লাইফস্টাইল Kola Pata Eating Benefits: কে কী বলল না ভেবে জাস্ট কলাপতায় খান, পেটের রোগের হাজার ওষুধের খরচ বাঁচবে ‘গ্যারান্টি’!, কী কী গুণ আছে জানুন Gallery September 29, 2024 Bangla Digital Desk একসময় কলাপাতায় খাবার খাওয়ার চল ছিল। এখন তা একদমই কমে গেছে। তবে কলা পাতায় খাবার খেলে শরীরের একাধিক উপকার। কলাপাতার রসে সাইট্রিক অ্যাসিড, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সহ একাধিক পুষ্টিগুণ আছে যা শরীরের নানা উপকার করে এই রস। কলাপাতা খাবার খেলে পেটের নানা রোগ সেরে যেতে পারে বা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পারে। সর্দি- জ্বর, ডায়ারিয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। কলাপাতার রসের কিছু উপাদান আছে যা কোষ্ঠকাঠিন্য, আমাশা, রক্তাল্পতা, চর্মরোগের সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এছাড়াও কলাপাতায় খাবার খেলে সামান্য হলেও কমতে পারে ব্লাড প্রেশার। এর কিছু উপাদান সেই কাজে সাহায্য করতে পারে। বিশিষ্ট চিকিৎসক জে এন হালদার, তিনি জানান, কলাপাতায় শুধু স্বাদ আর গন্ধ বাড়াতেই নয়। খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়াতেও সাহায্য করে এই কলাপাতা। এতে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
জ্যোতিষকাহন Astrology Eating Rules: খাওয়ার পরই প্লেটে হাত ধুচ্ছেন? খবরদার…! এই ভুল নয়, মা অন্নপূর্ণা রেগে গেলেই চরম আর্থিক ক্ষতি! কাঙাল করে ছাড়বে Gallery June 19, 2024 Bangla Digital Desk আমরা সবাই প্রতিদিন খাবার খাই। কেউ হাতে প্লেট নিয়ে সোফায় বসে খায়, কেউ ডাইনিং টেবিলে আবার কেউ মেঝেতে বসে আরামে খেতে উপভোগ করে। ধর্মীয় শাস্ত্রে প্রতিটি কাজ করার সঠিক নিয়ম রয়েছে এবং এমন কিছু কাজ করা নিষিদ্ধ যা আপনার ক্ষতি করতে পারে। জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। আপনি কি জানেন, ধর্মীয় শাস্ত্রে খাবার খাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম রয়েছে, যেগুলি সম্পর্কে খুব কমই মানুষ জানেন বা মেনে চলেন। জ্যোতিষী, সংখ্যাতত্ত্ববিদ এবং জ্যোতিষ বাস্তু বিশেষজ্ঞ ডা. গৌরব কুমার দীক্ষিতের কাছ থেকে জেনে নিন খাবার খাওয়ার সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখা উচিত এবং কী ভুল করা উচিত নয়। খাবারের অসম্মান হলে অন্নপূর্ণা দেবী রেগে যেতে পারেন। আপনি পাপের শিকার হতে পারেন। যারা খাওয়ার নিয়ম মেনে চলে, তারা উন্নতি করে। তাদের বাড়িতে দেবী অন্নপূর্ণার আশীর্বাদ সর্বদা বর্ষিত হয়। ডা. গৌরব কুমার দীক্ষিত বলেছেন যে খাবার খাওয়ার সময় প্রত্যেকেরই উত্তর বা পূর্ব দিকে মুখ করে বসতে হবে। খাওয়ার সময় কখনওই দক্ষিণ দিকে মুখ করে বসবেন না। কিছু মানুষ খাওয়ার সময় বারবার জল খাওয়ার অভ্যাস থাকে। এটা একদম করবেন না। জল খেলেও ডান হাতে খান। এতে সৌভাগ্য বাড়ে। কিছু মানুষ আছে যারা খাবার খাওয়ার পর প্লেটে হাত ধোয়া শুরু করে। খাবার খাওয়ার সময় হাত ধোয়া অশুভ বলে মনে করা হয়। এতে ক্ষুব্ধ হন অন্নপূর্ণা দেবী। এর ফলে আপনার জীবনে অনেক ধরনের অসুবিধা আসতে পারে। বিছানায় বসে খাবার খেলে টাকা ও খাবারের অভাব হয়। এমন