Tag Archives: RSS

Mohan Bhagwat: বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসনের পক্ষে সঙ্ঘ? নাগরিকের তোলা প্রশ্নে কী বললেন মোহন ভাগবত?

ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা: কেন্দ্রীয় সরকার যদি মনে করে পশ্চিমবঙ্গে রাষ্ট্রপতি শাসন জরুরী তাহলে সেই ব্যাপারে তাদের যে সম্মতি রয়েছে বলে স্পষ্ট জানালেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের প্রধান মোহন ভাগবত। রাজ্যের আইন শৃঙ্খলার প্রসঙ্গ তুলে অবিলম্বে এ রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন লাগু করা জরুরি বলে আগে রাজ্য বিজেপির অনেকেই জোর সওয়াল করেছেন।

আরও পড়ুন– ‘ডেলয়েট থেকে ছাঁটাই করায় খুব খুশি, এখন সুখে আছি’, ৭৬ লাখ টাকা বেতন পেলেও জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গিয়েছিল প্রাক্তন কর্মচারীর

সম্প্রতি কলকাতায় একটি আলোচনা সভায় আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত এসেছিলেন। সেখানেই একজন নাগরিক আরজি করের ঘটনা তুলে ধরে বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসন কেন প্রয়োগ করা হচ্ছে না? এ ব্যাপারে আরএসএস এর মত কি? এ ব্যাপারে সরাসরি মোহন ভাগবতের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়ে দেন। জবাবে একটি ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে আরজিকর কাণ্ডের তীব্র নিন্দা করে মোহন ভাগবত বললেন, ‘‘রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার বিষয়টি কেন্দ্রীয় সরকারের আওতাধীন। কেন্দ্রীয় সরকারের সব সিদ্ধান্তকে সঙ্ঘ সমর্থন করবে।’’

রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের দক্ষিণবঙ্গের প্রান্ত প্রচার প্রমুখ বিপ্লব রায়ের একটি বক্তব্যের পাশাপাশি মোহন ভাগবত ও ওই নাগরিকের কথোপকথনের ভিডিও নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ‌রাজ্য বিজেপির অন্যতম সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় সঙ্ঘ প্রধানের সেই বক্তব্যের ভিডিও সমাজ মাধ্যমে তুলে ধরে লিখেছেন, ‘‘আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে রাজ্যে কি ৩৫৬ ধারা জারি করা উচিত? আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবতের জবাব, এ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকার যে পদক্ষেপই করবে সঙ্ঘ তা সমর্থন করবে। সমাজেরও দাবি তোলা প্রয়োজন।’’

আরও পড়ুন– পুজো তো এসেই গেল, ভাল করে ত্বকের যত্ন নিচ্ছেন তো? সারা বছর ত্বককে ভাল রাখতে এই কাজগুলি করতেই হবে, পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ

এদিকে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের দক্ষিণবঙ্গের প্রান্ত প্রচার প্রমুখ বিপ্লব রায় এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, গত রবিবার কলকাতার রথীন্দ্র মঞ্চে একটি অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের পূজনীয় সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত ভাষন দেন। উপস্থিত দর্শকদের একজন ব্যক্তির পক্ষ থেকে একটি প্রশ্ন আসে, আরজি করের নির্মম অপরাধের পরে এই রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন কেন প্রয়োগ করছে না, এ বিষয়ে সঙ্ঘের মত কি? এই প্রশ্নের উত্তরে মোহন ভাগবত বলেন যে, রাষ্ট্রপতি শাসন তো কেন্দ্রীয় সরকার জারি করবে। এবং এই বিষয়ে ভারত সরকারের সব সিদ্ধান্তকে সঙ্ঘ সমর্থন করবে।

পশ্চিমবঙ্গের বেহাল আইন শৃঙ্খলার অভিযোগে বারবারই সরব হন সুকান্ত মজুমদার, দিলীপ ঘোষ, শুভেন্দু অধিকারী থেকে শুরু করে রাজ্য বিজেপির একাধিক নেতা। রাজ্যে কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপ ও রাষ্ট্রপতি শাসনের মত পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে বলে বারবারই সুর চড়াতে দেখা গেছে বঙ্গ পদ্ম শিবিরকে। যদিও বুধবার একটি অনুষ্ঠানে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘ক্ষমতায় আসার বিষয়ে আমাদের কোনও তাড়াহুড়ো নেই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকারকে গণতান্ত্রিকভাবে ভোটের মাধ্যমে পরাজিত করেই মানুষের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায় বিজেপি।’’ তবে শুভেন্দু অধিকারী থেকে অন্যান্য বিজেপি নেতাদের মোহন ভাগবতের রাষ্ট্রপতি শাসন ইস্যুতে ‘সম্মতি’ বিষয়ক বক্তব্যকে সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরে আরজি করের আন্দোলন আবহে আসলে কি বঙ্গ পদ্ম শিবির রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন চাইছে? উঠছে প্রশ্ন। ‌

