Tag Archives: Hottest Place

Heat Wave: এখনও পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বেশি গরম পড়েছে কোথায়, কবে, কত গরম? শোনা মাত্রই যেন ঘামে ভিজে যাবেন

বৈশাখের শুরুতেই ফুটিফাটা গরম। সুর্যের তাপে অন্তরাত্মা পর্যন্ত কেঁপে ওঠার জোগাড়। বাইরে বেরনোই যেন দায়। তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৪১-৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এ সবই গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের খেলা। কিন্তু বিশ্বের উষ্ণতম স্থানের কথা ভাবলে এই গরম যেন কিছুই নয়। কোন সেই জায়গা জানেন, যেখানে এমনই তাপমাত্রা যেন গা পুড়িয়ে দিচ্ছে সবসময়।
বৈশাখের শুরুতেই ফুটিফাটা গরম। সুর্যের তাপে অন্তরাত্মা পর্যন্ত কেঁপে ওঠার জোগাড়। বাইরে বেরনোই যেন দায়। তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৪১-৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এ সবই গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের খেলা। কিন্তু বিশ্বের উষ্ণতম স্থানের কথা ভাবলে এই গরম যেন কিছুই নয়। কোন সেই জায়গা জানেন, যেখানে এমনই তাপমাত্রা যেন গা পুড়িয়ে দিচ্ছে সবসময়।
ফার্নেস ক্রিক, ডেথ ভ্যালি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, নামেই ফার্নেস। পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত নির্ভরযোগ্য যে সব রেকর্ড রাখা হয়েছে, সেই অনুযায়ী সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কে। ১৯১৩ সালের হিসেব অনুযায়ী এখানকার তাপমাত্রা ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১৩৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয়েছিল। হাড় কাঁপানো শুষ্ক বাতাস ফার্নেস ক্রিকের বৈশিষ্ট।
ফার্নেস ক্রিক, ডেথ ভ্যালি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, নামেই ফার্নেস। পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত নির্ভরযোগ্য যে সব রেকর্ড রাখা হয়েছে, সেই অনুযায়ী সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কে। ১৯১৩ সালের হিসেব অনুযায়ী এখানকার তাপমাত্রা ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১৩৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয়েছিল। হাড় কাঁপানো শুষ্ক বাতাস ফার্নেস ক্রিকের বৈশিষ্ট।
আমেরিকার ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসও এই তাপমাত্রার সত্যতা নিশ্চিত করেছে। আমেরিকার পশ্চিম উপকূলজুড়ে তাপপ্রবাহ চলতে থাকায় এই এলাকার তাপমাত্রা বরাবর বাড়তেই থাকে।
আমেরিকার ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিসও এই তাপমাত্রার সত্যতা নিশ্চিত করেছে। আমেরিকার পশ্চিম উপকূলজুড়ে তাপপ্রবাহ চলতে থাকায় এই এলাকার তাপমাত্রা বরাবর বাড়তেই থাকে।
''এখানকার মারাত্মক গরমে যেন আপনার মুখ পুড়ে যাবে,'' বলছিলেন ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কের একজন কর্মী ব্রান্ডি স্টুয়ার্ট। মাঝে বিরতি দিয়ে পাঁচ বছর ধরে এই জাতীয় উদ্যানে কাজ করছেন মিজ স্টুয়ার্ট। এই মে-জুন মাস জুড়ে বেশিরভাগ সময়েই তাঁকে ঘরের ভেতরে কাটাতে হয়েছে।
”এখানকার মারাত্মক গরমে যেন আপনার মুখ পুড়ে যাবে,” বলছিলেন ডেথ ভ্যালি ন্যাশনাল পার্কের একজন কর্মী ব্রান্ডি স্টুয়ার্ট। মাঝে বিরতি দিয়ে পাঁচ বছর ধরে এই জাতীয় উদ্যানে কাজ করছেন মিজ স্টুয়ার্ট। এই মে-জুন মাস জুড়ে বেশিরভাগ সময়েই তাঁকে ঘরের ভেতরে কাটাতে হয়েছে।
তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ক্যালিফোর্নিয়ায় 'ফায়ারনাডো'ও দেখা যায়। এটি হচ্ছে আগুনের টর্নেডো যা শুষ্ক ও প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের মধ্যে অনেক সময় তৈরি হয়।
তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে ক্যালিফোর্নিয়ায় ‘ফায়ারনাডো’ও দেখা যায়। এটি হচ্ছে আগুনের টর্নেডো যা শুষ্ক ও প্রচণ্ড তাপপ্রবাহের মধ্যে অনেক সময় তৈরি হয়।
বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার নির্ভরযোগ্য রেকর্ডটিও এই ডেথ ভ্যালিতেই, ২০১৩ সালে। তখন রেকর্ড করা হয়েছিল ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রার নির্ভরযোগ্য রেকর্ডটিও এই ডেথ ভ্যালিতেই, ২০১৩ সালে। তখন রেকর্ড করা হয়েছিল ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
যদিও আবহাওয়া ইতিহাসবিদ ক্রিস্টোফার বার্টের ২০১৬ সালে করা একটি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ১৯১৩ সালে ওই অঞ্চলের অন্যান্য রেকর্ডগুলোর সঙ্গে ডেথ ভ্যালির তাপমাত্রার রিডিং ঠিক মেলে না।
যদিও আবহাওয়া ইতিহাসবিদ ক্রিস্টোফার বার্টের ২০১৬ সালে করা একটি পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ১৯১৩ সালে ওই অঞ্চলের অন্যান্য রেকর্ডগুলোর সঙ্গে ডেথ ভ্যালির তাপমাত্রার রিডিং ঠিক মেলে না।
বিশ্বের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১৯৩১ সালে তিউনিসিয়াতেও। কিন্তু মি. মার্টের বলছেন, ঔপনিবেশিক সময়ে আফ্রিকার অন্যান্য এলাকার মতো এই তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।
বিশ্বের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১৯৩১ সালে তিউনিসিয়াতেও। কিন্তু মি. মার্টের বলছেন, ঔপনিবেশিক সময়ে আফ্রিকার অন্যান্য এলাকার মতো এই তথ্যের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।

Hottest Places In The World: গরমে হাঁসফাঁস দশা! বিশ্বের সবচেয়ে উষ্ণ ১০ জায়গার কথা জানলে মাথা ঘুরে যাবে

বৈশাখের শুরুতেই ফুটিফাটা গরম। সুর্যের তাপে অন্তরাত্মা পর্যন্ত কেঁপে উঠছে। বাইরে বেরনো দায়। তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৪১-৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এ সবই গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের খেলা। কিন্তু বিশ্বের উষ্ণতম স্থানগুলোর কথা ভাবলে এই গরম কিছুই নয়। এখানে রইল সে রকমই ১০ জায়গার হদিশ।
বৈশাখের শুরুতেই ফুটিফাটা গরম। সুর্যের তাপে অন্তরাত্মা পর্যন্ত কেঁপে উঠছে। বাইরে বেরনো দায়। তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৪১-৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এ সবই গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের খেলা। কিন্তু বিশ্বের উষ্ণতম স্থানগুলোর কথা ভাবলে এই গরম কিছুই নয়। এখানে রইল সে রকমই ১০ জায়গার হদিশ।
ফার্নেস ক্রিক, ডেথ ভ্যালি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (Furnace Creek, Death Valley, USA): নামেই ফার্নেস। এখানে এলে যে ভাজাপোড়া হতে হবে বোঝাই যাচ্ছে। যাইহোক, অনেকে এই অঞ্চলকে ডেথ ভ্যালি বা মৃত্যু উপত্যকাও বলেন। ১৯১৩ সালের হিসেব অনুযায়ী এখানকার তাওমাত্রা ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১৩৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট। হাড় কাঁপানো শুষ্ক বাতাস ফার্নেস ক্রিকের বৈশিষ্ট। (AP Photo/Ty ONeil)
ফার্নেস ক্রিক, ডেথ ভ্যালি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (Furnace Creek, Death Valley, USA): নামেই ফার্নেস। এখানে এলে যে ভাজাপোড়া হতে হবে বোঝাই যাচ্ছে। যাইহোক, অনেকে এই অঞ্চলকে ডেথ ভ্যালি বা মৃত্যু উপত্যকাও বলেন। ১৯১৩ সালের হিসেব অনুযায়ী এখানকার তাওমাত্রা ৫৬.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১৩৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট। হাড় কাঁপানো শুষ্ক বাতাস ফার্নেস ক্রিকের বৈশিষ্ট। (AP Photo/Ty ONeil)
ডাল্লোল, ইথিওপিয়া (Dallol, Ethiopia): শুধু গরম নয়, ডাল্লোল এক অন্য জগত। লবনাক্ত ভূমি এবং সালফিউরিক হট স্প্রিংস এখানকার বৈশিষ্ট। ডালোল জনবসতিপূর্ণ স্থান।
ডাল্লোল, ইথিওপিয়া (Dallol, Ethiopia): শুধু গরম নয়, ডাল্লোল এক অন্য জগত। লবনাক্ত ভূমি এবং সালফিউরিক হট স্প্রিংস এখানকার বৈশিষ্ট। ডালোল জনবসতিপূর্ণ স্থান।
কেবিলি তিউনিশিয়া (Kebili, Tunisia): সাহারা মরুভূমিতে অবস্থিত কেবিলি জ্বলন্ত তাপমাত্রা এবং খেজুর গাছের জন্য বিখ্যাত। এখানকার গড় তাপমাত্রা ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১৩১ ডিগ্রি ফারেনহাইটকেও ছাড়িয়ে যায়।
কেবিলি তিউনিশিয়া (Kebili, Tunisia): সাহারা মরুভূমিতে অবস্থিত কেবিলি জ্বলন্ত তাপমাত্রা এবং খেজুর গাছের জন্য বিখ্যাত। এখানকার গড় তাপমাত্রা ৫৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১৩১ ডিগ্রি ফারেনহাইটকেও ছাড়িয়ে যায়।
