Tag Archives: covishield vaccine

AstraZeneca Withdraws Covishield: বিরাট খবর, বিশ্বজুড়ে বন্ধ করা হল কোভিশিল্ড টিকা! মারাত্মক সাইড এফেক্টই কারণ? তুমুল চাঞ্চল্য

নয়া দিল্লিঃ বিশ্বব‍্যাপি বন্ধ হচ্ছে কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনের বিক্রি। মাত্র কিছুদিন আগেই কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা স্বীকার করে প্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকা। এবার বাজার থেকে এই ভ্যাকসিন তুলে নেওয়া হচ্ছে বলে ঘোষণা করল ব্রিটিশ এই ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থা।

আরও পড়ুনঃ লোকসভা ভোটের মধ্যেই বড় ধাক্কা বিজেপির, হরিয়ানায় সঙ্কটে নায়েব সিং সরকার

বিশ্বব্যাপী করোনার টিকা তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা আচমকা ঘোষণা করে ফের আলোড়ন ফেলে দিয়েছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা। কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনটি যৌথভাবে তৈরি করেছিল ব্রিটিশ এই ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থা এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। ভারতে এই টিকা উৎপাদন করেছিল পুনের সেরাম ইনস্টিটিউট।

কোম্পানির কথায়, ‘যেহেতু একাধিক, বৈকল্পিক COVID-19 ভ্যাকসিন তৈরি করা হয়েছে কিন্তু এই মুহূর্তে বিশ্বব্যাপী কোনও চাহিদা নেই।’ ফলে বাণিজ্যিক কারণেই করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন বাজার থেকে তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে সংস্থা। অ্যাস্ট্রাজেনেকার পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে, নতুন নতুন ভাইরাসের মোকাবিলা করার জন্য পুরনো ভ্যাকসিনের বিকল্প প্রস্তুত করা হচ্ছে।

ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে এই ভ্যাকসিন বাজার থেকে ইতিমধ্যেই তুলে নেওয়া হয়েছে বলে খবর। এই টিকা আর প্রস্তুত কিংবা উৎপাদন করা হবে না এবং ব্যবহৃতও হবে না, সাফ জানিয়েছে অ্যাস্ট্রাজেনেকা। বিশ্বের যে সমস্ত দেশে এই টিকা উৎপাদন করা হত, সমস্ত জায়গা থেকেই তা বন্ধ করে দেওয়ার কথাও জানানো হয়েছে। এই তালিকায় অবশ্যই রয়েছে ভারতও। অর্থাৎ এ দেশেও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে কোভিশিল্ড। প্রসঙ্গত, বিখ‍্যাত ব্রিটিশ এই ফার্মাসিউটিক্যাল সংস্থার বিরুদ্ধে রয়েছে ১০০ মিলিয়ন পাউন্ডের একটি আইনি মামলা। সেখানে মামলাকারীর দাবি, কোভিশিল্ডের ডোজ নিয়ে একাধিক মৃত্যু এবং গুরুতর অসুস্থতার ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে।

Covishield vaccine: কোভিশিল্ড নেওয়ার পরেই মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ, মামলা করতে পারে নিহতের পরিবার

অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড টিকা নিয়ে চিন্তায় বহু গ্রাহক। বিশেষ করে ব্রিটেনের আদালতে কোভিশিল্ডের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কথা অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বীকার করে নেওয়ার পরে টিকা নিয়ে চিন্তায় বহু মানুষ। এর মধ্যেই ভারতে কোভিশিল্ড টিকা নেওয়ার পরেই মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ তুললেন এক অভিভাবক।

আরও পড়ুন: রসমালাই থেকে বিরিয়ানি, ফ্রায়েড চিকেন ছেড়ে ওজন ঝরিয়েছেন ১৬ কেজি, বিশ্বকাপের জন্য কী কী করেছেন পন্থ

