Tag Archives: Gardening

Almond peel benefits: কাঠবাদামের খোসা ফেলে দেন? কাঠবাদামের মতোই উপকারী এর খোসা, কী ভাবে ব্যবহার করবেন?

শরীরের যত্নে অনেকেই নিয়মিত কাঠবাদাম খান। কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন এবং নানা ধরনের অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টে ভরপুর। অনেকেই আছেন যারা কাঠবাদাম খেয়ে খোসা ফেলে দেন। বাস্তবে শুধু কাঠবাদাম নয়, খোসাও ভীষণ উপকারী। তাই কাঠবাদাম খোসা সমেতও খেতে পারেন বা রান্নাতেও ব্যবহার করা হয়।

চাটনি তৈরিতে
বাদামের খোসা দিয়ে তৈরি করা যায় সুস্বাদু চাটনি। সারা রাত কাঠবাদামের খোসা ভিজিয়ে রেখে সেগুলি মিহি করে বেটে নিতে হবে। তার পর সেটা দিয়ে তৈরি করা যায় চাটনি।

আরও খবর: দু’ঘণ্টার মধ্যেই রাজ্যের ছ’জেলায় বৃষ্টি-সহ ঝড়ের সতর্কবার্তা, সঙ্গে চার জেলায় ধেয়ে আসছে কালবৈশাখী

ত্বকের যত্নে
ত্বকের পরিচর্যায় বেশ কাজে লাগতে পারে কাঠবাদামের খোসা। অনেকেই বাজার থেকে কাঠবাদামের খোসা দিয়ে তৈরি বডি ওয়াশ কেনেন। কাঠবাদামের খোসা ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং ত্বককে চনমনে রাখে।

চুলের যত্নে
আমন্ডের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ই। তাই চুলের যত্নে ব্যবহার করা যায় আমন্ডের খোসা। কাঠবাদামের খোসা, ডিম, মধু, অ্যালোভেরা জেল দিয়ে মাস্ক তৈরি করে চুলে ব্যবহার করে চুলের গোড়া শক্ত হয়।

আরও খবর: সাসপেন্ড ঋষভ পন্থ! প্লে-অফের জন্য ‘বিরাট’ ম্যাচে শাস্তি পন্থের, কী করেছেন?

দাঁতের সমস্যায়
আয়ুর্বেদ মতে দাঁতের সমস্যায় কাঠবাদাম এবং কাঠবাদামের খোসা বেশ উপকারী। কাঠবাদামের খোসা পুড়িয়ে সেই ছাইটা দাঁতে ব্যবহার করলে দাঁতের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

গাছের সার হিসাবে
গাছের সার হিসাবে ব্যবহার করা যায় কাঠবাদামের খোসা। কাঠবাদামের খোসায় রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল, অ্যান্টিভাইরাল, এবং প্রোবায়োটিক উপাদান। সার তৈরি করতে গেলে কাঠবাদামের খোসা প্রথমে ভাল করে শুকিয়ে পিষে নিতে হবে। সেই গুঁড়ো গাছের গোড়ায় সার হিসাবে ব্যবহার করা যায়।

Garden Plants: গরমে টবে লাগানো গাছ বাঁচাতে এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন

বসিরহাট: গ্রীষ্মের তীব্র দাবদাহ টানা চলছে দক্ষিণবঙ্গ জুড়ে। তীব্র গরমের হাত থেকে রেহাই নেই মানুষ, পশুপাখি থেকে গাছগাছালির। তবে এই গরমে সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাগান। গরমের দিনে সঠিকভাবে পরিচর্যা না করলে বাগানের সমস্ত গাছ মরে যায়। কিন্তু এই তীব্র দাবদাহের গরমে বাগানের যত্ন কীভাবে নেবেন তা ভেবে পাচ্ছেন না? সেই টিপস‌’ই আজ আপনাদের দেব আমরা।

সহজ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে তীব্র গরমে বাড়ির সামনের বাগান বা ছাদের টবে যত্নে লাগানো শখের গাছ সহজেই রক্ষা করতে পারবেন। তীব্র রোদে বা গরমের দিনে বাগানের গাছ রক্ষা করার উপায় জানালেন বসিরহাটের সাহানুর নার্সারির উদ্যোক্তা সাহানুর মণ্ডল। গরমে গাছের যে সমস্যাগুলো হয় তার মধ্যে অন্যতম রোদের ভয়ঙ্কর তাপে গাছগুলি শুকিয়ে যেতে থাকে। এরজন্য ছাদে টবে লাগানো গাছ আগেই চড়া রোদ পড়া জায়গা থেকে অন্যত্র সরিয়ে নিতে হবে। বাগান বাঁচাতে হলে বাগানের ওপর খড়ের বা গ্রিনশেড দিয়ে আচ্ছাদন করতে হবে।

আর‌ও পড়ুন: ১৪৪ বর্গফুটের লুডো! কাপড় দিয়ে চমক নদিয়ার দর্জির

প্রতিদিন সকাল-সন্ধে গাছের পরিচর্যার পাশাপাশি পর্যাপ্ত পরিমাণ জল গাছের গোড়ায় না দিয়ে পাতায় স্প্রে করা প্রয়োজন। অনেক সময় দেখা যায় সকাল-সন্ধে দুই বেলাই গাছে জল দেওয়ার পরেও গাছ শুকিয়ে যাচ্ছে। যার অন্যতম কারণ জলের পাশাপাশি গাছটির পর্যাপ্ত ছায়া প্রয়োজন হয়। সব থেকে বেশি সমস্যা দেখা যায় ছাদের উপর টবে লাগানো গাছের। খোলা আকাশের নিচে একদিকে রোদের তাপ অন্যদিকে ছাদের ওপর টবে থাকায় ছাদের গরমে টবের মাটি তাড়াতাড়ি শুকিয়ে যায়। ফলে গাছের শিকড় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। গাছগুলি শুকিয়ে মারা যায়। তাই এসময় পুরোপুরি রোদে না রেখে অর্ধেক ছায়াযুক্ত স্থানে গাছ রাখুন।

জুলফিকার মোল্যা

Gardening Tips: এক ম্যাজিকেই কামাল! গাছ ভরে যাবে রসালো লেবুতে! খরচ-খাটনি দুই-ই বাঁচবে, রইল টিপস

