Tag Archives: SIP Investments

SIP করিয়েছেন ? ৫৫৫ ফর্মুলা জানেন তো ? না জানলে এখনই জানা উচিত

যখন কেউ অবসরের কথা চিন্তা করেন, তখন তাঁরা একটি বিশাল অবসর তহবিল কল্পনা করেন, যা তাঁদের মানসিক শান্তি এবং বৃদ্ধ বয়সে আর্থিক স্বাধীনতা দিতে পারে। অনেকে মনে করেন যে, তাঁদের আর্থিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রতি মাসে বিপুল পরিমাণ সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ করতে হবে। এটি ঠিকই যে মাসিক বিনিয়োগ দীর্ঘমেয়াদে একটি ভাল কর্পাস তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
যখন কেউ অবসরের কথা চিন্তা করেন, তখন তাঁরা একটি বিশাল অবসর তহবিল কল্পনা করেন, যা তাঁদের মানসিক শান্তি এবং বৃদ্ধ বয়সে আর্থিক স্বাধীনতা দিতে পারে। অনেকে মনে করেন যে, তাঁদের আর্থিক লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রতি মাসে বিপুল পরিমাণ সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ করতে হবে। এটি ঠিকই যে মাসিক বিনিয়োগ দীর্ঘমেয়াদে একটি ভাল কর্পাস তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
কেউ যদি দীর্ঘমেয়াদে একটি সুশৃঙ্খল পদ্ধতিতে অল্প পরিমাণ বিনিয়োগ করেন তবে এটি সম্ভব। এসআইপি-তে মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগের জন্য ৫৫৫ ফর্মুলা একই প্যাটার্নে কাজ করে। এটি দীর্ঘমেয়াদে ভাল রিটার্ন পেতে সাহায্য করে এবং অবসরের বয়স শুরু হওয়ার আগে আর্থিক স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে।
কেউ যদি দীর্ঘমেয়াদে একটি সুশৃঙ্খল পদ্ধতিতে অল্প পরিমাণ বিনিয়োগ করেন তবে এটি সম্ভব। এসআইপি-তে মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগের জন্য ৫৫৫ ফর্মুলা একই প্যাটার্নে কাজ করে। এটি দীর্ঘমেয়াদে ভাল রিটার্ন পেতে সাহায্য করে এবং অবসরের বয়স শুরু হওয়ার আগে আর্থিক স্বাধীনতা অর্জনে সহায়তা করে।
৫৫৫ সূত্র -৫৫৫ ফর্মুলায়, যে কেউ ২৫ বছর বয়সে নিজেদের বিনিয়োগ যাত্রা শুরু করতে পারে। এতে পরবর্তী ৩০ বছরের জন্য অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। প্রতি বছর নিজেদের বিনিয়োগের অর্থ ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করতে হবে এবং ৫৫ বছর বয়সে অবসর গ্রহণ করতে হবে।
৫৫৫ সূত্র –
৫৫৫ ফর্মুলায়, যে কেউ ২৫ বছর বয়সে নিজেদের বিনিয়োগ যাত্রা শুরু করতে পারে। এতে পরবর্তী ৩০ বছরের জন্য অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। প্রতি বছর নিজেদের বিনিয়োগের অর্থ ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করতে হবে এবং ৫৫ বছর বয়সে অবসর গ্রহণ করতে হবে।
৩০ বছর ধরে ক্রমাগত ৫ শতাংশ বিনিয়োগ বাড়ানোর এই কৌশলটিকে ৫৫৫ ফর্মুলা বলা হয়। এই কৌশল অবলম্বন করে, যে কেউ মাত্র ২০০০ টাকার বিনিয়োগ থেকে শুরু করে ১ কোটি টাকার বেশি রিটার্ন পেতে পারেন।
৩০ বছর ধরে ক্রমাগত ৫ শতাংশ বিনিয়োগ বাড়ানোর এই কৌশলটিকে ৫৫৫ ফর্মুলা বলা হয়। এই কৌশল অবলম্বন করে, যে কেউ মাত্র ২০০০ টাকার বিনিয়োগ থেকে শুরু করে ১ কোটি টাকার বেশি রিটার্ন পেতে পারেন।
২০০০ টাকা বিনিয়োগ করে কোটিপতি হওয়ার উপায় -৫৫৫ ফর্মুলা অবলম্বন করে কোটিপতি হওয়ার উদাহরণ দেখে নেওয়া যাক। ২৫ বছর বয়সে SIP-র মাধ্যমে ২০০০ টাকার মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। প্রতি বছর নিজেদের বিনিয়োগের অর্থ ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করতে হবে এবং এটি ৩০ বছরের জন্য চালিয়ে যেতে হবে যদি সেই ৩০ বছরে গড় ১২ শতাংশ রিটার্ন পাওয়া যায়, সেই সময়কালে মোট বিনিয়োগ হবে ১৫.৯৫ লক্ষ টাকা।
২০০০ টাকা বিনিয়োগ করে কোটিপতি হওয়ার উপায় –
৫৫৫ ফর্মুলা অবলম্বন করে কোটিপতি হওয়ার উদাহরণ দেখে নেওয়া যাক। ২৫ বছর বয়সে SIP-র মাধ্যমে ২০০০ টাকার মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগ শুরু করতে হবে। প্রতি বছর নিজেদের বিনিয়োগের অর্থ ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করতে হবে এবং এটি ৩০ বছরের জন্য চালিয়ে যেতে হবে যদি সেই ৩০ বছরে গড় ১২ শতাংশ রিটার্ন পাওয়া যায়, সেই সময়কালে মোট বিনিয়োগ হবে ১৫.৯৫ লক্ষ টাকা।
আনুমানিক মূলধন লাভ হবে ৮৯.৫২ লক্ষ টাকা এবং ৩০ বছরে মোট আয় হবে ১.০৫ কোটি টাকা। এর মানে হল যে ৫৫ বছর বয়সে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও ১.০৫ কোটি টাকার অবসর তহবিল থাকবে।
আনুমানিক মূলধন লাভ হবে ৮৯.৫২ লক্ষ টাকা এবং ৩০ বছরে মোট আয় হবে ১.০৫ কোটি টাকা। এর মানে হল যে ৫৫ বছর বয়সে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও ১.০৫ কোটি টাকার অবসর তহবিল থাকবে।
৫০০০ টাকা বিনিয়োগে পাওয়া যেতে পারে -যেহেতু ২০০০ টাকা একটি ছোট পরিমাণ তাই ৫০০০ টাকা মাসিক বিনিয়োগের সঙ্গে নিজেদের বিনিয়োগের যাত্রা শুরু করা যেতে পারে এবং মাসিক এসআইপিকে প্রতি বছর ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করতে হবে। তাহলে ৩০ বছরে ১২ শতাংশ রিটার্নের হারে মোট বিনিয়োগ হবে ৩৯.৮৬ লক্ষ টাকা। আনুমানিক মূলধন লাভ হবে ২.২৪ কোটি টাকা, এবং ৫৫ বছর বয়সে আনুমানিক আয় হবে ২.৬৪ কোটি টাকা।
৫০০০ টাকা বিনিয়োগে পাওয়া যেতে পারে –
যেহেতু ২০০০ টাকা একটি ছোট পরিমাণ তাই ৫০০০ টাকা মাসিক বিনিয়োগের সঙ্গে নিজেদের বিনিয়োগের যাত্রা শুরু করা যেতে পারে এবং মাসিক এসআইপিকে প্রতি বছর ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করতে হবে। তাহলে ৩০ বছরে ১২ শতাংশ রিটার্নের হারে মোট বিনিয়োগ হবে ৩৯.৮৬ লক্ষ টাকা। আনুমানিক মূলধন লাভ হবে ২.২৪ কোটি টাকা, এবং ৫৫ বছর বয়সে আনুমানিক আয় হবে ২.৬৪ কোটি টাকা।
৫৫৫ ফর্মুলার মাধ্যমে ৫ কোটি টাকা পাওয়ার উপায় -এখানে ১০,০০০ টাকার মাসিক এসআইপি দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে এবং প্রতি বছর ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করতে হবে। এটি করলে, ৩০ বছরে সেই বিনিয়োগ হবে ৭৯.৭৩ লক্ষ টাকা এবং ৩০ বছরে ১২ শতাংশ রিটার্নের আনুমানিক লাভ হবে ৪.৪৮ কোটি টাকা। ৩০ বছর পর আনুমানিক আয় ৫.২৭ কোটি টাকা হবে। এর মানে হল যে ৫৫ বছরের মধ্যে, ৫ কোটি টাকার বেশি একটি কর্পাস তৈরি হবে এই উপায় কাজে লাগালে।
৫৫৫ ফর্মুলার মাধ্যমে ৫ কোটি টাকা পাওয়ার উপায় –
এখানে ১০,০০০ টাকার মাসিক এসআইপি দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করতে হবে এবং প্রতি বছর ৫ শতাংশ বৃদ্ধি করতে হবে। এটি করলে, ৩০ বছরে সেই বিনিয়োগ হবে ৭৯.৭৩ লক্ষ টাকা এবং ৩০ বছরে ১২ শতাংশ রিটার্নের আনুমানিক লাভ হবে ৪.৪৮ কোটি টাকা। ৩০ বছর পর আনুমানিক আয় ৫.২৭ কোটি টাকা হবে। এর মানে হল যে ৫৫ বছরের মধ্যে, ৫ কোটি টাকার বেশি একটি কর্পাস তৈরি হবে এই উপায় কাজে লাগালে।