কিছু দিন আগেই বিশ্বের সবচেয়ে বড় টিকা নির্মাতা অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বীকার করে নিয়েছিল যে কোভিশিল্ড নেওয়ার পরে রক্ত জমাট বাঁধা বা প্লেটলেট কমে যাওয়ার মতো বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তার পরেই ভারতে টিকা নেওয়ার পরে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ তুলল পরিবার।

আরও পড়ুন: ভোটের মাঝেই বিরাট চমক রাহুল গান্ধির! এমন আসনে লড়তে চললেন, হাওয়া ঘুরে গেল ওই দিকেই

২০২১ সালে টিকা নেওয়ার পরেই মারা যান বেণুগোপাল গোবিন্দনের ২১ বছর বয়সি কন্যা, এমনই অভিযোগ। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি আরও দাবি করেছেন, ইউরোপের ১৫টি দেশ রক্ত জমাট বেঁধে এবং প্লেটলেট কমে গিয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটার পরেই কোভিশিল্ডে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, তখনই উচিত ছিল সেরাম ইনস্টিটিউটের এই ভ্যাক্সিন দেওয়া বন্ধ করা। পাশাপাশি আদর পুনাওয়লাকে আক্রমণ করে তিনি বলেছেন, টিকা নিয়ে যাদের প্রাণ গিয়েছে  তার জন্য জবাবদিহি করতে হবে আদর পুনাওয়ালা এবং সেরাম ইনস্টিটিউটকে। পাশাপাশি এই মৃত্যুর জন্য তিনি মামলারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। কোভিশিল্ডের বিরল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কথা জানার পরে চিন্তায় পড়েছেন বহু মানুষ, তার মধ্যেই এই ঘটনা টিকা গ্রাহকদের চিন্তা বাড়াবে।

Covishield: ‘১০ লাখের মধ্যে ৭ থেকে ৮ জনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে’, কোভিশিল্ড নিয়ে বললেন ডঃ রমন গঙ্গাখেদকর

কলকাতাঃ কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। অ্যাস্ট্রোজেনেকার এমন স্বীকারোক্তির পরই হইচই পড়ে গিয়েছে গোটা বিশ্বে। তবে ১০ লাখের মধ্যে মাত্র ৭ থেকে ৮ জনের শরীরেই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ভারতের নামী মহামারী বিশেষজ্ঞ, প্রাক্তন আইসিএমআর বিজ্ঞানী ডঃ রমন গঙ্গাখেদকর। তিনি বলেছেন, ‘কোনও ঝুঁকি নেই”।

আরও পড়ুনঃ ‘সাত পাকে বাঁধা পড়ে নিয়ম মেনে বিয়ে না করলে হিন্দু বিয়ে বৈধ নয়’, বলল সুপ্রিম কোর্ট

নিউজ 18-কে গঙ্গাখেদকর বলেছেন, “প্রথম ডোজ নেওয়ার সময় ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে। দ্বিতীয় ডোজে ঝুঁকি কমে যায়। তৃতীয় ডোজের সময় ঝুঁকি থাকে সবচেয়ে কম। সাধারণত ভ্যাকসিন নেওয়ার দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়”।

আদালতের নথি উদ্ধৃত করে যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যমগুলিতে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফার্মাসিউটিক্যাল জায়ান্ট অ্যাস্ট্রোজেনকা স্বীকার করে নিয়েছে যে তাদের তৈরি কোভিড ভ্যাকসিনে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। তবে সম্ভাবনা খুবই কম। অ্যাস্ট্রোজেনকার তৈরি এই কোভিড ভ্যাকসিনের নাম কোভিশিল্ড। ভারতে সিরাম ইনস্টিটিউট এই ভ্যাকসিন তৈরি করেছিল। ভারতীয় জনসংখ্যার অন্তত ৯০ শতাংশকে এই টিকা দেওয়া হয়েছে।

