Tag Archives: tollywood news

Lajja Web Series Review: লজ্জা, তুমি কার? ওদের না আমার?

লজ্জাকে নারীর ভূষণ বানিয়ে অচিরে বহু আগেই হাত ধুয়ে ফেলেছে সমাজ। আর সেই ভূষণের চোখ ধাঁধানো ছটায় কালক্রমে হারিয়েছে তাদের চাওয়া-পাওয়া, অস্তিত্বের লড়াই, নিজেদের প্রাপ্যটুকু ছিনিয়ে নেওয়ার সংগ্রাম। পুরুষ তথা পিতৃতান্ত্রিক সমাজ-রাষ্ট্রের এঁকে দেওয়া লক্ষণরেখা পার করলেই আসে ভর্ৎসনা, কুৎসা। ক্ষেত্রবিশেষে চরিত্রহননও। মৌখিক নিগ্রহ থুড়ি ‘ভার্বাল অ্যাবিউজ’ যাদের নিত্যসঙ্গী, গালিগালাজ, ব্যঙ্গ যাদের হজমিগুলির মতোই গিলে ফেলতে হয়, তাদের জীবনের মন্তাজে লজ্জার ভাগ কতটা? হইচই-এর নতুন ওয়েব সিরিজ ‘লজ্জা’ সেই প্রশ্নই আরও একবার উস্কে দিল।

নির্যাতন শুধু শারীরিক নয়। নিছক শব্দাঘাতেও তিলে তিলে শেষ করে দেওয়া যেতে পারে মানুষকে। কথার নিষ্ঠুরতায় ভেঙে চুরমার করে দেওয়া যায় মনোবল। নিছক দু’এক বাক্যের মারপ্যাঁচে কী অনায়াসেই পিঠ ঠেকিয়ে দেওয়া যেতে পারে দেওয়ালে! দাঁত-নখ বার করে লড়াই চালিয়ে অবশেষে যখন ঘুরে দাঁড়ানো যায়, তখন সামনে শুধুই অন্ধকার, তলিয়ে যাওয়া। আমাদের চারপাশে এমন দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়া নারীর সংখ্যা নেহাতই কম নয়। সিরিজটি মুক্তি পাওয়ার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় অগুন্তি পোস্ট, কমেন্ট বলছে, এই নির্যাতিত, নিপীড়িতরাই আসলে সংখ্যাগরিষ্ঠ। সেই তিক্ত বাস্তবকেই সযত্নে সিরিজে তুলে ধরেছে হইচই। প্রশ্ন তুলছে, ভাবতে শেখাচ্ছে, ঠিক কোথায় গিয়ে ইতি টানা উচিত।

অদিতি রায়ের সাবলীল পরিচালনা, সম্রাজ্ঞী বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাহিনি, সংলাপ এবং চিত্রনাট্যের মুন্সিয়ানায় ‘লজ্জা’ যেন নারীজীবনেরই প্রতিফলন। এই কাহিনির কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে জয়া (প্রিয়াঙ্কা সরকার)। নরম স্বভাবের, নির্বিরোধী জয়ার নিত্যসঙ্গী স্বামী পার্থর (অনুজয় চট্টোপাধ্যায়) অপমান, অবহেলা, ব্যঙ্গ। বাবার দেখাদেখি মেয়ে শ্রুতিও মাকে তাচ্ছিল্যের নজরে দেখে। শাশুড়ি (খেয়ালী দস্তিদার) সকলের সামনে বৌমার প্রশংসায় পঞ্চমুখ হলেও কথা দিয়েই প্রতি মুহূর্তে ভেঙে খানখান করতে চায় তাকে।

বিত্তশালী পরিবারে কোনও কিছুরই অভাব নেই। আর্থিক বৈভবের জাঁকজমকে শুধু নিজেকে ভালবাসার তাগিদটুকু হারিয়েছে জয়া। তার অসহায়তা পর্দায় যথার্থ ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন প্রিয়াঙ্কা সরকার। জয়ার বিপন্নতা, লড়াই, আবেগের টানাপড়েন, সবটাই বেশ বিশ্বাসযোগ্য। সিরিজের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খুব গতে বাঁধা ঘটনাক্রমেও তাই তার সমব্যথী হয়ে ওঠা যায়। একেবারে ক্লিশে খারাপ মানুষের চরিত্রে পুরো নম্বর ছিনিয়ে নেন অনুজয়। বেশ কিছু দৃশ্যে তাঁকে দেখে প্রবল ঘৃণার উদ্রেক হয়। টক্সিক মাস্কুলিনিটির ধ্বজাধারী পার্থর চরিত্রে প্রিয়াঙ্কার সাবলীল অভিনয়কে টক্কর দিয়েছেন। শাশুড়ির ভূমিকায় স্বল্প পরিসরে নজর কেড়েছেন খেয়ালী।

জয়ার লড়াইয়ে তার সঙ্গী হয়ে ওঠে দুই মানুষ। সহকর্মী মৌ এবং তার উকিল-বন্ধু শৌর্য। গুরুত্বপূর্ণ দুই ভূমিকায় মনজয় করেন শাঁওলি চট্টোপাধ্যায় এবং ইন্দ্রাশিস রায়। সহমর্মী বৌদির চরিত্র যথার্থ ভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন স্নেহা চট্টোপাধ্যায়।

কঠিন পরিস্থিতিতে মনের অসুখ হলে সাহায্য চাওয়ায় লজ্জা নেই। বরং তা-ই তো কাম্য! সিরিজের জরুরি এই বার্তাও দেওয়া হয়েছে। তবে মনোবিদের ভূমিকায় উল্লেখযোগ্য কিছুই করার পরিসর পেলেন না কনীনিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর মতো পোড় খাওয়া অভিনেত্রীকে আরও বুদ্ধি করেই কাজে লাগানো যেত বলে মনে হয়। জয়া এবং তার মনোবিদের কথোপকথন আরও কিঞ্চিৎ পরিণত হতে পারত।

