Tag Archives: Eating Habit

Astrology Eating Rules: খাওয়ার পরই প্লেটে হাত ধুচ্ছেন? খবরদার…! এই ভুল নয়, মা অন্নপূর্ণা রেগে গেলেই চরম আর্থিক ক্ষতি! কাঙাল করে ছাড়বে

আমরা সবাই প্রতিদিন খাবার খাই। কেউ হাতে প্লেট নিয়ে সোফায় বসে খায়, কেউ ডাইনিং টেবিলে আবার কেউ মেঝেতে বসে আরামে খেতে উপভোগ করে। ধর্মীয় শাস্ত্রে প্রতিটি কাজ করার সঠিক নিয়ম রয়েছে এবং এমন কিছু কাজ করা নিষিদ্ধ যা আপনার ক্ষতি করতে পারে। জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
আমরা সবাই প্রতিদিন খাবার খাই। কেউ হাতে প্লেট নিয়ে সোফায় বসে খায়, কেউ ডাইনিং টেবিলে আবার কেউ মেঝেতে বসে আরামে খেতে উপভোগ করে। ধর্মীয় শাস্ত্রে প্রতিটি কাজ করার সঠিক নিয়ম রয়েছে এবং এমন কিছু কাজ করা নিষিদ্ধ যা আপনার ক্ষতি করতে পারে। জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
আপনি কি জানেন, ধর্মীয় শাস্ত্রে খাবার খাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম রয়েছে, যেগুলি সম্পর্কে খুব কমই মানুষ জানেন বা মেনে চলেন। জ্যোতিষী, সংখ্যাতত্ত্ববিদ এবং জ্যোতিষ বাস্তু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌরব কুমার দীক্ষিতের কাছ থেকে জেনে নিন খাবার খাওয়ার সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখা উচিত এবং কী ভুল করা উচিত নয়।
আপনি কি জানেন, ধর্মীয় শাস্ত্রে খাবার খাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম রয়েছে, যেগুলি সম্পর্কে খুব কমই মানুষ জানেন বা মেনে চলেন। জ্যোতিষী, সংখ্যাতত্ত্ববিদ এবং জ্যোতিষ বাস্তু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌরব কুমার দীক্ষিতের কাছ থেকে জেনে নিন খাবার খাওয়ার সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখা উচিত এবং কী ভুল করা উচিত নয়।
খাবারের অসম্মান হলে অন্নপূর্ণা দেবী রেগে যেতে পারেন। আপনি পাপের শিকার হতে পারেন। যারা খাওয়ার নিয়ম মেনে চলে, তারা উন্নতি করে। তাদের বাড়িতে দেবী অন্নপূর্ণার আশীর্বাদ সর্বদা বর্ষিত হয়।
খাবারের অসম্মান হলে অন্নপূর্ণা দেবী রেগে যেতে পারেন। আপনি পাপের শিকার হতে পারেন। যারা খাওয়ার নিয়ম মেনে চলে, তারা উন্নতি করে। তাদের বাড়িতে দেবী অন্নপূর্ণার আশীর্বাদ সর্বদা বর্ষিত হয়।
 ডা. গৌরব কুমার দীক্ষিত বলেছেন যে খাবার খাওয়ার সময় প্রত্যেকেরই উত্তর বা পূর্ব দিকে মুখ করে বসতে হবে। খাওয়ার সময় কখনওই দক্ষিণ দিকে মুখ করে বসবেন না।
ডা. গৌরব কুমার দীক্ষিত বলেছেন যে খাবার খাওয়ার সময় প্রত্যেকেরই উত্তর বা পূর্ব দিকে মুখ করে বসতে হবে। খাওয়ার সময় কখনওই দক্ষিণ দিকে মুখ করে বসবেন না।
 কিছু মানুষ খাওয়ার সময় বারবার জল খাওয়ার অভ্যাস থাকে। এটা একদম করবেন না। জল খেলেও ডান হাতে খান। এতে সৌভাগ্য বাড়ে।
কিছু মানুষ খাওয়ার সময় বারবার জল খাওয়ার অভ্যাস থাকে। এটা একদম করবেন না। জল খেলেও ডান হাতে খান। এতে সৌভাগ্য বাড়ে।
কিছু মানুষ আছে যারা খাবার খাওয়ার পর প্লেটে হাত ধোয়া শুরু করে। খাবার খাওয়ার সময় হাত ধোয়া অশুভ বলে মনে করা হয়। এতে ক্ষুব্ধ হন অন্নপূর্ণা দেবী। এর ফলে আপনার জীবনে অনেক ধরনের অসুবিধা আসতে পারে।
