Tag Archives: CESC

Suvendu Adhikari: ইচ্ছে মতো বিদ্যুতের মাশুল আর নয়? সিইএসসি অভিযানে নতুন আইনের ভরসা দিলেন শুভেন্দু

কলকাতা: বিদ্যুতের মাশুল কমানোর জন্য সিইএসসি-কে সময় বেঁধে হুঁশিয়ারি দিয়ে এলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী৷ ১৫ অগাস্টের মধ্যে বিদ্যুতের মাশুল কমানো না হলে একটানা পাঁচ দিন সিইএসসি-র সদর দফতরের সামনে ধরনা দেওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা৷

কলকাতা হাইকোর্টের থেকে অনুমতি পাওয়ার পর এ দিন বিজেপি সদর দফতর থেকে সিইএসসির সদর দফতর ভিক্টোরিয়া হাউজ পর্যন্ত মিছিল করে বিজেপি৷ মিছিলের নেতৃত্ব দেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী৷
বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিরোধী দলনেতা বলেন, এই একচ্ছত্র ব্যবসার বীজ পুঁতে গিয়েছিল সিপিএম৷ বটবক্ষে পরণিত করেছে তৃণমূল কংগ্রেস৷

শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেন, কেন্দ্রীয় সরকার খুব শিগগিরই বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে একচ্ছত্র ব্যবসা আটকাতে মডেল বিদ্যুৎ বিল নিয়ে আসতে চলেছে৷ সেই আইন পাস হলেই ইচ্ছে মতো বিদ্যুতের মাশুল নেওয়া বন্ধ হবে বলে দাবি করেছেন বিরোধী দলনেতা৷ তাঁর দাবি, ২০২২ সালেই ওই বিল সংসদে পাস হয়েছে৷ খুব শিগগিরই তা আইনে পরিণত হবে৷

আরও পড়ুন: এটাই রাহুল গান্ধির নতুন বাড়ি? সব কিছু ঠিকঠাক তো, দেখে এলেন বোন প্রিয়াঙ্কা

তবে শুধু সিইএসসি নয়, খুব শিগগিরই বিজেপি সল্টলেকে বিদ্যুৎ ভবন অভিযানেও যাবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী৷

রাজ্য সরকারকে আক্রমণ করে শুভেন্দু বলেন, ‘এই দেউলিয়া সরকার পেট্রোল ডিজেলের সেজ বাড়িয়েছে এক টাকা 4 তারিখ ভোটের ফল প্রকাশের পর । এছাড়া জমি কেনা বেচা করলেও বেড়েছে ট্যাক্স। সোম থেকে শুক্র আমরা লাগাতার অবস্থান করবো এই ভিক্টোরিয়া হাউস এর সামনে । আমরা ১৫ দিন সময় দিয়ে গেলাম সিইএসসিকে। বিক্ষোভ করুন, মনোপলি ভাঙতে হবে। বাংলায় বাজার গুলোতে আগুন লেগেছে।’

West Bengal BJP: অনুমতি বিতর্ক! আজ CESC অভিযান নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছে বঙ্গ বিজেপি

ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা: বিদ্যুৎ মাশুল বৃদ্ধির অভিযোগ। প্রতিবাদে আগামী ২২ জুলাই বিজেপির সিইএসসি অভিযানে‌ অনুমতি বিতর্ক। ‌১৪ জুলাই কলকাতা পুলিশের কাছে অনুমতির আবেদন জানিয়ে চিঠি দেওয়া হয় বিজেপির উত্তর কলকাতা জেলা সভাপতির পক্ষ থেকে। কিন্তু পুলিশ অনুমতি দিচ্ছে না, অভিযোগ বিজেপির। আজ, বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হচ্ছে পদ্ম শিবির।‌

আরও পড়ুন- রাশিফল ১৮ জুলাই; দেখে নিন আপনার আজকের দিন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

উত্তর কলকাতা জেলা বিজেপি সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষ বৃহস্পতিবার আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছেন।‌ বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, কলকাতা ও সংলগ্ন এলাকায় অস্বাভাবিক হারে গ্রাহকদের আগাম কোনও কিছু না জানিয়েই বিদ্যুৎ মাশুল বৃদ্ধি করেছে CESC, এ ব্যাপারে সম্প্রতি ধর্মতলায় ভিক্টোরিয়া হাউসে গিয়ে সিইএসসি আধিকারিকদের কাছে ডেপুটেশন জমা দেয় বিজেপি শিবির।