SIP Calculator: ২৫ হাজার টাকা মাসিক SIP করছেন? ৫,১০,১৫,২০ ও ২৫ বছরে কত রিটার্ন পাবেন দেখুন

প্রতি মাসে কয়েক হাজার টাকা জমিয়েই কোটিপতি! একমাত্র এসআইপিতেই সম্ভব। মিউচুয়াল ফান্ডের সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানে জমা পরিমাণের উপর চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়। দীর্ঘমেয়াদে লাভবান হন বিনিয়োগকারী।
প্রতি মাসে কয়েক হাজার টাকা জমিয়েই কোটিপতি! একমাত্র এসআইপিতেই সম্ভব। মিউচুয়াল ফান্ডের সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানে জমা পরিমাণের উপর চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায়। দীর্ঘমেয়াদে লাভবান হন বিনিয়োগকারী।
এখন প্রশ্ন হল, কেউ যদি ২৫ হাজার টাকা ৫ বছর, ১০ বছর, ১৫ বছর, ২০ বছর এবং ২৫ বছর মেয়াদে এসআইপিতে বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি কত রিটার্ন পেতে পারেন? এর উত্তর জানার আগে সুদের হার হিসেব করা যাক। এসআইপিতে মোটামুটি ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন মেলে। দীর্ঘমেয়াদে সেটা ১৪ থেকে ১৮ শতাংশও হতে পারে। তবে ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরেই এখানে হিসেব করা হল।
এখন প্রশ্ন হল, কেউ যদি ২৫ হাজার টাকা ৫ বছর, ১০ বছর, ১৫ বছর, ২০ বছর এবং ২৫ বছর মেয়াদে এসআইপিতে বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি কত রিটার্ন পেতে পারেন? এর উত্তর জানার আগে সুদের হার হিসেব করা যাক। এসআইপিতে মোটামুটি ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন মেলে। দীর্ঘমেয়াদে সেটা ১৪ থেকে ১৮ শতাংশও হতে পারে। তবে ১২ শতাংশ রিটার্ন ধরেই এখানে হিসেব করা হল।
৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ৫ বছর মেয়াদে ২৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ১৫,০০,০০০ টাকা। সুদ হিসেবে মিলবে ৫,৬২,১৫৯.১৬ টাকা। অতএব রিটার্ন হাতে আসবে ২০,৬২,১৫৯.১৬ টাকা।
৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ৫ বছর মেয়াদে ২৫ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ১৫,০০,০০০ টাকা। সুদ হিসেবে মিলবে ৫,৬২,১৫৯.১৬ টাকা। অতএব রিটার্ন হাতে আসবে ২০,৬২,১৫৯.১৬ টাকা।
১০ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১০ বছর মেয়াদে ২৫ হাজার টাকা জমালে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩০ লাখ টাকা। এর সঙ্গে ১২ শতাংশ হারে সুদ হিসেবে হাতে আসবে ২৮,০৮,৪৭৬.৯১ টাকা। সুদে আসলে রিটার্ন মিলবে ৫৮,০৮,৪৭৬.৯১ টাকা।
১০ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১০ বছর মেয়াদে ২৫ হাজার টাকা জমালে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়ায় ৩০ লাখ টাকা। এর সঙ্গে ১২ শতাংশ হারে সুদ হিসেবে হাতে আসবে ২৮,০৮,৪৭৬.৯১ টাকা। সুদে আসলে রিটার্ন মিলবে ৫৮,০৮,৪৭৬.৯১ টাকা।
১৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১৫ বছর ধরে ২৫ হাজার বিনিয়োগ করলে কোটিপতি হওয়া যায়। রিটার্ন মিলবে ১,২৬,১৪,৩৯৯.৯৯ টাকা। এর মধ্যে মোট জমার পরিমাণ ৪৫ লাখ টাকা। কিন্তু সুদ হিসেবে মিলবে ৮১,১৪,৩৯৯.৯৯ টাকা।
১৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১৫ বছর ধরে ২৫ হাজার বিনিয়োগ করলে কোটিপতি হওয়া যায়। রিটার্ন মিলবে ১,২৬,১৪,৩৯৯.৯৯ টাকা। এর মধ্যে মোট জমার পরিমাণ ৪৫ লাখ টাকা। কিন্তু সুদ হিসেবে মিলবে ৮১,১৪,৩৯৯.৯৯ টাকা।
২০ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১৫ বছরে ১ কোটি রিটার্ন হাতে এলেও ২০ বছরে ২,৪৯,৭৮,৬৯৭.৯৮ টাকা হাতে আসবে। মাত্র ৫ বছরে রিটার্ন দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে। এটাই দীর্ঘমেয়াদে চক্রবৃদ্ধি সুদের মজা। যাই হোক, এক্ষেত্রে মোট জমার পরিমাণ ৬০ লাখ টাকা। আর সুদ থেকে মিলছে ১,৮৯,৭৮,৬৯৭.৯৮ টাকা।
২০ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ১৫ বছরে ১ কোটি রিটার্ন হাতে এলেও ২০ বছরে ২,৪৯,৭৮,৬৯৭.৯৮ টাকা হাতে আসবে। মাত্র ৫ বছরে রিটার্ন দ্বিগুণ হয়ে যাচ্ছে। এটাই দীর্ঘমেয়াদে চক্রবৃদ্ধি সুদের মজা। যাই হোক, এক্ষেত্রে মোট জমার পরিমাণ ৬০ লাখ টাকা। আর সুদ থেকে মিলছে ১,৮৯,৭৮,৬৯৭.৯৮ টাকা।
২৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ২৫ বছর মেয়াদে টাকা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়বে। রিটার্ন মিলবে ৪,৭৪,৪০,৮৭৭.৩১ টাকা। ২৫ বছরে ২৫ হাজার টাকায় মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৭৫ লাখ টাকা। কিন্তু সুদ হিসেবে হাতে মিলছে ৩,৯৯,৪০,৮৭৭.৩১ টাকা।
২৫ বছরে ২৫ হাজার টাকা: ২৫ বছর মেয়াদে টাকা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়বে। রিটার্ন মিলবে ৪,৭৪,৪০,৮৭৭.৩১ টাকা। ২৫ বছরে ২৫ হাজার টাকায় মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ৭৫ লাখ টাকা। কিন্তু সুদ হিসেবে হাতে মিলছে ৩,৯৯,৪০,৮৭৭.৩১ টাকা।