বাড়িতে লেবু গাছ লাগাতে চান? কী ভাবে সেটি করবেন? বাড়িতে একটি পাত্রে লেবুর বীজ বপণ করলেই হবে গাছ। জেনে নিন উপায়।
বাড়িতে লেবু গাছ লাগাতে চান? কী ভাবে সেটি করবেন? বাড়িতে একটি পাত্রে লেবুর বীজ বপণ করলেই হবে গাছ। জেনে নিন উপায়।
লেবু চাষের জন্য একটি ভাল মানের পাত্র কিনুন। পাত্রটি খুব ছোট হওয়া উচিত নয়। এর নীচে একটি ছোট ছিদ্র থাকতে হবে যাতে অতিরিক্ত জল বেরিয়ে যেতে পারে।
লেবু চাষের জন্য একটি ভাল মানের পাত্র কিনুন। পাত্রটি খুব ছোট হওয়া উচিত নয়। এর নীচে একটি ছোট ছিদ্র থাকতে হবে যাতে অতিরিক্ত জল বেরিয়ে যেতে পারে।
ভাল মানের মাটি নিতে হবে। প্রথমে পাত্রে কিছু মাটি দিন। জল দিয়ে ভিজিয়ে নিন। তবে খুব ভেজা বা কাদাকাদা করবেন না। খুব ভেজা মাটিতে বীজ রোপণ করলে সেগুলি পচে যেতে পারে। পাস্তুরিত মাটি ব্যবহার করলে বীজে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় না। এছাড়াও জৈব সার মেশানো হলে বীজও পূর্ণ পুষ্টি পাবে।
ভাল মানের মাটি নিতে হবে। প্রথমে পাত্রে কিছু মাটি দিন। জল দিয়ে ভিজিয়ে নিন। তবে খুব ভেজা বা কাদাকাদা করবেন না। খুব ভেজা মাটিতে বীজ রোপণ করলে সেগুলি পচে যেতে পারে। পাস্তুরিত মাটি ব্যবহার করলে বীজে ব্যাকটেরিয়া জন্মায় না। এছাড়াও জৈব সার মেশানো হলে বীজও পূর্ণ পুষ্টি পাবে।
এবার পাত্রে মাটি দিন। উপর থেকে এক বা দুই ইঞ্চি খালি রাখুন। কাঠের লাঠির সাহায্যে মাটির মাঝখানে এক ইঞ্চি ছিদ্র করুন যাতে লেবুর বীজ ঢোকানো যায়।
এবার পাত্রে মাটি দিন। উপর থেকে এক বা দুই ইঞ্চি খালি রাখুন। কাঠের লাঠির সাহায্যে মাটির মাঝখানে এক ইঞ্চি ছিদ্র করুন যাতে লেবুর বীজ ঢোকানো যায়।
ভাল মানের বড় সাইজের লেবু নিন কারণ এতে বেশি বীজ থাকে। একবারে ছ'সাতটি বীজ দিলে ভাল হয়। এর কারণ অনেক সময় কিছু বীজ নষ্ট হয়ে যায় এবং অঙ্কুরিত হতে পারে না। এই অবস্থায় অবশিষ্ট বীজ গজাতে পারে।
ভাল মানের বড় সাইজের লেবু নিন কারণ এতে বেশি বীজ থাকে। একবারে ছ’সাতটি বীজ দিলে ভাল হয়। এর কারণ অনেক সময় কিছু বীজ নষ্ট হয়ে যায় এবং অঙ্কুরিত হতে পারে না। এই অবস্থায় অবশিষ্ট বীজ গজাতে পারে।
বীজ মাটিতে পোঁতার আগে সেটি ভাল ভাবে জল সেটিকে ধুয়ে নিতে হবে। এতে বীজ নষ্ট হবে না। এবার নিচের দিকে পয়েন্ট করা অংশটি মাটিতে এবং গোলাকার অংশটি উপরের দিকে রাখুন।
বীজ মাটিতে পোঁতার আগে সেটি ভাল ভাবে জল সেটিকে ধুয়ে নিতে হবে। এতে বীজ নষ্ট হবে না। এবার নিচের দিকে পয়েন্ট করা অংশটি মাটিতে এবং গোলাকার অংশটি উপরের দিকে রাখুন।
পাত্রটিকে এ বার একটি প্লাস্টিক দিয়ে ঢেকে দিন। এবং তাতে কিছু ছোট ছিদ্র করুন যাতে উষ্ণতা এবং আর্দ্রতা বজায় থাকে। এই পাত্রটি রৌদ্রোজ্জ্বল জায়গায় রাখুন। সরাসরি সূর্যালোক এড়াতে প্লাস্টিকের আবরণ দিন।
পাত্রটিকে এ বার একটি প্লাস্টিক দিয়ে ঢেকে দিন। এবং তাতে কিছু ছোট ছিদ্র করুন যাতে উষ্ণতা এবং আর্দ্রতা বজায় থাকে। এই পাত্রটি রৌদ্রোজ্জ্বল জায়গায় রাখুন। সরাসরি সূর্যালোক এড়াতে প্লাস্টিকের আবরণ দিন।
সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে দু'সপ্তাহের মধ্যে বীজ থেকে স্প্রাউট বার হতে শুরু করবে। যখন আপনি অনুভব করেন যে মাটি শুকিয়ে গেছে, প্লাস্টিকের কভারটি সামান্য সরিয়ে ফেলুন এবং জল ঢালুন। একবারে খুব বেশি জল দেবেন না।
সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে দু’সপ্তাহের মধ্যে বীজ থেকে স্প্রাউট বার হতে শুরু করবে। যখন আপনি অনুভব করেন যে মাটি শুকিয়ে গেছে, প্লাস্টিকের কভারটি সামান্য সরিয়ে ফেলুন এবং জল ঢালুন। একবারে খুব বেশি জল দেবেন না।
মাটি থেকে স্প্রাউট বার হলে প্লাস্টিক তুলে ফেলুন। পাত্রটি এমন স্থানে রাখুন যেখানে সূর্যালোক থাকে। প্রতি দু'দিন অন্তর জল দিতে থাকুন। গাছের বৃদ্ধির বুঝে জল, সার এবং সূর্যালোকের প্রয়োজন হবে। গাছ বড় হয়ে গেলে পাত্র থেকে বার করে মাটিতে লাগাতে হবে। অনেক সময় ছোট গাছেও লেবু জন্মাতে শুরু করে।
মাটি থেকে স্প্রাউট বার হলে প্লাস্টিক তুলে ফেলুন। পাত্রটি এমন স্থানে রাখুন যেখানে সূর্যালোক থাকে। প্রতি দু’দিন অন্তর জল দিতে থাকুন। গাছের বৃদ্ধির বুঝে জল, সার এবং সূর্যালোকের প্রয়োজন হবে। গাছ বড় হয়ে গেলে পাত্র থেকে বার করে মাটিতে লাগাতে হবে। অনেক সময় ছোট গাছেও লেবু জন্মাতে শুরু করে।

