Tag Archives: Offbeat

Offbeat News: দধিমঙ্গল থেকে সিঁদুরদান! বট ও অশ্বত্থ গাছের বিয়েতে ভূরিভোজ নিমন্ত্রিতদের

মৈনাক দেবনাথ, নদিয়া: ছাদনাতলা থেকে শুরু করে বরপক্ষ কনেপক্ষ নিয়ে বিয়ের আসর জমজমাট! পাত পেড়ে খাওয়ানো হল আমন্ত্রিত অতিথিদের। তবে এই বিয়ে কিন্তু কোনও মানব মানবীর বিয়ে নয়। এই বিয়ে দুটি গাছের। নদিয়ার শান্তিপুরে বট ও অশ্বত্থ গাছের বিয়ে দেওয়া হল মহাসমারোহে। তবে গাছেদের বিয়ে বলে কিন্তু দায়সারা ভাবে সম্পন্ন করা হয়নি এই বিয়ে। ছিল বরপক্ষ, কনেপক্ষ। উপস্থিত ছিলেন পুরোহিত ক্ষৌরকার প্রত্যেকেই। দধিমঙ্গল থেকে শুরু করে আশীর্বাদ, গায়ে হলুদ, যজ্ঞ, মালাবদল এমনকি সিঁদুরদান! প্রতিটি প্রথাই মানা হয়েছে নিয়ম করে। এখানে বটগাছ হল কনে। আর অশ্বত্থ গাছ হল বর! শান্তিপুরের এই অশ্বত্থ গাছের বয়স ১৮ বছরের কাছাকাছি এবং বটগাছের ১২ বছর। প্রায় পাশাপাশিই রয়েছে এই দুটি গাছ। বুধবার সমস্ত নিয়ম মেনেই দেওয়া হল বট ও অশ্বত্থ গাছের বিয়ে।

উল্লেখ্য, দিনের পর দিন চওড়া রাস্তা উড়ালপুল ইমারত তৈরি করার জন্য লক্ষ লক্ষ গাছ কাটা হচ্ছে। প্রশাসন থেকে শুরু করে সমাজকর্মীরা প্রত্যেকেই সাধারণ মানুষকে জাগরিত করার জন্য একের পর এক প্রচার অভিযান চালাচ্ছেন। তবুও থামানো যাচ্ছে না বৃক্ষ ছেদন। সাধারণ মানুষ একদিকে নির্বিচারে বৃক্ষ ছেদন করছেন নিজেদের স্বার্থকে ত্বরান্বিত করার জন্য। আবার অপরদিকে তাদেরই একাংশ বৃক্ষকে দেবতা মনে করে তাদের বিবাহের রীতি নিয়ম পালন করছেন।

আরও পড়ুন : রুটি খেয়ে কমান ব্লাড সুগার! শুধু ডায়াবেটিসে গমের আটার বদলে খান এর রুটি

অন্যদিকে সকলে সেজেগুজে বিয়েবাড়িতে এসে সেলফি তোলা তাসা বাজিয়ে নাচ , দীর্ঘ ক্ষণের বিবাহ দেখা অবশেষে বসে পাতপেড়ে খাওয়া এসবই হয় সন্ধ্যার পর থেকে প্রায় মধ্যরাত পর্যন্ত। এলাকাবাসীরা জানাচ্ছেন ১৮ বছর আগে একসাথে বট ও অশ্বত্থ লাগানো হলেও বটগাছ ছাগলে মুড়ে খেয়ে যাওয়ার কারণে আকার আকৃতি অনুযায়ী তার বয়স ১২ আর এই ১২বছর বাদেই বিবাহযোগ্যা হয়ে উঠে সে। একই সঙ্গে গায়ে গা লাগিয়ে বেড়ে ওঠা দুই গাছের শুভ পরিণয় সম্পন্ন না হলে নাকি অমঙ্গল হয় এলাকায়। অন্যদিকে চার হাত থুড়ি শয়ে শয়ে ডাল ডাল এবং হাজার হাজার পাতা একত্রিত করলে শস্যশ্যামলা হয়ে ওঠে এলাকা মানুষ।

Darjeeling Tour Plan: পাহাড়ের রানি এমনি এমনি বলে না, দার্জিলিংয়ে বেড়াতে যাওয়ার সেরা সময় কোনটা জানেন?

পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং একটি প্রিয় পর্যটক স্থান। একে কুইন অন হিলস বলা হয়। সারা বছরই মানুষ দেশ-বিদেশ থেকে ঘুরতে আসেন দার্জিলিংয়ে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং একটি প্রিয় পর্যটক স্থান। একে কুইন অন হিলস বলা হয়। সারা বছরই মানুষ দেশ-বিদেশ থেকে ঘুরতে আসেন দার্জিলিংয়ে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বাইরের দেশ থেকে পর্যটকেরা ঘুরতে এলেও এখানে সবথেকে বেশি ভিড় দেখা যায় বাঙালিদের। বাঙালিদের সবথেকে প্রিয় পর্যটক স্থানগুলির মধ্যে দার্জিলিং হল অন্যতম।
বাইরের দেশ থেকে পর্যটকেরা ঘুরতে এলেও এখানে সবথেকে বেশি ভিড় দেখা যায় বাঙালিদের। বাঙালিদের সবথেকে প্রিয় পর্যটক স্থানগুলির মধ্যে দার্জিলিং হল অন্যতম।
কিন্তু জানেন কি দার্জিলিংয়ে বেড়ানোর সেরা সময় কোনটি? অনেকেই জানেন না বলে ভুল সময়ে বেশি টাকা খরচ করে বেড়াতে চলে যান।
কিন্তু জানেন কি দার্জিলিংয়ে বেড়ানোর সেরা সময় কোনটি? অনেকেই জানেন না বলে ভুল সময়ে বেশি টাকা খরচ করে বেড়াতে চলে যান।
রইল দার্জিলিংয়ে বেড়ানোর সেরা টিপস।
রইল দার্জিলিংয়ে বেড়ানোর সেরা টিপস।
এপ্রিল থেকে জুন গ্রীষ্মের মাসগুলিতে দার্জিলিং ভ্রমণের সেরা সময়। তবে অনেকেই খুব ঠান্ডায় দার্জিলিং যেতে পছন্দ করেন।
এপ্রিল থেকে জুন গ্রীষ্মের মাসগুলিতে দার্জিলিং ভ্রমণের সেরা সময়। তবে অনেকেই খুব ঠান্ডায় দার্জিলিং যেতে পছন্দ করেন।
অক্টোবরে যখন বর্ষা পুরোপুরি শেষ, পুজোর সময় হাল্কা ঠান্ডার আমেজ। সেই সময়ও দার্জিলিং বেড়ানোর ভাল সময়।
অক্টোবরে যখন বর্ষা পুরোপুরি শেষ, পুজোর সময় হাল্কা ঠান্ডার আমেজ। সেই সময়ও দার্জিলিং বেড়ানোর ভাল সময়।
আবার অনেকে ঠান্ডায় ঠান্ডা জায়গায় বেড়াতে ভালবাসেন। দার্জিলিংয়ে তো খুব বেশি তুষারপাত হয় না।
আবার অনেকে ঠান্ডায় ঠান্ডা জায়গায় বেড়াতে ভালবাসেন। দার্জিলিংয়ে তো খুব বেশি তুষারপাত হয় না।
ফলে তাপমাত্রা মাইনাস না হলেও জমজমাট ঠান্ডা থাকেন। পর্যটকেরা সেই ঠান্ডা উপভোগ করতে ভালবাসেন।
ফলে তাপমাত্রা মাইনাস না হলেও জমজমাট ঠান্ডা থাকেন। পর্যটকেরা সেই ঠান্ডা উপভোগ করতে ভালবাসেন।
গরমের সময় গেলে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা থাকে না। তবে মনোরম ওয়েদারে ঘুরে মজা দার্জিলিংয়ে।
গরমের সময় গেলে হাড় কাঁপানো ঠান্ডা থাকে না। তবে মনোরম ওয়েদারে ঘুরে মজা দার্জিলিংয়ে।
সন্ধ্যায় অনেক সময় হাল্কা বৃষ্টিও পাওয়া যায়। ফলে গরমে পাহাড়ে বেড়ানোর সেরা সময়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সন্ধ্যায় অনেক সময় হাল্কা বৃষ্টিও পাওয়া যায়। ফলে গরমে পাহাড়ে বেড়ানোর সেরা সময়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Offbeat News: সমাজের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে সব নিয়ম মেনে মাথা মুড়িয়ে বাবার পারলৌকিক কাজ সম্পন্ন মেয়ের

মৈনাক দেবনাথ, নদিয়া: সমস্ত সামাজিক বাধা পেরিয়ে মাথা কামিয়ে বাবার অন্ত্যেষ্টির কাজ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন নিবেদিতা ঘোষ দাস। শান্তিপুর শরৎকুমারী স্কুল লেলিন সরণির বাসিন্দা ৬০ বছর বয়সি নারায়ণচন্দ্র ঘোষের চার মাস আগে হৃদযন্ত্রের গোলযোগ হয়। অবস্থা এতটাই খারাপ হয়ে উঠেছিল যে একাধিক চিকিৎসকদের দেখিয়েও কোনও ফল হয়নি। প্রত্যেকেই জবাব দিয়ে দিয়েছিলেন বড়জোর মাস কয়েক আয়ু আছে তাঁর।

স্বাভাবিকভাবেই এই খবর শুনে পরিবার মানসিকভাবে ভেঙে পড়লেও বাবার কিছু শেষ ইচ্ছের কারণে এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন তাঁর ছোট মেয়ে।পরিবার সূত্রে জানা যায়, নারায়ণবাবু অসুস্থ হওয়ার পর চিকিৎসকেরা সময় বেঁধে দেওয়ার পরে তিনি তাঁর মেয়েকে বলে গিয়েছিলেন মৃত্যুর পরের সম্পূর্ণ ক্রিয়াকর্ম তার মেয়েই যেন করেন। এছাড়াও তিনি তার কর্নিয়াগুলি দান করে গিয়েছিলেন যাতে তাঁর কর্নিয়ার জোরে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পান অন্য কোনও দৃষ্টিহীন মানুষ।

