Tag Archives: General Knowledge Story

General Knowledge: কোন দেশের জাতীয় পাখি ‘মুরগি’? সহজ উত্তর অজানা অনেকের

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
প্রতিটি দেশই নির্দিষ্ট একটি জাতীয় পশু বা জাতীয় পাখি নির্বাচিত করে। বলুন তো, 'মুরগি' কোন দেশের জাতীয় পাখি। এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা।
প্রতিটি দেশই নির্দিষ্ট একটি জাতীয় পশু বা জাতীয় পাখি নির্বাচিত করে। বলুন তো, ‘মুরগি’ কোন দেশের জাতীয় পাখি। এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা।
এবার আসা যাক উত্তরে। একটু বুদ্ধি খাটালেই এর উত্তর দেওয়া সম্ভব। উত্তরটি হল আমাদের প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কা। শ্রীলঙ্কার জাতীয় পাখি হল শ্রীলঙ্কার জঙ্গল ফাউল।
এবার আসা যাক উত্তরে। একটু বুদ্ধি খাটালেই এর উত্তর দেওয়া সম্ভব। উত্তরটি হল আমাদের প্রতিবেশী দেশ শ্রীলঙ্কা। শ্রীলঙ্কার জাতীয় পাখি হল শ্রীলঙ্কার জঙ্গল ফাউল।
এর আগে একে সিলন জঙ্গলফাউল বলা হত। এই পাখিটি শ্রীলঙ্কার বিভিন্ন জঙ্গল এলাকাতেই একমাত্র দেখা যায়। এটি মুরগি-র একটি প্রজাতী। জঙ্গল ফাউল সর্বভুক প্রাণী।
এর আগে একে সিলন জঙ্গলফাউল বলা হত। এই পাখিটি শ্রীলঙ্কার বিভিন্ন জঙ্গল এলাকাতেই একমাত্র দেখা যায়। এটি মুরগি-র একটি প্রজাতী। জঙ্গল ফাউল সর্বভুক প্রাণী।
একে অনেকে বন মুরগীও বলে থাকে। এটি একটি বিরল প্রজাতীর পাখি। যা শুধু শ্রীলঙ্কাতেই পাওয়া যায়। বনমুরগীর দৈর্ঘ্য কমবেশি ৩৫ সেন্টিমিটার এবং ওজন ৫১০-৬৪৫ গ্রাম হয়ে থাকে।
একে অনেকে বন মুরগীও বলে থাকে। এটি একটি বিরল প্রজাতীর পাখি। যা শুধু শ্রীলঙ্কাতেই পাওয়া যায়। বনমুরগীর দৈর্ঘ্য কমবেশি ৩৫ সেন্টিমিটার এবং ওজন ৫১০-৬৪৫ গ্রাম হয়ে থাকে।

General Knowledge: কোন দেশের জাতীয় প্রাণী ‘ছাগল’? উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খেয়েছেন অনকেই

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
প্রতিটি দেশই নির্দিষ্ট একটি প্রাণীকে তাদের জাতীয় পশু নির্বাচন করে। বলুন তো, 'ছাগল' কোন দেশের জাতীয় প্রাণী। এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা।
প্রতিটি দেশই নির্দিষ্ট একটি প্রাণীকে তাদের জাতীয় পশু নির্বাচন করে। বলুন তো, ‘ছাগল’ কোন দেশের জাতীয় প্রাণী। এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা।
এবার আসা যাক উত্তরে। একটু বুদ্ধি খাটালেই এর উত্তর দেওয়া সম্ভব। 'ছাগল' আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ পাকিস্তানের জাতীয় প্রাণী। তবে সাধারণ ছাগল নয়। পাকিস্তানের জাতীয় পশু মারখোর ছাগল।
এবার আসা যাক উত্তরে। একটু বুদ্ধি খাটালেই এর উত্তর দেওয়া সম্ভব। ‘ছাগল’ আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ পাকিস্তানের জাতীয় প্রাণী। তবে সাধারণ ছাগল নয়। পাকিস্তানের জাতীয় পশু মারখোর ছাগল।
মারখোর হল একটি বিশেষ জাতের বন্য ছাগল। এই প্রজাতির ছাগল সাধারণত ভারত, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে পাওয়া যায়। মারখোর ২০১৫ সাল পর্যন্ত একটি বিপন্ন প্রজাতি ছিল।
মারখোর হল একটি বিশেষ জাতের বন্য ছাগল। এই প্রজাতির ছাগল সাধারণত ভারত, পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের উত্তরাঞ্চলে পাওয়া যায়। মারখোর ২০১৫ সাল পর্যন্ত একটি বিপন্ন প্রজাতি ছিল।
মারখোর হল  ছাগল পরিবারের বৃহত্তম প্রজাতি। মারখোর নামটি ফার্সি ভাষা থেকে এসেছে। যার মাে "সাপ ভক্ষণকারী"। কারণ মারখোর নিজের রক্ষার জন্য বনাঞ্চলে সাপ মারার ক্ষেত্রে দুর্দান্ত দক্ষতার অধিকারী।
মারখোর হল ছাগল পরিবারের বৃহত্তম প্রজাতি। মারখোর নামটি ফার্সি ভাষা থেকে এসেছে। যার মাে “সাপ ভক্ষণকারী”। কারণ মারখোর নিজের রক্ষার জন্য বনাঞ্চলে সাপ মারার ক্ষেত্রে দুর্দান্ত দক্ষতার অধিকারী।

Knowledge Story: কখনও ভেবে দেখেছেন, কেন হোটেলের বিছানায় সাদা চাদর ব‍্যবহার হয়? আবাক করা উত্তর