১ হাজার টাকার SIP থেকে মিলবে ৩৫ লক্ষ টাকার বেশি রিটার্ন? হিসাব দেখে নিন

অনেকের জন্যই ১০০০ টাকা, একটি সিনেমা দেখার খরচ হতে পারে বা প্রিয় রেস্তোরাঁয় ডিনারের খরচ হতে পারে। আবার অনেকের জন্য কয়েক দিনের পকেটমানি হতে পারে বা যে গ্যাজেট কিনতে চায় তার দাম হতে পারে। ১০০০ টাকা এমনই একটি ছোট পরিমাণের মতো দেখায়। আমাদের মধ্যে অনেকেই যারা দিনে ১০০০ টাকার বেশি আয় করে, তাদের কাছে অর্থ সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ না করার অজুহাত রয়েছে।
অনেকের জন্যই ১০০০ টাকা, একটি সিনেমা দেখার খরচ হতে পারে বা প্রিয় রেস্তোরাঁয় ডিনারের খরচ হতে পারে। আবার অনেকের জন্য কয়েক দিনের পকেটমানি হতে পারে বা যে গ্যাজেট কিনতে চায় তার দাম হতে পারে। ১০০০ টাকা এমনই একটি ছোট পরিমাণের মতো দেখায়। আমাদের মধ্যে অনেকেই যারা দিনে ১০০০ টাকার বেশি আয় করে, তাদের কাছে অর্থ সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ না করার অজুহাত রয়েছে।
অজুহাতগুলি হল: এইরকম একটি ছোট সঞ্চয় আমার জীবনে কী পার্থক্য তৈরি করবে? আমি অল্প পরিমাণ বিনিয়োগ করলেও, আমি রিটার্নে কী পাব? কিন্তু, ১০০০ টাকার মতো একটি ছোট বিনিয়োগ কী দিতে পারে, তা জানতে অনলাইন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যেতে পারে। বছরের পর বছর ধরে একটি সুশৃঙ্খল উপায়ে বিনিয়োগ করা এত অল্প পরিমাণও ৩৫.২৭ লক্ষ টাকার একটি কর্পাস তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
অজুহাতগুলি হল: এইরকম একটি ছোট সঞ্চয় আমার জীবনে কী পার্থক্য তৈরি করবে? আমি অল্প পরিমাণ বিনিয়োগ করলেও, আমি রিটার্নে কী পাব? কিন্তু, ১০০০ টাকার মতো একটি ছোট বিনিয়োগ কী দিতে পারে, তা জানতে অনলাইন ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যেতে পারে। বছরের পর বছর ধরে একটি সুশৃঙ্খল উপায়ে বিনিয়োগ করা এত অল্প পরিমাণও ৩৫.২৭ লক্ষ টাকার একটি কর্পাস তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
বছরে ১২,০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগে মোট রিটার্ন ৩৫ লক্ষ টাকার বেশি হলে, তা অসম্ভব বলে মনে হতে পারে। কিন্তু যদি বার্ষিক চক্রবৃদ্ধি রিটার্ন একটি পদ্ধতিগত বিনিয়োগ পরিকল্পনার মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ শতাংশ হয় তাহলে তা SIP-এর মাধ্যমে সহজেই পাওয়া যেতে পারে। তবে সবার আগে, SIP-এর মাধ্যমে বিনিয়োগগুলি কীভাবে কাজ করে এবং কেন বড় পরিমাণে যৌগিক রিটার্ন পাওয়ার ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ তা জানা উচিত।
বছরে ১২,০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগে মোট রিটার্ন ৩৫ লক্ষ টাকার বেশি হলে, তা অসম্ভব বলে মনে হতে পারে। কিন্তু যদি বার্ষিক চক্রবৃদ্ধি রিটার্ন একটি পদ্ধতিগত বিনিয়োগ পরিকল্পনার মাধ্যমে মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ শতাংশ হয় তাহলে তা SIP-এর মাধ্যমে সহজেই পাওয়া যেতে পারে। তবে সবার আগে, SIP-এর মাধ্যমে বিনিয়োগগুলি কীভাবে কাজ করে এবং কেন বড় পরিমাণে যৌগিক রিটার্ন পাওয়ার ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ তা জানা উচিত।
SIP -একটি SIP মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগে জনপ্রিয় একটি বিনিয়োগ কৌশল। এসআইপি বিনিয়োগে, গ্রাহকরা প্রতিটি পূর্বনির্ধারিত বিনিয়োগ চক্র একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করেন। সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি (AMCs) দ্বারা পরিচালিত এক বা একাধিক মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে SIP শুরু করা যেতে পারে। AMC-এর মাধ্যমে বিনিয়োগের জন্য সর্বনিম্ন পরিমাণ হল ১০০ টাকা এবং বেশিরভাগ স্কিমে, এটি ৫০০ টাকা।
SIP –
একটি SIP মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগে জনপ্রিয় একটি বিনিয়োগ কৌশল। এসআইপি বিনিয়োগে, গ্রাহকরা প্রতিটি পূর্বনির্ধারিত বিনিয়োগ চক্র একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করেন। সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি (AMCs) দ্বারা পরিচালিত এক বা একাধিক মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে SIP শুরু করা যেতে পারে। AMC-এর মাধ্যমে বিনিয়োগের জন্য সর্বনিম্ন পরিমাণ হল ১০০ টাকা এবং বেশিরভাগ স্কিমে, এটি ৫০০ টাকা।
SIP এর সুবিধা -SIP টাকার গড় খরচ প্রদান করে, যা বাজারের অস্থিরতা কমাতে সাহায্য করে। যেমন, কেউ যখন SIP-এর মাধ্যমে বিনিয়োগ করেন, তিনি প্রতিটি বিনিয়োগ চক্র NAV ক্রয় করেন। যদি NAV-এর মূল্য ২০ টাকা হয় এবং কেউ ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি ৫০টি NAV কিনবেন।
SIP এর সুবিধা –
SIP টাকার গড় খরচ প্রদান করে, যা বাজারের অস্থিরতা কমাতে সাহায্য করে। যেমন, কেউ যখন SIP-এর মাধ্যমে বিনিয়োগ করেন, তিনি প্রতিটি বিনিয়োগ চক্র NAV ক্রয় করেন। যদি NAV-এর মূল্য ২০ টাকা হয় এবং কেউ ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি ৫০টি NAV কিনবেন।
পরের মাসে যদি NAV-এর দাম কমে ১৮.৫০ টাকা হয়, তিনি ৫৪টি NAV কিনবেন। যদি NAV-এর দাম ২১.৫০ টাকায় বেড়ে যায়, তাহলে ৪৬.৫১টি NAV কিনবেন। NAV হারের এই ধরনের ওঠানামা টাকার গড় খরচে সাহায্য করে। এসআইপি চক্রবৃদ্ধির সুবিধা প্রদান করে, তাই গ্রাহকরা শুধু মূলধনে নয়, সামগ্রিক পরিমাণে রিটার্ন পাবেন।
পরের মাসে যদি NAV-এর দাম কমে ১৮.৫০ টাকা হয়, তিনি ৫৪টি NAV কিনবেন। যদি NAV-এর দাম ২১.৫০ টাকায় বেড়ে যায়, তাহলে ৪৬.৫১টি NAV কিনবেন। NAV হারের এই ধরনের ওঠানামা টাকার গড় খরচে সাহায্য করে। এসআইপি চক্রবৃদ্ধির সুবিধা প্রদান করে, তাই গ্রাহকরা শুধু মূলধনে নয়, সামগ্রিক পরিমাণে রিটার্ন পাবেন।
কেউ যদি একটি স্কিমে ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন এবং এতে ১২ শতাংশ রিটার্ন পান, তাহলে তাঁর মোট বিনিয়োগ বেড়ে ১১,২০০ টাকা হয়৷
কেউ যদি একটি স্কিমে ১০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন এবং এতে ১২ শতাংশ রিটার্ন পান, তাহলে তাঁর মোট বিনিয়োগ বেড়ে ১১,২০০ টাকা হয়৷
তিনি যদি পরের বছর ১২ শতাংশ লাভ পান, তাহলে এটি ১১,২০০ টাকায় পাবেন, ১০,০০০ টাকায় নয়৷ এসআইপি সুশৃঙ্খল বিনিয়োগের অভ্যাস গড়ে তোলে। কারণ সকলেই জানেন যে প্রতিটি বিনিয়োগ চক্রে তাঁকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করতে হবে।
তিনি যদি পরের বছর ১২ শতাংশ লাভ পান, তাহলে এটি ১১,২০০ টাকায় পাবেন, ১০,০০০ টাকায় নয়৷ এসআইপি সুশৃঙ্খল বিনিয়োগের অভ্যাস গড়ে তোলে। কারণ সকলেই জানেন যে প্রতিটি বিনিয়োগ চক্রে তাঁকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করতে হবে।
১০০০ টাকার SIP-এর ম্যাজিক: কীভাবে কর্পাস ৩৫ লক্ষ টাকার উপরে উঠতে পারে -
১০০০ টাকার SIP-এর ম্যাজিক: কীভাবে কর্পাস ৩৫ লক্ষ টাকার উপরে উঠতে পারে –
কেউ যদি মিউচুয়াল ফান্ডে একটি SIP-এর মাধ্যমে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন এবং প্রতি বছর ১২ শতাংশ রিটার্ন পান, তাহলে তিনি ২০ বছরে, তিনি মোট ২,৪০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করবেন এবং আনুমানিক আয় ৭,৫৯,১৪৮ টাকা হবে এবং বিনিয়োগের মোট মূল্য হবে ৯,৯৯,১৪৮ টাকা।
কেউ যদি মিউচুয়াল ফান্ডে একটি SIP-এর মাধ্যমে প্রতি মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ করেন এবং প্রতি বছর ১২ শতাংশ রিটার্ন পান, তাহলে তিনি ২০ বছরে, তিনি মোট ২,৪০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করবেন এবং আনুমানিক আয় ৭,৫৯,১৪৮ টাকা হবে এবং বিনিয়োগের মোট মূল্য হবে ৯,৯৯,১৪৮ টাকা।
কেউ যদি পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য বিনিয়োগ চালিয়ে যান, তাহলে বিনিয়োগ হবে ৩,০০,০০০ টাকা, আনুমানিক আয় ১৫,৯৭,৬৩৫ টাকা এবং মোট লাভ হবে ১৮,৯৭,৬৩৫ টাকা৷ কেউ যদি ৩০ বছর ধরে বিনিয়োগ চালিয়ে যান, তাহলে বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ৩,৬০,০০০ টাকা, আনুমানিক আয় হবে ৩১,৬৯,৯১৪ টাকা এবং মোট লাভ হবে ৩৫,২৯,৯১৪ টাকা।
কেউ যদি পরবর্তী পাঁচ বছরের জন্য বিনিয়োগ চালিয়ে যান, তাহলে বিনিয়োগ হবে ৩,০০,০০০ টাকা, আনুমানিক আয় ১৫,৯৭,৬৩৫ টাকা এবং মোট লাভ হবে ১৮,৯৭,৬৩৫ টাকা৷ কেউ যদি ৩০ বছর ধরে বিনিয়োগ চালিয়ে যান, তাহলে বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ৩,৬০,০০০ টাকা, আনুমানিক আয় হবে ৩১,৬৯,৯১৪ টাকা এবং মোট লাভ হবে ৩৫,২৯,৯১৪ টাকা।
২০ বছর থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত, মাত্র ১,২০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করা হয়। কিন্তু, রিটার্নের পার্থক্য হল (৩৫,২৯,৯১৪ - ৯,৯৯,১৪৮ = ২,৫৩০,৭৬৬)। মাত্র ১০ বছরে এত বিশাল পার্থক্যের কারণ, এসআইপিগুলি যৌগিক রিটার্ন দেয়৷ ৩০ বছর একটি বিশাল সময়কাল। খুব কমই এত দীর্ঘ সময়ের জন্য বিনিয়োগ করেন। কিন্তু, যদি কেউ ২৫ বছর বয়সে বিনিয়োগ করা শুরু করেন তবে তিনি ৫৫ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে পারবেন। মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ, বেশিরভাগের জন্য একটি বড় ব্যাপার নয়।
২০ বছর থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত, মাত্র ১,২০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করা হয়। কিন্তু, রিটার্নের পার্থক্য হল (৩৫,২৯,৯১৪ – ৯,৯৯,১৪৮ = ২,৫৩০,৭৬৬)। মাত্র ১০ বছরে এত বিশাল পার্থক্যের কারণ, এসআইপিগুলি যৌগিক রিটার্ন দেয়৷ ৩০ বছর একটি বিশাল সময়কাল। খুব কমই এত দীর্ঘ সময়ের জন্য বিনিয়োগ করেন। কিন্তু, যদি কেউ ২৫ বছর বয়সে বিনিয়োগ করা শুরু করেন তবে তিনি ৫৫ বছর পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে পারবেন। মাসে ১০০০ টাকা বিনিয়োগ, বেশিরভাগের জন্য একটি বড় ব্যাপার নয়।

