Fish to Avoid in Monsoon: উপকার বলে শেষ করা যাবে না, কিন্তু বর্ষাকালে এই মাছ পেটে গেলে রক্ষে নেই! পাচনতন্ত্রে গন্ডগোল অবধারিত

ভরা বর্ষা, বৃষ্টি যেন আর পিছু ছাড়ে না৷ এই বৃষ্টিতে পেটের রোগ হয় মারাত্মক৷ তাই খাওয়া দাওয়া একটু বুঝেই করতে হয়৷
ভরা বর্ষা, বৃষ্টি যেন আর পিছু ছাড়ে না৷ এই বৃষ্টিতে পেটের রোগ হয় মারাত্মক৷ তাই খাওয়া দাওয়া একটু বুঝেই করতে হয়৷
মাছে ভাতে বাঙালি৷ সারা বছর, প্রতিদিন মাছ পাতে না পড়লে খাওয়া পূর্ণ হয় না৷ মাছের পুষ্টিগুণও খুব বেশি৷ সারা বছর যেমন কয়েকটি মাছ খাওয়া যায়৷ তাতে থাকবে রুই-কাতলা৷ তবে এমন কয়েরটি মাছ রয়েছে, যা উপকারী হলেও, কাল বিশেষে হজমে সমস্যা করে৷
মাছে ভাতে বাঙালি৷ সারা বছর, প্রতিদিন মাছ পাতে না পড়লে খাওয়া পূর্ণ হয় না৷ মাছের পুষ্টিগুণও খুব বেশি৷ সারা বছর যেমন কয়েকটি মাছ খাওয়া যায়৷ তাতে থাকবে রুই-কাতলা৷ তবে এমন কয়েরটি মাছ রয়েছে, যা উপকারী হলেও, কাল বিশেষে হজমে সমস্যা করে৷
শিশু থেকে বৃদ্ধ, সব বয়সের মানুষের জন্য অত্যন্ত পুষ্টিকর এই সব মাছ। তাই এবার পাতে রাখুন এই মাছগুলি। শারীরিক অসুস্থতায় জিওল মাছের অপরিসীম গুণ৷ শরীরের রক্তাল্পতা দূর করে৷ সুস্থ রাখে৷ শোল, মাগুর, কই, শিঙি সহ বিভিন্ন জিওল মাছ এবার খাদ্য তালিকায় রাখুন৷
শিশু থেকে বৃদ্ধ, সব বয়সের মানুষের জন্য অত্যন্ত পুষ্টিকর এই সব মাছ। তাই এবার পাতে রাখুন এই মাছগুলি। শারীরিক অসুস্থতায় জিওল মাছের অপরিসীম গুণ৷ শরীরের রক্তাল্পতা দূর করে৷ সুস্থ রাখে৷ শোল, মাগুর, কই, শিঙি সহ বিভিন্ন জিওল মাছ এবার খাদ্য তালিকায় রাখুন৷
শিঙি মাছে আয়রন ও ক্যালসিয়ামের মতো খনিজ উপাদানের পরিমাণ বেশি। তাই প্রাচীনকাল থেকেই রক্তশূন্যতার রোগীদের শিঙি মাছ খেতে বলা হয়। এটি হাড়ের ঘনত্বও বাড়ায়। ১০০ গ্রাম শিঙি মাছে ২২.৮ গ্রাম প্রোটিন, ৬৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ২.৩ মিলিগ্রাম আয়রন আছে।
শিঙি মাছে আয়রন ও ক্যালসিয়ামের মতো খনিজ উপাদানের পরিমাণ বেশি। তাই প্রাচীনকাল থেকেই রক্তশূন্যতার রোগীদের শিঙি মাছ খেতে বলা হয়। এটি হাড়ের ঘনত্বও বাড়ায়। ১০০ গ্রাম শিঙি মাছে ২২.৮ গ্রাম প্রোটিন, ৬৭০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম ও ২.৩ মিলিগ্রাম আয়রন আছে।
জিওল মাছের মধ্যে অন্যতম হল কই মাছ। অন্যান্য জিওল মাছের চেয়ে কই মাছ অনেকটাই সহজলভ্য। কই মাছে আছে ১০ টি প্রয়োজনীয় আম্যাইনো এসিড। যা শিশুদের বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রাখে। শিশু ছাড়াও যেকোন মানুষের দেহের ক্ষয়পূরণ ও বৃদ্ধিসাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই ১০ টি অ্যামাইনো অ্যাসিড।
জিওল মাছের মধ্যে অন্যতম হল কই মাছ। অন্যান্য জিওল মাছের চেয়ে কই মাছ অনেকটাই সহজলভ্য। কই মাছে আছে ১০ টি প্রয়োজনীয় আম্যাইনো এসিড। যা শিশুদের বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রাখে। শিশু ছাড়াও যেকোন মানুষের দেহের ক্ষয়পূরণ ও বৃদ্ধিসাধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এই ১০ টি অ্যামাইনো অ্যাসিড।
খেতে সুস্বাদু শোল মাছ। এই মাছ মানবদেহের হাড় ও মাংসপেশি গঠনে সাহায্য করে, রুচিও বাড়ায়। ১০০ গ্রাম শোল মাছে আছে ৯৪ ক্যালরি, ১৬.২ গ্রাম প্রোটিন, ১৪০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৫ মিলিগ্রাম আয়রন, ৯৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ১ হাজার ৮০ মাইক্রোগ্রাম জিংক।
জিওল মাছের মধ্যে খেতে সুস্বাদু শোল মাছ। এই মাছ মানবদেহের হাড় ও মাংসপেশি গঠনে সাহায্য করে, রুচিও বাড়ায়। ১০০ গ্রাম শোল মাছে আছে ৯৪ ক্যালরি, ১৬.২ গ্রাম প্রোটিন, ১৪০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ০.৫ মিলিগ্রাম আয়রন, ৯৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ১ হাজার ৮০ মাইক্রোগ্রাম জিংক।
জিওল মাছের পুষ্টিগুণ বা খাদ্যগুণ সম্পর্কে নন্দীগ্রাম এক ব্লকের মৎস্য সম্প্রসারণ আধিকারিক সুমন কুমার সাহু জানান, কই, শিঙি, মাগুর, শোল প্রভৃতি জিওল মাছের পুষ্টিগুণ অপরিসীম। মাছগুলিতে ভিটামিন উপাদানের পাশাপাশি খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। ফলে এই মাছগুলি মানবদের শারীরিক বিকাশে সহায়তা করে।
জিওল মাছের পুষ্টিগুণ বা খাদ্যগুণ সম্পর্কে নন্দীগ্রাম এক ব্লকের মৎস্য সম্প্রসারণ আধিকারিক সুমন কুমার সাহু জানান, কই, শিঙি, মাগুর, শোল প্রভৃতি জিওল মাছের পুষ্টিগুণ অপরিসীম। মাছগুলিতে ভিটামিন উপাদানের পাশাপাশি খনিজ উপাদান পাওয়া যায়। ফলে এই মাছগুলি মানবদের শারীরিক বিকাশে সহায়তা করে।
তবে ডাক্তারদের মতে বর্ষাকালে জিওল মাছ নির্দিষ্ট পরিমাণে খাওয়া ভাল। তা না হলে হজমের সমস্যা হতে পারে।
তবে ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী এই বর্ষাকালে জিওল মাছ নির্দিষ্ট পরিমাণে খাওয়া ভাল। না হলে পাচনতন্ত্রের সমস্যা হতে পারে।