবং অবশ্যই প্রয়াত সুশান্ত সিং রাজপুতের প্রাক্তন গার্লফ্রেন্ড হিসেবে তাঁর পরিচিতি৷ তিনি কি এখন প্রেগন্যান্ট? এই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে চারিদিকে৷

পবিত্র রিস্তা ধারাবাহিক থেকে তাঁর যাত্রা শুরু৷ এবং সেই সিরিয়াল থেকেই তিনি খ্যাতির শিখরে পৌঁছন৷ তারপর আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি৷ একে একে অনেক কাজ এসেছে তাঁর ঝুলিতে৷ অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন অঙ্কিতা৷

এখন তিনি বিবাহিত৷ তাঁর স্বামী ভিকি জৈন৷ সুশান্ত সিং-এর সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙার পর বেশ কয়েকদিন সিঙ্গল ছিলেন অঙ্কিতা৷ তারপর শুরু হয় অঙ্কিতা-ভিকির প্রেম৷ তাঁর সঙ্গেই সংসার পাতেন নায়িকা৷ এমনকী সুশান্তের মৃত্যুর সময় খুবই ভেঙে পড়েন অঙ্কিতা৷ তাঁর মন শক্ত রাখার জন্য পাশে ছিলেন ভিকি তাঁর পাশে ছিলেন ভিকি৷

কিন্তু এরপরই ঘটে গেল জীবনেই সেই ঘটনা৷ বিয়ের পর ভিকি ও অঙ্কিতা দু’জনেই গিয়েছিলেন বিগ বসের ঘরে, প্রতিযোগী হিসেবে৷ আর সেখানেই জনসমক্ষে চলে এল তাঁদের নোংরা লড়াই, একে অপরের প্রতি ঘৃণা৷ ছবি না ভিডিওতে দেখানো ভালবাসা যেন উবে গেল৷

এমকী অঙ্কিতার শাশুড়িও বৌমার নামে নিন্দে মন্দ করতে ছাড়ননি৷ একটা সময় মনে হতেই লাগল যেন অঙ্কিতা ও ভিকির বিচ্ছেদ হয়ে যাবে৷ তবে সেদিকে এগোয়নি তাঁদের সম্পর্ক৷ বরং আরও মধুর হয়েছে তাঁদের প্রেম৷ নতুন খবরই তার প্রমাণ৷

শোনা যাচ্ছে অঙ্কিতা লোখান্ডে নাকি মা হতে চলেছেন! খুবই খুশির খবর অঙ্কিতা-ভিকির বাড়িতে৷ তবে কোথা থেকে জানা গেল যে তিনি প্রেগন্যান্ট?

আসলে মাদার্স ডে শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে অঙ্কিতা তাঁর মাকে এবং নিজেকেও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন৷ সেই থেকেই শুরু হয়েছে জল্পনা৷ তবে এই নিয়ে প্রকাশ্যে কিছু জানাননি৷ এখন দেখাই যাক ঘটনা কতটা সত্যি৷

বিনোদন

Preity Zinta and Suchitra Pillai: ‘বয়ফ্রেন্ড ছিনতাই করে’! প্রীতির মন ভেঙেই কি অন্য নায়িকাকে বিয়ে? দুই নায়িকার প্রেমজীবনে ঝড় তোলেন বিদেশি, কটাক্ষে বিদ্ধ সুচিত্রা!

Gallery May 13, 2024 Bangla Digital Desk

‘এক ফুল, দুই মালি’, এই পুরনো প্রবাদ যে কত কত ক্ষেত্রে কার্যকরী, তা গুনে শেষ করা যাবে না। আমজনতা থেকে তারকা, সকলেই এই পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন। এবার প্রকাশ্যে এল আরও এক ঘটনা। খবর এল বলিপাড়া থেকে।

‘দিল চাহতা হ্যায়’ ছবির অভিনেত্রী সুচিত্রা পিল্লাইকে মনে আছে? সইফ আলি খানের রাগী বান্ধবীর চরিত্রে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। সেই ছবিতেই প্রীতি জিন্টারও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। আমির খানের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন বলি তারকা।

কিন্তু আপনারা জানেন কি, এই দুই অভিনেত্রীর মধ্যে বিশেষ সংযোগ রয়েছে? সুচিত্রা সম্প্রতি প্রকাশ করেছেন, তাঁর স্বামী লার্স কেজেল্ডসেন একসময়ে প্রীতির সঙ্গে প্রেম করতেন। এক সময়ে এই কারণে সুচিত্রাকে নানা ধরনের কটাক্ষ, সমালোচনা শুনতে হয়েছিল।

সুচিত্রা জানান, প্রীতি এবং লার্সের বিচ্ছেদ একেবারেই তাঁর জন্য হয়নি। তা সত্ত্বেও সুচিত্রাকে সেই সময়ে প্রেমিক চোরের মতো কুৎসিত তকমা দেওয়া হয়েছিল।

এমন তকমা কি প্রীতিই দিয়েছিলেন? প্রশ্নের উত্তরে সুচিত্রা সাক্ষাৎকারে বলেন, “না, এটি অন্য কারও কাছ থেকে শুনেছিলাম। প্রীতি আর আমি কখনওই বন্ধু ছিলাম না। কেবল পরিচিত ছিলাম কারণ আমাদের এক কমন বন্ধু ছিল।’’

‘‘তবে, হ্যাঁ, লার্স কিছু সময়ের জন্য প্রীতির সঙ্গে প্রেম করেছিল। কিন্তু আমার সঙ্গে দেখা হওয়ার অনেক আগেই তাঁদের ব্রেকআপ হয়েছিল এবং শুধুমাত্র এই অংশটিই সত্য। আমি তাঁদের মধ্যে আসিনি, তাঁরা সম্পূর্ণ ভিন্ন কারণে আলাদা হয়ে যায়।”