সিরিজের বিষয়বস্তু যখন মৌখিক নিগ্রহ, সেই ভারে স্বাভাবিক ভাবেই মেকিংয়ের মতো প্রযুক্তিগত বিষয়গুলি খানিক গৌণ হয়ে পড়ে। তবে ‘লজ্জা’ চিত্রনাট্যে সব চরিত্রই যেন বড় বেশি সাদা-কালো। ধূসরের কোনও স্থানই নেই সেখানে। চরিত্রগুলির মধ্যে আরও কিছু স্তর থাকলে বোধহয় তা জীবনের আরও কাছাকাছি হত। তবে বিবাহিত মেয়ের বাড়ি ফিরে আসা নিয়ে মায়ের প্রবল সংশয়, দিদির বিপন্নতায় বোনের চাপা উচ্ছ্বাস, টুকরো টুকরো এই জিনিসগুলি বাস্তব থেকে ধার করে বড় ক্যানভাসে ফেলে যেন ক্ষয়িষ্ণু সমাজব্যবস্থার ছবি তুলে ধরেছেন পরিচালক।

গেরস্তের তথাকথিত সংসারী মহিলার জন্য নিজেকে ভালবাসা, সম্মান করা যেন কষ্টকল্পিত এক বিলাসিতা। তাদের ভাগে বরাদ্দ সন্তানজন্ম এবং পালন, রান্নাঘর, আর সংসারের চার দেওয়াল। তাই সেই গণ্ডি পেরিয়ে শুধুমাত্র নিজের তাগিদে কিছু করার, নিদেনপক্ষে নিজের ইচ্ছা মতো পোশাক পরার ‘দুঃসাহস’ প্রদর্শনেও মেলে গালিগালাজ, কটাক্ষ। স্বাধীনচেতা নারীকে অকথ্য সব বিশেষণে ভূষিত করার প্রথাও নেহাত নতুন নয়।

এই সিরিজেও ফুটে ওঠে এমন সব ঘটনার বিমর্ষ কোলাজ। বন্ধুদের সঙ্গে রেস্তরাঁয় খেতে গিয়ে অপমানিত হয় জয়া। পরকীয়ার অভিযোগ এনে তাকে সকলের সামনেই কাঠগড়ায় তুলে দেয় স্বামী পার্থ। স্ত্রীর চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলতে একবারও দ্বিধা হয় না তার। সকলের সামনেই চলে যথেচ্ছ গালিগালাজ। আবার কর্মক্ষেত্রে জয়ার সহকর্মী ভার্বাল অ্যাবিউজ নিয়ে সরব হলেও মেলে না কোনও সাহায্য। আসলে শুধু ঘরেই নয়! সংসার-সংগ্রামের কাঁটা পেরিয়ে বাইরের পৃথিবীটাও নারীদের জন্য একই রকম নিষ্ঠুর। বন্ধুর। অনেক সময়ই দেখা যায়, কর্মক্ষেত্রে পুরুষ কর্মীটির তুলনায় মহিলা কর্মীটি বেশি বেতন পেলেই শুরু হয় রসালো চর্চা। তাতেও পরিতুষ্ট না হলে কদাকার সব তত্ত্বের উদ্ভাবন। বসের সঙ্গে বিশেষ খাতিরের সুবাদেই কি বাড়তি সুবিধা? সুন্দরী বলেই কি যা প্রাপ্য, তার থেকে কয়েক গুণ বেশি পেয়ে যাওয়া? এমনই সব প্রশ্নবাণ ধেয়ে আসে নারীর দিকে। তার যোগ্যতা, পরিশ্রম, অধ্যাবসায়, এ সবই তখন গৌণ। নারীর সাফল্য যেন অচিরেই মেপে নেওয়া যায় তার মুখশ্রী, শরীরের গড়ন আর বাহ্যিক সৌন্দর্য্যের নিক্তিতে। হেসে কথা বললে, সে ‘গায়ে পড়া’। আবার দূরত্ব বজায় রাখলেও সে ‘দাম্ভিক’। অন্যায়ের প্রতিবাদে সরব হলে নারী ‘মুখকাটা’, ‘ডিফিকাল্ট’। চুপ করে থাকলেই সে ‘আশকারা’ দেয়। বুক থেকে সামান্য আঁচল সরে গেলেই নাকি পুরুষকে উস্কে দেওয়ার চেষ্টা। আবার রেখেঢেকে পোশাক পরলেই নারী ‘ব্যাকডেটেড’।

স্বামীকে চমকে দিতে জয়া যখন খানিক খোলামেলা রাতপোশাক পরে আসে, তার ভাগে জোটে গালিগালাজ। কোনও বিষয়ে স্বামীর সঙ্গে সহমত না হলেই প্রকাশ্যে অপমান। এনজিও-তে স্ত্রীর স্কিল ডেভেলপমেন্টের চাকরি মোটা মাইনে পাওয়া স্বামীর কাছে শুধুই হাসির খোরাক! ক্রমাগত অপমান সইতে থাকা জয়ার মানসিক বিপর্যয়কে অচিরেই পাগলামি হিসাবে দাগিয়ে দেওয়া হয়। অধিকার রক্ষার লড়াইয়ে আদালতে যেতে চাইলে, ‘লোকে কী বলবে’-র ভয় ঘিরে ধরে তাকে। প্রতি পদেই যেন অদৃশ্য কোনও প্রতিরোধ গড়ে উঠছে জয়ার বিরুদ্ধে। কাছের মানুষরাই তার যাপন, বিশ্বাসকে প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে বারবার।

আরও পড়ুন: শ্রেয়া, অরিজিৎ, নেহা নস্যি! একটি গানের জন্য সবচেয়ে বেশি আয় কার, জানেন কি

আরও পড়ুন: শ্রেয়ার প্রতিদ্বন্দ্বী! একটি গানের জন্য কত টাকা নেন সুনিধি, অঙ্কটা অবাক করার মতো