Tulsi Tips: তুলসী গাছে নুন দিলে কী হয় জানেন? ফল হবে অবিশ্বাস্য, কী ভাবে ব্যবহার করবেন? জানুন সম্পূর্ণ তথ্য

গৃহস্থ সংসারে তুলসী গাছের গুরুত্ব অপরিসীম৷ গুরুজনেরা বলে থাকেন, যে সংসারে সুস্থ তুলসী গাছ থাকে, সে সংসারে কখনও কোনও অমঙ্গল হয় না৷ তবে তুলসী গাছ বাড়িতে রাখলে সব সময় নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত৷ কিছু কিছু বিষয়ে বিশেষ যত্নশীল না হলে তুলসী গাছ বাঁচানো যায় না, বিশেষ করে এই ভীষণ গরমে৷
গৃহস্থ সংসারে তুলসী গাছের গুরুত্ব অপরিসীম৷ গুরুজনেরা বলে থাকেন, যে সংসারে সুস্থ তুলসী গাছ থাকে, সে সংসারে কখনও কোনও অমঙ্গল হয় না৷ তবে তুলসী গাছ বাড়িতে রাখলে সব সময় নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম মেনে চলা উচিত৷ কিছু কিছু বিষয়ে বিশেষ যত্নশীল না হলে তুলসী গাছ বাঁচানো যায় না, বিশেষ করে এই ভীষণ গরমে৷
শুধু ধর্মীয় কারণই নয়, তুলসী গাছ ঔষধি গুণেও ভরপুর৷ প্রতিটি গৃহস্থ পরিবারের রমণীরাই নিজেদের বাড়িতে যত্ন করে তুলসী গাছ লাগিয়ে থাকেন৷ কিন্তু, আজকালকার ব্যস্ত জীবনযাপনের মধ্যে অনেকেই সময় মতো ঠিক করে তুলসী গাছের পরিচর্যা করতে পারে না৷
শুধু ধর্মীয় কারণই নয়, তুলসী গাছ ঔষধি গুণেও ভরপুর৷ প্রতিটি গৃহস্থ পরিবারের রমণীরাই নিজেদের বাড়িতে যত্ন করে তুলসী গাছ লাগিয়ে থাকেন৷ কিন্তু, আজকালকার ব্যস্ত জীবনযাপনের মধ্যে অনেকেই সময় মতো ঠিক করে তুলসী গাছের পরিচর্যা করতে পারে না৷
খেয়াল করে দেখে থাকবেন, প্রায়শই দেখা যায় তুলসী গাছে সাদা পোকা লেগে গিয়েছে৷ যা ধীরে ধীরে গোটা গাছ থেকেই রস শুষে নিয়ে গাছটিকে মেরে ফেলে৷ কখনও কখনও আবার গাছে এমন পোকা ধরে, যা চোখেও দেখা যায় না৷ শুধু দেখতে পাওয়া যায় তুলসী গাছটি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়ছে, পাতা শুকিয়ে যাচ্ছে, নতুন পাতা গজাচ্ছে না৷ এমনকি, পাতা বাদামি হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে৷
খেয়াল করে দেখে থাকবেন, প্রায়শই দেখা যায় তুলসী গাছে সাদা পোকা লেগে গিয়েছে৷ যা ধীরে ধীরে গোটা গাছ থেকেই রস শুষে নিয়ে গাছটিকে মেরে ফেলে৷ কখনও কখনও আবার গাছে এমন পোকা ধরে, যা চোখেও দেখা যায় না৷ শুধু দেখতে পাওয়া যায় তুলসী গাছটি ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়ছে, পাতা শুকিয়ে যাচ্ছে, নতুন পাতা গজাচ্ছে না৷ এমনকি, পাতা বাদামি হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনাও ঘটে৷
হয়ত রোজই নিয়মিত জল দিচ্ছেন, হাল্কা রোদেও রাখা রয়েছে তুলসী গাছ, কিন্তু দু’দিন অন্তরই দেখছেন তুলসী গাছ শুকিয়ে যাচ্ছে, বাঁচাতে পারছেন না৷ কিন্তু, বুঝতে পারছেন না ঠিক কোথায় ভুল হচ্ছে?
হয়ত রোজই নিয়মিত জল দিচ্ছেন, হাল্কা রোদেও রাখা রয়েছে তুলসী গাছ, কিন্তু দু’দিন অন্তরই দেখছেন তুলসী গাছ শুকিয়ে যাচ্ছে, বাঁচাতে পারছেন না৷ কিন্তু, বুঝতে পারছেন না ঠিক কোথায় ভুল হচ্ছে?
তুলসী গাছকে সুস্থ রাখতে বাজার থেকে আনা কীটনাশক স্প্রে করা কখনওই উচিত নয়। ঘরোয়া উপায়েই তুলসী গাছে থাকা পোকামাকড়ও দূর করা উচিত। এ জন্য রান্নাঘরে থাকা লবণ বা নুনের ব্যবহার আদর্শ। তবে, তা কীভাবে ব্যবহার করবেন তা জেনে নিতে হবে আগে।
তুলসী গাছকে সুস্থ রাখতে বাজার থেকে আনা কীটনাশক স্প্রে করা কখনওই উচিত নয়। ঘরোয়া উপায়েই তুলসী গাছে থাকা পোকামাকড়ও দূর করা উচিত। এ জন্য রান্নাঘরে থাকা লবণ বা নুনের ব্যবহার আদর্শ। তবে, তা কীভাবে ব্যবহার করবেন তা জেনে নিতে হবে আগে।
প্রকৃতপক্ষে, নুন বা লবণ মাটির পুষ্টি উপাদান বাড়াতে সাহায্য করে৷ তুলসী গাছের মাটিতে পরিমিত পরিমাণ নুন দিলে গাছের বৃদ্ধি ভাল হয়, স্বাস্থ্য ভাল থাকে, তাছাড়া এটি তুলসী গাছকে পোকামাকড়ের হাত থেকেও রক্ষা করে। পোকামাকড় তাড়াতে তুলসী গাছে লবণ ব্যবহার করা অত্যন্ত উপযোগী। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন উপায়ে তুলসী গাছে লবণ ব্যবহার করা ভাল।
প্রকৃতপক্ষে, নুন বা লবণ মাটির পুষ্টি উপাদান বাড়াতে সাহায্য করে৷ তুলসী গাছের মাটিতে পরিমিত পরিমাণ নুন দিলে গাছের বৃদ্ধি ভাল হয়, স্বাস্থ্য ভাল থাকে, তাছাড়া এটি তুলসী গাছকে পোকামাকড়ের হাত থেকেও রক্ষা করে। পোকামাকড় তাড়াতে তুলসী গাছে লবণ ব্যবহার করা অত্যন্ত উপযোগী। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন উপায়ে তুলসী গাছে লবণ ব্যবহার করা ভাল।
তুলসী গাছের মাটিতে লবণ যোগ করতে হলে প্রথমেই আপনাকে নুন দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে একটি স্প্রে। এজন্য একটি পাত্রে এক লিটার জল নিয়ে তাতে এক টেবিল চামচ লবণ মেশাতে হবে।  এবার এই দ্রবণটি ধীরে ধীরে তুলসী গাছে অল্প অল্প করে দিতে হবে নিয়মিত৷ গাছের সংক্রমিত অংশেও এই তরল স্প্রে করতে পারেন। এতে তুলসী গাছ থেকে পোকামাকড় খুব দ্রুত চলে যাবে।
তুলসী গাছের মাটিতে লবণ যোগ করতে হলে প্রথমেই আপনাকে নুন দিয়ে তৈরি করে নিতে হবে একটি স্প্রে। এজন্য একটি পাত্রে এক লিটার জল নিয়ে তাতে এক টেবিল চামচ লবণ মেশাতে হবে। এবার এই দ্রবণটি ধীরে ধীরে তুলসী গাছে অল্প অল্প করে দিতে হবে নিয়মিত৷ গাছের সংক্রমিত অংশেও এই তরল স্প্রে করতে পারেন। এতে তুলসী গাছ থেকে পোকামাকড় খুব দ্রুত চলে যাবে।