“যে বড় খবর হয়েছিল, সেটি একটা বড় ভুল বোঝাবুঝির কারণে হয়েছিল। আমি তাতে ছিলাম না। কিন্তু আমি ইংল্যান্ড থেকে ফিরে আসার পর দেখি বেশ কয়েকটি ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে আমাকে ‘বয়ফ্রেন্ড ছিনতাইকারী’ বলা হয়।’’

‘‘শিরোনাম ছিল, ‘সুচিত্রা পিল্লাই একজন বয়ফ্রেন্ড ছিনতাইকারী’ কারণ আমি তখন অ্যান্ড্রু কোয়েনের সঙ্গে প্রেম করছি। যিনি ভারতে স্টার টেলিভিশন শুরু করেছিলেন। ওই সম্পর্ক নিয়েও নানা প্রশ্ন উঠেছিল।

কিন্তু সেখানেও আমার কারণে অ্যান্ড্রু এবং তাঁর সঙ্গী, মডেল অচলা সচদেব আলাদা হয়নি। যা হওয়ার তা হয়েছিল তাঁদের মধ্যে। অনেক বছর পর অর্চলা আর আমি এটা নিয়ে হাসাহাসিও করেছিলাম।

সুচিত্রা এবং লার্স ২০০৫ সালে বিয়ে করেন। তাঁদের একটি কন্যাও রয়েছে, যার নাম অ্যানিকা কেজেল্ডসেন। অন্যদিকে প্রীতি জিন্টা ২০১৬ সালে জিন গুডেনাফকে বিয়ে করেন। ২০২১ সালে সারোগেসির মাধ্যমে তাঁদের যমজ সন্তান জিয়া এবং জয়ের জন্ম হয়।

বিনোদন

Bollywood Gossip: বিয়ের পর মাত্র ৩ হাজার টাকার মাইনের জন্য স্কুলে পড়াতেন অমিতাভ কন্যা শ্বেতা

Gallery May 13, 2024 Bangla Digital Desk

শ্বেতা বচ্চন৷ অমিতাভ-জয়ার মেয়ে৷ বাড়ির ধারা মেনে বলিউডে পা রাখেননি তিনি৷ অভিনয়ে পা রাখেননি৷ খুব কম বয়সে বিয়ে করে ঘর সংসার শুরু করেন শ্বেতা৷ লাভ ম্যারজ নয়, একেবারে দেখে শুনে বিয়ে হয় তাঁর৷ পাত্র রাজ কাপুর খানদানের৷ কাপুর পরিবারের মেয়ে ঋতু নন্দার ছেলে নিখিল নন্দার সঙ্গে বিয়ে হয় শ্বেতার৷

১৯৯৭ সালে শ্বেতা-নিখিলের বিয়ে হয়৷ বিয়ের পর দিল্লি চলে যান শ্বেতা৷ সেখানেই তাঁর শ্বশুরবাড়ি৷ এবং সেখানেই ঘুরে যায় শ্বেতার ভাগ্যের মোড়৷

মুম্বইয়ের শেহনশাহের মেয়ে শ্বেতা৷ বাবা বলিউডের সেরা হিরো৷ ফলে খ্যাতির চূড়ায় বচ্চন পরিবার৷ সেইভাবেই বড় হয়েছিলেন বাড়ির মেয়ে শ্বেতা৷ কিন্তু দিল্লি গিয়ে তাঁকে করতে হয় চাকরি, তাও আবার সামান্য কিছু টাকার জন্য৷

বিয়ের পর মাত্র ৩হাজার টাকার চাকরি করতেন শ্বেতা৷ একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলে পড়াতেন তিনি৷ নিজেই সেকথা জানিয়েছেন অমিতাভ কন্যা৷

বিয়ের পরপর নিজের হাত খরচের জন্য স্বামীর কাছে হাত পাততে চাননি শ্বেতা৷ ফলে চাকরিতে যোগ দেন৷ শ্বেতা জানান যে ছোট থেকেই তিনি অভিষেকের কাছে টাকা চাইতেন৷ স্কুল-কলেজে জীবনে এরমই চলেছে৷ কারণ শ্বেতা নাকি হিসেব নিকেষের ব্যাপারে খুবই দুর্বল৷ ফলে বিয়ের পর সমস্যা হয় তাঁর৷

যদিও দুই সন্তান জন্মের পর দিল্লি থেকে মুম্বই চলে আসেন শ্বেতা৷ মা-বাবার কাছেই থাকেন তিনি৷ এনিয়ে অনেক গুঞ্জন রয়েছে৷ অনেকেই বলেন যে স্বামীর সঙ্গে তাঁর সেপারেশন হয়েছে৷ যদিও বচ্চন পরিবারের কথা মাথায় রেখে তাঁরা বিবাহ বিচ্ছেদের পথে হাঁটেননি৷

পরবর্তীতে শ্বেতা বচ্চন বই লিখতেও শুরু করেন৷ ২০১৮-এ প্যারাডাইস টাওয়ার নামক একটি বই লেখেন তিনি৷ তবে খারাপ রিভিউয়ের ফলে আর লেখার দিকে ঝোঁকেননি শ্বেতা বচ্চন নন্দা৷

বিনোদন

India’s Richest Actress: মোট সম্পত্তি ৭৬৬ কোটির, ইনিই ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকা, কে বলুন তো? আলিয়া-দীপিকা বা নয়নতারা নন কিন্তু