‘মেয়েমানুষ’ যা-ই করেছে, আতসকাচের তলায় তা নিয়েই চলেছে বিস্তর কাটাছেঁড়া । পিতৃতন্ত্রের ধার্য করা নিয়মের বাইরে যেতে চাইলেই তাকে টেনে নামিয়ে দেওয়ার কী প্রবল চেষ্টা! প্রাণে যদি না-ই মারা যায়, কথা দিয়েই বারবার নগ্ন করা হয়েছে নারীকে। তাকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে খাদের কিনারায়। কখনও আবার নিছক ইয়ার্কির আড়ালেই তার আত্মবিশ্বাস ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। ঠিক যে ভাবে জয়ার ছবি আঁকার প্রতিভাকে সকলের সামনে ‘কিছুই না’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে তার স্বামী। চুপচাপ অপমান গিলে নিলেই নারী লক্ষ্মীমন্ত। কিন্তু নিজেকে আগলাতে দাঁত-নখ বার করলেই, সে দোষী, চরিত্রহীন। মৌখিক নিগ্রহের বিরুদ্ধে গলা তুললেই চট করে গায়ে জুড়ে দেওয়া হয় ‘ওভার সেনসিটিভ’ তকমা। তথাকথিত সচেতন সমাজে পান থেকে চুন খসলেই প্রতিবাদ হয়, মিছিল বেরয়, গান বাঁধা হয় প্রতিরোধের। কিন্তু নারী মনের কথা বলতে চাইলে? চোখে ঠুলি, কানে তুলো! তা হলে লজ্জাটা আসলে কার? চোখ-কান বুজে বিষাক্ত পৌরুষের উদযাপনে মেতে থাকা মানুষগুলোর না কি ‘মেয়েমানুষ’-এর? ভাবার সময় এল কি? সেই প্রশ্নই যেন নতুন করে তুলে দিল ‘লজ্জা’।

Tollywood News : এবার বাংলা সিনেমায় মরাঠি অভিনেতা! শাহরুখের সহ-অভিনেতা, কাজ করেছেন ক্রিস হেমসওয়ার্থের সঙ্গেও

শাহরুখ খানের সহ-অভিনেতা উমাকান্ত পালিত এবার বাংলা ছবিতে, তিনি কাজ করেছেন ক্রিস হেমসওয়ার্থের সঙ্গেও। 'জাওয়ান', 'গাঙ্গুবাই কাথিয়াবাড়ি', 'মলং'-সহ বেশ কিছু বলিউড ছবির পাশাপাশি কাজ করেছেন 'এক্সট্রাকশন'-এও। আর এবার তাঁকে তথাগত মুখোপাধ্যায় ও প্রিয়াঙ্কা সরকারের সঙ্গে 'ভামীনি' ছবিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে।
শাহরুখ খানের সহ-অভিনেতা উমাকান্ত পালিত এবার বাংলা ছবিতে, তিনি কাজ করেছেন ক্রিস হেমসওয়ার্থের সঙ্গেও। ‘জাওয়ান’, ‘গাঙ্গুবাই কাথিয়াবাড়ি’, ‘মলং’-সহ বেশ কিছু বলিউড ছবির পাশাপাশি কাজ করেছেন ‘এক্সট্রাকশন’-এও। আর এবার তাঁকে তথাগত মুখোপাধ্যায় ও প্রিয়াঙ্কা সরকারের সঙ্গে ‘ভামীনি’ ছবিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় দেখা যাবে।
এই ছবিতে তিনি স্পেশ্যাল পুলিশ অফিসার ইন্দ্রের চরিত্রে ধরা দেবেন। তবে শুধু উমাকান্ত নন, এই সিনেমায় রয়েছে আরও চমক। প্রিয়াঙ্কা-তথাগত জুটিকে প্রথমবার দেখা যাবে কোনও ছবিতে দেখা যাবে। প্রিয়াঙ্কাকে দেখা যাবে সুহিতা চরিত্রে। নায়িকা বিপরীতে রয়েছেন তথাগত, তাঁকে দেখা যাবে সুহিতার সহকর্মী কমলের ভূমিকায়।
এই ছবিতে তিনি স্পেশ্যাল পুলিশ অফিসার ইন্দ্রের চরিত্রে ধরা দেবেন। তবে শুধু উমাকান্ত নন, এই সিনেমায় রয়েছে আরও চমক। প্রিয়াঙ্কা-তথাগত জুটিকে প্রথমবার দেখা যাবে কোনও ছবিতে দেখা যাবে। প্রিয়াঙ্কাকে দেখা যাবে সুহিতা চরিত্রে। নায়িকা বিপরীতে রয়েছেন তথাগত, তাঁকে দেখা যাবে সুহিতার সহকর্মী কমলের ভূমিকায়।
সুহিতা একটি কলেজের অধ্যাপিকা। তার বাড়িতে আশ্রিতা তিন মেয়ে বাহা, মুন্নি আর মেঘা সকলে মিলে একটি নাচের দল চালায়। আর সেই দলের আড়ালে বিভিন্ন অসামাজিক কাজের বিরুদ্ধে তারা লড়াই করে।
সুহিতা একটি কলেজের অধ্যাপিকা। তার বাড়িতে আশ্রিতা তিন মেয়ে বাহা, মুন্নি আর মেঘা সকলে মিলে একটি নাচের দল চালায়। আর সেই দলের আড়ালে বিভিন্ন অসামাজিক কাজের বিরুদ্ধে তারা লড়াই করে।
হঠাৎ শহরে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে এক ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয় একটি ভাইরাসের এর উপর। যার প্রভাবে অনেক বাচ্চা মেয়ে ও মহিলা ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। সুহিতা ও তার দল এর বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে। তাকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দের সুহিতার বন্ধু ও কলিগ কমল এবং স্পেশ্যাল পুলিশ অফিসার ইন্দ্র। সুহিতারা কি পারবে এই চক্রের মাথা কে খুঁজে বের করতে?
হঠাৎ শহরে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে এক ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু হয় একটি ভাইরাসের এর উপর। যার প্রভাবে অনেক বাচ্চা মেয়ে ও মহিলা ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। সুহিতা ও তার দল এর বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করে। তাকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দের সুহিতার বন্ধু ও কলিগ কমল এবং স্পেশ্যাল পুলিশ অফিসার ইন্দ্র। সুহিতারা কি পারবে এই চক্রের মাথা কে খুঁজে বের করতে?
 কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হবে ছবির শ্যুটিং। ছবির পুরো শ্যুটিংই হবে বালুরঘাটে।
কিছুদিনের মধ্যেই শুরু হবে ছবির শ্যুটিং। ছবির পুরো শ্যুটিংই হবে বালুরঘাটে।

