Tag Archives: swiss bank

Bank: সব কালো টাকা নাকি গচ্ছিত আছে এখানেই, কী হয় সুইস ব্যাঙ্কে জানেন? আপনিও পারেন অ্যাকাউন্ট খুলতে

মধ্য ইউরোপে আল্পস পর্বতের কোল জুড়ে ছোট্ট দেশ সুইৎজারল্যান্ড। ভ্রমণপিপাসুদের বরাবরের আকর্ষণ এই দেশের বরফে ঢাকা মনোরম পরিবেশ। তবে শুধু পর্যটকদের নয়, সুইৎজারল্যান্ড আকর্ষণ করে ব্যবসায়ী, লগ্নিকারীদেরও।
মধ্য ইউরোপে আল্পস পর্বতের কোল জুড়ে ছোট্ট দেশ সুইৎজারল্যান্ড। ভ্রমণপিপাসুদের বরাবরের আকর্ষণ এই দেশের বরফে ঢাকা মনোরম পরিবেশ। তবে শুধু পর্যটকদের নয়, সুইৎজারল্যান্ড আকর্ষণ করে ব্যবসায়ী, লগ্নিকারীদেরও।
সুইস ব্যাঙ্ক সম্পর্কে মানুষের সাধারণ ধারণা হল, গোটা বিশ্বের ধনকুবের, দুর্নীতিপরায়ণ রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্তা এবং ব্যবসায়ীরা এই ব্যাঙ্কে টাকা রাখেন। এই ব্যাঙ্ককেই তাঁরা তাঁদের সম্পদ জমা রাখার নিরাপদ জায়গা বলে মনে করেন।
সুইস ব্যাঙ্ক সম্পর্কে মানুষের সাধারণ ধারণা হল, গোটা বিশ্বের ধনকুবের, দুর্নীতিপরায়ণ রাজনীতিবিদ, সরকারি কর্তা এবং ব্যবসায়ীরা এই ব্যাঙ্কে টাকা রাখেন। এই ব্যাঙ্ককেই তাঁরা তাঁদের সম্পদ জমা রাখার নিরাপদ জায়গা বলে মনে করেন।
এই কথা সত্যি যে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে সুইস ব্যাঙ্কে অর্থ জমা রাখেন বিশ্বের তাবড় ধনীরা। দুর্নীতিপরায়ণরাও তাঁদের বেহিসেবি অর্থ জমা রাখে এই ব্যাঙ্কে। মূলত নিজ নিজ দেশে যাতে উচ্চ হারে কর দিতে না হয়, সেই কর ফাঁকি দিতেই সুইস ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলে থাকেন এই ব্যক্তিরা।
এই কথা সত্যি যে দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে সুইস ব্যাঙ্কে অর্থ জমা রাখেন বিশ্বের তাবড় ধনীরা। দুর্নীতিপরায়ণরাও তাঁদের বেহিসেবি অর্থ জমা রাখে এই ব্যাঙ্কে। মূলত নিজ নিজ দেশে যাতে উচ্চ হারে কর দিতে না হয়, সেই কর ফাঁকি দিতেই সুইস ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলে থাকেন এই ব্যক্তিরা।
তবে, সুইস ব্যাঙ্ক মানেই সেটা ধনকুবের বা চোর-জোচ্চোরদের জায়গা, তা নয়। বিশ্বের সবথেকে নিরাপদ হিসেবে পরিচিত এই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন আপনিও।
তবে, সুইস ব্যাঙ্ক মানেই সেটা ধনকুবের বা চোর-জোচ্চোরদের জায়গা, তা নয়। বিশ্বের সবথেকে নিরাপদ হিসেবে পরিচিত এই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন আপনিও।
সুইৎজারল্যান্ডের যে কোনও ব্যাঙ্ক সুইস ব্যাঙ্ক নামে পরিচিত। এই ব্যাঙ্কই অর্থ সঞ্চয়ের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। বহু মানুষ সুইস ব্যাঙ্কে পরিশ্রমের অর্থ রেখে নিশ্চিন্ত বোধ করেন।
সুইৎজারল্যান্ডের যে কোনও ব্যাঙ্ক সুইস ব্যাঙ্ক নামে পরিচিত। এই ব্যাঙ্কই অর্থ সঞ্চয়ের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। বহু মানুষ সুইস ব্যাঙ্কে পরিশ্রমের অর্থ রেখে নিশ্চিন্ত বোধ করেন।
কিন্তু, চাইলেই তো আর যে কেউ এই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন না। এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট মানদণ্ড আছে। সেই মানদণ্ড পূরণ করতে পারলেই, এই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। আর সুইস ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খোলা খুবই সহজ বিষয়। আপনি চাইলে ঘরে বসেই সুইস ব্যাঙ্কে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।