কিছু মানুষ আছে যারা খাবার খাওয়ার পর প্লেটে হাত ধোয়া শুরু করে। খাবার খাওয়ার সময় হাত ধোয়া অশুভ বলে মনে করা হয়। এতে ক্ষুব্ধ হন অন্নপূর্ণা দেবী। এর ফলে আপনার জীবনে অনেক ধরনের অসুবিধা আসতে পারে।
বিছানায় বসে খাবার খেলে টাকা ও খাবারের অভাব হয়। এমন অবস্থায় বিছানায় বসে কখনওই খাবার খাওয়া উচিত নয়। খাবার সবসময় রান্নাঘরে বসে খেতে হবে। এই কারণে রাহু শুভ ফল দেয়।
বিছানায় বসে খাবার খেলে টাকা ও খাবারের অভাব হয়। এমন অবস্থায় বিছানায় বসে কখনওই খাবার খাওয়া উচিত নয়। খাবার সবসময় রান্নাঘরে বসে খেতে হবে। এই কারণে রাহু শুভ ফল দেয়।
 খাওয়ার সময়, মাঝপথে ছোট বা দীর্ঘ বিরতির জন্য যাওয়া উচিত নয়। খাওয়ার সময় কখনওই খাবারের সমালোচনা করবেন না। খাবার খারাপ রান্না করা, স্বাদ ভাল না ইত্যাদি বলবেন না। ভগবানের নৈবেদ্য মনে করে খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। এতে করে স্বাস্থ্য ভাল থাকে। মা অন্নপূর্ণার আশীর্বাদও সবসময় পাবেন।
খাওয়ার সময়, মাঝপথে ছোট বা দীর্ঘ বিরতির জন্য যাওয়া উচিত নয়। খাওয়ার সময় কখনওই খাবারের সমালোচনা করবেন না। খাবার খারাপ রান্না করা, স্বাদ ভাল না ইত্যাদি বলবেন না। ভগবানের নৈবেদ্য মনে করে খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। এতে করে স্বাস্থ্য ভাল থাকে। মা অন্নপূর্ণার আশীর্বাদও সবসময় পাবেন।
খাওয়ার আগে ভোজন মন্ত্র পড়ুন। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এটি জপের মাধ্যমে দেব-দেবী এবং খাদ্য দেবতার আশীর্বাদ সর্বদা গৃহ ও পরিবারে থাকে।
খাওয়ার আগে ভোজন মন্ত্র পড়ুন। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এটি জপের মাধ্যমে দেব-দেবী এবং খাদ্য দেবতার আশীর্বাদ সর্বদা গৃহ ও পরিবারে থাকে।

Eating Habit of Sugar: দিনে ঠিক কতটা চিনি খাওয়া উচিত? ‘এই’ পরিমাণে খেলে দূর হবে ছোট-বড় রোগব্যাধি

আজকাল, বেশিরভাগ মানুষই জানেন যে অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। কিন্তু তবুও, লোকেরা সাধারণত মিষ্টি চা এবং প্রয়োজনের চেয়ে বেশি চিনিযুক্ত খাবার দিয়ে তাঁদের দিন শুরু করে।
আজকাল, বেশিরভাগ মানুষই জানেন যে অতিরিক্ত পরিমাণে মিষ্টি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক। কিন্তু তবুও, লোকেরা সাধারণত মিষ্টি চা এবং প্রয়োজনের চেয়ে বেশি চিনিযুক্ত খাবার দিয়ে তাঁদের দিন শুরু করে।
কিন্তু মিষ্টি জাতীয় খাবার কতটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এই বিষয়ে নির্দেশিকা জারি করেছে, যা সকলের জানা উচিত।
কিন্তু মিষ্টি জাতীয় খাবার কতটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এই বিষয়ে নির্দেশিকা জারি করেছে, যা সকলের জানা উচিত।
WHO কী জারি করেছে?WHO এর মতে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দিনে মোট যা ক্যালোরি খান তার মাত্র ১০ শতাংশের চিনির বেশি খাওয়া উচিত নয়। সহজ কথায়, আপনি যদি দৈনিক ২০০০ ক্যালোরি গ্রহণ করেন, তবে শুধুমাত্র ২০০ ক্যালোরি চিনি থেকে আসা উচিত। এই পরিমাণ প্রায় ৫০ গ্রাম চিনির সমান, যা প্রায় ১২ চা চামচ চিনির সমান।
WHO কী জারি করেছে?