Soham-Solanki: তাসের ঘরে মতো হুড়মুড়িয়ে ভেঙেছে প্রেম! শোলাঙ্কিকে শেষে এ কী তকমা দিলেন সোহম

সোহম মজুমদার এবং শোলাঙ্কি রায়। এক সময় তাঁদের প্রেমের গুঞ্জনে উত্তাল ছিল টলিউড। দু'জনের সম্পর্ক নিয়ে কানাঘুষো নেহাত কম ছিল না। তবে তা নিয়ে কখনওই কোনও মন্তব্য করেননি নায়ক-নায়িকা।
সোহম মজুমদার এবং শোলাঙ্কি রায়। এক সময় তাঁদের প্রেমের গুঞ্জনে উত্তাল ছিল টলিউড। দু’জনের সম্পর্ক নিয়ে কানাঘুষো নেহাত কম ছিল না। তবে তা নিয়ে কখনওই কোনও মন্তব্য করেননি নায়ক-নায়িকা।
প্রেম করেছিলেন চুপিচুপি। সেই প্রেম নাকি ভেঙেওছে নিঃশব্দেই। বেশ কয়েক মাস ধরে তাঁদের সম্পর্কে চিড়ের কথা শোনা যাচ্ছিল। তা নিয়ে যদিও মুখে কুলুপ দু'জনেরই।
প্রেম করেছিলেন চুপিচুপি। সেই প্রেম নাকি ভেঙেওছে নিঃশব্দেই। বেশ কয়েক মাস ধরে তাঁদের সম্পর্কে চিড়ের কথা শোনা যাচ্ছিল। তা নিয়ে যদিও মুখে কুলুপ দু’জনেরই।
সোহমের জন্মদিনে যদিও চুপ থাকলেন না শোলাঙ্কি। অটোতে বসে নায়কের সঙ্গে একটি নিজস্বী দিয়েছেন তিনি।
সোহমের জন্মদিনে যদিও চুপ থাকলেন না শোলাঙ্কি। অটোতে বসে নায়কের সঙ্গে একটি নিজস্বী দিয়েছেন তিনি।
সোহমের উদ্দেশ্যে তিনি লেখেন, 'এরকমই দুষ্টু, বোকা  এবং সুন্দর মনে থেকো। তোমার ভিতরের বাচ্চাটাকে বড় হতে দিও না। জন্মদিনে তোমার ভিতরের যে পিশেমশাইটি রয়েছে, তার কথা আর না-ই বা বললাম!'
সোহমের উদ্দেশ্যে তিনি লেখেন, ‘এরকমই দুষ্টু, বোকা এবং সুন্দর মনে থেকো। তোমার ভিতরের বাচ্চাটাকে বড় হতে দিও না। জন্মদিনে তোমার ভিতরের যে পিশেমশাইটি রয়েছে, তার কথা আর না-ই বা বললাম!’
শোলাঙ্কির খুনসুটির উত্তর দিয়েছেন সোহমও। তিনি লেখেন, 'আমার ভিতরের পিশেমশাইটার মাসিমা হলে তুমি। লাভ ইউ বাডি'।
শোলাঙ্কির খুনসুটির উত্তর দিয়েছেন সোহমও। তিনি লেখেন, ‘আমার ভিতরের পিশেমশাইটার মাসিমা হলে তুমি। লাভ ইউ বাডি’।

Subhashree Ganguly: ‘এত খারাপ! ইংলিশ জানে না’! ইংরেজি বলে মহাবিপাকে! কী বলে হাসির খোরাক শুভশ্রী

শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। টলিউডের সফল অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর অভিনয় দক্ষতা আগাগোড়াই দর্শককে মুগ্ধ করেছে। আরও একবার চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি। তবে নেতিবাচক কারণে।
শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়। টলিউডের সফল অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম। তাঁর অভিনয় দক্ষতা আগাগোড়াই দর্শককে মুগ্ধ করেছে। আরও একবার চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি। তবে নেতিবাচক কারণে।
সম্প্রতি ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডে হাজির হয়েছিলেন শুভশ্রী। সঙ্গে ছিলেন স্বামী রাজ চক্রবর্তী। অনুষ্ঠান নিয়ে তাঁর আবেগের কথা জানতে চান সঞ্চালক। সেই উত্তর দিতে গিয়েই ট্রোলের শিকার তিনি।
সম্প্রতি ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডে হাজির হয়েছিলেন শুভশ্রী। সঙ্গে ছিলেন স্বামী রাজ চক্রবর্তী। অনুষ্ঠান নিয়ে তাঁর আবেগের কথা জানতে চান সঞ্চালক। সেই উত্তর দিতে গিয়েই ট্রোলের শিকার তিনি।
শুভশ্রী ইংরেজিতে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন। সেই ভিডিও ঘোরাফেরা করছে নেটমাধ্যমে। তাঁর সেই উত্তর দেওয়ার ধরনেই ধেয়ে আসে কটাক্ষ। ইংরেজিতে অভিনেত্রীর দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নেটিজেনদের একাংশ। একজন লেখেন, 'শুভশ্রী কি বাংলা বলতে লজ্জা পান? ওঁর বর তো বাংলায় বললেন। উনি কি ভাবেন ইংরেজি না বললে স্মার্ট লাগে না?'
শুভশ্রী ইংরেজিতে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন। সেই ভিডিও ঘোরাফেরা করছে নেটমাধ্যমে। তাঁর সেই উত্তর দেওয়ার ধরনেই ধেয়ে আসে কটাক্ষ। ইংরেজিতে অভিনেত্রীর দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নেটিজেনদের একাংশ। একজন লেখেন, ‘শুভশ্রী কি বাংলা বলতে লজ্জা পান? ওঁর বর তো বাংলায় বললেন। উনি কি ভাবেন ইংরেজি না বললে স্মার্ট লাগে না?’
আবার অন্য একজনের টিপ্পনি, 'ওঁর স্পোকেন ইংলিশ শেখা উচিত। বাংলায় মাতৃভাষায় কথা বলার চেষ্টা করুন।' আরেকজনের কটাক্ষ, 'কিছুই বলতে জানে না। পুরো কনফিউজড। বোঝাই যাচ্ছে, মুখস্থ করে বলছেন। বাংলা বললেই ভাল হত।'
আবার অন্য একজনের টিপ্পনি, ‘ওঁর স্পোকেন ইংলিশ শেখা উচিত। বাংলায় মাতৃভাষায় কথা বলার চেষ্টা করুন।’ আরেকজনের কটাক্ষ, ‘কিছুই বলতে জানে না। পুরো কনফিউজড। বোঝাই যাচ্ছে, মুখস্থ করে বলছেন। বাংলা বললেই ভাল হত।’
জনৈক নেটিজেনের প্রশ্ন, 'এত খারাপ! ইংরেজি বলার প্রয়োজন কী ছিল'। দিন কয়েক আগেই ইংরেজি বলা নিয়ে কটাক্ষের শিকার হয়েছিলেন শুভশ্রী।
জনৈক নেটিজেনের প্রশ্ন, ‘এত খারাপ! ইংরেজি বলার প্রয়োজন কী ছিল’। দিন কয়েক আগেই ইংরেজি বলা নিয়ে কটাক্ষের শিকার হয়েছিলেন শুভশ্রী।
এক ভিডিওয় ছেলের সঙ্গে শুভশ্রীর ইংরেজিতে কথোপকথন নেটিজেনদের একাংশের মনে ধরেনি। আর তা নিয়েই একাধিক মন্তব্য উড়ে এসেছে শুভশ্রীর দিকে।
এক ভিডিওয় ছেলের সঙ্গে শুভশ্রীর ইংরেজিতে কথোপকথন নেটিজেনদের একাংশের মনে ধরেনি। আর তা নিয়েই একাধিক মন্তব্য উড়ে এসেছে শুভশ্রীর দিকে।
সেই ভিডিওয় একজন লিখেছিলেন, 'এই যে তুমি বেশি ইংরেজি বলতে পার না, সেটা ঢাকার জন্য এত ইংরেজি বলো কেন? যার যার মাতৃভাষাটাই বেশি সুন্দর। তাই না?'
সেই ভিডিওয় একজন লিখেছিলেন, ‘এই যে তুমি বেশি ইংরেজি বলতে পার না, সেটা ঢাকার জন্য এত ইংরেজি বলো কেন? যার যার মাতৃভাষাটাই বেশি সুন্দর। তাই না?’
তবে এই ধরনের নেতিবাচকতাকে জীবনে জায়গা দেন না শুভশ্রী। তিনি বাঁচেন নিজের শর্তে।
তবে এই ধরনের নেতিবাচকতাকে জীবনে জায়গা দেন না শুভশ্রী। তিনি বাঁচেন নিজের শর্তে।

রুপোলি পর্দায় মফস্সলের মেয়ে! বাবার স্বপ্নপূরণ করলেন কঙ্কনা

স্টেজ থিয়েটার পেরিয়ে তিনি এখন রুপোলি পর্দার অভিনেত্রী। মফস্সলের সাধারণ মধ্যবিত্ত ঘর থেকে বিনোদন জগতের তারকা হয়ে তিনি এখন  অন্যদের অনুপ্রেরণা। বহুল প্রচলিত একটি চ্যানেলের ধারাবাহিকের মুখ্য চরিত্রের অভিনেত্রী হুগলির কোন্নগরের কঙ্কনা হালদার।

Lili Chakraborty: ‘নিম ফুলের মধু’তে বেশ কিছুদিন দেখা নেই ‘ঠাম্মি’র! অসুস্থ লিলি চক্রবর্তী?

গোটা দত্ত পরিবারকে আগলে রেখেছেন তিনি। একান্নবর্তী পরিবারকে গেঁথে রেখেছেন এক সুতোয়। পর্ণা তাঁর চোখের মণি। তিনি মুশকিল আসানও বটে। তবে দর্শকদের প্রিয় 'ঠাম্মি' বেশ কিছুদিন ধরেই অনুপস্থিত 'নিম ফুলের মধু'তে। কী হয়েছে লিলি চক্রবর্তীর?
গোটা দত্ত পরিবারকে আগলে রেখেছেন তিনি। একান্নবর্তী পরিবারকে গেঁথে রেখেছেন এক সুতোয়। পর্ণা তাঁর চোখের মণি। তিনি মুশকিল আসানও বটে। তবে দর্শকদের প্রিয় ‘ঠাম্মি’ বেশ কিছুদিন ধরেই অনুপস্থিত ‘নিম ফুলের মধু’তে। কী হয়েছে লিলি চক্রবর্তীর?
গত ১২দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন অভিনেত্রী। বহু বছর ধরেই সিওপিডিতে ভুগছেন। সঙ্গে রয়েছে হাঁপানি ও ব্লাড সুগার। তবে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে গিয়েছেন তিনি।
গত ১২দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন অভিনেত্রী। বহু বছর ধরেই সিওপিডিতে ভুগছেন। সঙ্গে রয়েছে হাঁপানি ও ব্লাড সুগার। তবে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে গিয়েছেন তিনি।
স্বর্ণযুগের সেরা অভিনেত্রীদের একজন তিনি। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে উত্তমকুমার, সৌমিত্র সকলের সঙ্গেই অভিনয় করেছেন এককালে। সাদা-কালো থেকে রঙিন তাঁর দাপট সর্বত্র।
স্বর্ণযুগের সেরা অভিনেত্রীদের একজন তিনি। ভানু বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে উত্তমকুমার, সৌমিত্র সকলের সঙ্গেই অভিনয় করেছেন এককালে। সাদা-কালো থেকে রঙিন তাঁর দাপট সর্বত্র।
বাড়িতেই কড়া নজরদারিতে রয়েছেন তিনি। সুস্থ হলেই আবার কাজে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন। তবু ভক্তদের উদ্বেগ কী আর কমে!
বাড়িতেই কড়া নজরদারিতে রয়েছেন তিনি। সুস্থ হলেই আবার কাজে ফিরবেন বলে জানিয়েছেন। তবু ভক্তদের উদ্বেগ কী আর কমে!
সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে মা হতে চলেছে পর্ণা। তাকে নিয়েই মেতে রয়েছে দত্ত পরিবার। এই পরিস্থিতিতে ঠাম্মিকে বেশ মিস করছে সবাই।
সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে মা হতে চলেছে পর্ণা। তাকে নিয়েই মেতে রয়েছে দত্ত পরিবার। এই পরিস্থিতিতে ঠাম্মিকে বেশ মিস করছে সবাই।

