How To Save Life: মাটিতে চন্দ্রবোড়া-কালাচ-কেউটে, মাথার উপর বজ্রপাত! চূড়ান্ত ভয়াবহতা, কোন চালে বাঁচবেন

সাপে কামড়ানো ও বজ্রপাত নিয়ে বাঁকুড়ার মানুষের মনে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। প্রশ্নগুলির উত্তর দিতে আলোচনা সভা হল খাতড়ায়। খাতড়া মহকুমা প্রশাসনের উদ্যোগে খাতড়া ব্লক প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় খাতড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে এই গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় নিয়ে আলোচনা সভা হয়। (নীলাঞ্জন ব্যানার্জী)
সাপে কামড়ানো ও বজ্রপাত নিয়ে বাঁকুড়ার মানুষের মনে অনেক প্রশ্ন রয়েছে। প্রশ্নগুলির উত্তর দিতে আলোচনা সভা হল খাতড়ায়। খাতড়া মহকুমা প্রশাসনের উদ্যোগে খাতড়া ব্লক প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় খাতড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে এই গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিষয় নিয়ে আলোচনা সভা হয়। (নীলাঞ্জন ব্যানার্জী)
সাপের কামড়ে কী করতে হবে এবং কিভাবে বজ্রপাতের সময় নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে? প্রথমে আসা যাক সাপের কামড়ে। আলোচনা সভায় যে কথাগুলি উঠে আসে সেগুলি হল সাপে কামড়ালে প্রথমত শান্ত থাকতে হবে।
সাপের কামড়ে কী করতে হবে এবং কিভাবে বজ্রপাতের সময় নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে? প্রথমে আসা যাক সাপের কামড়ে। আলোচনা সভায় যে কথাগুলি উঠে আসে সেগুলি হল সাপে কামড়ালে প্রথমত শান্ত থাকতে হবে।
যে জায়গায় কামড়েছে সেই জায়গার রক্ত চলাচল বন্ধ করতে হবে। রোগীর শরীরে আংটি,বালা,সুতো কিংবা জুতো থাকলে খুলে ফেলতে হবে। এরপর যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে নিয়ে যেতে হবে হাসপাতাল। সাপের কামড়ে একমাত্র চিকিৎসা হল "অ্যান্টি ভেনাম সিরাম", যা সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে পাওয়া যায়।
যে জায়গায় কামড়েছে সেই জায়গার রক্ত চলাচল বন্ধ করতে হবে। রোগীর শরীরে আংটি,বালা,সুতো কিংবা জুতো থাকলে খুলে ফেলতে হবে। এরপর যত দ্রুত সম্ভব রোগীকে নিয়ে যেতে হবে হাসপাতাল। সাপের কামড়ে একমাত্র চিকিৎসা হল “অ্যান্টি ভেনাম সিরাম”, যা সরকারি হাসপাতালে বিনামূল্যে পাওয়া যায়।
এছাড়াও বলা হয় বাঁকুড়ায় পাওয়া যায় চন্দ্রবোড়া, চন্দ্রবোড়া সাপ কামড়ালে যে লক্ষণগুলি প্রথমেই দেখা যায় তা হল, কামড়ানো জায়গায় প্রচন্ড জ্বালা এবং যন্ত্রনা। ধীরে ধীরে চোখের পাতা নেমে আসা। কামড়ের জায়গা ক্রমবর্ধমান ফুলতে থাকা।
এছাড়াও বলা হয় বাঁকুড়ায় পাওয়া যায় চন্দ্রবোড়া, চন্দ্রবোড়া সাপ কামড়ালে যে লক্ষণগুলি প্রথমেই দেখা যায় তা হল, কামড়ানো জায়গায় প্রচন্ড জ্বালা এবং যন্ত্রনা। ধীরে ধীরে চোখের পাতা নেমে আসা। কামড়ের জায়গা ক্রমবর্ধমান ফুলতে থাকা।
