তেঁতুলের উপকারিতা জানেন?

Tatul Health Benefit: তেঁতুল মোটেই পছন্দ না? একটু খেলেই সুগার আর কোলেস্টেরলে কী হয়, জানলে আজই কিনে আনবেন

কলকাতা: হৃদরোগে যারা ভুগছেন কিংবা রক্তে শর্করা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন, কোলেস্টেরল নিয়ে যারা দীর্ঘদিন ধরে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন, গবেষকরা বলছেন, তাদের জন্য পাকা তেঁতুল খুবই উপকারী।
কলকাতা: হৃদরোগে যারা ভুগছেন কিংবা রক্তে শর্করা নিয়ে চিন্তায় রয়েছেন, কোলেস্টেরল নিয়ে যারা দীর্ঘদিন ধরে দুশ্চিন্তায় ভুগছেন, গবেষকরা বলছেন, তাদের জন্য পাকা তেঁতুল খুবই উপকারী।
তেঁতুল নিয়মিত খেলে শরীরে রক্তের নানা ধরনের পরিবর্তন হয়। তেঁতুলে উপস্থিত ফেনোলিক যৌগ গুলি কার্ডিওভাসকুলার এবং ইমিউনোলজিক্যাল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কার্যকলাপে নির্দিষ্ট ভূমিকা রাখে তেঁতুল।

তেঁতুল নিয়মিত খেলে শরীরে রক্তের নানা ধরনের পরিবর্তন হয়। তেঁতুলে উপস্থিত ফেনোলিক যৌগ গুলি কার্ডিওভাসকুলার এবং ইমিউনোলজিক্যাল স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী এবং অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল এবং ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কার্যকলাপে নির্দিষ্ট ভূমিকা রাখে তেঁতুল।
তেঁতুল মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।লিভার এবং হার্টকে রোগ থেকে নিরাপদ রাখার জন্য, তেঁতুল খুব উপকারী। তেঁতুলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে এবং তবে কোনও চর্বি নেই। গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন তেঁতুল খাওয়া আসলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ এতে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনল রয়েছে। প্রতিদিন একজন সুস্থ মানুষ ১০-২০ গ্রাম তেঁতুল খেতে পারে।
তেঁতুল মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।লিভার এবং হার্টকে রোগ থেকে নিরাপদ রাখার জন্য, তেঁতুল খুব উপকারী। তেঁতুলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে এবং তবে কোনও চর্বি নেই। গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রতিদিন তেঁতুল খাওয়া আসলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। কারণ এতে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং পলিফেনল রয়েছে। প্রতিদিন একজন সুস্থ মানুষ ১০-২০ গ্রাম তেঁতুল খেতে পারে।
তেঁতুল বেশি খেলে,শরীরে অতিরিক্ত ফ্লোরাইড জল বা অন্যান্য উৎসের মাধ্যমে খাওয়ার কারণে শরীরে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। ফ্লুরোসিস হতে পারে।এটি একটি প্রধান স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে।শরীরে অতিরিক্ত ফ্লোরাইডের পরিমাণ কমাতে, প্রতিদিন দশ গ্রাম তেঁতুল খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
তেঁতুল বেশি খেলে,শরীরে অতিরিক্ত ফ্লোরাইড জল বা অন্যান্য উৎসের মাধ্যমে খাওয়ার কারণে শরীরে বিরূপ প্রভাব ফেলতে পারে। ফ্লুরোসিস হতে পারে।এটি একটি প্রধান স্বাস্থ্য সমস্যা, বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে।শরীরে অতিরিক্ত ফ্লোরাইডের পরিমাণ কমাতে, প্রতিদিন দশ গ্রাম তেঁতুল খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
গবেষকরা জানাচ্ছেন,যদি কেউ অতিরিক্ত পরিমাণে তেঁতুল খেয়ে ফেলে, তাহলে তার শরীরে রক্ত অতিরিক্ত পাতলা হয়ে যেতে পারে। সঙ্গে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যেতে পারে। এমনকি যদি রক্তক্ষরণ শুরু হয়, তাহলে সেই রক্ত জমাট বাঁধতে দেরি করে।
গবেষকরা জানাচ্ছেন,যদি কেউ অতিরিক্ত পরিমাণে তেঁতুল খেয়ে ফেলে, তাহলে তার শরীরে রক্ত অতিরিক্ত পাতলা হয়ে যেতে পারে। সঙ্গে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমে যেতে পারে। এমনকি যদি রক্তক্ষরণ শুরু হয়, তাহলে সেই রক্ত জমাট বাঁধতে দেরি করে।
তবে তেঁতুলের খারাপ গুণের থেকে ভালো গুণ অনেকটাই বেশি! সে কারণে গবেষকরা বলছেন, পরিমাণ মতো তেঁতুলের টক প্রতিদিন খাবারের মেনুর সঙ্গে রাখতে।
তবে তেঁতুলের খারাপ গুণের থেকে ভালো গুণ অনেকটাই বেশি! সে কারণে গবেষকরা বলছেন, পরিমাণ মতো তেঁতুলের টক প্রতিদিন খাবারের মেনুর সঙ্গে রাখতে।
এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গবেষক ডক্টর প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘তেঁতুল নিয়মিত পরিমান মতো খেলে মানুষের হৃদযন্ত্র এবং রক্তের নানা সমস্যা দূর হয়। তবে তেঁতুলে স্বাভাবিকভাবেই টারটারিক অ্যাসিড বেশি থাকে, যা অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে অ্যাসিডের প্রভাবের কারণে পেটে অস্বস্তি হতে পারে, ফোলাভাব এবং ডায়রিয়া হতে পারে।’
এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গবেষক ডক্টর প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘তেঁতুল নিয়মিত পরিমান মতো খেলে মানুষের হৃদযন্ত্র এবং রক্তের নানা সমস্যা দূর হয়। তবে তেঁতুলে স্বাভাবিকভাবেই টারটারিক অ্যাসিড বেশি থাকে, যা অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে অ্যাসিডের প্রভাবের কারণে পেটে অস্বস্তি হতে পারে, ফোলাভাব এবং ডায়রিয়া হতে পারে।’