Summer Flower: গোলাপকে হার মানাবে মনোহর এই ফুল! ‘নন্দিনী’কে চেনেন কি

গরমের গোলাপ নামেই পরিচিত এই ফুল! তীব্র এই গরমে বাগানের সৌন্দর্য বাড়াতে এর জুরি নেই। এই গাছ গরমের দাবদাহ উপেক্ষা করেই বাগানকে সুদর্শন করে তোলে।
গরমের গোলাপ নামেই পরিচিত এই ফুল! তীব্র এই গরমে বাগানের সৌন্দর্য বাড়াতে এর জুরি নেই। এই গাছ গরমের দাবদাহ উপেক্ষা করেই বাগানকে সুদর্শন করে তোলে।
রঙ বেরঙের ' নন্দিনী ফুল ' বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি ফুলদানিতেও বেশ মানানসই। গাছ থেকে তুলে নেওয়া ফুল একটানা ফুলদানিতে থাকে বেশ কয়েক দিন।
রঙ বেরঙের ‘ নন্দিনী ফুল ‘ বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি ফুলদানিতেও বেশ মানানসই। গাছ থেকে তুলে নেওয়া ফুল একটানা ফুলদানিতে থাকে বেশ কয়েক দিন।
গোলাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এই ফুলের চাহিদা। সৌন্দর্যে গোলাপের মতো, তাই অনেকেই এই ফুলকে গোলাপ বলেই ভুল করে ফেলে।
গোলাপের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এই ফুলের চাহিদা। সৌন্দর্যে গোলাপের মতো, তাই অনেকেই এই ফুলকে গোলাপ বলেই ভুল করে ফেলে।
বাগিচায় এই গাছে বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি রঙ সহজেই মানুষের মন আকৃষ্ট করে। কম বেশি প্রায় ২০-২৫ রকমের রঙ মেলে এই ফুলে।
বাগিচায় এই গাছে বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি রঙ সহজেই মানুষের মন আকৃষ্ট করে। কম বেশি প্রায় ২০-২৫ রকমের রঙ মেলে এই ফুলে।
দেড় থেকে আড়াই তিন ফুট উচ্ছতার গাছ। টবে বা বাগানে মাটিতে সহজে লালন পালন করা যায় এই গাছ। এক একটি গাছে একাধিক ফুল ফোটে।
দেড় থেকে আড়াই তিন ফুট উচ্ছতার গাছ। টবে বা বাগানে মাটিতে সহজে লালন পালন করা যায় এই গাছ। এক একটি গাছে একাধিক ফুল ফোটে।
বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসে গাছে নানা রঙের ফুল ফোটে। যা এই সময় বাগান রঙিন এবং সৌন্দর্য করে রাখে। ২০ থেকে প্রায় ২৫ রঙের নন্দিনী ফুল দেখা যায়।
বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসে গাছে নানা রঙের ফুল ফোটে। যা এই সময় বাগান রঙিন এবং সৌন্দর্য করে রাখে। ২০ থেকে প্রায় ২৫ রঙের নন্দিনী ফুল দেখা যায়।

Gardening: প্রতিদিন ডিম খাচ্ছেন কিন্তু ডিমের খোসা ফেলে দিচ্ছেন…? ‘এইভাবে’ তৈরি করে নিন উৎকৃষ্ট জৈব সার! জানুন বিশেষজ্ঞের মত

উত্তর দিনাজপুর: প্রতিদিন ডিম খাচ্ছেন কিন্তু ডিমের খোসা ফেলে দিচ্ছেন? ভুল করছেন। ডিমের খোসা দিয়ে তৈরি করে নিন উৎকৃষ্ট মানের জৈব সার। কৃষি বিশেষজ্ঞ অবেন দেবশর্মা জানান, ডিমের খোসায় আছে আয়রন, কপার,ম্যাঙ্গানিজ ,জিংক, ফ্লোরিনের মতো বহু উপাদান।

ক্যালসিয়ামের অভাবে অনেক গাছে ফুল কাণ্ড ও শিকড়ের বৃদ্ধি বাধাপ্রাপ্ত হয়। এক্ষেত্রে ডিমের খোসা দিয়ে কম্পোস্ট সার বা জৈব সার তৈরি করে নিতে পারেন। কিন্তু কী ভাবে এই ডিমের খোসা গাছে ব্যবহার করবেন জানেন কি?

আরও পড়ুন: পিউরিন ভর্তি ‘এইসব’ খাবার ছাড়ুন…! ১ সপ্তাহ খান ৬ ‘প্রাকৃতিক’ খাবার! ইউরিক অ্যাসিড তরতরিয়ে নামবে! উধাও হবে গেঁটেবাত-বিষব্যথা!

