Tag Archives: NSG

Indian Army-NSG: ভারতীয় সেনার দুর্ধর্ষ NSG আসলে কারা! কীভাবে হয় চাকরি? কত স্যালারি? আশ্চর্য হয়ে যাবেন জেনে

ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিধ্বংসী বাহিনীর মধ্যে অন্যতম হল ব্ল্যাক কমান্ডো বা এনএসজি (NSG)। দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় সদা জাগ্রত ভারতীয় সেনার এই বিশেষ বাহিনী গোটা বিশ্বে আলোচিত, প্রশংসিত।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিধ্বংসী বাহিনীর মধ্যে অন্যতম হল ব্ল্যাক কমান্ডো বা এনএসজি (NSG)। দেশের নিরাপত্তা রক্ষায় সদা জাগ্রত ভারতীয় সেনার এই বিশেষ বাহিনী গোটা বিশ্বে আলোচিত, প্রশংসিত।
২৬/১১-র মুম্বাই জঙ্গি হামলার ঘটনা অথবা খাগড়াগড়ের বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় অথবা অতি সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সন্দেশখালিতেও পা পড়েছে এই এনএসজি কমান্ডোদের।
২৬/১১-র মুম্বাই জঙ্গি হামলার ঘটনা অথবা খাগড়াগড়ের বোমা বিস্ফোরণের ঘটনায় অথবা অতি সম্প্রতি ঘটে যাওয়া সন্দেশখালিতেও পা পড়েছে এই এনএসজি কমান্ডোদের।
সাধারণত দেশের ভিআইপিদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই ১৯৮৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর প্রথম তৈরি হয়েছিল এই ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (National Security Guard) বা এনএসজি (NSG)।
সাধারণত দেশের ভিআইপিদের নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই ১৯৮৪ সালের ২২ সেপ্টেম্বর প্রথম তৈরি হয়েছিল এই ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (National Security Guard) বা এনএসজি (NSG)।
১৯৮৪ সালের ১-৮ জুন পঞ্জাবের স্বর্ণমন্দিরে লুকিয়ে থাকা খালিস্তানি উগ্রপন্থী নেতা জার্নেল সিং ভিন্দ্রানওয়ালেকে হত্যা করতে 'অপারেশন ব্লুস্টার' হয়েছিল।
১৯৮৪ সালের ১-৮ জুন পঞ্জাবের স্বর্ণমন্দিরে লুকিয়ে থাকা খালিস্তানি উগ্রপন্থী নেতা জার্নেল সিং ভিন্দ্রানওয়ালেকে হত্যা করতে ‘অপারেশন ব্লুস্টার’ হয়েছিল।
মৃত্যু হয়েছিল ভিন্দ্রানওয়ালে সহ ১৫০ খলিস্তানি উগ্রপন্থী। তবে এই অপারেশনে মৃত্যু হয়েছিল ভারতীয় সেনা, সিআরপিএফ ও পঞ্জাব পুলিশের ৮৩ জন জওয়ানেরও। ওই বছরই ইন্দিরা গান্ধির হত্যাকাণ্ডও ঘটে। এরপরই NSG তৈরি করা হয়।
মৃত্যু হয়েছিল ভিন্দ্রানওয়ালে সহ ১৫০ খলিস্তানি উগ্রপন্থী। তবে এই অপারেশনে মৃত্যু হয়েছিল ভারতীয় সেনা, সিআরপিএফ ও পঞ্জাব পুলিশের ৮৩ জন জওয়ানেরও। ওই বছরই ইন্দিরা গান্ধির হত্যাকাণ্ডও ঘটে। এরপরই NSG তৈরি করা হয়।
এই বাহিনী তৈরি হয় মূলত জার্মানির বর্ডার গার্ড গ্রুপের আদলে। এই বাহিনী দুই ভাগে বিভক্ত। জানা যায়, ভারতীয় সেনাবাহিনীর এনএসজি-তে মোট প্রায় ১৫ হাজার কমান্ডো রয়েছেন।
এই বাহিনী তৈরি হয় মূলত জার্মানির বর্ডার গার্ড গ্রুপের আদলে। এই বাহিনী দুই ভাগে বিভক্ত। জানা যায়, ভারতীয় সেনাবাহিনীর এনএসজি-তে মোট প্রায় ১৫ হাজার কমান্ডো রয়েছেন।
এদের পরনে সারাক্ষণ থাকে কালো রংয়ের পোশাক। তাই এঁদের ‘ব্ল্যাক ক্যাট’ বলা হয়। অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র চালানোর কাজে সেরা এরা। তবে চাকরিতে যোগ দেওয়ার আগে এঁদের কঠোর প্রশিক্ষণের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।