কাছে হোক বা দূরে বেড়াতে গিয়ে কোনও না কোনও সময়ে থাকার জন্য হোটেল রুম বুক করেন। এ কথা নতুন নয়। হোটেলে বিভিন্ন দামে রুম পাওয়া যায়। কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে বিছানার উপর যে চাদরটি পাতা থাকে, সেটি সব সময়ই কেন সাদা রঙের হয়?
কাছে হোক বা দূরে বেড়াতে গিয়ে কোনও না কোনও সময়ে থাকার জন্য হোটেল রুম বুক করেন। এ কথা নতুন নয়। হোটেলে বিভিন্ন দামে রুম পাওয়া যায়। কিন্তু আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন যে বিছানার উপর যে চাদরটি পাতা থাকে, সেটি সব সময়ই কেন সাদা রঙের হয়?
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, হোটেলের বিছানায় সাদা রং-এর চাদর ও বালিশের কভার ব্যবহার করা হয়। কখনও ভেবে দেখেছেন, এত রং থাকতে কেন শুধু সাদা রং-ই বাছা হল ?
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, হোটেলের বিছানায় সাদা রং-এর চাদর ও বালিশের কভার ব্যবহার করা হয়। কখনও ভেবে দেখেছেন, এত রং থাকতে কেন শুধু সাদা রং-ই বাছা হল ?
কিন্তু, সাদা রং তো অন্য রং-এর তুলনায় অনেক তাড়াতাড়ি ও সহজে ময়লা হয়! তারপর-ও কেন হোটেল কর্তৃপক্ষ সাদা রং- এর চাদর ও বালিশের কভার-ই বেছে নেন? এর নেপথ্যে রয়েছে বড় বৈজ্ঞানিক কারণ–
কিন্তু, সাদা রং তো অন্য রং-এর তুলনায় অনেক তাড়াতাড়ি ও সহজে ময়লা হয়! তারপর-ও কেন হোটেল কর্তৃপক্ষ সাদা রং- এর চাদর ও বালিশের কভার-ই বেছে নেন? এর নেপথ্যে রয়েছে বড় বৈজ্ঞানিক কারণ–
শোনা যায় নব্বইয়ের দশকে আমেরিকার একটি হোটেল সাদা চাদর ব্যবহার শুরু করে। তারপর থেকেই এই প্রথা চলে আসছে। পরিস্কার সাদা বালিশ ও চাদর হোটেলে আসা অতিথিদের মনে আলাদা এক স্নিগ্ধতার অনুভূতি তৈরি করে।
শোনা যায় নব্বইয়ের দশকে আমেরিকার একটি হোটেল সাদা চাদর ব্যবহার শুরু করে। তারপর থেকেই এই প্রথা চলে আসছে। পরিস্কার সাদা বালিশ ও চাদর হোটেলে আসা অতিথিদের মনে আলাদা এক স্নিগ্ধতার অনুভূতি তৈরি করে।
সাদা রং আলোর সবচেয়ে বেশি প্রতিফলন ঘটায়। তাই সাদা চাদর, বালিশ বা পর্দা ব্যবহারে হোটেলের ঘর অনেক বেশি উজ্জ্বল দেখায়। ঘরে বেশি সাদা রং ব্যবহার করলে ঘর বড়-ও দেখায়।
সাদা রং আলোর সবচেয়ে বেশি প্রতিফলন ঘটায়। তাই সাদা চাদর, বালিশ বা পর্দা ব্যবহারে হোটেলের ঘর অনেক বেশি উজ্জ্বল দেখায়। ঘরে বেশি সাদা রং ব্যবহার করলে ঘর বড়-ও দেখায়।
যদি হোটেলের সব চাদর সাদা রং-এর হয়, তবে একইসঙ্গে সবগুলি ধুয়ে নেওয়া অনেক সহজ। পরিবর্তে, যদি ভিন্ন ভিন্ন রং-এর চাদর ব্যবহার করা হয়, সেক্ষেত্রে একটা চাদর থেকে রং উঠে অন্য চাদরে লেগে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
যদি হোটেলের সব চাদর সাদা রং-এর হয়, তবে একইসঙ্গে সবগুলি ধুয়ে নেওয়া অনেক সহজ। পরিবর্তে, যদি ভিন্ন ভিন্ন রং-এর চাদর ব্যবহার করা হয়, সেক্ষেত্রে একটা চাদর থেকে রং উঠে অন্য চাদরে লেগে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
হোটেলের দেওয়াল বা পর্দা যে রং-এরই হোক না কেন, সাদা রং-এর বেডকভার ও বালিশের কভার সব রং-এর সঙ্গেই মানানসই।
হোটেলের দেওয়াল বা পর্দা যে রং-এরই হোক না কেন, সাদা রং-এর বেডকভার ও বালিশের কভার সব রং-এর সঙ্গেই মানানসই।

General Knowledge Story: কোনও দিন বুড়ো হয় না, বয়স বাড়লেও আবার কমে যায়! জানেন কোন প্রাণী?

 