Rachana Banerjee: রাজনীতির ময়দানে রচনা! দিদি নম্বর ওয়ান-এ কি আর দেখা যাবে তাঁকে, জল্পনার অবসান

সফল অভিনেত্রী, সঞ্চালিকা, ব্যবসায়ী। যাতেই হাত দিয়েছেন, সোনা ফলিয়েছেন। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাফল্যের খতিয়ান বেশ দীর্ঘ। তাতেই এ বার নয়া সংযোজন। সব দিক সামলেই রাজনীতির ময়দানে পা রাখলেন 'দিদি নম্বর ওয়ান'।
সফল অভিনেত্রী, সঞ্চালিকা, ব্যবসায়ী। যাতেই হাত দিয়েছেন, সোনা ফলিয়েছেন। রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাফল্যের খতিয়ান বেশ দীর্ঘ। তাতেই এ বার নয়া সংযোজন। সব দিক সামলেই রাজনীতির ময়দানে পা রাখলেন ‘দিদি নম্বর ওয়ান’।
হুগলি থেকে তৃণমূলের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে দাঁড়াচ্ছেন রচনা। ফলে তাঁর কাঁধে গুরুদায়িত্ব।  দিনরাত প্রচার, মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়া, তাঁদের কথা শোনা, সব মিলিয়ে দম ফেলারও ফুরসৎ নেই!
হুগলি থেকে তৃণমূলের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে দাঁড়াচ্ছেন রচনা। ফলে তাঁর কাঁধে গুরুদায়িত্ব। দিনরাত প্রচার, মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়া, তাঁদের কথা শোনা, সব মিলিয়ে দম ফেলারও ফুরসৎ নেই!
দীর্ঘ সময় ধরে জি বাংলার রিয়্যালিটি শো 'দিদি নম্বর ওয়ান'-এর সঞ্চালিকা হিসাবে দেখা গিয়েছে রচনাকে। তাঁর হাত ধরেই সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছেছে শো। কিন্তু রাজনৈতিক দায়িত্ব সামলে কি 'দিদি নম্বর ওয়ান'-এ সঞ্চালনার কাজও অব্যাহত রাখতে পারবেন অভিনেত্রী?
দীর্ঘ সময় ধরে জি বাংলার রিয়্যালিটি শো ‘দিদি নম্বর ওয়ান’-এর সঞ্চালিকা হিসাবে দেখা গিয়েছে রচনাকে। তাঁর হাত ধরেই সাফল্যের চূড়ায় পৌঁছেছে শো। কিন্তু রাজনৈতিক দায়িত্ব সামলে কি ‘দিদি নম্বর ওয়ান’-এ সঞ্চালনার কাজও অব্যাহত রাখতে পারবেন অভিনেত্রী?
নিউজ18 বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রচনা জানান, 'দিদি নম্বর ওয়ান'-এর কাজ চালিয়ে যেতে চান তিনি। তবে তা নির্ভর করবে বেশ কয়েকটি বিষয়ের উপর।
নিউজ18 বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রচনা জানান, ‘দিদি নম্বর ওয়ান’-এর কাজ চালিয়ে যেতে চান তিনি। তবে তা নির্ভর করবে বেশ কয়েকটি বিষয়ের উপর।
রচনার কথায়, "ইচ্ছে আছে কাজটি চালিয়ে যাওয়ার। যদি আমার শরীর দেয়, সময় পারমিট করে নিশ্চয়ই চেষ্টা করব। ওখানে কাজ করব। আর এখানে আনন্দ দেব মানুষকে। দুটোই তো দরকার। এটা ভালবাসার জায়গা। তারই সঙ্গে মানুষকে আনন্দ দেওয়ার জায়গা।"
রচনার কথায়, “ইচ্ছে আছে কাজটি চালিয়ে যাওয়ার। যদি আমার শরীর দেয়, সময় পারমিট করে নিশ্চয়ই চেষ্টা করব। ওখানে কাজ করব। আর এখানে আনন্দ দেব মানুষকে। দুটোই তো দরকার। এটা ভালবাসার জায়গা। তারই সঙ্গে মানুষকে আনন্দ দেওয়ার জায়গা।”
তিনি জানান, রাজনৈতিক দায়িত্ব সামলেই চেষ্টা করবেন শ্যুটিং চালিয়ে যাওয়ার। রচনার বিশ্বাস, তাঁর এই প্রচেষ্টায় তিনি সঙ্গে পাবেন হুগলির মানুষকে।
তিনি জানান, রাজনৈতিক দায়িত্ব সামলেই চেষ্টা করবেন শ্যুটিং চালিয়ে যাওয়ার। রচনার বিশ্বাস, তাঁর এই প্রচেষ্টায় তিনি সঙ্গে পাবেন হুগলির মানুষকে।

Sandipta Sen Honeymoon: সৌম্যর সঙ্গে হানিমুনে সন্দীপ্তা! এলাহি অবসর যাপন, বিশেষ মুহূর্তের ছবি প্রকাশ্যে

বিয়ে হয়েছে ডিসেম্বরে। কিন্তু ব্যস্ত রুটিনের কারণে মধুচন্দ্রিমায় যেতে হল প্রায় চার মাস পর। শহর থেকে দূরে আপাতত স্বামী সৌম্য মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে ছুটি কাটাচ্ছেন অভিনেত্রী সন্দীপ্তা সেন।
বিয়ে হয়েছে ডিসেম্বরে। কিন্তু ব্যস্ত রুটিনের কারণে মধুচন্দ্রিমায় যেতে হল প্রায় চার মাস পর। শহর থেকে দূরে আপাতত স্বামী সৌম্য মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে ছুটি কাটাচ্ছেন অভিনেত্রী সন্দীপ্তা সেন।
ব্যস্ত রুটিন থেকে কিছুটা সময় বার করে ইউরোপে উড়ে গিয়েছেন সৌম্য এবং সন্দীপ্তা। চেনা-পরিচিত দিনযাপন নয়। বরং নিজেদের ইচ্ছামতো সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা।
ব্যস্ত রুটিন থেকে কিছুটা সময় বার করে ইউরোপে উড়ে গিয়েছেন সৌম্য এবং সন্দীপ্তা। চেনা-পরিচিত দিনযাপন নয়। বরং নিজেদের ইচ্ছামতো সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা।
সন্দীপ্তা আগাগোড়াই ঘুরতে ভালবাসেন। সৌম্যও তাঁর সঙ্গী। বিয়ের পর কাজ সামলে আপাতত বিদেশে অবসর যাপন তাঁদের।
সন্দীপ্তা আগাগোড়াই ঘুরতে ভালবাসেন। সৌম্যও তাঁর সঙ্গী। বিয়ের পর কাজ সামলে আপাতত বিদেশে অবসর যাপন তাঁদের।
কখনও আইফেল টাওয়ারের সামনে বসে পেটপুজো, কখনও আবার ইটালির মনোরম দৃশ্য দেখতে ব্যস্ত নবদম্পতি। প্রত্যেক মুহূর্তকেই নিজেদের মতো উপভোগ করছেন তাঁরা।
কখনও আইফেল টাওয়ারের সামনে বসে পেটপুজো, কখনও আবার ইটালির মনোরম দৃশ্য দেখতে ব্যস্ত নবদম্পতি। প্রত্যেক মুহূর্তকেই নিজেদের মতো উপভোগ করছেন তাঁরা।
গত ডিসেম্বরে বিয়ে করেন সৌম্য এবং সন্দীপ্তা। শুরু হয় নতুন সংসার। টলিউডের নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানাতে তাঁদের বিয়ের আসরে হাজির হয়েছিল গোটা টলিউড।গত ডিসেম্বরে বিয়ে করেন সৌম্য এবং সন্দীপ্তা। শুরু হয় নতুন সংসার। টলিউডের নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানাতে তাঁদের বিয়ের আসরে হাজির হয়েছিল গোটা টলিউড।
গত ডিসেম্বরে বিয়ে করেন সৌম্য এবং সন্দীপ্তা। শুরু হয় নতুন সংসার। টলিউডের নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানাতে তাঁদের বিয়ের আসরে হাজির হয়েছিল গোটা টলিউড।

Kanchan Mullick-Sreemoyee Chattoraj Reception: তিন বিয়ে নিয়ে তিনিও ট্রোলড! কাঞ্চনের ৩য় বিয়ের আসরে শ্রাবন্তী, জড়িয়ে ধরলেন কাকে

পেশাগত ভাবে তাঁরা দু'জনেই সফল। তাঁদের ব্যক্তিজীবনের গতিপথও আবার কিছুটা এক। কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রাবন্তী চট্ট্যোপাধ্যায়। প্রেমের আনাগোনা যেন লেগেই আছে তাঁদের জীবনে। সংসার ভেঙেছে। আবার জোড়াও লেগেছে। দু'জনেরই বিয়ের সংখ্যা তিন। শ্রাবন্তীর শেষ বিয়েটি যদিও ভেঙে যায়। আর সদ্য তৃতীয় বিয়েটি করলেন কাঞ্চন। সহ-অভিনেতার বিশেষ দিনে তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে পৌঁছলেন অভিনেত্রী। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
পেশাগত ভাবে তাঁরা দু’জনেই সফল। তাঁদের ব্যক্তিজীবনের গতিপথও আবার কিছুটা এক। কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রাবন্তী চট্ট্যোপাধ্যায়। প্রেমের আনাগোনা যেন লেগেই আছে তাঁদের জীবনে। সংসার ভেঙেছে। আবার জোড়াও লেগেছে। দু’জনেরই বিয়ের সংখ্যা তিন। শ্রাবন্তীর শেষ বিয়েটি যদিও ভেঙে যায়। আর সদ্য তৃতীয় বিয়েটি করলেন কাঞ্চন। সহ-অভিনেতার বিশেষ দিনে তাঁকে শুভেচ্ছা জানাতে পৌঁছলেন অভিনেত্রী। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
বুধবার শহরে কাঞ্চনের রিসেপশনের আসর। সেখানে অতিথি হয়ে হাজির শ্রাবন্তী। গাঢ় নীল শাড়ি, গলায় পোশাকের সঙ্গে রং মেলানো হার, খোলা চুল, হালকা মেকআপ। শ্রাবন্তীর থেকে চোখে ফেরানো দায়। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
বুধবার শহরে কাঞ্চনের রিসেপশনের আসর। সেখানে অতিথি হয়ে হাজির শ্রাবন্তী। গাঢ় নীল শাড়ি, গলায় পোশাকের সঙ্গে রং মেলানো হার, খোলা চুল, হালকা মেকআপ। শ্রাবন্তীর থেকে চোখে ফেরানো দায়। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানালেন অভিনেত্রী। শ্রীময়ীকে আলিঙ্গন করে জানালেন ভালবাসা। সহকর্মীকে বিশেষ দিনে পেয়ে উচ্ছ্বসিত নববধূ। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
নবদম্পতিকে শুভেচ্ছা জানালেন অভিনেত্রী। শ্রীময়ীকে আলিঙ্গন করে জানালেন ভালবাসা। সহকর্মীকে বিশেষ দিনে পেয়ে উচ্ছ্বসিত নববধূ। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
কাঞ্চনের মতো বিয়ে নিয়ে কম কটাক্ষ শ্রাবন্তীর দিকেও কম কটাক্ষ ধেয়ে আসেনি। নেটমাধ্যমে দু'জনকে নিয়ে চলেছে তুলনা। তৈরি হয়েছে কদর্য সব মিম। কিন্তু সে সবকে তোয়াক্কা না করেই নবদম্পতির রিসেপশনে আনন্দে মেতে উঠলেন শ্রাবন্তী। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
কাঞ্চনের মতো বিয়ে নিয়ে কম কটাক্ষ শ্রাবন্তীর দিকেও কম কটাক্ষ ধেয়ে আসেনি। নেটমাধ্যমে দু’জনকে নিয়ে চলেছে তুলনা। তৈরি হয়েছে কদর্য সব মিম। কিন্তু সে সবকে তোয়াক্কা না করেই নবদম্পতির রিসেপশনে আনন্দে মেতে উঠলেন শ্রাবন্তী। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
রিসেপসনে ধূসর রঙের উপর সূক্ষ্ণ সুতোর কাজ করা লেহঙ্গায় সেজে উঠেছেন নতুন কনে শ্রীময়ী। তার সঙ্গেই মানানসই ভারী গয়না। নীল রঙের বন্ধগলা শেরওয়ানির সঙ্গে সাদা রঙের ট্রাউজারে সেজে উঠেছেন কাঞ্চন। তার সঙ্গেই কাঁধে নজরকাড়া শাল। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
রিসেপসনে ধূসর রঙের উপর সূক্ষ্ণ সুতোর কাজ করা লেহঙ্গায় সেজে উঠেছেন নতুন কনে শ্রীময়ী। তার সঙ্গেই মানানসই ভারী গয়না। নীল রঙের বন্ধগলা শেরওয়ানির সঙ্গে সাদা রঙের ট্রাউজারে সেজে উঠেছেন কাঞ্চন। তার সঙ্গেই কাঁধে নজরকাড়া শাল। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)

Kanchan Mullick-Sreemoyee Chattoraj Reception: জমে উঠল কাঞ্চনের ৩য় বিয়ের রিসেপশন! কেমন সাজলেন বর-কনে, শ্রীময়ীর সাজে বিশেষ ছোঁয়া

বিয়ে সেরে নতুন সংসার শুরুর পালা। বুধবার বসল কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রীময়ী চট্টরাজের বিয়ের আসর। কাছের মানুষ এবং বন্ধুবান্ধবদের আনন্দে মেতে উঠলেন টলিউডের নতুন দম্পতি। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
বিয়ে সেরে নতুন সংসার শুরুর পালা। বুধবার বসল কাঞ্চন মল্লিক এবং শ্রীময়ী চট্টরাজের বিয়ের আসর। কাছের মানুষ এবং বন্ধুবান্ধবদের আনন্দে মেতে উঠলেন টলিউডের নতুন দম্পতি। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
রিসেপশনে কেমন সাজলেন তাঁরা? ধূসর রঙের উপর সূক্ষ্ণ সুতোর কাজ করা লেহঙ্গায় সেজে উঠেছেন নতুন কনে শ্রীময়ী। তার সঙ্গেই মানানসই ভারী গয়না। মেকআপও করা হয়েছে যত্ন নিয়ে। বিয়ের দিন লাল বেনারসিতে তাক লাগালেও রিসেপশনে বলিউডি নিয়ম মেনে প্যাস্টেল রঙে সেজে উঠলেন তিনি।(ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
রিসেপশনে কেমন সাজলেন তাঁরা? ধূসর রঙের উপর সূক্ষ্ণ সুতোর কাজ করা লেহঙ্গায় সেজে উঠেছেন নতুন কনে শ্রীময়ী। তার সঙ্গেই মানানসই ভারী গয়না। মেকআপও করা হয়েছে যত্ন নিয়ে। বিয়ের দিন লাল বেনারসিতে তাক লাগালেও রিসেপশনে বলিউডি নিয়ম মেনে প্যাস্টেল রঙে সেজে উঠলেন তিনি। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
কাঞ্চনও কিন্তু পিছিয়ে নেই। তাঁর সাজসজ্জাও চোখে পড়ার মতো। নীল রঙের বন্ধগলা শেরওয়ানির সঙ্গে সাদা রঙের ট্রাউজারে সেজে উঠেছেন অভিনেতা। তার সঙ্গেই কাঁধে নজরকাড়া শাল। (ছবি সৌজন্যে:Birdlens Creation)
কাঞ্চনও কিন্তু পিছিয়ে নেই। তাঁর সাজসজ্জাও চোখে পড়ার মতো। নীল রঙের বন্ধগলা শেরওয়ানির সঙ্গে সাদা রঙের ট্রাউজারে সেজে উঠেছেন অভিনেতা। তার সঙ্গেই কাঁধে নজরকাড়া শাল। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
কাঞ্চন-শ্রীময়ীর বিয়ে ছিল দেখার মতো। কাছের মানুষদের নিয়ে ঘটা করে নতুন জীবনে পা রেখেছেন তাঁরা। বাদ ছিল না নাচ-গানও। সেই ঝলকও অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন নববধূ। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
কাঞ্চন-শ্রীময়ীর বিয়ে ছিল দেখার মতো। কাছের মানুষদের নিয়ে ঘটা করে নতুন জীবনে পা রেখেছেন তাঁরা। বাদ ছিল না নাচ-গানও। সেই ঝলকও অনুরাগীদের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছেন নববধূ। (ছবি সৌজন্যে: Birdlens Creation)
কাঞ্চন-শ্রীময়ীর রিসেপশনে এলাহি আয়োজন। জাঁকজমক থেকে খাওয়াদাওয়া সবই দেখার মতো। অতিথিদের খুশি করতে কোনও ত্রুটি রাখেননি তাঁরা।
কাঞ্চন-শ্রীময়ীর রিসেপশনে এলাহি আয়োজন। জাঁকজমক থেকে খাওয়াদাওয়া সবই দেখার মতো। অতিথিদের খুশি করতে কোনও ত্রুটি রাখেননি তাঁরা।
সম্পর্ক নিয়ে কম কটাক্ষ শুনতে হয়নি তাঁদের। তবে সে সব উড়িয়েই জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন তাঁরা।
সম্পর্ক নিয়ে কম কটাক্ষ শুনতে হয়নি তাঁদের। তবে সে সব উড়িয়েই জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করলেন তাঁরা।