এরপর নারায়ণবাবুর মৃত্যুর পরে তাঁর ছোট মেয়ে নিবেদিতা বাবার সৎকার থেকে শুরু করে পুত্রসন্তানদের মতো একইভাবে চুল বিসর্জন দিয়ে সব নিয়ম অনুসরণ করে বাবার সমস্ত পারলৌকিক কাজ সম্পন্ন করলেন তিনি। শুধু তাই নয়, বহুদিনের আর একটি ইচ্ছেও একইসঙ্গে পূরণ হল তাঁর। চুল কামানোর পরে সেই চুল ক্যানসার আক্রান্ত রোগীকে দান করেন তিনি।

আরও পড়ুন : আরাধ্য দেবতার আসনে বিশ্বকবির বিগ্রহ, এই মন্দিরে পূজিত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

যদিও সামাজিকভাবে বাবার মৃত্যুর পরে কন্যাসন্তানদের এভাবে পারলৌকিক কাজ করতে সচরাচর দেখা যায় না, প্রথা ভেঙে এই ধরনের ব্যতিক্রমী কাজ করার জন্য কোন বাধার মুখে পড়তে হয়েছে কিনা জানতে চাওয়া হলে নিবেদিতা জানান, “এটা আমার বাবা বলে গিয়েছিলেন আমি কন্যাসন্তানের জন্ম দিয়েছি। কন্যাসন্তানই আমার মুখাগ্নি করবে। আমার বাবা আমাকেই বলে গিয়েছিলেন। দিদি এসেছিলেন। দিদিও তাঁর সাধ্যমতো কাজ করে গিয়েছেন। পরিবার-সহ আত্মীয়স্বজনেরাও উচ্ছ্বসিত এই ছকভাঙা কাজে।

একজন পুত্রসন্তান যা যা করেন, আমি মেয়ে  হয়ে আমার বাবার জন্য সেই কাজগুলিই করেছি”। প্রথাগত রীতি ভুলে ব্যতিক্রমী কাজ করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন তার পরিবার-সহ আত্মীয়স্বজনদের কাছ থেকেও। তাঁরা প্রত্যেকেই জানাচ্ছেন প্রত্যেকেরই ব্যক্তিগত ইচ্ছে থাকে। নিজের বাবার জন্য এই কাজ করেছেন। তার জন্য খুশি সকলেই।

Viral: ৩ দশকের মুদির দোকান থেকে ‘অবসর’ বাবার, স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞ ছেলের পোস্টে নেটিজেনদের চোখে জল

ঔরঙ্গাবাদ: চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার কথা তো শোনা যায়ই। কিন্তু নিজের ব্যবসা থেকে অবসর নেওয়ার কথা কি কেউ শুনেছেন কখনও? বিষয়টা বেশ অন্য রকম না? আসলে এই অনন্য পন্থা অবলম্বন করেছেন ঔরঙ্গাবাদের এক ব্যক্তি। আবেগপ্রবণ পোস্টের মাধ্যমে নিজের বাবার কেরিয়ারকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি পারিবারিক মুদির দোকান থেকে অবসর নিয়েছেন ওই ব্যক্তির বাবা।

প্রায় তিন দশক ধরে মন-প্রাণ দিয়ে পরিশ্রম করে পারিবারিক মুদির দোকানটিকে তিলে তিলে বড় করে তুলেছিলেন। আর সেই প্রসঙ্গেই কলম ধরেছেন পুত্র ওয়াহিদ মোমিন। ফেসবুকে নিজের বাবার এই যাত্রার কথা ভাগ করে নিয়েছেন। গর্বের সঙ্গে জানিয়েছেন যে, “আজ আব্বা নিজের কিরানার দোকান থেকে  অবসর নিলেন। যদিও এর জন্য তিনি একেবারেই প্রস্তুত ছিলেন না। প্রায় ৩৩ বছর আগে তিনি মুদির ব্যবসায় আসেন। তার আগে অবশ্য তিনি একটি পানের দোকান চালাতেন। এরপর একটি দোকান ভাড়া নিয়ে মুদির দোকান শুরু করেছিলেন।”

কীভাবে বাবার এই মুদির দোকান তাঁদের পরিবারকে বাঁচার রসদ জুগিয়েছে, সেটাও তুলে ধরেছিলেন ডা. ওয়াহিদ। জানান যে, বছরের প্রায় ৩৬৫ দিনই দোকান খোলা থাকত। তবে শুধু ইদ উপলক্ষে ২ দিন বন্ধ থাকত। এই দোকানই তাঁদের পরিবারকে আর্থিক ভাবে স্থিতিশীল রেখেছিল এবং তাঁদের শিক্ষার পিছনেও রয়েছে এই দোকানের অবদান। মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ওয়াহিদ উল্লেখ করেন যে, “আনন্দ-দুঃখ দুই-ই হচ্ছে। আমি অবশ্যই এই ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারতাম এবং আধুনিক উপায়ে তা সুন্দর ভাবে সম্প্রসারণও করতাম, যদি আমার বাবা-মা আমাকে সঠিক শিক্ষা না দিতেন।”