WHO এর মতে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দিনে মোট যা ক্যালোরি খান তার মাত্র ১০ শতাংশের চিনির বেশি খাওয়া উচিত নয়। সহজ কথায়, আপনি যদি দৈনিক ২০০০ ক্যালোরি গ্রহণ করেন, তবে শুধুমাত্র ২০০ ক্যালোরি চিনি থেকে আসা উচিত। এই পরিমাণ প্রায় ৫০ গ্রাম চিনির সমান, যা প্রায় ১২ চা চামচ চিনির সমান।
চিনি কম খেলে উপকার পাওয়া যায়-ডাব্লুএইচও আরও পরামর্শ দেয় যে কম চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য আরও বেশি উপকারী। তার মানে ২০০০ ক্যালোরির মধ্যে, শুধুমাত্র ১০০ ক্যালোরি চিনি থেকে আসা উচিত, যা প্রায় ২৫ গ্রাম বা ৬ চা চামচ চিনির সমান।
চিনি কম খেলে উপকার পাওয়া যায়-
ডাব্লুএইচও আরও পরামর্শ দেয় যে কম চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য আরও বেশি উপকারী। তার মানে ২০০০ ক্যালোরির মধ্যে, শুধুমাত্র ১০০ ক্যালোরি চিনি থেকে আসা উচিত, যা প্রায় ২৫ গ্রাম বা ৬ চা চামচ চিনির সমান।
কেন চিনি কম খওয়া গুরুত্বপূর্ণ?অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং দাঁতের ক্ষয়-সহ অনেক রোগ হতে পারে। অতএব, আপনার খাদ্যতালিকায় চিনির পরিমাণের দিকে মনোযোগ দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কেন চিনি কম খওয়া গুরুত্বপূর্ণ?
অতিরিক্ত চিনি খাওয়ার ফলে স্থূলতা, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ এবং দাঁতের ক্ষয়-সহ অনেক রোগ হতে পারে। অতএব, আপনার খাদ্যতালিকায় চিনির পরিমাণের দিকে মনোযোগ দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কীভাবে কম চিনি খাওয়া যায়?কম প্যাকেটজাত খাবার এবং টিনজাত পানীয় গ্রহণ করুন। কারণ অত্যধিক চিনি প্রায়শই যোগ করা হয় তাতে। আপনার পানীয়তে চিনি যোগ করার অভ্যাস কমিয়ে দিন। তাজা আকারে ফল খান। অল্প পরিমাণে এবং ন্যূনতম মিষ্টি খান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কীভাবে কম চিনি খাওয়া যায়?
