Tag Archives: Last Rites

Anil Mehta Funeral: মুহূর্তে সব শেষ…! বাবাকে হারিয়ে পিতৃহারা মালাইকা, প্রাক্তন স্বামীর শেষকৃত্যের আগে কান্নায় ভেঙে পড়লেন স্ত্রী, ছবি দেখে চোখ জল ভক্তদের

 মালাইকা অরোরা এবং তার পরিবারের জন্য এটি একটি খুব কঠিন সময়। তার বাবা অনিল মেহতা গতকাল ১১ সেপ্টেম্বর নিজের বাড়ির সাততলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন । মাত্র ৬২ বছর বয়সে এই চরম সিদ্ধান্ত নিতে হল তাকে? এই প্রশ্নের উত্তরটাই খুঁজে বেড়াচ্ছেন অভিনেত্রীর পরিবার৷
মালাইকা অরোরা এবং তার পরিবারের জন্য এটি একটি খুব কঠিন সময়। তার বাবা অনিল মেহতা গতকাল ১১ সেপ্টেম্বর নিজের বাড়ির সাততলা থেকে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন । মাত্র ৬২ বছর বয়সে এই চরম সিদ্ধান্ত নিতে হল তাকে? এই প্রশ্নের উত্তরটাই খুঁজে বেড়াচ্ছেন অভিনেত্রীর পরিবার৷
 মালাইকা অরোরার বাবা অনিল অরোরা গত বছর থেকেই অসুস্থ ছিলেন। গত বছরও তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।অনিল মেহতা মেয়ে মালাইকা এবং অমৃতার সবচেয়ে কাছের ছিলেন এবং তিনি শেষবারের মতো মেয়েদের সঙ্গে কথাও বলেছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর মালাইকা ও অমৃতা খুবই শোকাহত।
মালাইকা অরোরার বাবা অনিল অরোরা গত বছর থেকেই অসুস্থ ছিলেন। গত বছরও তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।অনিল মেহতা মেয়ে মালাইকা এবং অমৃতার সবচেয়ে কাছের ছিলেন এবং তিনি শেষবারের মতো মেয়েদের সঙ্গে কথাও বলেছিলেন। বাবার মৃত্যুর পর মালাইকা ও অমৃতা খুবই শোকাহত।
মালাইকা আরোরার বাবা ও মা অনিল মেহতা ও জয়েস পলিকার্পের দাম্পত্য জীবন মোটেই সুখের ছিল না৷ খুব ছোট বয়সেই অভিনেত্রীর বাবা ও মায়ের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়।  ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
মালাইকা আরোরার বাবা ও মা অনিল মেহতা ও জয়েস পলিকার্পের দাম্পত্য জীবন মোটেই সুখের ছিল না৷ খুব ছোট বয়সেই অভিনেত্রীর বাবা ও মায়ের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
তবে স্বামীর মৃত্যুতে শোকে পাথর মালাইকার মা জয়েস পলিকার্প৷ প্রাক্তন স্বামীর শেষকৃত্যের আগে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন তিনি৷ এই সময়ে মাকে আগলে রেখেছেন মালাইকা ও তাঁর ছেলে৷ ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
তবে স্বামীর মৃত্যুতে শোকে পাথর মালাইকার মা জয়েস পলিকার্প৷ প্রাক্তন স্বামীর শেষকৃত্যের আগে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন তিনি৷ এই সময়ে মাকে আগলে রেখেছেন মালাইকা ও তাঁর ছেলে৷ ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
এই দুঃখের মুহূর্তে মালাইকা অরোরার পাশে দাঁড়িয়েছে গোটা বলিউড। মুম্বইয়ের সান্তা ক্রুজ শ্মশানে অনিল মেহতার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। পুরো পরিবার এবং বাড়ির বন্ধুরা তাকে শেষ বিদায় জানাতে চলে গেছে। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
এই দুঃখের মুহূর্তে মালাইকা অরোরার পাশে দাঁড়িয়েছে গোটা বলিউড। মুম্বইয়ের সান্তা ক্রুজ শ্মশানে অনিল মেহতার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে। পুরো পরিবার এবং বাড়ির বন্ধুরা তাকে শেষ বিদায় জানাতে চলে গেছে। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
মা জয়েস পলিকার্প এবং ছেলে আরহানের সঙ্গে মালাইকা তার বাবা অনিল মেহতার শেষকৃত্যে রওনা হয়েছেন। তার মায়ের অবস্থা খুবই খারাপ, তিনি শোকে ভেঙে পড়েছেন।
মা জয়েস পলিকার্প এবং ছেলে আরহানের সঙ্গে মালাইকা তার বাবা অনিল মেহতার শেষকৃত্যে রওনা হয়েছেন। তার মায়ের অবস্থা খুবই খারাপ, তিনি শোকে ভেঙে পড়েছেন।
মালাইকা অরোরার বাবার মৃত্যুর খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মালাইকার প্রাক্তন স্বামী আরবাজ খান প্রথম তাঁর বাড়িতে পৌঁছেছিলেন। একই সময়ে, জানাজার আগে তিনি তার দ্বিতীয় স্ত্রী শুরা খানকে নিয়ে সেখানে পৌঁছান। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
মালাইকা অরোরার বাবার মৃত্যুর খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মালাইকার প্রাক্তন স্বামী আরবাজ খান প্রথম তাঁর বাড়িতে পৌঁছেছিলেন। একই সময়ে, জানাজার আগে তিনি তার দ্বিতীয় স্ত্রী শুরা খানকে নিয়ে সেখানে পৌঁছান। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
মালাইকার এই কঠিন সময়ে অভিনেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছেন অর্জুন কাপুরও। অর্জুনকে এই কঠিন সময়ে মালাইকার পাশে দাঁড়াতে দেখা গেছে। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
মালাইকার এই কঠিন সময়ে অভিনেত্রীর পাশে দাঁড়িয়েছেন অর্জুন কাপুরও। অর্জুনকে এই কঠিন সময়ে মালাইকার পাশে দাঁড়াতে দেখা গেছে। ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
মালাইকার বাবাকে বিদায় জানাতে একাধিক বলিউড সেলেব উপস্থিত হয়েছেন।ফারহা খান ও তাঁর ভাই সাজিদ খানও এসেছেন শেষকৃত্যে যোগ দিতে৷  ছবি: ভাইরাল ভায়ানী
মালাইকার বাবাকে বিদায় জানাতে একাধিক বলিউড সেলেব উপস্থিত হয়েছেন।ফারহা খান ও তাঁর ভাই সাজিদ খানও এসেছেন শেষকৃত্যে যোগ দিতে৷ ছবি: ভাইরাল ভায়ানী