আরও পড়ুন : পরের সপ্তাহেই বৈশাখী অমাবস্যার পুণ্যতিথি! জীবনে সৌভাগ্য, ধনসম্পদের পাহাড়ে উঠতে করুন এই কাজগুলি

পেশায় চিকিৎসক ওয়াহিদ এখন কনসালট্যান্ট নিউরোলজিস্ট। তিনি জীবনের এই গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তের কথা ভাগ করে নিয়ে জানান যে, “বাবা কাজ শেষ করছেন এটা দেখে সত্যিই কষ্ট হচ্ছে। আসলে এটা তাঁর সবথেকে পছন্দের কাজ ছিল। আশা করি, উনি নিজের অবসরজীবন ভাল করেই উপভোগ করতে পারবেন। সেই সঙ্গে নিজের স্বাস্থ্যেরও যত্ন নেবেন। যেটা তিনি আমাদের জন্য সব সময় অবহেলা করে গিয়েছেন।”

 

ওয়াহিদের এই পোস্ট হু হু করে ছড়িয়ে পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাঁর এই পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানিয়েছেন নেটিজেনরা। এক নেটিজেন মন্তব্য করেন, “খুবই ভাল কথা, প্রিয় ওয়াহিদ মোমিন। আমি প্রতিটা শব্দের সঙ্গে সহমত পোষণ করছি। আমরাও একটি দোকান চালাতাম। আপনার বাবার অবসরজীবনের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।” আর একজন আবার মন্তব্য করেন, “আপনার বাবার সত্যিই কুর্নিশ প্রাপ্য। আর সবথেকে বড় কথা হল, আপনি আপনার শিকড় এখনও ভোলেননি।”

Offbeat News: ১৮ বছর ধরে লালনপালনের পর দত্তককন্যার বিয়ে দিলেন তৃতীয় লিঙ্গের এক মা, কুর্নিশ সকলের

সৌভিক রায়, বীরভূম: দত্তক কন্যার বিয়ে দিলেন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষজন। শুনে অবাক হচ্ছে নিশ্চয়ই। পুরো ঘটনা একদম সত্যি। তীব্র দাবদাহে পুড়ছে বীরভূম-সহ রাজ্যের একাধিক জেলা। ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা চলছে বীরভূমে। যা স্বাভাবিকের থেকে ৬ ডিগ্রি বেশি। ঠিক তারই মাঝে বীরভূমের ময়ূরেশ্বর ১ নম্বর ব্লকের মল্লারপুরে দেখা গেল সমাজের তৃতীয় লিঙ্গ নামে পরিচিত সেই পরিবারের বিবাহ।মল্লারপুরের বাসিন্দা খুশি বেগম হিজড়ে সম্প্রদায়ের এক মা।এক কথায় খুশি বেগমকে ‘বীরভূমের মা’ নামে চেনেন সবাই।

জানা যায় এই খুশি বেগম আজ থেকে ১৮ বছর আগে একটি শিশুকন্যাকে দত্তক নিয়েছিলেন। দীর্ঘ ১৮ বছর মেয়েটির খাওয়া-দাওয়া পড়াশোনা-সহ সমস্ত দায়িত্ব পালন করেন। খুশি বেগম তার মেয়ের নাম রাখে শাবানা খাতুন। এছাড়াও তিনি আরও একটি ছেলের দায়িত্ব নিয়েছেন।মেয়ে শাবানা খাতুনকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনা করান এবং অবশেষে এলাকার চার পাঁচশো লোকজনের উপস্থিতিতে তাঁর বিবাহ দেন।

খুশি বেগম জানান , “মেয়েকে উচ্চ মাধ্যমিক পড়িয়েছি। তাঁর বিয়ের জন্য একটা ভাল ছেলে দরকার ছিল। তাই ভাল কোম্পানিতে কর্মরত সুপাত্রের সন্ধান পেয়েছিলাম।ছেলের বাড়ি বর্ধমান জেলার কেতুগ্রামে।আজ যতটা সম্ভব এলাকার মানুষের সহযোগিতায় মেয়ের বিয়ে দিলাম। তাঁদের বিবাহিত জীবন সুখের হোক এই কামনা করি। শুধু নিজের গর্ভে ধারণ করা ছেলে মেয়ে থাকলেই মা-বাবা হওয়া যায়. সেটা নয়। আজ তার প্রমাণ দিলেন খুশি বেগম।

আরও পড়ুন : তরমুজের বীজও খেয়ে ফেলছেন? কতটা ক্ষতি হচ্ছে শরীরের? কী হয় এর বীজ পেটে গেলে? জানুন বিশদে