এই বিশ্বে অসম্ভব বলে আসলে কিছুই হয় না। হতে পারে, আপনি জানেন না। কিন্তু হয়। এই প্রতিবেদনে আপনি জানতে পারবেন এমনই এক তথ্য।  Photo: Representative image
এই বিশ্বে অসম্ভব বলে আসলে কিছুই হয় না। হতে পারে, আপনি জানেন না। কিন্তু হয়। এই প্রতিবেদনে আপনি জানতে পারবেন এমনই এক তথ্য। Photo: Representative image
কথায় বলে, বয়স তো কেবলই একটা সংখ্যা! কিন্তু সত্যিই এমন যদি হত, একটা বয়সের পর আবার ফিরে আসা যেত যৌবন থেকে কৈশোরে? ভাবছেন, রসিকতা করছি? না! সুকুমার রায়ের 'হ য ব র ল' নয়, এমনটা হয় বাস্তবেও। জানেন কোন প্রাণীর?
কথায় বলে, বয়স তো কেবলই একটা সংখ্যা! কিন্তু সত্যিই এমন যদি হত, একটা বয়সের পর আবার ফিরে আসা যেত যৌবন থেকে কৈশোরে? ভাবছেন, রসিকতা করছি? না! সুকুমার রায়ের ‘হ য ব র ল’ নয়, এমনটা হয় বাস্তবেও। জানেন কোন প্রাণীর? Photo: Representative image
এমন এক সামুদ্রিক প্রাণী রয়েছে যার বয়স কমতির দিকে যায়। সমীক্ষায় বলা হয়েছে, এই সামুদ্রিক প্রাণীর জীবনচক্র উল্টে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। এটি আটলান্টিক কম্ব জেলি, যা 'সামুদ্রিক আখরোট' বা 'সমুদ্রের বাদাম' নামে পরিচিত।
এমন এক সামুদ্রিক প্রাণী রয়েছে যার বয়স কমতির দিকে যায়। সমীক্ষায় বলা হয়েছে, এই সামুদ্রিক প্রাণীর জীবনচক্র উল্টে দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে। এটি আটলান্টিক কম্ব জেলি, যা ‘সামুদ্রিক আখরোট’ বা ‘সমুদ্রের বাদাম’ নামে পরিচিত। Photo: Representative image
খাদ্যের অভাব হলে বা আঘাতপ্রাপ্ত হলে এই প্রজাতি তার বয়স উল্টাতে পারে। পিছনের দিকে বিকশিত হয়ে, জেলটিনাস নন-মেরুদন্ডী তার শরীরকে তার লার্ভা আকারে রূপান্তরিত করে, তার জীবনের একটি পর্যায়ে যখন এটি খাবার ধরার জন্য পাতলা লম্বা তাঁবু বা ফিলামেন্ট থাকে।
খাদ্যের অভাব হলে বা আঘাতপ্রাপ্ত হলে এই প্রজাতি তার বয়স উল্টাতে পারে। পিছনের দিকে বিকশিত হয়ে, জেলটিনাস নন-মেরুদন্ডী তার শরীরকে তার লার্ভা আকারে রূপান্তরিত করে, তার জীবনের একটি পর্যায়ে যখন এটি খাবার ধরার জন্য পাতলা লম্বা তাঁবু বা ফিলামেন্ট থাকে।
জীবের প্রাপ্তবয়স্ক রূপটি স্বচ্ছ ফুসফুসের একটি ক্ষুদ্র জোড়ার অনুরূপ এবং এই ফিলামেন্টগুলি নেই। একটি সমীক্ষা যা এখনও সমকক্ষ-পর্যালোচনা করা হয়নি তা পরামর্শ দেয় যে সামুদ্রিক আখরোট (Mnemiopsis leidyi) শুধুমাত্র তৃতীয় পরিচিত প্রাণী প্রজাতি, এবং প্রথম পরিচিত চিরুনি জেলি প্রজাতি, যা প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পরে তার জীবনের আগের পর্যায়ে ফিরে যেতে পারে।
জীবের প্রাপ্তবয়স্ক রূপটি স্বচ্ছ ফুসফুসের একটি ক্ষুদ্র জোড়ার অনুরূপ এবং এই ফিলামেন্টগুলি নেই। একটি সমীক্ষা যা এখনও সমকক্ষ-পর্যালোচনা করা হয়নি তা পরামর্শ দেয় যে সামুদ্রিক আখরোট (Mnemiopsis leidyi) শুধুমাত্র তৃতীয় পরিচিত প্রাণী প্রজাতি, এবং প্রথম পরিচিত চিরুনি জেলি প্রজাতি, যা প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পরে তার জীবনের আগের পর্যায়ে ফিরে যেতে পারে।
ইউরোপ এবং এশিয়ায় একটি আক্রমণাত্মক প্রজাতি হয়ে উঠেছে এবং এখন ভূমধ্যসাগর, বাল্টিক এবং উত্তর সাগরের পাশাপাশি কালো এবং কাস্পিয়ান সাগরে পাওয়া যায়। উল্লেখযোগ্যভাবে, M. Leidyi জাহাজের ব্যালাস্ট জলে কয়েক সপ্তাহ ধরে খাবার ছাড়া বেঁচে থাকতে পারে এবং বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে এটি অন্য উপকূলে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছিল।
ইউরোপ এবং এশিয়ায় একটি আক্রমণাত্মক প্রজাতি হয়ে উঠেছে এবং এখন ভূমধ্যসাগর, বাল্টিক এবং উত্তর সাগরের পাশাপাশি কালো এবং কাস্পিয়ান সাগরে পাওয়া যায়। উল্লেখযোগ্যভাবে, M. Leidyi জাহাজের ব্যালাস্ট জলে কয়েক সপ্তাহ ধরে খাবার ছাড়া বেঁচে থাকতে পারে এবং বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন যে এটি অন্য উপকূলে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছিল।
এই সম্পর্কে আরও বোঝার জন্য, বিজ্ঞানীরা চিরুনি জেলির এক দলকে ক্ষুধার্ত রেখেছিলেন। তাদের লোব থেকে টিস্যু সরিয়ে অন্যটিকে আঘাত করেছিলেন। দেখা যায়, সামুদ্রিক আখরোট মরেনি। পরিবর্তে, তারা ছোট ছোট দাগে কুঁচকে গিয়েছিল। পরে খাওয়ানোর পর, 65টি চিরুনি জেলির মধ্যে 13টি ফিলামেন্ট তৈরি করে, এটি একটি লক্ষণ যে তারা তাদের লার্ভা পর্যায়ে ফিরে গেছে। অবশেষে, প্রাণীগুলি আবার তাদের আসল আকারে পৌঁছেছে এবং তাদের লবগুলিও ফিরে এসেছে। গবেষণা অনুসারে তারা আবার পুনরুত্পাদন করতে সক্ষম হয়েছিল।
এই সম্পর্কে আরও বোঝার জন্য, বিজ্ঞানীরা চিরুনি জেলির এক দলকে ক্ষুধার্ত রেখেছিলেন। তাদের লোব থেকে টিস্যু সরিয়ে অন্যটিকে আঘাত করেছিলেন। দেখা যায়, সামুদ্রিক আখরোট মরেনি। পরিবর্তে, তারা ছোট ছোট দাগে কুঁচকে গিয়েছিল। পরে খাওয়ানোর পর, 65টি চিরুনি জেলির মধ্যে 13টি ফিলামেন্ট তৈরি করে, এটি একটি লক্ষণ যে তারা তাদের লার্ভা পর্যায়ে ফিরে গেছে। অবশেষে, প্রাণীগুলি আবার তাদের আসল আকারে পৌঁছেছে এবং তাদের লোবগুলিও ফিরে এসেছে। গবেষণা অনুসারে তারা আবার পুনরুত্পাদন করতে সক্ষম হয়েছিল।

