Titan Submersible: টাইটানিকের মতোই ধ্বংস! অতলান্তিকে তলিয়ে গেল টাইটান, ডুবোজাহাজের কী চরম পরিণতি

টাইটানিকের মতোই সলিলসমাধি নিয়েছিল ডুবোজাহাজ টাইটান। ১৯৯২ সালে হিমবাহের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবে যাওয়া টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে জলের নীচে ডুব দিত টাইটান। কিন্তু গত বছর সেই জলেই তলিয়ে গেল সেই ডুবোজাহাজ এবং তার সওয়াররা।
টাইটানিকের মতোই সলিলসমাধি নিয়েছিল ডুবোজাহাজ টাইটান। ১৯৯২ সালে হিমবাহের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবে যাওয়া টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে জলের নীচে ডুব দিত টাইটান। কিন্তু গত বছর সেই জলেই তলিয়ে গেল সেই ডুবোজাহাজ এবং তার সওয়াররা।
গত বছরের ১৮ জুন যাত্রা শুরুর ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট পর নিখোঁজ হয়ে যায় টাইটান। সওয়ার এবং যাত্রী মিলিয়ে মোট পাঁচজনের জায়গা ছিল সেই ডুবোজাহাজে। সমুদ্রের অতল গভীরে হারিয়ে যাওয়ার পর ফিরে আসতে পারেননি আর কেউই।
গত বছরের ১৮ জুন যাত্রা শুরুর ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট পর নিখোঁজ হয়ে যায় টাইটান। সওয়ার এবং যাত্রী মিলিয়ে মোট পাঁচজনের জায়গা ছিল সেই ডুবোজাহাজে। সমুদ্রের অতল গভীরে হারিয়ে যাওয়ার পর ফিরে আসতে পারেননি আর কেউই।
অতলান্তিকের গভীরে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে যাওয়ার জন্য ডুবোজাহাজটি তৈরি করেছিল ওশিয়ানগেট। সেই ডুবোজাহাজেই বসার কথা ছিল লাস ভেগাসের বিনিয়োগকারী জে ব্লুম এবং তাঁর ছেলের।
অতলান্তিকের গভীরে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে যাওয়ার জন্য ডুবোজাহাজটি তৈরি করেছিল ওশিয়ানগেট। সেই ডুবোজাহাজেই বসার কথা ছিল লাস ভেগাসের বিনিয়োগকারী জে ব্লুম এবং তাঁর ছেলের।
শেষ মুহূর্তে তাঁরা পিছিয়ে যাওয়ায় তাঁদের সংরক্ষিত টিকিট পান পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদা দাউদ এবং সুলেমান দাউদ। টাইটানিকের ভগ্নাবশেষ দেখতে গিয়ে চিরনিদ্রার দেশে চিরনিদ্রার দেশে হারিয়ে যান তাঁরা।
শেষ মুহূর্তে তাঁরা পিছিয়ে যাওয়ায় তাঁদের সংরক্ষিত টিকিট পান পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদা দাউদ এবং সুলেমান দাউদ। টাইটানিকের ভগ্নাবশেষ দেখতে গিয়ে চিরনিদ্রার দেশে চিরনিদ্রার দেশে হারিয়ে যান তাঁরা।
এখন কোথায় সেই সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষ? ফক্স নিউজকে বলা এক সাক্ষাৎকারে, এক কোস্ট গার্ড বলেন, এখনও সক্রিয় ভাবে খোঁজ চলছে। তবে শুরুতে যা সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল, তার থেকে বেশি সময় লাগতে পারে এই খোঁজ শেষ হতে।
এখন কোথায় সেই সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষ? ফক্স নিউজকে বলা এক সাক্ষাৎকারে, এক কোস্ট গার্ড বলেন, এখনও সক্রিয় ভাবে খোঁজ চলছে। তবে শুরুতে যা সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল, তার থেকে বেশি সময় লাগতে পারে এই খোঁজ শেষ হতে।
সেই ডুবোজাহাজের ধ্বংসাবশেষ খোঁজার জন্য নানা এজেন্সি থেকে এবং আন্তর্জাতিক ভাবে সাহায্য পাঠানো হচ্ছে। ভভিষ্যতের যাতে এই ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানো যায়, সেই দিকেও নজর রাখা হবে।
সেই ডুবোজাহাজের ধ্বংসাবশেষ খোঁজার জন্য নানা এজেন্সি থেকে এবং আন্তর্জাতিক ভাবে সাহায্য পাঠানো হচ্ছে। ভভিষ্যতের যাতে এই ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানো যায়, সেই দিকেও নজর রাখা হবে।