এদের পরনে সারাক্ষণ থাকে কালো রংয়ের পোশাক। তাই এঁদের ‘ব্ল্যাক ক্যাট’ বলা হয়। অত্যাধুনিক অস্ত্রশস্ত্র চালানোর কাজে সেরা এরা। তবে চাকরিতে যোগ দেওয়ার আগে এঁদের কঠোর প্রশিক্ষণের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়।
ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (NSG) কম্য়ান্ডোর গড় বেতন বার্ষিক ১০লাখ টাকা। পদমর্যাদার উপর নির্ভর করে এই বেতন কাঠামো। সর্বোচ্চ বেতন ডিরেক্টর জেনারেলের, তারপর অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল, ডেপুটি ইনসপেক্টের, গ্রুপ কম্য়ান্ডার, স্ক্রোয়াডন কম্যান্ডার এবং টিম কম্যান্ডার।
ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড (NSG) কম্য়ান্ডোর গড় বেতন বার্ষিক ১০লাখ টাকা। পদমর্যাদার উপর নির্ভর করে এই বেতন কাঠামো। সর্বোচ্চ বেতন ডিরেক্টর জেনারেলের, তারপর অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল, ডেপুটি ইনসপেক্টের, গ্রুপ কম্য়ান্ডার, স্ক্রোয়াডন কম্যান্ডার এবং টিম কম্যান্ডার।
কমান্ডোদের মধ্যে সবথেকে বেশি বেতন পান ডাইরেক্টর জেনারেল। তাঁর পরেই দ্বিতীয় স্থানে থাকেন ইন্সপেক্টর জেনারেল। আর বেতনের দিক দিয়ে তৃতীয় স্থানে থাকেন ডেপুটি ইন্সপেক্টর, গ্রুপ কমান্ডার, স্কোয়াড্রন কামান্ডার ও টিম কমান্ডার।
কমান্ডোদের মধ্যে সবথেকে বেশি বেতন পান ডাইরেক্টর জেনারেল। তাঁর পরেই দ্বিতীয় স্থানে থাকেন ইন্সপেক্টর জেনারেল। আর বেতনের দিক দিয়ে তৃতীয় স্থানে থাকেন ডেপুটি ইন্সপেক্টর, গ্রুপ কমান্ডার, স্কোয়াড্রন কামান্ডার ও টিম কমান্ডার।
আর এই টিম কমান্ডারদের পর আসেন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ডার।এঁদের আবার তিনটি ভাগ থাকে। প্রথমে গ্রেড ১, তারপরে গ্রেড ২। তারপরেই রয়েছেন কোম্বাটাইসড ট্রেডসম্যান। তাঁরা ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা বেতন পান।
আর এই টিম কমান্ডারদের পর আসেন অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ডার।এঁদের আবার তিনটি ভাগ থাকে। প্রথমে গ্রেড ১, তারপরে গ্রেড ২। তারপরেই রয়েছেন কোম্বাটাইসড ট্রেডসম্যান। তাঁরা ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা বেতন পান।
এনএসজি-তে যেতে তিনটি ভাগ রয়েছে। যার মধ্যে প্রথমেই হয় প্রি-সিলেকশন ট্রেনিং, তারপর কোয়ালিফিকেশন ট্রেনিং, আর একেবারে শেষে হয় ফাইনাল অ্যাডভান্সড ট্রেনিং।
এনএসজি-তে যেতে তিনটি ভাগ রয়েছে। যার মধ্যে প্রথমেই হয় প্রি-সিলেকশন ট্রেনিং, তারপর কোয়ালিফিকেশন ট্রেনিং, আর একেবারে শেষে হয় ফাইনাল অ্যাডভান্সড ট্রেনিং।

Sandeshkhali arms recovery: সন্দেশখালিতে অস্ত্র উদ্ধার সিবিআই-এনএসজির চক্রান্ত! বিস্ফোরক অভিযোগ করে কমিশনে তৃণমূল

কলকাতা : গতকাল দ্বিতীয় দফার ভোটের দিন সন্দেশখালিতে সিবিআই অভিযান এবং অস্ত্র উদ্ধার নিয়ে এবার নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করল তৃণমূল কংগ্রেস৷ গতকালই এই ঘটনাকে সাজানো বলে অভিযোগ করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস৷ নির্বাচন কমিশনে দায়ের করা অভিযোগেও রাজ্যের শাসক দল দাবি করেছে, রাজ্যের তিনটি কেন্দ্রে নির্বাচন চলাকালীন ইচ্ছাকৃত ভাবেই সিবিআই অসাধু উদ্দেশ্যে এই অভিযান চালিয়েছে৷

প্রসঙ্গত, গতকালই সন্দেশখালিতে এক শাহজাহান ঘনিষ্ঠের বাড়িতে হানা দিয়ে বেশ কিছু বিদেশী অস্ত্র উদ্ধার করা হয় বলে সিবিআই-এর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়৷ তার মধ্যে কয়েকটি বিস্ফোরকও ছিল বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে৷ ঘটনাস্থলে গিয়ে দীর্ঘক্ষণ তল্লাশি করে এনএসজি-ও৷

আরও পড়ুন: কতক্ষণ চলার পর সিলিং ফ্যানের রেস্ট দরকার? বিগড়ে গেলেই কিন্তু গরমে বাড়বে বিপদ