প্রতিবেশীদের বক্তব্য, এই খুশি বেগমরা ১০-১২ জন একটা বাড়িতে দীর্ঘদিন থেকে বসবাস করছেন মল্লারপুরে। তাঁদের দেখে সমাজের অনেক মানুষ অনেক কথা বলেন। তাঁরা খুব কষ্ট করে প্রতিটা বাড়িতে, ট্রেনে ,বাসে আবার কখনও রাস্তায় দাঁড়িয়ে টাকা তোলে এবং এই টাকা দিয়ে বিভিন্ন সমাজসেবার কাজে খরচ করেন শুনেছিলাম। কিন্তু আজ তার প্রমাণ চোখে দেখলাম ৬-৭ লক্ষ টাকা খরচ করে দত্তক মেয়ের বিয়ে দিচ্ছেন এবং ৪০০ থেকে ৫০০ জন লোককে খাওয়া দাওয়া করাচ্ছেন-এটা শিক্ষণীয়।

Knowledge Story: দেশের তো ময়ূর, পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য পাখির নাম কী? বলুন তো দেখি

প্রত্যেক দেশের যেমন জাতীয় পশু, পাখি, ফল, ফুল থাকে, ঠিক তেমনই প্রতিটি রাজ্যেরও জাতীয় সবকিছুই থাকে। কিন্তু রাজ্যের জাতীয় চিহ্নগুলি অনেকের কাছেই অজানা।
প্রত্যেক দেশের যেমন জাতীয় পশু, পাখি, ফল, ফুল থাকে, ঠিক তেমনই প্রতিটি রাজ্যেরও জাতীয় সবকিছুই থাকে। কিন্তু রাজ্যের জাতীয় চিহ্নগুলি অনেকের কাছেই অজানা।
আমাদের মধ্যে অনেকেই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রতীকগুলির নাম জানেন না। আজকের এই প্রতিবেদেনে তেমনই একটি পশ্চিমবঙ্গের জিনিস আপনাদের জানাব, যা অনেকের অজানা।
আমাদের মধ্যে অনেকেই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রতীকগুলির নাম জানেন না। আজকের এই প্রতিবেদেনে তেমনই একটি পশ্চিমবঙ্গের জিনিস আপনাদের জানাব, যা অনেকের অজানা।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বিশেষ করে রাজ্যের যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বিশেষ করে রাজ্যের যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
ভারতের জাতীয় পাখির নাম ময়ূর তা আমাদের সকলের জানা। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য পাখির নাম কী? দেখা গিয়েছে সেই উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।
ভারতের জাতীয় পাখির নাম ময়ূর তা আমাদের সকলের জানা। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য পাখির নাম কী? দেখা গিয়েছে সেই উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য পাখির নাম হল ধলাগলা মাছরাঙা। এই পাখিটি সাদাবুক মাছরাঙা নামেও পরিচিত। ধলাগলা মাছরাঙার ইংরেজি নাম হোয়াইট থ্রোটেড কিংফিশার (White Throated Kingfisher)। বৈজ্ঞানিক নাম Halcyon Smyrnensis।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য পাখির নাম হল ধলাগলা মাছরাঙা। এই পাখিটি সাদাবুক মাছরাঙা নামেও পরিচিত। ধলাগলা মাছরাঙার ইংরেজি নাম হোয়াইট থ্রোটেড কিংফিশার (White Throated Kingfisher)। বৈজ্ঞানিক নাম Halcyon Smyrnensis।
ধলাগলা ২৮ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। পাখিটি দেখতে খুবই সুন্দর। মাথা ও ঘাড় গাঢ় বাদামি রঙের ও পিঠ থেকে লেজ গাঢ় নীল রঙের। পাখিটির গলার দিকটা সাদা রঙের। এই কারণেই নাম ধলাগলা মাছরাঙা। ঠোঁট কমলা ও পা লাল রঙের। ধলাগলা ২৮ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। পাখিটি দেখতে খুবই সুন্দর। মাথা ও ঘাড় গাঢ় বাদামি রঙের ও পিঠ থেকে লেজ গাঢ় নীল রঙের। পাখিটির গলার দিকটা সাদা রঙের। এই কারণেই নাম ধলাগলা মাছরাঙা। ঠোঁট কমলা ও পা লাল রঙের।
ধলাগলা ২৮ সেন্টিমিটার লম্বা হয়। পাখিটি দেখতে খুবই সুন্দর। মাথা ও ঘাড় গাঢ় বাদামি রঙের ও পিঠ থেকে লেজ গাঢ় নীল রঙের। পাখিটির গলার দিকটা সাদা রঙের। এই কারণেই নাম ধলাগলা মাছরাঙা। ঠোঁট কমলা ও পা লাল রঙের।
পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে দেখা যায় এই ধলাগলা মাছরাঙা। এছাড়া নেপাল, ভূটান, তুরস্ক, চীনেও এই পাখি দেখা যায়। খাদ্য হিসেবে এই পাখি ঝিঁঝিঁ পোকা, পঙ্গপাল, ছোট ইঁদুর, পিঁপড়, ফড়িং খেয়ে থাকে।
পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের বিভিন্ন প্রান্তে দেখা যায় এই ধলাগলা মাছরাঙা। এছাড়া নেপাল, ভূটান, তুরস্ক, চীনেও এই পাখি দেখা যায়। খাদ্য হিসেবে এই পাখি ঝিঁঝিঁ পোকা, পঙ্গপাল, ছোট ইঁদুর, পিঁপড়, ফড়িং খেয়ে থাকে।