প্রথমেই ডিম খাওয়ার পর সেই ডিমের খোসাগুলো সংগ্রহ করে সেই ডিমের খোসাকে ভালভাবে শুকিয়ে নিতে হবে। তারপর সেই ডিমের খোসা গুলোকে মিক্সারে ভালোভাবে গুঁড়ো করে পাউডার করে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে খোশাগুলো যেন ভালভাবে মিহি হয় দানা দানা যেন না থাকে। এই ডিমের খোসা দিয়ে তৈরি সার যে কোনও ধরনের গাছে ব্যবহার করতে পারেন। প্রতি মাসে মাসে এই সার আপনি গাছে ব্যবহার করতে পারেন। তবে এ সার প্রয়োগের আগে মাটিকে অবশ্যই আদ্র রাখতে হবে। এছাড়া এই সার প্রয়োগের উত্তম সময় হল সন্ধ্যাবেলা।

এই ডিমের খোসা মিহি গুঁড়ো করে গাছে দিলে শামুক, পোকামাকড় এবং অন্যান্য কীটপতঙ্গ থেকে আপনার গাছ সুরক্ষিত থাকবে। আপনি চাইলে এই ডিমের খোসার গুড়ো আপনার জমিতেও প্রয়োগ করতে পারেন। এটি ভীষণ ভালো সার হিসেবে কাজ করে।

পিয়া গুপ্তা

Gardening Tips: বাড়ির এই সব পুরানো জিনিস ফেলবেন না! সাধের গাছের যত্নে কাজে লাগান

প্রতিনিয়ত বাড়িঘর পরিষ্কার করতে গিয়ে জলের বোতল, পুরনো বেসিন, ভাঙা কাপ, কত কিছুই পাওয়া যায়। তবে জানেন কি, এই সমস্ত ফেলে দেওয়া জিনিসকে টব হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন?
প্রতিনিয়ত বাড়িঘর পরিষ্কার করতে গিয়ে জলের বোতল, পুরনো বেসিন, ভাঙা কাপ, কত কিছুই পাওয়া যায়। তবে জানেন কি, এই সমস্ত ফেলে দেওয়া জিনিসকে টব হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন?
নিজের বসার ঘরে, বক্স জানালায় বা ব্যালকনিতে, বানিয়ে ফেলুন আপনার মনের মতো বাগান। তাও আবার ফেলে দেওয়া অপ্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে।
নিজের বসার ঘরে, বক্স জানালায় বা ব্যালকনিতে, বানিয়ে ফেলুন আপনার মনের মতো বাগান। তাও আবার ফেলে দেওয়া অপ্রয়োজনীয় জিনিস দিয়ে।
ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে বানাতে পারেন টব। এর ফলে জিনিস রিসাইকেল যেমন হবে, তেমনই বাগানের সাধও মিটবে।
ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে বানাতে পারেন টব। এর ফলে জিনিস রিসাইকেল যেমন হবে, তেমনই বাগানের সাধও মিটবে।
নারকেল ছোবড়াতে কোকোপিট দিয়ে তাতে সাকিউলেন্ট গাছ কিংবা ক্যাকটাস লাগাতে পারেন।
নারকেল ছোবড়াতে কোকোপিট দিয়ে তাতে সাকিউলেন্ট গাছ কিংবা ক্যাকটাস লাগাতে পারেন।
যদি সম্ভব হয় এর বাইরে কোনও কারুকার্য করতে হাতে আঁকতেও পারেন। বাজারচলতি টবের চেয়ে অনেক সৌন্দর্য বাড়বে।
যদি সম্ভব হয় এর বাইরে কোনও কারুকার্য করতে হাতে আঁকতেও পারেন। বাজারচলতি টবের চেয়ে অনেক সৌন্দর্য বাড়বে।
ছোট ফুলগাছ বসাতে চাইলে প্লাস্টিকের বোতল, রান্নার তেলের ক্যান বা প্লাস্টিকের কৌটো ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে টাকাও বাঁচবে। জিনিসগুলো ব্যবহারও হবে।
ছোট ফুলগাছ বসাতে চাইলে প্লাস্টিকের বোতল, রান্নার তেলের ক্যান বা প্লাস্টিকের কৌটো ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলে টাকাও বাঁচবে। জিনিসগুলো ব্যবহারও হবে।

Bougainvillea Gardening Tips: ফুলই ফুল…! বোগেনভিলিয়া গাছে পাতা খুঁজে পাবেন না! জাস্ট করতে হবে ‘ছোট্ট’ কাজ! মালি বলে দিলেন নার্সারির টপ ‘সিক্রেট’

