Tag Archives: Water Hyacinth Leaves

Water Hyacinths Benifits: ভাসমান আবর্জনা ভেবে উপড়ে ফেলে দেন? কচুরিপানার ফুলেই কমে দাঁতের ব্যথা থেকে কোলেস্টেরল! ফুটফুটে হয় ত্বক

আমাদের চারিপাশের পুকুরে কিংবা জলাশয়ে প্রায়শই এই বিশেষ জলজ উদ্ভিদ দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়া এই উদ্ভিদের মধ্যে ফোটা এই বিশেষ হালকা নীল রঙের ফুল দেখতে দারুণ আর্কষণীয়।
আমাদের চারিপাশের পুকুরে কিংবা জলাশয়ে প্রায়শই এই বিশেষ জলজ উদ্ভিদ দেখতে পাওয়া যায়। এছাড়া এই উদ্ভিদের মধ্যে ফোটা এই বিশেষ হালকা নীল রঙের ফুল দেখতে দারুণ আর্কষণীয়।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, দেখতে সুন্দর এই ফুল ও জলজ কচুরিপানা শুধুই সুন্দর নয়। এতে রয়েছে অনেক উপকারিতা। তবে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে উদ্ভিদটিকে।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, দেখতে সুন্দর এই ফুল ও জলজ কচুরিপানা শুধুই সুন্দর নয়। এতে রয়েছে অনেক উপকারিতা। তবে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে উদ্ভিদটিকে।
কচুরিপানা ত্বকের বিভিন্ন কালচে দাগ এমনকি রোদে পোড়া ভাবও কমিয়ে দিতে পারে খুব সহজেই। কচুরিপানার রস প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করলে ত্বক কোমল ও মসৃণ হয় অনেকটাই।
কচুরিপানা ত্বকের বিভিন্ন কালচে দাগ এমনকি রোদে পোড়া ভাবও কমিয়ে দিতে পারে খুব সহজেই। কচুরিপানার রস প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক হিসেবে ব্যবহার করলে ত্বক কোমল ও মসৃণ হয় অনেকটাই।
একজিমা হলে ভরসা রাখতে পারেন কচুরিপানায়। এতে থাকা প্রদাহবিরোধী উপাদান একজিমা সারাতে অনেকটাই সাহায্য করে থাকে। এক্ষেত্রে একজিমার স্থানে কচুরিপানা বেটে ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
একজিমা হলে ভরসা রাখতে পারেন কচুরিপানায়। এতে থাকা প্রদাহবিরোধী উপাদান একজিমা সারাতে অনেকটাই সাহায্য করে থাকে। এক্ষেত্রে একজিমার স্থানে কচুরিপানা বেটে ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
কচুরিপানা উদ্ভিদের পাতায় থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান দাঁত ও গলার ব্যথা কমাতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে। কচুরিপানার কয়েকটি পাতা জলে ফুঁটিয়ে সেই জল দিয়ে গার্গেল করলে ব্যথা কমে যায়।
কচুরিপানা উদ্ভিদের পাতায় থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান দাঁত ও গলার ব্যথা কমাতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে। কচুরিপানার কয়েকটি পাতা জলে ফুঁটিয়ে সেই জল দিয়ে গার্গেল করলে ব্যথা কমে যায়।
কচুরিপানায় রয়েছে হাইপোকোলেস্টেরোলেমিক উপাদান। এই উপাদান রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। এক্ষেত্রে কচুরিপানা সেদ্ধ জল পান করা কিংবা বিভিন্ন পদ খেতে পারেন।
কচুরিপানায় রয়েছে হাইপোকোলেস্টেরোলেমিক উপাদান। এই উপাদান রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম। এক্ষেত্রে কচুরিপানা সেদ্ধ জল পান করা কিংবা বিভিন্ন পদ খেতে পারেন।
হাজারো উপকার থাকা স্বত্ত্বেও এই জলজ উদ্ভিদটি কখনো সেদ্ধ না করে খাওয়া যাবে না। নাহলে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে যাঁরা সর্দি কাশিতে ভুগছেন তাঁরা কচুরিপানা ব্যবহার না করা ভাল।
হাজারো উপকার থাকা স্বত্ত্বেও এই জলজ উদ্ভিদটি কখনো সেদ্ধ না করে খাওয়া যাবে না। নাহলে পেটের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে যাঁরা সর্দি কাশিতে ভুগছেন তাঁরা কচুরিপানা ব্যবহার না করা ভাল।