আরও পড়ুন– সংখ্যাতত্ত্বে ১৮ জুলাই; দেখে নিন কেমন যাবে আজকের দিন; জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

অবিলম্বে বর্ধিত মাশুল প্রত্যাহার করা না হলে বড়সড় আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল।‌ কিন্তু ডেপুটেশনের পরেও এ ব্যাপারে কোনও রকম পদক্ষেপ সিইএসসি কর্তৃপক্ষ না নেওয়ায় আগামী ২২ জুলাই সিইএসসি অফিস ঘেরাও অভিযানের ডাক দেওয়া হয় রাজ্য বিজেপির তরফে। কলকাতা পুলিশের কাছ থেকে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় অনুমতি চেয়ে চলতি মাসের ১৪ তারিখ চিঠি পাঠানো হয় উত্তর কলকাতা জেলা বিজেপি সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষের তরফে। বুধবারও ফের কলকাতা পুলিশ প্রশাসনকে অনুমতির বিষয়ে জানতে চাওয়া হলেও পুলিশ কোনও উত্তর না দেওয়ার অভিযোগ সামনে রেখে শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিল বিজেপি।

Mamata Banerjee: ‘দাম বাড়িয়ে দিয়েছে শুনলাম, আমরা জানতাম না…!’ বিদ্যুতের বিল নিয়ে সিইএসসিকে তোপ মমতার

কলকাতা: এবার সিইএসসির উপর তোপ দাগলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ এদিন নবান্নে জেলাশাসক ও পুলিশ সুপারদের সঙ্গে বৈঠক করেন মমতা। সেখানেই তিনি বলেন, ‘সিইএসসি দাম বাড়িয়ে দিয়েছে শুনলাম। আমরা জানতাম না। অন্তত একবার কথা বলতে পারত।’

ইলেকট্রিক বিল নিয়ে নানা অভিযোগ সামনে আসছে। সিইএসসি এলাকায় সাধারণ মানুষ সরাসরি সমস্য়ার মধ্য়ে পড়ছেন। মধ্য়বিত্ত, নিম্নবিত্ত ও যারা ছোট ছোট দোকান চালিয়ে খুব সামান্য রোজগার করেন তাদের উপর ভয়াবহ অর্থনৈতিক অবরোধ নামছে। অভিযোগ, গ্রাহকদের কার্যত অন্ধকারে রেখে ইউনিট প্রতি বিদ্যুতের বিল বাড়ানো হচ্ছে। এর ফলে সাধারণ গ্রাহকরা চরম সমস্যার মুখে পড়েছেন।

আরও পড়ুন: গ্রামে পেট্রোলিংয়ে যেতেই গ্রেনেড-গুলির বৃষ্টি! জম্মু ও কাশ্মীরে সেনা কনভয়ে ফের হামলা করল জঙ্গিরা

এদিন প্রশাসনকে সবরকমের পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতির নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷  আবারও ফরাক্কা থেকে শুরু করে জাতীয় সড়ক মেরামতি, সব কিছু নিয়েই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বিমাতৃসুলভ আচরণের অভিযোগ আনেন তিনি৷

Suvendu Adhikari: শুভেন্দু অধিকারীর ডেডলাইন, অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ মাশুল! বড়সড় অভিযানের হুঁশিয়ারি

ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা: চুপিসারে বিদ্যুৎ মাশুল বৃদ্ধির প্রতিবাদে বড়সড় আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিলেন শুভেন্দু অধিকারী। কলকাতায় সিইএসসি (CESC) এলাকায় অস্বাভাবিক হারে বিদ্যুতের বিল বাড়ার প্রতিবাদে আগামী সপ্তাহেই বিজেপির প্রতিনিধি দল যাবে সিইএসসির অফিসে। বিজেপি কাউন্সিলর এবং কলকাতা উত্তর ও কলকাতা দক্ষিণ সাংগঠনিক জেলা সভাপতিদের নিয়ে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল সিইএসসির কাছে গিয়ে প্রয়োজনীয় দাবি-দাওয়া জানাবেন। তারপর এক সপ্তাহ অপেক্ষা করেও যদি কাজ না হয়, তাহলে বিজেপির তরফে সিইএসসি অফিস অভিযান চালানো হবে বলেও রীতিমতো সাংবাদিক সম্মেলন করে হুঁশিয়ারি দিলেন শুভেন্দু অধিকারী।