বাগান আছে আর বোগেনভিলিয়া গাছ নেই এমন বাড়ি খুঁজে পাওয়া কঠিন। এটি এমন একটি ফুল যা তার নানা ম্যাজিকাল রঙের জন্য সকল বাগানীর কাছেই পছন্দের।
বাগান আছে আর বোগেনভিলিয়া গাছ নেই এমন বাড়ি খুঁজে পাওয়া কঠিন। এটি এমন একটি ফুল যা তার নানা ম্যাজিকাল রঙের জন্য সকল বাগানীর কাছেই পছন্দের।
কিন্তু বাস্তবে প্রায়ই দেখা যায় কিছু বাড়িতে বোগেনভিলিয়া গাছটি ফুলে ফুলে ভরে থাকলেও কিছু বাড়িতে শুধু পাতাই চোখে পরে। কিন্তু আপনি কি জানেন বিশেষ কোন সার ব্যবহার করলে আপনার সাধের বোগেনভিলিয়াও ফুলে ফুলে উপচে পড়বে?
কিন্তু বাস্তবে প্রায়ই দেখা যায় কিছু বাড়িতে বোগেনভিলিয়া গাছটি ফুলে ফুলে ভরে থাকলেও কিছু বাড়িতে শুধু পাতাই চোখে পরে। কিন্তু আপনি কি জানেন বিশেষ কোন সার ব্যবহার করলে আপনার সাধের বোগেনভিলিয়াও ফুলে ফুলে উপচে পড়বে?
বোগেনভিলিয়া সেই ফুলগুলির মধ্যে একটি যার খুব বেশি যত্নের প্রয়োজন হয় না, তবে এই উদ্ভিদটি দেখতে খুব সুন্দর। বাড়িতে যদি একটি বোগেনভিলিয়া গাছ বা লতা থাকে, তবে অবশ্যই তাতে ফুটে থাকা রঙিন ফুল মনকে মুগ্ধ করে। বোগেনভিলিয়া গাছ যত বড় হয়, তত সুন্দর ফুল ফোটে।
বোগেনভিলিয়া সেই ফুলগুলির মধ্যে একটি যার খুব বেশি যত্নের প্রয়োজন হয় না, তবে এই উদ্ভিদটি দেখতে খুব সুন্দর। বাড়িতে যদি একটি বোগেনভিলিয়া গাছ বা লতা থাকে, তবে অবশ্যই তাতে ফুটে থাকা রঙিন ফুল মনকে মুগ্ধ করে। বোগেনভিলিয়া গাছ যত বড় হয়, তত সুন্দর ফুল ফোটে।
কিন্তু অনেকেরই সমস্যা থাকে যে তাদের বাড়িতে লাগানো বোগেনভিলিয়া গাছে পাতা তো হয় অনেক, সুন্দর ফুল ফোটে না। কারণ বাড়িতে লাগানো বোগেনভিলিয়ায় প্রায়ই দেখা যায় পাতা বেশি আর ফুল কম। অথচ দেখে থাকবেন, রাস্তার ধারে জন্মানো গাছগুলিতে শুধু ফুলই ফুল। কেন হয় এমনটা? ঘটবে?
কিন্তু অনেকেরই সমস্যা থাকে যে তাদের বাড়িতে লাগানো বোগেনভিলিয়া গাছে পাতা তো হয় অনেক, সুন্দর ফুল ফোটে না। কারণ বাড়িতে লাগানো বোগেনভিলিয়ায় প্রায়ই দেখা যায় পাতা বেশি আর ফুল কম। অথচ দেখে থাকবেন, রাস্তার ধারে জন্মানো গাছগুলিতে শুধু ফুলই ফুল। কেন হয় এমনটা? ঘটবে?
এই বিষয়ে সঠিক পরামর্শের সন্ধানে আমরা নয়ডা সেক্টর ২৭-এ অবস্থিত একটি নার্সারির মালি কমলেশ কুশওয়াহারের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাদের নার্সারির কিছু সিক্রেট টিপস শেয়ার করেছেন। কী কী করলে ফুলে উপচে পড়বে আপনার সাধের বোগেইনভিলিয়া গাছটি।
এই বিষয়ে সঠিক পরামর্শের সন্ধানে আমরা নয়ডা সেক্টর ২৭-এ অবস্থিত একটি নার্সারির মালি কমলেশ কুশওয়াহারের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাদের নার্সারির কিছু সিক্রেট টিপস শেয়ার করেছেন। কী কী করলে ফুলে উপচে পড়বে আপনার সাধের বোগেইনভিলিয়া গাছটি।
কুশওয়াহার তাঁর পরামর্শে বলে দিলেন এমন কিছু টিপস যা সহজ হলেও কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই জানেন না। নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে আপনি যখনই নার্সারি থেকে একটি বোগেনভিলিয়া চারা নিয়ে আসেন তখন এই গাছে বেশ ভালই ফুল ফোটে কিন্তু বাড়িতে আনার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে ফুল।
কুশওয়াহার তাঁর পরামর্শে বলে দিলেন এমন কিছু টিপস যা সহজ হলেও কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই জানেন না। নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে আপনি যখনই নার্সারি থেকে একটি বোগেনভিলিয়া চারা নিয়ে আসেন তখন এই গাছে বেশ ভালই ফুল ফোটে কিন্তু বাড়িতে আনার সঙ্গে সঙ্গে কমতে থাকে ফুল।
বোগেনভিলিয়াকে ঠিক এই উপায়ে জল দেওয়া:বোগেনভিলিয়া সেই সব গাছের মধ্যে একটি যার জন্য খুব বেশি সার বা জলের প্রয়োজন হয় না। কমলেশ বলেন, আর এখানেই অজান্তেই বড় ভুল করে ফেলেন অনেকে। তারা প্রতিদিন বোগেনভিলিয়াকে জল দিতে থাকেন। আর এর ফলে গাছটি বেশি বেশি পাতা উত্পাদন করে।
বোগেনভিলিয়াকে ঠিক এই উপায়ে জল দেওয়া:
বোগেনভিলিয়া সেই সব গাছের মধ্যে একটি যার জন্য খুব বেশি সার বা জলের প্রয়োজন হয় না। কমলেশ বলেন, আর এখানেই অজান্তেই বড় ভুল করে ফেলেন অনেকে। তারা প্রতিদিন বোগেনভিলিয়াকে জল দিতে থাকেন। আর এর ফলে গাছটি বেশি বেশি পাতা উত্পাদন করে।
জেনে রাখা ভাল শুধুমাত্র মাটি শুকিয়ে গেলেই এই গাছের জলের প্রয়োজন হয়। অত্যধিক জলের কারণে গাছটি ফুল উৎপাদনে কম মনোযোগ দেয়। এ কারণে ঘরে জন্মানো গাছে খুব বেশি ফুল না আসলেও বাইরে রাস্তার পাশে জন্মানো গাছগুলো ফুলে ভরে যায়। কারণ ওগুলোতে কেউ সে ভাবে জল দেন না।
জেনে রাখা ভাল শুধুমাত্র মাটি শুকিয়ে গেলেই এই গাছের জলের প্রয়োজন হয়। অত্যধিক জলের কারণে গাছটি ফুল উৎপাদনে কম মনোযোগ দেয়। এ কারণে ঘরে জন্মানো গাছে খুব বেশি ফুল না আসলেও বাইরে রাস্তার পাশে জন্মানো গাছগুলো ফুলে ভরে যায়। কারণ ওগুলোতে কেউ সে ভাবে জল দেন না।
বোগেনভিলিয়া গাছে কখন সার দিতে হয়?সাধারণত, ৩০-৩৫ দিনের ব্যবধানে বোগেনভিলিয়া গাছে সার দিতে হয়। অন্যান্য সমস্ত গাছপালা ২০-২৫ দিনের মধ্যে এর প্রয়োজন অনুভব করতে শুরু করে। তবে, যদি আপনার গাছটি মাটিতে রোপণ করা হয়, তবে দুই-তিন মাসে একবার সার দিলেও যথেষ্ট হবে।
বোগেনভিলিয়া গাছে কখন সার দিতে হয়?
সাধারণত, ৩০-৩৫ দিনের ব্যবধানে বোগেনভিলিয়া গাছে সার দিতে হয়। অন্যান্য সমস্ত গাছপালা ২০-২৫ দিনের মধ্যে এর প্রয়োজন অনুভব করতে শুরু করে। তবে, যদি আপনার গাছটি মাটিতে রোপণ করা হয়, তবে দুই-তিন মাসে একবার সার দিলেও যথেষ্ট হবে।
টবের মাটি খুব দ্রুত তার পুষ্টির মান হারায়, তাই যদি আপনার বোগেনভিলিয়া গাছটিও একটি টবে থাকে, তাহলে ৩০-৩৫ দিনে একবার এটিকে সার বা অতিরিক্ত পুষ্টি দিন।
টবের মাটি খুব দ্রুত তার পুষ্টির মান হারায়, তাই যদি আপনার বোগেনভিলিয়া গাছটিও একটি টবে থাকে, তাহলে ৩০-৩৫ দিনে একবার এটিকে সার বা অতিরিক্ত পুষ্টি দিন।
কোন সার বোগেনভিলিয়ার গুণমান উন্নত করবে?বোগেনভিলিয়া গাছে কোনও রাসায়নিক সার যোগ করার পরিবর্তে, আপনি বাড়িতে প্রাকৃতিক সার প্রস্তুত করে লাগাতে পারেন। চমৎকার ফল পাবেন তাতে। এই জন্য, তিনটি প্রধান সারের একটি মিশ্র ফর্ম কাজ করবে।
কোন সার বোগেনভিলিয়ার গুণমান উন্নত করবে?
বোগেনভিলিয়া গাছে কোনও রাসায়নিক সার যোগ করার পরিবর্তে, আপনি বাড়িতে প্রাকৃতিক সার প্রস্তুত করে লাগাতে পারেন। চমৎকার ফল পাবেন তাতে। এই জন্য, তিনটি প্রধান সারের একটি মিশ্র ফর্ম কাজ করবে।
২ কাপ কম্পোস্ট (ভার্মি কম্পোস্ট বা রান্নাঘরের কম্পোস্ট)২ টেবিল চামচ পটাসিয়াম পাউডার (আপনি কলার খোসার গুঁড়োও ব্যবহার করতে পারেন) ২ টেবিল চামচ ফসফরাস পাউডার (রক ফসফেট বা হাড়ের খাবার, যা আপনার জন্য উপযুক্ত)
২ কাপ কম্পোস্ট (ভার্মি কম্পোস্ট বা রান্নাঘরের কম্পোস্ট)
২ টেবিল চামচ পটাসিয়াম পাউডার (আপনি কলার খোসার গুঁড়োও ব্যবহার করতে পারেন)
২ টেবিল চামচ ফসফরাস পাউডার (রক ফসফেট বা হাড়ের খাবার, যা আপনার জন্য উপযুক্ত)
এটি প্রয়োগ করতে, গাছের চারপাশে একটি রিং তৈরি করতে হবে। এ জন্য টবের মাটি একটু খুঁড়ে দিতে হবে। এটি গাছের উপরের অংশ থেকেই শিকড়ে পৌঁছে দেয় খাবার ও পুষ্টি। এবং এই কারণেই গাছটি দ্রুত বৃদ্ধি পেতে সক্ষম হয়। একবার আপনি সার দিয়ে একদিনের জন্য গাছটি ছেড়ে রাখুন। এরপরে এতে সার যোগ করুন এবং গাছটিকে জল দেন।
এটি প্রয়োগ করতে, গাছের চারপাশে একটি রিং তৈরি করতে হবে। এ জন্য টবের মাটি একটু খুঁড়ে দিতে হবে। এটি গাছের উপরের অংশ থেকেই শিকড়ে পৌঁছে দেয় খাবার ও পুষ্টি। এবং এই কারণেই গাছটি দ্রুত বৃদ্ধি পেতে সক্ষম হয়। একবার আপনি সার দিয়ে একদিনের জন্য গাছটি ছেড়ে রাখুন। এরপরে এতে সার যোগ করুন এবং গাছটিকে জল দেন।
সার প্রয়োগের পর গাছে জল দিতে হবে কেন?এর সহজ কারণ হল সারে উপস্থিত সকল পুষ্টি উপাদানই জলে দ্রবণীয়। এটি শুধুমাত্র বোগেনভিলিয়া নয়, সমস্ত উদ্ভিদের জন্য প্রযোজ্য। সার যোগ করার পর গাছে জল দিলের সব পুষ্টি উপাদান জলে মিশে শিকড় পর্যন্ত পৌঁছে যাবে সহজেই। আর তাতেই গাছ বেড়ে উঠবে তরতরিয়ে।
সার প্রয়োগের পর গাছে জল দিতে হবে কেন?
এর সহজ কারণ হল সারে উপস্থিত সকল পুষ্টি উপাদানই জলে দ্রবণীয়। এটি শুধুমাত্র বোগেনভিলিয়া নয়, সমস্ত উদ্ভিদের জন্য প্রযোজ্য। সার যোগ করার পর গাছে জল দিলের সব পুষ্টি উপাদান জলে মিশে শিকড় পর্যন্ত পৌঁছে যাবে সহজেই। আর তাতেই গাছ বেড়ে উঠবে তরতরিয়ে।