পাঁচ বছরের জন্য ৪ হাজার টাকার SIP ? কত রিটার্ন পাবেন দেখুন

মিউচুয়াল ফান্ড সরাসরি বাজারের সঙ্গে যুক্ত। ফলে ঝুঁকি রয়েছে। অনেক বিনিয়োগকারী তাই এসআইপি বেছে নেন। বাজারের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হওয়ার পরেও এতে ঝুঁকি কম, কিন্তু মোটা রিটার্ন পাওয়া যায়। তাছাড়া মাত্র ৫০০ টাকা দিয়েই বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন যে কেউ।
মিউচুয়াল ফান্ড সরাসরি বাজারের সঙ্গে যুক্ত। ফলে ঝুঁকি রয়েছে। অনেক বিনিয়োগকারী তাই এসআইপি বেছে নেন। বাজারের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হওয়ার পরেও এতে ঝুঁকি কম, কিন্তু মোটা রিটার্ন পাওয়া যায়। তাছাড়া মাত্র ৫০০ টাকা দিয়েই বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন যে কেউ।
এসআইপিতে বিনিয়োগের অনেক সুবিধাও রয়েছে। অল্প টাকা বিনিয়োগ তো আছেই, সঙ্গে টপ আপের সুবিধা, কয়েক মাসের বিরতি দিয়ে ফের বিনিয়োগ শুরু করার সুবিধাও পাওয়া যায়। এখন যদি কেউ পাঁচ বছর মেয়াদে মাসিক ৪ হাজার টাকার এসআইপি করেন, তাহলে তিনি কত রিটার্ন পাবেন?
এসআইপিতে বিনিয়োগের অনেক সুবিধাও রয়েছে। অল্প টাকা বিনিয়োগ তো আছেই, সঙ্গে টপ আপের সুবিধা, কয়েক মাসের বিরতি দিয়ে ফের বিনিয়োগ শুরু করার সুবিধাও পাওয়া যায়। এখন যদি কেউ পাঁচ বছর মেয়াদে মাসিক ৪ হাজার টাকার এসআইপি করেন, তাহলে তিনি কত রিটার্ন পাবেন?
সাধারণত মিউচুয়াল ফান্ডকে ৩টি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়।ক) ইক্যুইটি ফান্ড। এতে রয়েছে লার্জ ক্যাপ ফান্ড (১৩ শতাংশ হারে রিটার্ন), মিড ক্যাপ ফান্ড (১৮ শতাংশ হারে রিটার্ন), স্মল ক্যাপ ফান্ড (২০ শতাংশ হারে রিটার্ন), মাল্টি ক্যাপ ফান্ড (১৬ শতাংশ হারে রিটার্ন)।
সাধারণত মিউচুয়াল ফান্ডকে ৩টি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা যায়।
ক) ইক্যুইটি ফান্ড। এতে রয়েছে লার্জ ক্যাপ ফান্ড (১৩ শতাংশ হারে রিটার্ন), মিড ক্যাপ ফান্ড (১৮ শতাংশ হারে রিটার্ন), স্মল ক্যাপ ফান্ড (২০ শতাংশ হারে রিটার্ন), মাল্টি ক্যাপ ফান্ড (১৬ শতাংশ হারে রিটার্ন)।
খ) ডেবট ফান্ড। এতে রয়েছে লিকুইড ফান্ড (৬.৫ শতাংশ হারে রিটার্ন), স্বল্প ও মধ্যমেয়াদী ঋণ তহবিল (৮ থেকে ১০ শতাংশ হারে রিটার্ন) এবং দীর্ঘমেয়াদী ঋণ তহবিল (১১.৫ শতাংশ হারে রিটার্ন)।
খ) ডেবট ফান্ড। এতে রয়েছে লিকুইড ফান্ড (৬.৫ শতাংশ হারে রিটার্ন), স্বল্প ও মধ্যমেয়াদী ঋণ তহবিল (৮ থেকে ১০ শতাংশ হারে রিটার্ন) এবং দীর্ঘমেয়াদী ঋণ তহবিল (১১.৫ শতাংশ হারে রিটার্ন)।
গ) হাইব্রিড ফান্ড। এতে রয়েছে অ্যাগ্রেসিভ ফান্ড (১৪ থেকে ১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন) এবং মডারেট ফান্ড (১২ থেকে ১৩ শতাংশ হারে রিটার্ন)।
গ) হাইব্রিড ফান্ড। এতে রয়েছে অ্যাগ্রেসিভ ফান্ড (১৪ থেকে ১৫ শতাংশ হারে রিটার্ন) এবং মডারেট ফান্ড (১২ থেকে ১৩ শতাংশ হারে রিটার্ন)।
দেখা যাচ্ছে, লার্জ ক্যাপ ফান্ড গড়ে ১৩ শতাংশ রিটার্ন দিচ্ছে। এখন যদি কেউ এতে পাঁচ বছর মেয়াদে মাসিক ৪ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মোট ৬০ মাস বিনিয়োগ করতে হবে। মেয়াদ শেষে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২.৪ লাখ টাকা। ১৩ শতাংশ রিটার্ন ধরে হাতে আসবে ৩,৩৯,২১৩ টাকা। অর্থাৎ সুদ হিসেবে পাওয়া যাবে ৯৯২১৩ টাকা।
দেখা যাচ্ছে, লার্জ ক্যাপ ফান্ড গড়ে ১৩ শতাংশ রিটার্ন দিচ্ছে। এখন যদি কেউ এতে পাঁচ বছর মেয়াদে মাসিক ৪ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মোট ৬০ মাস বিনিয়োগ করতে হবে। মেয়াদ শেষে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ২.৪ লাখ টাকা। ১৩ শতাংশ রিটার্ন ধরে হাতে আসবে ৩,৩৯,২১৩ টাকা। অর্থাৎ সুদ হিসেবে পাওয়া যাবে ৯৯২১৩ টাকা।
কেউ যদি লার্জ ক্যাপ ফান্ডে ৩ বছর মেয়াদে ৪ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। ১৩ শতাংশ রিটার্ন ধরে হাতে আসবে ১,৭৬,৮৬৯ টাকা। অর্থাৎ সুদ হিসেবে পাওয়া যাবে ৩২,৮৬৯ টাকা।
কেউ যদি লার্জ ক্যাপ ফান্ডে ৩ বছর মেয়াদে ৪ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন তাহলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। ১৩ শতাংশ রিটার্ন ধরে হাতে আসবে ১,৭৬,৮৬৯ টাকা। অর্থাৎ সুদ হিসেবে পাওয়া যাবে ৩২,৮৬৯ টাকা।
তবে আর্থিক বিশেষজ্ঞরা কমপক্ষে ৫ বছর মেয়াদে বিনিয়োগেরই পরামর্শ দেন। কারণ এতে লাভ বেশি হয় এবং দু-এক বছর বাজার ভাল পারফর্ম না করলেও পাঁচ বছর মেয়াদ থাকার জন্য রিটার্ন পুষিয়ে যায়। যা তিন বছরে সম্ভব নয়।
তবে আর্থিক বিশেষজ্ঞরা কমপক্ষে ৫ বছর মেয়াদে বিনিয়োগেরই পরামর্শ দেন। কারণ এতে লাভ বেশি হয় এবং দু-এক বছর বাজার ভাল পারফর্ম না করলেও পাঁচ বছর মেয়াদ থাকার জন্য রিটার্ন পুষিয়ে যায়। যা তিন বছরে সম্ভব নয়।