Gallery May 13, 2024 Bangla Digital Desk

দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত 'পাঠান' ও দক্ষিণী সুন্দরী নয়নতারা-র 'জওয়ান', দুটি ছবিই গ্লোবাল বক্স অফিসে ১০০০ কোটির ক্লাবে নাম লিখিয়েছিল। আলিয়া ভাটের 'রকি অওর রানি কি প্রেম কাহানি'-ও বিশাল ব্যবসা দিয়েছে বক্স অফিসে। এরমধ্যে আবার নয়নতারা কয়েক ধাপ এগিয়ে! তাঁর তো নিজস্ব প্লেন-ও আছে! কিন্তু তারপর-ও আলিয়া, দীপিকা বা নয়নতারা... কিংবা ধরুন ক্যাটরিনা, অনুষ্কা...এরা কেউ-ই কিন্তু ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকা নন! ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকা অন্য একজন, কে বলুন তো? — দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত ‘পাঠান’ ও দক্ষিণী সুন্দরী নয়নতারা-র ‘জওয়ান’, দুটি ছবিই গ্লোবাল বক্স অফিসে ১০০০ কোটির ক্লাবে নাম লিখিয়েছিল। আলিয়া ভাটের ‘রকি অওর রানি কি প্রেম কাহানি’-ও বিশাল ব্যবসা দিয়েছে বক্স অফিসে। এরমধ্যে আবার নয়নতারা কয়েক ধাপ এগিয়ে! তাঁর তো নিজস্ব প্লেন-ও আছে! কিন্তু তারপর-ও আলিয়া, দীপিকা বা নয়নতারা… কিংবা ধরুন ক্যাটরিনা, অনুষ্কা…এরা কেউ-ই কিন্তু ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকা নন! ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকা অন্য একজন, কে বলুন তো?

চলতি বছরের হিসাব বলছে, ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকার মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৭৭৬ কোটি। কে তিনি? নামটা আন্দাজ করতে পারবেন?

ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকা হলেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন। বচ্চন পরিবারের বৌমা। একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের মতে,এই মুহূর্তে ভারতের সবথেকে ধনী নায়িকা তিনি-ই।

প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরীর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৭৭৬ কোটি। তিনি ৫০-টির-ও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন। সূত্রের খবর, এক-একটা ছবির জন্য তিনি নিতেন ১০-১২ কোটি পারিশ্রমিক।

সূত্রের খবর, প্রতি বছর শুধু মাত্র ব্র্যান্ড এনডরসমেন্ট থেকে ঐশ্বর্যর রোজগার হয় ৮০-৯০ কোটি। একদিনের কোন-ও ইভেন্টের জন্য তিনি নিয়ে থাকেন ৬-৭ কোটি।

ঐশ্বর্যর পর ভারতের ধনী নায়িকাদের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে আছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৬২০ কোটি।

ভারতের ধনী নায়িকাদের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছেন আলিয়া ভাট। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৫১৭ কোটি।

ভারতের ধনী নায়িকাদের তালিকায় চতুর্থ স্থানে আছেন করিনা কাপুর খান। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৪৮৫ কোটি।

ভারতের ধনী নায়িকাদের তালিকায় পঞ্চম স্থানে আছেন দীপিকা পাড়ুকোন। তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৩১৪ কোটি।

ভারতের ধনী নায়িকাদের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে আছেন অনুষ্কা শর্মা। তাঁর মোট সম্পত্তি ২৫৫ কোটির।

ভারতের অন্যান্য ধনী নায়িকাদের মধ্যে আছেন মাধুরী দীক্ষিত নেনে (তাঁর মোট সম্পত্তি ২৪৮ কোটির), কাজল (তাঁর মোট সম্পত্তি ২৪০কোটির), ক্যাটরিনা কাইফ (তাঁর মোট সম্পত্তি ২২৪ কোটির), শিল্পা শেঠি (তাঁর মোট সম্পত্তি ১৫৮ কোটির), নয়নতারা (তাঁর মোট সম্পত্তি ২০০কোটির), রানি মুখোপাধ্যায় (তাঁর মোট সম্পত্তি ২০০কোটির), অনুষ্কা শেঠি (তাঁর মোট সম্পত্তি ১৩৩ কোটির), সমন্থা রুথ প্রভু (তাঁর মোট সম্পত্তি ৮৯ কোটির)

বিনোদন

Singer: বাবা শিঙাড়া বিক্রি করতেন! প্রথম গানে মিলেছিল ৫০ টাকা, আজ গান প্রতি পারিশ্রমিক ১৫ লক্ষ! কে এই গায়িকা চিনতে পারছেন?

Gallery May 12, 2024 Bangla Digital Desk

*বাবা শিঙাড়া বিক্রি করতেন। দু-বেলা পেটপুরে খাওয়ার জন্য বহু কষ্ট করতে হয়েছে গোটা পরিবারকে। যখন প্রথম কাজের জগতে পা রাখেন, তখন এই শিল্পীর রোজগার ছিল দিনে ৫০ টাকা। বর্তমানে ৩৫ বছর বয়সী সেই বিখ্যাত গায়িকা একটি গানের জন্য ১৫ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক নেন।

*অনেকেই মনে করেন খুব সহজেই গায়ক-গায়িকা বা অভিনেতা হওয়া যায়। তার জন্য তাদের কোনও কষ্ট করতে হয় না। কিন্তু তা মোটেও নয়। সাধারণ আর পাঁচজনের তুলনায় তাঁদের আরও অনেক বেশি কঠিন জীবনযাপন করতে হয়। তবে সকলের ক্ষেত্রে তা নয়, অনেকেই পরিবারের দৌলতে সাজানো জীবন পান, কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রেই শূন্য থেকে নিজেদের জীবন শুরু করতে হয়।

*এই গায়িকা তেমনই একজন, যার ছোটবেলা গোলাপের পাঁপড়ি ছড়ানো ছিল না। অনেক কষ্ট করে নিজের জায়গা করে নিতে হয়েছে সঙ্গীতজগতে। বর্তমানে কোটি কোটি শ্রোতা তাঁর গান শোনার জন্য মুখিয়ে থাকেন। কেবল দেশে নয়, বিদেশেও বিখ্যাত হয়েছেন। খুব অল্প বয়স থেকেই গানের মাধ্যমে তাঁর রোজগার শুরু, পরিবারকে সাহায্য করেছে। এমনকি বিয়ের অনুষ্ঠানে গান গেয়েও সংসার চালিয়েছেন, কিন্তু আজ একটি গান গেয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা রোজগার করেন।

