Tag Archives: rituals

Purba Bardhaman News: বৈশাখ সংক্রান্তিতে দেবীর পুজো ঘিরে সাজো সাজো রব এই সতীপীঠে, ভিড় পুণ্যার্থীদের

বনোয়ারীলাল চৌধুরী, পূর্ব বর্ধমান: শরৎকালে এই গ্রামে হয় না কোনও দুর্গাপুজো। বৈশাখমাসের এই পুজোকে ঘিরেই উৎসবের আমেজ গ্রাম জুড়ে। মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের ক্ষীরগ্ৰামে য্যোগাদ্যা দেবীর পুজো ও মেলা। ৫১ সতীপীঠের মধ্যে অন্যতম একটি সতীপীঠ হল পূর্ব বর্ধমান জেলার মঙ্গলকোটের ক্ষীরগ্ৰামের য্যোগাদ্যা সতীপীঠ। জানা যায়, বর্ধমানের মহারাজ কীর্তিচন্দ ক্ষীরগ্ৰামে য্যোগাদ্যা দেবীর মন্দির নির্মাণ করান।

সারাবছর মা য্যোগাদ্যার প্রস্তর মূর্তি ক্ষীরদীঘির জলে নিমজ্জিত থাকে। বছরে মাত্র ছ’দিনের জন্য ডাঙায় আনা হয় সেই মূর্তি। কিন্তু এর মধ্যে মাত্র দু’দিন দেবীর দর্শন পান ভক্তরা। বৈশাখ সংক্রান্তির আগের দিন এবং জ্যৈষ্ঠের চার তারিখে। এছাড়া, বাকি চারদিন হল আষাঢ় নবমী, বিজয়া দশমী, পনেরোই পৌষ এবং মাঘ মাসের মাকরী সপ্তমী। ওই চারদিন দেবী যোগাদ্যাকে তুলে পুজো করা হলেও, দেবীকে দর্শনের অনুমতি পান না ভক্তরা। প্রত্যেক বছরের মত এবারেও ধূমধাম সহকারে শুরু হয়েছে দেবী যোগাদ্যার পুজো এবং মেলা।

আরও পড়ুন : অতীতে ভেসে আসা বন্ধ বাক্স ঘিরেই চলে পুজো, বসে মেলা, নামে ভক্তদের ঢল

এই প্রসঙ্গে মন্দির কমিটির এক সদস্য বলেন , “এই পুজোকে কেন্দ্র করে বহু মানুষের সমাগম হয়। দেবীকে দর্শনের জন্য উপচে পড়ে ভিড়। দূরদূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন। এটাই আমাদের প্রধান উৎসব। ” পূর্ব বর্ধমানের ক্ষীরগ্রামের যোগাদ্যা পুজোকে কেন্দ্র করে লক্ষাধিক ভক্তের সমাগম হয়। দুর্গাপুজো নয় , যোগাদ্যা দেবীর পুজোই এই গ্রামের প্রধান উৎসব। যোগাদ্যা দেবীর পুজো গ্রামবাসীর কাছে যেন একটা আবেগ। সারাবছর এই পুজোর জন্য অপেক্ষায় থাকেন গ্রামবাসীরা। জেলা ছাড়িয়ে ভিন জেলা থেকেও বহু ভক্ত আসেন এই মন্দিরে পুজো দিতে।

মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে ক্ষীরগ্রামের দেবী যোগাদ্যার এই পুজো এবং মেলা। বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বসেছে এই মেলা। আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেছে সম্পূর্ণ ক্ষীরগ্রাম। রয়েছে কড়া পুলিশি নিরাপত্তা। জানা গিয়েছে সাতদিন ধরে এই উৎসব চলবে ।

Akshaya Tritiya Rituals: অক্ষয় তৃতীয়ার রাতে ১ চামচ নুন ও ৩ টে লবঙ্গ দিয়ে করুন এই কাজ! মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে টাকার অভাব হবে না কোনওদিন

শুক্রবার, ১০ মে পালিত হল চলতি বছরের অক্ষয় তৃতীয়া৷ সনাতনী মতে বিশ্বাস করা হয় এই তিথিতে যে কাজ করা হয়, তার পুণ্যফল শাশ্বত ও অক্ষয় হয়ে থাকে জীবনভর৷
শুক্রবার, ১০ মে পালিত হল চলতি বছরের অক্ষয় তৃতীয়া৷ সনাতনী মতে বিশ্বাস করা হয় এই তিথিতে যে কাজ করা হয়, তার পুণ্যফল শাশ্বত ও অক্ষয় হয়ে থাকে জীবনভর৷

 