কম প্যাকেটজাত খাবার এবং টিনজাত পানীয় গ্রহণ করুন। কারণ অত্যধিক চিনি প্রায়শই যোগ করা হয় তাতে। আপনার পানীয়তে চিনি যোগ করার অভ্যাস কমিয়ে দিন। তাজা আকারে ফল খান। অল্প পরিমাণে এবং ন্যূনতম মিষ্টি খান। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Health Tips: সবসময় মোবাইল হাতে নিয়ে খাবার খাচ্ছেন? বাচ্চাও খাচ্ছে? ‘বড়’ বিপদ হতে পারে

বর্তমানে আমাদের জীবনে একটা বড় অংশ জুড়ে থাকে মোবাইল। অনেকেরই খাওয়া-দাওয়া, ওঠা-বসা সব সময়ই মনোযোগ থাকে ফোনের দিকে।
বর্তমানে আমাদের জীবনে একটা বড় অংশ জুড়ে থাকে মোবাইল। অনেকেরই খাওয়া-দাওয়া, ওঠা-বসা সব সময়ই মনোযোগ থাকে ফোনের দিকে।
বর্তমানে অনেকেই খাবার খাওয়ার সময় মোবাইল হাতে নিয়েই খাবার খান। সকাল, দুপুর বা রাতের খাবার খাওয়ার সময়ও মোবাইল ফোন হাতছাড়া করতে চায় না। তবে এই খাদ্যাভ্যাস বিপদজনক।
বর্তমানে অনেকেই খাবার খাওয়ার সময় মোবাইল হাতে নিয়েই খাবার খান। সকাল, দুপুর বা রাতের খাবার খাওয়ার সময়ও মোবাইল ফোন হাতছাড়া করতে চায় না। তবে এই খাদ্যাভ্যাস বিপদজনক।
ব্রেকফাস্ট বা দুপুরের খাবার হোক বা রাতের খাবার, এইসব সময়ে অনেকের ফোন ব্যবহার করার অভ্যাস আছে। এই কারণে তারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা খাবার খেতে থাকে।
ব্রেকফাস্ট বা দুপুরের খাবার হোক বা রাতের খাবার, এইসব সময়ে অনেকের ফোন ব্যবহার করার অভ্যাস আছে। এই কারণে তারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা খাবার খেতে থাকে।
খাওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করলে খাবার সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাত হয় না। এই কারণে ওজন বাড়তে থাকে। এই অবস্থায় মেটাবলিজম ধীরগতির কারণে, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
খাওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করলে খাবার সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাত হয় না। এই কারণে ওজন বাড়তে থাকে। এই অবস্থায় মেটাবলিজম ধীরগতির কারণে, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
খাওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করলে খাবার সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাত হয় না। এই কারণে ওজন বাড়তে থাকে। এই অবস্থায় মেটাবলিজম ধীরগতির কারণে, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
খাওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করলে খাবার সঠিকভাবে প্রক্রিয়াজাত হয় না। এই কারণে ওজন বাড়তে থাকে। এই অবস্থায় মেটাবলিজম ধীরগতির কারণে, ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বহুগুণ বেড়ে যায়।
খাওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করলে পুরো মনোযোগ ফোনেই থাকে। এই কারণে, আপনি আপনার খিদের চেয়ে বেশি খাবার খেয়ে ফেলেন। অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে স্থূলতার সমস্যা বাড়তে পারে।
খাওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করলে পুরো মনোযোগ ফোনেই থাকে। এই কারণে, আপনি আপনার খিদের চেয়ে বেশি খাবার খেয়ে ফেলেন। অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে স্থূলতার সমস্যা বাড়তে পারে।

Eating Habit: হাত না চামচ? কী দিয়ে খাবার খাওয়া উচিত? বড় ভুল করছেন! বড় সতর্কতা আগেই জেনে নিন

হাতে খাওয়ার নিজস্ব আনন্দ আছে। প্রায়শই বাড়ির বড়রা এমন কথা বলে থাকেন তবে আজকাল বেশিরভাগ মানুষই হোটেল, রেস্তোরাঁ বা বাড়িতে চামচ দিয়ে খাওয়াদাওয়া করছেন।
হাতে খাওয়ার নিজস্ব আনন্দ আছে। প্রায়শই বাড়ির বড়রা এমন কথা বলে থাকেন তবে আজকাল বেশিরভাগ মানুষই হোটেল, রেস্তোরাঁ বা বাড়িতে চামচ দিয়ে খাওয়াদাওয়া করছেন।
তবে, ভারতীয় ঐতিহ্যে, খাবার সবসময় মেঝেতে বসে এবং হাত দিয়ে খাওয়া হয়। আপনিও যদি হাত দিয়ে কিছু খেতে পছন্দ করেন তবে তা আপনার জন্য উপকারী (Eating With Hands benefits)। বিজ্ঞানও তাই বিশ্বাস করে। আসুন জেনে নিই আয়ুর্বেদ কী বলে হাত দিয়ে খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে...