*আপনারা কি বুঝতে পারছেন কার কথা বলা হচ্ছে? তিনি আর কেউ নন, সকলের পছন্দের গায়িকা নেহা কক্কর। উত্তরাখণ্ডের ঋষিকেশে ৬ জুন ১৯৮৮ সালে জন্ম নেহার। পরবর্তীতে, তাঁর পরিবার ১৯৯০ এর দশকের গোড়ার দিকে দিল্লিতে চলে আসে তাঁর গানের স্বপ্ন পূরণের উদেশ্যে।

*নেহা কক্করের যখন মাত্র চার বছর বয়স, তখন তিনি স্থানীয় অনুষ্ঠান এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানে পারফর্ম করতে শুরু করেন। বলিউডে তাঁর যাত্রা সহজ ছিল না এবং তিনি সেখানে পৌঁছনোর জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন।

*ছোটবেলায় নেহা তার ভাই এবং বোন সোনু কক্কর এবং টনি কক্করের সাথে নবরাত্রির সময় চৌকিতে গান গাইতেন। একসময় ভজন গাওয়ার জন্য তিনি মাত্র ৫০ টাকা নিতেন আর আজ তাঁর পারিশ্রমিক গান প্রতি লক্ষাধিক। এখন মাত্র কয়েক মিনিটের গান গেয়ে তিনি লক্ষ লক্ষ পারিশ্রমিক নন।

*২০০৪ সালে নেহা ও তার ভাই টনি মুম্বইয়ে থাকতে শুরু করেন। দু-বছর পরে, আঠারো বছর বয়সে, তিনি ইন্ডিয়ান আইডলের দ্বিতীয় মরসুমের জন্য অডিশন দেন, তবে ভাগ্য সঙ্গ দেয়নি। তাই প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়ে যান। তবে আজ নেহা কক্কর ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বেশি পারিশ্রমিক পাওয়া গায়কদের মধ্যে একজন। শোনা যায়, নেহা কক্কর একটি গানের জন্য ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক নেন।

*ব্যক্তিগত জীবনের কথা বললে, নেহা কক্কর ২০১৪ সালে হিমাংশ কোহলির সঙ্গে ডেটিং শুরু করেন। দু'জনেই বাগদানও করেছিলেন এবং ২০১৮ সালে জাতীয় টেলিভিশনে প্রকাশ্যে তাদের বিয়ের ঘোষণা করেন। তবে মাত্র তিন মাসের মাথায় নেহা ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেন ব্রেকআপের কথা। — *ব্যক্তিগত জীবনের কথা বললে, নেহা কক্কর ২০১৪ সালে হিমাংশ কোহলির সঙ্গে ডেটিং শুরু করেন। দু’জনেই বাগদানও করেছিলেন এবং ২০১৮ সালে জাতীয় টেলিভিশনে প্রকাশ্যে তাদের বিয়ের ঘোষণা করেন। তবে মাত্র তিন মাসের মাথায় নেহা ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেন ব্রেকআপের কথা।

*অল্প সময়ের মধ্যেই, নেহা চণ্ডীগড়ে পঞ্জাবি সংগীত শিল্পী রোহনপ্রীত সিংয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ২০২০ সালের ২৪ অক্টোবর নয়াদিল্লির গুরুদ্বারে গাঁটছড়া বাঁধেন তাঁরা।

বিনোদন

Actress: বিউটি পার্লারের ‘পোস্টার গার্ল’, প্রথম পারিশ্রমিক ১ টাকা, শেষজীবনে চরম কষ্ট! করিশ্মা, করিনার মাসিকে চেনেন?

Gallery May 12, 2024 Bangla Digital Desk

তাঁর সৌন্দর্য দিয়ে একসময় বলিউডে রাজত্ব করেছেন নায়িকা। তাঁর অভিনয় থেকে নাচে আজও মুগ্ধ হয় অগুণতি ভক্তকুল। বলিউডের এই শীর্ষস্থানীয়া অভিনেত্রীর প্রথম পারিশ্রমিক ছিল ১ টাকা।

সেকালে বলিউডে অভিনেত্রী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত হওয়া মোটেই সহজ নয়। সেকালে বলিউডে শীর্ষস্থানে নিজের জায়গা পাকা করে নিয়েছিলেন নায়িকা।

তাঁর অপূর্ব সৌন্দর্যের কারণে একসময় তিনি হয়ে উঠেছিলেন বিউটি পার্লারের ‘পোস্টার গার্ল’। সেই সময়েই সকলে অনুকরণ করতে চাইতেন নায়িকার চুলের স্টাইল।

সুন্দরী, প্রতিভাবান অভিনেত্রীর ছবি লাগানো থাকত বেশিরভাগ বিউটি পার্লারে। এমনকী ছেলেরাও তাঁর চুলের স্টাইল দেখে অনুপ্রাণিত হত। 'শ্রী ৪২০' ছবিতে রাজ কাপুরের সঙ্গে তাঁর একটি স্মরণীয় গান রয়েছে, যেখানে তার নাচ আজও জনপ্রিয়। — সুন্দরী, প্রতিভাবান অভিনেত্রীর ছবি লাগানো থাকত বেশিরভাগ বিউটি পার্লারে। এমনকী ছেলেরাও তাঁর চুলের স্টাইল দেখে অনুপ্রাণিত হত। ‘শ্রী ৪২০’ ছবিতে রাজ কাপুরের সঙ্গে তাঁর একটি স্মরণীয় গান রয়েছে, যেখানে তার নাচ আজও জনপ্রিয়।

তিনি বলিউডের বিখ‍্যাত অভিনেত্রী সাধনা। অভিনেত্রী সাধনা সম্পর্কে করিশ্মা এবং করিনার মাসি হন। কারণ করিশ্মা ও করিনার মা ববিতা ছিলেন সাধনার কাকুর মেয়ে।

