Tag Archives: hibiscus flower

Hibiscus Gardening Tips: ১ টাকাও খরচ হবে না, বর্ষায় এটিই ‘ধন্বন্তরি’! এক চিমটি দিলেই লাল লাল ফুলে ভরবে গাছ, পোকামাকড় ঘেঁষবে না ধারেকাছে, গ্যারান্টি…!

বাগানকে সবুজ ও সতেজ রাখতে কে না চায়৷ গাছের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য অনেকেই বাজার থেকে দামি সার কিনে থাকেন। কেউ আবার বাড়িতে জৈব সার তৈরি করে গাছপালা সুস্থ ও সতেজ রাখার চেষ্টা করেন৷
বাগানকে সবুজ ও সতেজ রাখতে কে না চায়৷ গাছের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য অনেকেই বাজার থেকে দামি সার কিনে থাকেন। কেউ আবার বাড়িতে জৈব সার তৈরি করে গাছপালা সুস্থ ও সতেজ রাখার চেষ্টা করেন৷
আপনি কি জানেন যে আপনার বাড়িতেই উদ্ভিদের বৃদ্ধির সিক্রেট লুকিয়ে রয়েছে। হ্যাঁ, ঘরে থাকা কিছু প্রাকৃতিক জিনিস দিয়ে ফুলে ফুলে বাগান ভরিয়ে দিতে পারেন।
আপনি কি জানেন যে আপনার বাড়িতেই উদ্ভিদের বৃদ্ধির সিক্রেট লুকিয়ে রয়েছে। হ্যাঁ, ঘরে থাকা কিছু প্রাকৃতিক জিনিস দিয়ে ফুলে ফুলে বাগান ভরিয়ে দিতে পারেন।
বেশিরভাগ বাড়িতেই জবা ফুলের গাছ দেখা যায়। বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি থেকে শুরু করে পুজো সব কিছুতেই এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। জবা গাছ বর্ষা মাসে প্রচুর ফুল দেয়। কিন্তু আপনার জবা গাছে যদি এই বর্ষাতেও ফুল না আসে, তবে কৃষি বিজ্ঞানীদের এই পরামর্শগুলি নিতে পারেন।
বেশিরভাগ বাড়িতেই জবা ফুলের গাছ দেখা যায়। বাড়ির সৌন্দর্য বৃদ্ধি থেকে শুরু করে পুজো সব কিছুতেই এর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। জবা গাছ বর্ষা মাসে প্রচুর ফুল দেয়। কিন্তু আপনার জবা গাছে যদি এই বর্ষাতেও ফুল না আসে, তবে কৃষি বিজ্ঞানীদের এই পরামর্শগুলি নিতে পারেন।
কৃষি বিজ্ঞানী ডা. আর কে সিং বলেন, অনেক সময় মানুষ তাদের বাগানে এমন জায়গায় জবা ফুল লাগায়, যেখানে উৎপাদন ক্ষমতা খুবই কম। এমন জায়গায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও আয়রনের ঘাটতি থাকে, সেক্ষেত্রে প্রাকৃতিক সারের মাধ্যমেও এসব দূর করা যায়।
কৃষি বিজ্ঞানী ডা. আর কে সিং বলেন, অনেক সময় মানুষ তাদের বাগানে এমন জায়গায় জবা ফুল লাগায়, যেখানে উৎপাদন ক্ষমতা খুবই কম। এমন জায়গায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও আয়রনের ঘাটতি থাকে, সেক্ষেত্রে প্রাকৃতিক সারের মাধ্যমেও এসব দূর করা যায়।
তিনি আরও বলেন, কলার খোসা প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং জবা ফুলের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এর জন্য কলার খোসা ছোট ছোট টুকরো করে কেটে সারারাত জলে রেখে দিন। তারপর কলার খোসার জল গাছের গোড়ায় দিয়ে দিন। এটি পটাসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস। এর ফলে প্রাকৃতিক বৃদ্ধির পাশাপাশি গাছে ফুলও আসবে।
তিনি আরও বলেন, কলার খোসা প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং জবা ফুলের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এর জন্য কলার খোসা ছোট ছোট টুকরো করে কেটে সারারাত জলে রেখে দিন। তারপর কলার খোসার জল গাছের গোড়ায় দিয়ে দিন। এটি পটাসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস। এর ফলে প্রাকৃতিক বৃদ্ধির পাশাপাশি গাছে ফুলও আসবে।
কৃষি বিজ্ঞানীরা বলেন, যে এর পাশাপাশি পেঁয়াজের খোসা এবং চা পাতা ব্যবহার করেও দারুণ উপকার পাওয়া যায়। এর জন্য ঘরে তৈরি চা-পাতা ও পেঁয়াজ ছোট ছোট টুকরো করে কেটে জলে ফুটিয়ে দিন এবং সকালে গাছের গোড়ায় দিয়ে দিন। এই তরল সারের অনেক গুণ রয়েছে।
কৃষি বিজ্ঞানীরা বলেন, যে এর পাশাপাশি পেঁয়াজের খোসা এবং চা পাতা ব্যবহার করেও দারুণ উপকার পাওয়া যায়। এর জন্য ঘরে তৈরি চা-পাতা ও পেঁয়াজ ছোট ছোট টুকরো করে কেটে জলে ফুটিয়ে দিন এবং সকালে গাছের গোড়ায় দিয়ে দিন। এই তরল সারের অনেক গুণ রয়েছে।
এছাড়াও তিনি আরও বলেন, জবা গাছের গোড়ায় কাঠের গুড়ো দিতে পারেন। এটি এক ধরনের প্রাকৃতিক ছত্রাকনাশক। গাছের গোড়ায় মাসে দু'বার দিলে লাল লাল জবা ফুলে ভরবে গাছ।
এছাড়াও তিনি আরও বলেন, জবা গাছের গোড়ায় কাঠের গুড়ো দিতে পারেন। এটি এক ধরনের প্রাকৃতিক ছত্রাকনাশক। গাছের গোড়ায় মাসে দু’বার দিলে লাল লাল জবা ফুলে ভরবে গাছ।

Vastu Tips of Hibiscus: চুম্বকের মতো টাকা টানে এই গাছ, বাড়ির ঠিক এই জায়গায় লাগালেই উপচে পড়বে ধন-সম্পদ! মা লক্ষ্মীর কৃপায় অভাব-অনটন দূর

  বাস্তুশাস্ত্রে এমন অনেক ফুলের উল্লেখ আছে যা আপনার শুয়ে থাকা ভাগ্যকে উজ্জ্বল করতে পারে। এর মধ্যে একটি হল জবা ফুল৷ এই লাল রঙের ফুল খুব সহজেই পাওয়া যায় এমনকি অনেক বাড়িতেও দেখা যায়।
বাস্তুশাস্ত্রে এমন অনেক ফুলের উল্লেখ আছে যা আপনার শুয়ে থাকা ভাগ্যকে উজ্জ্বল করতে পারে। এর মধ্যে একটি হল জবা ফুল৷ এই লাল রঙের ফুল খুব সহজেই পাওয়া যায় এমনকি অনেক বাড়িতেও দেখা যায়।
 বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, এই ফুলটি আর্থিক সঙ্কট দূর করে এবং ঋণ থেকে মুক্তি দেয়, যার কারণে আপনার কখনওই অর্থের অভাব হয় না। ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শক পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মার কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক বাস্তু প্রতিকার।
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, এই ফুলটি আর্থিক সঙ্কট দূর করে এবং ঋণ থেকে মুক্তি দেয়, যার কারণে আপনার কখনওই অর্থের অভাব হয় না। ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শক পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মার কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক বাস্তু প্রতিকার।
এই ফুলটি দেবী লক্ষ্মীর কাছে প্রিয়৷ তবে মনে রাখবেন এটি কেবল পূর্ব বা উত্তর দিকে রাখা উচিত। এছাড়াও সবসময় গাছকে জল দিন যাতে এটি শুকিয়ে না যায়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে, জবা ফুল সম্পদের দেবী লক্ষ্মীর কাছে প্রিয়। আপনি যদি বাড়িতে এই গাছটি লাগান, তাহলে দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ সবসময় আপনার উপর থাকবে।
এই ফুলটি দেবী লক্ষ্মীর কাছে প্রিয়৷ তবে মনে রাখবেন এটি কেবল পূর্ব বা উত্তর দিকে রাখা উচিত। এছাড়াও সবসময় গাছকে জল দিন যাতে এটি শুকিয়ে না যায়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে, জবা ফুল সম্পদের দেবী লক্ষ্মীর কাছে প্রিয়। আপনি যদি বাড়িতে এই গাছটি লাগান, তাহলে দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ সবসময় আপনার উপর থাকবে।।