Bengali News: স্কুলে এসেও সর্বক্ষণ নেশার পিছনে ছোটা, এই শিক্ষকের কথা শুনলে অবাক হবেন

বাঁকুড়া: আদিবাসী আবাসিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের অদ্ভুত নেশার জন্য স্কুলের আমূল পরিবর্তন ঘটে গিয়েছে। স্কুল চত্বরের ৯-১০ কাঠা জায়গা পুরো বদলে দিয়েছেন এই শিক্ষক। তার এই পরিবর্তনের কাণ্ডারী হলেন বাঁকুড়ার যোগেশ পল্লীর বাসিন্দা নির্মাল্য ঘোষ।

আরও পড়ুন: বর্জ্য প্লাস্টিক থেকে তৈরি হচ্ছে চেয়ার, টেবিল! কারা করছে জানলে আরও চমকাবেন

পণ্ডিত রঘুনাথ মুর্মু আবাসিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক তিনি। ঠাকুরদার আমল থেকেই ঘোষ পরিবারের বিশেষ ভালোবাসা গাছের প্রতি। এই পরিবারের প্রত্যেকেই কমবেশি গাছ লাগানো থেকে পরিচর্যা করতে ভালোবাসেন। তবে শিক্ষক নির্মাল্য ঘোষের নেশাটা একেবারে অন্য রকমের। তাঁর বাড়িতেই ছাদ এবং উঠোন জুড়ে আছে শতাধিক গাছ। পেশায় শিক্ষক কিন্তু নেশায় গাছ পাগল নির্মাল্য ঘোষ অবশ্য একা কৃতিত্ব নিতে রাজি নন। তিনি বলেন, এটা একটা টিম ওয়ার্ক।