পাকিস্তানে জন্ম নেওয়া সাধনা দেশভাগের সময় পরিবারের সঙ্গে মুম্বাই আসেন। কলেজে পড়ার সময় পরিবারের আর্থিক অনটনের কারণে টাইপিস্ট হিসেবে কাজ শুরু করেন। এভাবে পড়াশোনার পাশাপাশি সংসারের দায়িত্বও কাঁধে তুলে নেন।

সাধনা ছোটবেলা থেকেই অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন, তাই তিনি কলেজের নাটকে উৎসাহের সঙ্গে অংশগ্রহণ করতেন। প্রযোজক তাকে এমনই একটি কলেজের নাটকে দেখে 'অবনা' ছবিতে কাস্ট করেন। — সাধনা ছোটবেলা থেকেই অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন, তাই তিনি কলেজের নাটকে উৎসাহের সঙ্গে অংশগ্রহণ করতেন। প্রযোজক তাকে এমনই একটি কলেজের নাটকে দেখে ‘অবনা’ ছবিতে কাস্ট করেন।

মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, প্রথম ছবির জন‍্য সাধনা পারিশ্রমিক হিসেবে মাত্র ১ টাকা পেয়েছিলেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, শশধর মুখোপাধ‍্যায় তাঁকে 'লাভ ইন সিমলা' ছবিতে কাস্ট করেন। — মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, প্রথম ছবির জন‍্য সাধনা পারিশ্রমিক হিসেবে মাত্র ১ টাকা পেয়েছিলেন। মিডিয়া রিপোর্ট অনুসারে, শশধর মুখোপাধ‍্যায় তাঁকে ‘লাভ ইন সিমলা’ ছবিতে কাস্ট করেন।

'লাভ ইন সিমলা' ছবি সুপারহিট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই রাতারাতি তারকা হয়ে যান সাধনা। ছবিতে তার চুলের স্টাইল বিখ্যাত হয়েছিল, যার নাম ছিল - সাধনা কাট। — ‘লাভ ইন সিমলা’ ছবি সুপারহিট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই রাতারাতি তারকা হয়ে যান সাধনা। ছবিতে তার চুলের স্টাইল বিখ্যাত হয়েছিল, যার নাম ছিল – সাধনা কাট।

সাধনা তার যৌবনে থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগতে শুরু করেন, যার জন্য তিনি চিকিৎসার জন্য আমেরিকাও যান। তিনি তার ক্যারিয়ারে অনেক ব্লকবাস্টার ছবি উপহার দিয়েছেন, যার মধ্যে 'মেরে মেহবুব', 'ওহ কৌন থি', 'মেরা সায়া'-এর মতো ছবি রয়েছে। অসুস্থতার সঙ্গে লড়াই করার পরে ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫ সালে অভিনেত্রী শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। — সাধনা তার যৌবনে থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগতে শুরু করেন, যার জন্য তিনি চিকিৎসার জন্য আমেরিকাও যান। তিনি তার ক্যারিয়ারে অনেক ব্লকবাস্টার ছবি উপহার দিয়েছেন, যার মধ্যে ‘মেরে মেহবুব’, ‘ওহ কৌন থি’, ‘মেরা সায়া’-এর মতো ছবি রয়েছে। অসুস্থতার সঙ্গে লড়াই করার পরে ২৫ ডিসেম্বর ২০১৫ সালে অভিনেত্রী শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

বিনোদন

Highest Grossing Actress in India: বলুন তো, ভারতের কোন নায়িকার ছবি বক্স-অফিসে সবচেয়ে বেশি ব্যবসা দিয়েছে? আলিয়া-দীপিকা-অনুষ্কা-ক্যাটরিনা বা নয়নতারা নন কিন্তু

Gallery May 12, 2024 Bangla Digital Desk

বিগত বেশকিছু বছরে একাধিক মহিলা কেন্দ্রিক ছবি বক্সঅফিসে সফল হয়েছে। যেমন, আলিয়া ভাটের 'গাঙ্গুবাই কাথিয়াওয়াড়ি' বা 'রাজি'। হালের মাল্টিস্টারার 'হীরামণ্ডি'-ও প্রশংসিত। একমাত্র হিরোদের সিনেমাই বক্স-অফিস সাফল্য আনে, এই স্টিরিওটাইপ এখন ভেঙে গিয়েছে। এবার বলুন তো, ভারতে কোন নায়িকার ছবি সবথেকে বেশি টাকার ব্যবসা দিয়েছে বক্সঅফিসে? উত্তরটা কিন্তু আলিয়া-দীপিকা-অনুষ্কা-ক্যাটরিনা বা নয়নতারা নন — বিগত বেশকিছু বছরে একাধিক মহিলা কেন্দ্রিক ছবি বক্সঅফিসে সফল হয়েছে। যেমন, আলিয়া ভাটের ‘গাঙ্গুবাই কাথিয়াওয়াড়ি’ বা ‘রাজি’। হালের মাল্টিস্টারার ‘হীরামণ্ডি’-ও প্রশংসিত। একমাত্র হিরোদের সিনেমাই বক্স-অফিস সাফল্য আনে, এই স্টিরিওটাইপ এখন ভেঙে গিয়েছে। এবার বলুন তো, ভারতে কোন নায়িকার ছবি সবথেকে বেশি টাকার ব্যবসা দিয়েছে বক্সঅফিসে? উত্তরটা কিন্তু আলিয়া-দীপিকা-অনুষ্কা-ক্যাটরিনা বা নয়নতারা নন

ভারতের কোন নায়িকার ছবি সবথেকে বেশি টাকার ব্যবসা দিয়েছে বক্সঅফিসে? উত্তরটা হল করিনা কাপুর। বেবোর পকেটে রয়েছে ২৩টি সুপারডুপার হিট ছবি।