Buddhadeb Bhattacharjee last rites: বাড়ির বাগানের প্রিয় ফুল দিয়েই বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে শেষ শ্রদ্ধাজ্ঞাপন তরুণীর

কলকাতা: আলিমুদ্দিনে তখনও আসেনি রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের দেহ। অথচ তাঁকে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানানোর লাইন এজেসি বোস রোড ছাপিয়ে গিয়েছে। এরপর সময় যত এগিয়েছে লাইন তত লম্বা হয়েছে লাইন। সবার হাতে ফুলের মালা। বুকে বুদ্ধবাবুর ছবি।

লাইনেরই একদম পিছনের সারিতে পলিথিনের ব্যাগে কয়েকটা ফুল হাতে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছেন জয়নগর থেকে আসা তরুণী দীপালি দাস। লাইন তখন মৌলালির কাছে। শেষ পর্যন্ত এই ফুল দেওয়া যাবে কিনা সেই দুশ্চিন্তা চোখেমুখে। এরই মধ্যে চলছে মেঘবৃষ্টির খেলা। ফিরতি পথে যাকেই দেখছেন জিজ্ঞেস করে চলেছেন আর কতক্ষণ দেহ থাকবে। লাইন দ্রুত এগোচ্ছে না কেনও? ইত্যাদি।

আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডের পুনরাবৃত্তি রুখতে বড় দাবি অভিষেকের, কী বললেন তৃণমূল সাংসদ?