বাড়িতে মোট কতগুলি গাছ রয়েছে জানতে চাওয়ায় নিজেই ঠাহর করে বলতে পারেননি নির্মাল্যবাবু। অর্কিড, ক্যাকটাস, বিদেশি ফুল এবং দেশি গাছ গাছালি ছাড়াও উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বনসাইয়ের সংগ্রহ। একজন বিশেষজ্ঞ গার্ডেনার হিসেবে বনসাই তৈরি করে আসছেন বহুদিন ধরে। তিনি জানান বট, ছাতিম, চাইনিজ বট, পাকুর ইত্যাদি গাছকে বনসাই করেছেন তিনি। বনসাই অর্থাৎ একটি বিরাট বৃক্ষকে বামন করে রাখা। তিনি আরও বলেন যে বড় উদ্ভিদকে কম পরিমাণ খাবার এবং কম পরিমাণ পুষ্টি দিয়ে উদ্ভিদটির বাড় বাড়ন্ত কমানো যায়। সঙ্গে যেকোনও ধরনের তারের ব্যবহার করে গাছের ডালপালার বিস্তৃতি নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। গাছের গুড়ি যত মোটা হবে ততই বয়স্ক হবে বনসাই উদ্ভিদটি।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

পন্ডিত রঘুনাথ মুর্মু আবাসিক বিদ্যালয়ে প্রায় নয় থেকে দশ কাঠা জায়গা জুড়ে নির্মাল্য ঘোষ বিভিন্ন ধরনের গাছ লাগিয়েছেন। পাহাড়ের কোলে তাঁর এই প্রচেষ্টায় এক অপরূপ দৃশ্যের সাক্ষী থাকছেন বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

এদিকে নির্মাল্যবাবুর কাছে আছে ‘সেমি সেড’ উদ্ভিদ। অর্থাৎ কম আলোতে যে গাছগুলি ভালভাবে বেড়ে উঠতে পারে। ফ্লাটে অথবা একান্ত যারা থাকতে পছন্দ করেন তাঁরা চাইলেই নিজের ঘরের মধ্যেই এই গাছ রাখতে পারেন।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জি

Gardening Tips: এক পয়সায় লাগবে না…! বিনা খরচে ঠিক ‘এইভাবে’ করুন বাড়ির বাগানের পরিচর্যা, তরতরিয়ে বাড়বে গাছ, উপচে পড়বে ফুলের বাহার

নিজের তৈরি বাগানের গাছ হবে সুন্দর এমন ইচ্ছে সকলেরই থাকে। তবে সব সময় বাগানের পেছনে প্রচুর খরচ করা সম্ভব নয়। ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়েই বাগানকে সুন্দর করা সম্ভব।
নিজের তৈরি বাগানের গাছ হবে সুন্দর এমন ইচ্ছে সকলেরই থাকে। তবে সব সময় বাগানের পেছনে প্রচুর খরচ করা সম্ভব নয়। ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়েই বাগানকে সুন্দর করা সম্ভব।
বাগান পরিচর্যায় দক্ষ গৃহিণী করবী মিত্র জানান, বাড়িতে ব্যবহৃত ফল, সবজির খোসা বা শাক কেটে নিয়ে গোড়ার অংশটি ফেলে দেন। এবার সেটা দিয়েই আপনার বাগান হয়ে উঠবে দারুণ সুন্দর।
বাগান পরিচর্যায় দক্ষ গৃহিণী করবী মিত্র জানান, বাড়িতে ব্যবহৃত ফল, সবজির খোসা বা শাক কেটে নিয়ে গোড়ার অংশটি ফেলে দেন। এবার সেটা দিয়েই আপনার বাগান হয়ে উঠবে দারুণ সুন্দর।
বাড়িতে ব্যবহৃত আরও বেশকিছু জিনিস রয়েছে যা দিতে পারবেন বাগানের গাছের পরিচর্যা করতে। এভাবেও নিতে পারবেন গাছের যত্ন। ঘরোয়া এই জিনিস গুলি দিয়েই বাগান হয়ে উঠবে সুন্দর।
বাড়িতে ব্যবহৃত আরোও বেশকিছু জিনিস রয়েছে যা দিতে পারবেন বাগানের গাছের পরিচর্যা করতে। এভাবেও নিতে পারবেন গাছের যত্ন। ঘরোয়া এই জিনিস গুলি দিয়েই বাগান হয়ে উঠবে সুন্দর।
বাগানে একটি অংশে কলার খোসা বা মজে যাওয়া কলা জমিয়ে রাখুন। তারপর ওপর দিয়ে সামান্য করে মাটি দিন। কিছুদিন পর সেই মাটি গাছে গোড়ায় দিন। এতে ভাল সারের কাজ করবে এই মাটি।
বাগানে একটি অংশে কলার খোসা বা মজে যাওয়া কলা জমিয়ে রাখুন। তারপর ওপর দিয়ে সামান্য করে মাটি দিন। কিছুদিন পর সেই মাটি গাছে গোড়ায় দিন। এতে ভাল সারের কাজ করবে এই মাটি।
বাড়িতে রান্না করা শাকের গোড়ার দিকটি বা ফেলে দেবেন না। এটিকেও কলার খোসার মতো করেই কোথাও রেখে দিন। এরপর সেই মাটি অন্যান্য গাছে ছড়িয়ে দিন। এতেও উপকার হবে।
বাড়িতে রান্না করা শাকের গোড়ার দিকটি বা ফেলে দেবেন না। এটিকেও কলার খোসার মতো করেই কোথাও রেখে দিন। এরপর সেই মাটি অন্যান্য গাছে ছড়িয়ে দিন। এতেও উপকার হবে।
ডিম খাওয়ায় পর ডিমের খোসা ফেলে দেন কম বেশি সকলেই। তবেই ডিমের খোসা ফেলে দেবেন না। শুঁকিয়ে গুঁড়ো তৈরি করে বাগানে জমিয়ে রাখুন। সামান্য করে গাছের গোড়ায় দিন।
ডিম খাওয়ায় পর ডিমের খোসা ফেলে দেন কম বেশি সকলেই। তবেই ডিমের খোসা ফেলে দেবেন না। শুঁকিয়ে গুঁড়ো তৈরি করে বাগানে জমিয়ে রাখুন। সামান্য করে গাছের গোড়ায় দিন।
সকলের বাড়িতেই চা তৈরি হয়। বাড়িতে চা বানানোর পর সেই পাতা ব্যবহার করতে পারেন গাছের পরিচর্যা করতে। চা পাতা রোদে রেখে শুকিয়ে গুঁড়ো করে গাছের গোড়ার মাটিতে দিন।
সকলের বাড়িতেই চা তৈরি হয়। বাড়িতে চা বানানোর পর সেই পাতা ব্যবহার করতে পারেন গাছের পরিচর্যা করতে। চা পাতা রোদে রেখে শুকিয়ে গুঁড়ো করে গাছের গোড়ার মাটিতে দিন।