সলমন খানের বিপরীতে করিনার 'বজরঙ্গি ভাইজান' গোটা বিশ্বে ৯১৮ কোটির ব্যবসা করে। আমির খানের বিপরীতে করিনার 'থ্রি ইডিয়ট' গ্লোবালি ব্যবসা করে ৪০০০ কোটির। — সলমন খানের বিপরীতে করিনার ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ গোটা বিশ্বে ৯১৮ কোটির ব্যবসা করে। আমির খানের বিপরীতে করিনার ‘থ্রি ইডিয়ট’ গ্লোবালি ব্যবসা করে ৪০০০ কোটির।

করিনার পর-ই নাম আসে করিশ্মা কাপুর ও ক্যাটরিনা কাইফের। দু'জনেই ২২ টি সফল ছবিতে অভিনয় করেছেন। — করিনার পর-ই নাম আসে করিশ্মা কাপুর ও ক্যাটরিনা কাইফের। দু’জনেই ২২ টি সফল ছবিতে অভিনয় করেছেন।

চতুর্থ স্থানে নাম রয়েছে রানি মুখোপাধ্যায়ের। রানির অভিনয় করা ২১ টি ছবি সুপারহিট। তারপরেই রয়েছেন প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। প্রিয়াঙ্কার ১৮ টি ছবি হিট করেছে।

ষষ্ঠ স্থানে নাম রয়েছে কাজলের। কাজলের অভিনয় করা ১৪ টি ছবি সুপার-ডুপার হিট

গ্লোবাল বক্স-অফিস কালেকশনের দিক থেকে করিনার পর দীপিকা ও অনুষ্কা শর্মার ছবি গ্লোবালি ৩০০০ কোটির বেশি ব্যবসা করেছে।

২০০০ কোটির উপর যে নায়িকাদের ছবি ব্যবসা দিয়েছে-- সেই তালিকায় রয়েছেন আলিয়া ভাট, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, ক্যাটরিনা কাইফ, ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন ও নয়নতারা। — ২০০০ কোটির উপর যে নায়িকাদের ছবি ব্যবসা দিয়েছে– সেই তালিকায় রয়েছেন আলিয়া ভাট, প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, ক্যাটরিনা কাইফ, ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন ও নয়নতারা।

সানিয়া মালহোত্রা ও ফতিমা সানা শেখ-এর ছবি 'দঙ্গল'-ও ২০২৪ কোটি ব্যবসা করেছে বক্স-অফিসে। — সানিয়া মালহোত্রা ও ফতিমা সানা শেখ-এর ছবি ‘দঙ্গল’-ও ২০২৪ কোটি ব্যবসা করেছে বক্স-অফিসে।

বিনোদন

Bollywood Gossip: ৫ বছরে ১৬টা হিট ছবি, এরপর কেন শ্রীদেবীর দিকেও আর ফিরেও তাকালেন না জিতেন্দ্র?ভেঙে খান খান হল এই সুপার জুটি?

Gallery May 12, 2024 Bangla Digital Desk

Sridevi-Jitendra:৭০ এবং ৮০ এর দশকে একসঙ্গে অনেক ছবিতে কাজ করেছেন জিতেন্দ্র এবং শ্রীদেবী। দুজনের জুটি ছিল সুপারহিট৷ কিন্তু শ্রীদেবীর একটি পদক্ষেপে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায় জিতেন্দ্রের হৃদয়৷ এরপর আর শ্রীর সঙ্গে কাজ করার সাহস দেখাতে পারেননি তিনি৷

বলিউডে প্রেম নতুন কিছু নয়। পর্দার রসায়ন কখন যে পর্দার বাইরে চলে আসে, সেটা বোঝা মুশকিল৷ কখনও সেই খবর সত্যি হয়, কখনও আবার সবটাই গুঞ্জন৷ তবে উল্টো ঘটনাও ঘটে৷ তারকাদের মধ্যে মুখ দেখাদেখিও বন্ধ হয়ে যায়৷ যদিও অনেক সময় এই খবরগুলি জল্পনাও হয় বা কখনও সত্যি প্রমাণিত হয়৷ শ্রীদেবী এবং জিতেন্দ্রের সঙ্গে রকম একটি গল্প জড়িয়ে।

শ্রীদেবী-জিতেন্দ্রের হিট জুটি৷ প্রায় ১৬টি ছবিতে কাজ করেছিলেন দু’জনে৷ যার প্রায় সবকটিই হিট। ১৯৮৩ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত সুপারহিট জুটি হিসাবে কাজ করেছিলেন দু’জনে৷ কিন্তু তারপর হঠাৎ ঘটে যে দুজনেই একসঙ্গে সিনেমা করা বন্ধ করে দেয়৷ এই নিয়ে অনেক কিছু কানাঘুষো শোনা যায়৷

গায়া পাথরোঁ নে গান ছবি দিয়ে জিতেন্দ্র তাঁর কেরিয়ার শুরু করেন। ১৯৬৪-এ ছবিটি মুক্তি পায়। অন্যদিকে শ্রীদেবীর প্রথম ছবি ছিল সোলভা সাওয়ান (১৯৭৯)। কিন্তু শ্রীদেবী-জিতেন্দ্রের অ্যাকশন ছবি 'হিম্মতওয়ালা' (১৯৮৩) ছিল মারকাটারি হিট। সেখান থেকেই এই জুটির আত্মপ্রকাশ৷ — গায়া পাথরোঁ নে গান ছবি দিয়ে জিতেন্দ্র তাঁর কেরিয়ার শুরু করেন। ১৯৬৪-এ ছবিটি মুক্তি পায়। অন্যদিকে শ্রীদেবীর প্রথম ছবি ছিল সোলভা সাওয়ান (১৯৭৯)। কিন্তু শ্রীদেবী-জিতেন্দ্রের অ্যাকশন ছবি ‘হিম্মতওয়ালা’ (১৯৮৩) ছিল মারকাটারি হিট। সেখান থেকেই এই জুটির আত্মপ্রকাশ৷

'হিম্মতওয়ালা'-র পর এই জুটি সোনে পে সুহাগা, হিম্মত অর হার্ধাশ, আওলাদ, মাজাল, ঘর সংসার, ধর্ম অধিকারী, আগ অর শোলা, সুহাগান, বলিদান, সরফারোশ, মাওয়ালি, জানি দোস্ত প্রভৃতি ছবিতে কাজ করেন। কিন্তু তারপর হট করে দু’জনে কাজ করা বন্ধ করে দেন৷ কী এমন ঘটেছিল শ্রীদেবী ও জিতেন্দ্রের মধ্যে? জানতে মরিয়া তাঁদের ভক্তরা৷ — ‘হিম্মতওয়ালা’-র পর এই জুটি সোনে পে সুহাগা, হিম্মত অর হার্ধাশ, আওলাদ, মাজাল, ঘর সংসার, ধর্ম অধিকারী, আগ অর শোলা, সুহাগান, বলিদান, সরফারোশ, মাওয়ালি, জানি দোস্ত প্রভৃতি ছবিতে কাজ করেন। কিন্তু তারপর হট করে দু’জনে কাজ করা বন্ধ করে দেন৷ কী এমন ঘটেছিল শ্রীদেবী ও জিতেন্দ্রের মধ্যে? জানতে মরিয়া তাঁদের ভক্তরা৷

১৯৮৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত 'হিম্মতওয়ালা' ছবির শুটিং চলাকালীন, জিতেন্দ্র এবং শ্রীদেবীর মধ্যে নাকি সম্পর্ক তৈরি হয়৷ বাস্তবেই তাঁরা দু’জনে দু’জনকে পছন্দ করতে শুরু করেন৷ এই ছবির পরিচালক কে. রাঘবেন্দ্র রাওকে এই ছবিতে শ্রীদেবীকে কাস্ট করতে বলেছিলেন জিতেন্দ্রই। — ১৯৮৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘হিম্মতওয়ালা’ ছবির শুটিং চলাকালীন, জিতেন্দ্র এবং শ্রীদেবীর মধ্যে নাকি সম্পর্ক তৈরি হয়৷ বাস্তবেই তাঁরা দু’জনে দু’জনকে পছন্দ করতে শুরু করেন৷ এই ছবির পরিচালক কে. রাঘবেন্দ্র রাওকে এই ছবিতে শ্রীদেবীকে কাস্ট করতে বলেছিলেন জিতেন্দ্রই।

বিবাহিত ও দুই সন্তানের বাবা জিতেন্দ্রকে বেশ পছন্দ করতেন শ্রীদেবী৷ এমনই খবর ছড়িয়ে পড়ে চারিদিকে৷ শ্রীদেবী ও জিতেন্দ্রর এই খবর জানতে পারেন জিতেন্দ্রের স্ত্রী শোভা কাপুর। তিনি জিতেন্দ্রকে সতর্ক করে দেন৷ শুরু হয় দুই তারকার মধ্যে দূরত্ব৷

সেই সময় এক সাক্ষাৎকারে শ্রীদেবী বলেছিলেন যে জিতুজি খুব ভাল মানুষ৷ তিনি শুটিংয়েও তাঁকে খুব সাহায্য করেছিলেন৷ তাঁদের নিয়ে অনেক কথাও হয়৷ তবে সে সব ভুল বলে জানান শ্রী৷ কারণ নায়িকা কখনওই অন্যর ঘর ভাঙতে চাননি বলে দাবি করে৷ যদিও পরে তিনি বিবাহিত বনি কাপুরের প্রেমে পড়ে তাঁকে বিয়েও করেন৷

শ্রীদেবীর এই বক্তব্য এবং জিতেন্দ্রের স্ত্রী শোভা কাপুরের হস্তক্ষেপের পর দুজনেই একে অপরের সঙ্গে ছবি করা বন্ধ করে দেন। শ্রীদেবী ও জিতেন্দ্রকে শেষ দেখা গিয়েছিল সোনে পে সুহাগা ছবিতে। এই ছবিটি ১৯৮৮ সালে মুক্তি পায়।

বিনোদন

Manisha Koirala: ‘…সবাই ছেড়ে চলে যাবে’, ক্যানসার ধরার পড়ার পরে দীর্ঘ লড়াই, আবেগে ভাসলেন মনীষা

Gallery May 12, 2024 Bangla Digital Desk

সম্প্রতি হীরামন্ডিতে নজর কেড়েছেন মনীষা কৈরালা। বলিউডে একটানা রাজত্ব করতেন। তাঁর সৌন্দর্য নিয়ে চর্চাও কম ছিল না। তবে সাফল্যের পথে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল মারণরোগ। ক্যানসার বাসা বেঁধেছিল তাঁর শরীরে।

সেই সময়ে কঠিন লড়াই লড়েছেন মনীষা। এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী জানান, যে বন্ধুদের উপর নির্ভরশীল ছিলেন, তাঁরাই তাঁকে পরিত্যাগ করেছিলেন। শুধুমাত্র পরিবারের কয়েকজনকেই পাশে পেয়েছিলেন তিনি।

প্রতিকূল সময়ে মনীষা ভেঙে পড়েননি। তাঁর কথায়, "এটিও যাত্রার একটি অংশ। অনেক কিছু শিখেওছি। আমি সত্যিই বিশ্বাস করতাম যে, আমার অনেক বন্ধু ছিল। ভেবেছিলাম একসঙ্গে পার্টি করব, একসঙ্গে ঘুরব, মজা করব। ভাবতাম, আমার কষ্টে মানুষ সঙ্গে বসবে। বাস্তবে এমনটা হয়নি।" — প্রতিকূল সময়ে মনীষা ভেঙে পড়েননি। তাঁর কথায়, “এটিও যাত্রার একটি অংশ। অনেক কিছু শিখেওছি। আমি সত্যিই বিশ্বাস করতাম যে, আমার অনেক বন্ধু ছিল। ভেবেছিলাম একসঙ্গে পার্টি করব, একসঙ্গে ঘুরব, মজা করব। ভাবতাম, আমার কষ্টে মানুষ সঙ্গে বসবে। বাস্তবে এমনটা হয়নি।”