দিপালী দাস বলেন, “গতকাল খবরটা পাওয়ার পর থেকেই মনখারাপ। শেষবার অন্তত একবার বুদ্ধবাবুকে দেখতে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল। তারপর থেকেই মনে মনে ঠিক করে ফেলি বাজার থেকে ফুল কিনে নয় আমার বাগানের প্রিয় ফুলটাই বুদ্ধবাবুর পায় অর্পণ করবো। সকালবেলায় সেইমতো বাগানে গিয়ে কয়েকটা ফুল তুলে নিয়ে আসি। কিন্তু আসতে বেশ খানিকটা দেরি হয়ে গেল। আসার পর আবার দেখতে পাচ্ছি এত লম্বা লাইন। তবে যত সময়ই দাঁড়াতে হয় হোক আপত্তি নেই। কিন্তু শেষ পর্যন্ত শ্রদ্ধা জানাতে কাছে যাওয়া যাবে কি না সেটাই প্রশ্ন। কারণ নির্দিষ্ট সময়ের পরেই তো হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দেহ। তবে আমি আশাবাদী যে ঠিক এই ফুল বুদ্ধবাবুর পায়ে অর্পন করতে পারব।”

আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে পড়ুয়াদের সমস্ত দাবি দাবি মেনে নিল স্বাস্থ্য দফতর, কী কী পদক্ষেপ?

মুজাফফর আহমেদ ভবন। সিপিএমের রাজ্য দফতর। এখান থেকেই কাজ করতেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। নিয়মিত যাতায়াত ছিল তাঁর এই বাড়িতেই। অসুস্থ হওয়ার পরেও কিছুদিন এসেছিলেন তিনি। তারপর একটা বিরাট সময়ের ব্যাবধান। শুক্রবার তাঁর দেহ শেষবারের মতো নিয়ে আসা হলো দীর্ঘদিনের তাঁর কর্মস্থলে।

এদিকে সময় যত এগিয়েছে কপালের ভাঁজ তত চওড়া হয়েছে সিপিএম নেতৃত্বের। বিকেল চারটের মধ্যে এনআরএসে দেহ দান করার কথা। তার আগে দীনেশ মজুমদার ভবনে কিছুক্ষণের জন্য দেহ রাখা হবে। এদিকে বাইরে তখন দাঁড়িয়ে হাজার হাজার জনতা। বেশ কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর অনেকেরই ধৈর্যচ্যুতি হয়েছে। এদিকে দ্রুত শ্রদ্ধা জানিয়ে পরেরজন কে সুযোগ দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়ে চলেছেন নেতৃত্ব। একটা সময়ে আলিমুদ্দিনের প্রধান ফটক বন্ধ করে দেওয়া হয়। একটা সময়ে মাইকে ঘোষণা করা হয় যেহেতু নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে হাসপাতালে দেহ দান করতে হবে তাই আর কাউকে ভিতরে ঢুকতে দেওয়া যাবে না।

বিক্ষোভে ফেটে পড়ে ভিড়ের একটা অংশ। এরপরেই রাশ ধরেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম। সকলকেই শ্রদ্ধা জানানোর সুযোগ করে দেন তিনি। আর এই সুযোগেই প্রত্যেকে শেষ বারের মতো প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে পেরেছেন। খালি হাতে ফিরে যেতে হয়নি দীপালি দাসের মতো অনেককেই।

Buddhadeb Bhattacharjee death: দীনেশ মজুমদার ভবনে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের দেহ, শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন বাম নেতা-কর্মী-সমর্থকরা

কলকাতা: প্রয়াত হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। বিধানসভা থেকে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের দেহ আনা হল আলিমুদ্দিনে। সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হয় দীনেশ মজুমদার ভবনে। আলিমুদ্দিনে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে শ্রদ্ধা জানালেন বাম নেতা, কর্মী সমর্থকেরা। শ্রদ্ধা জানালেন বিমান বসু, সূর্যকান্ত মিশ্র-সহ একাধিক নেতারা। বাংলার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জানাতে হাজির হয়েছিলেন ত্রিপুরার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সরকার, প্রকাশ কারাত, বৃন্দা কারাত। আলিমুদ্দিনে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাতে হাজির হয়েছেন প্রচুর মানুষ।