কোভিড-১৯-এর সরকারি ব্রিফিংয়ের সময় ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর মুখ হয়ে উঠেছিলেন ডঃ রমন গঙ্গাখেদকর। তিনি বলছেন, “কোভিশিল্ড লঞ্চ হওয়ার ৬ মাসের মধ্যেই টিটিএস অ্যাডেনোভাইরাস ভেক্টর ভ্যাকসিনের বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছিল। এর মধ্যে নতুন কিছু নেই”। সঙ্গে তিনি যোগ করেন, “এটা বুঝতে হবে যে ভ্যাকসিন নিয়েছেন এমন ১০ লাখের মধ্যে মাত্র ৭ থেকে ৮ জনেরই ঝুঁকি রয়েছে”।

গঙ্গাখেদকর মনে করেন, ভ্যাকসিন নেওয়ার পর লক্ষ লক্ষ মানুষ সুস্থ রয়েছেন। হেঁটে চলে বেড়াচ্ছেন। সেই দিক থেকে দেখলে ভ্যাকসিনের ইতিবাচক প্রভাবের পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি ন্যূনতম। ব্রিটিশ নিউজ আউটলেট ডেইলি টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে লন্ডনের হাইকোর্টে জমা দেওয়া নথিতে অ্যাস্ট্রোজেনেকা স্বীকার করেছে, কোভিড ১৯-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় তৈরি ভ্যাকসিনে “খুব বিরল ক্ষেত্রে” থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিন্ড্রোম (TTS) সহ থ্রম্বোসিস হতে পারে।

বিশেষজ্ঞের মতে, এই ধরনের জরুরী পরিস্থিতিতে ভ্যাকসিন বা ওষুধ সবসময় “ঝুঁকি এবং সুবিধা বিশ্লেষণ” করেই অনুমোদিত হয়। এই ক্ষেত্রেও, সুবিধা প্রত্যাশিত ঝুঁকির চেয়ে অনেক বেশি ছিল।

Covishield Vaccine Effects: মাথাব্যথা, পেটে ব্যথা… AstraZeneca-র Covishield ভ্যাকসিন দ্বারা সৃষ্টি হয়েছে বিরল ব্যাধি TTS-এর উপসর্গ কী কী

নয়াদিল্লি: দ্য টেলিগ্রাফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্যের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বীকার করেছে যে, তাদের কোভিড-১৯ টিকার মাধ্যমে থ্রম্বোসিস উইথ থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিনড্রোম (TTS) হতে পারে। টিকা দেওয়ার কারণে গুরুতর আঘাত এবং প্রাণহানির অভিযোগ এনে একটি মামলার মধ্যে কোম্পানির এই বিষয়টি সামনে আসে। কোভিশিল্ড, AstraZeneca এবং অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা তৈরি এবং ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট দ্বারা উৎপাদিত একটি ভ্যাকসিন। আদালতের নথি অনুসারে এই কোভিশিল্ড বিরল ক্ষেত্রে এই রোগের কারণ হতে পারে।

থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিন্ড্রোম (TTS) –

TTS হল একটি বিরল রোগ, যা কোভিড-১৯ অ্যাডেনোভাইরাস ভেক্টর-ভিত্তিক টিকা গ্রহণকারী ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা গিয়েছে। এটি এক ধরনের সেরিব্রাল ভেনাস সাইনাস থ্রম্বোসিস (CVST), যার মধ্যে মস্তিষ্কের শিরাস্থ সাইনাসে রক্ত জমাট বাঁধে, যা মস্তিষ্কের বাইরে রক্তের প্রবাহকে বাধা দেয়। এটি প্লেটলেটের সংখ্যা কমায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তপাত বা রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকি বাড়ায়। পাকস্থলী বা মস্তিষ্কেও রক্ত জমাট বাঁধতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, সীমিত সংখ্যক ব্যক্তি, যাঁরা কোভিশিল্ড টিকা পেয়েছেন তাঁরা TTS সিন্ড্রোমের একটি উল্লেখযোগ্য এবং অস্বাভাবিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হয়েছেন বলে জানিয়েছেন। এই অসুস্থতা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অল্পবয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে নথিভুক্ত করা হয়েছে, বিশেষ করে ৬০ বছরের কমবয়সী মহিলাদের মধ্যে।

