Medicinal Leaf: পুকুরের পাশে মেলে সঞ্জীবনী পাতা, সব পেটের রোগ দূর করবে, হজম ক্ষমতা বাড়াবে ১০ গুণ, সর্দি-কাশিতে অব্যর্থ

আমাশয় থেকে আলসারও সেরে যায় এই পাতার গুণেই। আর নিয়মিত থানকুনি পাতা খেলে হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে। ক্রনিক আমাশয়ের ক্ষেত্রে খুবই ভাল থানকুনি পাতা। সুস্মিতা গোস্বামী
আমাশয় থেকে আলসারও সেরে যায় এই পাতার গুণেই। আর নিয়মিত থানকুনি পাতা খেলে হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে। ক্রনিক আমাশয়ের ক্ষেত্রে খুবই ভাল থানকুনি পাতা।
সুস্মিতা গোস্বামী
বর্ষাকালে ঘরে ঘরে কাশ-সর্দি, ঠান্ডার প্রকোপটা বেশি। এসময় থানকুনি পাতার রস খুবই উপকার। সামান্য মধুর সঙ্গে থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে কাশি এবং শ্বাসযন্ত্রের অন্যান্য অসুখ সারাতে সাহায্য করে। সুস্মিতা গোস্বামী
বর্ষাকালে ঘরে ঘরে কাশ-সর্দি, ঠান্ডার প্রকোপটা বেশি। এসময় থানকুনি পাতার রস খুবই উপকার। সামান্য মধুর সঙ্গে থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে কাশি এবং শ্বাসযন্ত্রের অন্যান্য অসুখ সারাতে সাহায্য করে।
সুস্মিতা গোস্বামী
থানকুনি পাতায় রয়েছে একাধিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা স্ট্রেস লেভেল কমায়। সঙ্গে নার্ভাস সিস্টেমকে শান্ত রাখে। ফলে অনিদ্রার মত সমস্যা দূরে পালাতে সময় লাগে না। সুস্মিতা গোস্বামী
থানকুনি পাতায় রয়েছে একাধিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা স্ট্রেস লেভেল কমায়। সঙ্গে নার্ভাস সিস্টেমকে শান্ত রাখে। ফলে অনিদ্রার মত সমস্যা দূরে পালাতে সময় লাগে না।
সুস্মিতা গোস্বামী
থানকুনি পাতা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। পেটের রোগ নিরাময় করতে থানকুনি পাতার নেই কোন জুড়ি। নিয়মিত এই পাতা খেলে যেকোনও পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
থানকুনি পাতা হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। পেটের রোগ নিরাময় করতে থানকুনি পাতার নেই কোন জুড়ি। নিয়মিত এই পাতা খেলে যেকোনও পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
শুধু পেটই নয়, হাঁপানি সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকেও জেল্লা বাড়ে। ত্বকের ওজ্জ্বল্য বাড়ায় থানকুনি পাতা। প্রতিদিন থানকুনি পাতা খাওয়ার অভ্যাস করলে বড় বড় রোগের থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। সুস্মিতা গোস্বামী
শুধু পেটই নয়, হাঁপানি সহ নানা চর্মরোগ সেরে যায় থানকুনি পাতা খেলে। ত্বকেও জেল্লা বাড়ে। ত্বকের ওজ্জ্বল্য বাড়ায় থানকুনি পাতা। প্রতিদিন থানকুনি পাতা খাওয়ার অভ্যাস করলে বড় বড় রোগের থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
সুস্মিতা গোস্বামী