সাপে কামড়ালে চোখের পাতা পড়ে আসবে। ধীরে ধীরে ঝিমিয়ে যাবে রোগী। চোখে ঝাপসা দেখার সঙ্গে জড়িয়ে যাবে কথা। কালাচ সাপ কামড়ালে অনেক সময় দেখা যায় পেটে,গলায় এবং হাড়ে ব্যথা। গোখরো বা কেউটের বিষক্রিয়ার লক্ষণও প্রায় একই রকম। এছাড়াও বলা হয় সাপের কামড়ে মৃত্যু হলে এককালীন ১ লক্ষ টাকা সরকারি অনুদানও পাওয়া যায়।
সাপে কামড়ালে চোখের পাতা পড়ে আসবে। ধীরে ধীরে ঝিমিয়ে যাবে রোগী। চোখে ঝাপসা দেখার সঙ্গে জড়িয়ে যাবে কথা। কালাচ সাপ কামড়ালে অনেক সময় দেখা যায় পেটে,গলায় এবং হাড়ে ব্যথা। গোখরো বা কেউটের বিষক্রিয়ার লক্ষণও প্রায় একই রকম। এছাড়াও বলা হয় সাপের কামড়ে মৃত্যু হলে এককালীন ১ লক্ষ টাকা সরকারি অনুদানও পাওয়া যায়।
এবার আসা যাক বজ্রপাতে। এই সবাই আলোচিত বিষয়বস্তুগুলির মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব পায় বজ্রপাতের সময় কি করা উচিত কি করা উচিত নয়। প্রথমে আলোচনা করে নেয়া যাক কি করা উচিত নয় তার।
এবার আসা যাক বজ্রপাতে। এই সবাই আলোচিত বিষয়বস্তুগুলির মধ্যে বিশেষ গুরুত্ব পায় বজ্রপাতের সময় কি করা উচিত কি করা উচিত নয়। প্রথমে আলোচনা করে নেয়া যাক কি করা উচিত নয় তার।
প্রথমত আলোচনা করা হয় বজ্রপাতের সময় বৃক্ষের নিচে কিংবা ইলেকট্রিক পোলের নিচে দাঁড়ানো উচিত নয়। বজ্রপাতের সময় নিজের ঘরের ভিতরে যেকোনো ধাতব জিনিস থেকে দূরে থাকতে হবে, ব্যবহার করা যাবে না টেলিফোন কিংবা মোবাইল ফোন।
প্রথমত আলোচনা করা হয় বজ্রপাতের সময় বৃক্ষের নিচে কিংবা ইলেকট্রিক পোলের নিচে দাঁড়ানো উচিত নয়। বজ্রপাতের সময় নিজের ঘরের ভিতরে যেকোনো ধাতব জিনিস থেকে দূরে থাকতে হবে, ব্যবহার করা যাবে না টেলিফোন কিংবা মোবাইল ফোন।
বজ্রপাতের সময় বাড়ির বাইরে সাঁতার কাটা কিংবা খেলাধুলা করা উচিত নয়। বৃষ্টিতে মাছ ধরা এবং কৃষি কাজ করা জীবনের পক্ষে ঝুঁকি হতে পারে।
বজ্রপাতের সময় বাড়ির বাইরে সাঁতার কাটা কিংবা খেলাধুলা করা উচিত নয়। বৃষ্টিতে মাছ ধরা এবং কৃষি কাজ করা জীবনের পক্ষে ঝুঁকি হতে পারে।
এবার আলোচনা করা যাক কী করা উচিত সেগুলির। খুব একটা বেশি কিছু করার নেই। কালো মেঘ করে বজ্রপাত হলে নিরাপদ ছাদের নিচে আশ্রয় নিতেই হবে। একান্তই যদি আশ্রয় না পাওয়া যায় তাহলে যতটা সম্ভব নিচু জায়গায় অবস্থান নিতে হবে।
এবার আলোচনা করা যাক কী করা উচিত সেগুলির। খুব একটা বেশি কিছু করার নেই। কালো মেঘ করে বজ্রপাত হলে নিরাপদ ছাদের নিচে আশ্রয় নিতেই হবে। একান্তই যদি আশ্রয় না পাওয়া যায় তাহলে যতটা সম্ভব নিচু জায়গায় অবস্থান নিতে হবে।
কোনও কিছুই যদি সম্ভব না হয় তাহলে কান চেপে ধরে মাথা নিচু করে পায়ের আঙ্গুলের উপর ভর দিয়ে বসে থাকতে হবে। কারোর উপর বজ্রপাত হলে তার দেহ টানটান করে রেখে মাসাজ করতে হবে এবং দ্রুত হাসপাতাল নিয়ে যেতে হবে। বজ্রপাত হওয়ার পর শরীরে বিদ্যুৎ থাকে না তাই বজ্রপাত আক্রান্ত ব্যক্তির গায়ে হাত দেওয়া যায়।
কোনও কিছুই যদি সম্ভব না হয় তাহলে কান চেপে ধরে মাথা নিচু করে পায়ের আঙ্গুলের উপর ভর দিয়ে বসে থাকতে হবে। কারোর উপর বজ্রপাত হলে তার দেহ টানটান করে রেখে মাসাজ করতে হবে এবং দ্রুত হাসপাতাল নিয়ে যেতে হবে। বজ্রপাত হওয়ার পর শরীরে বিদ্যুৎ থাকে না তাই বজ্রপাত আক্রান্ত ব্যক্তির গায়ে হাত দেওয়া যায়।