নির্বাচন কমিশনকে পাঠানো চিঠিতে তৃণমূলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির প্রচারে কেন্দ্রীয় এজেন্সি ব্যবহার করে যাতে বাধা সৃষ্টি না হয়, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য আগেই কমিশনকে অনুরোধ করেছিল তৃণমূল৷ গতকাল সন্দেশখালিতে সিবিআই অভিযান তৃণমূলের সেই আশঙ্কাকেই সত্যি করেছে৷ দার্জিলিং, রাায়গঞ্জ, বালুরঘাট- রাজ্যের এই তিন কেন্দ্রে ভোট চলাকালীন কেন সিবিআই সন্দেশখালিতে গতকাল এই অভিযান চালাল, তার উদ্দেশ্য নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিয়েছে তৃণমূল৷

তৃণমূলের অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ‘আইনশৃঙ্খলার বিষয়টি সম্পূর্ণ রাজ্যের এক্তিয়ারভুক্ত৷ অথচ রাজ্য পুলিশ অথবা প্রশাসনকে অবহিত না করেই সিবিআই এই অভিযানে চলে যায়৷ রাজ্য পুলিশের পুরোদস্তুর একটি বম্ব স্কোয়াড থাকা সত্ত্বেও তাদের ডাকার প্রয়োজন বোধ করেনি সিবিআই৷ এমন কি, রাজ্য প্রশাসন বা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছনোর আগেই সেখানে সংবাদমাধ্যম পৌঁছে গিয়েছিল৷ দেশজুড়ে সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে যে সন্দেশখালি থেকে অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার হয়েছে৷ অথচ, ওই অস্ত্রগুলি অভিযান চলাকালীন সত্যিই উদ্ধার করা হয়েছে নাকি সেগুলি ওখানে সিবিআই, এনএসজি গোপনে রেখে দিয়েছিল, তা নিশ্চিত ভাবে বলা সম্ভব নয়৷’

তৃণমূলের পক্ষ থেকে সরাসরি অভিযোগ করা হয়েছে, এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গতকাল দিনভর যেভাবে ভোট প্রক্রিয়া চলাকালীন তৃণমূলের বিরুদ্ধে সংবাদমাধ্যমে প্রচার চালানো হয়েছে, তাতে ভোটারদের মনে তৃণমূল প্রার্থীদের সম্পর্কে বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে৷ রাজ্যের শাসক দলের পক্ষ থেকে আরও দাবি করা হয়েছে, ‘প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র এবং বিজেপি নেতারা নিয়মিত ভাবে সন্দেশখালির ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলকে জড়িয়ে প্রচার করছেন৷ সিবিআইকে যে বিজেপি কেন্দ্রীয় সরকারের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করে, তা স্পষ্ট৷ এই ঘটনায় তা আবারও প্রমাণিত হয়ে গেল৷’ সিবিআই-এর মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে ব্যবহার করেই তৃণমূল বিরোধী প্রচার করে জনমতে প্রভাব ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করা হয়েছে৷ রাজ্য সরকারের কোনও প্রতিনিধির অনুপস্থিতিতে অস্ত্র উদ্ধারের এই ঘটনা আসলে সিবিআই এবং এনএসজি-র ষড়যন্ত্র বলেও তৃণমূলের পক্ষ থেকে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছে৷

এই পরিস্থিতিতে নির্বাচন চলাকালীন রাজনৈতিক দল এবং তাদের পদাধিকারীদের বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় এজেন্সি যাতে কোনওরকম পদক্ষেপ না করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে নির্বাচন কমিশন যাতে গাইডলাইন জারি করে, সেই দাবি জানিয়েছে তৃণমূল৷ পাশাপাশি, সন্দেশখালির এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলকে জড়িয়ে যাতে কোনও সংবাদ পরিবেশন না হয়, সেই নির্দেশ জারি করার জন্যও কমিশনের কাছে দাবি জানিয়েছে তৃণমূল৷ কলকাতায় মুখ্য নির্বাচনী দফতরের পক্ষ থেকে তৃণমূলের অভিযোগ দিল্লিতে কমিশনের সদর দফতরে পাঠানো হয়েছে৷

Sandeshkhali NSG: এ যেন সিনেমা! অস্ত্র খুঁজতে নামল রোবট, চলল তল্লাশি! সন্দেশখালি তদন্তে এবার NSG

Sandeshkhali News: ইডি, সিবিআইয়ের পরে এনএসজি। রোবট এনে চলছে খানা তল্লাশি চলছে সন্দেশখালিতে। তদন্তে নেমেছে NSG। সূত্রের খবর, সন্দেশখালিতে দেশীয় অস্ত্রের পাশাপাশি মিলেছে বিদেশি অস্ত্রের খোঁজ। সরবেরিয়ার মল্লিকপাড়ায় মিলেছে এই অস্ত্রভাণ্ডারের খোঁজ।