আপনি যদি ঋণের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে এই সমস্যা দূর করতে পারে জবা ফুল। এর জন্য, শুক্রবার দিনে আপনার নিরাপদে বা টাকা রাখার জায়গায় ফুল রাখতে হবে। তবে, ফুল রাখার আগে, ভগবান গণেশ এবং মা দুর্গার ধ্যান করতে ভুলবেন না। আপনাকে ৭ দিনের জন্য এই প্রক্রিয়াটি পুনরাবৃত্তি করতে হবে।
আপনি যদি ঋণের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে এই সমস্যা দূর করতে পারে জবা ফুল। এর জন্য, শুক্রবার দিনে আপনার নিরাপদে বা টাকা রাখার জায়গায় ফুল রাখতে হবে। তবে, ফুল রাখার আগে, ভগবান গণেশ এবং মা দুর্গার ধ্যান করতে ভুলবেন না। আপনাকে ৭ দিনের জন্য এই প্রক্রিয়াটি পুনরাবৃত্তি করতে হবে।
অনেক সময় কোনও না কোনও কারণে ঘরে ঝামেলা লেগেই থাকে। এটি স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের উপরও একটি বড় প্রভাব ফেলে এবং কখনও কখনও সম্পর্কগুলি নষ্ট হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে জবা ফুল আপনার সম্পর্ক মজবুত করতে বড় ভূমিকা পালন করবে। এর জন্য আপনাকে বালিশের নিচে জবা ফুল দিয়ে ঘুমাতে হবে।
অনেক সময় কোনও না কোনও কারণে ঘরে ঝামেলা লেগেই থাকে। এটি স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের উপরও একটি বড় প্রভাব ফেলে এবং কখনও কখনও সম্পর্কগুলি নষ্ট হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে জবা ফুল আপনার সম্পর্ক মজবুত করতে বড় ভূমিকা পালন করবে। এর জন্য আপনাকে বালিশের নিচে জবা ফুল দিয়ে ঘুমাতে হবে।
যদি আপনার বাড়িতে আর্থিক সঙ্কট থাকে এবং অনেক চেষ্টা করেও কোনও সমাধান না পাওয়া যায়। এমন পরিস্থিতিতে জবা ফুল এই সমস্যা দূর করতে সহায়ক হবে। এর জন্য একটি তামার কলসে জবা ফুল রাখুন এবং জল দিয়ে পূর্ণ করুন। তারপর সূর্যদেবকে নিবেদন করুন।
যদি আপনার বাড়িতে আর্থিক সঙ্কট থাকে এবং অনেক চেষ্টা করেও কোনও সমাধান না পাওয়া যায়। এমন পরিস্থিতিতে জবা ফুল এই সমস্যা দূর করতে সহায়ক হবে। এর জন্য একটি তামার কলসে জবা ফুল রাখুন এবং জল দিয়ে পূর্ণ করুন। তারপর সূর্যদেবকে নিবেদন করুন।
কঠোর পরিশ্রম করেও অগ্রগতি না হলে এই সমস্যায়ও জবা ফুল আপনাকে সাহায্য করতে পারে। এর জন্য আপনাকে দেবী লক্ষ্মীকে জবা ফুলের সঙ্গে চিনির মিছরি নিবেদন করতে হবে। শুধু আপনার এই ছোট কাজ দিয়ে, আপনার ব্যবসা নতুন উচ্চতায় পৌঁছতে শুরু করবে।
কঠোর পরিশ্রম করেও অগ্রগতি না হলে এই সমস্যায়ও জবা ফুল আপনাকে সাহায্য করতে পারে। এর জন্য আপনাকে দেবী লক্ষ্মীকে জবা ফুলের সঙ্গে চিনির মিছরি নিবেদন করতে হবে। শুধু আপনার এই ছোট কাজ দিয়ে, আপনার ব্যবসা নতুন উচ্চতায় পৌঁছতে শুরু করবে।