এই দিনে শুভক্ষণ মেনে করা হয় হালখাতা৷ কেনা হয় সোনা, রুপোর মতো মূল্যবান ধাতু৷ কিন্তু জানেন কি শুধু দিনের বেলা নয়৷ অক্ষয় তৃতীয়া তিথির রাতেও পালনীয় কিছু রীতিনীতি আছে৷
এই দিনে শুভক্ষণ মেনে করা হয় হালখাতা৷ কেনা হয় সোনা, রুপোর মতো মূল্যবান ধাতু৷ কিন্তু জানেন কি শুধু দিনের বেলা নয়৷ অক্ষয় তৃতীয়া তিথির রাতেও পালনীয় কিছু রীতিনীতি আছে৷

 

মনে করা হয় এই তিথির রাতে এই টোটকাগুলি পালন করলে জীবনভর অর্থাভাব হয় না৷ টের পাওয়া যায় না অভাব৷ মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে ভরপুর থাকে সংসার৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্র শর্মা৷
মনে করা হয় এই তিথির রাতে এই টোটকাগুলি পালন করলে জীবনভর অর্থাভাব হয় না৷ টের পাওয়া যায় না অভাব৷ মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে ভরপুর থাকে সংসার৷ বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ হিতেন্দ্র শর্মা৷

 

এই তিথির রাতে একটি কাচের গ্লাসে গঙ্গাজল নিয়ে তাতে মেশান ১ চামচ শুদ্ধ নুন৷ রান্নাঘরে ব্যবহৃত নুন নেবেন না৷ এ বার লালকাপড়ে গ্লাসের মুখবন্ধ করে রেখে দিন ঘরের ঈশান কোণে৷
এই তিথির রাতে একটি কাচের গ্লাসে গঙ্গাজল নিয়ে তাতে মেশান ১ চামচ শুদ্ধ নুন৷ রান্নাঘরে ব্যবহৃত নুন নেবেন না৷ এ বার লালকাপড়ে গ্লাসের মুখবন্ধ করে রেখে দিন ঘরের ঈশান কোণে৷

 

মনে করা হয় এর ফলে সংসার থেকে নেগেটিভ শক্তি দূর হয়৷ সংসারে আসে আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য ও সঙ্গতি৷ বিভিন্ন দিক থেকে অর্থাগমের পথ সুগম হবে৷
মনে করা হয় এর ফলে সংসার থেকে নেগেটিভ শক্তি দূর হয়৷ সংসারে আসে আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য ও সঙ্গতি৷ বিভিন্ন দিক থেকে অর্থাগমের পথ সুগম হবে৷

 

অক্ষয় তৃতীয়ায় মা লক্ষ্মীকে পুজো করে তাঁর চরণে নিবেদন করুন ১ টি ১ টাকার কয়েন ও ৩ টি লবঙ্গ৷ এর পর তাঁর চরণে মনস্কামনা নিবেদন করুন৷
অক্ষয় তৃতীয়ায় মা লক্ষ্মীকে পুজো করে তাঁর চরণে নিবেদন করুন ১ টি ১ টাকার কয়েন ও ৩ টি লবঙ্গ৷ এর পর তাঁর চরণে মনস্কামনা নিবেদন করুন৷

 

এর পর ওই লবঙ্গ খুব গোপনে রেখে দিন নুনের কৌটোয়৷ এবং কয়েন রাখুন আলমারির লকারে৷ এতে আপনার দুর্ভাগ্য পরিবর্তিত হবে সৌভাগ্যে৷ তবে খেয়াল রাখবেন এই কাজ করার সময় যেন কেউ আপনাকে না দেখে৷
এর পর ওই লবঙ্গ খুব গোপনে রেখে দিন নুনের কৌটোয়৷ এবং কয়েন রাখুন আলমারির লকারে৷ এতে আপনার দুর্ভাগ্য পরিবর্তিত হবে সৌভাগ্যে৷ তবে খেয়াল রাখবেন এই কাজ করার সময় যেন কেউ আপনাকে না দেখে৷

 

অক্ষয় তৃতীয়ার রাতে এই কাজগুলি করলে ধনসম্পদ বৃদ্ধি পায় বলে বিশ্বাস৷ আপনার ওয়ালেট কোনওদিন শূন্য হবে না৷ মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ সব সময় থাকবে আপনার সঙ্গী হয়ে৷
অক্ষয় তৃতীয়ার রাতে এই কাজগুলি করলে ধনসম্পদ বৃদ্ধি পায় বলে বিশ্বাস৷ আপনার ওয়ালেট কোনওদিন শূন্য হবে না৷ মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ সব সময় থাকবে আপনার সঙ্গী হয়ে৷