Around the World in 12 years on Foot: পিঠে ব্যাগ, হাতে লাঠি, পায়ে সাধারণ চটি…১২ বছরে বিশ্বভ্রমণের লক্ষ্যে তীব্র গরমেও অবিচল বাংলাদেশি যুবক

রুদ্রনারায়ণ রায়, উত্তর ২৪ পরগনা: গরমে তাপমাত্রা যখন ৪০ ছুঁইছুঁই, সেই সময় পায়ে হেঁটে গোটা বিশ্ব ভ্রমণে বেরিয়েছেন ২৮ বছর বয়সি বাংলাদেশি যুবক সইফুল ইসলাম শান্ত। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশ হয়ে ভারতে এসেছেন তিনি। দুপুর রোদে যশোর রোড ধরে হাঁটছেন তিনি। অবাক লাগলেও, নিজের লক্ষ্যে অবিচল এই তরুণ। গোটা দেশ ভ্রমণে তাঁর আনুমানিক সময় লাগবে প্রায় ১২ বছরেরও অধিক। এই দীর্ঘ সময় নিজের পায়ে হেঁটেই গোটা বিশ্ব ভ্রমণের পাশাপাশি বিশ্ব উষ্ণায়ন কমাতে ও পরিবেশ রক্ষার বার্তা ছড়িয়ে দিতেই এই অভিনব সিদ্ধান্ত তাঁর।

২২ শে মার্চ বাংলাদেশের ঢাকার সংসদ ভবন থেকে যাত্রা শুরু করেছেন সইফুল। দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে বর্তমানে ভারত অতিক্রম করছেন তিনি। ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়াতেও ভাইরাল এই পায়ে হেঁটে বিশ্ব ভ্রমণ করা যুবকের কথা। জানা গিয়েছে, বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার দেবীদ্বার উপজেলা সদরের বাসিন্দা সইফুল ইসলাম শান্ত। আগ্রহের জন্যই ঢাকার কলেজ থেকে ভূগোল ও পরিবেশ নিয়ে পড়াশোনা তাঁর। শান্ত এর আগে ২০২২ সালে ৭৫ দিনে হেঁটে বাংলাদেশের ৬৪ জেলা প্রায় তিন হাজার কিলোমিটার ভ্রমণ করেন। এছাড়াও ৬৪ দিনে ১ হাজার ৫০০ কিলোমিটার হেঁটে বাংলাদেশ থেকে ভারত (ঢাকা, সান্দাকফু, দার্জিলিং) ভ্রমণ করেন। বর্তমানে ১৯৩ টি দেশ ভ্রমণ করার উদ্দেশ্যে হাঁটছেন বাংলাদেশি এই তরুণ।

পিঠে ব্যাগ হাতে লাঠি গরম থেকে বাঁচতে মাথায় টুপি, আর পায়ে নিতান্তই সাধারণ চপ্পল পরে হাজার হাজার মাইল পথ হাঁটার লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছেন বছর ২৮ -এর এই যুবক। প্রখর গরমে যশোর রোড ধরে চলার পথে বহু মানুষ তাঁকে দেখে এগিয়ে আসছেন। তাঁর এই পায়ে হেঁটে বিশ্ব ভ্রমণের কথা শুনে রীতিমতো অবাক হয়ে যাচ্ছেন অনেকে, তার সঙ্গে তুলছেন সেলফিও।

আরও পড়ুন : পাতে রাখুন এই লিকলিকে সবুজ সবজি, একইসঙ্গে কমবে কোলেস্টেরল, ব্লাড সুগার! মেদ ভ্যানিশ হয়ে ঝরবে ওজন, থাকবেন সুস্থ ও সুন্দর

পাশাপাশি মানুষের সঙ্গে দেখা হলেই সাইফুল ইসলাম শান্ত পরিবেশ সচেতনতার বার্তাও তুলে ধরছেন তাঁদের কাছে। ক্রমশ বেড়ে চলা পৃথিবীর তাপমাত্রা হ্রাস করতে, পরিবেশ রক্ষার প্রয়োজন রয়েছে এই বার্তা বিশ্বের বুকে ছড়িয়ে দিতেই যুবকের এই কঠিন সিদ্ধান্তকে রীতিমতো কুর্নিশ করছেন পথচলতি মানুষজনও।

দিনে প্রায় চল্লিশ কিলোমিটার করে হাঁটার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তাঁর। রাত্রে পথেই নিচ্ছেন বিশ্রাম। চলার পথে ফল ও ডাবের জল আর সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে জল খেয়েই বেশির ভাগ সময় থাকছেন তিনি। চেনা পরিচিতদের পাশাপাশি পথ চলতি মানুষজনও ভালবেসে অনেক সময় আশ্রয় দিচ্ছেন বলেও জানান শান্ত।