General Knowledge Story: পৃৃথিবীর সবচেয়ে ছোট রাস্তা কী বলুন তো? গ্যারেন্টি উত্তর দিতে পারবেন না নিরানব্বই শতাংশ মানুষই

কতআজব জিনিসই তো গিনেস বুক অফ য়ার্ল্ডে স্থান পায়৷ এবারের কথা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্র রাস্তা নিয়ে৷ গিনেস বুক ওয়ার্ল্ড অনিযায়ী এই রাস্তার দৈর্ঘ্য পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা লোকের উচ্চতার চেয়েও কম৷
কতআজব জিনিসই তো গিনেস বুক অফ য়ার্ল্ডে স্থান পায়৷ এবারের কথা হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে ক্ষুদ্র রাস্তা নিয়ে৷ গিনেস বুক ওয়ার্ল্ড অনিযায়ী এই রাস্তার দৈর্ঘ্য পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা লোকের উচ্চতার চেয়েও কম৷
রাস্তাটির নাম ইবেনজার প্লেস৷ এটি রয়েছে বর্তমানে স্কটল্যান্ডের ক্যাথনেস শহরে৷ ঠিকানা ১ নং বিস্ট্রো ম্যাকেস হোটেল৷ এর দৈর্ঘ্য ২.০৬ মিটার৷
রাস্তাটির নাম ইবেনজার প্লেস৷ এটি রয়েছে বর্তমানে স্কটল্যান্ডের ক্যাথনেস শহরে৷ ঠিকানা ১ নং বিস্ট্রো ম্যাকেস হোটেল৷ এর দৈর্ঘ্য ২.০৬ মিটার৷
১৮৮৩ সালে আলেকজান্ডার সিনক্লেয়ার ম্যাকেস হোটেলটি নির্মাণ করেন৷ হোটেলর পিছনের অংশটিই হল এই রাস্তা৷
১৮৮৩ সালে আলেকজান্ডার সিনক্লেয়ার ম্যাকেস হোটেলটি নির্মাণ করেন৷ হোটেলর পিছনের অংশটিই হল এই রাস্তা৷
১৮৮৭ সালে এটি রাস্তার মর্যাদা পায়৷ পরে গিনেস বুক অফ ওয়াল্ডে এই রাস্তাটি পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট রাস্তা হিসেবে বিবেচিত হয়৷
১৮৮৭ সালে এটি রাস্তার মর্যাদা পায়৷ পরে গিনেস বুক অফ ওয়াল্ডে এই রাস্তাটি পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট রাস্তা হিসেবে বিবেচিত হয়৷
এই হোটেলের বর্তমান মালিক মারে ল্যামেন্ট একবার জানিয়েছিলেন, এখানে প্রতিমিনিটে অসংখ্য লোক এই রাস্তা দেখতে আসেন৷ শোনা যায় গিনেস বুক অউ ওয়ার্ল্ডের তৎকালীন সম্পাদক এই রাস্তার সত্যতা যাচাই করার জন্য প্রায় ৫০ ঘণ্টা ট্রাভেল করে গিয়েছিলেন
এই হোটেলের বর্তমান মালিক মারে ল্যামেন্ট একবার জানিয়েছিলেন, এখানে প্রতিমিনিটে অসংখ্য লোক এই রাস্তা দেখতে আসেন৷ শোনা যায় গিনেস বুক অউ ওয়ার্ল্ডের তৎকালীন সম্পাদক এই রাস্তার সত্যতা যাচাই করার জন্য প্রায় ৫০ ঘণ্টা ট্রাভেল করে গিয়েছিলেন

General Knowledge Story: সবচেয়ে বেশি পিরামিড কোন দেশে জানেন? মিশর নয় কিন্তু, ৯৯ শতাংশ লোকই জানে না, গ্যারেন্টি