Mohan Bhagwat: এবার থেকে মোদি-শাহের ধাঁচে ASL নিরাপত্তা বেষ্টনী মোহন ভাগবতের

ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা: এবার থেকে ASL নিরাপত্তা বেষ্টনী বলয়ে মোহন ভাগবত। নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হল মোহন ভাগবতের। প্রধানমন্ত্রী এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সমতুল্য এবার রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবতের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হল। ভাগবত এতদিন Z+ নিরাপত্তা পেতেন। এখন থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ যে নিরাপত্তা বলয় পান, সেই নিরাপত্তা পাবেন তিনি। এমনই সিদ্ধান্ত নিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বলে খবর।

আরও পড়ুন– বঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশ আশঙ্কা কী সত্যি ? পদ্মের সুকান্ত, রাহুলের বক্তব্যে জোর জল্পনা

আগে মোহন ভাগবতকে ঘিরে থাকত ৫৫ জন সিআইএসএফ কমান্ডো। আর এবার ASL নিরাপত্তা বেষ্টনীর মধ্যে থাকবেন মোহন ভাগবত। এখন রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রধান আধাসেনার বদলে মোহন ভাগবতের নিরাপত্তার দায়িত্ব পেল জাতীয় সুরক্ষা দল।

আরও পড়ুন– রুপোলি দুনিয়ায় পা রাখতে না রাখতেই সাইন করেছিলেন ১০৭টি ছবিতে; কিন্তু কোথায় হারিয়ে গেলেন একসময়ের এই তারকা অভিনেতা?

হেলিকপ্টার যাত্রার সময়ও আকাশপথে তাঁর নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকবে তারাই বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রের খবর। বেশ কয়েকটি ইসলামিক ও অন্যান্য সংগঠন তাঁকে মেরে ফেলার হুমকি দিয়েছে। তারপরেই তড়িঘড়ি ভাগবতের নিরাপত্তা আঁটোসাঁটো করার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। গোটা দেশের ২০০ জনকে বর্তমান সময়ে এই নিরাপত্তা দেওয়া হয়। সেই তালিকায় আরও একজনের নাম যুক্ত হল। তিনি হলেন মোহন ভাগবত।

RSS: উঠল ৫৮ বছরের নিষেধাজ্ঞা! আরএসএস-এর কাজে যোগ দিতে সরকারি কর্মীদের আর রইল না বাধা

নয়াদিল্লি: এবার থেকে সরকারি কর্মচারীদের আর আরএসএস-এর কাজ করার জন্য রইল না কোনও বাধা৷ সম্প্রতি একটি কেন্দ্রীয় সরকারি নথি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে কংগ্রেস দাবি করেছে, গত ৫৮ বছর ধরে সরকারি কর্মীদের উপরে বহাল থাকা এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে নরেন্দ্র মোদির সরকার৷

যদিও এই নথির সত্যতা সম্পর্কে সরকারি তরফে এখনও কোনও বিবৃতি পাওয়া যায়নি৷ তবে, বিজেপির আইটি সেলের প্রধান অমিত মালব্যও ওই নথিরই স্ক্রিন শট ‘ X ’ (সাবেক ট্যুইটার) সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে জানিয়েছেন, ৫৮ বছর আগে করা ‘অসাংবিধানিক’ একটা নিষেধাজ্ঞা অবশেষে তুলে নিল মোদি সরকার৷

আরও পড়ুন: পড়ে গেল শ্রাবণ মাস, তারকেশ্বর যেতে এবার আরও এক স্পেশাল লোকাল…উদ্যোগ রেলের

কংগ্রেস সাধারণ সম্পাদক (সংযোগ) জয়রাম রমেশ ৯ জুলাই জারি করা একটি অফিস মেমরেন্ডাম সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন৷ নথিটি কেন্দ্রীয় কর্মিবর্গ, পাবলিক গ্রিভ্যান্স এবং পেনশন দফতরের৷ সেই নথি অনুযায়ী, এরপর থেকে আরএসএস-এর কোনও কাজে যোগ দিতে আর বাধা থাকবে না কোনও সরকারি কর্মীর৷

নথির ছবি শেয়ার করে পোস্টে জয়রাম রমেশ লিখেছেন, ‘গান্ধিজির হত্যার পরে সর্দার প্যাটেল ১৯৪৮ সালে আরএসএস-কে নিষিদ্ধ সংগঠন হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন৷ তারপরে ভাল কার্যক্রমের আশ্বাসের উপর ভিত্তি করে সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়৷ তারপরও কিন্কতু, নাগপুরে আরএসএস কোনওদিন জাতীয় পতাকা ওড়াইনি’৷

জয়রাম রমেশ জানিয়েছেন, তারপর ১৯৬৬ সালে সরকারি কর্মীদের আরএসএস-এর কাজে যুক্ত থাকার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করে কেন্দ্রীয় সরকার৷

আরও পড়ুন:  জানেন হাওড়ার কত নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ছেড়েছিল প্রথম ট্রেন, পৌঁছেছিল কোন জেলায়? বড় ঘড়ি বসিয়েছিল কোন বাঙালি ব্যবসায়ী

তাঁর দাবি, গত ৪ জুনের (লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল) পরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং আরএসএস-এর মধ্যে সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকে৷ তার ঠিক পরেই ৯ জুলাই ৫৮ বছরের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল মোদির সরকার৷ যে নিষেধাজ্ঞা অটলবিহারী বাজপেয়ীর আমলেও বহাল ছিল৷ তাহলে কি আরএসএস-কে তুষ্ট করতেই মোদি সরকারের এই ছোট্ট উদ্যোগ?

জয়রাম রমেশ ১৯৬৬ সালে জারি হওয়া সেই নিষেধাজ্ঞা সংক্রান্ত নথিও একইসঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন৷

২০২৬-এর ভোটেই বঙ্গে বিজেপির শেষ সুযোগ, দাবি আরএসএস-এর মুখপত্রে! দেখুন ভিডিও

২০২৬-এর বিধানসভা ভোটই বঙ্গ বিজেপির কাছে শেষ সুযোগ? নিজেদের মুখপত্র স্বস্তিকায় এমনই দাবি করেছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ৷ ২০১৯-এর পর তিনটি নির্বাচনে যেভাবে এ রাজ্যে বিজেপি ল্যাজেগোবরে হয়েছে, তাতে অবিলম্বে কয়েকটি পরিবর্তনের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে আরএসএস-এর মুখপত্রে৷ সেখানে বলা হয়েছে, রাজ্যে তৃণমূলের সাফল্যের পিছনে এমন কিছু রহস্যাবৃত বিষয় রয়েছে যা রাজ্য বিজেপি নেতারা ধরতে পারছেন না৷ পাশাপাশি, পুরনো কর্মীদের উপেক্ষা করাও বিজেপির ব্যর্থতার কারণ বলে স্বস্তিকায় উল্লেখ করা হয়েছে৷

Azadi ka amrit mahotsav: আরএসএস, মোহন ভাগবতের ট্যুইটারের ডিপিতে তেরঙ্গা, মোদির ডাকে সাড়া দিয়ে ঘরে ঘরে পতাকা তোলার ডাক

#নয়াদিল্লি: আজাদি কা অমৃত মহোৎসবে শামিল হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ডিপি বা ডিসপ্লে পিকচারে দেশের তেরঙ্গা পতাকাকে স্থান দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আর সেই মতোই অনেকেই পাল্টে ছিলেন ছবি। এ বার সেই ডাকে সাড়া দিয়ে ট্যুইটারের ডিসপ্লে পিকচার পাল্টালেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত।

এমন কী পাল্টে গেল আরএসএস-এর অফিশিয়াল ট্যুইটার অ্যাকাউন্টের ডিপিও। পাশাপাশি, শনিবার আরএসএসের পক্ষ থেকে একটি ভিডিও শেয়ার করা হল সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে ডাক দেওয়া হল আজাদি কা অমৃত মহোৎসবে অংশ নেওয়ার। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষ যাতে ঘরে ঘরে পতাকা তোলেন, সেই বিষয়টিও বলা হল। রাজনৈতিক মহলের মতে এই ঘটনা যথেষ্টই তাৎপর্যপূর্ণ।

কয়েকদিন ধরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ও নানা মহলে একটি আলোচনা বেশ সামনের সারিতে উঠে এসেছে। তার মধ্যে রয়েছে এটি যে দলীয় পতাকা ছাড়া আরএসএস-এর দফতরে আর কোনও পতাকা সর্বোচ্চ মর্যাদায় তোলা হয় না। তবে সঙ্ঘের বর্তমান অবস্থান ও ট্যুইটে সেই দাবিকে কার্যত নস্যাৎ করে দিতেই দেখা গেল।

আরও পড়ুন: ‘পিঠে চড়াম চড়াম ঢাক বাজবে!’ সিবিআই হেফাজতে অনুব্রত, তবু হুঁশিয়ারি তৃণমূল নেতার

এর আগে কংগ্রেস নেতা পবন খেরা একটি স্ক্রিনশট শেয়ার করেছিলেন ট্যুইটারে। সেখানে দেখা গিয়েছিল, প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দেননি মোহন ভাগবত, তাঁর ট্যুইটারে তাঁর নিজেরই ছবি রয়েছে। এ ছাড়া আরএসএসের দলীয় ট্যুইটার হ্যান্ডেলেও ডিসপ্লে পিকচার রয়েছে সঙ্ঘের নাম ও পতাকা। তার পরই তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়।

যদিও দলীয় স্তরে তখনই এই বিতর্কের আগুনে জল ঢালেন সঙ্ঘের প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেদকর। তিনি বলেন, সঙ্ঘের তরফ থেকে ইতিমধ্যে আজাদি কা অমৃত মহোৎসবের প্রতি পূর্ণ সমর্থন ঘোষণা করে দেওয়া হয়েছে। সঙ্ঘের সদস্যদের বলা হয়েছে, তাঁরা যেন রাজ্য় ও কেন্দ্রীয় সরকারের সমস্ত অনুষ্ঠানকে সমর্থন ও সহযোগিতা করেন।  এখন এই নিয়ে অযথা জলঘোলা করা বা রাজনীতি করার কোনও মানে হয় না।