লুট মরুভূমি, ইরান (Lut Desert, Iran): বিশাল মরুভূমি সর্বকালের উষ্ণ তাপমাত্রার রেকর্ড রয়েছে। এর ডাকনাম ‘দশত-ই-লুট’।
লুট মরুভূমি, ইরান (Lut Desert, Iran): বিশাল মরুভূমি সর্বকালের উষ্ণ তাপমাত্রার রেকর্ড রয়েছে। এর ডাকনাম ‘দশত-ই-লুট’।
তুর্বাত, পাকিস্তান (Turbat, Pakistan): বেলুচিস্তানের একটি জায়গার নাম তুর্বাত। গ্রীষ্মকালে ৫৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৮.৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট) তাপমাত্রা থাকে। তবে তীব্র গরমেও দিব্যি কাটান এখানকার বাসিন্দারা।
তুর্বাত, পাকিস্তান (Turbat, Pakistan): বেলুচিস্তানের একটি জায়গার নাম তুর্বাত। গ্রীষ্মকালে ৫৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৮.৭ ডিগ্রি ফারেনহাইট) তাপমাত্রা থাকে। তবে তীব্র গরমেও দিব্যি কাটান এখানকার বাসিন্দারা।
মিত্রিবাহ, কুয়েত (Mitribah, Kuwait): এই প্রত্যন্ত অঞ্চলেই এশিয়ার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ২০১৬ সালের হিসেব অনুযায়ী, এখানকার গড় তাপমাত্রা ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট। (Photo Source: Linkedin)
মিত্রিবাহ, কুয়েত (Mitribah, Kuwait): এই প্রত্যন্ত অঞ্চলেই এশিয়ার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। ২০১৬ সালের হিসেব অনুযায়ী, এখানকার গড় তাপমাত্রা ৫৩.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট। (Photo Source: Linkedin)
তিরাত তজভি (Tirat Tzvi, Israel), ইজরায়েল: জর্ডন উপত্যকায় অবস্থিত এই অঞ্চলের তাপমাত্রা গ্রীষ্মকালে ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট) ছাড়িয়ে যায়। আশ্চর্যের বিষয় হল, তিরাত তজভি কৃষি প্রধান অঞ্চল। চরম তাপমাত্রাতেও দিব্যি ফসল ফলান এখানকার কৃষকরা।
তিরাত তজভি (Tirat Tzvi, Israel), ইজরায়েল: জর্ডন উপত্যকায় অবস্থিত এই অঞ্চলের তাপমাত্রা গ্রীষ্মকালে ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট) ছাড়িয়ে যায়। আশ্চর্যের বিষয় হল, তিরাত তজভি কৃষি প্রধান অঞ্চল। চরম তাপমাত্রাতেও দিব্যি ফসল ফলান এখানকার কৃষকরা।
আহভাজ, ইরান (Ahvaz, Iran): দক্ষিণ পশ্চিম ইরানের প্রধান শহর আহভাজ। সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং চিরন্তন চেতনার ধারা বহমান। সাধারণ তাপমাত্রা ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যায়।
আহভাজ, ইরান (Ahvaz, Iran): দক্ষিণ পশ্চিম ইরানের প্রধান শহর আহভাজ। সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং চিরন্তন চেতনার ধারা বহমান। সাধারণ তাপমাত্রা ৫৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যায়।
মেক্সিকালি, মেক্সিকো (Mexicali, Mexico): সোনোরান মরুভূমিতে অবস্থিত মেক্সিকালির বাসিন্দারা ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৫.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট) তাপমাত্রায় সহ্য করেন। মেক্সিকান সংস্কৃতি এবং মরুভূমির জন্য পর্যটকদের প্রিয় এই শহর। (Photo Courtesy: Matt Gush / Shutterstock.com)
মেক্সিকালি, মেক্সিকো (Mexicali, Mexico): সোনোরান মরুভূমিতে অবস্থিত মেক্সিকালির বাসিন্দারা ৫২ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১২৫.৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট) তাপমাত্রায় সহ্য করেন। মেক্সিকান সংস্কৃতি এবং মরুভূমির জন্য পর্যটকদের প্রিয় এই শহর। (Photo Courtesy: Matt Gush / Shutterstock.com)
আল জাজিরা বর্ডার গেট, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (Al Jazeera Border Gate, United Arab Emirates): এটা ছোট ফাঁড়ি। সীমান্ত পারাপার করেন মানুষ। ২০২২ সালের হিসেব অনুযায়ী এখানকার গড় তাপমাত্রা ৫২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১২৫.৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট।
আল জাজিরা বর্ডার গেট, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (Al Jazeera Border Gate, United Arab Emirates): এটা ছোট ফাঁড়ি। সীমান্ত পারাপার করেন মানুষ। ২০২২ সালের হিসেব অনুযায়ী এখানকার গড় তাপমাত্রা ৫২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ১২৫.৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট।