Tag Archives: sheetala ashtami

Sheetala Ashtami Dos & Donts: আজ শীতলাপুজোয় এই চেনা গাছে জল দিন! অর্থপ্রাপ্তি, সন্তানের মঙ্গল ও দাম্পত্য সুখের হবেই

দোলপূর্ণিমার পর আজ, মঙ্গলবার, কৃষ্ণক্ষের অষ্টমী তিথিতে মা শীতলার পুজো। বাংলার লৌকিক দেবদেবীদের মধ্যে অন্যতম শীতলাদেবী।
দোলপূর্ণিমার পর আজ, মঙ্গলবার, কৃষ্ণক্ষের অষ্টমী তিথিতে মা শীতলার পুজো। বাংলার লৌকিক দেবদেবীদের মধ্যে অন্যতম শীতলাদেবী।

 

সাধারণত এই পুজো পালিত হয় ফাল্গুন মাসে। কিন্তু এ বছর দোলপূর্ণিমা চৈত্রমাসে পড়ায় শীতলাপুজোও পড়েছে বাংলা বছরের শেষ মাসেই।
সাধারণত এই পুজো পালিত হয় ফাল্গুন মাসে। কিন্তু এ বছর দোলপূর্ণিমা চৈত্রমাসে পড়ায় শীতলাপুজোও পড়েছে বাংলা বছরের শেষ মাসেই।

 

প্রচলিত বিশ্বাস, শীতলাদেবীর পুজো করলে সন্তান সন্ততি-সহ পরিবারের সকলে বসন্ত ও অন্যান্য ছোঁয়াচে সংক্রামক অসুখ থেকে রেহাই পায়। দূরে থাকে মহামারি।
প্রচলিত বিশ্বাস, শীতলাদেবীর পুজো করলে সন্তান সন্ততি-সহ পরিবারের সকলে বসন্ত ও অন্যান্য ছোঁয়াচে সংক্রামক অসুখ থেকে রেহাই পায়। দূরে থাকে মহামারি।

 

রাজস্থান, গুজরাত, উত্তরপ্রদেশেও এই লৌকিকদেবীর পুজো অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ৷ মনে করা হয় শীতলাদেবীর হাতের ঝাঁটা সংসারের অভাব, অনটন, দুঃখ, দুর্দশা দূর করে৷
রাজস্থান, গুজরাত, উত্তরপ্রদেশেও এই লৌকিকদেবীর পুজো অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ৷ মনে করা হয় শীতলাদেবীর হাতের ঝাঁটা সংসারের অভাব, অনটন, দুঃখ, দুর্দশা দূর করে৷

 

আজ, মঙ্গলবার রাত ৮.০৯ পর্যন্ত অষ্টমী তিথি আছে দৃকসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী৷ অন্য পঞ্জিকা মতে অষ্টমী তিথি আছে দুপুর ৩.২০ পর্যন্ত৷
আজ, মঙ্গলবার রাত ৮.০৯ পর্যন্ত অষ্টমী তিথি আছে দৃকসিদ্ধান্ত পঞ্জিকা অনুযায়ী৷ অন্য পঞ্জিকা মতে অষ্টমী তিথি আছে দুপুর ৩.২০ পর্যন্ত৷

 

অনেক পরিবারেই এদিন অরন্ধন ব্রত পালন করা হয়৷ উনুন ধরানো হয় না৷ কোনও রান্না করা হয় না৷ আগের দিন রাঁধা শীতল খাবার খাওয়া হয়৷ শীতলাপুজোয় কোনও গরম বা উষ্ণ খাবার গ্রহণ করার নিয়ম নেই৷
অনেক পরিবারেই এদিন অরন্ধন ব্রত পালন করা হয়৷ উনুন ধরানো হয় না৷ কোনও রান্না করা হয় না৷ আগের দিন রাঁধা শীতল খাবার খাওয়া হয়৷ শীতলাপুজোয় কোনও গরম বা উষ্ণ খাবার গ্রহণ করার নিয়ম নেই৷

 

এই তিথিতে কাকভোরে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে শীতলাদেবীকে টকদই ও হলুদ নিবেদন করা হয়৷ ব্রতপালনের পর সাত্তিক আহার গ্রহণ করে উপবাস ভঙ্গ করা হয়৷
এই তিথিতে কাকভোরে ঘুম থেকে উঠে স্নান সেরে শীতলাদেবীকে টকদই ও হলুদ নিবেদন করা হয়৷ ব্রতপালনের পর সাত্তিক আহার গ্রহণ করে উপবাস ভঙ্গ করা হয়৷

 

শীতলাদেবীর পুজোয় নিমগাছে জলদান করুন৷ নিমগাছ প্রদক্ষিণ করুন৷ গবাদি পশুকে আহার করান৷
শীতলাদেবীর পুজোয় নিমগাছে জলদান করুন৷ নিমগাছ প্রদক্ষিণ করুন৷ গবাদি পশুকে আহার করান৷

 

প্রচলিত বিশ্বাস, শীতলাপুজো নিষ্ঠাভরে পালন করলে সম্পদ বৃদ্ধি পায় সংসারে৷ সুখের হয় বিবাবিহত জীবন ও দাম্পত্য৷ কল্যাণ ও মঙ্গলসাধন হয় সন্তানদের৷
প্রচলিত বিশ্বাস, শীতলাপুজো নিষ্ঠাভরে পালন করলে সম্পদ বৃদ্ধি পায় সংসারে৷ সুখের হয় বিবাবিহত জীবন ও দাম্পত্য৷ কল্যাণ ও মঙ্গলসাধন হয় সন্তানদের৷

Sheetala Ashtami Vrat: ঘরে চরম অশান্তি, জ্যোতিষীর পরামর্শে শীতলা অষ্টমীতে করুন এই ছোট্ট কাজ, বদলে যাবে সব

: দোলের ৮ দিন পরে শীতলা অষ্টমীর ব্রত পালন করা হয়। এই দিনটিকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়।এই দিন শীতলা দেবীকে বাসি খাবারের পাশাপাশি জল নিবেদন করলে ঘরে শান্তি ফিরে আসে। শীতলা অষ্টমীতে কিছু উপায় করার কথা বললেন জ্যোতিষী বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী।
: দোলের ৮ দিন পরে শীতলা অষ্টমীর ব্রত পালন করা হয়। এই দিনটিকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়।এই দিন শীতলা দেবীকে বাসি খাবারের পাশাপাশি জল নিবেদন করলে ঘরে শান্তি ফিরে আসে। শীতলা অষ্টমীতে কিছু উপায় করার কথা বললেন জ্যোতিষী বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী।
তিনি জানান শীতলা মা শান্তির দেবী। বসন্তকালে এই দেবীর পুজো করা হয়। দেবীকে এক ঘটি জল অর্পণ করা উচিত। 
তিনি জানান শীতলা মা শান্তির দেবী। বসন্তকালে এই দেবীর পুজো করা হয়। দেবীকে এক ঘটি জল অর্পণ করা উচিত।
শীতলা অষ্টমীর দিনে শীতলা দেবীকে এক ঘটি জলের কিছুটা অর্পণ করার পর, বাকিটা ঘরের চারপাশে ছিটিয়ে দিলে মেলে শান্তি।
শীতলা অষ্টমীর দিনে শীতলা দেবীকে এক ঘটি জলের কিছুটা অর্পণ করার পর, বাকিটা ঘরের চারপাশে ছিটিয়ে দিলে মেলে শান্তি।
এছাড়া এই তিথিতে দেবীকে বাসি খাবারও নিবেদন করা হয়।ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে শীতলা মা বাসি খাবার খুব পছন্দ করেন।
এছাড়া এই তিথিতে দেবীকে বাসি খাবারও নিবেদন করা হয়।ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে শীতলা মা বাসি খাবার খুব পছন্দ করেন।
সেই সঙ্গে এটাও বিশ্বাস করা হয় যে শীতলা অষ্টমীর দিন মা শীতলার পুজো করলে এবং বাসি খাবার নিবেদন করলে গুটি বসন্ত, হাম রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। Input-  Annanya Dey
সেই সঙ্গে এটাও বিশ্বাস করা হয় যে শীতলা অষ্টমীর দিন মা শীতলার পুজো করলে এবং বাসি খাবার নিবেদন করলে গুটি বসন্ত, হাম রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। Input-  Annanya Dey