Tag Archives: Poha

Chinrhe Side Effects: যতই গরম পড়ুক, ভুলেও এঁরা চিঁড়ে মুখে তুলবেন না! জানুন কারা এটা খেলেই মহাবিপদ

ভাতের পাশাপাশি চিঁড়ের কদর বাঙালি হেঁশেলে দীর্ঘ দিন৷ গরমকালে শরীর ও মন ঠান্ডা করে চিঁড়ের ফলার৷ দুধ, দই, মিষ্টি দিয়ে মেখে তো বটেই৷ চিঁড়ে খাওয়া যায় পোলাও বা ভাজা করেও৷
ভাতের পাশাপাশি চিঁড়ের কদর বাঙালি হেঁশেলে দীর্ঘ দিন৷ গরমকালে শরীর ও মন ঠান্ডা করে চিঁড়ের ফলার৷ দুধ, দই, মিষ্টি দিয়ে মেখে তো বটেই৷ চিঁড়ে খাওয়া যায় পোলাও বা ভাজা করেও৷

 

নানা পুষ্টিগুণে ভরা চিঁড়ে খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ৷ কমে হৃদরোগের আশঙ্কা৷ বদহজম, পেটের রোগ সারিয়ে তোলে চিঁড়ের গুণ৷ হজমে সহায়ক চিঁড়ে দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যও৷
নানা পুষ্টিগুণে ভরা চিঁড়ে খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ৷ কমে হৃদরোগের আশঙ্কা৷ বদহজম, পেটের রোগ সারিয়ে তোলে চিঁড়ের গুণ৷ হজমে সহায়ক চিঁড়ে দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যও৷

 

চিঁড়েতে সোডিয়াম, পটাশিয়ামেকর পরিমাণ কম৷ তাই কিডনির সমস্যাতেও ডায়েটে রাখা যায় চিঁড়ে৷ তবে উপকারী চিঁড়ের একাধিক ক্ষতিকর দিকও আছে৷ সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞ স্মিতা বরোদে৷
চিঁড়েতে সোডিয়াম, পটাশিয়ামেকর পরিমাণ কম৷ তাই কিডনির সমস্যাতেও ডায়েটে রাখা যায় চিঁড়ে৷ তবে উপকারী চিঁড়ের একাধিক ক্ষতিকর দিকও আছে৷ সে বিষয়ে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞ স্মিতা বরোদে৷

 

চিঁড়ে বেশি খেলে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমতে পারে শরীরে৷ ফলে দুর্বল হয়ে পড়তে পারে হৃদযন্ত্র৷
চিঁড়ে বেশি খেলে ভাল কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমতে পারে শরীরে৷ ফলে দুর্বল হয়ে পড়তে পারে হৃদযন্ত্র৷

 

চিঁড়েতে শর্করার পরিমাণ বেশি৷ পাশাপাশি ট্রাইগ্লিসারাইডের ঘনত্বও বেশি৷ ডায়াবেটিসে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে চিঁড়ে৷
চিঁড়েতে শর্করার পরিমাণ বেশি৷ পাশাপাশি ট্রাইগ্লিসারাইডের ঘনত্বও বেশি৷ ডায়াবেটিসে পরিমিত পরিমাণে খেতে হবে চিঁড়ে৷

 

ডায়াবেটিকরা চিঁড়ের সঙ্গে মিষ্টি খাবার খাবেন না৷ বরং পোহা হিসেবে নোনতা সুজি বানিয়ে খান৷ চিঁড়ের সঙ্গে দিন নানা রকমের সবজি৷
ডায়াবেটিকরা চিঁড়ের সঙ্গে মিষ্টি খাবার খাবেন না৷ বরং পোহা হিসেবে নোনতা সুজি বানিয়ে খান৷ চিঁড়ের সঙ্গে দিন নানা রকমের সবজি৷

 

চিঁড়ে ভাল করে ভিজিয়ে নরম করে তবেই খাবেন৷ নয়তো শক্ত চিঁড়ে চিবোতে গিয়ে দাঁত ও মাড়িতে সমস্যা হতে পারে৷
চিঁড়ে ভাল করে ভিজিয়ে নরম করে তবেই খাবেন৷ নয়তো শক্ত চিঁড়ে চিবোতে গিয়ে দাঁত ও মাড়িতে সমস্যা হতে পারে৷

 

চিঁড়ের ফাইবার হজমে সাহায্য করে৷ দূরে রাখে পেটের রোগ৷ কিন্তু বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাস, পেটফাঁপা, পেটে ক্র্যাম্প ধরা-সহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷
চিঁড়ের ফাইবার হজমে সাহায্য করে৷ দূরে রাখে পেটের রোগ৷ কিন্তু বেশি পরিমাণে খেলে গ্যাস, পেটফাঁপা, পেটে ক্র্যাম্প ধরা-সহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷

 