কিন্তু, চাইলেই তো আর যে কেউ এই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন না। এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট মানদণ্ড আছে। সেই মানদণ্ড পূরণ করতে পারলেই, এই ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। আর সুইস ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খোলা খুবই সহজ বিষয়। আপনি চাইলে ঘরে বসেই সুইস ব্যাঙ্কে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
ইমেইলের মাধ্যমে এই অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। তবে, তার জন্য ন্যূনতম ব্যালেন্স রাখতে হয় প্রায় ১০,০০০ সুইস ফ্রাঙ্ক, অর্থাৎ, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৯ লক্ষ ৩৪ হাজার ৪০৯ টাকা। তবে শুধু টাক থাকলেই হবে না, সুইস ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে প্রয়োজন কিছু নথিরও।
ইমেইলের মাধ্যমে এই অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। তবে, তার জন্য ন্যূনতম ব্যালেন্স রাখতে হয় প্রায় ১০,০০০ সুইস ফ্রাঙ্ক, অর্থাৎ, ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৯ লক্ষ ৩৪ হাজার ৪০৯ টাকা। তবে শুধু টাক থাকলেই হবে না, সুইস ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট খুলতে প্রয়োজন কিছু নথিরও।
সুইস ব্যাঙ্কের জনপ্রিয়তা মূলত তার অর্থ সংরক্ষণ নীতির জন্য। গ্রাহকের পরিচয় গোপন রাখে সুইস ব্যাঙ্ক। ফলে কে এই ব্যাঙ্কে কত টাকা রাখছেন, বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই।
সুইস ব্যাঙ্কের জনপ্রিয়তা মূলত তার অর্থ সংরক্ষণ নীতির জন্য। গ্রাহকের পরিচয় গোপন রাখে সুইস ব্যাঙ্ক। ফলে কে এই ব্যাঙ্কে কত টাকা রাখছেন, বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই।
জনপ্রিয়তার এই চাবিকাঠিই সুইস ব্যাঙ্ককে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছে। গ্রাহকের পরিচয় প্রকাশের নিয়ম না থাকায় কালো টাকা রাখার জন্য এই ব্যাঙ্ককেই বেছে নেয় দুষ্কৃতী, অপরাধী ও অসাধু ব্যবসায়ীরা।
জনপ্রিয়তার এই চাবিকাঠিই সুইস ব্যাঙ্ককে দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছে। গ্রাহকের পরিচয় প্রকাশের নিয়ম না থাকায় কালো টাকা রাখার জন্য এই ব্যাঙ্ককেই বেছে নেয় দুষ্কৃতী, অপরাধী ও অসাধু ব্যবসায়ীরা।
সুইৎজারল্যান্ডে ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার ইতিহাস অনেক পুরনো। অষ্টাদশ শতক থেকেই এই দেশের ব্যাঙ্কগুলিতে টাকা সঞ্চয়কারীদের জন্য নিয়মাবলি নির্দিষ্ট করে আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল।
সুইৎজারল্যান্ডে ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার ইতিহাস অনেক পুরনো। অষ্টাদশ শতক থেকেই এই দেশের ব্যাঙ্কগুলিতে টাকা সঞ্চয়কারীদের জন্য নিয়মাবলি নির্দিষ্ট করে আইন প্রণয়ন করা হয়েছিল।
১৯৩৪ সালে আইন প্রণয়ন করে বলা হয়, সুইস ব্যাঙ্কে গ্রাহকদের পরিচয় বা সেই সংক্রান্ত অন্য যে কোনও তথ্য বিদেশি সরকারের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া আইনত অপরাধ। বিদেশি সরকার শুধু নয়, কারও কাছেই গ্রাহকের তথ্য প্রকাশ করা যাবে না।
১৯৩৪ সালে আইন প্রণয়ন করে বলা হয়, সুইস ব্যাঙ্কে গ্রাহকদের পরিচয় বা সেই সংক্রান্ত অন্য যে কোনও তথ্য বিদেশি সরকারের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া আইনত অপরাধ। বিদেশি সরকার শুধু নয়, কারও কাছেই গ্রাহকের তথ্য প্রকাশ করা যাবে না।
সুইস ব্যাঙ্কের এই গোপনীয়তার নীতিই তাকে বিশ্বের দরবারে জনপ্রিয়তা এনে দিয়েছে। গ্রাহকের তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয় নেই এখানে। ফলে কর ফাঁকি দেওয়ার সেরা ঠিকানা এই সুইস ব্যাঙ্ক।
সুইস ব্যাঙ্কের এই গোপনীয়তার নীতিই তাকে বিশ্বের দরবারে জনপ্রিয়তা এনে দিয়েছে। গ্রাহকের তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ার ভয় নেই এখানে। ফলে কর ফাঁকি দেওয়ার সেরা ঠিকানা এই সুইস ব্যাঙ্ক।