পিরামিডের দেশ কাকে বলে? এর উত্তরে অনেকেই বলবেন মিশর৷ তা কিন্তু একেবারেই ঠিক নয়৷
পিরামিডের দেশ কাকে বলে? এর উত্তরে অনেকেই বলবেন মিশর৷ তা কিন্তু একেবারেই ঠিক নয়৷
 অনেকেই পিরামিডের কালের রোমাঞ্চ, রহস্যকে ছুঁয়ে দেখতে যান৷ তার জন্য তাঁদের গন্তব্য হয়, ইজিপ্টে৷ তবে বৈজ্ঞানিকরা অন্য কথাই বলছেন৷ সায়েন্স অ্যালার্ট ওয়েবসাইটের রিপোর্ট অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পিরামিড মেলে মিশরেরই নিকটবর্তী দেশ সুদানে৷
অনেকেই পিরামিডের কালের রোমাঞ্চ, রহস্যকে ছুঁয়ে দেখতে যান৷ তার জন্য তাঁদের গন্তব্য হয়, ইজিপ্টে৷ তবে বৈজ্ঞানিকরা অন্য কথাই বলছেন৷ সায়েন্স অ্যালার্ট ওয়েবসাইটের রিপোর্ট অনুযায়ী বিশ্বের সবচেয়ে বেশি পিরামিড মেলে মিশরেরই নিকটবর্তী দেশ সুদানে৷
সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,সুদানে পিরামিডের সংখ্যা প্রায় ২০০ থেকে ২৫৫৷ যেখানে মিশরে পিরামিড রয়েছে ১৩৮টি৷ মনে করা হয়, সুদানের পিরামিডগুলো তৈরি হয়েছিল, কুশ সাম্রাজ্যের সময়৷ ৷ এই প্রাচীন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল খ্রীষ্টপূর্ব ১০৭০ দিকে৷ প্রায় ৩৫০ খ্রীষ্টাব্দ অবধি এই সভ্যতা স্থায়ী হয়েছিল৷ নীল নদের তীরে গড়ে উঠেছিল প্রাচীন এই সভ্যতা৷
সেই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,সুদানে পিরামিডের সংখ্যা প্রায় ২০০ থেকে ২৫৫৷ যেখানে মিশরে পিরামিড রয়েছে ১৩৮টি৷ মনে করা হয়, সুদানের পিরামিডগুলো তৈরি হয়েছিল, কুশ সাম্রাজ্যের সময়৷ ৷ এই প্রাচীন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল খ্রীষ্টপূর্ব ১০৭০ দিকে৷ প্রায় ৩৫০ খ্রীষ্টাব্দ অবধি এই সভ্যতা স্থায়ী হয়েছিল৷ নীল নদের তীরে গড়ে উঠেছিল প্রাচীন এই সভ্যতা৷
মনে করা হয় দুই দেশেই প্রিয়জনকে কবর দিতেই এই পিরামিডের নির্মাণ৷ যদিও সুদানের পিরামিডগুলো চেয়ে মিশরের পিরামিডের উচ্চতা অনেক বেশি৷ সুদানের কেন্দ্রে অবস্থিত মেরো শহরে সবচেয়ে বেশি পিরামিড রয়েছে৷ এই শহরে প্রায় ২০০টি পিরামিড আছে৷ বাকি পিরামিডগুলো দেশের বিভিন্ন স্থানে রয়েছে৷
মনে করা হয় দুই দেশেই প্রিয়জনকে কবর দিতেই এই পিরামিডের নির্মাণ৷ যদিও সুদানের পিরামিডগুলো চেয়ে মিশরের পিরামিডের উচ্চতা অনেক বেশি৷ সুদানের কেন্দ্রে অবস্থিত মেরো শহরে সবচেয়ে বেশি পিরামিড রয়েছে৷ এই শহরে প্রায় ২০০টি পিরামিড আছে৷ বাকি পিরামিডগুলো দেশের বিভিন্ন স্থানে রয়েছে৷
আপনি কী জানেন সবচেয়ে বড় পিরামিডটিও কিন্তু মিশরে অবস্থিত নয়৷ সেটি দেখতে গেলে আপনাকে যেতে হবে মেক্সিকোতে৷ মোক্সিকোর চোলালুতে এক পাহাড়ের ভিতর লুকিয়ে রয়েছে এই গ্রেট পিরামিড৷ এই নিয়ে গবেষণা এখনও চলছে৷
আপনি কী জানেন সবচেয়ে বড় পিরামিডটিও কিন্তু মিশরে অবস্থিত নয়৷ সেটি দেখতে গেলে আপনাকে যেতে হবে মেক্সিকোতে৷ মোক্সিকোর চোলালুতে এক পাহাড়ের ভিতর লুকিয়ে রয়েছে এই গ্রেট পিরামিড৷ এই নিয়ে গবেষণা এখনও চলছে৷

General Knowledge Story: বলুন তো, বিশ্বের সবথেকে লম্বা শব্দ কোনটি? আসলে একটি রোগের নাম কিন্তু! বাঘা বাঘা লোকও উচ্চারণ করতে পারে না

জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যে কোনও চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়
আজকাল পত্র-পত্রিকা, বই এর পাশাপাশি ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমাণে নানা বিষয়ের সাধারণ জ্ঞানের খোঁজ পাওয়া যায় যা জীবনের নানা ওঠাপড়ায় বেশ কাজেও লাগে। আজ এই প্রতিবেদনে এমনই কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হল, যেগুলি আগামী দিনে নানা ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে।
আজকাল পত্র-পত্রিকা, বই এর পাশাপাশি ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমাণে নানা বিষয়ের সাধারণ জ্ঞানের খোঁজ পাওয়া যায় যা জীবনের নানা ওঠাপড়ায় বেশ কাজেও লাগে। আজ এই প্রতিবেদনে এমনই কিছু প্রশ্ন এবং তার উত্তর নিয়ে আলোচনা করা হল, যেগুলি আগামী দিনে নানা ক্ষেত্রে কার্যকর ভূমিকা নিতে পারে।
সাধারণ জ্ঞানের পরিমণ্ডলে বিজ্ঞানের নানা বিষয় যেমন থাকবে তেমনই থাকবে দেশ, বিশ্ব এবং ইতিহাস সম্পর্কিত একাধিক তথ্য। এই তালিকায় এমন কিছু প্রশ্নও রয়েছে যা শুনলে আমাদের খুব সহজ মনে হলেও উত্তর প্রায় কারোরই জানা নেই। বা প্রশ্ন শুনে মাথা চুলকোবেন অনেকে।
সাধারণ জ্ঞানের পরিমণ্ডলে বিজ্ঞানের নানা বিষয় যেমন থাকবে তেমনই থাকবে দেশ, বিশ্ব এবং ইতিহাস সম্পর্কিত একাধিক তথ্য। এই তালিকায় এমন কিছু প্রশ্নও রয়েছে যা শুনলে আমাদের খুব সহজ মনে হলেও উত্তর প্রায় কারোরই জানা নেই। বা প্রশ্ন শুনে মাথা চুলকোবেন অনেকে।
বলুন তো বিশ্বের সবথেকে লম্বা শব্দ কী? যেই শব্দ উচ্চারণ করা খুবই কষ্টসাধ্য।
বলুন তো বিশ্বের সবথেকে লম্বা শব্দ কী? যেই শব্দ উচ্চারণ করা খুবই কষ্টসাধ্য।
বিশ্বের সবথেকে লম্বা শব্দটি হল নিউমোনোআল্ট্রামাইক্রোস্কোপিসিলিকোভোলকানোকোনিওসিস (Pneumonoultramicroscopicsilicovolcanoconiosis)।
বিশ্বের সবথেকে লম্বা শব্দটি হল নিউমোনোআল্ট্রামাইক্রোস্কোপিসিলিকোভোলকানোকোনিওসিস (Pneumonoultramicroscopicsilicovolcanoconiosis)।
উচ্চারণের সুবিধার জন্য যদি শব্দটিকে ভাঙা যায় তাহলে এমন দাঁড়াবে। Pneumon Ultra Microscopic Silico Volcano Coniosis (নিউমোনোআল্ট্রামাইক্রোস্কোপিসিলিকোভোলকানোকোনিওসিস)। এটি একটি ফুসফুসের রোগ।
উচ্চারণের সুবিধার জন্য যদি শব্দটিকে ভাঙা যায় তাহলে এমন দাঁড়াবে। Pneumon Ultra Microscopic Silico Volcano Coniosis (নিউমোনোআল্ট্রামাইক্রোস্কোপিসিলিকোভোলকানোকোনিওসিস)। এটি একটি ফুসফুসের রোগ।