মাসিক ১২ হাজার টাকার SIP-তে দশ বছরে মিলবে ৩৬ লাখ টাকা, কোন ফান্ডে বিনিয়োগ করবেন দেখুন

বিনিয়োগ থেকে মোটা রিটার্ন চাইলে ধারাবাহিকতা গুরুত্বপূর্ণ। এমনটাই বলেন বিশেষজ্ঞরা। পরিমাণে কম হোক। কিন্তু নিয়মিত বিনিয়োগ করে যেতে হবে। আর যদি সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের মাধ্যমে নিয়মিত বিনিয়োগ হয়, তাহলে রিটার্ন এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়ে যায়।
বিনিয়োগ থেকে মোটা রিটার্ন চাইলে ধারাবাহিকতা গুরুত্বপূর্ণ। এমনটাই বলেন বিশেষজ্ঞরা। পরিমাণে কম হোক। কিন্তু নিয়মিত বিনিয়োগ করে যেতে হবে। আর যদি সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের মাধ্যমে নিয়মিত বিনিয়োগ হয়, তাহলে রিটার্ন এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়ে যায়।
এর একটাই কারণ, সেটা হল কমপাউন্ডিং। যেমন টাটা ইক্যুইটি পিই ফান্ডে কমপাউন্ডিংয়ের ফলে দশ বছরে ১৩.৭ শতাংশ হারে রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা, বলছে ভ্যালু রিসার্চের পরিসংখ্যান।
এর একটাই কারণ, সেটা হল কমপাউন্ডিং। যেমন টাটা ইক্যুইটি পিই ফান্ডে কমপাউন্ডিংয়ের ফলে দশ বছরে ১৩.৭ শতাংশ হারে রিটার্ন পেয়েছেন বিনিয়োগকারীরা, বলছে ভ্যালু রিসার্চের পরিসংখ্যান।
প্রসঙ্গত, টাটা ইক্যুইটি পিই ফান্ড হল ভ্যালু মিউচুয়াল ফান্ড, যা স্টকে ৬৫ শতাংশ বিনিয়োগ করে। বর্তমানে যার কম কিন্তু ভবিষ্যতে বাড়বে বলে মনে করা হয় এমন স্টকে বিনিয়োগ করে ভ্যালু ফান্ড।
প্রসঙ্গত, টাটা ইক্যুইটি পিই ফান্ড হল ভ্যালু মিউচুয়াল ফান্ড, যা স্টকে ৬৫ শতাংশ বিনিয়োগ করে। বর্তমানে যার কম কিন্তু ভবিষ্যতে বাড়বে বলে মনে করা হয় এমন স্টকে বিনিয়োগ করে ভ্যালু ফান্ড।
বিনিয়োগ থেকে রিটার্ন: যদি কেউ এই মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে টানা ১০ বছর ধরে ১২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হয় ১৪.৪১ লাখ টাকা। সেখান থেকে রিটার্ন দাঁড়াবে ৩৫,৮৯,৯৩৯ টাকা। অর্থাৎ প্রায় ৩৬ লাখ টাকা।
বিনিয়োগ থেকে রিটার্ন: যদি কেউ এই মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে টানা ১০ বছর ধরে ১২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হয় ১৪.৪১ লাখ টাকা। সেখান থেকে রিটার্ন দাঁড়াবে ৩৫,৮৯,৯৩৯ টাকা। অর্থাৎ প্রায় ৩৬ লাখ টাকা।
যদি কেউ ২ বছর এই পরিমাণ টাকা নিয়মিত বিনিয়োগ করেন তাহলে মোট বিনিয়োগ হবে ২,৮৯,০০০ টাকা। রিটার্ন আসবে ৪,০৬,৪৭২ টাকা।
যদি কেউ ২ বছর এই পরিমাণ টাকা নিয়মিত বিনিয়োগ করেন তাহলে মোট বিনিয়োগ হবে ২,৮৯,০০০ টাকা। রিটার্ন আসবে ৪,০৬,৪৭২ টাকা।
একইভাবে যদি কেউ এসআইপি-র মাধ্যমে তিন বছর একটানা ১২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হয় ৪,৩৩,০০০ টাকা। রিটার্ন হিসেবে হাতে আসবে ৬,৪৭,৬১১ টাকা।
একইভাবে যদি কেউ এসআইপি-র মাধ্যমে তিন বছর একটানা ১২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হয় ৪,৩৩,০০০ টাকা। রিটার্ন হিসেবে হাতে আসবে ৬,৪৭,৬১১ টাকা।
পাঁচ বছরে এই পরিমাণ টাকা এসআইপি করলে মোট বিনিয়োগ দাঁড়ায় ৭.২১ লাখ টাকা। রিটার্ন হিসেবে হাতে আসবে ১৩,১৯,০৪৫ টাকা। সাত বছর টানা বিনিয়োগ করলে ১০ লাখের একটু বেশি জমা হবে। কিন্তু রিটার্ন মিলবে প্রায় দ্বিগুণ, ১৯,৮৭,৮৯৯ টাকা।
পাঁচ বছরে এই পরিমাণ টাকা এসআইপি করলে মোট বিনিয়োগ দাঁড়ায় ৭.২১ লাখ টাকা। রিটার্ন হিসেবে হাতে আসবে ১৩,১৯,০৪৫ টাকা। সাত বছর টানা বিনিয়োগ করলে ১০ লাখের একটু বেশি জমা হবে। কিন্তু রিটার্ন মিলবে প্রায় দ্বিগুণ, ১৯,৮৭,৮৯৯ টাকা।
স্কিম সম্পর্কে বিস্তারিত: ২০০৯ সালের ৫ অক্টোবর টাটা ইক্যুইটি পিই ফান্ড স্কিম চালু হয়। এই ভ্যালু মিউচুয়াল ফান্ডের আর্থিক, এনার্জি, উপকরণ, অটোমোবাইল, মূলধনী পণ্য, ভোক্তা প্রধান, প্রযুক্তি, টেক্সটাইল, স্বাস্থ্যসেবা-সহ মোট ১১টি খাতে বিনিয়োগ রয়েছে।
স্কিম সম্পর্কে বিস্তারিত: ২০০৯ সালের ৫ অক্টোবর টাটা ইক্যুইটি পিই ফান্ড স্কিম চালু হয়। এই ভ্যালু মিউচুয়াল ফান্ডের আর্থিক, এনার্জি, উপকরণ, অটোমোবাইল, মূলধনী পণ্য, ভোক্তা প্রধান, প্রযুক্তি, টেক্সটাইল, স্বাস্থ্যসেবা-সহ মোট ১১টি খাতে বিনিয়োগ রয়েছে।
সামগ্রিকভাবে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, ভারত পেট্রোলিয়াম, হিরো মোটোকর্প, আইটিসি, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক এবং হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স-সহ ৩৯টি স্টকে এর বিনিয়োগ রয়েছে।
সামগ্রিকভাবে এইচডিএফসি ব্যাঙ্ক, ভারত পেট্রোলিয়াম, হিরো মোটোকর্প, আইটিসি, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক এবং হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স-সহ ৩৯টি স্টকে এর বিনিয়োগ রয়েছে।

মাত্র ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগেই হাতে আসবে ৩.৫৩ কোটি টাকা, SIP-র এই নিয়মটা জানেন?