ভারতে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে পায়ে হেঁটেই ঝাড়খণ্ড, বিহার, উত্তর প্রদেশ দিয়ে দিল্লিতে পৌঁছানোর ইচ্ছা রয়েছে তাঁর। তারপর, সিদ্ধান্ত নেবেন নেপাল নাকি উজবেকিস্তান কোন দিক দিয়ে পরবর্তী যাত্রা করবেন। এরপর, রাশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, ভিয়েতনাম, থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া-সহ এশিয়ার ও তারপর আফ্রিকা, ইউরোপ ঘুরে উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ ভ্রমণের পর অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশে গিয়ে এই বিশ্বভ্রমণ শেষ হবে বলেও জানান তিনি।

এই দীর্ঘ লম্বা সময়ের যাত্রাপথে প্রখর তাপপ্রবাহ, বৃষ্টি, শীত উপেক্ষা করে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে চ্যালেঞ্জ নিয়েই এগিয়ে চলতে হবে তাকে। তাই তাঁর মানসিক শক্তিকেও রীতিমতো কুর্নিশ জানাতে হয়। পরিবেশ রক্ষায় বিশ্বের কিছু মানুষকেও সচেতন করতে পারলেই যেন তাঁর এই কষ্টের সার্থকতা।

Knowledge Story: বলুন তো, দুই লেজ বিশিষ্ট সিংহ কোন দেশের জাতীয় পশু? উত্তর অজানা ৯০ শতাংশের

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।

সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
প্রতিটি দেশেরই জাতীয় পশু, পাখি, ফল, ফুল থাকে। কিন্তু বলুন তো, পৃথিবীর কোন দোশের জাতীয় পশু দুই লেজ বিশিষ্ট সিংহ? এর উত্তর অজানা ৯০ শতাংশ মানুষের।
প্রতিটি দেশেরই জাতীয় পশু, পাখি, ফল, ফুল থাকে। কিন্তু বলুন তো, পৃথিবীর কোন দোশের জাতীয় পশু দুই লেজ বিশিষ্ট সিংহ? এর উত্তর অজানা ৯০ শতাংশ মানুষের।
এবার আসা যাক উত্তরে। দুই লেজ বিশিষ্ট সিংহকে ইউরোপের দেশ চেক রিপাবলিকের জাতীয় পশুর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। এবার প্রশ্ন উঠতে পারে সিংহের আবার দুটি লেজ হয় নাকি?
এবার আসা যাক উত্তরে। দুই লেজ বিশিষ্ট সিংহকে ইউরোপের দেশ চেক রিপাবলিকের জাতীয় পশুর মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। এবার প্রশ্ন উঠতে পারে সিংহের আবার দুটি লেজ হয় নাকি?
চেক রিপাবলিকের দুই লেজ বিশিষ্ট সিংহ একটি পৌরানিক চরিত্র। যা ওই দেশের ইতিহাস, পুরাণ ও ধর্মের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। তাই দুই লেজ বিশিষ্ট সিহংকে জাতীয় পশুর মর্যাদা দিয়েছে চেক রিপাবলিক।
চেক রিপাবলিকের দুই লেজ বিশিষ্ট সিংহ একটি পৌরানিক চরিত্র। যা ওই দেশের ইতিহাস, পুরাণ ও ধর্মের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। তাই দুই লেজ বিশিষ্ট সিহংকে জাতীয় পশুর মর্যাদা দিয়েছে চেক রিপাবলিক।
চেক প্রজাতন্ত্রের অস্ত্রের কোটে ডবল লেজযুক্ত সিংহের ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। এটি বোহেমিয়ার প্রতীক। যা একটি ঐতিহাসিক অঞ্চল যা এখন চেক প্রজাতন্ত্রের অংশ বহু শতাব্দী ধরে ।
চেক প্রজাতন্ত্রের অস্ত্রের কোটে ডবল লেজযুক্ত সিংহের ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। এটি বোহেমিয়ার প্রতীক। যা একটি ঐতিহাসিক অঞ্চল যা এখন চেক প্রজাতন্ত্রের অংশ বহু শতাব্দী ধরে ।
সিংহ শক্তি, সাহস এবং রাজকীয়তার প্রতিনিধিত্ব করে। ডাবল লেজ বোহেমিয়ার মধ্যে দুটি প্রাচীন রাজত্বের মিলনের প্রতীক বলে বলা হয়। চেক ইতিহাসে প্রতীকটির গভীর শিকড় রয়েছে এবং এটি দেশের জাতীয় পরিচয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
সিংহ শক্তি, সাহস এবং রাজকীয়তার প্রতিনিধিত্ব করে। ডাবল লেজ বোহেমিয়ার মধ্যে দুটি প্রাচীন রাজত্বের মিলনের প্রতীক বলে বলা হয়। চেক ইতিহাসে প্রতীকটির গভীর শিকড় রয়েছে এবং এটি দেশের জাতীয় পরিচয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

