Tag Archives: Summer Lifestyle

Leftover Food Side Effects: সাবধান…! রোজ বাসি ভাত-তরকারি খাচ্ছেন? আজই এই অভ্যাস ত্যাগ করুন, না হলে অকালেই শরীর ঝাঁঝরা, চরম ক্ষতি!

সুস্থ থাকার জন্য, মানুষের সবসময় পুষ্টিকর এবং টাটকা খাবার খাওয়া উচিত৷ কিন্তু আজকের দিনে, কমবেশি বেশিরভাগ মানুষ প্রায়ই সময় বাঁচাতে রাতের করে রাখা বাসি খাবার খেয়ে থাকে।
সুস্থ থাকার জন্য, মানুষের সবসময় পুষ্টিকর এবং টাটকা খাবার খাওয়া উচিত৷ কিন্তু আজকের দিনে, কমবেশি বেশিরভাগ মানুষ প্রায়ই সময় বাঁচাতে রাতের করে রাখা বাসি খাবার খেয়ে থাকে।
এছাড়া অনেকে একবারে অনেক খাবার তৈরি করে এবং তা গরম করে বারবার খায়। তবে জানেন কি, বাসি খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আয়ুর্বেদে এটিকে ধীরগতির বিষ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এছাড়া অনেকে একবারে অনেক খাবার তৈরি করে এবং তা গরম করে বারবার খায়। তবে জানেন কি, বাসি খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। আয়ুর্বেদে এটিকে ধীরগতির বিষ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এই বিষয়ে ধন্বন্তরী ক্লিনিক, হাজারীবাগের ডা. এস এল মিশ্র  বলেছেন যে আয়ুর্বেদে বাসি খাবার বিষের মতো। এটি শরীরের উপর অনেক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
ঈগhe এই বিষয়ে ধন্বন্তরী ক্লিনিক, হাজারীবাগের ডা. এস এল মিশ্র বলেছেন যে আয়ুর্বেদে বাসি খাবার বিষের মতো। এটি শরীরের উপর অনেক নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
বিশেষত গরমকালে রাতের করা বাসি ভাত সকালে জল ঢেলে খাওয়ার ব্যাপক প্রবণতা বেড়ে যায়। রোজ রোজ এই  বাসি ভাত খাওয়া শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
বিশেষত গরমকালে রাতের করা বাসি ভাত সকালে জল ঢেলে খাওয়ার ব্যাপক প্রবণতা বেড়ে যায়। রোজ রোজ এই বাসি ভাত খাওয়া শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
তিনি আরও বলেন, গরমকালে রাতের এই জল ঢালা ভাত খাওয়ার পর শরীরে গ্যাস তৈরি হতে থাকে। যার কারণে বদহজম, গ্যাস ও অলসতা দেখা যায়।
তিনি আরও বলেন, গরমকালে রাতের এই জল ঢালা ভাত খাওয়ার পর শরীরে গ্যাস তৈরি হতে থাকে। যার কারণে বদহজম, গ্যাস ও অলসতা দেখা যায়।
বাসি খাবার খেলে হজম প্রক্রিয়া খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে। যার কারণে মানুষ প্রায়ই ফুড পয়জনিং-এর শিকার হয়। এতে শরীরে জলের অভাব তৈরি হয়। এটি নিয়মিত খাওয়ার ফলে অনেকের মধ্যে ডায়রিয়া-সহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যায়।
বাসি খাবার খেলে হজম প্রক্রিয়া খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে। যার কারণে মানুষ প্রায়ই ফুড পয়জনিং-এর শিকার হয়। এতে শরীরে জলের অভাব তৈরি হয়। এটি নিয়মিত খাওয়ার ফলে অনেকের মধ্যে ডায়রিয়া-সহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা যায়।

