Tag Archives: Travel Tips

Travel Tips: কলকাতা থেকে দেড় ঘণ্টা দূর! প্রখর গরমে ঘোরার ঠিকানা হোক সবুজে ঘেরা এই জায়গা

বসিরহাট: সবুজের সম্রাজ্যে শান্ত নিরিবিলি পরিবেশে ঘুরে আসুন ধান্যকুড়িয়া সত্যজিৎ রায় বিনোদন উদ্যানে। গরমে হাঁসফাঁস জীবনে মনোরম শান্ত নিরিবিলি পরিবেশ কে না চায়! আবার শহরে মানুষের পছন্দের তালিকায় থাকে ইঁট-পাথরের ব্যস্ত কোলাহল ছেড়ে অনেকসময় থাকে গ্রামের দিকের একটু নিরিবিলি পরিবেশ। কম বাজেটে যদি দিনের মধ্যেই কলকাতা থেকে খুব কাছে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার মন চায়, তবে অবশ্যই গন্তব্যের তালিকায় থাকা উচিত ধান্যকুড়িয়া সত্যজিৎ রায় বিনোদন পার্ক।

সড়ক ও রেল উভয় পথেই পৌঁছানো সম্ভব এই গন্তব্যে। ট্রেনে শিয়ালদাহ স্টেশন থেকে হাসনাবাদ লোকাল ধরে প্রায় দেঢ় ঘণ্টায় পৌঁছে যাবেন মালতীপুর স্টেশন। সেখান থেকে অটো কিংবা টোটোতে ২০ মিনিটের মধ্যেই ধান্যকুড়িয়া রাজবাড়ী, গাইন গার্ডেন-সহ একাধিক স্থাপত্য দেখতে দেখতে পৌঁছে যাবেন এই ধান্যকুড়িয়া সত্যজিৎ রায় বিনোদন পার্কে।

আরও পড়ুন: অনুষ্ঠানে খাওয়াই কাল হল! বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ৭০, হাসপাতালে ভর্তি ৩০, কী ছিল খাবারে

আরও পড়ুন: ভয়ঙ্কর তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি! এর মধ্যে ট্র্যাফিক কর্মীদের বাঁচাতে ‘সামার কিট’ কমিশনারের

খড়ির তীরে ম্যানগ্রোভের পাশাপাশি  রং-বেরঙের সবুজের অবয়ব ভরিয়ে তুলবে  মনকে। শিশুদের মনোরঞ্জনের জন্য পার্কটিতে বসানো হয়েছে বিভিন্ন খেলনা, দোলনা। সন্ধ্যার মিউজিক্যাল ফাউন্টেন জলের ফোয়ারা, সুসজ্জিত আলোর ফলকে ঝলমলে পরিবেশের দেখাও মিলবে। তবে শুধু গ্রীষ্মে নয়, চাইলে বছরের যে কোনও সময় পরিবারসহ সবান্ধবে এখানে পিকনিক করতে পারেন।

জুলফিকার মোল্যা

Travel Tips: ঠিক যেন স্বপ্নের জগৎ! একঘেয়ে দিঘা নয়, সেই পথেই রয়েছে ছুটি কাটানোর মনোরম জায়গা

শুরু হয়েছে গরমের দিন। তাপমাত্রা ঊর্ধ্বমুখী। গরমের দিনে মন চায় সপ্তাহ শেষে একটু রিলাক্সিং উইকেন্ড কাটাতে। আর বাঙালির প্রথম পছন্দ হল দিঘা। কিন্তু দিঘায় দিন দিন ভিড় বাড়ছে। খোলামেলা পরিবেশ বড্ড অভাব দিঘায়। তা হলে কাছেপিঠে ঘুরতে যাবেন কোথায় সে নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন?
শুরু হয়েছে গরমের দিন। তাপমাত্রা ঊর্ধ্বমুখী। গরমের দিনে মন চায় সপ্তাহ শেষে একটু রিলাক্সিং উইকেন্ড কাটাতে। আর বাঙালির প্রথম পছন্দ হল দিঘা। কিন্তু দিঘায় দিন দিন ভিড় বাড়ছে। খোলামেলা পরিবেশ বড্ড অভাব দিঘায়। তা হলে কাছেপিঠে ঘুরতে যাবেন কোথায় সে নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন?
চিন্তা নেই এই প্রতিবেদন থেকে জেনে নিন গরমের দিনে, কাছেপিঠে ঘোরার উপযুক্ত জায়গা রয়েছে দিঘা যাওয়ার রাস্তাতেই।
চিন্তা নেই এই প্রতিবেদন থেকে জেনে নিন গরমের দিনে কাছেপিঠে ঘোরার উপযুক্ত জায়গা রয়েছে দিঘা যাওয়ার রাস্তাতেই। যেখানে আপনার গরমের ক্লান্তি দূরহবে শান্তনিরিবিল প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে।
দিঘা যাওয়ার পথে চলে যাওয়া যেতে পারে সরকারি উদ্যোগে শুরু হওয়া ক্যানেলের পাশে গাছ-গাছালি ঘেরা প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশের মধ্যে থাকা সরকারি ফার্ম হাউসে।
দিঘা যাওয়ার পথে চলে যাওয়া যেতে পারে সরকারি উদ্যোগে শুরু হওয়া ক্যানেলের পাশে গাছ-গাছালি ঘেরা প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশের মধ্যে থাকা সরকারি ফার্ম হাউসে।
দিঘা যাওয়ার পথে সরকারি উদ্যোগে তৈরি হয়েছে বিশাল জায়গা জুড়ে ফার্ম হাউস। কলকাতা থেকে দিঘা যাওয়ার রাস্তায় ১১৬ বি জাতীয় সড়কের পাশে তৈরি হয়েছে ডব্লিউ বি সি এ ডি এর সি ফার্ম হাউস।
দিঘা যাওয়ার পথে সরকারি উদ্যোগে তৈরি হয়েছে বিশাল জায়গা জুড়ে ফার্ম হাউস। কলকাতা থেকে দিঘা যাওয়ার রাস্তায় ১১৬ বি জাতীয় সড়কের পাশে তৈরি হয়েছে ডব্লিউ বি সি এ ডি এর সি ফার্ম হাউস।
ইড়িঞ্চি ক্যানেলের ধারে গড়ে ওঠা এই অবসারিকায় রয়েছে দু'টি কটেজ। রেস্টুরেন্ট। চা কফি স্ন্যাকস সহ পাওয়া যাবে লাঞ্চ ও ডিনার। ঘোরার জন্য বিশাল আমবাগান, বাগানে দোলনার ব্যবস্থা করা হয়েছে, ছেলেমেয়েদের খেলার জন্য পার্ক, সবজি চাষের বাগান, পুকুর। পুকুর ও ইড়িঞ্চি ক্যানেলে বোটিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। আলাদা স্নানঘর এবং পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা আলাদা টয়লেট। গাড়ি পার্কিংয়ের সুবিধা।
ইড়িঞ্চি ক্যানেলের ধারে গড়ে ওঠা এই অবসারিকায় রয়েছে দু’টি কটেজ। রেস্টুরেন্ট। চা কফি স্ন্যাকস সহ পাওয়া যাবে লাঞ্চ ও ডিনার। ঘোরার জন্য বিশাল আমবাগান, বাগানে দোলনার ব্যবস্থা করা হয়েছে, ছেলেমেয়েদের খেলার জন্য পার্ক, সবজি চাষের বাগান, পুকুর। পুকুর ও ইড়িঞ্চি ক্যানেলে বোটিং এর ব্যবস্থা করা হয়েছে। আলাদা স্নানঘর এবং পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা আলাদা টয়লেট। গাড়ি পার্কিংয়ের সুবিধা।
ফ্যামিলি নিয়ে এক-দু'রাত কাটাতে পারবেন পর্যটকেরা। কটেজে রয়েছে ডুপ্লেক্স রুম। চাইলেই কেউ সহজেই ইড়িঞ্চি ক্যানেলের ধারে গড়ে ওঠা এই অবসারিকায় খোলা প্রকৃতির মাঝে অবসর সময় কাটাতে পারে। ডুপ্লেক্স রুমের ভাড়া আড়াই হাজার টাকা প্রতিদিন। লাঞ্চ, ডিনার, ব্রেকফাস্ট বাজার দরের উপর নির্ধারিত।
ফ্যামিলি নিয়ে এক-দু’রাত কাটাতে পারবেন পর্যটকেরা। কটেজে রয়েছে ডুপ্লেক্স রুম। চাইলেই কেউ সহজেই ইড়িঞ্চি ক্যানেলের ধারে গড়ে ওঠা এই অবসারিকায় খোলা প্রকৃতির মাঝে অবসর সময় কাটাতে পারে। ডুপ্লেক্স রুমের ভাড়া আড়াই হাজার টাকা প্রতিদিন। লাঞ্চ, ডিনার, ব্রেকফাস্ট বাজার দরের উপর নির্ধারিত।
সিএডিসি তমলুক প্রকল্পের ডাইরেক্টর উত্তম লাহা জানিয়েছেন, "ইকো অ্যান্ড ন্যাচারাল হাব অবসারিকায় মোট ২০ টি কটেজ তৈরির চিন্তাভাবনা নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে দুটি কটেজ নিয়েই চলছে। ডুপ্লেক্স রুম সহ বিশাল আমবাগান, দোলনা পুকুর এবং ক্যানেলে বোটিংয়ের ব্যবস্থা।"
সিএডিসি তমলুক প্রকল্পের ডাইরেক্টর উত্তম লাহা জানিয়েছেন, “ইকো অ্যান্ড ন্যাচারাল হাব অবসারিকায় মোট ২০ টি কটেজ তৈরির চিন্তাভাবনা নেওয়া হয়েছে। বর্তমানে দুটি কটেজ নিয়েই চলছে। ডুপ্লেক্স রুম সহ বিশাল আমবাগান, দোলনা পুকুর এবং ক্যানেলে বোটিংয়ের ব্যবস্থা।”
গরমের ছুটিতে কাছে পিঠে ঘুরতে চাইলে আর চিন্তা করবেন না! পরিবারকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন দিঘা যাওয়ার রাস্তার এই সরকারি ফার্ম হাউসের উদ্দেশ্যে। যেখানে শান্ত ও নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশ মন-প্রাণ জুড়িয়ে দেবে গরমের দিনে।
গরমের ছুটিতে কাছে পিঠে ঘুরতে চাইলে আর চিন্তা করবেন না! পরিবারকে নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন দিঘা যাওয়ার রাস্তার এই সরকারি ফার্ম হাউসের উদ্দেশ্যে। যেখানে শান্ত ও নিরিবিলি প্রাকৃতিক পরিবেশ মন-প্রাণ জুড়িয়ে দেবে গরমের দিনে।

Travel Tips: বাড়ির কাছেই রূপকথার জগৎ! ঢিল ছোড়া দূরত্ব! ঘুরে আসুন প্রকৃতির কোলে, খরচ খুবই কম

পয়লা বৈশাখে কোথায় ঘুরতে যাবেন ভাবছেন? কিন্তু কাজের চাপে হাতে সময় খুব কম তাহলে ঘুরে আসতে পারেন পুজালির নেতাজি পার্ক থেকে।
পয়লা বৈশাখে কোথায় ঘুরতে যাবেন ভাবছেন? কিন্তু কাজের চাপে হাতে সময় খুব কম তাহলে ঘুরে আসতে পারেন পুজালির নেতাজি পার্ক থেকে।
কলকাতার উপকণ্ঠে গঙ্গা পাড়ের এই জায়গা এখন নতুন করে পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে। এই পার্কে প্রবেশমূল্য মাত্র ১০ টাকা।
কলকাতার উপকণ্ঠে গঙ্গা পাড়ের এই জায়গা এখন নতুন করে পর্যটকদের কাছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠছে। এই পার্কে প্রবেশমূল্য মাত্র ১০ টাকা।
পার্কে পাওয়া যাবে সমস্ত আধুনিক পরিষেবা। চাইলে আপনি এখানকার রুম বুক করতেও পারেন। রুম পাবেন মাত্র হাজার টাকা থেকে।
পার্কে পাওয়া যাবে সমস্ত আধুনিক পরিষেবা। চাইলে আপনি এখানকার রুম বুক করতেও পারেন। রুম পাবেন মাত্র হাজার টাকা থেকে।
এখানে রয়েছে দোলনা, গ্যালারি, নদীর তীরে কাপল ফ্রেন্ডলি বসার জায়গা। সঙ্গে পাবেন মুক্ত পরিবেশ।
এখানে রয়েছে দোলনা, গ্যালারি, নদীর তীরে কাপল ফ্রেন্ডলি বসার জায়গা। সঙ্গে পাবেন মুক্ত পরিবেশ।
পুজালির এই পার্ক ধীরে ধীরে পর্যটকদের কাছে আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। এপ্রিল মাসে স্বভাবতই ভিড় বেশি থাকবে এখানে‌‌।
পুজালির এই পার্ক ধীরে ধীরে পর্যটকদের কাছে আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। এপ্রিল মাসে স্বভাবতই ভিড় বেশি থাকবে এখানে‌‌।
সেই কারণে আর দেরি না করে ঘুরে আসুন পুজালির এই পার্ক থেকে। অল্প সময়ের মধ্যে ঘোরা, খাওয়াদাওয়া, আনন্দ সমস্ত কিছুর স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন এখানে।
সেই কারণে আর দেরি না করে ঘুরে আসুন পুজালির এই পার্ক থেকে। অল্প সময়ের মধ্যে ঘোরা, খাওয়াদাওয়া, আনন্দ সমস্ত কিছুর স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন এখানে।

Travel Tips: যেন রূপকথার পাতা থেকে তুলে আনা জায়গা! বাড়ির কাছেই ঘুরে আসুন টুক করে, খরচ খুব কম

বকখালি তো শুনেছেন, কিন্তু নিউ বকখালির নাম কি শুনেছেন কখনও? যদি না শুনে থাকেন তাহলে এই পয়লা বৈশাখেই ঘুরে আসুন নিউ বকখালি।
বকখালি তো শুনেছেন, কিন্তু নিউ বকখালির নাম কি শুনেছেন কখনও? যদি না শুনে থাকেন তাহলে এই পয়লা বৈশাখেই ঘুরে আসুন নিউ বকখালি।
জঙ্গল, নদী ও তটভূমি দিয়ে ঘেরা এই এলাকা এখন প্রেমিক-প্রেমিকাদের স্বর্গরাজ্য। জঙ্গল থাকায় বনের মধ্যে হারিয়ে যাওয়ার সুবিধা রয়েছে এখানে।
জঙ্গল, নদী ও তটভূমি দিয়ে ঘেরা এই এলাকা এখন প্রেমিক-প্রেমিকাদের স্বর্গরাজ্য। জঙ্গল থাকায় বনের মধ্যে হারিয়ে যাওয়ার সুবিধা রয়েছে এখানে।
কলকাতা থেকে এই জায়গার দূরত্ব মাত্র ৯০ কিলোমিটার। নিকটস্থ রেলস্টশন উকিলের হাট। কাকদ্বীপ থেকেও যাওয়া যায়।
কলকাতা থেকে এই জায়গার দূরত্ব মাত্র ৯০ কিলোমিটার। নিকটস্থ রেলস্টশন উকিলের হাট। কাকদ্বীপ থেকও যাওয়া যায়।
শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে চেপে যেতে উকিলের হাট পৌঁছাতে খরচ পড়বে ১৫ টাকা। এরপর টোটো ভাড়া করে নিউ বকখালি পৌঁছাতে খরচ পরবে ৩০ টাকা।
শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে চেপে যেতে উকিলের হাট পৌঁছাতে খরচ পড়বে ১৫ টাকা। এরপর টোটো ভাড়া করে নিউ বকখালি পৌঁছাতে খরচ পরবে ৩০ টাকা।
মনোরম জায়গা, নদীর তীরে সারাদিন একান্তে বসে থাকলে সময় কেটে যাবে দিব্যি। তবে এখানে আসলে বাইরে থেকে খাবার নিয়ে আসতে হবে আপনাকে।
মনোরম জায়গা, নদীর তীরে সারাদিন একান্তে বসে থাকলে সময় কেটে যাবে দিব্যি। তবে এখানে আসলে বাইরে থেকে খাবার নিয়ে আসতে হবে আপনাকে।
তবে জঙ্গলে অনেক পাতা পড়ে রয়েছে সেজন্য যেখানে সেখানে আগুন জ্বালাবেন না এখানে। তাহলে আর দেরী কিসের ঘুরে আসুন খুব সুন্দর এই জায়গা থেকে।
তবে জঙ্গলে অনেক পাতা পড়ে রয়েছে সেজন্য যেখানে সেখানে আগুন জ্বালাবেন না এখানে। তাহলে আর দেরী কিসের ঘুরে আসুন খুব সুন্দর এই জায়গা থেকে।

Travel Tips: পার্কের মধ্যেই ছোট্ট স্টেশন! কিছু সময় অন্তর আসে ট্রেন, ঘুরে আসুন এই জায়গা থেকে

পশ্চিম মেদিনীপুর: চারিদিকে গাছ, সাজানো ফুলের বাগান, রয়েছে খেলনা, বিশাল খেলার জায়গা। কিন্তু সেখানেই রয়েছে ছোট্ট একটি স্টেশন। যার নাম বিএনআর স্টেশন। কিছুটা সময় অন্তর সেখানে এসে দাঁড়ায় একটি ট্রেন। একটু মনে করেই দেখলে মনে পড়বে বাংলার সঙ্গে নাগপুরের মধ্যে রেলওয়ে যোগাযোগ স্থাপন করেছিল বি এন আর কোম্পানি। স্বাধীন ভারতের পর বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নতির সঙ্গে পরবর্তীতে একাধিক ডিভিশনে ভাগ হয়। রেলওয়ে ডিভিশনের নাম বদল হলেও ব্রিটিশ সময়ের সেই ধারাকে অব্যাহত রেখেছে এই ছোট্ট স্টেশন।

পশ্চিম মেদিনীপুরের রেল শহর খড়্গপুরে রয়েছে বিএনআর গার্ডেন বা রেলওয়ে পার্ক। এই পার্কের মধ্যেই রয়েছে সুবিশাল খেলার জায়গা, সোয়ান পার্ক, ছোট ছোট বাচ্চাদের খেলার লন, গোলাপের বাগান-সহ টয়ট্রেন। প্রতিদিন বিকেলে বেশ ভাল ভিড় জমে এখানে। শহরের পাশাপাশি জেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে বহু মানুষ আসেন এই পার্কে। সকাল দশটা থেকেই সন্ধ্যা ছ’টা পর্যন্ত খোলা থাকে এই পার্ক।

গরমের সময় ক্লান্তির পর বিকেলে বাড়ির ছোট বাচ্চা কিংবা প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটানো যেতেই পারে এখানে। ব্যস্ততার মাঝেও বিশাল আয়তন জায়গায় থাকা সবুজের ক্ষেত্রে বসে একটু জিরিয়ে নিতে পারবেন। বড় বড় গাছ, গোলাপের বাগান, সবুজ মাঠ কিংবা বাচ্চাদের খেলার জায়গা, সব মিলিয়ে এক অসাধারণ এই বি এন আর গার্ডেন। এছাড়াও পাশে রয়েছে রাজহাঁসের জন্য সোয়ান পার্ক। সামান্য কিছু টাকায় ট্রেনে ঘুরতে পারবেন পার্কের মধ্যে। সাজানো হয়েছে ছোট্ট বিএনআর স্টেশনও।

স্বাভাবিকভাবে যারা বিকেলে ঘোরার প্ল্যান করছেন, তারা ঘুরে আসুন রেল শহর খড়্গপুরে এই পার্ক থেকে। একদিকে যেমন মন ভাল হবে, তেমনই বাচ্চারাও মনের মত খেলতে পারবে এখানে।

রঞ্জন চন্দ

Travel Tips: মেঘ-পাহাড়ের কোলে রূপকথার গ্রাম! অল্প দিনের ছুটিতেই ঘুরে এলেই মন হবে ফুরফুরে

চারদিকে পাইন ও ধুপি গাছে ঘেরা সবুজ প্রকৃতির মাঝে বসে সামনে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে দেখতে কখন যে আপনি এই প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাবেন তা বুঝে উঠতে পারবেন না। আর এমন সৌন্দর্য উপভোগ করতে আপনাকে আসতেই হবে লামাহাটা ইকো পার্কে।
চারদিকে পাইন ও ধুপি গাছে ঘেরা সবুজ প্রকৃতির মাঝে বসে সামনে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখতে দেখতে কখন যে আপনি এই প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাবেন তা বুঝে উঠতে পারবেন না। আর এমন সৌন্দর্য উপভোগ করতে আপনাকে আসতেই হবে লামাহাটা ইকো পার্কে।
মেঘলা আবহাওয়ায় গাছের ফাঁকে ফাঁকে মেঘের লুকোচুরি দেখুন প্রাণ ভরে। বিশেষ করে জঙ্গলের পথে হাঁটার আলাদা আনন্দ রয়েছে এখানে। শহুরে কংক্রিটের মধ্যে থেকে যারা বুক ভরে নিশ্বাস নিতে পারেন না এখানে পৌঁছে বুক ভরে নিশ্বাস নিন।
মেঘলা আবহাওয়ায় গাছের ফাঁকে ফাঁকে মেঘের লুকোচুরি দেখুন প্রাণ ভরে। বিশেষ করে জঙ্গলের পথে হাঁটার আলাদা আনন্দ রয়েছে এখানে। শহুরে কংক্রিটের মধ্যে থেকে যারা বুক ভরে নিশ্বাস নিতে পারেন না এখানে পৌঁছে বুক ভরে নিশ্বাস নিন।
লামাহাট্টার ইকো-টুরিজম পার্কে গেলে দেখতে পাবেন নানা রঙের ফুলের মেলার সমাহার। সঙ্গে হরেক রকম বাহারি অর্কিড। এক কথায় চোখের আরাম নিশ্চিত৷ পার্কে ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে পড়লে বসার ব্যবস্থা রয়েছে ইতিউতি। চাইলে কাঠের ওয়াচ টাওয়ারে উঠে লামাহাট্টার সৌন্দর্য দেখে নিতে পারেন।
লামাহাট্টার ইকো-টুরিজম পার্কে গেলে দেখতে পাবেন নানা রঙের ফুলের মেলার সমাহার। সঙ্গে হরেক রকম বাহারি অর্কিড। এক কথায় চোখের আরাম নিশ্চিত৷ পার্কে ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে পড়লে বসার ব্যবস্থা রয়েছে ইতিউতি। চাইলে কাঠের ওয়াচ টাওয়ারে উঠে লামাহাট্টার সৌন্দর্য দেখে নিতে পারেন।
দার্জিলিং থেকে এর দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। প্রায় ৫,৭০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই গ্রামেই ২০১২তে গড়ে ওঠে ইকো-টুরিজম প্রকল্প। ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছে সেখান থেকে অথবা দার্জিলিং থেকে গাড়ি ভাড়া করে চলে আসতে পারেন লামাহাটায়।
দার্জিলিং থেকে এর দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। প্রায় ৫,৭০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত এই গ্রামেই ২০১২তে গড়ে ওঠে ইকো-টুরিজম প্রকল্প। ট্রেনে নিউ জলপাইগুড়ি পৌঁছে সেখান থেকে অথবা দার্জিলিং থেকে গাড়ি ভাড়া করে চলে আসতে পারেন লামাহাটায়।
লামাহাটার আরেক অন্যতম আকর্ষণ হল হোম স্টে। ইকো-টুরিজমের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠার ফলে তৈরি হয়েছে হোম-স্টেগুলি। কেতা দুরস্ত না হলেও প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা সবই রয়েছে এখানে। উপরি প্রাপ্তি বাড়ির মতো আন্তরিকতা।লামাহাটা ভ্রমণে যখন বেরোবেন তখন এই হোমস্টে থেকেই কাউকে গাইড হিসাবে সঙ্গে নিতে পারেন।
লামাহাটার আরেক অন্যতম আকর্ষণ হল হোম স্টে। ইকো-টুরিজমের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠার ফলে তৈরি হয়েছে হোম-স্টেগুলি। কেতা দুরস্ত না হলেও প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা সবই রয়েছে এখানে। উপরি প্রাপ্তি বাড়ির মতো আন্তরিকতা।লামাহাটা ভ্রমণে যখন বেরোবেন তখন এই হোমস্টে থেকেই কাউকে গাইড হিসাবে সঙ্গে নিতে পারেন।

Travel Tips: শহর থেকে দূরে হারাতে চান! রইল চোখ জোড়ানো এক পাহাড়ি গ্রামের ঠিকানা

ঘুরে আসুন পাহাড়ি গ্রাম অহলদারায়। সেখানকার ভিউ পয়েন্টে গিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘাকে দেখে মন ভরে যাবে।