Knowledge Story: বলুন তো, সাপ কোন দেশের জাতীয় সরীসৃপ? উত্তর জানলে অবাক হবেন

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
সাপ নিয়ে আমাদের কম-বেশী সকলেরই ভীতি কাজ করে। সাপ নিয়ে জানার কৌতুহলও কম নয়। কিন্তু বলুন তো, সাপ কোন দেশের জাতীয় সরীসৃপ? এর উত্তর অনেকের অজানা।
সাপ নিয়ে আমাদের কম-বেশী সকলেরই ভীতি কাজ করে। সাপ নিয়ে জানার কৌতুহলও কম নয়। কিন্তু বলুন তো, সাপ কোন দেশের জাতীয় সরীসৃপ? এর উত্তর অনেকের অজানা।
আবার আসা যাক উত্তরে। সাপ কোন দেশের জাতীয় সরীসৃপ তা জানলে অবাক হবেন আপনিও। কারণ সাপ ভারতের জাতীয় সরীসৃপ। কিং কোবরা শাপকে ভারতের জাতীয় সরীসৃপ বাছা হয়েছে।
আবার আসা যাক উত্তরে। সাপ কোন দেশের জাতীয় সরীসৃপ তা জানলে অবাক হবেন আপনিও। কারণ সাপ ভারতের জাতীয় সরীসৃপ। কিং কোবরা শাপকে ভারতের জাতীয় সরীসৃপ বাছা হয়েছে।
কিং কোবরা ভারতের জঙ্গলে এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতেও পাওয়া যায়। কিং কোবরা বিশ্বের দীর্ঘতম বিষধর সাপ হিসেবে পরিচিত। কিং কোবরা ২৫ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে এবং ১৯ ফুট পর্যন্ত সর্বাধিক লম্বা হয়ে থাকে।
কিং কোবরা ভারতের জঙ্গলে এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতেও পাওয়া যায়। কিং কোবরা বিশ্বের দীর্ঘতম বিষধর সাপ হিসেবে পরিচিত। কিং কোবরা ২৫ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে এবং ১৯ ফুট পর্যন্ত সর্বাধিক লম্বা হয়ে থাকে।

Knowledge Story: বলুন তো, কোন প্রাণী জলে থাকে কিন্তু কোনওদিন জল পান করে না? উত্তর জানলে চমকে যাবেন

আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কারেন্ট অ্যাফেয়ার্সগুলি জেনে রাখা উচিত। এগুলি যেমন নলেজ বাড়াতে সাহায্য করে তেমন দেশ-বিদেশের অনেক তথ্যগুলি জানা যায়।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
তবে আজ এই প্রতিবেদনে এমন একটি প্রশ্নটি নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি সেটি খুব চেনা একটি প্রশ্ন, কিন্তু তারপরও অনেকেই এর উত্তর দিতে গিয়ে ভুল করে থাকেন।
বলুন তো, এমন কোন প্রাণী রয়েছে যে জলে বাস করে কিন্তু কখনও জল পান করে না? এই প্রশ্নের উত্তর একটু বুদ্ধি খাটালেই দেওয়া সহজ। কিন্তু তা অনেকেই ভুল করে থাকে।
বলুন তো, এমন কোন প্রাণী রয়েছে যে জলে বাস করে কিন্তু কখনও জল পান করে না? এই প্রশ্নের উত্তর একটু বুদ্ধি খাটালেই দেওয়া সহজ। কিন্তু তা অনেকেই ভুল করে থাকে।
এবার আসা যাক উত্তরে। জল ছাড়া কোন প্রাণীর বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। তবে এমন কিছু প্রাণী রয়েছে যারা জল পান না করেও বেঁচে থাকে। আর সেই প্রাণীর নাম হল ব্যাঙ।
এবার আসা যাক উত্তরে। জল ছাড়া কোন প্রাণীর বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। তবে এমন কিছু প্রাণী রয়েছে যারা জল পান না করেও বেঁচে থাকে। আর সেই প্রাণীর নাম হল ব্যাঙ।
ব্যাঙের জল পান না করার পিছনে অবশ্য। বিজ্ঞানসম্মত কারণ রয়েছে। ব্যাঙের তক আদ্র। তাই ব্যাঙ ত্বকের মাধ্যমে জল শোষণ করে ও তাদের পান করার দরকার নেই।
ব্যাঙের জল পান না করার পিছনে অবশ্য। বিজ্ঞানসম্মত কারণ রয়েছে। ব্যাঙের তক আদ্র। তাই ব্যাঙ ত্বকের মাধ্যমে জল শোষণ করে ও তাদের পান করার দরকার নেই।
ত্বকে সঞ্চিত জল শোষণ করেইণ গরম বা শুষ্ক অবস্থায় বেঁচে থাকে। কিছু ব্যাঙ আবার বর্ষাকলে রীরের টিস্যু এবং মূত্রাশয়ে জল সঞ্চয় করে।  প্রয়োজনে সঞ্চিত জল শোষণ করে শুষ্ক অবস্থায় বেঁচে থাকে।
ত্বকে সঞ্চিত জল শোষণ করেইণ গরম বা শুষ্ক অবস্থায় বেঁচে থাকে। কিছু ব্যাঙ আবার বর্ষাকলে রীরের টিস্যু এবং মূত্রাশয়ে জল সঞ্চয় করে। প্রয়োজনে সঞ্চিত জল শোষণ করে শুষ্ক অবস্থায় বেঁচে থাকে।