শেয়ার মার্কেটে বিএসই সেনসেক্স এবং নিফটি ৫০ গত একবছরে যথাক্রমে ১৯.৭০ এবং ২৩.৭২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই আবহে অনেকেই চাইছেন শেয়ারে বিনিয়োগ করতে। কিন্তু সময়ের অভাব এবং ঝুঁকির কথা ভেবে পিছিয়ে আসছেন। তাঁদের জন্য মিউচুয়াল ফান্ড আদর্শ।
শেয়ার মার্কেটে বিএসই সেনসেক্স এবং নিফটি ৫০ গত একবছরে যথাক্রমে ১৯.৭০ এবং ২৩.৭২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই আবহে অনেকেই চাইছেন শেয়ারে বিনিয়োগ করতে। কিন্তু সময়ের অভাব এবং ঝুঁকির কথা ভেবে পিছিয়ে আসছেন। তাঁদের জন্য মিউচুয়াল ফান্ড আদর্শ।
অনেক বিনিয়োগকারীই একসঙ্গে মোটা টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন না। অনেকে আবার চান-ও না। তাঁরা সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান বা এসআইপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
অনেক বিনিয়োগকারীই একসঙ্গে মোটা টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন না। অনেকে আবার চান-ও না। তাঁরা সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান বা এসআইপি-র মাধ্যমে বিনিয়োগ করতে পারেন।
এসআইপিতে ‘রুপি কস্ট অ্যাভারেজ’-এর সুবিধা পাওয়া যায়। ফলে কম নেট অ্যাসেট ভ্যালুতে ইউনিট কেনা যায়। শেয়ার বাজারের মতো এসআইপিতেও নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি নেই। বাজার ওঠা-নামা করে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ভাল লাভ পাওয়া যায় বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
এসআইপিতে ‘রুপি কস্ট অ্যাভারেজ’-এর সুবিধা পাওয়া যায়। ফলে কম নেট অ্যাসেট ভ্যালুতে ইউনিট কেনা যায়। শেয়ার বাজারের মতো এসআইপিতেও নিশ্চিত রিটার্নের গ্যারান্টি নেই। বাজার ওঠা-নামা করে। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে ভাল লাভ পাওয়া যায় বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
এসআইপিতে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা রয়েছে। ফলে মাসিক ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেই বিনিয়োগকারী ২০, ২৫ এবং ৩০ বছরে যথাক্রমে ১ কোটি, ১.৯ কোটি এবং ৩.৫ কোটি টাকা রিটার্ন পেতে পারেন।
এসআইপিতে কমপাউন্ডিংয়ের সুবিধা রয়েছে। ফলে মাসিক ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেই বিনিয়োগকারী ২০, ২৫ এবং ৩০ বছরে যথাক্রমে ১ কোটি, ১.৯ কোটি এবং ৩.৫ কোটি টাকা রিটার্ন পেতে পারেন।
ধরা যাক, কোনও ব্যক্তি এসআইপিতে ২০ বছর ধরে মাসিক ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলেন। তাহলে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ২৪ লাখ টাকা। এর সঙ্গে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন ধরে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন লাভ হবে ৭৫৯১৪৭৯ টাকা। তাহলে মোট আয় দাঁড়াচ্ছে ৯৯৯১৪৪৭৯ টাকা। অর্থাৎ প্রায় ১ কোটি টাকা।
ধরা যাক, কোনও ব্যক্তি এসআইপিতে ২০ বছর ধরে মাসিক ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগ করলেন। তাহলে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ২৪ লাখ টাকা। এর সঙ্গে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন ধরে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন লাভ হবে ৭৫৯১৪৭৯ টাকা। তাহলে মোট আয় দাঁড়াচ্ছে ৯৯৯১৪৪৭৯ টাকা। অর্থাৎ প্রায় ১ কোটি টাকা।
এই বিনিয়োগ যদি আরও পাঁচ বছর চালিয়ে যাওয়া হয়, অর্থাৎ ২৫ বছরের জন্য, তাহলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩০ লাখ টাকা। ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন ধরে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন লাভ হবে ১৫৯৭৬৩৫১ টাকা। অর্থাৎ ২৫ বছর পর তিনি হাতে পাবেন ১৮৯৭৬৩৬১ টাকা। প্রায় ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
এই বিনিয়োগ যদি আরও পাঁচ বছর চালিয়ে যাওয়া হয়, অর্থাৎ ২৫ বছরের জন্য, তাহলে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩০ লাখ টাকা। ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন ধরে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন লাভ হবে ১৫৯৭৬৩৫১ টাকা। অর্থাৎ ২৫ বছর পর তিনি হাতে পাবেন ১৮৯৭৬৩৬১ টাকা। প্রায় ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
এখন যদি ওই ব্যক্তি আরও পাঁচ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যান অর্থাৎ টানা ৩০ বছর, তাহলে মোট আয় দ্বিগুণ হয়ে যাবে। এটাই কমপাউন্ডিংয়ের লাভ। ৩০ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩৬ লাখ টাকা। ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন ধরে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন লাভ হবে ৩১৬৯৯১৩৮ টাকা। অর্থাৎ ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগে ৩০ বছরে মোট রিটার্ন দাঁড়াচ্ছে ৩৫২৯৯১৩৮ টাকা। প্রায় ৩.৫৩ কোটি টাকা।
এখন যদি ওই ব্যক্তি আরও পাঁচ বছর বিনিয়োগ চালিয়ে যান অর্থাৎ টানা ৩০ বছর, তাহলে মোট আয় দ্বিগুণ হয়ে যাবে। এটাই কমপাউন্ডিংয়ের লাভ। ৩০ বছরে মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩৬ লাখ টাকা। ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন ধরে দীর্ঘমেয়াদি মূলধন লাভ হবে ৩১৬৯৯১৩৮ টাকা। অর্থাৎ ১০ হাজার টাকা বিনিয়োগে ৩০ বছরে মোট রিটার্ন দাঁড়াচ্ছে ৩৫২৯৯১৩৮ টাকা। প্রায় ৩.৫৩ কোটি টাকা।

Money Making Tips: ১০ বছরে ১ কোটি টাকা রিটার্ন পেতে চান? এই ভাবে বিনিয়োগ করলেই কেল্লা ফতে

বিনিয়োগ এবং পুনঃবিনিয়োগ। এর সঙ্গে যোগ করতে হবে চক্রবৃদ্ধির শক্তি। তাহলেই তরতরিয়ে ছুটবে বিনিয়োগের গাড়ি। কোটি কোটি টাকার মাইলফলক ছোঁয়াও অবাস্তব মনে হবে না।
বিনিয়োগ এবং পুনঃবিনিয়োগ। এর সঙ্গে যোগ করতে হবে চক্রবৃদ্ধির শক্তি। তাহলেই তরতরিয়ে ছুটবে বিনিয়োগের গাড়ি। কোটি কোটি টাকার মাইলফলক ছোঁয়াও অবাস্তব মনে হবে না।
প্রশ্ন হল, কোন বিনিয়োগ মাধ্যম থেকে এই সব লাভ ঘরে তোলা যাবে? এর একটাই উত্তর। সেটা হল এসআইপি। ১০ শতাংশ বার্ষিক বৃদ্ধির সঙ্গে ১ কোটি তো বটেই, ৫ কোটি এমনকী ১০ কোটি টাকাও রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে।
প্রশ্ন হল, কোন বিনিয়োগ মাধ্যম থেকে এই সব লাভ ঘরে তোলা যাবে? এর একটাই উত্তর। সেটা হল এসআইপি। ১০ শতাংশ বার্ষিক বৃদ্ধির সঙ্গে ১ কোটি তো বটেই, ৫ কোটি এমনকী ১০ কোটি টাকাও রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে।
এসআইপি মানে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান। মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে নির্দিষ্ট সময় অন্তর নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করাকেই এসআইপি বলে। এই সুশৃঙ্খল সঞ্চয়, নির্দিষ্ট বার্ষিক বৃদ্ধির সঙ্গে যোগ হয়ে রিটার্ন হিসেবে ফেরত আসে। ধরা যাক, কেউ প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকার বিনিয়োগ বা এসআইপি করলেন।
এসআইপি মানে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান। মিউচুয়াল ফান্ড স্কিমে নির্দিষ্ট সময় অন্তর নির্দিষ্ট পরিমাণ বিনিয়োগ করাকেই এসআইপি বলে। এই সুশৃঙ্খল সঞ্চয়, নির্দিষ্ট বার্ষিক বৃদ্ধির সঙ্গে যোগ হয়ে রিটার্ন হিসেবে ফেরত আসে। ধরা যাক, কেউ প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকার বিনিয়োগ বা এসআইপি করলেন।
এবার প্রতি বছর সেই পরিমাণ ১০ শতাংশ করে বাড়াতে হবে। এই ১০ শতাংশ বাড়ানোর মধ্যেই লুকিয়ে আছে সব রহস্য। ফান্ডসইন্ডিয়া-র ওয়েলথ কনভার্সেশন ২০২৩-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, এভাবে বিনিয়োগ করলে ১০ বছরে ১ কোটি, ১৯ বছরের কম সময়ে ৫ কোটি এবং ২৩ বছর ৫ মাসে ১০ কোটি টাকা রিটার্ন পাবেন বিনিয়োগকারী।
এবার প্রতি বছর সেই পরিমাণ ১০ শতাংশ করে বাড়াতে হবে। এই ১০ শতাংশ বাড়ানোর মধ্যেই লুকিয়ে আছে সব রহস্য। ফান্ডসইন্ডিয়া-র ওয়েলথ কনভার্সেশন ২০২৩-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, এভাবে বিনিয়োগ করলে ১০ বছরে ১ কোটি, ১৯ বছরের কম সময়ে ৫ কোটি এবং ২৩ বছর ৫ মাসে ১০ কোটি টাকা রিটার্ন পাবেন বিনিয়োগকারী।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, কেউ যদি ৫০ হাজার টাকার মাসিক বিনিয়োগ শুরু করেন এবং বার্ষিক ১০ শতাংশ বৃদ্ধি অব্যাহত রাখেন তাহলে এই সময়সীমা আরও কমে যাবে। ৭ বছর ৮ মাসে ১ কোটি, ১৫ বছর ১০ মাসে ৫ কোটি এবং ২০ বছরের মধ্যে ১০ কোটি টাকা রিটার্ন পাবেন বিনিয়োগকারীরা।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, কেউ যদি ৫০ হাজার টাকার মাসিক বিনিয়োগ শুরু করেন এবং বার্ষিক ১০ শতাংশ বৃদ্ধি অব্যাহত রাখেন তাহলে এই সময়সীমা আরও কমে যাবে। ৭ বছর ৮ মাসে ১ কোটি, ১৫ বছর ১০ মাসে ৫ কোটি এবং ২০ বছরের মধ্যে ১০ কোটি টাকা রিটার্ন পাবেন বিনিয়োগকারীরা।
উচ্চাভিলাষী বিনিয়োগকারীরা প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। সঙ্গে ১০ শতাংশ বার্ষিক বৃদ্ধি। তাহলে ৫ বছরে ১ কোটি, ১২ বছরে ৫ কোটি এবং ১৬ বছরে ১০ কোটি টাকা পাবেন বিনিয়োগকারীরা।
উচ্চাভিলাষী বিনিয়োগকারীরা প্রতি মাসে ১ লাখ টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন। সঙ্গে ১০ শতাংশ বার্ষিক বৃদ্ধি। তাহলে ৫ বছরে ১ কোটি, ১২ বছরে ৫ কোটি এবং ১৬ বছরে ১০ কোটি টাকা পাবেন বিনিয়োগকারীরা।
বলে রাখা ভাল, ১২ শতাংশ বার্ষিক সুদ ধরে রিটার্নের হার গণনা করা হয়েছে। আর রিটার্নের এই হার দেখা যায় ইক্যুইটিতে। সাধারণত ইক্যুইটির বাজার অস্থির হয়। অর্থাৎ কোনও বছর রিটার্ন কম হতে পারে। লোকসানও হতে পারে। তবে দীর্ঘমেয়াদে ইক্যুইটি বাজারে ভারসাম্য বজায় থাকে। ফলে মোটা টাকা রিটার্ন নিয়ে চিন্তা থাকে না।
বলে রাখা ভাল, ১২ শতাংশ বার্ষিক সুদ ধরে রিটার্নের হার গণনা করা হয়েছে। আর রিটার্নের এই হার দেখা যায় ইক্যুইটিতে। সাধারণত ইক্যুইটির বাজার অস্থির হয়। অর্থাৎ কোনও বছর রিটার্ন কম হতে পারে। লোকসানও হতে পারে। তবে দীর্ঘমেয়াদে ইক্যুইটি বাজারে ভারসাম্য বজায় থাকে। ফলে মোটা টাকা রিটার্ন নিয়ে চিন্তা থাকে না।

দৈনিক না মাসিক বিনিয়োগ! SIP-র ক্ষেত্রে বেছে নেবেন কোন প্ল্যান, জানুন সুবিধা-অসুবিধা

ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা খুবই প্রয়োজন। বর্তমান মুদ্রাস্ফীতির কথা মাথায় রেখে অবশ্য সকলেই সঞ্চয়ের চেয়ে বেশি বিনিয়োগের কথা ভাবতে চাইছেন। আর এই বিনিয়োগ ভাবনায় মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যে রয়েছে SIP বা সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান।
ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা খুবই প্রয়োজন। বর্তমান মুদ্রাস্ফীতির কথা মাথায় রেখে অবশ্য সকলেই সঞ্চয়ের চেয়ে বেশি বিনিয়োগের কথা ভাবতে চাইছেন। আর এই বিনিয়োগ ভাবনায় মধ্যবিত্তের সাধ্যের মধ্যে রয়েছে SIP বা সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান।
এই বিশেষ পরিকল্পনায় অনেক রকম সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। তবে ঝুঁকি যে একেবারেই নেই তা নয়। তাই বিচক্ষণতার সঙ্গে বিনিয়োগ করা দরকার, অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে। হিসেব বলছে মাসিক SIP করার থেকে দৈনিক SIP-তে লাভ বেশি হতে পারে। কিন্তু সত্যিই কি এতে লাভ হতে পারে। প্রাথমিক ভাবে জেনে নেওয়া প্রয়োজন কোন ধরনের SIP করা বুদ্ধিমানের কাজ হতে পারে—
এই বিশেষ পরিকল্পনায় অনেক রকম সুবিধা পাওয়া যেতে পারে। তবে ঝুঁকি যে একেবারেই নেই তা নয়। তাই বিচক্ষণতার সঙ্গে বিনিয়োগ করা দরকার, অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে। হিসেব বলছে মাসিক SIP করার থেকে দৈনিক SIP-তে লাভ বেশি হতে পারে। কিন্তু সত্যিই কি এতে লাভ হতে পারে। প্রাথমিক ভাবে জেনে নেওয়া প্রয়োজন কোন ধরনের SIP করা বুদ্ধিমানের কাজ হতে পারে—
হিসেব বলছে, ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ডগুলির ক্ষেত্রে দৈনিক SIP-র রিটার্ন শতকরা হারে মাসিক SIP-র থেকে বেশি। সাধারণ ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ডগুলিতে মাসিক SIP-তে দেওয়া হয় ১৫.১৬ শতাংশ, দৈনিকের ক্ষেত্রে তা ১৫.২১ শতাংশ।
হিসেব বলছে, ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ডগুলির ক্ষেত্রে দৈনিক SIP-র রিটার্ন শতকরা হারে মাসিক SIP-র থেকে বেশি। সাধারণ ফ্লেক্সি ক্যাপ ফান্ডগুলিতে মাসিক SIP-তে দেওয়া হয় ১৫.১৬ শতাংশ, দৈনিকের ক্ষেত্রে তা ১৫.২১ শতাংশ।
এই হিসেবের পার্থক্যটা আরও বেশি হয়ে যেতে পারে মিড ক্যাপে গেলে। সেখানে দৈনিক SIP-র হার ১৯.১০ শতাংশ, মাসিকের ক্ষেত্রে ১৯.০২ শতাংশ।
এই হিসেবের পার্থক্যটা আরও বেশি হয়ে যেতে পারে মিড ক্যাপে গেলে। সেখানে দৈনিক SIP-র হার ১৯.১০ শতাংশ, মাসিকের ক্ষেত্রে ১৯.০২ শতাংশ।
সাধারণ স্মল ক্যাপ ফান্ডগুলির ক্ষেত্রে অবশ্য এই ফারাকটা একটু কম। তবে তার পরেও দৈনিক SIP-ই বেশি রিটার্ন দেয়। স্মল ক্যাপে দৈনিক SIP করলে রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে ২১.০৯ শতাংশ, মাসিকে ২১.০১ শতাংশ।
সাধারণ স্মল ক্যাপ ফান্ডগুলির ক্ষেত্রে অবশ্য এই ফারাকটা একটু কম। তবে তার পরেও দৈনিক SIP-ই বেশি রিটার্ন দেয়। স্মল ক্যাপে দৈনিক SIP করলে রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে ২১.০৯ শতাংশ, মাসিকে ২১.০১ শতাংশ।
কিন্তু এর পরেও দৈনিক SIP-র ক্ষেত্রে বেশ কিছু অসুবিধা থেকেই যায়। যেমন, দৈনিক বিনিয়োগ করার অর্থই হল অনেক বেশি লেনদেন। তার ফলে স্টেটমেন্টও অনেক লম্বা হতে পারে।
কিন্তু এর পরেও দৈনিক SIP-র ক্ষেত্রে বেশ কিছু অসুবিধা থেকেই যায়। যেমন, দৈনিক বিনিয়োগ করার অর্থই হল অনেক বেশি লেনদেন। তার ফলে স্টেটমেন্টও অনেক লম্বা হতে পারে।
সেক্ষেত্রে একদিকে যেমন হিসেব রাখা জটিল হয়ে পড়ে তেমনই টাকা তুলে ফেলার সময় ‘ক্যাপিটাল গেন’-এর হিসেব করা বা আয়কর গণনা করাও অনেক বেশি শ্রমসাধ্য।
সেক্ষেত্রে একদিকে যেমন হিসেব রাখা জটিল হয়ে পড়ে তেমনই টাকা তুলে ফেলার সময় ‘ক্যাপিটাল গেন’-এর হিসেব করা বা আয়কর গণনা করাও অনেক বেশি শ্রমসাধ্য।
এই দিকটির কথা মাথায় রেখেই বেশির ভাগ মানুষকে মাসিক SIP-র পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আসলে এত পরিশ্রম করে দৈনিক SIP যে পরিমাণ রিটার্ন দেবে ১০ বছর পরে গিয়ে দেখা যাবে তা মাত্র ০.০৮ শতাংশ বেশি। তাই মাসিক হিসেবে বিনিয়োগ করাই ভাল।
এই দিকটির কথা মাথায় রেখেই বেশির ভাগ মানুষকে মাসিক SIP-র পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। আসলে এত পরিশ্রম করে দৈনিক SIP যে পরিমাণ রিটার্ন দেবে ১০ বছর পরে গিয়ে দেখা যাবে তা মাত্র ০.০৮ শতাংশ বেশি। তাই মাসিক হিসেবে বিনিয়োগ করাই ভাল।

SIP Investment: যাঁরা SIP করছেন তাঁদের জন্য সুখবর, SEBI মিউচুয়াল ফান্ডের সহযোগিতায় করছে এই বড় কাজ

নিউ দিল্লি: বাজার নিয়ন্ত্রক SEBI মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার জন্য ২৫০ টাকার মতো একটি সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যান (SIP) শুরু করার কথা বিবেচনা করছে। SEBI চেয়ারপারসন মাধবী পুরি বুচ বলেছেন যে, বাজার নিয়ন্ত্রক মিউচুয়াল ফান্ড বিনিয়োগকে আরও সুরক্ষিত করতে চায় এবং এসআইপিগুলিকে বর্তমান ৫০০ টাকার নিচে নামিয়ে আনতে চায়।

বিজনেস টুডে আয়োজিত একটি ইভেন্টে বক্তৃতাকালে, SEBI চেয়ারপারসন বলেছিলেন যে, বাজার নিয়ন্ত্রক শিল্প সংস্থা ২৫০ টাকা SIP কার্যকর করার জন্য মিউচুয়াল ফান্ডের সঙ্গে কাজ করছে। তিনি জানিয়েছিলেন যে, “আমরা তাদের সঙ্গে কাজ করছি যে সেই খরচটি কোথায় এবং সেবি কি করতে পারে, যাতে এটি প্রতি মাসে ২৫০ টাকায় নামিয়ে আনা সম্ভব হয়”।

SIP কী? SIP নিয়মিত বিনিয়োগের নীতিতে কাজ করে। এটি বিনিয়োগকারীর পুনরাবৃত্ত আমানতের মতো, যেখানে তাঁরা প্রতি মাসে একটি ছোট পরিমাণ টাকা রাখেন। এটি বিনিয়োগকারীদের একটি বিশাল এককালীন বিনিয়োগ করার পরিবর্তে ছোট পর্যায়ক্রমিক বিনিয়োগ (মাসিক বা ত্রৈমাসিক) করে মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করতে দেয়।

শিল্পের AUM ৫০ ট্রিলিয়নের কাছাকাছি – বুচের বিবৃতি এমন সময়ে এসেছে যখন ভারতীয় মিউচুয়াল ফান্ড শিল্পের মোট সম্পদের অধীনে ব্যবস্থাপনা (AUM) ৫০ ট্রিলিয়নের কাছাকাছি। মিউচুয়াল ফান্ড ইন্ডাস্ট্রি ট্রেড বডি অ্যাসোসিয়েশন অফ মিউচুয়াল ফান্ড অফ ইন্ডিয়া (এএমএফআই) দ্বারা ৮ ডিসেম্বর প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, মিউচুয়াল ফান্ড শিল্পের AUM নভেম্বর মাসে ৪৯.০৪ ট্রিলিয়ন টাকায় পৌঁছেছে।

দেশীয় বিনিয়োগকারীরা বাজারকে ধাক্কা থেকে বাঁচিয়েছে – নিশ্চিত হওয়ার জন্য, কিছু মিউচুয়াল ফান্ড হাউস ইতিমধ্যেই ১০০ টাকার কম SIP অফার করছে। কিন্তু বিকল্পগুলি সীমিত কারণ তাদের পক্ষে সেই স্তরে SIP অফার করা কার্যকর নাও হতে পারে।

আরও পড়ুন, ‘জোটসঙ্গী’ সিপিএমকে বাংলায় আসন ছাড়বে তৃণমূল? কংগ্রেসের জন্যও কী ভাবনা শাসক দলের

আরও পড়ুন, নজরে ২০২৪! মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘মাস্টার স্ট্রোক’ উত্তরবঙ্গে! জলপাইগুড়িতে বড় ঘোষণা? চর্চা তুঙ্গে

কীভাবে কম এসআইপিগুলি ভারতীয় ইক্যুইটি বাজারে আরও স্থিতিস্থাপকতা আনতে পারে তা ব্যাখ্যা করে, বুচ উদাহরণ দিয়েছেন যে কীভাবে দেশীয় বিনিয়োগকারীরা গত এক বছরে বিশ্বব্যাপী ধাক্কা থেকে বাজারগুলিকে রক্ষা করেছে৷

SEBI চেয়ারপারসন মাধবী পুরি বুচ বলেছেন যে, SEBI-তে তার মেয়াদের অবশিষ্ট সময়ে অর্থাৎ যতদিন তিনি আছেন, তিনি বর্তমান ৫০০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা পর্যন্ত এসআইপিগুলিকে কার্যকর করার জন্য কাজ করবেন৷ “আমি মনে করি এটি আগামী কয়েক বছরের জন্য ভবিষ্যতের বৃদ্ধি এবং বাজারের স্থিতিস্থাপকতার ভিত্তি স্থাপন করবে”, বলছেন তিনি।