অবস্থায় বিছানায় বসে কখনওই খাবার খাওয়া উচিত নয়। খাবার সবসময় রান্নাঘরে বসে খেতে হবে। এই কারণে রাহু শুভ ফল দেয়। খাওয়ার সময়, মাঝপথে ছোট বা দীর্ঘ বিরতির জন্য যাওয়া উচিত নয়। খাওয়ার সময় কখনওই খাবারের সমালোচনা করবেন না। খাবার খারাপ রান্না করা, স্বাদ ভাল না ইত্যাদি বলবেন না। ভগবানের নৈবেদ্য মনে করে খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। এতে করে স্বাস্থ্য ভাল থাকে। মা অন্নপূর্ণার আশীর্বাদও সবসময় পাবেন। খাওয়ার আগে ভোজন মন্ত্র পড়ুন। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এটি জপের মাধ্যমে দেব-দেবী এবং খাদ্য দেবতার আশীর্বাদ সর্বদা গৃহ ও পরিবারে থাকে।
লাইফস্টাইল Parenting Tips: মোবাইল দেখিয়ে বাচ্চাকে খাওয়ান? কৃমিতে সর্বনাশ করছে, এই অভ্যাসে বারোটা বাজছে শিশুর পেটের, ৫টি নিয়মে মুক্তি Gallery June 6, 2024 Bangla Digital Desk বাচ্চাদেরও খাবার খেতে ফোন বা টিভি চালাতে হয। ফোন কেড়ে নিলে তারা খাবার খেতে অস্বীকার করে। এই বিষয়টি অভিভাবকদের জন্য খুবই গুরুতর হয়ে উঠেছে। শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ পবন মান্ডাভিয়া তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করে এই বিষয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, বাচ্চাদের ক্ষিদে না পাওয়ার অর্থ তাদের আয়রনের ঘাটতি, পেটের কৃমি বা দাঁতের ব্যথা৷ এই পরিস্থিতিতে বাবা-মায়ের অবশ্যই একজন শিশু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিৎ। খাওয়ার সময় শিশুর সম্পূর্ণ মনোযোগ মোবাইল বা টিভিতে থাকলে কী খাচ্ছে বা স্বাদ ইত্যাদি সে বুঝতে পারবে না। এর সঙ্গে ডক্টর পবন শিশুদের এই অভ্যাস নিরাময়ের জন্য কিছু টিপসও দিয়েছেন৷ সন্তানকে সঠিক পথে আনতে আপনার নিজেকেই একজন রোল মডেল হতে হবে। আপনি নিজে যদি খাওয়ার সময় ফোন বা মোবাইল ব্যবহার করেন, তাহলে আপনাকে দেখে আপনার সন্তানও এই অভ্যাসটি গ্রহণ করবে। নিজের খাবার খাওয়ার সময় গ্যাজেট থেকে দূরে থাকুন। এ ছাড়া খাবারের সময়টা আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে শিশুর সামনে বিভিন্ন ধরনের রঙিন ও পুষ্টিকর খাবার রাখুন। শিশুকে স্ন্যাকস কম দিন, যাতে শিশুর ভাল করে খিদে পায় এবং খাবারের সময় খেতে প্রস্তুত থাকে। এ ছাড়া বাবা-মায়ের উচিত শিশুকে খাওয়ানোর ব্যাপারে চাপ বা জবরদস্তি না করার৷ আপনার শিশুকে তার নিজের গতিতে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলার জন্য সময় দিন। লাইট নিভিয়ে এবং খাওয়ার সময় হালকা মিউজিক বাজিয়ে শান্ত ও মনোরম পরিবেশ তৈরি করা যায়। এ ছাড়া পরিবারের সঙ্গে বসেই খাবার খাওয়ার অভ্যাস করান আপনার সন্তানের। এতে পরিবারের সবাই একসঙ্গে টেবিলে বসে খাবার খেলে মোবাইল ব্যবহার করতে হবে না৷ খাবারের সময় আপনার সন্তানকে শিশুর সঙ্গে খেলা করুন৷ ছেলে মেয়েকে জিজ্ঞাসা করুন যে রান্নার স্বাদ কেমন হয়েছে বা তার আজকের খাবারটি পছন্দ হয়েছে কী না৷ এভাবে শিশুর খাবার অভ্যাস তৈরি করুন৷ আপনার শিশুকে খাবার তৈরিতে সাহায্য করার সুযোগ দিন। যেমন শাকসবজি ধোয়া বা রান্না করার সময় উপকরণ নাড়া চারা করার। এতে খাবারের প্রতি আগ্রহ বাড়বে।