মনীষা জানান, তাঁর পরিবার বিশাল বড়। সকলেই সেখানে বিত্তশালী। কিন্তু দুঃসময়ে শুধু মা, বাবা, ভাই এবং তাঁর স্ত্রীকেই পাশে পেয়েছিলেন তিনি। অভিনেত্রীর কথায়, "তখনই বুঝেছিলাম, সবাই ছেড়ে চলে যাবে। কিন্তু এই মানুষগুলোই থেকে যাবে।" — মনীষা জানান, তাঁর পরিবার বিশাল বড়। সকলেই সেখানে বিত্তশালী। কিন্তু দুঃসময়ে শুধু মা, বাবা, ভাই এবং তাঁর স্ত্রীকেই পাশে পেয়েছিলেন তিনি। অভিনেত্রীর কথায়, “তখনই বুঝেছিলাম, সবাই ছেড়ে চলে যাবে। কিন্তু এই মানুষগুলোই থেকে যাবে।”

২০১২ সালে মনীষার ডিম্বাশয়ের ক্যানসার ধরা পড়ে। তিনি নিউইয়র্কে চিকিৎসা করিয়েছিলেন। সুস্থ হয়ে এখন তিনি পুরদস্তুর কাজ করছেন।

বিনোদন

Bollywood Gossip: এক সিনেমায় রাতারাতি সুপারস্টার! সলমনের ৩ গুণ পারিশ্রমিক, বিয়ের পরেই সব শেষ…! অভিনেত্রীকে চিনতে পারছেন?

Gallery May 11, 2024 Bangla Digital Desk

*নব্বইয়ের দশকের এই প্রতিভাবান অভিনেত্রী, যার সরলতা শুধু মানুষের মন জয় করেনি, নির্মাতাদেরও মুগ্ধ করেছিল। খুব সাধারণ মেয়ের চরিত্রে অভিনয় করে, শুধুমাত্র একটি ছবি থেকে এই অভিনেত্রী খ্যাতি অর্জন করেন, যা সবার ভাগ্যে থাকে না। ১৯৮৯ সালে প্রথম ছবি দিয়ে বক্স অফিস কাঁপিয়ে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।

*রাজ পরিবারের এই অভিনেত্রী ১৯৮৭ সালে টিভি শো দিয়ে তাঁর অভিনয় জীবন শুরু করেন। একই টিভি শোয়ের পরে, অভিনেত্রী ১৯৮৯ সালে একটি ছবিতে কাজ করেন এবং রাতারাতি সুপারস্টার হয়ে যান। কিন্তু বিয়ের সঙ্গে সঙ্গেই এই অভিনেত্রীর কেরিয়ার একেবারে নষ্ট হয়ে যায়।

*মহারাষ্ট্রের সাংলিতে জন্ম, এই অভিনেত্রী আর কেউ নন, সলমন খানের নায়িকা ভাগ্যশ্রী। তিনি রাজ পরিবারের সদস্য। পিতা বিজয় সিং রাও মাধব রাও ছিলেন সাংলির রাজা। ভাগ্যশ্রী তাঁর তিন বোনের মধ্যে বড়। ক্যারিয়ারের প্রথম ছবিই তার ভাগ্যের দুয়ার খুলে দেয়।

*১৯৮৯ সালে সুরজ বরজাতিয়ার 'ম্যায়নে পেয়ার কিয়া' ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন ভাগ্যশ্রী। ছবিতে ভাগ্যশ্রীর বিপরীতে ছিলেন সলমন খান। এই ছবিতে সলমন খানের চেয়ে তিনগুণ পারিশ্রমিক নিয়েছিলেন ভাগ্যশ্রী। তাঁকে ১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। যেখানে সলমন খান পারিশ্রমিক পেতেন ৩০ হাজার টাকা। — *১৯৮৯ সালে সুরজ বরজাতিয়ার ‘ম্যায়নে পেয়ার কিয়া’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন ভাগ্যশ্রী। ছবিতে ভাগ্যশ্রীর বিপরীতে ছিলেন সলমন খান। এই ছবিতে সলমন খানের চেয়ে তিনগুণ পারিশ্রমিক নিয়েছিলেন ভাগ্যশ্রী। তাঁকে ১ লক্ষ টাকা পারিশ্রমিক দেওয়া হয়েছিল। যেখানে সলমন খান পারিশ্রমিক পেতেন ৩০ হাজার টাকা।

*আসলে এই ছবি শুধু ভাগ্যশ্রীকেই নয়, সলমন খানের কেরিয়ারকেও নতুন দিশা দিয়েছিল। কিন্তু ভাগ্যশ্রীর বিয়ের পর সলমনের মনে হয়েছিল, এ বার তাঁর কেরিয়ার থমকে যাবে। কারণ অভিনেত্রীর সঙ্গে আরও কাজ করার বিষয়ে তিনি সেইসময় সিরিয়াস ছিলেন।

*প্রেমিক হিমালয়কে বিয়ে করার পর ভাগ্যশ্রী যখন আবার কামব্যাক করেন, তখন প্রযোজকের সামনে একটি শর্ত দেন। ভাগ্যশ্রী একটি পুরানো সাক্ষাৎকারে বলেন, তিনি বিয়ের পরে শুধু স্বামীর সঙ্গেই কাজ করতে চেয়েছিলেন। বিয়ের পর স্বামীর সঙ্গে বহু ছবিতে কাজ করেন। কিন্তু সাফল্য মেলেনি।

*ভাগ্যশ্রী প্রায়শই প্রযোজককে ছবিতে সই করার সময় হিমালয়কে নায়ক হিসেবে নেওয়ার জন্য দাবি জানাতে শুরু করেছিলেন। তারপরেই তাঁর অভিনয় জীবনে কালো ছায়া নেমে আসে, তাঁর গ্রহণযোগ্য কমতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে হারিয়ে যান।

Just another WordPress site