প্রযুক্তি Washing Machine Vs Washing in Hand: ওয়াশিং মেশিনের ত্রুটি, ‘সুপার ক্লিন’ হচ্ছে না কাপড়? এক চুটকিতে সমাধান, জমার কলার-হাতা ধবধবে সাদা হবে Gallery September 4, 2024 Bangla Digital Desk জামাকাপড় কাচা অতটাও সহজ নয়, যতটা মনে হয়। একটু এদিক ওদিক হলেই রঙ উঠবে। অদ্ভুত গন্ধও ছাড়তে পারে। তবে সবচেয়ে বেশি যে সমস্যায় পড়তে হয় সেটা হল, সদ্য কাচা জামাকাপড়ের উপর সাদা আস্তরণ পড়ে যাওয়া। একনজরে দেখলে মনে হবে ডিটারজেন্টের কারণেই বোধহয় এমনটা হয়েছে। এটা সত্যি হতে পারে। আবার এর অন্য কারণ থাকাও অসম্ভব নয়। খর জল: সাদা আস্তরণ বা অবশিষ্টাংশ খর জলের কারণে হওয়ার সম্ভাবনাই সবচেয়ে বেশি। ডিটারজেন্ট, সাবান, ময়লা এবং খর জল, সব মিলেমিশে এক খিচুড়ি তৈরি হয়। তার প্রভাব পড়ে জামাকাপড়ে। অধিকাংশ সময় পোশাকের সূক্ষ ফাইবারে এগুলো আটকে যায়। সেটাই সাদা আস্তরণের মতো দেখায়। এমনটা হলে পাউডারের বদলে লিকুইড ডিটারজেন্ট ব্যবহার করাই ভাল। পাউডার ডিটারজেন্ট: পাউডার ডিটারজেন্ট ভালভাবে জলে না গুললে জামাকাপড়ে দাগ পড়ে যায়। সেটাই সাদা আস্তরণের মতো দেখায়। পাউডার ব্যবহার করলে সঠিক মাত্রায় জল নেওয়া উচিত। তবে শুধু জল নয়, গরম জল নিতে হবে। এতেও যদি কাজ না হয়, তাহলে লিকুইড ডিটারজেন্ট ব্যবহার করা ছাড়া অন্য উপায় নেই। ওভারস্টাফ ওয়াশিং মেশিন: ওয়াশিং মেশিনের নির্দিষ্ট ক্ষমতা রয়েছে। এখন তাকে যদি তার ক্ষমতার বেশি জামাকাপড় কাচতে দেওয়া হয় তাহলে গণ্ডগোল বাঁধবে। একে বলে ওভারলোডের সমস্যা। ওয়াশার ঠিক ভাবে কাজ করবে না। সব জামাকাপড়ে সঠিক মাত্রায় জল এবং ডিটারজেন্ট পৌঁছনোটা গুরুত্বপূর্ণ। ওভারলোডিংয়ে সব তালগোল পাকিয়ে যায়। ফলে জামাকাপড় ভালভাবে পরিস্কার হবে না। তখন আবার কাচতে হবে। নোংরা ওয়াশিং মেশিন: ওয়াশিং মেশিন নিয়মিত পরিস্কার করা জরুরি। মেশিন থেকে যদি গন্ধ ছাড়ে তাহলে জামাকাপড় না কাচাই উচিত। সবার আগে মেশিন পরিস্কার করতে হবে। যদি দেখা যায়, সব ঠিক আছে, কিন্তু তারপরেও জামাকাপড়ে সাদা স্তর পড়ছে, তাহলে অন্য কিছু না ভেবে আগে মেশিন পরিস্কার করতে হবে। সমস্যার সমাধান লুকিয়ে রয়েছে এতেই।
পাঁচমিশালি, লাইফস্টাইল XXL, XL, XS.., জামার সাইজের এই ‘X’ শব্দের মানে কী বলুন তো? ‘সঠিক’ উত্তর জানেন না অনেকেই! আপনি জানেন তো? Gallery July 18, 2024 Bangla Digital Desk প্রায়ই সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরা এমন কিছু প্রশ্নের মুখোমুখি হই যার উত্তর জানা থাকলেও তৎক্ষণাৎ মনে পরে না। আবার এই সব প্রশ্ন ও তার সঠিক উত্তরই অনেক সময় চায়ের আসরে ঝড় তোলে। কারণ আসল কথা হল, উত্তর তো অনেকেই জানেন কিন্তু সঠিক উত্তর জানেন ক’জন? জিকে বা সাধারণ জ্ঞানের চর্চায় বর্তমান স্মার্ট যুগে আমরা মোবাইলের মাধ্যমে অনেক সময় অজানা নানা প্রশ্নের মুখোমুখি হয়ে তার উত্তর খোঁজা শুরু করি। কিন্তু কিছু খুব সাধারণ বিষয় আছে যেগুলি সম্পর্কে আমরা খুব একটা জানতে চাই না। এমনই একটি প্রশ্ন নিয়ে আজ এই প্রতিবেদনে মাথা ঘামানো যাক। আজ আমরা আপনাকে আপনার পোশাক নিয়েই এমন একটি প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে চলেছি যার উত্তর চট করে দিতে গেলে মাথা চুলকাবেন অনেকেই। আবার সঠিক উত্তরে অনেকেই অবাক হবেন। কারণ এখনও অনেকেই হয়তো এর অর্থ জানেন না। আমরা যখনই জামা-কাপড় কিনতে যাই, কয়েকটা সংখ্যা বা শব্দ বা অক্ষর আমাদের প্রায়সই চোখে পরে। সংখ্যাগুলিতে লেখা থাকে ৪০, ৪২ বা ৪৪, কিন্তু অনেক পোশাকের গায়ে XL বা XXL লেখা থাকে। এমতাবস্থায় প্রশ্ন জাগে এর মানে কী? দেখা যায়, ৯৯ শতাংশ মানুষই কিন্তু জানেন না আসল উত্তরটি। আসলে সবসময় চোখে পড়লেও আমরা কখনই এর অর্থ জানতে তেমন আগ্রহী হই না। শুধু জামাকাপড়ই কিন্তু নয়, এমন নানা কোড শব্দ কিন্তু খাদ্য সামগ্রীতেও লেখা থাকে। যার অধিকাংশেরই মানে আমাদের অজানা। এমতাবস্থায় আজ চলুন জেনে নেওয়া যাক জামার গায়ে লেখা এই X এর আসল অর্থ কী? আসলে, XL, XXL সাইজের জামা-কাপড়ে, ‘X’ মানে অতিরিক্ত এবং ‘L’ মানে বড়। আমরা যদি এই ভাবে দুই অর্থ এক করে দেখি তবে, XL মানে হয় অতিরিক্ত বড়। যেখানে, XXL মানে অতিরিক্ত অতিরিক্ত বড়। তার মানে এক্স মানে অতিরিক্ত। সাধারণত, XL সাইজের শার্টের মাপ ৪২ ইঞ্চি এবং XXL শার্ট বা জামাকাপড়ের আকার ৪৪ ইঞ্চি হয়ে থাকে। যেখানে, XXXL আকার ৪৬ ইঞ্চি হয়। এমতাবস্থায়, আপনি যদি আপনার শার্টের আকার জানেন তবে XL, XXL দেখেই আপনি বুঝতে পারবেন কোন শার্টটি আপনাকে মানাবে বা কোনটি আসলে আপনার সাইজের। একইভাবে, XS, S, M এবং L আকার বা সাইজও রয়েছে। যার অর্থ খুব ছোট, ছোট, মাঝারি এবং বড়। তার মানে একটা ছোট, একটা একটু বড় আর একটা শার্ট তার থেকে আরও একটু বেশি বড়। তবে এর পরেও কোনও কোনও কোম্পানি শার্টের আকার বাড়াতে বা কমাতে পারে। এমতাবস্থায় এই পার্থক্যটিকে খুবই গৌণ বলে মনে করা হয়। কিন্তু শার্ট বা শার্টের আকৃতি বা সাইজ সহজে বোঝার জন্য এই এক্স অক্ষর ব্যবহার করা হয় প্রায় সব পোশাকেই। ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
উত্তর দিনাজপুর, লাইফস্টাইল Cloth Washing Tips: গাদাগাদা খরচ করে সুতির জামা-কাপড়-শাড়ি আর দোকানে দিতে হবে না, বাড়িতেই এই উপায়ে সুতির পোশাকের জেল্লা ফেরান Gallery May 13, 2024 Bangla Digital Desk আর গাদাগাদা খরচা করে দোকানে শাড়ি কাচাতে দিতে হবে না! বাড়িতেই নতুনের মত ঝকঝক করবে সুতির শাড়ি, জামাকাপড়! কীভাবে?লেখা–পিয়া গুপ্তা সুতির শাড়ির জেল্লা ফেরাতে ভাতের মাড়ের জুরি মেলা ভার। ভাতের মাড় ফেলে দেবেন না। এই ভাতের মাড় দিয়েই চকচকে করে নিতে পারেন আপনার পছন্দের সুতির শাড়ি কিংবা জামা। এই গরমে কমবেশি সকলেই সুতির জামা কাপড় পরে থাকেন। কিন্তু সুতির শাড়ি কিংবা জামা বেশ কয়েকবার পরলেই উজ্জ্বলতা হারিয়ে যায়। সেক্ষেত্রে এই জামা-কাপড় লন্ড্রিতে না দিয়ে বাড়িতে থাকা ভাতের ফ্যান দিয়ে কেচে নিতে পারেন।লেখা–পিয়া গুপ্তা গৃহবধূ সাধনা চক্রবর্তী জানান, সুতির জামাকাপড় কাচার সময় বিশেষ যত্ন নিতে হয়। মা-ঠাকুমা-রা সুতির কাপড় কেচে তাতে ভাতের ফ্যান দিতেন। এতে সুতির ফ্র্যাবিকের টেক্সচার ভাল থাকে।এক্ষেত্রে ভাতের ফ্যান ভালভাবে ঝরিয়ে নিতে হবে। ফ্যান গাঢ় থাকলে সামান্য একটু জল দিয়ে সেই জলে আপনার ব্যবহৃত ডিটারজেন্ট পাউডার দিয়ে ভালভাবে গুলে নিন।লেখা–পিয়া গুপ্তা এরপর যে-কোনও সুতির কাপড় একের পর এক ভাতের ফ্যান ও ডিটারজেন্টের মিশ্রণে বেশ কিছুক্ষণ ডুবিয়ে রাখার পর ধুয়ে পরিষ্কার করে ফেলুন।লেখা–পিয়া গুপ্তা কিছুক্ষণ পরে দেখবেন আপনার পছন্দের সুতির কাপড় বেশ চকচকে হয়ে গিয়েছে।লেখা–পিয়া গুপ্তা এভাবেই বাড়িতে ভাতের ফ্যান দিয়ে আপনার যে-কোনও সুতির জামা, কাপড় কিংবা পাঞ্জাবি পরিষ্কার করে নিতে পারেন।লেখা–পিয়া গুপ্তা