Hibiscus Plant Care Tips: চুটকিতে তৈরি করুন গাছের ম্যাজিক খাবার! চড়া রোদেও জবাগাছ ভরা ফুল! পালাবে পোকামাকড়!

নিত্যপুজোর উপকরণ থেকে ভেষজ উপাদান-বিভিন্ন কারণে বাঙালি বাড়িতে জবাগাছের গুরুত্ব গভীর৷ নানা রঙের, নানা আকৃতির জবাফুলে ভরে থাকে বাগান৷
নিত্যপুজোর উপকরণ থেকে ভেষজ উপাদান-বিভিন্ন কারণে বাঙালি বাড়িতে জবাগাছের গুরুত্ব গভীর৷ নানা রঙের, নানা আকৃতির জবাফুলে ভরে থাকে বাগান৷

 

অনেকেরই অভিযোগ যত্ন সত্ত্বেও জবাগাছে ফুল ধরে না৷ বা, কুঁড়ি এলেও ঝরে যায়৷ কিছু সহজ টিপসে কিন্তু সহজেই ফুল ফোটানো যাবে জবাগাছে৷
অনেকেরই অভিযোগ যত্ন সত্ত্বেও জবাগাছে ফুল ধরে না৷ বা, কুঁড়ি এলেও ঝরে যায়৷ কিছু সহজ টিপসে কিন্তু সহজেই ফুল ফোটানো যাবে জবাগাছে৷

 

জবাগাছের জন্য পুষ্টিকর খাবার তৈরি করুন সবার আগে৷ প্রতি টবের জন্য ১ চামচ ভার্মিকম্পোস্ট, ১ চামচ শিংকুচি, ১ চামচ হাড়ের গুঁড়ো, ১ চামচ নিমখোল দিয়ে তৈরি করুন সার৷
জবাগাছের জন্য পুষ্টিকর খাবার তৈরি করুন সবার আগে৷ প্রতি টবের জন্য ১ চামচ ভার্মিকম্পোস্ট, ১ চামচ শিংকুচি, ১ চামচ হাড়ের গুঁড়ো, ১ চামচ নিমখোল দিয়ে তৈরি করুন সার৷

 

এর সঙ্গে হাফ চামচ সিউইড ও ১ চামচ ম্যাগনেসিয়াম সালফেট মিশিয়ে নিন৷ তাহলে গাছের পাতা সবুজ থাকবে৷ হলুদ হবে না৷ গাছের স্বাস্থ্যকর জৈব খাবার এটা৷
এর সঙ্গে হাফ চামচ সিউইড ও ১ চামচ ম্যাগনেসিয়াম সালফেট মিশিয়ে নিন৷ তাহলে গাছের পাতা সবুজ থাকবে৷ হলুদ হবে না৷ গাছের স্বাস্থ্যকর জৈব খাবার এটা৷