চিঁড়ে ভাল করে ধুয়ে তবেই খাবেন৷ অপরিষ্কার চিঁড়ে বা ভাল করে রান্না না করা চিঁড়ে খেলে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে৷
চিঁড়ে ভাল করে ধুয়ে তবেই খাবেন৷ অপরিষ্কার চিঁড়ে বা ভাল করে রান্না না করা চিঁড়ে খেলে খাদ্যে বিষক্রিয়ার সমস্যা দেখা দিতে পারে৷

 

প্রাতরাশে চিঁড়ে খেলে অনেকের অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়৷ তাছাড়া চিঁড়ের দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকে৷ সব খাবারের মতোই চিঁড়েরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই ডায়েটে রাখুন চিঁড়ে৷ অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে৷
প্রাতরাশে চিঁড়ে খেলে অনেকের অ্যাসিডিটির সমস্যা হয়৷ তাছাড়া চিঁড়ের দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকে৷ সব খাবারের মতোই চিঁড়েরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে৷ তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই ডায়েটে রাখুন চিঁড়ে৷ অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে৷

Poha or Chinrhe in Blood Sugar: চাল থেকে তৈরি চিঁড়ে কি ব্লাড সুগারে খাওয়া যায়? গরমে চিঁড়ে খেলে কি বাড়বে ডায়াবেটিস? জানুন

গরমে হাল্কা খাবার হিসেবে চিঁড়ে অতুলনীয়। দই বা দুধে মেখে, ফল দিয়ে চিঁড়ের ফলার খেলে শরীর সুস্থ থাকে। মনপ্রাণও জুড়োয়।
গরমে হাল্কা খাবার হিসেবে চিঁড়ে অতুলনীয়। দই বা দুধে মেখে, ফল দিয়ে চিঁড়ের ফলার খেলে শরীর সুস্থ থাকে। মনপ্রাণও জুড়োয়।

 

কিন্তু ব্লাড সুগার রোগীরা কি চিঁড়ে খেতে পারবেন? নাকি চাল থেকে তৈরি চিঁড়ে খেলে বাড়বে ডায়াবেটিস, সে দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।
কিন্তু ব্লাড সুগার রোগীরা কি চিঁড়ে খেতে পারবেন? নাকি চাল থেকে তৈরি চিঁড়ে খেলে বাড়বে ডায়াবেটিস, সে দ্বন্দ্ব দূর করেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।

 

চিঁড়ের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৩৮ থেকে ৬৪। চালের অন্যান্য খাবারের তুলনায় এই মাত্রা কম। অর্থা‍ত হজম হতেও সময় বেশি লাগে।
চিঁড়ের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স ৩৮ থেকে ৬৪। চালের অন্যান্য খাবারের তুলনায় এই মাত্রা কম। অর্থা‍ত হজম হতেও সময় বেশি লাগে।

 

প্রোবায়োটিক চিঁড়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। চিঁড়ের ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে।
প্রোবায়োটিক চিঁড়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে। চিঁড়ের ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে।

 

ভাতের তুলনায় স্টার্চ কম। তাই ডায়াবেটিকরা খেতেই পারেন চিঁড়ে। আয়রনের ভাণ্ডার চিঁড়ে শরীরে রক্তকণিকা তৈরি করে।
ভাতের তুলনায় স্টার্চ কম। তাই ডায়াবেটিকরা খেতেই পারেন চিঁড়ে। আয়রনের ভাণ্ডার চিঁড়ে শরীরে রক্তকণিকা তৈরি করে।

 

ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফোলিক অ্যাসিডের গুণে চিঁড়ে কার্বসকে পরিণত করে এনার্জি বা কর্মশক্তিতে।
ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফোলিক অ্যাসিডের গুণে চিঁড়ে কার্বসকে পরিণত করে এনার্জি বা কর্মশক্তিতে।

 

প্রাতরাশ, দুপুরের খাবার বা রাতে হাল্কা খাবার হিসেবে চিঁড়ে খেতে পারেন ব্লাড সুগারের রোগীরা। কারণ চিঁড়ে সহজপাচ্য।
প্রাতরাশ, দুপুরের খাবার বা রাতে হাল্কা খাবার হিসেবে চিঁড়ে খেতে পারেন ব্লাড সুগারের রোগীরা। কারণ চিঁড়ে সহজপাচ্য।

 

ফাইবারে ভরা চিঁড়ে সাধারণত সকালে খাওয়া হয়। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ডায়াবেটিকরা তাঁদের ডায়েটে পরিমিত পরিমাণে চিঁড়ে রাখুন। বলছেন পুষ্টিবিদরা।
ফাইবারে ভরা চিঁড়ে সাধারণত সকালে খাওয়া হয়। ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ডায়াবেটিকরা তাঁদের ডায়েটে পরিমিত পরিমাণে চিঁড়ে রাখুন। বলছেন পুষ্টিবিদরা।