Knowledge Story: ‘ছিঁচকাঁদুনে’! কথায় কথায় কেঁদে ফেলেন আপনি? একটুতেই জল আসে চোখে? তাহলে আপনারও আছে ‘এই’ গুণ

কান্না আর পাঁচটা আবেগের প্রতিক্রিয়ার মতোই একটি প্রতিক্রিয়া। চোখে জল আসাকে দুর্বলতাকে মনে করা হলেও, হাসির মতোই স্বাভাবিক মানুষের চোখে জল। বরং কাঁদলেই মন হালকা থাকে। সমস্ত যন্ত্রণা মনে পুষে রাখলে শরীরেই জমে নানা রোগ। কেউ কেউ আছে যাঁরা একটু বেশিই কাঁদেন। তবে এঁদের মধ্যে কিছু গুণও রয়েছে। জেনে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী?
কান্না আর পাঁচটা আবেগের প্রতিক্রিয়ার মতোই একটি প্রতিক্রিয়া। চোখে জল আসাকে দুর্বলতাকে মনে করা হলেও, হাসির মতোই স্বাভাবিক মানুষের চোখে জল। বরং কাঁদলেই মন হালকা থাকে। সমস্ত যন্ত্রণা মনে পুষে রাখলে শরীরেই জমে নানা রোগ। কেউ কেউ আছে যাঁরা একটু বেশিই কাঁদেন। তবে এঁদের মধ্যে কিছু গুণও রয়েছে। জেনে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী?
এঁদের ইমোশনাল কোশেন্ট তুলনামূলক বেশি হয়। কারণ এরা সহজেই নিজের ভিতরে কী চলছে তা প্রকাশ করতে পারে। প্রয়োজনে যেমন না বলতে পারেন, তেমনই আবার দরকারে অন্যের পাশে সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেয়।
এঁদের ইমোশনাল কোশেন্ট তুলনামূলক বেশি হয়। কারণ এরা সহজেই নিজের ভিতরে কী চলছে তা প্রকাশ করতে পারে। প্রয়োজনে যেমন না বলতে পারেন, তেমনই আবার দরকারে অন্যের পাশে সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেয়।
এরা বন্ধু হিসেবেও ভাল হয়। বন্ধুত্বে আবেগটাই আসল। নিজের মনের ভাব বোঝাতে এরা সক্ষম। প্রয়োজনে চোখ থেকে জল বেরিয়ে আসে। আবার হাসিতেও বন্ধুকে ভরিয়ে রাখে।
এরা বন্ধু হিসেবেও ভাল হয়। বন্ধুত্বে আবেগটাই আসল। নিজের মনের ভাব বোঝাতে এরা সক্ষম। প্রয়োজনে চোখ থেকে জল বেরিয়ে আসে। আবার হাসিতেও বন্ধুকে ভরিয়ে রাখে।
কান্নাকে অনেকেই দুর্বলতা মনে করেন। সমাজ কী ভাবে বিষয়টাকে দেখবে এই ভেবে অনেকেই কাঁদেন না। কান্না আসলেও চোয়াল শক্ত করে চেপে রাখেন। কিন্তু যাঁরা কেঁদে ফেলেন সহজেই তাঁরা এসবের তোয়াক্কা করেন না। ভয় না পেয়ে নিজের আবেগকেই তাঁরা প্রাধান্য দেন।
কান্নাকে অনেকেই দুর্বলতা মনে করেন। সমাজ কী ভাবে বিষয়টাকে দেখবে এই ভেবে অনেকেই কাঁদেন না। কান্না আসলেও চোয়াল শক্ত করে চেপে রাখেন। কিন্তু যাঁরা কেঁদে ফেলেন সহজেই তাঁরা এসবের তোয়াক্কা করেন না। ভয় না পেয়ে নিজের আবেগকেই তাঁরা প্রাধান্য দেন।
সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে সবসময়ে হাসিখুশি থাকা যেন নিয়মের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। কারও যে সত্যিই দুঃখ হতে পারে তা যেন মেনে নিতেই রাজি নয় সমাজ। কিন্তু মানুষের বৈশিষ্ট্যর মধ্যেই পড়ে দুঃখ পাওয়া বা কেঁদে ফেলা। বিশেষ করে কোনও পুরুষের চোখে জল দেখলে সমাজ যেন রে রে করে ওঠে। তবে যারা হাসির মতোই মনে দুঃখ এলেও চোখে জল এনে তা প্রকাশ করেন তারা সমাজের এই ট্যাবুগুলির তোয়াক্কা করেন না।
সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে সবসময়ে হাসিখুশি থাকা যেন নিয়মের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। কারও যে সত্যিই দুঃখ হতে পারে তা যেন মেনে নিতেই রাজি নয় সমাজ। কিন্তু মানুষের বৈশিষ্ট্যর মধ্যেই পড়ে দুঃখ পাওয়া বা কেঁদে ফেলা। বিশেষ করে কোনও পুরুষের চোখে জল দেখলে সমাজ যেন রে রে করে ওঠে। তবে যারা হাসির মতোই মনে দুঃখ এলেও চোখে জল এনে তা প্রকাশ করেন তারা সমাজের এই ট্যাবুগুলির তোয়াক্কা করেন না।
যাঁরা অল্পেতেই কেঁদে ফেলেন, তাঁদের জীবন থেকে স্ট্রেস অনেকটাই কমে যায়। কান্নার মাধ্যমেই স্ট্রেস কমতে থাকে। বরং না কেঁদে কষ্ট চেপে রাখলেই অন্যান্য অসুখ বাসা বাঁধতে থাকে।
যাঁরা অল্পেতেই কেঁদে ফেলেন, তাঁদের জীবন থেকে স্ট্রেস অনেকটাই কমে যায়। কান্নার মাধ্যমেই স্ট্রেস কমতে থাকে। বরং না কেঁদে কষ্ট চেপে রাখলেই অন্যান্য অসুখ বাসা বাঁধতে থাকে।