তবে, ভারতীয় ঐতিহ্যে, খাবার সবসময় মেঝেতে বসে এবং হাত দিয়ে খাওয়া হয়। আপনিও যদি হাত দিয়ে কিছু খেতে পছন্দ করেন তবে তা আপনার জন্য উপকারী (Eating With Hands benefits)। বিজ্ঞানও তাই বিশ্বাস করে। আসুন জেনে নিই আয়ুর্বেদ কী বলে হাত দিয়ে খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে…
আয়ুর্বেদ কী বলে হাত দিয়ে খাওয়া নিয়ে?আয়ুর্বেদ অনুসারে, হাত দিয়ে খাওয়া কেবল স্বাস্থ্যের জন্যই উপকারী নয়, এটি পাঁচটি ইন্দ্রিয় এবং হজমের জন্যও ভাল। আয়ুর্বেদ বলে যে আমাদের পাঁচটি আঙুল পাঁচটি ভিন্ন উপাদানের প্রতিনিধিত্ব করে। এমন অবস্থায় আমরা যখন হাত দিয়ে খাই, তখন সেই উপাদানগুলোকে সক্রিয় করি, যা শরীরের শক্তি বজায় রাখে।
আয়ুর্বেদ কী বলে হাত দিয়ে খাওয়া নিয়ে?
আয়ুর্বেদ অনুসারে, হাত দিয়ে খাওয়া কেবল স্বাস্থ্যের জন্যই উপকারী নয়, এটি পাঁচটি ইন্দ্রিয় এবং হজমের জন্যও ভাল। আয়ুর্বেদ বলে যে আমাদের পাঁচটি আঙুল পাঁচটি ভিন্ন উপাদানের প্রতিনিধিত্ব করে। এমন অবস্থায় আমরা যখন হাত দিয়ে খাই, তখন সেই উপাদানগুলোকে সক্রিয় করি, যা শরীরের শক্তি বজায় রাখে।
এ ছাড়া আমরা যখনই হাত দিয়ে খাবার খাই, তখন আঙুল দিয়ে খাবার স্পর্শ করি, যা মস্তিষ্কে বার্তা দেয় যে আমরা খাওয়ার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত, যার ফলে হজম প্রক্রিয়া সক্রিয় হয় এবং স্বাস্থ্যের উন্নতিতে কাজ করে।
এ ছাড়া আমরা যখনই হাত দিয়ে খাবার খাই, তখন আঙুল দিয়ে খাবার স্পর্শ করি, যা মস্তিষ্কে বার্তা দেয় যে আমরা খাওয়ার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত, যার ফলে হজম প্রক্রিয়া সক্রিয় হয় এবং স্বাস্থ্যের উন্নতিতে কাজ করে।
হাত দিয়ে খাওয়া সম্পর্কে বিজ্ঞান কী বলে?বিজ্ঞানও হাত দিয়ে খাওয়ার অনেক উপকারিতা তালিকাভুক্ত করে। হাত দিয়ে খাবার খেলে হজমশক্তি ভাল হয়। কারণ হাতে এমন কিছু ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়, যা ক্ষতিকর না হলেও পরিবেশের বিভিন্ন ক্ষতিকর জীবাণু থেকে শরীরকে রক্ষা করে। তবে খাওয়ার আগে হাত ভালভাবে পরিষ্কার করতে হবে, যাতে রোগ এড়ানো যায়।
হাত দিয়ে খাওয়া সম্পর্কে বিজ্ঞান কী বলে?
বিজ্ঞানও হাত দিয়ে খাওয়ার অনেক উপকারিতা তালিকাভুক্ত করে। হাত দিয়ে খাবার খেলে হজমশক্তি ভাল হয়। কারণ হাতে এমন কিছু ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়, যা ক্ষতিকর না হলেও পরিবেশের বিভিন্ন ক্ষতিকর জীবাণু থেকে শরীরকে রক্ষা করে। তবে খাওয়ার আগে হাত ভালভাবে পরিষ্কার করতে হবে, যাতে রোগ এড়ানো যায়।
 হাত দিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
হাত দিয়ে খাবার খাওয়ার মাধ্যমে আমরা কী খাচ্ছি, কতটা খাচ্ছি, কত দ্রুত খাচ্ছি, তা হজমের স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া হাত দিয়ে খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

হাত দিয়ে খাওয়ার উপকারিতা
হাত দিয়ে খাবার খাওয়ার মাধ্যমে আমরা কী খাচ্ছি, কতটা খাচ্ছি, কত দ্রুত খাচ্ছি, তা হজমের স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া হাত দিয়ে খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)