Heatstroke Home Remedies: গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে হিটস্ট্রোকের ঝুঁকিও; এই ঘরোয়া প্রতিকারেই কাবু করা সম্ভব স্বাস্থ্য সংক্রান্ত একাধিক সমস্যা

গোটা দেশ জুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ অনুভূত হতে শুরু করেছে। আর এই সময়ে তীব্র গরমের কারণে সকলকে সমস্যা কিংবা রোগ বা ব্যাধির সম্মুখীন হতে হয়। অর্থাৎ গরমের দাপটের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে স্বাস্থ্যজনিত সমস্যাও। এমন পরিস্থিতিতে কিছু আয়ুর্বেদিক প্রতিকার অবলম্বন করা কার্যকর। এতে স্বাস্থ্যও থাকবে তরতাজা। মহারাষ্ট্রের ওয়ার্ধা থেকে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. ময়ূর কাতোর এই তথ্য জানিয়েছেন।
গোটা দেশ জুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ অনুভূত হতে শুরু করেছে। আর এই সময়ে তীব্র গরমের কারণে সকলকে সমস্যা কিংবা রোগ বা ব্যাধির সম্মুখীন হতে হয়। অর্থাৎ গরমের দাপটের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ে স্বাস্থ্যজনিত সমস্যাও। এমন পরিস্থিতিতে কিছু আয়ুর্বেদিক প্রতিকার অবলম্বন করা কার্যকর। এতে স্বাস্থ্যও থাকবে তরতাজা। মহারাষ্ট্রের ওয়ার্ধা থেকে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. ময়ূর কাতোর এই তথ্য জানিয়েছেন।
রোদের ফলে যেসব সমস্যা হতে পারে: সূর্যের শক্তিশালী রশ্মি এবং অত্যন্ত শুষ্ক বাতাস শরীরের জলের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে। তাই হিটস্ট্রোক, জ্বর, প্রস্রাবে জ্বালা, দেহের তাপ বৃদ্ধি, ক্লান্তি, অবসন্ন ভাব, উদ্যমের অভাব, নাক দিয়ে রক্ত ​​পড়া, অম্বল, ডায়েরিয়া এবং রক্তপাতের মতো সমস্যা হতে শুরু করে। এই সময় দেহকে ভিতর থেকে ঠান্ডা রাখার জন্য কিছু ঘরোয়া আয়ুর্বেদিক প্রতিকার উপকারী হতে পারে।
রোদের ফলে যেসব সমস্যা হতে পারে: সূর্যের শক্তিশালী রশ্মি এবং অত্যন্ত শুষ্ক বাতাস শরীরের জলের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে। তাই হিটস্ট্রোক, জ্বর, প্রস্রাবে জ্বালা, দেহের তাপ বৃদ্ধি, ক্লান্তি, অবসন্ন ভাব, উদ্যমের অভাব, নাক দিয়ে রক্ত ​​পড়া, অম্বল, ডায়েরিয়া এবং রক্তপাতের মতো সমস্যা হতে শুরু করে। এই সময় দেহকে ভিতর থেকে ঠান্ডা রাখার জন্য কিছু ঘরোয়া আয়ুর্বেদিক প্রতিকার উপকারী হতে পারে।
হিট স্ট্রোক রুখতে ঘরোয়া প্রতিকার:১. সকালে খালি পেটে গুলকন্দ, আমলকির মোরব্বা, পেঠা খেতে হবে। ২. তরমুজ, খরমুজ বা ফুটি, কমলালেবু, মুসাম্বি, ডালিম এবং আমের মতো ফল খাওয়া উপকারী। ৩. কোকুম, লেবু ইত্যাদির শরবত, ডাবের জল, বাটারমিল্ক, পুদিনার শরবত, মধুর জল পান করতে হবে। ৪. খেজুর, ব্ল্যাক কারেন্ট, চিনি ভিজিয়ে রেখে সেই জল পান করলে শরীর ঠান্ডা হবে।
হিট স্ট্রোক রুখতে ঘরোয়া প্রতিকার:
১. সকালে খালি পেটে গুলকন্দ, আমলকির মোরব্বা, পেঠা খেতে হবে।
২. তরমুজ, খরমুজ বা ফুটি, কমলালেবু, মুসাম্বি, ডালিম এবং আমের মতো ফল খাওয়া উপকারী।
৩. কোকুম, লেবু ইত্যাদির শরবত, ডাবের জল, বাটারমিল্ক, পুদিনার শরবত, মধুর জল পান করতে হবে।
৪. খেজুর, ব্ল্যাক কারেন্ট, চিনি ভিজিয়ে রেখে সেই জল পান করলে শরীর ঠান্ডা হবে।
৫. বাইরে যাওয়ার আগে ১ গ্লাস জল পান করুন।৬. স্নান করার পরে কনিষ্ঠ আঙুল দিয়ে উভয় নাকের মধ্যে নারকেল তেল লাগাতে হবে। ৭. নাক থেকে রক্তপাত হলে ৩-৩ ফোঁটা দূর্বার রস নাকে দিতে হবে। ৮. চোখ জ্বালা করলে চোখের উপর ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করতে হবে। ৯. ত্বকের ট্যানিং প্রতিরোধ করতে সানস্ক্রিন লোশন লাগানো উচিত।
৫. বাইরে যাওয়ার আগে ১ গ্লাস জল পান করুন।
৬. স্নান করার পরে কনিষ্ঠ আঙুল দিয়ে উভয় নাকের মধ্যে নারকেল তেল লাগাতে হবে।
৭. নাক থেকে রক্তপাত হলে ৩-৩ ফোঁটা দূর্বার রস নাকে দিতে হবে।
৮. চোখ জ্বালা করলে চোখের উপর ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরার জেল ব্যবহার করতে হবে।
৯. ত্বকের ট্যানিং প্রতিরোধ করতে সানস্ক্রিন লোশন লাগানো উচিত।
১০.সাদা সুতির ওড়না বা কাপড়ের টুকরো দিয়ে মুখ, কান ও মাথা ঢেকে তবেই রোদে বার হওয়া উচিত।১১. ডায়েরিয়া হলে আধচামচ সীতোপালাদি গুঁড়ো খেতে হবে। ওআরএস জল, কারি পাতা ইত্যাদিও সেবন করা যেতে পারে। ১২. ঠান্ডা ধরনের খাবার খাওয়া উচিত। যেমন - পুরনো গম-পুরনো চাল, গরুর দুধের ঘি, ছাতু, ধনেপাতা ইত্যাদি খাবার তৈরিতে ব্যবহার করতে হবে।
১০.সাদা সুতির ওড়না বা কাপড়ের টুকরো দিয়ে মুখ, কান ও মাথা ঢেকে তবেই রোদে বার হওয়া উচিত।
১১. ডায়েরিয়া হলে আধচামচ সীতোপালাদি গুঁড়ো খেতে হবে। ওআরএস জল, কারি পাতা ইত্যাদিও সেবন করা যেতে পারে।
১২. ঠান্ডা ধরনের খাবার খাওয়া উচিত। যেমন – পুরনো গম-পুরনো চাল, গরুর দুধের ঘি, ছাতু, ধনেপাতা ইত্যাদি খাবার তৈরিতে ব্যবহার করতে হবে।
ডা. ময়ূর কাতোর বলেন, গ্রীষ্মকালে গরম প্রকৃতির খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এর মধ্যে অন্যতম হল - কাঁচালঙ্কা, বাসি খাবার, অতিরিক্ত চা-কফি, মশলাদার, ভাজাভুজি, সফট ড্রিঙ্ক ইত্যাদি। বর্তমানে গরমের তীব্রতা বেড়েছে। তাই হিট স্ট্রোক অথবা তাপমাত্রাজনিত সমস্যার প্রতিকার হিসেবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের দেওয়া সব টিপস মনে রাখা জরুরি।
ডা. ময়ূর কাতোর বলেন, গ্রীষ্মকালে গরম প্রকৃতির খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এর মধ্যে অন্যতম হল – কাঁচালঙ্কা, বাসি খাবার, অতিরিক্ত চা-কফি, মশলাদার, ভাজাভুজি, সফট ড্রিঙ্ক ইত্যাদি। বর্তমানে গরমের তীব্রতা বেড়েছে। তাই হিট স্ট্রোক অথবা তাপমাত্রাজনিত সমস্যার প্রতিকার হিসেবে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের দেওয়া সব টিপস মনে রাখা জরুরি।