Knowledge Story: বলুন তো বাস কন্ডাক্টররা আঙুলের ফাঁকে কেন নোট রাখেন? আসল উত্তর অনেকেই জানতেন না

এই পৃথিবীর আনাচ-কানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অপার রহস্য। যার সমাধান হওয়া খুব মুশকিল। ঠিক তেমনই এক প্রশ্ন আজ আপনাদের সামনে হাজির।
এই পৃথিবীর আনাচ-কানাচে ছড়িয়ে রয়েছে অপার রহস্য। যার সমাধান হওয়া খুব মুশকিল। ঠিক তেমনই এক প্রশ্ন আজ আপনাদের সামনে হাজির।
জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
জানার কোনও শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে থাকা যে কোনও বিষয় ঘিরেই আছে নানা আশ্চর্যজনক তথ্য যা আমাদের জানার পরিধির বাইরে। যা শুনলে আমরা আকাশ থেকে পড়ি। এমনও যে হতে পারে ভাবা যায় না। উত্তরটা জানলে আমাদের অবাক হওয়া ছাড়া কোনও উপায় থাকে না।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
আজকাল অনেক প্রতিযোগিতাতে এমসিকিউ আসে। আর সেই সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য এসব জানা খুব জরুরি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
কখনও কখনও এমন হয়, উত্তরটা হয়তো আমরা জানতাম। কিন্তু শুধু মাথা ঠান্ডা না রাখার কারণে জানা জিনিসের উত্তর দিতে ভুল করি।
কলকাতা: কলকাতার বুকে যাতায়াতে অন্যতম ভরসা হচ্ছে বাস। আর এই বাসগুলির মধ্যে টাকার বদলে টিকিট দিয়ে থাকেন বাসের বাস কন্ডাক্টররা। (প্রতীকী ছবি)
কলকাতা: কলকাতার বুকে যাতায়াতে অন্যতম ভরসা হচ্ছে বাস। আর এই বাসগুলির মধ্যে টাকার বদলে টিকিট দিয়ে থাকেন বাসের বাস কন্ডাক্টররা। (প্রতীকী ছবি)
বাস কন্ডাক্টরদের ব্যাগ থাকলেও আমরা দেখি যে কিছু নোট তাঁরা হাতের ফাঁকে রেখে দেন। ব্যাগের মধ্যে বাকি নোট এবং খুচরো পয়সা রাখেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
বাস কন্ডাক্টরদের ব্যাগ থাকলেও আমরা দেখি যে কিছু নোট তাঁরা হাতের ফাঁকে রেখে দেন। ব্যাগের মধ্যে বাকি নোট এবং খুচরো পয়সা রাখেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
কিন্তু কেন এমন করা হয়, তা নিয়ে অনেক মতবাদ আছে। সম্প্রতি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম quora-তে একজন এই বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
কিন্তু কেন এমন করা হয়, তা নিয়ে অনেক মতবাদ আছে। সম্প্রতি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম quora-তে একজন এই বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
সেই প্রশ্নের অনেকে জবাব দিয়েছেন। সাধারণত, এই বিষয়ে অনেক মতবাদ থাকলেও একটি জবাবে সকলেই একমত হয়েছেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
সেই প্রশ্নের অনেকে জবাব দিয়েছেন। সাধারণত, এই বিষয়ে অনেক মতবাদ থাকলেও একটি জবাবে সকলেই একমত হয়েছেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
একটি বাসে অনেক যাত্রী হয়ে থাকেন। তার মধ্যে অনেক যাত্রী আবার বড় নোট দিয়ে থাকেন। ফলে কন্ডাক্টরদের মাঝে মধ্যে খুচরো করতে হয়। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
একটি বাসে অনেক যাত্রী হয়ে থাকেন। তার মধ্যে অনেক যাত্রী আবার বড় নোট দিয়ে থাকেন। ফলে কন্ডাক্টরদের মাঝে মধ্যে খুচরো করতে হয়। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
তাই কন্ডাক্টররা ১০০, ৫০, ২০ এবং ১০ টাকার নোটগুলি হাতের আঙুলের ফাঁকে রেখে দেন। এতে করে টাকা লেনদেনে সুবিধা হয় তাঁদের। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
তাই কন্ডাক্টররা ১০০, ৫০, ২০ এবং ১০ টাকার নোটগুলি হাতের আঙুলের ফাঁকে রেখে দেন। এতে করে টাকা লেনদেনে সুবিধা হয় তাঁদের। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
কলকাতার কন্ডাক্টরদের মধ্যেই এমন রেওয়াজ দীর্ঘদিন চলে আসছে। বেসরকারি বাসগুলিতে এমন ছবি দেখা যায়। সরকারি বাসে সাধারণত এমন ছবি খুব কম থাকে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
কলকাতার কন্ডাক্টরদের মধ্যেই এমন রেওয়াজ দীর্ঘদিন চলে আসছে। বেসরকারি বাসগুলিতে এমন ছবি দেখা যায়। সরকারি বাসে সাধারণত এমন ছবি খুব কম থাকে। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে pixabay)
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।
আজ যে প্রশ্নটি এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে তা চেনা একটি প্রশ্ন হলেও এর উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। বলা ভাল বেশিরভাগ মানুষই এর উত্তর দিতে ভুল করেছেন।