আরও পড়ুন– বয়সজনিত সমস্যা, অসুস্থ লালকৃষ্ণ আডবাণী ! রাতেই ভর্তি করানো হল দিল্লির AIIMS-এ

তবে শুধুমাত্র সিইএসসিই নয়, রাজ্য সরকারের বিদ্যুৎ দফতরেও দাবি না মিটলে অভিযান করা হবে বলেও সাফ জানিয়ে দিলেন বিরোধী দলনেতা। বুধবার সন্ধ্যায় বঙ্গ বিজেপির মুরলিধর সেন লেনের অফিসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে একগুচ্ছ বিদ্যুতের বিল হাতে নিয়ে শুভেন্দু অধিকারীর অভিযোগ, ‘‘ভোটের সময় কাউকে কিছু না জানিয়েই দু থেকে তিনগুণ পর্যন্ত বিদ্যুতের মাশুল বাড়িয়েছে সিইএসসি। রাজ্য সরকারও গ্রাহকদের কার্যত অন্ধকারে রেখে ইউনিট প্রতি বিদ্যুতের বিল বাড়িয়েছে। এর ফলে সাধারণ গ্রাহকরা চরম সমস্যার মুখে পড়েছেন।’’ অবিলম্বে বর্ধিত বিদ্যুতের মাশুল না কমালে যে লাগাতার আন্দোলন কর্মসূচি চলবে তাও স্পষ্ট করে দেন শুভেন্দু অধিকারী।

আরও পড়ুন– রাশিফল ২৭ জুন; দেখে নিন আপনার আজকের দিন নিয়ে কী জানাচ্ছেন জ্যোতিষী চিরাগ দারুওয়ালা

বুধবারের সাংবাদিক বৈঠকে নির্বাচনী বন্ডের ইস্যুতে সিইএসসি ও তৃণমূলকে একযোগে আক্রমণ শানিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু বলেন, ‘‘সিইএসসি একটি বাণিজ্যিক সংস্থা। তাদের টাকা তুলতেই হবে। তারা হলদিয়া এনার্জির নামে তৃণমূলের ফান্ডে নির্বাচনী বন্ডের মাধ্যমে ৪০০ কোটি টাকা চাঁদা দিয়েছে। যে সংস্থা তৃণমূলকে ৪০০ কোটি টাকা চাঁদা দেয়, তাকে ৮০০ কোটি টাকা জনগণের থেকে তুলতেই হবে, এটা ধ্রুব সত্য। কিন্তু আমার প্রশ্ন হল, সেই টাকার দায় কেন নেবে গ্রাহকরা?’’

রাজ্য সরকারের রেগুলেটরি বোর্ডের অনুমোদন নিয়েই ট্যারিফে সিলিং বদলে বিল বাড়ানো হয়েছে বলেও চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেন শুভেন্দু অধিকারী। বাড়তি বিদ্যুতের বিল প্রত্যাহার করা না হলে কলকাতায় সিইএসসি অফিসে আগামী ৮ জুলাইয়ের পর এবং রাজ্য বিদ্যুৎ দফতরের সল্টলেক অফিসে আগামী ১৫ জুলাইয়ের পর অভিযান করা হবে বলেও ডেডলাইন দেন শুভেন্দু।

সিইএসসিকে দিতে হবে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পরিষেবা! জরুরি বৈঠকে নির্দেশ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের

কলকাতা: গ্রীষ্মের শুরুতেই তীব্র দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত দক্ষিণবঙ্গের। আগামী কয়েক দিনে তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। প্রচন্ড গরম পড়তেই এসি-কুলার-ফ্রিজ-ফ্যানের ব্যবহার আগের তকুলনায় এক ধাক্কায় বহুগুণ বেড়ে গিয়েছে। যার ফলে বাড়ছে বিদ্যুতের চাহিদা। এই সকল বিষয় নিয়েই শুক্রবার জরুরি বৈঠক করলেন বিদ্যুৎ মন্ত্রী শ্রী অরূপ বিশ্বাস।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন ভবনে আয়োজিত মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ সচিব শ্রী শান্তনু বসু ও পশ্চিমবঙ্গ বিদ্যুৎ উন্নয়ন নিগমের চেয়ারম্যান শ্রী পি বি সেলিম। এছাড়াও ছিলেন সিইএসসি আধিকারিকরা। বৈঠকে একাধিক গুরুত্বপূ্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠক থেকে সিইএসসি কর্তৃপক্ষকে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ পরিষেবা দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

একই সঙ্গে কোথাও যদি যান্ত্রিক গোলযোগ হয় সঙ্গে সঙ্গে তা গ্রাহকদের SMS-এর মাধ্যমে জানানো ও যান্ত্রিক গোলযোগ মেরামতের সময় উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন জেনারেটর এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ বজায় রাখার নির্দেশ দেন মাননীয় মন্ত্রী। একই সঙ্গে মোবাইল রিপেয়ারিং ভ্যান ও লোকসংখ্যা বাড়ানোর জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সিইএসসি কর্তৃপক্ষকে

বিদ্যুতের বিল আকাশছোঁয়া! ট্যুইটারে CESC-র বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন অভিনেতা যশ

#কলকাতা:  এ যেন মরার উপর খাঁড়ার ঘা। একে করোনায় জেরবার। তার উপর হঠাৎ সিইএসসির ভূতুড়ে বিল। আগের থেকে কয়েকগুণ বেশি টাকার বিল দেখে সাধারণ মানুষের মাথায় হাত।

করোনার মাঝে আমফান। আমফানের পরে আবার করোনার কামড়। এ সবে দুর্ভোগের একশেষ। এরই মাঝে, এবারের সিইএসসির বিলে রীতিমতো কারেন্ট। কলকাতার সেলিব্রিটি থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ ৷ কেউই এই সিইএসসি-র ভূতুড়ে বিলের থেকে বাঁচতে পারেননি ৷

অভিনেতা যশ দাশগুপ্ত যেমন ট্যুইটারে নিজের বাড়ির ইলেকট্রিক বিলের স্ক্রিনশট দিয়ে লিখেছেন, ‘‘ এটা নিউ নর্মাল হতে পারে না ৷ সিইএসসি লিমিটেডকে অনুরোধ করছি, আমার বাড়ির বিল খতিয়ে দেখা হোক ৷ ১৭,৬৬০ টাকা এসেছে ৷ গত কয়েক বছর ধরে যা দিয়ে আসছি তার তুলনায় এত বেশি টাকা অযৌক্তিক ৷ ’’ যশের একটি ছবি রিট্যুইট করে আরেক অভিনেতা অঙ্কুশ লেখেন, ‘‘ ভাই টর্চ জ্বালিয়ে ছবি তোল এখন ৷ এক লক্ষ টাকা বিল এসে যাবে নাহলে ৷ ’’ অভিনেতা অঙ্কুশের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা ৷ তাঁর বাড়ির বিদ্যুতের বিল এবার এসেছে ২১,০০০ টাকা ৷ ট্যুইট করে সিইএসসির বিরুদ্ধে তিনিও ক্ষোভ উগড়ে দেন ৷ তিনি লেখেন, ‘‘ এই অতিমারির পরিস্থিতিতে বাড়িতে কোনও ডিস্কো লাইট বা এইচএমআই লাগিয়ে ফূর্তি করিনি আমি ৷ আমাদের সঙ্গে এমন করবন না ৷ ’’

করোনা যেমন ভিভিআইপিদের ছাড়েনি, তেমন এবারের সিইএসসির ভূতুড়ে বিল থেকে রেহাই পাননি মন্ত্রীরাও। বিদ্যুৎমন্ত্রীর বিলেও কারেন্ট। এমনিতেই করোনায় জেরবার। সিইএসসির এবারের ভুতুড়ে বিল যেন মরার উপরে খাঁড়ার ঘা।