Akshaya Tritiya Halkhata Timing: রাত পোহালে অক্ষয় তৃতীয়ার এই সময়ে করুন হালখাতা, এই সময়ে কিনুন সোনা! ব্যবসায় উপচে পড়বে লাভ, জীবনে টের পাবেন না অভাব

রাত পোহালেই, শুক্রবার অক্ষয় তৃতীয়া। বৈশাখমাসের শুক্লাপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে পালিত হয় এই শুভ পার্বণ।
রাত পোহালেই, শুক্রবার অক্ষয় তৃতীয়া। বৈশাখমাসের শুক্লাপক্ষের তৃতীয়া তিথিতে পালিত হয় এই শুভ পার্বণ।

 

সনাতনী মতে মনে করা হয়, এই শুভ তিথিতে যা করবেন, তার সুফল অক্ষয় হয়ে থাকবে। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।
সনাতনী মতে মনে করা হয়, এই শুভ তিথিতে যা করবেন, তার সুফল অক্ষয় হয়ে থাকবে। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ অরবিন্দ ত্রিপাঠী।

 

শুক্রবার অক্ষয়তৃতীয়া শুরু হবে ভোর ৪.১৭ মিনিটে।
শুক্রবার অক্ষয়তৃতীয়া শুরু হবে ভোর ৪.১৭ মিনিটে।

 

১০ মে দিনভর অক্ষয় তৃতীয়া তিথি থাকার পর সেদিন রাত ২.৫০ মিনিট পর্যন্ত এই শুভ তিথি থাকবে৷
১০ মে দিনভর অক্ষয় তৃতীয়া তিথি থাকার পর সেদিন রাত ২.৫০ মিনিট পর্যন্ত এই শুভ তিথি থাকবে৷

 

অক্ষয় তৃতীয়ায় ভোর ৫.৩৩ মিনিট থেকে রাত ২.৫০ মিনিট পর্যন্ত পুরোটাই সোনা কেনার শুভ মুহূর্ত৷
অক্ষয় তৃতীয়ায় ভোর ৫.৩৩ মিনিট থেকে রাত ২.৫০ মিনিট পর্যন্ত পুরোটাই সোনা কেনার শুভ মুহূর্ত৷

 

ব্যবসায়ীরা এই তিথিতে হালখাতা করেন। এ বছর হালখাতা করার শুভ সময় সকাল ৭.৩৫ থেকে সকাল ১০.১২ মিনিট।
ব্যবসায়ীরা এই তিথিতে হালখাতা করেন। এ বছর হালখাতা করার শুভ সময় সকাল ৭.৩৫ থেকে সকাল ১০.১২ মিনিট।

 

হালখাতা করার আরও একটি শুভ পর্ব হল দুপুর ১২.৪৮ থেকে দুপুর ২.৩৮ পর্যন্ত।
হালখাতা করার আরও একটি শুভ পর্ব হল দুপুর ১২.৪৮ থেকে দুপুর ২.৩৮ পর্যন্ত।

 

Jalpaiguri News: বাঁশ হাতে গ্রাম প্রদক্ষিণ পুরুষদের, পেছনে নৃত্যরত মহিলারা! হচ্ছেটা কী? উপচে পড়ছে ভিড় এলাকায়

জলপাইগুড়ি: কথায় আছে, বিশ্বাসে মেলায় বস্তু তর্কে বহুদূর। বিশ্বাস তর্ক আলাদা রেখে, মনস্কামনা পূর্ণ হলেই এই অদ্ভুত পূজো করে এখানকার মানুষজন। কী পুজো? কী নিয়মে করা হয় এই পুজো? কোথায়ই বা হয় জানেন? মনস্কামনা পূর্ণ হলেই নিয়ম আচার মেনে নিষ্ঠা-সহকারে পুজো করা হয় বাঁশ এবং পতাকার। অবাক হবেন না। এটাই জলপাইগুড়ি জেলার ক্রান্তি ব্লকের বাসিন্দাদের দীর্ঘ কালের রীতি। সেই রীতিনীতি আচার-সহ সুসজ্জিত বাঁশ হাতে ঐতিহ্যবাহী মদনকামের পুজোতে মাতল এলাকার বাসিন্দারা।

জানা গিয়েছে, মূলত এলাকাবাসীদের কারোর কোনও মনস্কামনা পূরণ হলেই এই পুজো করেন তারা। ক্রমবর্ধমান তাপপ্রবাহের কবল থেকে রেহাই পাইনি উত্তরবঙ্গও। জমির ফসল রোদের তাপে খেতেই শুকিয়ে মারা যাচ্ছে, ফলত আর্থিক প্রচুর ক্ষতি হচ্ছে এলাকার কৃষকদের। অনাবৃষ্টিতে ফলনে ব্যাঘাত ঘটছে। আর এর জন্যেই বৃষ্টির দেখা চেয়ে মনস্কামনা করেছিলেন এলাকাবাসীদের একাংশ।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

গতকাল থেকে আকাশ খানিক মেঘলা হওয়াতেই খুশির হাওয়া ছড়িয়ে পড়ে এলাকা জুড়ে। মেঘলা আকাশ হওয়ার কারণেই এই পুজো শুরু করেছেন তারা। এখন এই পূজোকে ঘিরে উৎসবের চেহারা নিয়েছে পুরো এলাকা। কোথাও এই পুজোকে গ্রাম্য দেবতার পুজো বলা হয়, কোথায় আবার বলা হয় মদন কামের পুজো।

আরও পড়ুন-  অসহ্য নরকযন্ত্রণা! বিছানা ছেড়ে উঠতেই পারতেন না…! দিনে ৩০টি করে ওষুধ খেতেন এই নায়িকা, মনে হয়েছিল জীবনটাই শেষ, তারপর…

কীভাবে হয় এই পুজো? গ্রামের মহিলারা একত্রিত হয়ে বাঁশ গাছের ওপরে বিভিন্ন রঙের পতাকা লাগিয়ে সেই পতাকাকে পুজো করার মধ্যে দিয়ে শুরু হয় মদন কামের পুজো বা গ্ৰামপুজো । নাচ গানের মধ্যে দিয়ে সুসজ্জিত বাঁশ নিয়ে গ্রাম প্রদক্ষিণে বের হয় সকলে, সঙ্গে থাকে রাজবংশী সম্প্রদায়ের বিশেষ সানাই এবং ঢাক। যার তালে কোমর দোলায় আট থেকে আশি। গোটা গ্রামের বাসিন্দারা একত্রিত হয়ে এই পুজোতে মেতে উঠেছে। পুজো দেওয়ার পর সারাদিন নিকটস্থ হাটে এবং গ্রামের প্রতিটি বাড়ি বাড়ি ঘুরে বাঁশের খেলা দেখানো হয়। বেশ অভিনব এই পুজো দেখতে ভিড় জমায় আশেপাশের বিভিন্ন এলাকার মানুষজন।

সুরজিৎ দে

Pradosh Vrat Rituals: আসছে প্রদোষ ব্রত, ভগবান শিবকে নিবেদন করুন এই ২ বিশেষ জিনিস! সম্পর্ক মধুর হবে

অনন্যা দে, আলিপুরদুয়ার: ত্রয়োদশী তিথিকে দেবাদিদেব মহাদেবকে উৎসর্গ করা হয়। শিবের প্রদোষ ব্রত পালন করে জীবনে ফিরিয়ে আনুন সুখ,শান্তি। ভোগে দিন দই, জানালেন জ‍্যোতিষবিদ বিনোদ তিওয়ারি। জ‍্যোতিষবিদ জানান, “প্রতি মাসে কৃষ্ণ ও শুক্লপক্ষের ত্রয়োদশী তিথিতে প্রদোষ ব্রত পালন করা হয়। এই দিনে ভগবান শিব ও মা পার্বতীর বিশেষ পুজো করা হয়।এবারের প্রদোষ ব্রততে শিবকে অর্পণ করা উচিত মধু,দই। জীবনে মাধুর্য বাড়ে।”

ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, যথাযথ আচার-অনুষ্ঠানের সঙ্গে ভগবান শিবের পুজো করলে শুভ ফল পাওয়া যায়। এছাড়াও এটি জীবনে সুখ এবং সমৃদ্ধি নিয়ে আসে। বৈশাখ মাসের কৃষ্ণপক্ষের ত্রয়োদশী তিথি ৫ মে বিকেল ৫ টা ৪১ মিনিটে শুরু হবে এবং পরের দিন অর্থাৎ ৬ মে দুপুর ২ টো ৪০ মিনিটে শেষ হবে। এমন পরিস্থিতিতে প্রদোষ ব্রত পালিত হবে ৫ মে।

আরও পড়ুন : অবাক কাণ্ড! দুর্গাপুরে রামলালার সূর্য তিলক, বিজ্ঞানে বাজিমাত যুবকের

হিন্দু ধর্মে প্রদোষ ব্রতকে ভগবান শিবের উপাসনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে উপবাস ও ভগবান শিবের উপাসনা করলে অন্বেষণকারী সুখ ও সমৃদ্ধির আশীর্বাদ পান।

Vaishakh Amavasya 2024: কাটবে বাধা, কুদৃষ্টি দূর হয়ে পাবেন অর্থবৃষ্টি ও সৌভাগ্য! অমাবস্যায় করুন এই ছোট্ট কাজ

বিয়ে, গৃহপ্রবেশ, অন্নপ্রাশন-সহ কোনও শুভকাজ করা হয় না অমাবস্যা তিথিতে। কিন্তু পূর্বপুরুষদের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য এই তিথি গুরুত্বপূর্ণ। পিতৃপূজা, পিতৃতর্পণ, পিণ্ডদান-সহ একাধিক কাজের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হয় পূর্বজদের।
বিয়ে, গৃহপ্রবেশ, অন্নপ্রাশন-সহ কোনও শুভকাজ করা হয় না অমাবস্যা তিথিতে। কিন্তু পূর্বপুরুষদের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য এই তিথি গুরুত্বপূর্ণ। পিতৃপূজা, পিতৃতর্পণ, পিণ্ডদান-সহ একাধিক কাজের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হয় পূর্বজদের।

 

 আগামী ৭ মে মঙ্গলবার সকাল ১১.৪০ মিনিটে শুরু হচ্ছে বৈশাখী অমাবস্যা বা বৈশাখমাসের অমাবস্যা। পর দিন এই তিথি থাকছে সকাল ৮.১৫ পর্যন্ত। উদয় তিথি অনুযায়ী সেদিনই পালিত হবে বৈশাখী অমাবস্যা।
আগামী ৭ মে মঙ্গলবার সকাল ১১.৪০ মিনিটে শুরু হচ্ছে বৈশাখী অমাবস্যা বা বৈশাখমাসের অমাবস্যা। পর দিন এই তিথি থাকছে সকাল ৮.১৫ পর্যন্ত। উদয় তিথি অনুযায়ী সেদিনই পালিত হবে বৈশাখী অমাবস্যা।

 

এই তিথিতে পিতৃদোষ কাটানোর জন্য কী কী করা যায়, সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত নন্দকিশোর মুদগল।
এই তিথিতে পিতৃদোষ কাটানোর জন্য কী কী করা যায়, সে বিষয়ে বলেছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত নন্দকিশোর মুদগল।

 

অমাবস্যা তিথিতে ভগবত কথা পাঠ শ্রবণ করা অত্যন্ত পুণ্যের। সংসার থেকে কুদৃষ্টি দূর হয়। লাভ করা যায় বহু আকাঙ্ক্ষিত মুক্তি।
অমাবস্যা তিথিতে ভগবত কথা পাঠ শ্রবণ করা অত্যন্ত পুণ্যের। সংসার থেকে কুদৃষ্টি দূর হয়। লাভ করা যায় বহু আকাঙ্ক্ষিত মুক্তি।

 

এই তিথিতে দরিদ্রদের অন্ন ও বস্ত্র দান করুন। পিতৃদোষ থেকে মুক্ত হয়ে পুণ্যলাভ করতে পারবেন।
এই তিথিতে দরিদ্রদের অন্ন ও বস্ত্র দান করুন। পিতৃদোষ থেকে মুক্ত হয়ে পুণ্যলাভ করতে পারবেন।

 

বৈশাখের অমাবস্যা তিথিতে ব্রহ্ম মুহূর্তে পুণ্যনদী যেমন গঙ্গা, যমুনা, গোদাবরীতে স্নান করলে পুণ্যলাভ করা যায়।
বৈশাখের অমাবস্যা তিথিতে ব্রহ্ম মুহূর্তে পুণ্যনদী যেমন গঙ্গা, যমুনা, গোদাবরীতে স্নান করলে পুণ্যলাভ করা যায়।

 

এই তিথিতে বৃক্ষরোপণ করুন। জীবনে পজিটিভ এনার্জি প্রবাহিত হবে। সৌভাগ্য লাভ করতে পারবেন।
এই তিথিতে বৃক্ষরোপণ করুন। জীবনে পজিটিভ এনার্জি প্রবাহিত হবে। সৌভাগ্য লাভ করতে পারবেন।

Akshay Tritiya 2024 Shubh Muhurt: আসছে অক্ষয় তৃতীয়া, সকালের এই সময়ে কিনুন সোনা রুপো! দুপুরের এই সময়ে বাড়ি গাড়ি জমি! জীবনে উপচে পড়বে টাকার রাশি

আগামী ১০ মে পালিত হবে অক্ষয় তৃতীয়া পার্বণ৷ বৈশাখের শুক্লপক্ষের এই তিথিকে অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়৷
আগামী ১০ মে পালিত হবে অক্ষয় তৃতীয়া পার্বণ৷ বৈশাখের শুক্লপক্ষের এই তিথিকে অত্যন্ত পবিত্র বলে মনে করা হয়৷

 

প্রচলিত বিশ্বাস, এই শুভ তিথিতে যে কাজ করা হয়, তার ফললাভ চিরজীবন অক্ষয় হয়ে থাকে৷
প্রচলিত বিশ্বাস, এই শুভ তিথিতে যে কাজ করা হয়, তার ফললাভ চিরজীবন অক্ষয় হয়ে থাকে৷

 

এই তিথিতে সোনা, রুপো-সহ অন্যান্য মূল্যবান জিনিস কেনা শুভ বলে মনে করা হয়৷ শুভ কাজের সূত্রপাতও করা হয় এই তিথিতে৷
এই তিথিতে সোনা, রুপো-সহ অন্যান্য মূল্যবান জিনিস কেনা শুভ বলে মনে করা হয়৷ শুভ কাজের সূত্রপাতও করা হয় এই তিথিতে৷

 

পণ্ডিত সঞ্জয় উপাধ্যায়ের মতে এই দিন ভোর ৫.৪৫ থেকে সকাল ৭.২৫ পর্যন্ত এবং দুপুর ১২.০৭ থেকে দুপুর ২.২১ পর্যন্ত সময় কোনও নতুন ব্যবসা শুরু করার জন্য আদর্শ৷
পণ্ডিত সঞ্জয় উপাধ্যায়ের মতে এই দিন ভোর ৫.৪৫ থেকে সকাল ৭.২৫ পর্যন্ত এবং দুপুর ১২.০৭ থেকে দুপুর ২.২১ পর্যন্ত সময় কোনও নতুন ব্যবসা শুরু করার জন্য আদর্শ৷

 

দুপুর ১২.০১ থেকে দুপুর ২.২১ পর্যন্ত সময় অত্যন্ত শুভ সোনা, রুপো, নতুন গাড়ি বা জমি কেনার জন্য৷
দুপুর ১২.০১ থেকে দুপুর ২.২১ পর্যন্ত সময় অত্যন্ত শুভ সোনা, রুপো, নতুন গাড়ি বা জমি কেনার জন্য৷

 

মনে করা হয় এই সময় মেনে শুভ কাজগুলি করলে সবথেকে বেশি পুণ্য অর্জন সম্ভব৷
মনে করা হয় এই সময় মেনে শুভ কাজগুলি করলে সবথেকে বেশি পুণ্য অর্জন সম্ভব৷

Akshay Tritiya 2024 Rituals: সোনা, রুপো নয়! অক্ষয় তৃতীয়ায় মা লক্ষ্মীর আসনে রাখুন এই জিনিস! সংসারে উপচে পড়বে ধনসম্পদ

বৈশাখমাসের অক্ষয় তৃতীয়া পার্বণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুক্লপক্ষের তৃতীয়ায় পালিত হয় এই পার্বণ। বলা হয় এই শুভ তিথিতে করা কাজের ফললাভ অক্ষয় হয়ে থাকে।
বৈশাখমাসের অক্ষয় তৃতীয়া পার্বণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শুক্লপক্ষের তৃতীয়ায় পালিত হয় এই পার্বণ। বলা হয় এই শুভ তিথিতে করা কাজের ফললাভ অক্ষয় হয়ে থাকে।

 

এই পুণ্যতিথিতে সোনা ও রুপো কেনা দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে পুণ্যসঞ্চয়ের উপায় বলে মনে করা হয়। কিন্তু এই দুই মূল্যবান ধাতু ছাড়াও পুণ্য অর্জনের পথ আছে। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত নন্দকিশোর মুদগল।
এই পুণ্যতিথিতে সোনা ও রুপো কেনা দীর্ঘ কয়েক যুগ ধরে পুণ্যসঞ্চয়ের উপায় বলে মনে করা হয়। কিন্তু এই দুই মূল্যবান ধাতু ছাড়াও পুণ্য অর্জনের পথ আছে। বলছেন জ্যোতিষ বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত নন্দকিশোর মুদগল।

 

নন্দকিশোরের মতে, সোনা রুপো ছাড়াও এই তিথিতে আরও কিছু জিনিস কিনলে তুষ্ট হন মা লক্ষ্মী। সেগুলির মধ্যে অন্যতম হলুদ সর্ষে ও বার্লি।
নন্দকিশোরের মতে, সোনা রুপো ছাড়াও এই তিথিতে আরও কিছু জিনিস কিনলে তুষ্ট হন মা লক্ষ্মী। সেগুলির মধ্যে অন্যতম হলুদ সর্ষে ও বার্লি।

 

এই তিথিতে মা লক্ষ্মীর পায়ে নিবেদন করুন কড়ি। এর পর ওই কড়ি সংগ্রহ করে লাল কাপড়ে মুড়ে রাখুন আলমারির লকারে। তাহলে সংসারে ধনলক্ষ্মীর আশীর্বাদ বজায় থাকবে।
এই তিথিতে মা লক্ষ্মীর পায়ে নিবেদন করুন কড়ি। এর পর ওই কড়ি সংগ্রহ করে লাল কাপড়ে মুড়ে রাখুন আলমারির লকারে। তাহলে সংসারে ধনলক্ষ্মীর আশীর্বাদ বজায় থাকবে।

 

এই শুভ তিথিতে বাড়িতে আনুন মাটির কলসি। মনে করা হয় তার ফলেও দেবী তুষ্ট হন। জীবনে সুখসমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়।
এই শুভ তিথিতে বাড়িতে আনুন মাটির কলসি। মনে করা হয় তার ফলেও দেবী তুষ্ট হন। জীবনে সুখসমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়।

 

পুণ্যতিথিতে নতুন শাঁখ বা শঙ্খ কিনে নিবেদন করুন ভগবান বিষ্ণুর চরণে। মনে করা হয় এতে মা লক্ষ্মী এবং ভগবান বিষ্ণু সন্তুষ্ট হন। সংসারে সুখ বজায় থাকে।
পুণ্যতিথিতে নতুন শাঁখ বা শঙ্খ কিনে নিবেদন করুন ভগবান বিষ্ণুর চরণে। মনে করা হয় এতে মা লক্ষ্মী এবং ভগবান বিষ্ণু সন্তুষ্ট হন। সংসারে সুখ বজায় থাকে।

 

পুজোর জায়গায় স্থাপন করুন শ্রী যন্ত্র। প্রচলিত বিশ্বাস, এর ফলে বাড়িতে ভগবান বিষ্ণু ও মালক্ষ্মীর আসন চিরস্থায়ী হবে।
পুজোর জায়গায় স্থাপন করুন শ্রী যন্ত্র। প্রচলিত বিশ্বাস, এর ফলে বাড়িতে ভগবান বিষ্ণু ও মালক্ষ্মীর আসন চিরস্থায়ী হবে।

MadanMohan Temple: কোচবিহারে মদনমোহনদেবের ঐতিহ্যবাহী নৌকোবিহারের সাক্ষী থাকতে অগণিত ভক্ত সমাগম

সার্থক পণ্ডিত, কোচবিহার: রাজ আমলের রীতি মেনে কোচবিহারের মদনমোহন বাড়িতে মদন কাম পুজো হয়। রীতি অনুযায়ী কথিত, এই পুজোতে  মদনমোহন সাগরদিঘিতে আসেন নৌকাবিহার করতে। বানেশ্বর, ষান্ডেশ্বর এবং গুঞ্জবাড়ি থেকে বিগ্রহ আসেন এই মদনমোহন বাড়িতে। দীর্ঘ সময় ধরে এই রীতি মেনেই চলে আসছে এই পুজো। প্রাচীন পুজো ও মদনমোহন দেবের নৌকাবিহারের সময় বহু মানুষ ভিড় জমান।

মন্দিরের পুরোহিত শিবকুমার চক্রবর্তী জানান, ‘‘দ্বাদশীর দিন কাঠামিয়া মন্দিরের সামনে কয়েকটি বাঁশে লাল কাপড় পরানো হয়। এর পর সোমবার চতুর্দশীর দিন সকালে পুজোর আয়োজন করা হয়। বিশেষ পুজোর পর পূর্ণিমার সন্ধ্যায় সাগরদিঘিতে নৌকাবিহার করেন মদনমোহন দেব। দীর্ঘ সময়ের এই প্রাচীন রীতি ও প্রথা রাজ আমল থেকে অটুট রয়েছে। এই নিয়ম বা প্রথার কোনওরকম অন্যথা হয়নি। বর্তমান সময়ে এই পুজো চলাকালীন বহু ভক্ত ভিড় জমান। আবার অনেকে কৌতূহল প্রকাশ করেন এই বিশেষ পুজোর বিষয়ে।”

কোচবিহার দেবোত্তর ট্রাস্টবোর্ডের সেক্রেটারি কৃষ্ণগোপাল ধারা জানান, ‘‘প্রতিবছরের মতো এই বছরেও বেশ সমারোহের সঙ্গে এই বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। মদনমোহন দেবকে সাগরদিঘিতে নৌকোবিহার করতে নিয়ে যাওয়ার জন্য পুলিশ মোতায়ন করা হয়েছে। বিশেষ এই রীতির সাক্ষী থাকতে কোচবিহারের বহু মানুষ ভিড় জমান। তবে সুরক্ষার বিষয় মাথায় রেখে ডুবুরি ও সিভিল ডিফেন্স কর্মীদের ইতিমধ্যেই সতর্ক করা হয়েছে। যাতে কোনও রকম দুর্ঘটনা না ঘটে এই বিশেষ নিয়ম চলাকালীন সময়ে। উৎসবে ভক্তদের জল থেকে দূরে রাখতে পুলিশ থাকছে পর্যাপ্ত।’’

আরও পড়ুন : ডাবের জল নাকি লেবুর শরবত? কোনটা বেশি উপকারী? গরমে সুস্থ থাকতে কোন পানীয়ে চুমুক দেবেন? জানুন

বর্তমান সময়ের রাজ আমল অতীত। রাজ আমলের সমস্ত দায়ভার বা দায়িত্ব পালন করে দেবোত্তর ট্রাস্ট বোর্ড। তবে রাজ আমলের রীতি ও প্রথা কোনো অংশে ক্ষুণ্ণ হতে দেয়নি এই বোর্ডের কর্মকর্তারা। বর্তমান সময়েও একই রকম জাঁকজমকের সঙ্গে এই বিশেষ রীতির পালন করা হয়। মদনমোহন দেবের নৌকাবিহার করার সময় তাঁর সঙ্গে নৌকায় থাকেন মন্দিরে পুরোহিত। এছাড়া বাকি বিগ্রহ দিঘির পাড়ে রাখা থাকে সুসজ্জিত ভাবে।”

Nadia News: প্রাচীন রীতি মেনে কুমারী কন্যাকে পুজো করা হয় শান্তিপুরের রাধাগোবিন্দ মন্দিরে

মৈনাক দেবনাথ, নদিয়া: শান্তিপুর বাইগাছিপাড়া রাধাগোবিন্দ মন্দিরে চলছে কুমারী পুজো। বসন্ত নবরাত্রি অর্থাৎ বাসন্তী পুজো বলা হয়ে থাকে এই পুজোয়। এই পুজোর একটি বিশেষত্ব হল কুমারী পুজো। পুজোর একদম শেষ লগ্নে এক কুমারী মেয়েকে পুজো করা হয়। সংকল্পে বলা হয় এই পুজো করার সময় যদি কোনও ত্রুটি বিচ্যুতি হয়ে থাকে তাহলে এই কুমারী পুজোর দ্বারা এই পুজো পরিপূর্ণতা লাভ করে থাকে। ১১ বছরের একটি কুমারী মেয়ে রুদ্রাণীকে এদিন পুজো করা হয় কুমারী রূপে শান্তিপুর বাইগাছি পাড়া রাধাগোবিন্দ মন্দিরে। পুজোর সময় বয়স অনুযায়ী নামকরণ করা হয় কুমারী মেয়েদের।

পূজারী মহারাজ শচীনন্দন দাস ব্রহ্মচারী জানান, যেই কুমারী মেয়েকে পুজো করা হয়ে থাকে তার জন্য থাকে একাধিক বিশেষ উপকরণ। পূজারী মহারাজ শচীনন্দন দাস ব্রহ্মচারী জানান, ১৬ টি উপাচার দ্বারা পুজো করা হয়ে থাকে কুমারী মেয়ের। বাদ্য, অর্ঘ্য আচমনি, মধুমনি, বস্ত্র, আবরণ, শাখা, গলার মালা, বিল্বপত্র, পুষ্প, গন্ধ, সঙ্গে ধূপ, দীপ, নৈবেদ্য, তাম্বুল, পান, দূর্বা এবং তিনি যা যা খেতে ভালবাসেন সেই সমস্ত দ্রব্য তাকে গ্রহণ করানো হয়।

আরও পড়ুন : তাপমাত্রার দৌড়ে জয়সলমেরকে টেক্কা মেদিনীপুরের! বাংলার ১৪ জায়গায় ৪০ ডিগ্রি পার হল পারদ! দহনজ্বালা থেকে মুক্তি কবে, জানুন আপডেট

আমরা তো প্রতিটা মানবের মধ্যেই দেবীকে দর্শন করার চেষ্টা করি। বিশেষ করে বাঙালিদের ক্ষেত্রে কারণ বাঙালিরা খুবই আবেগপ্রবণ বাঙালিরা দু’বছরের একটি মেয়েকেও মা বলে থাকে আবার ৮০ বছরের একটি মেয়েকেও মা বলে ডাকে। সেই কারণে বাঙালিদের কাছে কুমারী পুজো একটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।