General Knowledge Story: পটলের ইংরেজি কী? বলতে পারবেন না বেশিরভাগই…! চ্যালেঞ্জ নেবেন নাকি? মেলান উত্তর

 

সারা বছরই খাওয়া হয় ঘরে ঘরে, এমন এক সবজি পটল। স্বাদেও যেমন, গুণেও তেমন!
সারা বছরই খাওয়া হয় ঘরে ঘরে, এমন এক সবজি পটল। স্বাদেও যেমন, গুণেও তেমন!
পটলকে হিন্দিতে বলে পারওয়াল (parwal)। কিন্তু ইংরেজিতে কী বলে জানেন? বহু শিক্ষিত মানুষই বলতে পারবেন না।
পটলকে হিন্দিতে বলে পারওয়াল (parwal)। কিন্তু ইংরেজিতে কী বলে জানেন? বহু শিক্ষিত মানুষই বলতে পারবেন না।
পটলের ছেঁচকি হোক, আলু পটলের তরকারি হোক বা দোরমা, দই পটল, সরষে পটল প্রভৃতি মুখরোচক পদ রান্না করা হয় পটল দিয়েই।
পটলের ছেঁচকি হোক, আলু পটলের তরকারি হোক বা দোরমা, দই পটল, সরষে পটল প্রভৃতি বিভিন্ন মুখরোচক পদ রান্না করা হয় পটল দিয়েই।
বিজ্ঞানী হিনা ফেরদৌস জানান, খেলে ত্বক ভাল থাকে। কোলাজেন তৈরি হয় বলে ত্বকের টানটান ভাব ধরা থাকে। ত্বকে বলিরেখা পড়ে না। ত্বক ঝুলেও যায় না। ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে না।
বিজ্ঞানী হিনা ফেরদৌস জানান,পটল খেলে ত্বক ভাল থাকে। কোলাজেন তৈরি হয় বলে ত্বকের টানটান ভাব ধরা থাকে। ত্বকে বলিরেখা পড়ে না। ত্বক ঝুলেও যায় না। ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে না।
ডিউরেটিক গুণ পটলকে উপকারী করে তোলে কিডনির সুস্বাস্থ্যের জন্য। শরীর থেকে টক্সিন দূর করে পটল। সক্রিয় থাকে কিডনি। কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা কমে। পটলের জলীয় অংশ কিডনিকে সুস্থ রাখে। শরীরকেও ডিহাইড্রেটেড হতে দেয় না।
ডিউরেটিক গুণ পটলকে উপকারী করে তোলে কিডনির সুস্বাস্থ্যের জন্য। শরীর থেকে টক্সিন দূর করে পটল। সক্রিয় থাকে কিডনি। কিডনিতে পাথর হওয়ার প্রবণতা কমে। পটলের জলীয় অংশ কিডনিকে সুস্থ রাখে। শরীরকেও ডিহাইড্রেটেড হতে দেয় না।
পটলের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট কমায় অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন। দূরে রাখে হৃদরোগের সমস্যাকে। পটলের পটাশিয়াম কমায় ব্লাড প্রেশার। কোলেস্টেরলও কম থাকে পটল খেলে।
পটলের অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট কমায় অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন। দূরে রাখে হৃদরোগের সমস্যাকে। পটলের পটাশিয়াম কমায় ব্লাড প্রেশার। কোলেস্টেরলও কম থাকে পটল খেলে।
পটলে ক্যালোরিও রয়েছে নামমাত্র! আবার এই সবজিই ভিটামিনের খনি। ওজন কমাতে চাইলে এই সবজিই হতে পারে আপনার সাথী।
পটলে ক্যালোরিও রয়েছে নামমাত্র! আবার এই সবজিই ভিটামিনের খনি। ওজন কমাতে চাইলে এই সবজিই হতে পারে আপনার সাথী।
পটলে আছে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ সব রকম পেটের রোগ দূর করে। পটলের গুণ ডিটক্সিফাই করে শরীর। মসৃণ থাকে পরিপাক ক্রিয়া।
পটলে আছে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য-সহ সব রকম পেটের রোগ দূর করে। পটলের গুণ ডিটক্সিফাই করে শরীর। মসৃণ থাকে পরিপাক ক্রিয়া।
ভিটামিন সি-সহ পটলের অন্যান্য পুষ্টিগুণ রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। জ্বর, সর্দিকাশি এবং শ্বাসযন্ত্রের নানা সমস্যা কমে যায় পটলের গুণে।
ভিটামিন সি-সহ পটলের অন্যান্য পুষ্টিগুণ রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। জ্বর, সর্দিকাশি এবং শ্বাসযন্ত্রের নানা সমস্যা কমে যায় পটলের গুণে।

 

এত উপকারিতা যে সবজির তাঁর ইংরেজি ক'জন জানেন?
এত উপকারিতা যে সবজির তাঁর ইংরেজি ক’জন জানেন?
পটলের ইংরেজি হল পয়েন্টেড গার্ড (Pointed gourd)!
পটলের ইংরেজি হল পয়েন্টেড গার্ড (Pointed gourd)!