দুপুরে পাম অ্যাভিনিউয়ের বাড়ি থেকে বুদ্ধবাবুর দেহ নিয়ে যাওয়া হয় পিস ওয়ার্ল্ডে। সেখানেই শায়িত ছিলেন প্রবাদপ্রতিম রাজনীতিবিদ কমরেড বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। এদিন শেষযাত্রায় প্রথমেই তাঁর দেহ আনা হয় রাজ্য বিধানসভায়। সেখানে তাঁকে শেষশ্রদ্ধা জানাতে হাজির বাম-তৃণমূল-বিজেপি সহ সমস্ত রাজনৈতিক দলেন নেতা-কর্মীরা।

আরও পড়ুন: বাংলাদেশের দায়িত্ব নেওয়ার পরে ইউনুসকে শুভেচ্ছা জানালেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, কী বললেন মমতা?

তাঁকে শেষশ্রদ্ধা জানান রাজ্য়ের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা-নেত্রীরা। উপস্থিত অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্য়ায়, ফিরহাদ হাকিম, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, শোভনদেব চট্টোপাধ্য়ায়, বিমান বন্দ্য়োপাধ্য়ায়। শেষশ্রদ্ধা জানাতে হাজির হন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ বিজেপি বিধায়কেরা। বুদ্ধদেবকে শেষশ্রদ্ধা জানাতে মুখোমুখি হলেন অভিষেক-শুভেন্দু।

মন্ত্রী ও মুখ্য়মন্ত্রী হিসেবে এই বিধানসভায় দীর্ঘ সময় কেটেছিল বামনেতা বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের। এদিন সেখানেই তাঁকে শেষশ্রদ্ধা জানানোর পালা এসে হাজির। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির সমস্ত নেতা-মন্ত্রীদেরও মিলিয়ে দিল এই বিদায়বেলা। বুদ্ধবাবুর মরদেহের পাশেই দাঁড়িয়ে রয়েছেন বাম নেতা, স্ত্রী মীরা ভট্টাচার্য ও সন্তান সুচেতন।

আরও পড়ুন: ‘সকলের প্রিয়জন’, বিধানসভায় বুদ্ধদেবের মরদেহ, শাসক-বিরোধীদের শ্রদ্ধা, পাশাপাশি অভিষেক-শুভেন্দুও

একনজরে দেখে নেওয়া যাক, বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের শেষ যাত্রার সূচি:সময়সূচি মেনে সকাল সাড়ে দশটায় সম্পূর্ণ নিরাপত্তায় পিস ওয়ার্ল্ড থেকে রওনা হবে বুদ্ধবাবুর মরদেহ। প্রয়াত রাজনীতিবিদ, সিপিআইএম-এর প্রবীণ নেতাকে শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য বিধানসভায় প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দেহ শায়িত থাকবে সকাল ১১ টা থেকে সাড়ে ১১ টা পর্যন্ত। বিধানসভা থেকে বুদ্ধবাবুর মরদহ এরপর নিয়ে যাওয়া হবে আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। সেখানে বারোটা থেকে বেলা ৩টে ১৫ পর্যন্ত শায়িত থাকবে মরদেহ।

বেলা তিনটে বেজে তিরিশ মিনিট থেকে ৩টে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের দেহ থাকবে দীনেশ মজুমদার ভবনে। তিনটে বেজে ৪৫ মিনিট নাগাদ সেখান থেকে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের শেষ যাত্রার সূচনা, যা শেষ হবে নীলরতন সরকার মেডিকেল কলেজে। বিকেল চারটেয় প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের মরণোত্তর দেহদান করা হবে এনআরএস হাসপাতালের ডাক্তারি পড়ুয়াদের গবেষণার জন্য।‌ আজ রাতভোর মরদেহ সংরক্ষণ করে রাখা থাকবে পিস ওয়ার্ল্ডে।‌