আরও পড়ুন: ঠিক কতদিন ধরে দক্ষিণবঙ্গে স্বস্তির বৃষ্টি! বিপজ্জনক তাপপ্রবাহ থেকে রেহাই দিতে কোন কোন জেলা ভিজবে? আবহাওয়ার জরুরি খবর

কেন TTS ঘটে –

এখনও পর্যন্ত সঠিক কারণ নির্ণয় করা হয়নি। কিন্তু, TTS তখন বিকশিত হতে দেখা যায়, যখন শরীরের ইমিউন সিস্টেম অ্যান্টিবডি তৈরি করে ভ্যাকসিনেশনে প্রতিক্রিয়া দেখায়। যা রক্ত জমাট বাঁধার সঙ্গে যুক্ত প্রোটিনকে লক্ষ্য করে।

TTS-এর বিভিন্ন আবেদন –

যুক্তরাজ্যের হাই কোর্টে ৫১টি আবেদন জমা হয়েছে। যেখানে ভুক্তভোগী এবং তাঁদের আত্মীয়রা ১০০ মিলিয়ন পাউন্ডের বেশি ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। এরকম এক ব্যক্তি জেমি স্কট। যিনি রক্ত জমাট বাঁধার পর একটি মামলা দায়ের করেন, যা তাঁকে কাজ করতে বাধা দেয়। ২০২১ সালের এপ্রিলে টিকা নেওয়ার পর, স্কটের মতে, তিনি একটি “রক্ত জমাট বাঁধা এবং তাঁর মস্তিষ্কে রক্তপাত” অনুভব করেছিলেন। যা টেলিগ্রাফ অনুসারে তাঁর মস্তিষ্কে একটি স্থায়ী ক্ষত তৈরি করে দেয়।

রক্ত জমাট বাঁধার অবস্থান এবং লক্ষণগুলির তীব্রতার উপর ভিত্তি করে, ইউএস সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) দ্বারা TTS-কে দুটি স্তরে ভাগ করা হয়েছে।

স্তর ১ – অস্বাভাবিক থ্রম্বোসিস অবস্থান (যেমন, মস্তিষ্ক-সেরিব্রাল ভেনাস সাইনাস থ্রম্বোসিস, বা অন্ত্র, স্প্ল্যাঞ্চনিক শিরা সহ, যা অন্ত্রের ইস্কেমিয়া এবং সার্জারি, বা অন্যান্য অস্বাভাবিক শিরা এবং ধমনী থ্রম্বোসিসের সঙ্গে যুক্ত)। থ্রম্বোসিসের আরও প্রচলিত রূপ এমবোলিজম, ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস। প্রতি মাইক্রোলিটারে ১,৫০,০০০ এর কম প্লেটলেট। একটি ইতিবাচক অ্যান্টি-PF4 ELISA পরীক্ষা দরকারি। কিন্তু, রোগ নির্ণয়ের জন্য প্রয়োজনীয় নয়।

স্তর ২ – পা এবং ফুসফুস থ্রম্বোসিসের জন্য সাধারণ অবস্থান (পালমোনারি এমবোলিজম, ডিপ ভেইন থ্রম্বোসিস এবং ভেনাস থ্রোম্বোইম্বোলিজম)। প্রতি মাইক্রোলিটারে প্লেটলেটের সংখ্যা ১৫০,০০০ এর কম। ইতিবাচক অ্যান্টি-পিএফ4 ELISA ফলাফল প্রয়োজন। CDC-এর মতে, সেখানে আরও বেশি মৃত্যুর সম্ভাবনা এবং অসুস্থতার সম্ভাবনা রয়েছে।

TTS-এর সঙ্গে কোন উপসর্গ যুক্ত –

তীব্র মাথাব্যথা, পেটে ব্যথা, পায়ে ফোলাভাব, শ্বাসকষ্ট এবং খিঁচুনি TTS-এর কিছু লক্ষণ। টিকা দেওয়ার পরে, যদি একজন ব্যক্তি এই লক্ষণগুলি দেখতে পান, তবে অবিলম্বে ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত।