Tag Archives: Typhoid

Kalmegh Benefits: সর্দি-কাশির ‘কাল’ এই পাতা! সেবন করুন নিয়ম মেনে কাবু হবে ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড

আমাদের চারপাশে বহু উদ্ভিদ আছে যার প্রচুর গুণ আছে। কালো মেঘ সেরকমই একটি উদ্ভিদ। বনাঞ্চলে পাওয়া যায়। এটি জ্বর, টাইফয়েড, ম্যালেরিয়ার মতো রোগ নিরাময়ে কার্যকর বলে মনে করা হয়।

আমাদের চারপাশে বহু উদ্ভিদ আছে যার প্রচুর গুণ আছে। কালো মেঘ সেরকমই একটি উদ্ভিদ। বনাঞ্চলে পাওয়া যায়। এটি জ্বর, টাইফয়েড, ম্যালেরিয়ার মতো রোগ নিরাময়ে কার্যকর বলে মনে করা হয়।
আদিবাসীরা দীর্ঘদিন ধরে ভেষজ ব্যবহার করে গুরুতর রোগ নিরাময় করে আসছে। পালামুর বাসিন্দা নীলম দেবী জানান, সব ধরনের চিকিৎসার জন্য তিনি তাঁর জমিতে ভেষজ গাছ লাগিয়েছেন। এর গাছপালা বন থেকে আনা হয়।
আদিবাসীরা দীর্ঘদিন ধরে ভেষজ ব্যবহার করে গুরুতর রোগ নিরাময় করে আসছে। পালামুর বাসিন্দা নীলম দেবী জানান, সব ধরনের চিকিৎসার জন্য তিনি তাঁর জমিতে ভেষজ গাছ লাগিয়েছেন। এর গাছপালা বন থেকে আনা হয়।
নীলাম দেবীর দাবি, কালো মেঘ নামক এই উদ্ভিদ ব্যবহার করে যে কোনও ধরনের জ্বর নিরাময় করা যায়। স্থানীয় ভাষায় একে অ্যাবসিন্থও বলা হয়। ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড ও দীর্ঘস্থায়ী জ্বর থাকলে এটি ব্যবহার করতে হবে, যাতে তিন দিনের মধ্যে জ্বর নিরপেক্ষ হয়ে যায়।
নীলাম দেবীর দাবি, কালো মেঘ নামক এই উদ্ভিদ ব্যবহার করে যে কোনও ধরনের জ্বর নিরাময় করা যায়। স্থানীয় ভাষায় একে অ্যাবসিন্থও বলা হয়। ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড ও দীর্ঘস্থায়ী জ্বর থাকলে এটি ব্যবহার করতে হবে, যাতে তিন দিনের মধ্যে জ্বর নিরপেক্ষ হয়ে যায়।
তিনি আরও জানান, এটি ব্যবহারের জন্য কালোমেঘ গাছের পাতা সকালে রোগীকে খালি পেটে দেওয়া হয়। বেঁটে দেওয়া যায়। তবে, কালোমেঘ কারা খেতে পারবে সেটা ডাক্তারের পরামার্শ করে খাওয়াই উচিত।
তিনি আরও জানান, এটি ব্যবহারের জন্য কালোমেঘ গাছের পাতা সকালে রোগীকে খালি পেটে দেওয়া হয়। বেঁটে দেওয়া যায়। তবে, কালোমেঘ কারা খেতে পারবে সেটা ডাক্তারের পরামার্শ করে খাওয়াই উচিত।
টানা তিন দিন ব্যবহারে যেকোনও ধরনের জ্বর সেরে যায়। জানালেন যে এর পাতায় এমন অনেক গুণ রয়েছে যা অনেকদিনের জ্বরও নিরাময় করে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
টানা তিন দিন ব্যবহারে যেকোনও ধরনের জ্বর সেরে যায়। জানালেন যে এর পাতায় এমন অনেক গুণ রয়েছে যা অনেকদিনের জ্বরও নিরাময় করে। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

Monsoon Diseases: বর্ষায় বাড়ছে সংক্রমণ! কী ধরনের রোগ বেশি হয় এইসময়? কী ভাবেই বা সুস্থ থাকবেন? জানুন

বর্ষা মানেই একাধিক রোগের আশঙ্কা। জ্বরজারি থেকে জলবাহিত রোগ, কিছুই বাদ নেই। তাই আগে থেকেই সতর্ক থাকুন। বর্ষায় কী কী রোগের আশঙ্কা থাকে জানুন-
বর্ষা মানেই একাধিক রোগের আশঙ্কা। জ্বরজারি থেকে জলবাহিত রোগ, কিছুই বাদ নেই। তাই আগে থেকেই সতর্ক থাকুন। বর্ষায় কী কী রোগের আশঙ্কা থাকে জানুন-
ঠান্ডা লাগা ও জ্বরবর্ষাকালে তাপমাত্রার যেহেতু খুব ওঠানামা হয়, চট করেই শরীর ব্যাকটিরিয়া ও ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। সুতরাং ঠান্ডা লাগা ও জ্বর হওয়ার একটা ঝুঁকি এই সময়ে থেকেই যায়।
ঠান্ডা লাগা ও জ্বর
বর্ষাকালে তাপমাত্রার যেহেতু খুব ওঠানামা হয়, চট করেই শরীর ব্যাকটিরিয়া ও ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। সুতরাং ঠান্ডা লাগা ও জ্বর হওয়ার একটা ঝুঁকি এই সময়ে থেকেই যায়।
ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গিমশাবাহিত এই দুই রোগই বেশি হয় বর্ষার সময়ে। বর্ষার জমা জলে ম্যালেরিয়ার মশার বংশবৃদ্ধি হয়। অন্য দিকে, ডেঙ্গির মতো প্রাণঘাতী রোগেরও কারণ মশার কামড়।
ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গি
মশাবাহিত এই দুই রোগই বেশি হয় বর্ষার সময়ে। বর্ষার জমা জলে ম্যালেরিয়ার মশার বংশবৃদ্ধি হয়। অন্য দিকে, ডেঙ্গির মতো প্রাণঘাতী রোগেরও কারণ মশার কামড়।
কলেরাবর্ষায় জলবাহিত রোগের আশঙ্কা খুব বেশি থাকে। কলেরাও তার মধ্যে অন্যতম। এর ফলে ডি-হাইড্রেশন, ডায়েরিয়ার সমস্যা হতে পারে।
কলেরা
বর্ষায় জলবাহিত রোগের আশঙ্কা খুব বেশি থাকে। কলেরাও তার মধ্যে অন্যতম। এর ফলে ডি-হাইড্রেশন, ডায়েরিয়ার সমস্যা হতে পারে।
টাইফয়েড ও হেপাটাইটিস এখাবার ও জল থেকে বর্ষায় টাইফয়েড ও হেপাটাইটিস এ-র মতো রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। হেপাটাইটিস এ-র ফলে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জ্বর, বমি ও চুলকানির মতো উপসর্গও দেখা দিতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
টাইফয়েড ও হেপাটাইটিস এ
খাবার ও জল থেকে বর্ষায় টাইফয়েড ও হেপাটাইটিস এ-র মতো রোগ হওয়ার আশঙ্কা থাকে। হেপাটাইটিস এ-র ফলে লিভার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। জ্বর, বমি ও চুলকানির মতো উপসর্গও দেখা দিতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)