 

কলার খোসা রোদে শুকিয়ে মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন৷ তার সঙ্গে পটাশ মিশিয়ে গাছের খাবারে মেশান৷ ১ চামচ কলার খোসা ও হাফ চামচ পটাশ মিশিয়ে নিন গাছের খাবারে৷ আপনার জবাগাছের জন্য বিশেষ খাবার তৈরি৷
কলার খোসা রোদে শুকিয়ে মিক্সিতে গুঁড়ো করে নিন৷ তার সঙ্গে পটাশ মিশিয়ে গাছের খাবারে মেশান৷ ১ চামচ কলার খোসা ও হাফ চামচ পটাশ মিশিয়ে নিন গাছের খাবারে৷ আপনার জবাগাছের জন্য বিশেষ খাবার তৈরি৷

 

১৫ দিন অন্তর ১ চামচ বা ২০ দিন অন্তর দেড় চামচ করে এই সার দিন জবাগাছের টবের মাটির কিনারা বরাবর৷ গাছের গোড়ায় যেন এই সার না পৌঁছয়৷ এই সার দেওয়ার মাসখানেকের মধ্যেই প্রচুর ফুল ফুটবে জবাগাছে৷
১৫ দিন অন্তর ১ চামচ বা ২০ দিন অন্তর দেড় চামচ করে এই সার দিন জবাগাছের টবের মাটির কিনারা বরাবর৷ গাছের গোড়ায় যেন এই সার না পৌঁছয়৷ এই সার দেওয়ার মাসখানেকের মধ্যেই প্রচুর ফুল ফুটবে জবাগাছে৷

 

খুব গরমে তাপপ্রবাহে রোজ সকালে গাছের গোড়া ভিজিয়ে দিন৷ তার পর গাছটিকে ভাল করে স্নান করিয়ে দিন৷ তার পর সূর্যাস্তের সময় আবার গাছটিকে ভিজিয়ে দিন৷ তবে তখন গাছের গোড়া ভিজে থাকলে সেখানে আর জল দেবেন না৷
খুব গরমে তাপপ্রবাহে রোজ সকালে গাছের গোড়া ভিজিয়ে দিন৷ তার পর গাছটিকে ভাল করে স্নান করিয়ে দিন৷ তার পর সূর্যাস্তের সময় আবার গাছটিকে ভিজিয়ে দিন৷ তবে তখন গাছের গোড়া ভিজে থাকলে সেখানে আর জল দেবেন না৷

 

নিয়মিত জল দিলে গাছ আর ছায়ায় রাখতে হবে না৷ সূর্যের আলোতেই রাখতে পারেন৷ রোদের তাপ সইয়ে নিলে কিছুদিন পর গরমেও প্রচুর ফুল হবে জবাগাছে৷ সপ্তাহে ১ বার খোলভেজানো জল দিন গাছে৷
নিয়মিত জল দিলে গাছ আর ছায়ায় রাখতে হবে না৷ সূর্যের আলোতেই রাখতে পারেন৷ রোদের তাপ সইয়ে নিলে কিছুদিন পর গরমেও প্রচুর ফুল হবে জবাগাছে৷ সপ্তাহে ১ বার খোলভেজানো জল দিন গাছে৷

 

মিলিবাগ-সহ ছত্রাক থেকে গাছ বাঁচাতে নিয়মিত সারজল স্প্রে করুন৷ তাহলে ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে গাছ৷ এই টিপসগুলি মেনে চললেই গরমেও তরতাজা থাকবে গাছ৷ হবে প্রচুর ফুল৷
মিলিবাগ-সহ ছত্রাক থেকে গাছ বাঁচাতে নিয়মিত সারজল স্প্রে করুন৷ তাহলে ছত্রাকের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে গাছ৷ এই টিপসগুলি মেনে চললেই গরমেও তরতাজা থাকবে গাছ৷ হবে প্রচুর ফুল৷